আজকের পত্রিকা ডেস্ক
তুর্কি ব্যবসায়ীদের জন্য এশিয়ার বাজারে কৌশলগত প্রবেশদ্বার হিসেবে বাংলাদেশকে চিহ্নিত করেছেন বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী। তিনি টেক্সটাইল, নির্মাণসামগ্রী, ওষুধ ও প্রতিরক্ষাশিল্পে বিনিয়োগের সম্ভাবনার ওপর গুরুত্ব দেন এবং বাংলাদেশে একটি বিশেষ তুর্কি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের প্রস্তাব দিয়েছেন।
আশিক চৌধুরী আনাদোলুকে বলেছেন, বাংলাদেশ তুর্কি বিনিয়োগকারীদের জন্য এশিয়ার বাজার সম্প্রসারণের কৌশলগত উৎপাদন ও লজিস্টিক কেন্দ্র হিসেবে কাজ করতে পারে। তিনি বলেন, তুর্কি কোম্পানিগুলো বাংলাদেশকে ব্যবহার করে দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও পূর্ব এশিয়ার বাজারে পণ্য বিতরণ করতে পারে। তিনি বাংলাদেশকে ‘এশিয়ার উন্নয়ন ও এশিয়ার প্রবৃদ্ধির জন্য দ্বিতীয় হাব’ হিসেবে বর্ণনা করেন।
বিডার চেয়ারম্যান বিশেষভাবে টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস, নির্মাণসামগ্রী, ওষুধ ও প্রতিরক্ষাশিল্পকে তুর্কি বিনিয়োগের প্রধান ক্ষেত্র হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। তিনি উল্লেখ করেছেন, ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের অষ্টম বৃহত্তম ভোক্তা বাজারে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রাখে, যা বিভিন্ন শিল্পে বড় সুযোগ তৈরি করবে।
তিনি আরও বলেন, আংকারা ও ঢাকার মধ্যে প্রযুক্তি স্থানান্তর ও যৌথ প্রতিরক্ষা উদ্যোগ নিয়ে চলমান আলোচনা বাংলাদেশকে তুরস্কের প্রতিরক্ষাশিল্পের সরবরাহকারী ও গ্রাহক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে।
আশিক চৌধুরী বলেছেন, ‘সাংস্কৃতিক মিল এবং উদীয়মান বাজার মনোভাব’ তুর্কি ব্যবসা ও বাংলাদেশের মধ্যে স্বাভাবিক সমন্বয় সৃষ্টি করে। তিনি তুর্কি বিনিয়োগকারীদের ‘ঝুঁকি গ্রহণকারী মানুষ’ হিসেবে অভিহিত করেছেন, যারা বাংলাদেশের গতিশীল বাজার পরিবেশের সঙ্গে ভালো মানিয়ে নিতে সক্ষম।
তিনি বাংলাদেশে একটি বিশেষ তুর্কি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের প্রস্তাব দিয়েছেন, যা বিনিয়োগ ও উৎপাদন কার্যক্রমকে কেন্দ্রীভূত করতে সাহায্য করবে। এর সঙ্গে তুর্কি দক্ষতা যেমন লজিস্টিক, বিমান চলাচল ও সমুদ্রবন্দর ব্যবস্থাপনায়ও ব্যবহার করা সম্ভব।
তুরস্ক ও বাংলাদেশ ১৯৭৪ সাল থেকে কূটনৈতিক সম্পর্ক বজায় রেখেছে। ১৯৮১ সালের মধ্যে দুই দেশের রাজধানীতে কূটনৈতিক মিশন স্থাপিত হয়। বর্তমানে দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যিক পরিমাণ ১ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার, যা বাংলাদেশে তুর্কি বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে আরও সম্প্রসারণের আশা করা হচ্ছে।
আশিক চৌধুরীর মন্তব্যের মাধ্যমে বাংলাদেশের লক্ষ্য এশিয়ার বিস্তৃত সরবরাহ শৃঙ্খলে উৎপাদন ও বিতরণের কেন্দ্র হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা, যেখানে তুর্কি ব্যবসাগুলোকে মূল অংশীদার হিসেবে দেখা হচ্ছে।
আরও খবর পড়ুন:
তুর্কি ব্যবসায়ীদের জন্য এশিয়ার বাজারে কৌশলগত প্রবেশদ্বার হিসেবে বাংলাদেশকে চিহ্নিত করেছেন বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী। তিনি টেক্সটাইল, নির্মাণসামগ্রী, ওষুধ ও প্রতিরক্ষাশিল্পে বিনিয়োগের সম্ভাবনার ওপর গুরুত্ব দেন এবং বাংলাদেশে একটি বিশেষ তুর্কি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের প্রস্তাব দিয়েছেন।
আশিক চৌধুরী আনাদোলুকে বলেছেন, বাংলাদেশ তুর্কি বিনিয়োগকারীদের জন্য এশিয়ার বাজার সম্প্রসারণের কৌশলগত উৎপাদন ও লজিস্টিক কেন্দ্র হিসেবে কাজ করতে পারে। তিনি বলেন, তুর্কি কোম্পানিগুলো বাংলাদেশকে ব্যবহার করে দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও পূর্ব এশিয়ার বাজারে পণ্য বিতরণ করতে পারে। তিনি বাংলাদেশকে ‘এশিয়ার উন্নয়ন ও এশিয়ার প্রবৃদ্ধির জন্য দ্বিতীয় হাব’ হিসেবে বর্ণনা করেন।
বিডার চেয়ারম্যান বিশেষভাবে টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস, নির্মাণসামগ্রী, ওষুধ ও প্রতিরক্ষাশিল্পকে তুর্কি বিনিয়োগের প্রধান ক্ষেত্র হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। তিনি উল্লেখ করেছেন, ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের অষ্টম বৃহত্তম ভোক্তা বাজারে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রাখে, যা বিভিন্ন শিল্পে বড় সুযোগ তৈরি করবে।
তিনি আরও বলেন, আংকারা ও ঢাকার মধ্যে প্রযুক্তি স্থানান্তর ও যৌথ প্রতিরক্ষা উদ্যোগ নিয়ে চলমান আলোচনা বাংলাদেশকে তুরস্কের প্রতিরক্ষাশিল্পের সরবরাহকারী ও গ্রাহক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে।
আশিক চৌধুরী বলেছেন, ‘সাংস্কৃতিক মিল এবং উদীয়মান বাজার মনোভাব’ তুর্কি ব্যবসা ও বাংলাদেশের মধ্যে স্বাভাবিক সমন্বয় সৃষ্টি করে। তিনি তুর্কি বিনিয়োগকারীদের ‘ঝুঁকি গ্রহণকারী মানুষ’ হিসেবে অভিহিত করেছেন, যারা বাংলাদেশের গতিশীল বাজার পরিবেশের সঙ্গে ভালো মানিয়ে নিতে সক্ষম।
তিনি বাংলাদেশে একটি বিশেষ তুর্কি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের প্রস্তাব দিয়েছেন, যা বিনিয়োগ ও উৎপাদন কার্যক্রমকে কেন্দ্রীভূত করতে সাহায্য করবে। এর সঙ্গে তুর্কি দক্ষতা যেমন লজিস্টিক, বিমান চলাচল ও সমুদ্রবন্দর ব্যবস্থাপনায়ও ব্যবহার করা সম্ভব।
তুরস্ক ও বাংলাদেশ ১৯৭৪ সাল থেকে কূটনৈতিক সম্পর্ক বজায় রেখেছে। ১৯৮১ সালের মধ্যে দুই দেশের রাজধানীতে কূটনৈতিক মিশন স্থাপিত হয়। বর্তমানে দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যিক পরিমাণ ১ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার, যা বাংলাদেশে তুর্কি বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে আরও সম্প্রসারণের আশা করা হচ্ছে।
আশিক চৌধুরীর মন্তব্যের মাধ্যমে বাংলাদেশের লক্ষ্য এশিয়ার বিস্তৃত সরবরাহ শৃঙ্খলে উৎপাদন ও বিতরণের কেন্দ্র হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা, যেখানে তুর্কি ব্যবসাগুলোকে মূল অংশীদার হিসেবে দেখা হচ্ছে।
আরও খবর পড়ুন:
জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে। ১৭ অক্টোবর দলগুলো এই সনদে স্বাক্ষর করবে। জাতীয় সংসদ ভবনে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণের চিঠিও পাঠানো হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেইফতেখারুজ্জামান বলেন, অন্য অভিযুক্তরা যদি বেসামরিক কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন কারা হেফাজতে থাকতে পারে, তাহলে সেনা কর্মকর্তাদের জন্য আলাদা ‘সাব-জেল’ ঘোষণার যৌক্তিকতা কী? এভাবে বিশেষ শ্রেণিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া ন্যায়বিচারের পরিপন্থী এবং সরকারের এই বৈষম্যমূলক আচরণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ
১১ ঘণ্টা আগেম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিচার্য মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করতে দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠনের নির্দেশনা দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
১১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনকে অভিযুক্ত করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। প্রতিবেদনে সিআইডি জানিয়েছে, দেশ ও বিদেশ থেকে পরিচালিত একটি অনলাইন নেটওয়ার্ক ‘জয় বাংলা ব্রিগেড’-এর মাধ্যমে রাষ্ট্রবিরোধী পরিকল্পনা নেওয়া হয়ে
১১ ঘণ্টা আগে