নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পাঁচ ধাপে উপজেলা পরিষদের ষষ্ঠ সাধারণ নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। এই নির্বাচনে ভোট পড়ার হার পড়লেও শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন সম্পন্ন হওয়ায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি এও বলেছেন, কেন্দ্রে ভোটার আনার দায়িত্ব প্রার্থীর।
আজ রোববার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন সিইসি।
তিনি বলেন, ‘চারটি ধাপে উপজেলা নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে আরেকটি ধাপ বেড়েছে। মোট ৪৯৫টি উপজেলার মধ্যে ৪৬৯ টিতে নির্বাচন সম্পন্ন করলাম। ২৬টি উপজেলা নির্বাচন বাকি আছে। এর মধ্যে কয়েকটি এখনো মেয়াদপূর্তি হয়নি। কয়েকটি আদালতে নির্দেশনার কারণে স্থগিত রেখেছি ৷ যথা সময়ে ওগুলো আমরা করব। তবে উপজেলা নির্বাচন মোটামুটি শেষ হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘১ হাজার ১৮০টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ২৩৫টি ভোটকেন্দ্রের হিসাব পেয়েছি। সেদিক থেকে ভোট পড়েছে ৪৩ দশমিক ৯১ শতাংশ। কাজেই নিশ্চিত করে বলা যাবে না কত ভোট পড়েছে।’
সিইসি বলেন, ‘এবার প্রতিটি জেলায় তিনটি বা চারটি ধাপে হয়েছে। এ জন্য প্রশাসনে কর্মকর্তাদের জন্য সহজ হয়েছে। স্বস্তিদায়কও হয়েছে। আজকে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৷ এর মধ্যে দুজন পোলিং অফিসার নির্বাচনী অপকর্মে লিপ্ত ছিলেন। এই দিক থেকে আমরা কঠোর ছিলাম। মোট চারজন আহত হয়েছেন। দুজন গুরুতর হয়েছেন। সেখানে মোটামুটি বলা যায় কোপাকুপি হয়েছে। খুব যে গুরুতর ওরকম কিছু নয়। ভোটের পরিবেশ শান্তিপূর্ণ ছিল।’
কিছু কিছু অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেই থাকে উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘অনৈতিকভাবে অর্থের লেনদেনের খবরও আমরা পেয়ে থাকি। এগুলো বাস্তবতা। তবে সার্বিকভাবে নির্বাচনটা শান্তিপূর্ণ হয়েছে। প্রশাসন, পুলিশের যে ভূমিকা তা প্রশংসনীয়। আমাদের নির্দেশনা তাঁরা কঠোরভাবে প্রতিপালন করছেন এবং রাজনৈতিক সদিচ্ছাও ছিল খুব ইতিবাচক।’
ভোটার উপস্থিতি কম নিয়ে তিনি বলেন, ‘যখন রাজনৈতিকভাবে ব্যাপক অংশগ্রহণ হয়, তখন ভোটারদের মধ্যে উৎসাহ উদ্দীপনা বেড়ে যায়। স্বাভাবিকভাবে সেদিক থেকে এটি একটি কারণ হয়ে থাকতে পারে। আর ভোটারদের কেন্দ্রে আনার দায়িত্ব প্রার্থীর। প্রার্থীরা তাদের কাছে আবেদন জানাতে পারে। এতে ভোটাররা কতটুকু সাড়া দেবে, এটা তাদের ওপর নির্ভর করে। তারা রাজনৈতিকভাবে সচেতন। তারা সেটা বিবেচনা করতে পারে ৷ তবে আমাদের জন্য সেটা বিবেচ্য নয়। আমাদের জন্য বিবেচ্য হচ্ছে ভোটটা যেন শান্তিপূর্ণভাবে, সুষ্ঠুভাবে হয় এবং ভোটাররা যেন শান্তিপূর্ণভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা হতাহতের তেমন খবর পাইনি। ভোটাররা ভোট দিতে পারেনি এমনটা হয়নি। সেদিক থেকে এটা ইতিবাচক। সেই দিক থেকে আমরা সন্তুষ্ট বোধ করছি। ভোটার পড়ার সংখ্যা ৬০ শতাংশ, ৭০ শতাংশ হতো তাহলে আপনাদের মতো আমরাও সন্তুষ্ট হতাম। আশা করি মানুষ ভবিষ্যতে আরও সচেতন হবে এবং সুশাসনের বিষয় নিয়ে আমাদের জনগণকে উপলব্ধি করাতে হবে এবং সুশাসনের যে গণতান্ত্রিক চেতনা তারাও হয়তো উপলব্ধি করে ভোটমুখী হবেন।’
পাঁচ ধাপে উপজেলা পরিষদের ষষ্ঠ সাধারণ নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। এই নির্বাচনে ভোট পড়ার হার পড়লেও শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন সম্পন্ন হওয়ায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি এও বলেছেন, কেন্দ্রে ভোটার আনার দায়িত্ব প্রার্থীর।
আজ রোববার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন সিইসি।
তিনি বলেন, ‘চারটি ধাপে উপজেলা নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে আরেকটি ধাপ বেড়েছে। মোট ৪৯৫টি উপজেলার মধ্যে ৪৬৯ টিতে নির্বাচন সম্পন্ন করলাম। ২৬টি উপজেলা নির্বাচন বাকি আছে। এর মধ্যে কয়েকটি এখনো মেয়াদপূর্তি হয়নি। কয়েকটি আদালতে নির্দেশনার কারণে স্থগিত রেখেছি ৷ যথা সময়ে ওগুলো আমরা করব। তবে উপজেলা নির্বাচন মোটামুটি শেষ হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘১ হাজার ১৮০টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ২৩৫টি ভোটকেন্দ্রের হিসাব পেয়েছি। সেদিক থেকে ভোট পড়েছে ৪৩ দশমিক ৯১ শতাংশ। কাজেই নিশ্চিত করে বলা যাবে না কত ভোট পড়েছে।’
সিইসি বলেন, ‘এবার প্রতিটি জেলায় তিনটি বা চারটি ধাপে হয়েছে। এ জন্য প্রশাসনে কর্মকর্তাদের জন্য সহজ হয়েছে। স্বস্তিদায়কও হয়েছে। আজকে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৷ এর মধ্যে দুজন পোলিং অফিসার নির্বাচনী অপকর্মে লিপ্ত ছিলেন। এই দিক থেকে আমরা কঠোর ছিলাম। মোট চারজন আহত হয়েছেন। দুজন গুরুতর হয়েছেন। সেখানে মোটামুটি বলা যায় কোপাকুপি হয়েছে। খুব যে গুরুতর ওরকম কিছু নয়। ভোটের পরিবেশ শান্তিপূর্ণ ছিল।’
কিছু কিছু অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেই থাকে উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘অনৈতিকভাবে অর্থের লেনদেনের খবরও আমরা পেয়ে থাকি। এগুলো বাস্তবতা। তবে সার্বিকভাবে নির্বাচনটা শান্তিপূর্ণ হয়েছে। প্রশাসন, পুলিশের যে ভূমিকা তা প্রশংসনীয়। আমাদের নির্দেশনা তাঁরা কঠোরভাবে প্রতিপালন করছেন এবং রাজনৈতিক সদিচ্ছাও ছিল খুব ইতিবাচক।’
ভোটার উপস্থিতি কম নিয়ে তিনি বলেন, ‘যখন রাজনৈতিকভাবে ব্যাপক অংশগ্রহণ হয়, তখন ভোটারদের মধ্যে উৎসাহ উদ্দীপনা বেড়ে যায়। স্বাভাবিকভাবে সেদিক থেকে এটি একটি কারণ হয়ে থাকতে পারে। আর ভোটারদের কেন্দ্রে আনার দায়িত্ব প্রার্থীর। প্রার্থীরা তাদের কাছে আবেদন জানাতে পারে। এতে ভোটাররা কতটুকু সাড়া দেবে, এটা তাদের ওপর নির্ভর করে। তারা রাজনৈতিকভাবে সচেতন। তারা সেটা বিবেচনা করতে পারে ৷ তবে আমাদের জন্য সেটা বিবেচ্য নয়। আমাদের জন্য বিবেচ্য হচ্ছে ভোটটা যেন শান্তিপূর্ণভাবে, সুষ্ঠুভাবে হয় এবং ভোটাররা যেন শান্তিপূর্ণভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা হতাহতের তেমন খবর পাইনি। ভোটাররা ভোট দিতে পারেনি এমনটা হয়নি। সেদিক থেকে এটা ইতিবাচক। সেই দিক থেকে আমরা সন্তুষ্ট বোধ করছি। ভোটার পড়ার সংখ্যা ৬০ শতাংশ, ৭০ শতাংশ হতো তাহলে আপনাদের মতো আমরাও সন্তুষ্ট হতাম। আশা করি মানুষ ভবিষ্যতে আরও সচেতন হবে এবং সুশাসনের বিষয় নিয়ে আমাদের জনগণকে উপলব্ধি করাতে হবে এবং সুশাসনের যে গণতান্ত্রিক চেতনা তারাও হয়তো উপলব্ধি করে ভোটমুখী হবেন।’
মুসলমানদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসবের মধ্যে একটি হলো ঈদুল আজহা। যথাযোগ্য মর্যাদা, ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য এবং ত্যাগের মহিমায় সারা দেশে এবারের ঈদ উদযাপিত হচ্ছে। বাংলাদেশে এটি কোরবানির ঈদ নামেও পরিচিত। যুগ যুগ ধরে এই ঈদ ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ত্যাগের আদর্শে উদ্ভাসিত করে আসছে।
১ ঘণ্টা আগে‘পশু নয়, কোরবানি হোক অহংকার, হিংসা ও অবিচারের।’ ঈদুল আজহা উপলক্ষে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগেদেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
৯ ঘণ্টা আগেপবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে দেশের জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন সময়ে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
১৫ ঘণ্টা আগে