নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জনপ্রতিনিধিদের মাথায় যদি অন্য ধান্দা থাকে তাহলে উন্নয়ন হবে না বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘মাথায় যদি কিছু না থাকে, অন্য ধান্দা যদি থাকে। তাহলে ক্ষমতা উপভোগ করা যাবে, তবে কোনো কাজ হবে না, উন্নয়ন হবে না। মেয়র, কাউন্সিলর, জনপ্রতিনিধিদের কাজ করতে হবে। দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে হবে।’
আজ বুধবার গুলশানের নগর ভবনে আয়োজিত "সুস্থতার জন্য সামাজিক আন্দোলন" শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম বলেন, এডিস থেকে শহরবাসীকে রক্ষা করার জন্য সবাইকে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করতে হবে। এলাকার স্কুল কলেজ, মসজিদসহ বিভিন্ন সংগঠনকে মশক নিধনে যুক্ত করতে হবে। সিটি করপোরেশনের কর্মসূচির কারণে মানুষের মাঝে অনেক সচেতনতা বাড়াতে হবে।
মশার কোনো বর্ডার (সীমান্ত) নেই জানিয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, মশার কোনো বর্ডার নেই। আপনি বাসা পরিষ্কার রাখলেন, কিন্তু পাশের বসার মশা এসে ডেঙ্গু ছড়াতে পারে। তাই সমন্বিত ভাবে কাজ করতে হবে। প্রত্যেকর মাঝে সচেতনতা ছড়িয়ে দিতে হবে।
আলোচনা সভায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘সমাজের সর্বস্তরের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে সুস্থতার জন্য সামাজিক আন্দোলনকে আরও জোরদার করে ডেঙ্গুকে মোকাবিলা করতে হবে। সবাই মিলে নিজেদের ঘরবাড়ি ও আশপাশের পরিবেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার মাধ্যমে এডিস মশার বংশবিস্তার রোধ করতে হবে।
ডিএনসিসি মেয়র আরও বলেন, ‘রোদ-বৃষ্টি উপেক্ষা করে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও কাউন্সিলরবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে ডিএনসিসির ১০টি অঞ্চলের ৫৪টি ওয়ার্ডেই জনসচেতনতামূলক বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। ডিএনসিসি এলাকায় এডিস মশা, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধকল্পে মশক নিধনে কীটতত্ববিদ দ্বারা পরীক্ষিত ও কার্যকর লার্ভিসাইড ছিটানো অব্যাহত রয়েছে।’
জনপ্রতিনিধিদের মাথায় যদি অন্য ধান্দা থাকে তাহলে উন্নয়ন হবে না বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘মাথায় যদি কিছু না থাকে, অন্য ধান্দা যদি থাকে। তাহলে ক্ষমতা উপভোগ করা যাবে, তবে কোনো কাজ হবে না, উন্নয়ন হবে না। মেয়র, কাউন্সিলর, জনপ্রতিনিধিদের কাজ করতে হবে। দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে হবে।’
আজ বুধবার গুলশানের নগর ভবনে আয়োজিত "সুস্থতার জন্য সামাজিক আন্দোলন" শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম বলেন, এডিস থেকে শহরবাসীকে রক্ষা করার জন্য সবাইকে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করতে হবে। এলাকার স্কুল কলেজ, মসজিদসহ বিভিন্ন সংগঠনকে মশক নিধনে যুক্ত করতে হবে। সিটি করপোরেশনের কর্মসূচির কারণে মানুষের মাঝে অনেক সচেতনতা বাড়াতে হবে।
মশার কোনো বর্ডার (সীমান্ত) নেই জানিয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, মশার কোনো বর্ডার নেই। আপনি বাসা পরিষ্কার রাখলেন, কিন্তু পাশের বসার মশা এসে ডেঙ্গু ছড়াতে পারে। তাই সমন্বিত ভাবে কাজ করতে হবে। প্রত্যেকর মাঝে সচেতনতা ছড়িয়ে দিতে হবে।
আলোচনা সভায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘সমাজের সর্বস্তরের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে সুস্থতার জন্য সামাজিক আন্দোলনকে আরও জোরদার করে ডেঙ্গুকে মোকাবিলা করতে হবে। সবাই মিলে নিজেদের ঘরবাড়ি ও আশপাশের পরিবেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার মাধ্যমে এডিস মশার বংশবিস্তার রোধ করতে হবে।
ডিএনসিসি মেয়র আরও বলেন, ‘রোদ-বৃষ্টি উপেক্ষা করে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও কাউন্সিলরবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে ডিএনসিসির ১০টি অঞ্চলের ৫৪টি ওয়ার্ডেই জনসচেতনতামূলক বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। ডিএনসিসি এলাকায় এডিস মশা, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধকল্পে মশক নিধনে কীটতত্ববিদ দ্বারা পরীক্ষিত ও কার্যকর লার্ভিসাইড ছিটানো অব্যাহত রয়েছে।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে তিন শ্রেণির আহত আরও এক হাজার ৭৫৭ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল সোমবার রাতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও জুলাই যোদ্ধাদের কল্যাণ ও পুনর্বাসন অধ্যাদেশ এবং অ্যালোকেশন অব বিজনেস অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এই গেজেট প্রকাশ করেছে।
১২ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে সর্বস্তরের জনগণ রাস্তায় নেমে এসেছিল আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটাতে। সেই ‘ডাকের’ সাংবিধানিক স্বীকৃতি থাকছে জুলাই ঘোষণাপত্রে। আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র দেওয়ার দিকে যাচ্ছে সরকার। নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র এমন তথ্যই জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেতথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম নিজের প্রতি ওঠা ফাইল তদবির ও লবিংয়ের অভিযোগের জবাব দিয়েছেন। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে হ্যান্ডেলে ব্যাংক অ্যাকাউন্টসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে একটি পোস্ট দেন তথ্য উপদেষ্টা।
১ ঘণ্টা আগেশুধু পাঠদান নয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা যেন অনেক কাজের কাজি। ভোট গ্রহণ, ভোটার তালিকা, শুমারি, জরিপ, টিকাদান, কৃমিনাশক ওষুধ ও ভিটামিন ক্যাপসুল খাওয়ানো, টিসিবির চাল বিতরণ, বিভিন্ন অনুষ্ঠানসহ বারোয়ারি অন্তত ২০ ধরনের কাজ করতে হচ্ছে তাঁদের। সরকারি এসব কাজে বছরে ব্যস্ত থাকছেন কমপক্ষে...
১১ ঘণ্টা আগে