নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে সংলাপে রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে ১০টি বিষয়ে নিজের মত জানিয়েছে ইসি। এতে ভোটকেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সেনা মোতায়েনের প্রস্তাবকে ‘যৌক্তিক’ বলে মত দিয়েছে ইসি। একই সঙ্গে নির্বাচনে আসতে কোনো দলকে বাধ্য করা যাবে না বলেও মত দিয়েছে সাংবিধানিক সংস্থাটি। আজ সোমবার সংস্থাটির পক্ষ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি সারসংক্ষেপ প্রকাশ করা হয়।
গত ১৭ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সময়ে ইসির সঙ্গে সংলাপে দেশে নিবন্ধিত ২৮টি রাজনৈতিক দল অংশ নেয়। নির্বাচন ব্যবস্থা, ভোটগ্রহণ পদ্ধতি, গণতন্ত্র ইত্যাদি বিষয়ে তারা নিজেদের বক্তব্য তুলে ধরে এবং বিভিন্ন বিষয়ে বেশ কিছু প্রস্তাব উত্থাপন করে। এর মধ্যে কিছু প্রস্তাবের বিষয়ে নিজের অবস্থান ব্যক্ত করেছে ইসি। নিজেদের এই মতামত আইন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ শীর্ষ কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্টদের পাঠানো হয়েছে বলে জানান ইসির জনসংযোগ পরিচালক যুগ্মসচিব এস এম আসাদুজ্জামান।
এস এম আসাদুজ্জামান জানান, ভোটে অংশগ্রহণ, ইভিএম, আইন-শৃঙ্খলা ও নির্বাচনকালীন সরকার—এ চার বিষয়ে ইসির অবস্থান তুলে ধরা হয়েছে।
ইসি জানায়, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ চাইলেও যেকোনো দলকে নির্বাচনে অংশ নিতে ইসি বাধ্য করতে পারে না। সে ধরনের কোনো প্রয়াস ইসি নেবে না। প্রতিটি কেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় অসামরিক বাহিনীর সদস্যের সংখ্যা অপ্রতুল হতে পারে। এ কারণে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সেনা মোতায়েনের প্রস্তাবটি যৌক্তিক বলে মনে করে ইসি।
ইভিএম নিয়ে ইসির মত হচ্ছে, ইভিএম ব্যবহার নিয়ে দলগুলোর যেমন আপত্তি আছে, তেমনি সমর্থনও রয়েছে। সার্বিক বিষয়ে এখনো স্থির কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি ইসি। রাজনৈতিক দল ছাড়াও এ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও বিচার-বিশ্লেষণ করে ইভিএম ব্যবহারের বিষয়ে ইসি ভিন্নভাবে সিদ্ধান্ত নেবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের জানানো হবে।
নির্বাচনকালীন সরকারের বিষয়টি রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিষয় বলে মনে করে ইসি। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রয়োজনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়কে নির্বাচনকালীন সরকারের সময়ে ইসির অধীনে ন্যস্ত করার বিষয়টি সংবিধানের আলোকে বিবেচনা করা প্রয়োজন। নির্বাচনকে অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে সংবিধান ও আইনে দেওয়া ক্ষমতা সততা, সাহসিকতার সঙ্গে প্রয়োগ করার বিষয়ে আশ্বস্ত করেছে ইসি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল স্বাক্ষরিত ‘ইসির সঙ্গে নিবন্ধিত দলগুলোর সংলাপ থেকে প্রাপ্ত মতামত ও পরামর্শ এবং কমিশনের পর্যালোচনা ও মতামত’ শীর্ষক এ সারসংক্ষেপে বলা হয়েছে, মতামতগুলো কমিশন পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও বিচার বিশ্লেষণ করে দেখেছে। রাজনীতিতে গণতন্ত্রের সুস্থ চর্চা প্রয়োজন বলে নির্বাচন কমিশনও অভিন্ন প্রত্যাশা পোষণ করে। এ অভিন্ন প্রত্যাশা ও এটি বাস্তবায়নে ইসি, সরকার, জনপ্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, রাজনৈতিক দলসহ সবার ঐক্যবদ্ধ ও সমন্বিত প্রয়াস প্রয়োজন।
গণমাধ্যমে পাঠানো এ সারসংক্ষেপের বিষয়ে ইসির জনসংযোগ পরিচালক বলেন, ‘ইসির নির্দেশনায় সংলাপে অংশ নেওয়া ৩৯টি নিবন্ধিত দলের মধ্যে অংশ নেওয়া ২৮টি দলকে তা পাঠানো হচ্ছে। সেই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবদের কাছেও ইসির পর্যালোচনা ও মতামত পাঠানো হয়েছে।’
প্রসঙ্গত, আরও দুটি রাজনৈতিক দলকে সেপ্টেম্বরের সংলাপে অংশ নেওয়ার সময় দেওয়া হয়েছে। নয়টি দল সংলাপে অংশ নেয়নি।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে সংলাপে রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে ১০টি বিষয়ে নিজের মত জানিয়েছে ইসি। এতে ভোটকেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সেনা মোতায়েনের প্রস্তাবকে ‘যৌক্তিক’ বলে মত দিয়েছে ইসি। একই সঙ্গে নির্বাচনে আসতে কোনো দলকে বাধ্য করা যাবে না বলেও মত দিয়েছে সাংবিধানিক সংস্থাটি। আজ সোমবার সংস্থাটির পক্ষ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি সারসংক্ষেপ প্রকাশ করা হয়।
গত ১৭ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সময়ে ইসির সঙ্গে সংলাপে দেশে নিবন্ধিত ২৮টি রাজনৈতিক দল অংশ নেয়। নির্বাচন ব্যবস্থা, ভোটগ্রহণ পদ্ধতি, গণতন্ত্র ইত্যাদি বিষয়ে তারা নিজেদের বক্তব্য তুলে ধরে এবং বিভিন্ন বিষয়ে বেশ কিছু প্রস্তাব উত্থাপন করে। এর মধ্যে কিছু প্রস্তাবের বিষয়ে নিজের অবস্থান ব্যক্ত করেছে ইসি। নিজেদের এই মতামত আইন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ শীর্ষ কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্টদের পাঠানো হয়েছে বলে জানান ইসির জনসংযোগ পরিচালক যুগ্মসচিব এস এম আসাদুজ্জামান।
এস এম আসাদুজ্জামান জানান, ভোটে অংশগ্রহণ, ইভিএম, আইন-শৃঙ্খলা ও নির্বাচনকালীন সরকার—এ চার বিষয়ে ইসির অবস্থান তুলে ধরা হয়েছে।
ইসি জানায়, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ চাইলেও যেকোনো দলকে নির্বাচনে অংশ নিতে ইসি বাধ্য করতে পারে না। সে ধরনের কোনো প্রয়াস ইসি নেবে না। প্রতিটি কেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় অসামরিক বাহিনীর সদস্যের সংখ্যা অপ্রতুল হতে পারে। এ কারণে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সেনা মোতায়েনের প্রস্তাবটি যৌক্তিক বলে মনে করে ইসি।
ইভিএম নিয়ে ইসির মত হচ্ছে, ইভিএম ব্যবহার নিয়ে দলগুলোর যেমন আপত্তি আছে, তেমনি সমর্থনও রয়েছে। সার্বিক বিষয়ে এখনো স্থির কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি ইসি। রাজনৈতিক দল ছাড়াও এ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও বিচার-বিশ্লেষণ করে ইভিএম ব্যবহারের বিষয়ে ইসি ভিন্নভাবে সিদ্ধান্ত নেবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের জানানো হবে।
নির্বাচনকালীন সরকারের বিষয়টি রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিষয় বলে মনে করে ইসি। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রয়োজনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়কে নির্বাচনকালীন সরকারের সময়ে ইসির অধীনে ন্যস্ত করার বিষয়টি সংবিধানের আলোকে বিবেচনা করা প্রয়োজন। নির্বাচনকে অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে সংবিধান ও আইনে দেওয়া ক্ষমতা সততা, সাহসিকতার সঙ্গে প্রয়োগ করার বিষয়ে আশ্বস্ত করেছে ইসি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল স্বাক্ষরিত ‘ইসির সঙ্গে নিবন্ধিত দলগুলোর সংলাপ থেকে প্রাপ্ত মতামত ও পরামর্শ এবং কমিশনের পর্যালোচনা ও মতামত’ শীর্ষক এ সারসংক্ষেপে বলা হয়েছে, মতামতগুলো কমিশন পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও বিচার বিশ্লেষণ করে দেখেছে। রাজনীতিতে গণতন্ত্রের সুস্থ চর্চা প্রয়োজন বলে নির্বাচন কমিশনও অভিন্ন প্রত্যাশা পোষণ করে। এ অভিন্ন প্রত্যাশা ও এটি বাস্তবায়নে ইসি, সরকার, জনপ্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, রাজনৈতিক দলসহ সবার ঐক্যবদ্ধ ও সমন্বিত প্রয়াস প্রয়োজন।
গণমাধ্যমে পাঠানো এ সারসংক্ষেপের বিষয়ে ইসির জনসংযোগ পরিচালক বলেন, ‘ইসির নির্দেশনায় সংলাপে অংশ নেওয়া ৩৯টি নিবন্ধিত দলের মধ্যে অংশ নেওয়া ২৮টি দলকে তা পাঠানো হচ্ছে। সেই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবদের কাছেও ইসির পর্যালোচনা ও মতামত পাঠানো হয়েছে।’
প্রসঙ্গত, আরও দুটি রাজনৈতিক দলকে সেপ্টেম্বরের সংলাপে অংশ নেওয়ার সময় দেওয়া হয়েছে। নয়টি দল সংলাপে অংশ নেয়নি।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে সংলাপে রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে ১০টি বিষয়ে নিজের মত জানিয়েছে ইসি। এতে ভোটকেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সেনা মোতায়েনের প্রস্তাবকে ‘যৌক্তিক’ বলে মত দিয়েছে ইসি। একই সঙ্গে নির্বাচনে আসতে কোনো দলকে বাধ্য করা যাবে না বলেও মত দিয়েছে সাংবিধানিক সংস্থাটি। আজ সোমবার সংস্থাটির পক্ষ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি সারসংক্ষেপ প্রকাশ করা হয়।
গত ১৭ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সময়ে ইসির সঙ্গে সংলাপে দেশে নিবন্ধিত ২৮টি রাজনৈতিক দল অংশ নেয়। নির্বাচন ব্যবস্থা, ভোটগ্রহণ পদ্ধতি, গণতন্ত্র ইত্যাদি বিষয়ে তারা নিজেদের বক্তব্য তুলে ধরে এবং বিভিন্ন বিষয়ে বেশ কিছু প্রস্তাব উত্থাপন করে। এর মধ্যে কিছু প্রস্তাবের বিষয়ে নিজের অবস্থান ব্যক্ত করেছে ইসি। নিজেদের এই মতামত আইন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ শীর্ষ কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্টদের পাঠানো হয়েছে বলে জানান ইসির জনসংযোগ পরিচালক যুগ্মসচিব এস এম আসাদুজ্জামান।
এস এম আসাদুজ্জামান জানান, ভোটে অংশগ্রহণ, ইভিএম, আইন-শৃঙ্খলা ও নির্বাচনকালীন সরকার—এ চার বিষয়ে ইসির অবস্থান তুলে ধরা হয়েছে।
ইসি জানায়, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ চাইলেও যেকোনো দলকে নির্বাচনে অংশ নিতে ইসি বাধ্য করতে পারে না। সে ধরনের কোনো প্রয়াস ইসি নেবে না। প্রতিটি কেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় অসামরিক বাহিনীর সদস্যের সংখ্যা অপ্রতুল হতে পারে। এ কারণে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সেনা মোতায়েনের প্রস্তাবটি যৌক্তিক বলে মনে করে ইসি।
ইভিএম নিয়ে ইসির মত হচ্ছে, ইভিএম ব্যবহার নিয়ে দলগুলোর যেমন আপত্তি আছে, তেমনি সমর্থনও রয়েছে। সার্বিক বিষয়ে এখনো স্থির কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি ইসি। রাজনৈতিক দল ছাড়াও এ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও বিচার-বিশ্লেষণ করে ইভিএম ব্যবহারের বিষয়ে ইসি ভিন্নভাবে সিদ্ধান্ত নেবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের জানানো হবে।
নির্বাচনকালীন সরকারের বিষয়টি রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিষয় বলে মনে করে ইসি। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রয়োজনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়কে নির্বাচনকালীন সরকারের সময়ে ইসির অধীনে ন্যস্ত করার বিষয়টি সংবিধানের আলোকে বিবেচনা করা প্রয়োজন। নির্বাচনকে অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে সংবিধান ও আইনে দেওয়া ক্ষমতা সততা, সাহসিকতার সঙ্গে প্রয়োগ করার বিষয়ে আশ্বস্ত করেছে ইসি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল স্বাক্ষরিত ‘ইসির সঙ্গে নিবন্ধিত দলগুলোর সংলাপ থেকে প্রাপ্ত মতামত ও পরামর্শ এবং কমিশনের পর্যালোচনা ও মতামত’ শীর্ষক এ সারসংক্ষেপে বলা হয়েছে, মতামতগুলো কমিশন পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও বিচার বিশ্লেষণ করে দেখেছে। রাজনীতিতে গণতন্ত্রের সুস্থ চর্চা প্রয়োজন বলে নির্বাচন কমিশনও অভিন্ন প্রত্যাশা পোষণ করে। এ অভিন্ন প্রত্যাশা ও এটি বাস্তবায়নে ইসি, সরকার, জনপ্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, রাজনৈতিক দলসহ সবার ঐক্যবদ্ধ ও সমন্বিত প্রয়াস প্রয়োজন।
গণমাধ্যমে পাঠানো এ সারসংক্ষেপের বিষয়ে ইসির জনসংযোগ পরিচালক বলেন, ‘ইসির নির্দেশনায় সংলাপে অংশ নেওয়া ৩৯টি নিবন্ধিত দলের মধ্যে অংশ নেওয়া ২৮টি দলকে তা পাঠানো হচ্ছে। সেই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবদের কাছেও ইসির পর্যালোচনা ও মতামত পাঠানো হয়েছে।’
প্রসঙ্গত, আরও দুটি রাজনৈতিক দলকে সেপ্টেম্বরের সংলাপে অংশ নেওয়ার সময় দেওয়া হয়েছে। নয়টি দল সংলাপে অংশ নেয়নি।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে সংলাপে রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে ১০টি বিষয়ে নিজের মত জানিয়েছে ইসি। এতে ভোটকেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সেনা মোতায়েনের প্রস্তাবকে ‘যৌক্তিক’ বলে মত দিয়েছে ইসি। একই সঙ্গে নির্বাচনে আসতে কোনো দলকে বাধ্য করা যাবে না বলেও মত দিয়েছে সাংবিধানিক সংস্থাটি। আজ সোমবার সংস্থাটির পক্ষ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি সারসংক্ষেপ প্রকাশ করা হয়।
গত ১৭ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সময়ে ইসির সঙ্গে সংলাপে দেশে নিবন্ধিত ২৮টি রাজনৈতিক দল অংশ নেয়। নির্বাচন ব্যবস্থা, ভোটগ্রহণ পদ্ধতি, গণতন্ত্র ইত্যাদি বিষয়ে তারা নিজেদের বক্তব্য তুলে ধরে এবং বিভিন্ন বিষয়ে বেশ কিছু প্রস্তাব উত্থাপন করে। এর মধ্যে কিছু প্রস্তাবের বিষয়ে নিজের অবস্থান ব্যক্ত করেছে ইসি। নিজেদের এই মতামত আইন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ শীর্ষ কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্টদের পাঠানো হয়েছে বলে জানান ইসির জনসংযোগ পরিচালক যুগ্মসচিব এস এম আসাদুজ্জামান।
এস এম আসাদুজ্জামান জানান, ভোটে অংশগ্রহণ, ইভিএম, আইন-শৃঙ্খলা ও নির্বাচনকালীন সরকার—এ চার বিষয়ে ইসির অবস্থান তুলে ধরা হয়েছে।
ইসি জানায়, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ চাইলেও যেকোনো দলকে নির্বাচনে অংশ নিতে ইসি বাধ্য করতে পারে না। সে ধরনের কোনো প্রয়াস ইসি নেবে না। প্রতিটি কেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় অসামরিক বাহিনীর সদস্যের সংখ্যা অপ্রতুল হতে পারে। এ কারণে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সেনা মোতায়েনের প্রস্তাবটি যৌক্তিক বলে মনে করে ইসি।
ইভিএম নিয়ে ইসির মত হচ্ছে, ইভিএম ব্যবহার নিয়ে দলগুলোর যেমন আপত্তি আছে, তেমনি সমর্থনও রয়েছে। সার্বিক বিষয়ে এখনো স্থির কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি ইসি। রাজনৈতিক দল ছাড়াও এ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও বিচার-বিশ্লেষণ করে ইভিএম ব্যবহারের বিষয়ে ইসি ভিন্নভাবে সিদ্ধান্ত নেবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের জানানো হবে।
নির্বাচনকালীন সরকারের বিষয়টি রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিষয় বলে মনে করে ইসি। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রয়োজনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়কে নির্বাচনকালীন সরকারের সময়ে ইসির অধীনে ন্যস্ত করার বিষয়টি সংবিধানের আলোকে বিবেচনা করা প্রয়োজন। নির্বাচনকে অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে সংবিধান ও আইনে দেওয়া ক্ষমতা সততা, সাহসিকতার সঙ্গে প্রয়োগ করার বিষয়ে আশ্বস্ত করেছে ইসি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল স্বাক্ষরিত ‘ইসির সঙ্গে নিবন্ধিত দলগুলোর সংলাপ থেকে প্রাপ্ত মতামত ও পরামর্শ এবং কমিশনের পর্যালোচনা ও মতামত’ শীর্ষক এ সারসংক্ষেপে বলা হয়েছে, মতামতগুলো কমিশন পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও বিচার বিশ্লেষণ করে দেখেছে। রাজনীতিতে গণতন্ত্রের সুস্থ চর্চা প্রয়োজন বলে নির্বাচন কমিশনও অভিন্ন প্রত্যাশা পোষণ করে। এ অভিন্ন প্রত্যাশা ও এটি বাস্তবায়নে ইসি, সরকার, জনপ্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, রাজনৈতিক দলসহ সবার ঐক্যবদ্ধ ও সমন্বিত প্রয়াস প্রয়োজন।
গণমাধ্যমে পাঠানো এ সারসংক্ষেপের বিষয়ে ইসির জনসংযোগ পরিচালক বলেন, ‘ইসির নির্দেশনায় সংলাপে অংশ নেওয়া ৩৯টি নিবন্ধিত দলের মধ্যে অংশ নেওয়া ২৮টি দলকে তা পাঠানো হচ্ছে। সেই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবদের কাছেও ইসির পর্যালোচনা ও মতামত পাঠানো হয়েছে।’
প্রসঙ্গত, আরও দুটি রাজনৈতিক দলকে সেপ্টেম্বরের সংলাপে অংশ নেওয়ার সময় দেওয়া হয়েছে। নয়টি দল সংলাপে অংশ নেয়নি।

শাপলা প্রতীক পাচ্ছে না জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। নির্ধারিত তালিকা থেকে কোনো প্রতীক না নিলে নির্বাচন কমিশন (ইসি) নিজ বিবেচনায় দলটিকে নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দ করবে। তবে শাপলা না দেওয়ার ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে কোনো আইন ব্যাখ্যা দিতে চাননি সচিব।
৪১ মিনিট আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা
৩ ঘণ্টা আগে
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৪ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শাপলা প্রতীক পাচ্ছে না জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। নির্ধারিত তালিকা থেকে কোনো প্রতীক না নিলে নির্বাচন কমিশন (ইসি) নিজ বিবেচনায় দলটিকে নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দ করবে। তবে শাপলা না দেওয়ার ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে কোনো আইন ব্যাখ্যা দিতে চাননি সচিব।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
এনসিপির দাবি করা শাপলা প্রতীকের বিষয়ে সাংবাদিকেরা কমিশনের অবস্থান জানতে চাইলে সচিব বলেন, ‘এই বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের পূর্বের অবস্থান থেকে ভিন্ন কোনো প্রস্তাব বা তথ্য আমার জানা নেই। কমিশন আগেই বলেছিল, তারা নিজ বিবেচনায় প্রতীক বরাদ্দ করবে।’
শাপলা প্রতীক এনসিপিকে না দেওয়ার বিষয়ে সচিব বলেন, ‘বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই। যে দলগুলো নিবন্ধন পাওয়ার যোগ্য বিবেচিত হবে, কমিশন স্ববিবেচনায় তাদের প্রতীক দিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করবে।’
প্রতীকের তালিকায় শাপলা না রাখার আইনি ব্যাখ্যা জানতে চাইলে সচিব বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন মনে করেছে, এটা তফসিলে রাখার দরকার নাই। এটার ব্যাপারে আইনি ব্যাখ্যা চাইলে আইনজ্ঞকে জিজ্ঞেস করতে হবে।’
রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কমিশন প্রাথমিকভাবে ২২টি দলকে সম্ভাব্যভাবে যোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করেছে এবং এসব দলের বিষয়ে মাঠপর্যায় থেকে অতিরিক্ত তথ্য সংগ্রহ করেছে। ইনশাআল্লাহ, এই সপ্তাহের মধ্যেই আমরা এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করব।’
স্থানীয় নির্বাচনী পর্যবেক্ষক সংস্থাগুলোর নিবন্ধন প্রক্রিয়াও এই সপ্তাহের মধ্যেই সম্পন্ন করা হবে বলেও জানান তিনি।

শাপলা প্রতীক পাচ্ছে না জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। নির্ধারিত তালিকা থেকে কোনো প্রতীক না নিলে নির্বাচন কমিশন (ইসি) নিজ বিবেচনায় দলটিকে নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দ করবে। তবে শাপলা না দেওয়ার ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে কোনো আইন ব্যাখ্যা দিতে চাননি সচিব।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
এনসিপির দাবি করা শাপলা প্রতীকের বিষয়ে সাংবাদিকেরা কমিশনের অবস্থান জানতে চাইলে সচিব বলেন, ‘এই বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের পূর্বের অবস্থান থেকে ভিন্ন কোনো প্রস্তাব বা তথ্য আমার জানা নেই। কমিশন আগেই বলেছিল, তারা নিজ বিবেচনায় প্রতীক বরাদ্দ করবে।’
শাপলা প্রতীক এনসিপিকে না দেওয়ার বিষয়ে সচিব বলেন, ‘বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই। যে দলগুলো নিবন্ধন পাওয়ার যোগ্য বিবেচিত হবে, কমিশন স্ববিবেচনায় তাদের প্রতীক দিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করবে।’
প্রতীকের তালিকায় শাপলা না রাখার আইনি ব্যাখ্যা জানতে চাইলে সচিব বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন মনে করেছে, এটা তফসিলে রাখার দরকার নাই। এটার ব্যাপারে আইনি ব্যাখ্যা চাইলে আইনজ্ঞকে জিজ্ঞেস করতে হবে।’
রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কমিশন প্রাথমিকভাবে ২২টি দলকে সম্ভাব্যভাবে যোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করেছে এবং এসব দলের বিষয়ে মাঠপর্যায় থেকে অতিরিক্ত তথ্য সংগ্রহ করেছে। ইনশাআল্লাহ, এই সপ্তাহের মধ্যেই আমরা এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করব।’
স্থানীয় নির্বাচনী পর্যবেক্ষক সংস্থাগুলোর নিবন্ধন প্রক্রিয়াও এই সপ্তাহের মধ্যেই সম্পন্ন করা হবে বলেও জানান তিনি।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে সংলাপে রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে ১০টি বিষয়ে নিজের মত জানিয়েছে ইসি। এতে ভোটকেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সেনা মোতায়েনের প্রস্তাবকে ‘যৌক্তিক’ বলে মত দিয়েছে ইসি। একই সঙ্গে নির্বাচনে আসতে কোনো দলকে বাধ্য করা যাবে না বলেও মত দিয়েছে সাংবিধানিক সংস্থাটি। আজ
২২ আগস্ট ২০২২
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা
৩ ঘণ্টা আগে
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৪ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এ দেশের আপামর জনগণ, রাজনৈতিক দলসহ সর্বমহলের প্রত্যাশা পূরণের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব পুলিশের কাঁধে। সবার প্রত্যাশা—বাংলাদেশ পুলিশ সামনের জাতীয় নির্বাচনে এমন এক মানদণ্ড স্থাপন করবে, যা শুধু দেশেই নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও প্রশংসিত হবে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ পুলিশ সহ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করে যাচ্ছে।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আইনের প্রয়োগ শুধু শক্তি দিয়ে নয়, ন্যায়, নিষ্ঠা ও মানবিকতা দিয়েও প্রতিষ্ঠিত হয়।’ পুলিশকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনী মাঠে আপনারা কেবল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী নন; আপনারা জনগণের নিরাপত্তা, আস্থা ও গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার প্রতীক।’
পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলমের সভাপতিত্বে সভায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পুলিশের বিভিন্ন রেঞ্জের ডিআইজি, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ও জেলার পুলিশ সুপারগণ অংশগ্রহণ করেন। এ সময় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এ দেশের আপামর জনগণ, রাজনৈতিক দলসহ সর্বমহলের প্রত্যাশা পূরণের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব পুলিশের কাঁধে। সবার প্রত্যাশা—বাংলাদেশ পুলিশ সামনের জাতীয় নির্বাচনে এমন এক মানদণ্ড স্থাপন করবে, যা শুধু দেশেই নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও প্রশংসিত হবে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ পুলিশ সহ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করে যাচ্ছে।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আইনের প্রয়োগ শুধু শক্তি দিয়ে নয়, ন্যায়, নিষ্ঠা ও মানবিকতা দিয়েও প্রতিষ্ঠিত হয়।’ পুলিশকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনী মাঠে আপনারা কেবল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী নন; আপনারা জনগণের নিরাপত্তা, আস্থা ও গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার প্রতীক।’
পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলমের সভাপতিত্বে সভায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পুলিশের বিভিন্ন রেঞ্জের ডিআইজি, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ও জেলার পুলিশ সুপারগণ অংশগ্রহণ করেন। এ সময় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে সংলাপে রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে ১০টি বিষয়ে নিজের মত জানিয়েছে ইসি। এতে ভোটকেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সেনা মোতায়েনের প্রস্তাবকে ‘যৌক্তিক’ বলে মত দিয়েছে ইসি। একই সঙ্গে নির্বাচনে আসতে কোনো দলকে বাধ্য করা যাবে না বলেও মত দিয়েছে সাংবিধানিক সংস্থাটি। আজ
২২ আগস্ট ২০২২
শাপলা প্রতীক পাচ্ছে না জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। নির্ধারিত তালিকা থেকে কোনো প্রতীক না নিলে নির্বাচন কমিশন (ইসি) নিজ বিবেচনায় দলটিকে নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দ করবে। তবে শাপলা না দেওয়ার ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে কোনো আইন ব্যাখ্যা দিতে চাননি সচিব।
৪১ মিনিট আগে
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৪ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবেন কমিশনের সদস্যরা। আজ সোমবার বিকেল ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে।
কমিশন সূত্র জানায়, প্রধান উপদেষ্টা ও কমিশন সভাপতির সঙ্গে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে তৈরি করা সুপারিশের ড্রাফটের বিষয়ে আলোচনা হবে এই বৈঠকে। সভাপতির মতামতের ভিত্তিতে সুপারিশের খসড়ায় সংযোজন-বিয়োজন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায়ের পূর্ণাঙ্গ সুপারিশ তৈরি করে পরে সরকারের কাছে জমা দেবে। অন্যদিকে খসড়ায় নতুন করে সংশোধনী না থাকলে আজই সেটি সরকারের কাছে জমা দেওয়া হবে।
কমিশনের এক সদস্য বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।’
কমিশন সূত্র জানায়, সনদ বাস্তবায়নে কমিশন সুপারিশের যে রূপরেখা ঠিক করেছে, তাতে প্রথমে একটি আদেশ জারি করা হবে। গণ-অভ্যুত্থানকে ভিত্তি ধরে প্রথমে ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ নামে এই আদেশ জারি করা হবে। তার অধীনে জারি হবে গণভোট-বিষয়ক একটি অধ্যাদেশ। এর ভিত্তিতেই হবে গণভোট। একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত (২৭০ দিন বা প্রথম ৯ মাস) আগামী সংসদ কাজ করবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে। এ সময়ের মধ্যেই সংবিধান-সংক্রান্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো সংসদে অনুমোদন করা হবে। বাস্তবায়নের পুরো প্রক্রিয়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে উল্লেখ থাকবে।
আদেশ জারির পর এর কিছু অংশ তাৎক্ষণিক এবং কিছু কিছু বিষয় পরবর্তীকালে কার্যকর হবে। আদেশের কোন ধারা কবে কার্যকর হবে তা উল্লেখ থাকবে।
জুলাই সনদের ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব আদেশের পরিশিষ্টে উল্লেখ থাকবে। তবে সেখানে কোনো দলের ভিন্নমতের বিষয় উল্লেখ থাকবে না। শুধু কমিশনের ৮৪টি প্রস্তাব অথবা সিদ্ধান্তের উল্লেখ থাকবে।

প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবেন কমিশনের সদস্যরা। আজ সোমবার বিকেল ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে।
কমিশন সূত্র জানায়, প্রধান উপদেষ্টা ও কমিশন সভাপতির সঙ্গে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে তৈরি করা সুপারিশের ড্রাফটের বিষয়ে আলোচনা হবে এই বৈঠকে। সভাপতির মতামতের ভিত্তিতে সুপারিশের খসড়ায় সংযোজন-বিয়োজন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায়ের পূর্ণাঙ্গ সুপারিশ তৈরি করে পরে সরকারের কাছে জমা দেবে। অন্যদিকে খসড়ায় নতুন করে সংশোধনী না থাকলে আজই সেটি সরকারের কাছে জমা দেওয়া হবে।
কমিশনের এক সদস্য বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।’
কমিশন সূত্র জানায়, সনদ বাস্তবায়নে কমিশন সুপারিশের যে রূপরেখা ঠিক করেছে, তাতে প্রথমে একটি আদেশ জারি করা হবে। গণ-অভ্যুত্থানকে ভিত্তি ধরে প্রথমে ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ নামে এই আদেশ জারি করা হবে। তার অধীনে জারি হবে গণভোট-বিষয়ক একটি অধ্যাদেশ। এর ভিত্তিতেই হবে গণভোট। একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত (২৭০ দিন বা প্রথম ৯ মাস) আগামী সংসদ কাজ করবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে। এ সময়ের মধ্যেই সংবিধান-সংক্রান্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো সংসদে অনুমোদন করা হবে। বাস্তবায়নের পুরো প্রক্রিয়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে উল্লেখ থাকবে।
আদেশ জারির পর এর কিছু অংশ তাৎক্ষণিক এবং কিছু কিছু বিষয় পরবর্তীকালে কার্যকর হবে। আদেশের কোন ধারা কবে কার্যকর হবে তা উল্লেখ থাকবে।
জুলাই সনদের ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব আদেশের পরিশিষ্টে উল্লেখ থাকবে। তবে সেখানে কোনো দলের ভিন্নমতের বিষয় উল্লেখ থাকবে না। শুধু কমিশনের ৮৪টি প্রস্তাব অথবা সিদ্ধান্তের উল্লেখ থাকবে।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে সংলাপে রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে ১০টি বিষয়ে নিজের মত জানিয়েছে ইসি। এতে ভোটকেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সেনা মোতায়েনের প্রস্তাবকে ‘যৌক্তিক’ বলে মত দিয়েছে ইসি। একই সঙ্গে নির্বাচনে আসতে কোনো দলকে বাধ্য করা যাবে না বলেও মত দিয়েছে সাংবিধানিক সংস্থাটি। আজ
২২ আগস্ট ২০২২
শাপলা প্রতীক পাচ্ছে না জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। নির্ধারিত তালিকা থেকে কোনো প্রতীক না নিলে নির্বাচন কমিশন (ইসি) নিজ বিবেচনায় দলটিকে নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দ করবে। তবে শাপলা না দেওয়ার ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে কোনো আইন ব্যাখ্যা দিতে চাননি সচিব।
৪১ মিনিট আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
গতকাল রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভা নভেম্বরেই শেষ হয়ে যাবে—বলে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্য নিয়ে ‘বিভ্রান্তি সৃষ্টি হওয়ায়’ সরকার এই বিবৃতি দিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে দেওয়া তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জনাব মাহফুজ আলম উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছেন, যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হবার পর কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।’
এতে আরও বলা হয়, ‘বস্তুত, সরকারের গৃহীত সংস্কার ও নীতিমালা প্রণয়নের কাজ নভেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে এটা সঠিক নয়, বরং সংস্কার কার্যক্রম পূর্ণোদ্যমে চলমান থাকবে। এ ছাড়া, উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে।’
এর আগে, গতকাল তথ্য উপদেষ্টা ডিআরইউতে বলেছিলেন, ‘সংস্কার কমিশন থেকে ২৩টি আশু বাস্তবায়নযোগ্য প্রস্তাব তোলা হয়েছে। মন্ত্রণালয় পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়ন করছে। নভেম্বরে কেবিনেট ক্লোজ হয়ে যাবে, যা করার আগামী মাসের মধ্যে করতে চাই।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
গতকাল রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভা নভেম্বরেই শেষ হয়ে যাবে—বলে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্য নিয়ে ‘বিভ্রান্তি সৃষ্টি হওয়ায়’ সরকার এই বিবৃতি দিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে দেওয়া তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জনাব মাহফুজ আলম উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছেন, যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হবার পর কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।’
এতে আরও বলা হয়, ‘বস্তুত, সরকারের গৃহীত সংস্কার ও নীতিমালা প্রণয়নের কাজ নভেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে এটা সঠিক নয়, বরং সংস্কার কার্যক্রম পূর্ণোদ্যমে চলমান থাকবে। এ ছাড়া, উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে।’
এর আগে, গতকাল তথ্য উপদেষ্টা ডিআরইউতে বলেছিলেন, ‘সংস্কার কমিশন থেকে ২৩টি আশু বাস্তবায়নযোগ্য প্রস্তাব তোলা হয়েছে। মন্ত্রণালয় পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়ন করছে। নভেম্বরে কেবিনেট ক্লোজ হয়ে যাবে, যা করার আগামী মাসের মধ্যে করতে চাই।’

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে সংলাপে রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে ১০টি বিষয়ে নিজের মত জানিয়েছে ইসি। এতে ভোটকেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সেনা মোতায়েনের প্রস্তাবকে ‘যৌক্তিক’ বলে মত দিয়েছে ইসি। একই সঙ্গে নির্বাচনে আসতে কোনো দলকে বাধ্য করা যাবে না বলেও মত দিয়েছে সাংবিধানিক সংস্থাটি। আজ
২২ আগস্ট ২০২২
শাপলা প্রতীক পাচ্ছে না জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। নির্ধারিত তালিকা থেকে কোনো প্রতীক না নিলে নির্বাচন কমিশন (ইসি) নিজ বিবেচনায় দলটিকে নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দ করবে। তবে শাপলা না দেওয়ার ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে কোনো আইন ব্যাখ্যা দিতে চাননি সচিব।
৪১ মিনিট আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা
৩ ঘণ্টা আগে
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৪ ঘণ্টা আগে