নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এক সময় ঘড়ির কাঁটার মতো জনশুমারির তথ্য টিক টিক করবে। হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে আর জনশুমারি করতে হবে না। এর জন্য ১০ বছর অপেক্ষাও করা লাগবে না। এক সময় ঘড়ির কাঁটার মতো আমাদের সামনে টিক টিক করবে জনশুমারির তথ্য। এক ক্লিকেই মাথা গুণতির খবর আমাদের সামনে আসবে।
এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের পরিসংখ্যান ভবন মিলনায়তনে ‘ওভারঅল আর্কিটেকচার অব ডিজিটাল সেনসাস ২০২১’ বিষয়ক এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, করোনার কারণে আমাদের অনেক সময় নষ্ট হয়েছে। জনশুমারির সময় আবারও পেছাবে। অক্টোবরে শুমারির কাজ হবে না। বিষয়টি আমি সরকারপ্রধানকে (প্রধানমন্ত্রী) অবহিত করব। ওনার দিকনির্দেশনা নেওয়া হবে। তবে শেষ পর্যন্ত আমরা সঠিক জনশুমারি করতে পারব। তবে আমরা মাঠপর্যায়ে আর শুমারি করব না। মাঠপর্যায় থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য আনা অনেক ঝামেলার। প্রকল্পে কেনাকাটা ও টেন্ডার করা আরও ঝামেলা। আমার বিশ্বাস এমন একটা সময়ে যাব যখন আর টেন্ডার করা লাগবে না। আঙুল দিয়ে ক্লিক করলেই জানতে পারব তথ্য।
পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, জনশুমারি একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ। দেশের নানা পরিকল্পনা নির্ভর করে জনশুমারির ওপর। দেশের কোথায় কি পরিকল্পনা করতে হবে, খাদ্য চাহিদা কত, শিক্ষাব্যবস্থায় কী ধরনের পদক্ষেপ নিতে হবে সবই নির্ভর করে জনশুমারির ওপর।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব মোহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী। বক্তব্য রাখেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, বাংলাদেশে নিযুক্ত জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের (ইউএনএফপিএ) প্রতিনিধি ড. আশা টরকেলসন, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) মহাপরিচালক মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রকল্পের পরিচালক কবির উদ্দিন আহাম্মদ।
জনশুমারি ও গৃহগণনা প্রকল্পটি শুরু থেকে এ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার হোঁচট খেয়েছে। জানা গেছে, চলতি বছরেই দুই দফায় পিছিয়েছে জনশুমারি ও গৃহগণনার কাজ। মূল ডিপিপি অনুযায়ী, ২ থেকে ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত সারা দেশে জনশুমারি ও গৃহগণনার পরিকল্পনা ছিল। তবে করোনা মহামারির কারণে মূল শুমারির কাজ নয় মাসের মতো পিছিয়ে অক্টোবরে করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ২৫ থেকে ৩১ অক্টোবর জনশুমারি হওয়ার কথা ছিল। এই এক সপ্তাহের মধ্যে সারাদেশের মানুষকে গণনার আওতায় আনার পরিকল্পনা ছিল। অথচ এ সময়েও শুমারিটি হচ্ছে না। নানা কারণে বারবার সময় বৃদ্ধি ও টেন্ডারের ঝামেলার কারণে শুমারিটি পিছিয়েছে।
এক সময় ঘড়ির কাঁটার মতো জনশুমারির তথ্য টিক টিক করবে। হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে আর জনশুমারি করতে হবে না। এর জন্য ১০ বছর অপেক্ষাও করা লাগবে না। এক সময় ঘড়ির কাঁটার মতো আমাদের সামনে টিক টিক করবে জনশুমারির তথ্য। এক ক্লিকেই মাথা গুণতির খবর আমাদের সামনে আসবে।
এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের পরিসংখ্যান ভবন মিলনায়তনে ‘ওভারঅল আর্কিটেকচার অব ডিজিটাল সেনসাস ২০২১’ বিষয়ক এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, করোনার কারণে আমাদের অনেক সময় নষ্ট হয়েছে। জনশুমারির সময় আবারও পেছাবে। অক্টোবরে শুমারির কাজ হবে না। বিষয়টি আমি সরকারপ্রধানকে (প্রধানমন্ত্রী) অবহিত করব। ওনার দিকনির্দেশনা নেওয়া হবে। তবে শেষ পর্যন্ত আমরা সঠিক জনশুমারি করতে পারব। তবে আমরা মাঠপর্যায়ে আর শুমারি করব না। মাঠপর্যায় থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য আনা অনেক ঝামেলার। প্রকল্পে কেনাকাটা ও টেন্ডার করা আরও ঝামেলা। আমার বিশ্বাস এমন একটা সময়ে যাব যখন আর টেন্ডার করা লাগবে না। আঙুল দিয়ে ক্লিক করলেই জানতে পারব তথ্য।
পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, জনশুমারি একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ। দেশের নানা পরিকল্পনা নির্ভর করে জনশুমারির ওপর। দেশের কোথায় কি পরিকল্পনা করতে হবে, খাদ্য চাহিদা কত, শিক্ষাব্যবস্থায় কী ধরনের পদক্ষেপ নিতে হবে সবই নির্ভর করে জনশুমারির ওপর।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব মোহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী। বক্তব্য রাখেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, বাংলাদেশে নিযুক্ত জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের (ইউএনএফপিএ) প্রতিনিধি ড. আশা টরকেলসন, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) মহাপরিচালক মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রকল্পের পরিচালক কবির উদ্দিন আহাম্মদ।
জনশুমারি ও গৃহগণনা প্রকল্পটি শুরু থেকে এ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার হোঁচট খেয়েছে। জানা গেছে, চলতি বছরেই দুই দফায় পিছিয়েছে জনশুমারি ও গৃহগণনার কাজ। মূল ডিপিপি অনুযায়ী, ২ থেকে ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত সারা দেশে জনশুমারি ও গৃহগণনার পরিকল্পনা ছিল। তবে করোনা মহামারির কারণে মূল শুমারির কাজ নয় মাসের মতো পিছিয়ে অক্টোবরে করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ২৫ থেকে ৩১ অক্টোবর জনশুমারি হওয়ার কথা ছিল। এই এক সপ্তাহের মধ্যে সারাদেশের মানুষকে গণনার আওতায় আনার পরিকল্পনা ছিল। অথচ এ সময়েও শুমারিটি হচ্ছে না। নানা কারণে বারবার সময় বৃদ্ধি ও টেন্ডারের ঝামেলার কারণে শুমারিটি পিছিয়েছে।
জুলাই অভ্যুত্থানের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান দুটি কাজের একটি হলো, রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের একটি রূপরেখা দেওয়া; যেটি জাতীয় সনদ আকারে ঘোষণা করা হবে। এই লক্ষ্যে গঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশন চলতি মাসেই ‘জুলাই সনদ’ নামে এই জাতীয় সনদ দেওয়ার জোর চেষ্টা চালাচ্ছে।
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি নারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য পোশাক নির্ধারণ করে যে নির্দেশনা জারি করেছে, তা ক্ষমতার অপব্যবহারের খারাপ নজির হিসেবে অভিহিত করেছেন দেশের ৫৪ জন বিশিষ্ট নাগরিক। আজ শুক্রবার এক যৌথ বিবৃতিতে বিষয়টি তদন্তের মাধ্যমে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত...
১৫ ঘণ্টা আগেচুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বলা হয়, এলসা (ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ স্পিচ অ্যাসিস্ট্যান্ট) একটি মোবাইল অ্যাপ, যা এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ইংরেজিকে দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে ব্যবহারকারীদের উচ্চারণ ও সাবলীলভাবে কথা বলার দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করে। ২০১৫ সালে যাত্রা শুরু করা যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এই অ্যাপ...
১৬ ঘণ্টা আগেআইএসপিআর জানিয়েছে, এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং (টিএল)-২০২৫ মহড়ার মূল উদ্দেশ্য আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক নিরাপত্তা, সন্ত্রাস দমন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও মানবিক সহায়তা কার্যক্রমে দুই দেশের সেনাবাহিনীর পারস্পরিক সহযোগিতা ও যৌথ প্রস্তুতি জোরদার করা।
১৬ ঘণ্টা আগে