নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হওয়া ২৫ কর্মকর্তার মধ্যে চাকরিরত ১৫ জন সেনা হেফাজতে আছেন জানিয়ে গতকাল শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল মেজর জেনারেল মো. হাকিমুজ্জামান। তবে এ বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে ট্রাইব্যুনালকে জানানো হয়নি বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
আজ রোববার (১২ অক্টোবর) ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে ব্রিফিংয়ের সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের কাছে যেহেতু আনুষ্ঠানিকভাবে ডকুমেন্টারি পদ্ধতিতে কেউ বলেননি যে আটক রাখা হয়েছে, মিডিয়াতে যেটা এসেছে আমরা সেটা আমলে নিচ্ছি না। আমাদের যদি বলা হয় যে আটক রাখা হয়েছে, তাহলে তাঁকে অবশ্যই আদালতের কাছে আনতে হবে। এটাই বিধান।’
গতকাল সেনাসদরের ব্রিফিংয়ের পরিপ্রেক্ষিতে সাংবাদিকদের করা প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর যে ১৫ জন সেনা কর্মকর্তা এখন সেনাবাহিনীর হেফাজতে রয়েছেন, তাঁদের অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আইন সব সময় আইনের গতিতেই চলবে। যখনই কোনো পরোয়ানা ইস্যু হয়, গ্রেপ্তারের পর থেকে আদালতে আনার সময় বাদ দিয়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাঁকে আদালতে আনতে হবে। এটাই আইনের বিধান।’
ব্যাখ্যা করে চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, ‘সংবিধানেও এটি স্বীকৃত যে গ্রেপ্তার করে ২৪ ঘণ্টার বেশি কাউকে আটক রাখা যায় না। যদি আদালত আটক করার অথোরিটি দেন, কেবল তখনই আটক করতে পারবেন। তাই যাকে যখন গ্রেপ্তার করা হবে, তাকে আদালতের কাছে আনতে হবে। আদালত যদি তাকে আটক রাখতে বলে আটক রাখা যাবে, আদালত তাকে জামিন দিয়ে ছেড়ে দিতে পারেন। সুতরাং, সিদ্ধান্ত নেওয়ার কর্তৃত্ব আদালতের। এটাই হচ্ছে আইনি ব্যাখ্যা। তবে আমাদের কাছে কেউ ব্যাখ্যা চাননি।’
মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রেজিস্ট্রার কার্যালয় থেকে যথাসময়ে যথাস্থানে জারি করেছেন। এর বাইরে যেসব কর্তৃপক্ষের কাছে অবগতির জন্য পরোয়ানার কপি পাঠানোর জন্য বলা হয়েছিল, তাদের কাছেও পৌঁছে গেছে বলে আমরা জানতে পেরেছি।’
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হওয়া ২৫ কর্মকর্তার মধ্যে চাকরিরত ১৫ জন সেনা হেফাজতে আছেন জানিয়ে গতকাল শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল মেজর জেনারেল মো. হাকিমুজ্জামান। তবে এ বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে ট্রাইব্যুনালকে জানানো হয়নি বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
আজ রোববার (১২ অক্টোবর) ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে ব্রিফিংয়ের সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের কাছে যেহেতু আনুষ্ঠানিকভাবে ডকুমেন্টারি পদ্ধতিতে কেউ বলেননি যে আটক রাখা হয়েছে, মিডিয়াতে যেটা এসেছে আমরা সেটা আমলে নিচ্ছি না। আমাদের যদি বলা হয় যে আটক রাখা হয়েছে, তাহলে তাঁকে অবশ্যই আদালতের কাছে আনতে হবে। এটাই বিধান।’
গতকাল সেনাসদরের ব্রিফিংয়ের পরিপ্রেক্ষিতে সাংবাদিকদের করা প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর যে ১৫ জন সেনা কর্মকর্তা এখন সেনাবাহিনীর হেফাজতে রয়েছেন, তাঁদের অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আইন সব সময় আইনের গতিতেই চলবে। যখনই কোনো পরোয়ানা ইস্যু হয়, গ্রেপ্তারের পর থেকে আদালতে আনার সময় বাদ দিয়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাঁকে আদালতে আনতে হবে। এটাই আইনের বিধান।’
ব্যাখ্যা করে চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, ‘সংবিধানেও এটি স্বীকৃত যে গ্রেপ্তার করে ২৪ ঘণ্টার বেশি কাউকে আটক রাখা যায় না। যদি আদালত আটক করার অথোরিটি দেন, কেবল তখনই আটক করতে পারবেন। তাই যাকে যখন গ্রেপ্তার করা হবে, তাকে আদালতের কাছে আনতে হবে। আদালত যদি তাকে আটক রাখতে বলে আটক রাখা যাবে, আদালত তাকে জামিন দিয়ে ছেড়ে দিতে পারেন। সুতরাং, সিদ্ধান্ত নেওয়ার কর্তৃত্ব আদালতের। এটাই হচ্ছে আইনি ব্যাখ্যা। তবে আমাদের কাছে কেউ ব্যাখ্যা চাননি।’
মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রেজিস্ট্রার কার্যালয় থেকে যথাসময়ে যথাস্থানে জারি করেছেন। এর বাইরে যেসব কর্তৃপক্ষের কাছে অবগতির জন্য পরোয়ানার কপি পাঠানোর জন্য বলা হয়েছিল, তাদের কাছেও পৌঁছে গেছে বলে আমরা জানতে পেরেছি।’
জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে। ১৭ অক্টোবর দলগুলো এই সনদে স্বাক্ষর করবে। জাতীয় সংসদ ভবনে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণের চিঠিও পাঠানো হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেইফতেখারুজ্জামান বলেন, অন্য অভিযুক্তরা যদি বেসামরিক কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন কারা হেফাজতে থাকতে পারে, তাহলে সেনা কর্মকর্তাদের জন্য আলাদা ‘সাব-জেল’ ঘোষণার যৌক্তিকতা কী? এভাবে বিশেষ শ্রেণিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া ন্যায়বিচারের পরিপন্থী এবং সরকারের এই বৈষম্যমূলক আচরণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ
১১ ঘণ্টা আগেম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিচার্য মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করতে দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠনের নির্দেশনা দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
১১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনকে অভিযুক্ত করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। প্রতিবেদনে সিআইডি জানিয়েছে, দেশ ও বিদেশ থেকে পরিচালিত একটি অনলাইন নেটওয়ার্ক ‘জয় বাংলা ব্রিগেড’-এর মাধ্যমে রাষ্ট্রবিরোধী পরিকল্পনা নেওয়া হয়ে
১১ ঘণ্টা আগে