সৈয়দ ঋয়াদ, ঢাকা
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অনুষ্ঠিত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্টদের আর্থিক দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। শুরুতে ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘দিনের ভোট রাতে’ করার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু হয়েছে।
দুদকের এই অনুসন্ধানের আওতায় রয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি), প্রশাসন, পুলিশ, র্যাবের কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট সবাই। দুদকের সূত্র বলেছে, ২০১৮ সালের নির্বাচনের পাশাপাশি ২০১৪ ও ২০২৪ সালের কারচুপির নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের একটি খসড়া তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। দুই শতাধিক কর্মকর্তার এই তালিকায় রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করা আলোচিত জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও পুলিশ সুপারদের (এসপি) নাম রয়েছে। বিতর্কিত ওই তিন নির্বাচনে কারচুপিতে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাসহ দলটির জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাদেরও নির্বাচনসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশের অভিযোগ রয়েছে।
দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে দুদকে আসা অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক। ওই নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা নির্বাচন কমিশনার, জনপ্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভাগীয় কমিশনার, ডিসি বা রিটার্নিং কর্মকর্তা, পুলিশ সুপার, র্যাবসহ সংশ্লিষ্টদের আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ খতিয়ে দেখছে দুদক। এ জন্য পাঁচ সদস্যের একটি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে কতজনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু হয়েছে, তা জানাননি তিনি।
দুদকের সূত্র জানায়, ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে বিভিন্ন অনিয়ম, যেমন দিনের ভোট রাতে করা, ব্যালট জালিয়াতি, কিছু কিছু কেন্দ্রে ৯০ শতাংশের বেশি ভোট দেখানো, আর্থিক লেনদেন ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রার্থীকে বিজয়ী করার বিষয়ে দুদকে অভিযোগ জমা পড়ে। এর পরিপ্রেক্ষিতে দুদক এই অনুসন্ধান শুরুর সিদ্ধান্ত নেয়। এই নির্বাচনের দুর্নীতি অনুসন্ধানে গঠিত পাঁচ সদস্যের টিমের শুরুতে প্রধান করা হয় সংস্থার উপপরিচালক আহসানুল কবীর পলাশকে। তিনি প্রশিক্ষণে থাকায় পরে প্রধান করা হয় উপপরিচালক মো. সালাউদ্দিনকে।
সূত্র জানায়, ২০১৪ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে দুর্নীতি অনুসন্ধানে কোনো টিম এখনো গঠন করা হয়নি। তবে কমিশন থেকে এসব টিম গঠনের বিষয়ে শিগগির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
দুদকের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ভোটারবিহীন নির্বাচনের ‘মাস্টারমাইন্ড’ সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জনপ্রশাসনবিষয়ক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, পুলিশের সাবেক তিন মহাপরিদর্শক (আইজিপি) শহীদুল হক, বেনজীর আহমেদ ও জাভেদ পাটোয়ারী, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক দুই কমিশনার আসাদুজ্জামান মিয়া ও হাবিবুর রহমান, ডিএমপির ডিবির সাবেক প্রধান হারুন অর রশীদ, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকের নাম রয়েছে এই তালিকায়।
২০১৪ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত তিনটি নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ ওঠা ব্যক্তিদের বিষয়ে কী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে–এমন প্রশ্নে দুদকের মহাপরিচালক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগ আসা সাপেক্ষে দুদক ব্যবস্থা নিচ্ছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনের বিষয়টি আলোচিত। অন্য অভিযোগগুলো আসা সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেবে কমিশন।’
২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচন হয়েছে তৎকালীন কাজী রকিবউদ্দিনের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অধীনে। ২০১৮ সালের নির্বাচন হয়েছে সাবেক সিইসি কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন কমিশন এবং সর্বশেষ ২০২৪ সালের দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন করেছে কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন কমিশন। এই তিন কমিশনসহ জেলা-উপজেলায় নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা কমিশনের কর্মকর্তাদের আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ খতিয়ে দেখবে দুদক।
দুদকের অনুসন্ধানসংশ্লিষ্ট শাখার একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে অনুসন্ধান শুরু হয়েছে। ২০১৪ সালের নির্বাচন থেকে বিতর্কিত ও কারচুপির নির্বাচনের শুরু। সেই নির্বাচন ও সর্বশেষ ২০২৪ সালের নির্বাচনের বিষয়টিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। দুদকে আসা কিছু সুনির্দিষ্ট অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
দুদকের একজন কর্মকর্তা বলেন, তিনটি কারচুপির জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের একটি খসড়া তালিকা প্রস্তুত করা হচ্ছে। এই তালিকায় বিশেষ করে জেলা প্রশাসক বা রিটার্নিং অফিসার ও পুলিশ সুপারদের নাম তালিকাভুক্ত করা হচ্ছে। দুই শতাধিক কর্মকর্তার এই তালিকায় আলোচিত ডিসি ও এসপিদের নাম রয়েছে। তবে তিনি নির্দিষ্ট করে কোনো কর্মকর্তার নাম বলতে অপারগতা জানান।
দুদকের সূত্র জানায়, ওই তিন সংসদ নির্বাচনে ‘পাতানো ভোট’ এবং আওয়ামী লীগকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহায়তা করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। নির্বাচনপ্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করেছেন, কেন্দ্র থেকে তৃণমূলে সম্পৃক্ত এমন ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অভিযোগও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) কেনায়ও দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে।
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অনুষ্ঠিত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্টদের আর্থিক দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। শুরুতে ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘দিনের ভোট রাতে’ করার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু হয়েছে।
দুদকের এই অনুসন্ধানের আওতায় রয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি), প্রশাসন, পুলিশ, র্যাবের কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট সবাই। দুদকের সূত্র বলেছে, ২০১৮ সালের নির্বাচনের পাশাপাশি ২০১৪ ও ২০২৪ সালের কারচুপির নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের একটি খসড়া তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। দুই শতাধিক কর্মকর্তার এই তালিকায় রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করা আলোচিত জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও পুলিশ সুপারদের (এসপি) নাম রয়েছে। বিতর্কিত ওই তিন নির্বাচনে কারচুপিতে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাসহ দলটির জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাদেরও নির্বাচনসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশের অভিযোগ রয়েছে।
দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে দুদকে আসা অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক। ওই নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা নির্বাচন কমিশনার, জনপ্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভাগীয় কমিশনার, ডিসি বা রিটার্নিং কর্মকর্তা, পুলিশ সুপার, র্যাবসহ সংশ্লিষ্টদের আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ খতিয়ে দেখছে দুদক। এ জন্য পাঁচ সদস্যের একটি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে কতজনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু হয়েছে, তা জানাননি তিনি।
দুদকের সূত্র জানায়, ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে বিভিন্ন অনিয়ম, যেমন দিনের ভোট রাতে করা, ব্যালট জালিয়াতি, কিছু কিছু কেন্দ্রে ৯০ শতাংশের বেশি ভোট দেখানো, আর্থিক লেনদেন ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রার্থীকে বিজয়ী করার বিষয়ে দুদকে অভিযোগ জমা পড়ে। এর পরিপ্রেক্ষিতে দুদক এই অনুসন্ধান শুরুর সিদ্ধান্ত নেয়। এই নির্বাচনের দুর্নীতি অনুসন্ধানে গঠিত পাঁচ সদস্যের টিমের শুরুতে প্রধান করা হয় সংস্থার উপপরিচালক আহসানুল কবীর পলাশকে। তিনি প্রশিক্ষণে থাকায় পরে প্রধান করা হয় উপপরিচালক মো. সালাউদ্দিনকে।
সূত্র জানায়, ২০১৪ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে দুর্নীতি অনুসন্ধানে কোনো টিম এখনো গঠন করা হয়নি। তবে কমিশন থেকে এসব টিম গঠনের বিষয়ে শিগগির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
দুদকের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ভোটারবিহীন নির্বাচনের ‘মাস্টারমাইন্ড’ সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জনপ্রশাসনবিষয়ক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, পুলিশের সাবেক তিন মহাপরিদর্শক (আইজিপি) শহীদুল হক, বেনজীর আহমেদ ও জাভেদ পাটোয়ারী, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক দুই কমিশনার আসাদুজ্জামান মিয়া ও হাবিবুর রহমান, ডিএমপির ডিবির সাবেক প্রধান হারুন অর রশীদ, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকের নাম রয়েছে এই তালিকায়।
২০১৪ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত তিনটি নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ ওঠা ব্যক্তিদের বিষয়ে কী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে–এমন প্রশ্নে দুদকের মহাপরিচালক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগ আসা সাপেক্ষে দুদক ব্যবস্থা নিচ্ছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনের বিষয়টি আলোচিত। অন্য অভিযোগগুলো আসা সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেবে কমিশন।’
২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচন হয়েছে তৎকালীন কাজী রকিবউদ্দিনের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অধীনে। ২০১৮ সালের নির্বাচন হয়েছে সাবেক সিইসি কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন কমিশন এবং সর্বশেষ ২০২৪ সালের দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন করেছে কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন কমিশন। এই তিন কমিশনসহ জেলা-উপজেলায় নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা কমিশনের কর্মকর্তাদের আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ খতিয়ে দেখবে দুদক।
দুদকের অনুসন্ধানসংশ্লিষ্ট শাখার একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে অনুসন্ধান শুরু হয়েছে। ২০১৪ সালের নির্বাচন থেকে বিতর্কিত ও কারচুপির নির্বাচনের শুরু। সেই নির্বাচন ও সর্বশেষ ২০২৪ সালের নির্বাচনের বিষয়টিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। দুদকে আসা কিছু সুনির্দিষ্ট অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
দুদকের একজন কর্মকর্তা বলেন, তিনটি কারচুপির জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের একটি খসড়া তালিকা প্রস্তুত করা হচ্ছে। এই তালিকায় বিশেষ করে জেলা প্রশাসক বা রিটার্নিং অফিসার ও পুলিশ সুপারদের নাম তালিকাভুক্ত করা হচ্ছে। দুই শতাধিক কর্মকর্তার এই তালিকায় আলোচিত ডিসি ও এসপিদের নাম রয়েছে। তবে তিনি নির্দিষ্ট করে কোনো কর্মকর্তার নাম বলতে অপারগতা জানান।
দুদকের সূত্র জানায়, ওই তিন সংসদ নির্বাচনে ‘পাতানো ভোট’ এবং আওয়ামী লীগকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহায়তা করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। নির্বাচনপ্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করেছেন, কেন্দ্র থেকে তৃণমূলে সম্পৃক্ত এমন ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অভিযোগও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) কেনায়ও দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে।
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা চাকরি পুনর্বহালের দাবিতে পরপর দুই দিন সড়ক অবরোধ করেছেন। এরপর আজ বৃহস্পতিবার তাঁরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে সচিবালয়ে দেখা করেছেন। পুলিশ সদর দপ্তর বলছে, বিগত সরকারের আমলে বিভিন্ন কারণে চাকরিচ্যুত এসব পুলিশ সদস্যের আবেদনগুলো পর্যালোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ জন্য ডিআইজি পদ
১৬ মিনিট আগেবাংলাদেশের সাধারণ নারী কর্মীদের আপাতত মালয়েশিয়া না যেতে অনুরোধ করা হয়েছে। দেশটির রাজধানী কুয়ালালামপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশন আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ অনুরোধ জানায়।
১ ঘণ্টা আগেচলতি মাস (ফেব্রুয়ারি) জুড়ে আওয়ামী লীগ হরতাল-অবরোধসহ যে কর্মসূচি দিয়েছে তাতে শঙ্কার কোনো কারণ দেখছেন না ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। ডিএমপি কমিশনার বলেছেন, ‘এটা বিশ্ব মিডিয়ার যুগ। এক মিনিটের ভেতরে এই ঢাকা শহরের খবর ব্রাজিল চলে যাচ্ছে। এমনকি যদি টাওয়ার থাকে, ব্রাজিলের আমাজন...
১ ঘণ্টা আগেলিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে ভূমধ্যসাগরের উপকূলবর্তী একটি তীর থেকে বিগত দুই দিনে বেশ কয়েকজন অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার হয়েছে জানিয়েছে বাংলাদেশ দূতাবাস। তবে সেখানে বাংলাদেশি নাগরিক রয়েছেন কি না, সে বিষয়টি এখনো নিশ্চিত হতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। তবে সেখানে বিস্তারিত খোঁজ-খবর নিতে বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে দায়িত্বশীল পাঠানো
১০ ঘণ্টা আগে