কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
লেখক ও ব্লগার অভিজিৎ রায়ের ঘাতকদের তথ্য চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পুরস্কার ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে রোহিঙ্গাসংকট ও প্রত্যাবাসনবিষয়ক এক সেমিনার শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘আমেরিকানরা এভাবে ঘোষণা করে সাফল্য পেয়েছে। অনেক দেশে যাদের পাওয়া যায় না, তখন তারা এভাবে পুরস্কার ঘোষণা করে। আমি শুনেছি, বিন লাদেনকেও ধরার ক্ষেত্রে এভাবে হয়েছিল। এ পলিসি অনেক সময় সাকসেসফুল হয়। আমরাও তো বঙ্গবন্ধুর খুনিদের, তিনজন জানি না কোথায় রয়েছে—তাদের জন্য তো পুরস্কার ঘোষণা করেছি। কেউ যদি ওদের সঠিক তথ্য দিতে পারেন, অবশ্যই সরকার তাঁদের পুরস্কার দেবে।’
লেখক ও ব্লগার অভিজিৎ রায় হত্যা মামলার বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ভালো বলতে পারবেন। আমি অভিজিতের কেসটা পুরোপুরি ফলো করিনি। শুনেছি, দুজনের, যাদের শাস্তি হয়েছে—এ দুজন পলাতক আছে। কোথায় কোন দেশে আছে, আমরা জানি না। এটা তাদের ধরার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করবে। ওদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, রায় হয়েছে। তারপর পালিয়ে গেছে। এখন যদি পুরস্কার ঘোষণার কারণে তাদের ধরা সম্ভব হয়, আমরা এটাকে স্বাগত জানাচ্ছি।’
যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে চাপে রাখার চেষ্টা করছে বলে মনে করেন কি না—এমন প্রশ্নের উত্তরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশের কিছু লোকজন আছেন, যাঁরা প্রতিনিয়ত মার্কিন আইনপ্রণেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন, মিথ্যা তথ্য ও ভিডিও দিচ্ছেন। দেশে ও বিদেশে কিছু মানুষ আছেন, যাঁরা আওয়ামী লীগ ভালো করে ফেলছে, তাতে সন্তুষ্ট নন। তাঁদের অনেককে হয়তো অর্থের বিনিময়ে কাজ করানো হয়। সেখানে আমাদের কাজ করার সুযোগ রয়েছে।’
এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে বহু মামলা রয়েছে, বছরের পর বছর আসামি ধরা যায়নি। দুনিয়ার সব দেশেই অনেকেই পালিয়ে থাকে। আবার অনেক দিন পর ধরা পড়ে। এটি কোনো বড় বিষয় নয়।’
যুক্তরাষ্ট্রের এসব কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশ চাপ অনুভব করছে কি না—এমন প্রশ্নের উত্তরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তারা তাদের নিয়মে চলছে। কিন্তু সরকারিভাবে আমাদের ওপর বিশেষ কিছু করেনি। তারা তাদের কাজ করছে। আমরা আমাদের কাজ করছি। কোনো দেশ উন্নত হতে থাকলে তার শত্রুও বাড়ে, চাপও বাড়ে।’
লেখক ও ব্লগার অভিজিৎ রায়ের ঘাতকদের তথ্য চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পুরস্কার ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে রোহিঙ্গাসংকট ও প্রত্যাবাসনবিষয়ক এক সেমিনার শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘আমেরিকানরা এভাবে ঘোষণা করে সাফল্য পেয়েছে। অনেক দেশে যাদের পাওয়া যায় না, তখন তারা এভাবে পুরস্কার ঘোষণা করে। আমি শুনেছি, বিন লাদেনকেও ধরার ক্ষেত্রে এভাবে হয়েছিল। এ পলিসি অনেক সময় সাকসেসফুল হয়। আমরাও তো বঙ্গবন্ধুর খুনিদের, তিনজন জানি না কোথায় রয়েছে—তাদের জন্য তো পুরস্কার ঘোষণা করেছি। কেউ যদি ওদের সঠিক তথ্য দিতে পারেন, অবশ্যই সরকার তাঁদের পুরস্কার দেবে।’
লেখক ও ব্লগার অভিজিৎ রায় হত্যা মামলার বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ভালো বলতে পারবেন। আমি অভিজিতের কেসটা পুরোপুরি ফলো করিনি। শুনেছি, দুজনের, যাদের শাস্তি হয়েছে—এ দুজন পলাতক আছে। কোথায় কোন দেশে আছে, আমরা জানি না। এটা তাদের ধরার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করবে। ওদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, রায় হয়েছে। তারপর পালিয়ে গেছে। এখন যদি পুরস্কার ঘোষণার কারণে তাদের ধরা সম্ভব হয়, আমরা এটাকে স্বাগত জানাচ্ছি।’
যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে চাপে রাখার চেষ্টা করছে বলে মনে করেন কি না—এমন প্রশ্নের উত্তরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশের কিছু লোকজন আছেন, যাঁরা প্রতিনিয়ত মার্কিন আইনপ্রণেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন, মিথ্যা তথ্য ও ভিডিও দিচ্ছেন। দেশে ও বিদেশে কিছু মানুষ আছেন, যাঁরা আওয়ামী লীগ ভালো করে ফেলছে, তাতে সন্তুষ্ট নন। তাঁদের অনেককে হয়তো অর্থের বিনিময়ে কাজ করানো হয়। সেখানে আমাদের কাজ করার সুযোগ রয়েছে।’
এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে বহু মামলা রয়েছে, বছরের পর বছর আসামি ধরা যায়নি। দুনিয়ার সব দেশেই অনেকেই পালিয়ে থাকে। আবার অনেক দিন পর ধরা পড়ে। এটি কোনো বড় বিষয় নয়।’
যুক্তরাষ্ট্রের এসব কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশ চাপ অনুভব করছে কি না—এমন প্রশ্নের উত্তরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তারা তাদের নিয়মে চলছে। কিন্তু সরকারিভাবে আমাদের ওপর বিশেষ কিছু করেনি। তারা তাদের কাজ করছে। আমরা আমাদের কাজ করছি। কোনো দেশ উন্নত হতে থাকলে তার শত্রুও বাড়ে, চাপও বাড়ে।’
জনপ্রশাসন সংস্কারে শতাধিক সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী। সংস্কার সংক্রান্ত প্রতিবেদনে এসব সুপারিশ তুলে ধরা হবে বলেও জানান তিনি। এ ছাড়া, আগামীকাল বুধবার এই প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে...
১ ঘণ্টা আগেচিন্ময় দাসের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী অপূর্ব কুমার ভট্টাচার্য। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ আরশাদুর রউফ ও অনীক আর হক। এর আগে বিচারিক আদালতে জামিন না পেয়ে ১২ জানুয়ারি হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের পক্ষে আবেদন করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেভোটার তালিকা হালনাগাদে বাদ পড়া ও ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারিতে যোগ্য হবেন এমন নতুন ভোটার মিলিয়ে ৪৯ লাখের মতো নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। পাশাপাশি বিদ্যমান ভোটার তালিকা থেকে বাদ যাবেন এমন ১৫ লাখের বেশি মৃত ভোটারের তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের...
২ ঘণ্টা আগেশ্রম মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রতিষ্ঠানগুলোতে যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে একই জায়গায় কর্মরত আছেন, তাঁদের অন্যত্র বদলির নির্দেশ দিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। একই সঙ্গে তিনি মাঠ-পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকলে কঠোর...
৪ ঘণ্টা আগে