নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘গণমাধ্যমের ভূমিকা বস্তুনিষ্ঠ হওয়া প্রয়োজন। অনেক সময় গণমাধ্যম ঠিক যে (কোনো বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের) অংশটুকু প্রয়োজন ওইটুকু কেটে নিয়ে আগে-পিছে বাদ দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করে। এটাও সকল সময় না, মাঝে মাঝে করে। গণমাধ্যমের আরও দায়িত্বশীল হওয়া উচিত।’
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন সিইসি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে জানতে চাওয়া হয়, সরকারের নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করার কথা ছিল। আপনারা বারবার সহযোগিতা চেয়েছেন। ক্ষমতাসীন দলের প্রত্যেক প্রার্থীই আচরণবিধি ভাঙছেন, সহিংসতা হচ্ছে। মানাতে কেন পারছেন না?
জবাবে সিইসি বলেন, ‘না, এটা আমি স্বীকার করি না। নির্বাচনী মাঠে আমরা এক্সটেনসিভ ঘুরে বেড়িয়েছি। প্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছি। প্রশাসনের সঙ্গে সভা করেছি। তাদের কাছ থেকে খুব বেশি অভিযোগ আমরা পাইনি। কিছু কিছু ক্ষেত্রে সহিংসতা, কিছু কিছু ক্ষেত্রে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, পোস্টার ছেঁড়া হয়েছে। কিন্তু মোটা দাগে খুব বেশি ঘটনা ঘটেছে বলে মনে হয় না। তবে সহিংসতা একেবারে হয়নি সে কথাও বলছি না।’
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘আমরা আমাদের আবেদন রাখছি, প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি। তারা যেন এটাকে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করে। একটা সময় প্রচারণা বন্ধ হয়ে যাবে। তারপর ভোটের দিন আসবে। ভোটের দিনটা নীরবে ও আইনকানুন মেনে যদি ওটাকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় তাহলেই হবে।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, ‘ভোটাধিকার প্রয়োগটায় আমরা জোর দিচ্ছি। সেখানে পোলিং এজেন্টরা থাকবেন, কেন্দ্রের ভেতরে পোলিং এজেন্টদের ভারসাম্য রক্ষা করতে হবে। সেখানে কোনো আন-অথরাইজড পারসন যেন প্রবেশ করতে না পারে এবং বাহির থেকে, ভেতর থেকে গণমাধ্যম যদি কোনো অনিয়মের ছবি ক্যাপচার করে এটা যদি সম্প্রচার করতে পারে আমরা সেটাকে স্বাগত জানাব। এভাবে একটা দৃশ্যমানতার মধ্য দিয়ে নির্বাচন প্রক্রিয়া স্বচ্ছতাটা যদি ফুটে উঠে তাহলে এর ক্রেডিবিলিটি বেড়ে যাবে এবং রং পারসেপশন হওয়ার সুযোগটা কম হবে। আমরা আশাবাদী।’
সিইসি বলেন, ‘মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান নির্বাচনকালীন মানবাধিকারের যে বিষয়গুলো আছে, সেগুলোকে হাইলাইট করে বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বিশ্বাস করেন এবং জানেন যে ভোটাধিকার, নির্বাচিত হওয়া এবং নির্বাচিত করা একটি ফান্ডামেন্টাল হিউম্যান রাইট, মৌলিক মানবাধিকার। উনি আমাদের সহযোগিতা করতে চান। আমরাও উনাদের সহযোগিতা করতে চাই।’
অহিংস নির্বাচনও সম্ভব উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে এই জিনিসগুলো গ্র্যাজুয়েলি যদি আমরা উনাদের বোঝাতে সক্ষম হই যে সহিংসতা বাদ দিয়ে অহিংস পদ্ধতিতেও নির্বাচন করা সম্ভব। সেই লক্ষ্যে আমাদের প্রয়াস অব্যাহত থাকা উচিত এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বকে বা যাঁরা নির্বাচন করবেন তাঁদের গ্র্যাজুয়েলি এই জিনিসগুলো অনুধাবন করে সহিংসতার পথ থেকে সরে এসে অহিংস পদ্ধতিতে সকল ভোটারকে ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগদানে তাঁদের উদ্বুদ্ধ করা, অনুপ্রাণিত করার যে প্রক্রিয়া তা তাঁরাও চালাবেন। আমরা বলেছি, আমরাও সেই কাজ করব।’
ভোটাধিকার প্রসঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘নির্বাচনে ভোটাররা আসবেন এবং এটি ফ্রি-ফেয়ার হতে হবে। ফ্রি-ফেয়ার যদি না হয়, তাহলে ভোটাধিকার প্রয়োগ হবে না। ফ্রি-ফেয়ারের প্রতিবন্ধকতা যদি কোথাও সৃষ্টি করা হয়, তাহলে ভোটাধিকার যে মৌলিক মানবাধিকার সেটা অবশ্যই বিঘ্নিত হবে। সেই লক্ষ্যেই আমাদের যৌথভাবে কাজ করে যাওয়া উচিত। এটি উনি (মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান) মনে করেন, আমরাও ওনার সঙ্গে একমত পোষণ করেছি।’
সিইসি আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে—উনিও বিশ্বাস করেন বা লক্ষ্য করেছেন যে পারস্পরিক আস্থা খুবই কম। রাজনৈতিক দলের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা থাকা দরকার এবং যাঁরা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তাহলেও ওটাও গ্র্যাজুয়েলি নিচের দিকে যাবে। যখন প্রার্থী হিসেবে রাজনৈতিক দলের পক্ষে তাঁরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। তাহলে পারস্পরিক আস্থার একটা সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে বা গড়ে ওঠা উচিত। তা না হলে আমাদের রাজনীতিতে এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় সহিংসতা কিছুটা থেকেই যাবে।’

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘গণমাধ্যমের ভূমিকা বস্তুনিষ্ঠ হওয়া প্রয়োজন। অনেক সময় গণমাধ্যম ঠিক যে (কোনো বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের) অংশটুকু প্রয়োজন ওইটুকু কেটে নিয়ে আগে-পিছে বাদ দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করে। এটাও সকল সময় না, মাঝে মাঝে করে। গণমাধ্যমের আরও দায়িত্বশীল হওয়া উচিত।’
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন সিইসি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে জানতে চাওয়া হয়, সরকারের নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করার কথা ছিল। আপনারা বারবার সহযোগিতা চেয়েছেন। ক্ষমতাসীন দলের প্রত্যেক প্রার্থীই আচরণবিধি ভাঙছেন, সহিংসতা হচ্ছে। মানাতে কেন পারছেন না?
জবাবে সিইসি বলেন, ‘না, এটা আমি স্বীকার করি না। নির্বাচনী মাঠে আমরা এক্সটেনসিভ ঘুরে বেড়িয়েছি। প্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছি। প্রশাসনের সঙ্গে সভা করেছি। তাদের কাছ থেকে খুব বেশি অভিযোগ আমরা পাইনি। কিছু কিছু ক্ষেত্রে সহিংসতা, কিছু কিছু ক্ষেত্রে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, পোস্টার ছেঁড়া হয়েছে। কিন্তু মোটা দাগে খুব বেশি ঘটনা ঘটেছে বলে মনে হয় না। তবে সহিংসতা একেবারে হয়নি সে কথাও বলছি না।’
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘আমরা আমাদের আবেদন রাখছি, প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি। তারা যেন এটাকে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করে। একটা সময় প্রচারণা বন্ধ হয়ে যাবে। তারপর ভোটের দিন আসবে। ভোটের দিনটা নীরবে ও আইনকানুন মেনে যদি ওটাকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় তাহলেই হবে।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, ‘ভোটাধিকার প্রয়োগটায় আমরা জোর দিচ্ছি। সেখানে পোলিং এজেন্টরা থাকবেন, কেন্দ্রের ভেতরে পোলিং এজেন্টদের ভারসাম্য রক্ষা করতে হবে। সেখানে কোনো আন-অথরাইজড পারসন যেন প্রবেশ করতে না পারে এবং বাহির থেকে, ভেতর থেকে গণমাধ্যম যদি কোনো অনিয়মের ছবি ক্যাপচার করে এটা যদি সম্প্রচার করতে পারে আমরা সেটাকে স্বাগত জানাব। এভাবে একটা দৃশ্যমানতার মধ্য দিয়ে নির্বাচন প্রক্রিয়া স্বচ্ছতাটা যদি ফুটে উঠে তাহলে এর ক্রেডিবিলিটি বেড়ে যাবে এবং রং পারসেপশন হওয়ার সুযোগটা কম হবে। আমরা আশাবাদী।’
সিইসি বলেন, ‘মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান নির্বাচনকালীন মানবাধিকারের যে বিষয়গুলো আছে, সেগুলোকে হাইলাইট করে বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বিশ্বাস করেন এবং জানেন যে ভোটাধিকার, নির্বাচিত হওয়া এবং নির্বাচিত করা একটি ফান্ডামেন্টাল হিউম্যান রাইট, মৌলিক মানবাধিকার। উনি আমাদের সহযোগিতা করতে চান। আমরাও উনাদের সহযোগিতা করতে চাই।’
অহিংস নির্বাচনও সম্ভব উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে এই জিনিসগুলো গ্র্যাজুয়েলি যদি আমরা উনাদের বোঝাতে সক্ষম হই যে সহিংসতা বাদ দিয়ে অহিংস পদ্ধতিতেও নির্বাচন করা সম্ভব। সেই লক্ষ্যে আমাদের প্রয়াস অব্যাহত থাকা উচিত এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বকে বা যাঁরা নির্বাচন করবেন তাঁদের গ্র্যাজুয়েলি এই জিনিসগুলো অনুধাবন করে সহিংসতার পথ থেকে সরে এসে অহিংস পদ্ধতিতে সকল ভোটারকে ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগদানে তাঁদের উদ্বুদ্ধ করা, অনুপ্রাণিত করার যে প্রক্রিয়া তা তাঁরাও চালাবেন। আমরা বলেছি, আমরাও সেই কাজ করব।’
ভোটাধিকার প্রসঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘নির্বাচনে ভোটাররা আসবেন এবং এটি ফ্রি-ফেয়ার হতে হবে। ফ্রি-ফেয়ার যদি না হয়, তাহলে ভোটাধিকার প্রয়োগ হবে না। ফ্রি-ফেয়ারের প্রতিবন্ধকতা যদি কোথাও সৃষ্টি করা হয়, তাহলে ভোটাধিকার যে মৌলিক মানবাধিকার সেটা অবশ্যই বিঘ্নিত হবে। সেই লক্ষ্যেই আমাদের যৌথভাবে কাজ করে যাওয়া উচিত। এটি উনি (মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান) মনে করেন, আমরাও ওনার সঙ্গে একমত পোষণ করেছি।’
সিইসি আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে—উনিও বিশ্বাস করেন বা লক্ষ্য করেছেন যে পারস্পরিক আস্থা খুবই কম। রাজনৈতিক দলের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা থাকা দরকার এবং যাঁরা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তাহলেও ওটাও গ্র্যাজুয়েলি নিচের দিকে যাবে। যখন প্রার্থী হিসেবে রাজনৈতিক দলের পক্ষে তাঁরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। তাহলে পারস্পরিক আস্থার একটা সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে বা গড়ে ওঠা উচিত। তা না হলে আমাদের রাজনীতিতে এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় সহিংসতা কিছুটা থেকেই যাবে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘গণমাধ্যমের ভূমিকা বস্তুনিষ্ঠ হওয়া প্রয়োজন। অনেক সময় গণমাধ্যম ঠিক যে (কোনো বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের) অংশটুকু প্রয়োজন ওইটুকু কেটে নিয়ে আগে-পিছে বাদ দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করে। এটাও সকল সময় না, মাঝে মাঝে করে। গণমাধ্যমের আরও দায়িত্বশীল হওয়া উচিত।’
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন সিইসি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে জানতে চাওয়া হয়, সরকারের নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করার কথা ছিল। আপনারা বারবার সহযোগিতা চেয়েছেন। ক্ষমতাসীন দলের প্রত্যেক প্রার্থীই আচরণবিধি ভাঙছেন, সহিংসতা হচ্ছে। মানাতে কেন পারছেন না?
জবাবে সিইসি বলেন, ‘না, এটা আমি স্বীকার করি না। নির্বাচনী মাঠে আমরা এক্সটেনসিভ ঘুরে বেড়িয়েছি। প্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছি। প্রশাসনের সঙ্গে সভা করেছি। তাদের কাছ থেকে খুব বেশি অভিযোগ আমরা পাইনি। কিছু কিছু ক্ষেত্রে সহিংসতা, কিছু কিছু ক্ষেত্রে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, পোস্টার ছেঁড়া হয়েছে। কিন্তু মোটা দাগে খুব বেশি ঘটনা ঘটেছে বলে মনে হয় না। তবে সহিংসতা একেবারে হয়নি সে কথাও বলছি না।’
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘আমরা আমাদের আবেদন রাখছি, প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি। তারা যেন এটাকে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করে। একটা সময় প্রচারণা বন্ধ হয়ে যাবে। তারপর ভোটের দিন আসবে। ভোটের দিনটা নীরবে ও আইনকানুন মেনে যদি ওটাকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় তাহলেই হবে।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, ‘ভোটাধিকার প্রয়োগটায় আমরা জোর দিচ্ছি। সেখানে পোলিং এজেন্টরা থাকবেন, কেন্দ্রের ভেতরে পোলিং এজেন্টদের ভারসাম্য রক্ষা করতে হবে। সেখানে কোনো আন-অথরাইজড পারসন যেন প্রবেশ করতে না পারে এবং বাহির থেকে, ভেতর থেকে গণমাধ্যম যদি কোনো অনিয়মের ছবি ক্যাপচার করে এটা যদি সম্প্রচার করতে পারে আমরা সেটাকে স্বাগত জানাব। এভাবে একটা দৃশ্যমানতার মধ্য দিয়ে নির্বাচন প্রক্রিয়া স্বচ্ছতাটা যদি ফুটে উঠে তাহলে এর ক্রেডিবিলিটি বেড়ে যাবে এবং রং পারসেপশন হওয়ার সুযোগটা কম হবে। আমরা আশাবাদী।’
সিইসি বলেন, ‘মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান নির্বাচনকালীন মানবাধিকারের যে বিষয়গুলো আছে, সেগুলোকে হাইলাইট করে বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বিশ্বাস করেন এবং জানেন যে ভোটাধিকার, নির্বাচিত হওয়া এবং নির্বাচিত করা একটি ফান্ডামেন্টাল হিউম্যান রাইট, মৌলিক মানবাধিকার। উনি আমাদের সহযোগিতা করতে চান। আমরাও উনাদের সহযোগিতা করতে চাই।’
অহিংস নির্বাচনও সম্ভব উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে এই জিনিসগুলো গ্র্যাজুয়েলি যদি আমরা উনাদের বোঝাতে সক্ষম হই যে সহিংসতা বাদ দিয়ে অহিংস পদ্ধতিতেও নির্বাচন করা সম্ভব। সেই লক্ষ্যে আমাদের প্রয়াস অব্যাহত থাকা উচিত এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বকে বা যাঁরা নির্বাচন করবেন তাঁদের গ্র্যাজুয়েলি এই জিনিসগুলো অনুধাবন করে সহিংসতার পথ থেকে সরে এসে অহিংস পদ্ধতিতে সকল ভোটারকে ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগদানে তাঁদের উদ্বুদ্ধ করা, অনুপ্রাণিত করার যে প্রক্রিয়া তা তাঁরাও চালাবেন। আমরা বলেছি, আমরাও সেই কাজ করব।’
ভোটাধিকার প্রসঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘নির্বাচনে ভোটাররা আসবেন এবং এটি ফ্রি-ফেয়ার হতে হবে। ফ্রি-ফেয়ার যদি না হয়, তাহলে ভোটাধিকার প্রয়োগ হবে না। ফ্রি-ফেয়ারের প্রতিবন্ধকতা যদি কোথাও সৃষ্টি করা হয়, তাহলে ভোটাধিকার যে মৌলিক মানবাধিকার সেটা অবশ্যই বিঘ্নিত হবে। সেই লক্ষ্যেই আমাদের যৌথভাবে কাজ করে যাওয়া উচিত। এটি উনি (মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান) মনে করেন, আমরাও ওনার সঙ্গে একমত পোষণ করেছি।’
সিইসি আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে—উনিও বিশ্বাস করেন বা লক্ষ্য করেছেন যে পারস্পরিক আস্থা খুবই কম। রাজনৈতিক দলের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা থাকা দরকার এবং যাঁরা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তাহলেও ওটাও গ্র্যাজুয়েলি নিচের দিকে যাবে। যখন প্রার্থী হিসেবে রাজনৈতিক দলের পক্ষে তাঁরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। তাহলে পারস্পরিক আস্থার একটা সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে বা গড়ে ওঠা উচিত। তা না হলে আমাদের রাজনীতিতে এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় সহিংসতা কিছুটা থেকেই যাবে।’

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘গণমাধ্যমের ভূমিকা বস্তুনিষ্ঠ হওয়া প্রয়োজন। অনেক সময় গণমাধ্যম ঠিক যে (কোনো বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের) অংশটুকু প্রয়োজন ওইটুকু কেটে নিয়ে আগে-পিছে বাদ দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করে। এটাও সকল সময় না, মাঝে মাঝে করে। গণমাধ্যমের আরও দায়িত্বশীল হওয়া উচিত।’
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন সিইসি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে জানতে চাওয়া হয়, সরকারের নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করার কথা ছিল। আপনারা বারবার সহযোগিতা চেয়েছেন। ক্ষমতাসীন দলের প্রত্যেক প্রার্থীই আচরণবিধি ভাঙছেন, সহিংসতা হচ্ছে। মানাতে কেন পারছেন না?
জবাবে সিইসি বলেন, ‘না, এটা আমি স্বীকার করি না। নির্বাচনী মাঠে আমরা এক্সটেনসিভ ঘুরে বেড়িয়েছি। প্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছি। প্রশাসনের সঙ্গে সভা করেছি। তাদের কাছ থেকে খুব বেশি অভিযোগ আমরা পাইনি। কিছু কিছু ক্ষেত্রে সহিংসতা, কিছু কিছু ক্ষেত্রে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, পোস্টার ছেঁড়া হয়েছে। কিন্তু মোটা দাগে খুব বেশি ঘটনা ঘটেছে বলে মনে হয় না। তবে সহিংসতা একেবারে হয়নি সে কথাও বলছি না।’
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘আমরা আমাদের আবেদন রাখছি, প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি। তারা যেন এটাকে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করে। একটা সময় প্রচারণা বন্ধ হয়ে যাবে। তারপর ভোটের দিন আসবে। ভোটের দিনটা নীরবে ও আইনকানুন মেনে যদি ওটাকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় তাহলেই হবে।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, ‘ভোটাধিকার প্রয়োগটায় আমরা জোর দিচ্ছি। সেখানে পোলিং এজেন্টরা থাকবেন, কেন্দ্রের ভেতরে পোলিং এজেন্টদের ভারসাম্য রক্ষা করতে হবে। সেখানে কোনো আন-অথরাইজড পারসন যেন প্রবেশ করতে না পারে এবং বাহির থেকে, ভেতর থেকে গণমাধ্যম যদি কোনো অনিয়মের ছবি ক্যাপচার করে এটা যদি সম্প্রচার করতে পারে আমরা সেটাকে স্বাগত জানাব। এভাবে একটা দৃশ্যমানতার মধ্য দিয়ে নির্বাচন প্রক্রিয়া স্বচ্ছতাটা যদি ফুটে উঠে তাহলে এর ক্রেডিবিলিটি বেড়ে যাবে এবং রং পারসেপশন হওয়ার সুযোগটা কম হবে। আমরা আশাবাদী।’
সিইসি বলেন, ‘মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান নির্বাচনকালীন মানবাধিকারের যে বিষয়গুলো আছে, সেগুলোকে হাইলাইট করে বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বিশ্বাস করেন এবং জানেন যে ভোটাধিকার, নির্বাচিত হওয়া এবং নির্বাচিত করা একটি ফান্ডামেন্টাল হিউম্যান রাইট, মৌলিক মানবাধিকার। উনি আমাদের সহযোগিতা করতে চান। আমরাও উনাদের সহযোগিতা করতে চাই।’
অহিংস নির্বাচনও সম্ভব উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে এই জিনিসগুলো গ্র্যাজুয়েলি যদি আমরা উনাদের বোঝাতে সক্ষম হই যে সহিংসতা বাদ দিয়ে অহিংস পদ্ধতিতেও নির্বাচন করা সম্ভব। সেই লক্ষ্যে আমাদের প্রয়াস অব্যাহত থাকা উচিত এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বকে বা যাঁরা নির্বাচন করবেন তাঁদের গ্র্যাজুয়েলি এই জিনিসগুলো অনুধাবন করে সহিংসতার পথ থেকে সরে এসে অহিংস পদ্ধতিতে সকল ভোটারকে ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগদানে তাঁদের উদ্বুদ্ধ করা, অনুপ্রাণিত করার যে প্রক্রিয়া তা তাঁরাও চালাবেন। আমরা বলেছি, আমরাও সেই কাজ করব।’
ভোটাধিকার প্রসঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘নির্বাচনে ভোটাররা আসবেন এবং এটি ফ্রি-ফেয়ার হতে হবে। ফ্রি-ফেয়ার যদি না হয়, তাহলে ভোটাধিকার প্রয়োগ হবে না। ফ্রি-ফেয়ারের প্রতিবন্ধকতা যদি কোথাও সৃষ্টি করা হয়, তাহলে ভোটাধিকার যে মৌলিক মানবাধিকার সেটা অবশ্যই বিঘ্নিত হবে। সেই লক্ষ্যেই আমাদের যৌথভাবে কাজ করে যাওয়া উচিত। এটি উনি (মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান) মনে করেন, আমরাও ওনার সঙ্গে একমত পোষণ করেছি।’
সিইসি আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে—উনিও বিশ্বাস করেন বা লক্ষ্য করেছেন যে পারস্পরিক আস্থা খুবই কম। রাজনৈতিক দলের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা থাকা দরকার এবং যাঁরা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তাহলেও ওটাও গ্র্যাজুয়েলি নিচের দিকে যাবে। যখন প্রার্থী হিসেবে রাজনৈতিক দলের পক্ষে তাঁরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। তাহলে পারস্পরিক আস্থার একটা সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে বা গড়ে ওঠা উচিত। তা না হলে আমাদের রাজনীতিতে এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় সহিংসতা কিছুটা থেকেই যাবে।’

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে....
৩ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
৬ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে পুনর্ব্যক্ত করছে যে, পূর্ব জেরুজালেমসহ দখল করা ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের কোনো অংশে ইসরায়েলের কোনো সার্বভৌমত্ব নেই।
৭ ঘণ্টা আগেঅষ্টগ্রাম (কিশোরগঞ্জ) ও রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
আজ বিকেলে অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়নের পশ্চিম আলীনগর এলাকায় বাড়িসংলগ্ন বিলের পাশে খেলা করছিল মিশকাত (৫), মাহিন (৬) ও সাত্তার তানিল মিয়া (৫)। হঠাৎ সবার অজান্তে তিন শিশু বিলে পড়ে ডুবে যায়।
খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে বিল থেকে মিশকাত ও মাহিনকে উদ্ধার করা হয়। পরে অষ্টগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। সন্ধ্যা ৭টার দিকে খবর পেয়ে অষ্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা গিয়ে ঘটনাস্থল থেকে অপর শিশু তানিলের মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে মাহিনের চাচা মোবারক হোসেন বলেন, প্রতিদিনের মতো তিন শিশু খেলাধুলা করছিল। কিন্তু কখন যে বিলের পানিতে ডুবে গেল, কেউ বোঝেনি। পরে তাদের দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি করে পানিতে প্রথমে দুজন, পরে অন্যজনকে পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে দেওঘর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আক্তার হোসেন বলেন, দুঃখজনক খবর, একই বাড়ির তিনটা শিশুর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
অপর দিকে রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পারুয়া ইউনিয়নে একই দিন বিকেলে উত্তর পারুয়া গ্রামের একটি পুকুরে পড়ে মারা যায় তিন শিশু। তারা হলো সুমাইয়া আক্তার (৫), হাবীবা আক্তার (৬) ও জান্নাত আক্তার (৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিকেলে খেলার ছলে তারা তিনজনই বাড়ির পাশে পুকুরে যায়। কিছুক্ষণ পর না পেয়ে পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজি শুরু করে। পরে পুকুরে ভাসমান অবস্থায় তাদের মরদেহ উদ্ধার করে স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে পারুয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান একতেহার হোসেন বলেন, ‘তিনটি নিষ্পাপ শিশুর এমন মৃত্যুর ঘটনা আমাদের সবাইকে স্তব্ধ করে দিয়েছে। পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।’

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
আজ বিকেলে অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়নের পশ্চিম আলীনগর এলাকায় বাড়িসংলগ্ন বিলের পাশে খেলা করছিল মিশকাত (৫), মাহিন (৬) ও সাত্তার তানিল মিয়া (৫)। হঠাৎ সবার অজান্তে তিন শিশু বিলে পড়ে ডুবে যায়।
খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে বিল থেকে মিশকাত ও মাহিনকে উদ্ধার করা হয়। পরে অষ্টগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। সন্ধ্যা ৭টার দিকে খবর পেয়ে অষ্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা গিয়ে ঘটনাস্থল থেকে অপর শিশু তানিলের মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে মাহিনের চাচা মোবারক হোসেন বলেন, প্রতিদিনের মতো তিন শিশু খেলাধুলা করছিল। কিন্তু কখন যে বিলের পানিতে ডুবে গেল, কেউ বোঝেনি। পরে তাদের দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি করে পানিতে প্রথমে দুজন, পরে অন্যজনকে পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে দেওঘর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আক্তার হোসেন বলেন, দুঃখজনক খবর, একই বাড়ির তিনটা শিশুর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
অপর দিকে রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পারুয়া ইউনিয়নে একই দিন বিকেলে উত্তর পারুয়া গ্রামের একটি পুকুরে পড়ে মারা যায় তিন শিশু। তারা হলো সুমাইয়া আক্তার (৫), হাবীবা আক্তার (৬) ও জান্নাত আক্তার (৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিকেলে খেলার ছলে তারা তিনজনই বাড়ির পাশে পুকুরে যায়। কিছুক্ষণ পর না পেয়ে পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজি শুরু করে। পরে পুকুরে ভাসমান অবস্থায় তাদের মরদেহ উদ্ধার করে স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে পারুয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান একতেহার হোসেন বলেন, ‘তিনটি নিষ্পাপ শিশুর এমন মৃত্যুর ঘটনা আমাদের সবাইকে স্তব্ধ করে দিয়েছে। পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।’

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘গণমাধ্যমের ভূমিকা বস্তুনিষ্ঠ হওয়া প্রয়োজন। অনেক সময় গণমাধ্যম ঠিক যে (কোনো বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের) অংশটুকু প্রয়োজন ওইটুকু কেটে নিয়ে আগে-পিছে বাদ দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করে
২৮ ডিসেম্বর ২০২৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে....
৩ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
৬ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে পুনর্ব্যক্ত করছে যে, পূর্ব জেরুজালেমসহ দখল করা ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের কোনো অংশে ইসরায়েলের কোনো সার্বভৌমত্ব নেই।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানো, বিশেষ নিয়োগব্যবস্থা, স্বতন্ত্র কোটা সংরক্ষণসহ পাঁচ দফা দাবিতে আজ শুক্রবার আবারও যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করেছেন চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটরা। তবে গতকাল বৃহস্পতিবারের মতো আজও তাঁদের পদযাত্রা শাহবাগ থানার সামনে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়।
এর আগে গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজু ভাস্কর্য থেকে যমুনা অভিমুখে থালাবাটি নিয়ে ভুখা মিছিল করেন প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটরা। শাহবাগ থানার সামনে মিছিলটি পুলিশ আটকে দিলে সেখানেই বিক্ষোভ করেন তাঁরা। একপর্যায়ে সেখান থেকে তাঁদের সরিয়ে দেওয়া হয়।
গত রোববার থেকে পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলন করা চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীদের ভাষ্য, শিক্ষিত, যোগ্য ও কর্মক্ষম যুব প্রতিবন্ধীরা দীর্ঘদিন ধরে কর্মসংস্থান থেকে বঞ্চিত। ২০১৮ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে ন্যায্য অধিকারের দাবি জানিয়ে আসছেন তাঁরা। তবে এখনো কর্মসংস্থানে অন্তর্ভুক্তি ও প্রতিবন্ধী কোটা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করা হয়নি।
চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদের সদস্যসচিব আলিফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাঁচ দফা দাবিতে গত রোববার শাহবাগে অবস্থান করে যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করা হয়। সেদিন পুলিশ আমাদের আটকে দেয়। এরপর সমাজকল্যাণ উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আমাদের দাবি জানানো হয়। তাঁর কাছ থেকে কোনো সমাধান না পেয়ে আমরা বেশ কয়েকবার যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করি, কিন্তু পুলিশ আমাদের ব্যারিকেড দিয়ে আটকে রাখে।’
আলিফ হোসেন আরও বলেন, ‘আজও শাহবাগ থানার সামনে আমাদের পদযাত্রা আটকে দেওয়া হয় এবং বেশ কয়েকজনকে পুলিশ মারধরও করেছে।’
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বলেন, প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন এলাকায় সভা-সমাবেশ করা নিষেধ। তাই চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীরা দাবিদাওয়া নিয়ে যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করায় তাঁদের আটকে দেওয়া হয়েছে।
চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—
১. প্রতিবন্ধিতার ধরন অনুযায়ী বেকার, শিক্ষিত প্রতিবন্ধীদের জন্য প্রধান উপদেষ্টার নির্বাহী আদেশে বিশেষ নিয়োগ দিতে হবে।
২. প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে ২ শতাংশ এবং তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণিতে ৫ শতাংশ স্বতন্ত্র প্রতিবন্ধী কোটা সংরক্ষণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে।
৩. দৃষ্টি বা শারীরিক প্রতিবন্ধীরা নিজেদের পছন্দমতো শ্রুতিলেখক (বিকল্প সহকারী) মনোনয়নের স্বাধীনতা পাবেন—এমনভাবে নীতিমালা হালনাগাদ করতে হবে।
৪. সমাজসেবা অধিদপ্তর এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য নির্দিষ্ট পদসংখ্যায় নিশ্চিত নিয়োগ দিতে হবে।
৫. প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছরে উন্নীত করতে হবে। সাধারণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৩৫ হলে তা ৩৭ বছর করতে হবে।

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানো, বিশেষ নিয়োগব্যবস্থা, স্বতন্ত্র কোটা সংরক্ষণসহ পাঁচ দফা দাবিতে আজ শুক্রবার আবারও যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করেছেন চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটরা। তবে গতকাল বৃহস্পতিবারের মতো আজও তাঁদের পদযাত্রা শাহবাগ থানার সামনে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়।
এর আগে গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজু ভাস্কর্য থেকে যমুনা অভিমুখে থালাবাটি নিয়ে ভুখা মিছিল করেন প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটরা। শাহবাগ থানার সামনে মিছিলটি পুলিশ আটকে দিলে সেখানেই বিক্ষোভ করেন তাঁরা। একপর্যায়ে সেখান থেকে তাঁদের সরিয়ে দেওয়া হয়।
গত রোববার থেকে পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলন করা চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীদের ভাষ্য, শিক্ষিত, যোগ্য ও কর্মক্ষম যুব প্রতিবন্ধীরা দীর্ঘদিন ধরে কর্মসংস্থান থেকে বঞ্চিত। ২০১৮ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে ন্যায্য অধিকারের দাবি জানিয়ে আসছেন তাঁরা। তবে এখনো কর্মসংস্থানে অন্তর্ভুক্তি ও প্রতিবন্ধী কোটা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করা হয়নি।
চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদের সদস্যসচিব আলিফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাঁচ দফা দাবিতে গত রোববার শাহবাগে অবস্থান করে যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করা হয়। সেদিন পুলিশ আমাদের আটকে দেয়। এরপর সমাজকল্যাণ উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আমাদের দাবি জানানো হয়। তাঁর কাছ থেকে কোনো সমাধান না পেয়ে আমরা বেশ কয়েকবার যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করি, কিন্তু পুলিশ আমাদের ব্যারিকেড দিয়ে আটকে রাখে।’
আলিফ হোসেন আরও বলেন, ‘আজও শাহবাগ থানার সামনে আমাদের পদযাত্রা আটকে দেওয়া হয় এবং বেশ কয়েকজনকে পুলিশ মারধরও করেছে।’
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বলেন, প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন এলাকায় সভা-সমাবেশ করা নিষেধ। তাই চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীরা দাবিদাওয়া নিয়ে যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করায় তাঁদের আটকে দেওয়া হয়েছে।
চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—
১. প্রতিবন্ধিতার ধরন অনুযায়ী বেকার, শিক্ষিত প্রতিবন্ধীদের জন্য প্রধান উপদেষ্টার নির্বাহী আদেশে বিশেষ নিয়োগ দিতে হবে।
২. প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে ২ শতাংশ এবং তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণিতে ৫ শতাংশ স্বতন্ত্র প্রতিবন্ধী কোটা সংরক্ষণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে।
৩. দৃষ্টি বা শারীরিক প্রতিবন্ধীরা নিজেদের পছন্দমতো শ্রুতিলেখক (বিকল্প সহকারী) মনোনয়নের স্বাধীনতা পাবেন—এমনভাবে নীতিমালা হালনাগাদ করতে হবে।
৪. সমাজসেবা অধিদপ্তর এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য নির্দিষ্ট পদসংখ্যায় নিশ্চিত নিয়োগ দিতে হবে।
৫. প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছরে উন্নীত করতে হবে। সাধারণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৩৫ হলে তা ৩৭ বছর করতে হবে।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘গণমাধ্যমের ভূমিকা বস্তুনিষ্ঠ হওয়া প্রয়োজন। অনেক সময় গণমাধ্যম ঠিক যে (কোনো বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের) অংশটুকু প্রয়োজন ওইটুকু কেটে নিয়ে আগে-পিছে বাদ দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করে
২৮ ডিসেম্বর ২০২৩
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
৬ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে পুনর্ব্যক্ত করছে যে, পূর্ব জেরুজালেমসহ দখল করা ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের কোনো অংশে ইসরায়েলের কোনো সার্বভৌমত্ব নেই।
৭ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
আজ শুক্রবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক বিমান উড্ডয়ন কমিটির সভাপতি ও বিমানবন্দর পরিচালক এয়ার কমোডর মো. নুর-ই-আজম।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) সূত্রে জানা গেছে, সরকারের পক্ষ থেকে বিমানবন্দরটিকে আন্তর্জাতিক ঘোষণা করার প্রজ্ঞাপন স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত আগের মতোই অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালনা চলবে।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল। এর মাধ্যমে কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালুর প্রাথমিক প্রস্তুতি শুরু হয়।
বিমানবন্দরসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, অবকাঠামোগত ও প্রশাসনিক কিছু প্রস্তুতি সম্পূর্ণ না হওয়ায় সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
উল্লেখ্য, দেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন নগরী কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালুর উদ্যোগ পর্যটন খাতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেবে বলে আশা করা হচ্ছিল। বিশেষ করে, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও ভারতের সঙ্গে সরাসরি আকাশপথে সংযোগের পরিকল্পনাও ছিল সরকারের।

কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
আজ শুক্রবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক বিমান উড্ডয়ন কমিটির সভাপতি ও বিমানবন্দর পরিচালক এয়ার কমোডর মো. নুর-ই-আজম।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) সূত্রে জানা গেছে, সরকারের পক্ষ থেকে বিমানবন্দরটিকে আন্তর্জাতিক ঘোষণা করার প্রজ্ঞাপন স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত আগের মতোই অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালনা চলবে।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল। এর মাধ্যমে কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালুর প্রাথমিক প্রস্তুতি শুরু হয়।
বিমানবন্দরসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, অবকাঠামোগত ও প্রশাসনিক কিছু প্রস্তুতি সম্পূর্ণ না হওয়ায় সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
উল্লেখ্য, দেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন নগরী কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালুর উদ্যোগ পর্যটন খাতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেবে বলে আশা করা হচ্ছিল। বিশেষ করে, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও ভারতের সঙ্গে সরাসরি আকাশপথে সংযোগের পরিকল্পনাও ছিল সরকারের।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘গণমাধ্যমের ভূমিকা বস্তুনিষ্ঠ হওয়া প্রয়োজন। অনেক সময় গণমাধ্যম ঠিক যে (কোনো বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের) অংশটুকু প্রয়োজন ওইটুকু কেটে নিয়ে আগে-পিছে বাদ দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করে
২৮ ডিসেম্বর ২০২৩
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে....
৩ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে পুনর্ব্যক্ত করছে যে, পূর্ব জেরুজালেমসহ দখল করা ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের কোনো অংশে ইসরায়েলের কোনো সার্বভৌমত্ব নেই।
৭ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরকে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করতে সম্প্রতি খসড়া আইন অনুমোদন দিয়েছে দেশটির পার্লামেন্ট নেসেট।
তথাকথিত ‘ইসরায়েলি সার্বভৌমত্ব’ আরোপের নামে এই আইনের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ।
আজ শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে পুনর্ব্যক্ত করছে যে, পূর্ব জেরুজালেমসহ দখল করা ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের কোনো অংশে ইসরায়েলের কোনো সার্বভৌমত্ব নেই।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ইসরায়েল পশ্চিম তীরে অবৈধ বসতি সম্প্রসারণের মাধ্যমে বেআইনি দখলদারি চালিয়ে যাচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ ও নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব, বিশেষ করে রেজল্যুশন ২৩৩৪-এর স্পষ্ট লঙ্ঘন।
২২ অক্টোবর আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের (আইসিজে) দেওয়া অ্যাডভাইজরি ওপিনিয়ন বা পরামর্শমূলক মতামতকে স্বাগত জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
ওই মতামতে আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের অধীনে ইসরায়েলের বাধ্যবাধকতাগুলো তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, সাধারণ জনগণকে, ক্ষুধাকে যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা নিষিদ্ধ।
বিবৃতিতে ফিলিস্তিনি জনগণের অবিচ্ছেদ্য অধিকার, তাদের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার এবং ১৯৬৭ সালের আগের সীমানার ভিত্তিতে পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশ।

ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরকে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করতে সম্প্রতি খসড়া আইন অনুমোদন দিয়েছে দেশটির পার্লামেন্ট নেসেট।
তথাকথিত ‘ইসরায়েলি সার্বভৌমত্ব’ আরোপের নামে এই আইনের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ।
আজ শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে পুনর্ব্যক্ত করছে যে, পূর্ব জেরুজালেমসহ দখল করা ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের কোনো অংশে ইসরায়েলের কোনো সার্বভৌমত্ব নেই।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ইসরায়েল পশ্চিম তীরে অবৈধ বসতি সম্প্রসারণের মাধ্যমে বেআইনি দখলদারি চালিয়ে যাচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ ও নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব, বিশেষ করে রেজল্যুশন ২৩৩৪-এর স্পষ্ট লঙ্ঘন।
২২ অক্টোবর আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের (আইসিজে) দেওয়া অ্যাডভাইজরি ওপিনিয়ন বা পরামর্শমূলক মতামতকে স্বাগত জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
ওই মতামতে আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের অধীনে ইসরায়েলের বাধ্যবাধকতাগুলো তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, সাধারণ জনগণকে, ক্ষুধাকে যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা নিষিদ্ধ।
বিবৃতিতে ফিলিস্তিনি জনগণের অবিচ্ছেদ্য অধিকার, তাদের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার এবং ১৯৬৭ সালের আগের সীমানার ভিত্তিতে পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশ।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘গণমাধ্যমের ভূমিকা বস্তুনিষ্ঠ হওয়া প্রয়োজন। অনেক সময় গণমাধ্যম ঠিক যে (কোনো বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের) অংশটুকু প্রয়োজন ওইটুকু কেটে নিয়ে আগে-পিছে বাদ দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করে
২৮ ডিসেম্বর ২০২৩
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে....
৩ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
৬ ঘণ্টা আগে