কূটনৈতিক প্রতিবেদক
ঢাকা: জাতিসংঘ তার ম্যান্ডেট বা নির্ধারিত কর্মের মধ্যে থেকে কাজ করবে আশা করে বাংলাদেশ। ভাসানচরে রোহিঙ্গা বিক্ষোভ নিয়ে দেওয়া এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমনটাই জানায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
এতে জানানো হয়, এটা মনে রাখতে হবে যে রোহিঙ্গারা মিয়ানমারের নাগরিক। কক্সবাজার অথবা ভাসানচরে তাদের থাকার যে ব্যবস্থা বাংলাদেশের পক্ষ থেকে করে দেওয়া হয়েছে তা তাদের নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার আগ পর্যন্ত, সাময়িক। রোহিঙ্গারা তাদের নিজ দেশে ফিরে যেতে চায়। আর ইউএনএইচসিআরসহ সকলকে এ বিষয়ে গঠনমূলক কাজ করতে হবে। বাংলাদেশ আশা করে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর উদ্বেগ ও বাস্তব পরিস্থিতি বিবেচনা করে জাতিসংঘ তার নির্ধারণ করে দেওয়া দায়িত্ব এবং ম্যান্ডেটের মধ্যে থেকে কাজ করবে। আর রোহিঙ্গাদের বাস্তবসম্মত যেকোনো চাহিদা পূরণ করতে বিবেচনা করতেও বাংলাদেশ প্রস্তুত।
জেনেভায় ইউএনএইচসিআরের মূল কার্যালয়ের থেকে বাংলাদেশ সফরে আসা দুই সহকারী হাইকমিশনার, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারাসহ একটি প্রতিনিধি দল সোমবার ভাসানচর পরিদর্শন করে। এ সময়ে বিশাল সংখ্যক রোহিঙ্গা একত্র হয়ে আন্দোলন করে। একপর্যায়ে তারা উত্তেজিত হয়ে যায়। যার ফলে কিছু রোহিঙ্গা হালকা আহত হয়েছে। যখনই প্রতিনিধি দলটি ভাসানচর ত্যাগ করে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসে।
রোহিঙ্গারা দুই সহকারী হাইকমিশনারের কাছে তাদের হতাশা এবং প্রত্যাবাসনের অনিশ্চয়তার উদ্বেগের কথা মুক্ত ভাবে প্রকাশ করে। প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় অগ্রগতি না থাকায় বর্তমান পরিস্থিতি থেকে বের হতে মরিয়া ভাব দেখায়। সেই সঙ্গে তৃতীয় কোন দেশে তাদের স্থানান্তরের বিষয়টি বিবেচনার জন্য অনুরোধ করে রোহিঙ্গারা। শিক্ষা, জীবিকা, দক্ষতা উন্নয়নসহ অন্যান্য সুবিধা নিশ্চিতে রোহিঙ্গারা ভাসানচরে মানবিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য জাতিসংঘের উপস্থিতি চেয়েছে। রোহিঙ্গারা দুই সহকারী হাইকমিশনারকে এও নিশ্চিত করেছে যে তারা স্বেচ্ছায় ভাসানচরে স্থানান্তর হয়েছে।
সম্প্রতি ওআইসি সহকারী মহাসচিব, জাতিসংঘের ১৮ সদস্যের প্রতিনিধি দল এবং রাষ্ট্রদূতদের একটি প্রতিনিধি দলসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সফর ভাসানচরে হয়েছে। এ সব সফরের সময়ে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিকভাবে রোহিঙ্গারা প্রতিনিধি দলের সঙ্গে খুশি মনে কথোপকথন করে।
বেশ কিছু আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম, সুশীল সমাজের প্রতিষ্ঠানগুলো ক্রমাগত ভাবে ভাসানচর এবং এখানে রোহিঙ্গা স্থানান্তরের বিরুদ্ধে বিকৃত তথ্য উপস্থাপন করে ঘটনা ভুল ভাবে তুলে ধরছে। যাতে বাংলাদেশ সরকার চরম হতাশা ব্যক্ত করেছে। এ ধরনের প্রচারণা বাংলাদেশের মানবিকতার মহানুভবতাকে কমিয়ে নিয়ে আসবে। সাময়িক ব্যবস্থাপনার ওপর অযাচিত সমালোচনা স্থায়ী সমাধানের দিক থেকে নজর সরিয়ে ফেলবে।
ঢাকা: জাতিসংঘ তার ম্যান্ডেট বা নির্ধারিত কর্মের মধ্যে থেকে কাজ করবে আশা করে বাংলাদেশ। ভাসানচরে রোহিঙ্গা বিক্ষোভ নিয়ে দেওয়া এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমনটাই জানায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
এতে জানানো হয়, এটা মনে রাখতে হবে যে রোহিঙ্গারা মিয়ানমারের নাগরিক। কক্সবাজার অথবা ভাসানচরে তাদের থাকার যে ব্যবস্থা বাংলাদেশের পক্ষ থেকে করে দেওয়া হয়েছে তা তাদের নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার আগ পর্যন্ত, সাময়িক। রোহিঙ্গারা তাদের নিজ দেশে ফিরে যেতে চায়। আর ইউএনএইচসিআরসহ সকলকে এ বিষয়ে গঠনমূলক কাজ করতে হবে। বাংলাদেশ আশা করে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর উদ্বেগ ও বাস্তব পরিস্থিতি বিবেচনা করে জাতিসংঘ তার নির্ধারণ করে দেওয়া দায়িত্ব এবং ম্যান্ডেটের মধ্যে থেকে কাজ করবে। আর রোহিঙ্গাদের বাস্তবসম্মত যেকোনো চাহিদা পূরণ করতে বিবেচনা করতেও বাংলাদেশ প্রস্তুত।
জেনেভায় ইউএনএইচসিআরের মূল কার্যালয়ের থেকে বাংলাদেশ সফরে আসা দুই সহকারী হাইকমিশনার, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারাসহ একটি প্রতিনিধি দল সোমবার ভাসানচর পরিদর্শন করে। এ সময়ে বিশাল সংখ্যক রোহিঙ্গা একত্র হয়ে আন্দোলন করে। একপর্যায়ে তারা উত্তেজিত হয়ে যায়। যার ফলে কিছু রোহিঙ্গা হালকা আহত হয়েছে। যখনই প্রতিনিধি দলটি ভাসানচর ত্যাগ করে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসে।
রোহিঙ্গারা দুই সহকারী হাইকমিশনারের কাছে তাদের হতাশা এবং প্রত্যাবাসনের অনিশ্চয়তার উদ্বেগের কথা মুক্ত ভাবে প্রকাশ করে। প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় অগ্রগতি না থাকায় বর্তমান পরিস্থিতি থেকে বের হতে মরিয়া ভাব দেখায়। সেই সঙ্গে তৃতীয় কোন দেশে তাদের স্থানান্তরের বিষয়টি বিবেচনার জন্য অনুরোধ করে রোহিঙ্গারা। শিক্ষা, জীবিকা, দক্ষতা উন্নয়নসহ অন্যান্য সুবিধা নিশ্চিতে রোহিঙ্গারা ভাসানচরে মানবিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য জাতিসংঘের উপস্থিতি চেয়েছে। রোহিঙ্গারা দুই সহকারী হাইকমিশনারকে এও নিশ্চিত করেছে যে তারা স্বেচ্ছায় ভাসানচরে স্থানান্তর হয়েছে।
সম্প্রতি ওআইসি সহকারী মহাসচিব, জাতিসংঘের ১৮ সদস্যের প্রতিনিধি দল এবং রাষ্ট্রদূতদের একটি প্রতিনিধি দলসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সফর ভাসানচরে হয়েছে। এ সব সফরের সময়ে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিকভাবে রোহিঙ্গারা প্রতিনিধি দলের সঙ্গে খুশি মনে কথোপকথন করে।
বেশ কিছু আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম, সুশীল সমাজের প্রতিষ্ঠানগুলো ক্রমাগত ভাবে ভাসানচর এবং এখানে রোহিঙ্গা স্থানান্তরের বিরুদ্ধে বিকৃত তথ্য উপস্থাপন করে ঘটনা ভুল ভাবে তুলে ধরছে। যাতে বাংলাদেশ সরকার চরম হতাশা ব্যক্ত করেছে। এ ধরনের প্রচারণা বাংলাদেশের মানবিকতার মহানুভবতাকে কমিয়ে নিয়ে আসবে। সাময়িক ব্যবস্থাপনার ওপর অযাচিত সমালোচনা স্থায়ী সমাধানের দিক থেকে নজর সরিয়ে ফেলবে।
সরকারপ্রধান হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে বৈদেশিক সম্পর্কের নানা দিক সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে ঝামেলা তৈরি হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা ও তাঁর দপ্তর মনে করছে, অন্তর্বর্তী সরকারের ধরন এবং সরকারপ্রধানের কাজের যে বৈচিত্র্য ও গতি, তার সঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাল-লয় ঠিক রেখে চলতে পারছে না...
৯ ঘণ্টা আগেসর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাকে আরও বাস্তবমুখী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক করতে একাধিক পরিবর্তনের উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এখন থেকে কোনো চাঁদাদাতা ৬০ বছর বয়স পূর্ণ করলেই তাঁর জমাকৃত অর্থের সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ এককালীন তোলার সুযোগ পাবেন; এটি প্রথমবারের মতো চালু হলো। পাশাপাশি প্রবাস ও প্রগতি স্কিমে মাসিক...
৯ ঘণ্টা আগেশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) চারটি পদে নিয়োগের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে বুলেট গতিতে। সকালে ৩ হাজার ১০৫ জন চাকরি প্রার্থীর লিখিত পরীক্ষা নিয়ে রাতেই ফল প্রকাশ করা হয়েছে। ফল প্রকাশে এমন গতি, ডিআইএ কর্তৃপক্ষ প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করায় এবং খাতা মূল্যায়নের...
৯ ঘণ্টা আগেযমুনার সামনে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সরে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম। বুধবার (১৪ মে) যমুনায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংলাপের পর তিনি সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এই আহ্বান জানান। উপদেষ্টা মাহফুজ বলেন, ‘আপনারা যেন আন্দোলন...
১১ ঘণ্টা আগে