নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, ‘মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের আওতায় রেলের সমস্ত এলাকা ট্রেন-প্ল্যাটফর্ম ধূমপান ও তামাক মুক্ত ঘোষণা করা হচ্ছে। যারা এসব এলাকায় ধূমপান করবে তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
আজ বুধবার দুপুরে রেলভবনে রেলপথ মন্ত্রণালয় কর্তৃক গৃহীত ‘ইনিশিয়েটিভ টু মেক বাংলাদেশ রেলওয়ে টোব্যাকো ফ্রি’ (Initiative to make Bangladesh railways Tobacco Free) শীর্ষক প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন মন্ত্রী।
এ সময় মন্ত্রী বলেন, ‘তামাক মুক্ত করতে হলে আগে তামাক যেখান থেকে আসে তাঁর সোর্স বন্ধ করতে হবে। তাহলে তামাকের ব্যবহার কমানো যাবে। মাদক নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কোটি কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু তার আগে মাদক আসা বন্ধ করতে হবে। না হলে মাদক তামাক কোন কিছুই বন্ধ হবে না।’
এ সময় মন্ত্রী বিমানের উদাহরণ টেনে বলেন, ‘বিমানে যেমন সিগারেট খাওয়ার ব্যবস্থা নাই। ট্রেনেও যখন ভ্রমণ করবে সেই ধরনের বিধিনিষেধ যাতে আনা যায় সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তার জন্যই আমাদের এই প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে ট্রেনে তামাক ও ধূমপান পুরোপুরি বন্ধ করা যাবে।’
বাংলাদেশ রেলওয়েকে তামাক মুক্ত করতে প্রায় এক লাখ ১৭ হাজার ইউএস ডলারের এই প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। যার অর্থায়ন করছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা দি ইউনিয়নের। এ প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে দুই বছর। এই প্রকল্পের আওতায় শিশু-নারী অসুস্থ ব্যক্তি, গর্ভবতী নারীসহ অধূমপায়ী যাত্রীদের পরোক্ষ ধূমপান হতে সুরক্ষা প্রদান করা হবে। একই সঙ্গে পানের পিকমুক্ত স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে রেল স্টেশনের অভ্যন্তরে পান জর্দা/সাদাপাতা ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হবে। একসঙ্গে ধূমপানমুক্ত রেলওয়ে গড়ে তোলা হবে। এ ছাড়া কর্মচারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধি, টেকসই পদ্ধতি এবং ট্রেন স্টেশনে তামাকজাত দ্রব্য বিক্রয় নিষিদ্ধ করার মাধ্যমে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়ন শক্তিশালী করা হবে। ট্রেন স্টেশনে নো স্মোকিং সাইনেজ প্রদর্শন, ডিজিটাল মাইকিংয়ের মাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধি করা হবে।
এ সময় এ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক জালাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘রেলওয়ে আইনে ধূমপানের জন্য কামড়া থেকে বহিষ্কার এবং ২০ টাকা জরিমানার বিধান আছে। তবে রেলের এ আইন সংশোধন করা হচ্ছে একই সঙ্গে জরিমানার পরিমাণ বাড়ানো হচ্ছে।’
এ অনুষ্ঠানে জানানো এক গবেষণার বরাত দিয়ে বলা হয়, ‘ধূমপায়ী যাত্রীদের ৮৪ দশমিক ৩ শতাংশ স্টেশনে ধূমপান করে, তাঁদের প্রায় ৯১ শতাংশ স্টেশনে খুচরা বিড়ি সিগারেট ক্রয় করে। ধূমপায়ী যাত্রীদের ৫৯ দশমিক ১ শতাংশ ট্রেনে ধূমপান করে, তাঁদের ৯৪ শতাংশ ট্রেনে খুচরা বিড়ি-সিগারেট ক্রয় করে। অধূমপায়ী যাত্রীদের ৯৩ দশমিক ৪ শতাংশ স্টেশনে ও ৭৩ দশমিক ৩ শতাংশ ট্রেনে পরোক্ষ ধূমপানের শিকার। এদের অধিকাংশ নারী ও শিশু। ট্রেনে ওয়াশ রুম ও দুটি কামরার মধ্যবর্তী স্থানে বেশি ধূমপান হয়। স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে সর্বাধিক ধূমপান হয়। এ ছাড়া ওয়াশ রুম এলাকায়ও ধূমপান হয়।’
এ সভায় সভাপতিত্ব করেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক ধীরেন্দ্রনাথ মজুমদারসহ বাংলাদেশ রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বক্তব্য রাখেন।

রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, ‘মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের আওতায় রেলের সমস্ত এলাকা ট্রেন-প্ল্যাটফর্ম ধূমপান ও তামাক মুক্ত ঘোষণা করা হচ্ছে। যারা এসব এলাকায় ধূমপান করবে তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
আজ বুধবার দুপুরে রেলভবনে রেলপথ মন্ত্রণালয় কর্তৃক গৃহীত ‘ইনিশিয়েটিভ টু মেক বাংলাদেশ রেলওয়ে টোব্যাকো ফ্রি’ (Initiative to make Bangladesh railways Tobacco Free) শীর্ষক প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন মন্ত্রী।
এ সময় মন্ত্রী বলেন, ‘তামাক মুক্ত করতে হলে আগে তামাক যেখান থেকে আসে তাঁর সোর্স বন্ধ করতে হবে। তাহলে তামাকের ব্যবহার কমানো যাবে। মাদক নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কোটি কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু তার আগে মাদক আসা বন্ধ করতে হবে। না হলে মাদক তামাক কোন কিছুই বন্ধ হবে না।’
এ সময় মন্ত্রী বিমানের উদাহরণ টেনে বলেন, ‘বিমানে যেমন সিগারেট খাওয়ার ব্যবস্থা নাই। ট্রেনেও যখন ভ্রমণ করবে সেই ধরনের বিধিনিষেধ যাতে আনা যায় সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তার জন্যই আমাদের এই প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে ট্রেনে তামাক ও ধূমপান পুরোপুরি বন্ধ করা যাবে।’
বাংলাদেশ রেলওয়েকে তামাক মুক্ত করতে প্রায় এক লাখ ১৭ হাজার ইউএস ডলারের এই প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। যার অর্থায়ন করছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা দি ইউনিয়নের। এ প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে দুই বছর। এই প্রকল্পের আওতায় শিশু-নারী অসুস্থ ব্যক্তি, গর্ভবতী নারীসহ অধূমপায়ী যাত্রীদের পরোক্ষ ধূমপান হতে সুরক্ষা প্রদান করা হবে। একই সঙ্গে পানের পিকমুক্ত স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে রেল স্টেশনের অভ্যন্তরে পান জর্দা/সাদাপাতা ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হবে। একসঙ্গে ধূমপানমুক্ত রেলওয়ে গড়ে তোলা হবে। এ ছাড়া কর্মচারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধি, টেকসই পদ্ধতি এবং ট্রেন স্টেশনে তামাকজাত দ্রব্য বিক্রয় নিষিদ্ধ করার মাধ্যমে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়ন শক্তিশালী করা হবে। ট্রেন স্টেশনে নো স্মোকিং সাইনেজ প্রদর্শন, ডিজিটাল মাইকিংয়ের মাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধি করা হবে।
এ সময় এ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক জালাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘রেলওয়ে আইনে ধূমপানের জন্য কামড়া থেকে বহিষ্কার এবং ২০ টাকা জরিমানার বিধান আছে। তবে রেলের এ আইন সংশোধন করা হচ্ছে একই সঙ্গে জরিমানার পরিমাণ বাড়ানো হচ্ছে।’
এ অনুষ্ঠানে জানানো এক গবেষণার বরাত দিয়ে বলা হয়, ‘ধূমপায়ী যাত্রীদের ৮৪ দশমিক ৩ শতাংশ স্টেশনে ধূমপান করে, তাঁদের প্রায় ৯১ শতাংশ স্টেশনে খুচরা বিড়ি সিগারেট ক্রয় করে। ধূমপায়ী যাত্রীদের ৫৯ দশমিক ১ শতাংশ ট্রেনে ধূমপান করে, তাঁদের ৯৪ শতাংশ ট্রেনে খুচরা বিড়ি-সিগারেট ক্রয় করে। অধূমপায়ী যাত্রীদের ৯৩ দশমিক ৪ শতাংশ স্টেশনে ও ৭৩ দশমিক ৩ শতাংশ ট্রেনে পরোক্ষ ধূমপানের শিকার। এদের অধিকাংশ নারী ও শিশু। ট্রেনে ওয়াশ রুম ও দুটি কামরার মধ্যবর্তী স্থানে বেশি ধূমপান হয়। স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে সর্বাধিক ধূমপান হয়। এ ছাড়া ওয়াশ রুম এলাকায়ও ধূমপান হয়।’
এ সভায় সভাপতিত্ব করেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক ধীরেন্দ্রনাথ মজুমদারসহ বাংলাদেশ রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বক্তব্য রাখেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, ‘মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের আওতায় রেলের সমস্ত এলাকা ট্রেন-প্ল্যাটফর্ম ধূমপান ও তামাক মুক্ত ঘোষণা করা হচ্ছে। যারা এসব এলাকায় ধূমপান করবে তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
আজ বুধবার দুপুরে রেলভবনে রেলপথ মন্ত্রণালয় কর্তৃক গৃহীত ‘ইনিশিয়েটিভ টু মেক বাংলাদেশ রেলওয়ে টোব্যাকো ফ্রি’ (Initiative to make Bangladesh railways Tobacco Free) শীর্ষক প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন মন্ত্রী।
এ সময় মন্ত্রী বলেন, ‘তামাক মুক্ত করতে হলে আগে তামাক যেখান থেকে আসে তাঁর সোর্স বন্ধ করতে হবে। তাহলে তামাকের ব্যবহার কমানো যাবে। মাদক নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কোটি কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু তার আগে মাদক আসা বন্ধ করতে হবে। না হলে মাদক তামাক কোন কিছুই বন্ধ হবে না।’
এ সময় মন্ত্রী বিমানের উদাহরণ টেনে বলেন, ‘বিমানে যেমন সিগারেট খাওয়ার ব্যবস্থা নাই। ট্রেনেও যখন ভ্রমণ করবে সেই ধরনের বিধিনিষেধ যাতে আনা যায় সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তার জন্যই আমাদের এই প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে ট্রেনে তামাক ও ধূমপান পুরোপুরি বন্ধ করা যাবে।’
বাংলাদেশ রেলওয়েকে তামাক মুক্ত করতে প্রায় এক লাখ ১৭ হাজার ইউএস ডলারের এই প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। যার অর্থায়ন করছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা দি ইউনিয়নের। এ প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে দুই বছর। এই প্রকল্পের আওতায় শিশু-নারী অসুস্থ ব্যক্তি, গর্ভবতী নারীসহ অধূমপায়ী যাত্রীদের পরোক্ষ ধূমপান হতে সুরক্ষা প্রদান করা হবে। একই সঙ্গে পানের পিকমুক্ত স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে রেল স্টেশনের অভ্যন্তরে পান জর্দা/সাদাপাতা ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হবে। একসঙ্গে ধূমপানমুক্ত রেলওয়ে গড়ে তোলা হবে। এ ছাড়া কর্মচারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধি, টেকসই পদ্ধতি এবং ট্রেন স্টেশনে তামাকজাত দ্রব্য বিক্রয় নিষিদ্ধ করার মাধ্যমে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়ন শক্তিশালী করা হবে। ট্রেন স্টেশনে নো স্মোকিং সাইনেজ প্রদর্শন, ডিজিটাল মাইকিংয়ের মাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধি করা হবে।
এ সময় এ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক জালাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘রেলওয়ে আইনে ধূমপানের জন্য কামড়া থেকে বহিষ্কার এবং ২০ টাকা জরিমানার বিধান আছে। তবে রেলের এ আইন সংশোধন করা হচ্ছে একই সঙ্গে জরিমানার পরিমাণ বাড়ানো হচ্ছে।’
এ অনুষ্ঠানে জানানো এক গবেষণার বরাত দিয়ে বলা হয়, ‘ধূমপায়ী যাত্রীদের ৮৪ দশমিক ৩ শতাংশ স্টেশনে ধূমপান করে, তাঁদের প্রায় ৯১ শতাংশ স্টেশনে খুচরা বিড়ি সিগারেট ক্রয় করে। ধূমপায়ী যাত্রীদের ৫৯ দশমিক ১ শতাংশ ট্রেনে ধূমপান করে, তাঁদের ৯৪ শতাংশ ট্রেনে খুচরা বিড়ি-সিগারেট ক্রয় করে। অধূমপায়ী যাত্রীদের ৯৩ দশমিক ৪ শতাংশ স্টেশনে ও ৭৩ দশমিক ৩ শতাংশ ট্রেনে পরোক্ষ ধূমপানের শিকার। এদের অধিকাংশ নারী ও শিশু। ট্রেনে ওয়াশ রুম ও দুটি কামরার মধ্যবর্তী স্থানে বেশি ধূমপান হয়। স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে সর্বাধিক ধূমপান হয়। এ ছাড়া ওয়াশ রুম এলাকায়ও ধূমপান হয়।’
এ সভায় সভাপতিত্ব করেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক ধীরেন্দ্রনাথ মজুমদারসহ বাংলাদেশ রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বক্তব্য রাখেন।

রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, ‘মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের আওতায় রেলের সমস্ত এলাকা ট্রেন-প্ল্যাটফর্ম ধূমপান ও তামাক মুক্ত ঘোষণা করা হচ্ছে। যারা এসব এলাকায় ধূমপান করবে তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
আজ বুধবার দুপুরে রেলভবনে রেলপথ মন্ত্রণালয় কর্তৃক গৃহীত ‘ইনিশিয়েটিভ টু মেক বাংলাদেশ রেলওয়ে টোব্যাকো ফ্রি’ (Initiative to make Bangladesh railways Tobacco Free) শীর্ষক প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন মন্ত্রী।
এ সময় মন্ত্রী বলেন, ‘তামাক মুক্ত করতে হলে আগে তামাক যেখান থেকে আসে তাঁর সোর্স বন্ধ করতে হবে। তাহলে তামাকের ব্যবহার কমানো যাবে। মাদক নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কোটি কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু তার আগে মাদক আসা বন্ধ করতে হবে। না হলে মাদক তামাক কোন কিছুই বন্ধ হবে না।’
এ সময় মন্ত্রী বিমানের উদাহরণ টেনে বলেন, ‘বিমানে যেমন সিগারেট খাওয়ার ব্যবস্থা নাই। ট্রেনেও যখন ভ্রমণ করবে সেই ধরনের বিধিনিষেধ যাতে আনা যায় সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তার জন্যই আমাদের এই প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে ট্রেনে তামাক ও ধূমপান পুরোপুরি বন্ধ করা যাবে।’
বাংলাদেশ রেলওয়েকে তামাক মুক্ত করতে প্রায় এক লাখ ১৭ হাজার ইউএস ডলারের এই প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। যার অর্থায়ন করছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা দি ইউনিয়নের। এ প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে দুই বছর। এই প্রকল্পের আওতায় শিশু-নারী অসুস্থ ব্যক্তি, গর্ভবতী নারীসহ অধূমপায়ী যাত্রীদের পরোক্ষ ধূমপান হতে সুরক্ষা প্রদান করা হবে। একই সঙ্গে পানের পিকমুক্ত স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে রেল স্টেশনের অভ্যন্তরে পান জর্দা/সাদাপাতা ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হবে। একসঙ্গে ধূমপানমুক্ত রেলওয়ে গড়ে তোলা হবে। এ ছাড়া কর্মচারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধি, টেকসই পদ্ধতি এবং ট্রেন স্টেশনে তামাকজাত দ্রব্য বিক্রয় নিষিদ্ধ করার মাধ্যমে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়ন শক্তিশালী করা হবে। ট্রেন স্টেশনে নো স্মোকিং সাইনেজ প্রদর্শন, ডিজিটাল মাইকিংয়ের মাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধি করা হবে।
এ সময় এ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক জালাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘রেলওয়ে আইনে ধূমপানের জন্য কামড়া থেকে বহিষ্কার এবং ২০ টাকা জরিমানার বিধান আছে। তবে রেলের এ আইন সংশোধন করা হচ্ছে একই সঙ্গে জরিমানার পরিমাণ বাড়ানো হচ্ছে।’
এ অনুষ্ঠানে জানানো এক গবেষণার বরাত দিয়ে বলা হয়, ‘ধূমপায়ী যাত্রীদের ৮৪ দশমিক ৩ শতাংশ স্টেশনে ধূমপান করে, তাঁদের প্রায় ৯১ শতাংশ স্টেশনে খুচরা বিড়ি সিগারেট ক্রয় করে। ধূমপায়ী যাত্রীদের ৫৯ দশমিক ১ শতাংশ ট্রেনে ধূমপান করে, তাঁদের ৯৪ শতাংশ ট্রেনে খুচরা বিড়ি-সিগারেট ক্রয় করে। অধূমপায়ী যাত্রীদের ৯৩ দশমিক ৪ শতাংশ স্টেশনে ও ৭৩ দশমিক ৩ শতাংশ ট্রেনে পরোক্ষ ধূমপানের শিকার। এদের অধিকাংশ নারী ও শিশু। ট্রেনে ওয়াশ রুম ও দুটি কামরার মধ্যবর্তী স্থানে বেশি ধূমপান হয়। স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে সর্বাধিক ধূমপান হয়। এ ছাড়া ওয়াশ রুম এলাকায়ও ধূমপান হয়।’
এ সভায় সভাপতিত্ব করেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক ধীরেন্দ্রনাথ মজুমদারসহ বাংলাদেশ রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বক্তব্য রাখেন।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা
২ ঘণ্টা আগে
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এ দেশের আপামর জনগণ, রাজনৈতিক দলসহ সর্বমহলের প্রত্যাশা পূরণের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব পুলিশের কাঁধে। সবার প্রত্যাশা—বাংলাদেশ পুলিশ সামনের জাতীয় নির্বাচনে এমন এক মানদণ্ড স্থাপন করবে, যা শুধু দেশেই নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও প্রশংসিত হবে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ পুলিশ সহ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করে যাচ্ছে।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আইনের প্রয়োগ শুধু শক্তি দিয়ে নয়, ন্যায়, নিষ্ঠা ও মানবিকতা দিয়েও প্রতিষ্ঠিত হয়।’ পুলিশকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনী মাঠে আপনারা কেবল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী নন; আপনারা জনগণের নিরাপত্তা, আস্থা ও গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার প্রতীক।’
পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলমের সভাপতিত্বে সভায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পুলিশের বিভিন্ন রেঞ্জের ডিআইজি, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ও জেলার পুলিশ সুপারগণ অংশগ্রহণ করেন। এ সময় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এ দেশের আপামর জনগণ, রাজনৈতিক দলসহ সর্বমহলের প্রত্যাশা পূরণের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব পুলিশের কাঁধে। সবার প্রত্যাশা—বাংলাদেশ পুলিশ সামনের জাতীয় নির্বাচনে এমন এক মানদণ্ড স্থাপন করবে, যা শুধু দেশেই নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও প্রশংসিত হবে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ পুলিশ সহ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করে যাচ্ছে।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আইনের প্রয়োগ শুধু শক্তি দিয়ে নয়, ন্যায়, নিষ্ঠা ও মানবিকতা দিয়েও প্রতিষ্ঠিত হয়।’ পুলিশকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনী মাঠে আপনারা কেবল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী নন; আপনারা জনগণের নিরাপত্তা, আস্থা ও গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার প্রতীক।’
পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলমের সভাপতিত্বে সভায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পুলিশের বিভিন্ন রেঞ্জের ডিআইজি, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ও জেলার পুলিশ সুপারগণ অংশগ্রহণ করেন। এ সময় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

তামাক মুক্ত করতে হলে আগে তামাক যেখান থেকে আসে তাঁর সোর্স বন্ধ করতে হবে। তাহলে তামাকের ব্যবহার কমানো যাবে। মাদক নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কোটি কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু তার আগে মাদক আসা বন্ধ করতে হবে। না হলে মাদক তামাক কোন কিছুই বন্ধ হবে না।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবেন কমিশনের সদস্যরা। আজ সোমবার বিকেল ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে।
কমিশন সূত্র জানায়, প্রধান উপদেষ্টা ও কমিশন সভাপতির সঙ্গে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে তৈরি করা সুপারিশের ড্রাফটের বিষয়ে আলোচনা হবে এই বৈঠকে। সভাপতির মতামতের ভিত্তিতে সুপারিশের খসড়ায় সংযোজন-বিয়োজন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায়ের পূর্ণাঙ্গ সুপারিশ তৈরি করে পরে সরকারের কাছে জমা দেবে। অন্যদিকে খসড়ায় নতুন করে সংশোধনী না থাকলে আজই সেটি সরকারের কাছে জমা দেওয়া হবে।
কমিশনের এক সদস্য বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।’
কমিশন সূত্র জানায়, সনদ বাস্তবায়নে কমিশন সুপারিশের যে রূপরেখা ঠিক করেছে, তাতে প্রথমে একটি আদেশ জারি করা হবে। গণ-অভ্যুত্থানকে ভিত্তি ধরে প্রথমে ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ নামে এই আদেশ জারি করা হবে। তার অধীনে জারি হবে গণভোট-বিষয়ক একটি অধ্যাদেশ। এর ভিত্তিতেই হবে গণভোট। একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত (২৭০ দিন বা প্রথম ৯ মাস) আগামী সংসদ কাজ করবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে। এ সময়ের মধ্যেই সংবিধান-সংক্রান্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো সংসদে অনুমোদন করা হবে। বাস্তবায়নের পুরো প্রক্রিয়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে উল্লেখ থাকবে।
আদেশ জারির পর এর কিছু অংশ তাৎক্ষণিক এবং কিছু কিছু বিষয় পরবর্তীকালে কার্যকর হবে। আদেশের কোন ধারা কবে কার্যকর হবে তা উল্লেখ থাকবে।
জুলাই সনদের ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব আদেশের পরিশিষ্টে উল্লেখ থাকবে। তবে সেখানে কোনো দলের ভিন্নমতের বিষয় উল্লেখ থাকবে না। শুধু কমিশনের ৮৪টি প্রস্তাব অথবা সিদ্ধান্তের উল্লেখ থাকবে।

প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবেন কমিশনের সদস্যরা। আজ সোমবার বিকেল ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে।
কমিশন সূত্র জানায়, প্রধান উপদেষ্টা ও কমিশন সভাপতির সঙ্গে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে তৈরি করা সুপারিশের ড্রাফটের বিষয়ে আলোচনা হবে এই বৈঠকে। সভাপতির মতামতের ভিত্তিতে সুপারিশের খসড়ায় সংযোজন-বিয়োজন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায়ের পূর্ণাঙ্গ সুপারিশ তৈরি করে পরে সরকারের কাছে জমা দেবে। অন্যদিকে খসড়ায় নতুন করে সংশোধনী না থাকলে আজই সেটি সরকারের কাছে জমা দেওয়া হবে।
কমিশনের এক সদস্য বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।’
কমিশন সূত্র জানায়, সনদ বাস্তবায়নে কমিশন সুপারিশের যে রূপরেখা ঠিক করেছে, তাতে প্রথমে একটি আদেশ জারি করা হবে। গণ-অভ্যুত্থানকে ভিত্তি ধরে প্রথমে ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ নামে এই আদেশ জারি করা হবে। তার অধীনে জারি হবে গণভোট-বিষয়ক একটি অধ্যাদেশ। এর ভিত্তিতেই হবে গণভোট। একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত (২৭০ দিন বা প্রথম ৯ মাস) আগামী সংসদ কাজ করবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে। এ সময়ের মধ্যেই সংবিধান-সংক্রান্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো সংসদে অনুমোদন করা হবে। বাস্তবায়নের পুরো প্রক্রিয়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে উল্লেখ থাকবে।
আদেশ জারির পর এর কিছু অংশ তাৎক্ষণিক এবং কিছু কিছু বিষয় পরবর্তীকালে কার্যকর হবে। আদেশের কোন ধারা কবে কার্যকর হবে তা উল্লেখ থাকবে।
জুলাই সনদের ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব আদেশের পরিশিষ্টে উল্লেখ থাকবে। তবে সেখানে কোনো দলের ভিন্নমতের বিষয় উল্লেখ থাকবে না। শুধু কমিশনের ৮৪টি প্রস্তাব অথবা সিদ্ধান্তের উল্লেখ থাকবে।

তামাক মুক্ত করতে হলে আগে তামাক যেখান থেকে আসে তাঁর সোর্স বন্ধ করতে হবে। তাহলে তামাকের ব্যবহার কমানো যাবে। মাদক নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কোটি কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু তার আগে মাদক আসা বন্ধ করতে হবে। না হলে মাদক তামাক কোন কিছুই বন্ধ হবে না।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
গতকাল রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভা নভেম্বরেই শেষ হয়ে যাবে—বলে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্য নিয়ে ‘বিভ্রান্তি সৃষ্টি হওয়ায়’ সরকার এই বিবৃতি দিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে দেওয়া তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জনাব মাহফুজ আলম উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছেন, যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হবার পর কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।’
এতে আরও বলা হয়, ‘বস্তুত, সরকারের গৃহীত সংস্কার ও নীতিমালা প্রণয়নের কাজ নভেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে এটা সঠিক নয়, বরং সংস্কার কার্যক্রম পূর্ণোদ্যমে চলমান থাকবে। এ ছাড়া, উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে।’
এর আগে, গতকাল তথ্য উপদেষ্টা ডিআরইউতে বলেছিলেন, ‘সংস্কার কমিশন থেকে ২৩টি আশু বাস্তবায়নযোগ্য প্রস্তাব তোলা হয়েছে। মন্ত্রণালয় পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়ন করছে। নভেম্বরে কেবিনেট ক্লোজ হয়ে যাবে, যা করার আগামী মাসের মধ্যে করতে চাই।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
গতকাল রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভা নভেম্বরেই শেষ হয়ে যাবে—বলে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্য নিয়ে ‘বিভ্রান্তি সৃষ্টি হওয়ায়’ সরকার এই বিবৃতি দিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে দেওয়া তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জনাব মাহফুজ আলম উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছেন, যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হবার পর কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।’
এতে আরও বলা হয়, ‘বস্তুত, সরকারের গৃহীত সংস্কার ও নীতিমালা প্রণয়নের কাজ নভেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে এটা সঠিক নয়, বরং সংস্কার কার্যক্রম পূর্ণোদ্যমে চলমান থাকবে। এ ছাড়া, উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে।’
এর আগে, গতকাল তথ্য উপদেষ্টা ডিআরইউতে বলেছিলেন, ‘সংস্কার কমিশন থেকে ২৩টি আশু বাস্তবায়নযোগ্য প্রস্তাব তোলা হয়েছে। মন্ত্রণালয় পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়ন করছে। নভেম্বরে কেবিনেট ক্লোজ হয়ে যাবে, যা করার আগামী মাসের মধ্যে করতে চাই।’

তামাক মুক্ত করতে হলে আগে তামাক যেখান থেকে আসে তাঁর সোর্স বন্ধ করতে হবে। তাহলে তামাকের ব্যবহার কমানো যাবে। মাদক নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কোটি কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু তার আগে মাদক আসা বন্ধ করতে হবে। না হলে মাদক তামাক কোন কিছুই বন্ধ হবে না।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা
২ ঘণ্টা আগে
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
সচিব আরও জানান, অস্থায়ী ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা প্রাথমিকভাবে ১৪টি এবং প্রায় ১২ হাজার অস্থায়ী ভোটকক্ষ থাকবে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
সচিব আরও জানান, অস্থায়ী ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা প্রাথমিকভাবে ১৪টি এবং প্রায় ১২ হাজার অস্থায়ী ভোটকক্ষ থাকবে।

তামাক মুক্ত করতে হলে আগে তামাক যেখান থেকে আসে তাঁর সোর্স বন্ধ করতে হবে। তাহলে তামাকের ব্যবহার কমানো যাবে। মাদক নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কোটি কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু তার আগে মাদক আসা বন্ধ করতে হবে। না হলে মাদক তামাক কোন কিছুই বন্ধ হবে না।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা
২ ঘণ্টা আগে
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে