নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা না করেই জমিজমা, সহায়–সম্বল বিক্রি করে শ্রমিকেরা সেখানে গিয়ে বিপদে পড়ে। অথচ শ্রমিক হিসেবে বিদেশ যেতে যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করলে আর কোনো বিপদে পড়তে হয় না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বুধবার জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নুর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা জানান সরকারপ্রধান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়।
বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নু সম্পূরক প্রশ্নের নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মালয়েশিয়ায় লোক পাঠানোর ব্যর্থতা কার, এ বিষয়ে জানতে চান।
জবাবে মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠানোর বিষয়ে কী সমস্যা হয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ঘটনায় দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কর্মসংস্থানের জন্য যাওয়া স্বাভাবিক বিষয়। অনেকেই যেয়ে থাকে।’
বৈদেশিক কর্মসংস্থানে সরকার সহযোগিতার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কিছু লোক দালালের মাধ্যমে করে, দালালের মাধ্যমে যেতে চায়। যেতে গিয়ে সমস্যায় পড়ে যায়। এতে সমস্যা তৈরি হয়।’
মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠাতে সরকার বিশেষ ফ্লাইট চালু করেছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিশেষ ফ্লাইট, অন্যান্য ফ্লাইটের সঙ্গে সংযুক্ত করে সবাইকে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু অনেকেই বাদ পড়ে গেছে। বাদ পড়ার কারণ কী, সেটা অনুসন্ধান করা হচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘যখনই আমরা আলোচনা করে ঠিক করি—কত লোক যাবে, কী যাবে। তখনই দেখা যায়, আমাদের দেশের একশ্রেণির লোক, যারা জনশক্তির ব্যবসা করে, তারা তড়িঘড়ি করে লোক পাঠানোর চেষ্টা করে। এদের সঙ্গে মালয়েশিয়ার কিছু লোকও সংযুক্ত আছে। যার ফলে জটিলতার সৃষ্টি হয়। প্রতিবারই যখন সরকার আলোচনা করে সমাধানে যায়, তখনই কিছু লোক ছুটে যায়, একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। যারা যায় তাদের কাজের ঠিক থাকে না, চাকরিও ঠিক থাকে না, বেতনের ঠিক থাকে না, সেখানে গিয়ে বিপদে পড়ে। এটা শুধু মালয়েশিয়া না, অনেক জায়গায় ঘটে।’
সরকারপ্রধান বলেন, ‘বারবার আমি দেশবাসীকে বলেছি, জমিজমা, ঘরবাড়ি বিক্রি করে লাখ লাখ টাকা খরচ করার দরকার নেই। যদি দরকার হয় প্রবাসীকল্যাণ ব্যাংক ঋণ নিতে পারে। প্রয়োজনবোধে বিনা জামানতে ঋণ দেওয়া হয়। সেখানে তাকে সুনির্দিষ্ট করতে হবে, সে যে যাচ্ছে, তার চাকরিটা সুনির্দিষ্ট কি না, এটা হলে ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পারবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘তারপরও আমাদের দেশে কিছু মানুষ আছে, কে আগে যাবে, সেই দৌড় দিতে গিয়ে হাতাখাতা, বাড়িঘর সব বিক্রি করে, তারপরে পথে বসে। অথবা সেখানে যদি চলেও যায়, বিপদে পড়ে। মানুষকে বলেছি এভাবে না যেতে। সোজাসুজি নিয়ম মানলে এ বিপদের সৃষ্টি হয় না। তবে এবার যে সমস্যা হচ্ছে, তা আমরা খতিয়ে দেখছি। কেউ দায়ী থাকলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ফেনী-১ আসনের সরকারদলীয় সংসদ সদস্য আলাউদ্দিন আহম্মদ চৌধুরীর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ফেনী থেকে বিএনপির নেতা খালেদা জিয়া বারবার নির্বাচিত হয়েছিলেন। ফেনীতে আওয়ামী লীগ সরকারের নেওয়া প্রকল্প ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসার পরে বন্ধ করে দেন তিনি। সেগুলো নিজের এলাকার উন্নয়নে খালেদা জিয়া তেমন কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেননি। বরং আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় আসে, ফেনীর যথাযথ উন্নয়ন হয়।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ফেনী যেহেতু খালেদা জিয়ার নির্বাচনী এলাকা, এখানে বৈরী পরিবেশ সব সময় ছিল। সেখানে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি, বঙ্গবন্ধু অথবা তাঁর পরিবারের নামে কোনো স্থাপনা হবে, এটা কখনো তারা চায়নি। যেখানে–সেখানে বঙ্গবন্ধু বা আমার পরিবারের নামে যাতে কোনো কিছু না হয়, তা নিয়ে আমাদের বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সিদ্ধান্ত আছে। কোনো কিছু করতে গেলে ট্রাস্টের অনুমতি নিতে হয়। ফেনীতে বঙ্গবন্ধুর নামে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় হবে কি না, তা যাচাই-বাছাই করেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
উন্মুক্ত জলাশয় স্থায়ী সংরক্ষণ ও উৎপাদনশীলতা বাড়াতে হাওর অঞ্চলে মৎস্য ও জলজ অভয়ারণ্য গড়ে তোলা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘এসব অভয়ারণ্যে মাছ শিকার পুরোপুরি বন্ধ থাকবে।’
হবিগঞ্জ-১ আসনের স্বতন্ত্র এমপি আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরীর লিখিত এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সব ধরনের দুর্গম এলাকায় স্বাস্থ্য পরিষেবা নিশ্চিতকরণে, মানব সম্পদের স্বল্পতা বিবেচনায় নিয়ে সেবার মান বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। এ লক্ষ্যে স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যবস্থার বহুমুখীকরণ (সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বসহ), স্থানীয় পর্যায়ে শিশুদের এআরআই ও ডায়রিয়া প্রতিরোধ কার্যক্রম সম্প্রসারণ, এনজিওর উন্নয়ন কার্যক্রমের সঙ্গে সমন্বয়, খাদ্য সুরক্ষা এবং নিরাপত্তাবেষ্টনী কর্মসূচির আওতায় নারী ও শিশুদের পুষ্টির ঘাটতি নিরসনের কার্যক্রম গ্রহণসহ নানাবিধ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’

মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা না করেই জমিজমা, সহায়–সম্বল বিক্রি করে শ্রমিকেরা সেখানে গিয়ে বিপদে পড়ে। অথচ শ্রমিক হিসেবে বিদেশ যেতে যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করলে আর কোনো বিপদে পড়তে হয় না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বুধবার জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নুর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা জানান সরকারপ্রধান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়।
বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নু সম্পূরক প্রশ্নের নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মালয়েশিয়ায় লোক পাঠানোর ব্যর্থতা কার, এ বিষয়ে জানতে চান।
জবাবে মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠানোর বিষয়ে কী সমস্যা হয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ঘটনায় দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কর্মসংস্থানের জন্য যাওয়া স্বাভাবিক বিষয়। অনেকেই যেয়ে থাকে।’
বৈদেশিক কর্মসংস্থানে সরকার সহযোগিতার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কিছু লোক দালালের মাধ্যমে করে, দালালের মাধ্যমে যেতে চায়। যেতে গিয়ে সমস্যায় পড়ে যায়। এতে সমস্যা তৈরি হয়।’
মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠাতে সরকার বিশেষ ফ্লাইট চালু করেছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিশেষ ফ্লাইট, অন্যান্য ফ্লাইটের সঙ্গে সংযুক্ত করে সবাইকে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু অনেকেই বাদ পড়ে গেছে। বাদ পড়ার কারণ কী, সেটা অনুসন্ধান করা হচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘যখনই আমরা আলোচনা করে ঠিক করি—কত লোক যাবে, কী যাবে। তখনই দেখা যায়, আমাদের দেশের একশ্রেণির লোক, যারা জনশক্তির ব্যবসা করে, তারা তড়িঘড়ি করে লোক পাঠানোর চেষ্টা করে। এদের সঙ্গে মালয়েশিয়ার কিছু লোকও সংযুক্ত আছে। যার ফলে জটিলতার সৃষ্টি হয়। প্রতিবারই যখন সরকার আলোচনা করে সমাধানে যায়, তখনই কিছু লোক ছুটে যায়, একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। যারা যায় তাদের কাজের ঠিক থাকে না, চাকরিও ঠিক থাকে না, বেতনের ঠিক থাকে না, সেখানে গিয়ে বিপদে পড়ে। এটা শুধু মালয়েশিয়া না, অনেক জায়গায় ঘটে।’
সরকারপ্রধান বলেন, ‘বারবার আমি দেশবাসীকে বলেছি, জমিজমা, ঘরবাড়ি বিক্রি করে লাখ লাখ টাকা খরচ করার দরকার নেই। যদি দরকার হয় প্রবাসীকল্যাণ ব্যাংক ঋণ নিতে পারে। প্রয়োজনবোধে বিনা জামানতে ঋণ দেওয়া হয়। সেখানে তাকে সুনির্দিষ্ট করতে হবে, সে যে যাচ্ছে, তার চাকরিটা সুনির্দিষ্ট কি না, এটা হলে ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পারবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘তারপরও আমাদের দেশে কিছু মানুষ আছে, কে আগে যাবে, সেই দৌড় দিতে গিয়ে হাতাখাতা, বাড়িঘর সব বিক্রি করে, তারপরে পথে বসে। অথবা সেখানে যদি চলেও যায়, বিপদে পড়ে। মানুষকে বলেছি এভাবে না যেতে। সোজাসুজি নিয়ম মানলে এ বিপদের সৃষ্টি হয় না। তবে এবার যে সমস্যা হচ্ছে, তা আমরা খতিয়ে দেখছি। কেউ দায়ী থাকলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ফেনী-১ আসনের সরকারদলীয় সংসদ সদস্য আলাউদ্দিন আহম্মদ চৌধুরীর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ফেনী থেকে বিএনপির নেতা খালেদা জিয়া বারবার নির্বাচিত হয়েছিলেন। ফেনীতে আওয়ামী লীগ সরকারের নেওয়া প্রকল্প ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসার পরে বন্ধ করে দেন তিনি। সেগুলো নিজের এলাকার উন্নয়নে খালেদা জিয়া তেমন কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেননি। বরং আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় আসে, ফেনীর যথাযথ উন্নয়ন হয়।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ফেনী যেহেতু খালেদা জিয়ার নির্বাচনী এলাকা, এখানে বৈরী পরিবেশ সব সময় ছিল। সেখানে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি, বঙ্গবন্ধু অথবা তাঁর পরিবারের নামে কোনো স্থাপনা হবে, এটা কখনো তারা চায়নি। যেখানে–সেখানে বঙ্গবন্ধু বা আমার পরিবারের নামে যাতে কোনো কিছু না হয়, তা নিয়ে আমাদের বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সিদ্ধান্ত আছে। কোনো কিছু করতে গেলে ট্রাস্টের অনুমতি নিতে হয়। ফেনীতে বঙ্গবন্ধুর নামে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় হবে কি না, তা যাচাই-বাছাই করেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
উন্মুক্ত জলাশয় স্থায়ী সংরক্ষণ ও উৎপাদনশীলতা বাড়াতে হাওর অঞ্চলে মৎস্য ও জলজ অভয়ারণ্য গড়ে তোলা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘এসব অভয়ারণ্যে মাছ শিকার পুরোপুরি বন্ধ থাকবে।’
হবিগঞ্জ-১ আসনের স্বতন্ত্র এমপি আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরীর লিখিত এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সব ধরনের দুর্গম এলাকায় স্বাস্থ্য পরিষেবা নিশ্চিতকরণে, মানব সম্পদের স্বল্পতা বিবেচনায় নিয়ে সেবার মান বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। এ লক্ষ্যে স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যবস্থার বহুমুখীকরণ (সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বসহ), স্থানীয় পর্যায়ে শিশুদের এআরআই ও ডায়রিয়া প্রতিরোধ কার্যক্রম সম্প্রসারণ, এনজিওর উন্নয়ন কার্যক্রমের সঙ্গে সমন্বয়, খাদ্য সুরক্ষা এবং নিরাপত্তাবেষ্টনী কর্মসূচির আওতায় নারী ও শিশুদের পুষ্টির ঘাটতি নিরসনের কার্যক্রম গ্রহণসহ নানাবিধ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে থাকা দুই ছাত্র প্রতিনিধির মধ্যে একজন, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নেবেন। তবে এ বিষয়ে স্পষ্ট করে তিনি কিছু বলেননি।
২৫ মিনিট আগে
তফসিল ঘোষণার বিষয়ে সচিব বলেন, আজ বিকেল ৪টায় মাননীয় প্রধান নির্বাচন কমিশনারের ভাষণ রেকর্ড হবে। এরপর কমিশনারদের সঙ্গে আলোচনা করে তফসিল ঘোষণার সময় নির্ধারণ করা হবে। সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হলে আমি আবার আপনাদের জানাব।
৩১ মিনিট আগে
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সামরিক সহযোগিতা জোরদারে ১২তম বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র প্রতিরক্ষা সংলাপ আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) শুরু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এই সংলাপ ঢাকার বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে চলবে।
১ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা ইউএনওদের উদ্দেশে বলেন, ‘ইতিহাস আমাদের নতুন করে একটি সুযোগ দিয়েছে। অন্য জেনারেশন এই সুযোগ পাবে না। এই সুযোগকে কাজে লাগাতে পারলে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারব। আর যদি না পারি, তাহলে জাতি মুখ থুবড়ে পড়বে। এর আগেও আমরা নির্বাচন দেখেছি। বিগত আমলে যে নির্বাচনগুলো হয়েছে, যেকোনো সুস্থ মানুষ
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে থাকা দুই ছাত্র প্রতিনিধির মধ্যে একজন, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নেবেন। তবে এ বিষয়ে স্পষ্ট করে তিনি কিছু বলেননি।
আজ বুধবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে সচিবালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে তাঁর অধীনে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের নানা উদ্যোগ ও উন্নয়নের ফিরিস্তি তুলে ধরেন আসিফ মাহমুদ। শেষ দিকে সাংবাদিকদের কাছ থেকে প্রশ্ন চান। এ সময় পদত্যাগ ও আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে আসিফ মাহমুদ জানান, তিনি নির্বাচনে অংশ নেবেন। তবে পদত্যাগের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে জানিয়ে দেওয়া হবে। কোন দলের মনোনয়ন নেবেন, সে প্রশ্নে বলেন, সেটি পরে জানাবেন।
আজ সন্ধ্যায় বা আগামীকাল বৃহস্পতিবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে পারে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এর আগেই দুই উপদেষ্টা পদত্যাগ করবেন বলে গুঞ্জন ছিল।
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ আজ বেলা ৩টায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন বলে গতকাল প্রজ্ঞাপনে জানিয়েছিলেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. সালাউদ্দিন। উপদেষ্টা সমসাময়িক বিষয় নিয়ে কথা বলবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছিল।
আরেক ছাত্র প্রতিনিধি, তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমও পদত্যাগের ঘোষণা দেবেন বলে শোনা যাচ্ছে। তবে এ বিষয়ে তিনি বা তাঁর মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কিছু জানানো হয়নি।

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে থাকা দুই ছাত্র প্রতিনিধির মধ্যে একজন, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নেবেন। তবে এ বিষয়ে স্পষ্ট করে তিনি কিছু বলেননি।
আজ বুধবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে সচিবালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে তাঁর অধীনে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের নানা উদ্যোগ ও উন্নয়নের ফিরিস্তি তুলে ধরেন আসিফ মাহমুদ। শেষ দিকে সাংবাদিকদের কাছ থেকে প্রশ্ন চান। এ সময় পদত্যাগ ও আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে আসিফ মাহমুদ জানান, তিনি নির্বাচনে অংশ নেবেন। তবে পদত্যাগের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে জানিয়ে দেওয়া হবে। কোন দলের মনোনয়ন নেবেন, সে প্রশ্নে বলেন, সেটি পরে জানাবেন।
আজ সন্ধ্যায় বা আগামীকাল বৃহস্পতিবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে পারে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এর আগেই দুই উপদেষ্টা পদত্যাগ করবেন বলে গুঞ্জন ছিল।
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ আজ বেলা ৩টায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন বলে গতকাল প্রজ্ঞাপনে জানিয়েছিলেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. সালাউদ্দিন। উপদেষ্টা সমসাময়িক বিষয় নিয়ে কথা বলবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছিল।
আরেক ছাত্র প্রতিনিধি, তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমও পদত্যাগের ঘোষণা দেবেন বলে শোনা যাচ্ছে। তবে এ বিষয়ে তিনি বা তাঁর মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কিছু জানানো হয়নি।

আমাদের দেশে কিছু মানুষ আছে, কে আগে যাবে, সেই দৌড় দিতে গিয়ে হাতাখাতা, বাড়িঘর সব বিক্রি করে, তারপরে পথে বসে। অথবা সেখানে যদি চলেও যায়, বিপদে পড়ে। মানুষকে বলেছি এভাবে না যেতে। সোজাসুজি নিয়ম মানলে এ বিপদের সৃষ্টি হয় না। তবে এবার যে সমস্যা হচ্ছে, তা আমরা খতিয়ে দেখছি। কেউ দায়ী থাকলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া
০৫ জুন ২০২৪
তফসিল ঘোষণার বিষয়ে সচিব বলেন, আজ বিকেল ৪টায় মাননীয় প্রধান নির্বাচন কমিশনারের ভাষণ রেকর্ড হবে। এরপর কমিশনারদের সঙ্গে আলোচনা করে তফসিল ঘোষণার সময় নির্ধারণ করা হবে। সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হলে আমি আবার আপনাদের জানাব।
৩১ মিনিট আগে
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সামরিক সহযোগিতা জোরদারে ১২তম বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র প্রতিরক্ষা সংলাপ আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) শুরু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এই সংলাপ ঢাকার বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে চলবে।
১ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা ইউএনওদের উদ্দেশে বলেন, ‘ইতিহাস আমাদের নতুন করে একটি সুযোগ দিয়েছে। অন্য জেনারেশন এই সুযোগ পাবে না। এই সুযোগকে কাজে লাগাতে পারলে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারব। আর যদি না পারি, তাহলে জাতি মুখ থুবড়ে পড়বে। এর আগেও আমরা নির্বাচন দেখেছি। বিগত আমলে যে নির্বাচনগুলো হয়েছে, যেকোনো সুস্থ মানুষ
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচনের প্রস্তুতির বিষয়ে রাষ্ট্রপতি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
আজ বুধবার রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন ও চার কমিশনারের সাক্ষাৎ শেষে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ফিরে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।
সচিব বলেন, নির্বাচন প্রস্তুতি ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে রাষ্ট্রপতিকে আমরা হালনাগাদ তথ্য জানাই। রাষ্ট্রপতিকে জানানো হয়েছে—গত জানুয়ারি থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ভোটার তালিকা হালনাগাদের অগ্রগতি, রাজনৈতিক দলগুলোর নিবন্ধন এবং তাদের সদস্যসংখ্যার অবস্থা, জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট দুটোই একই দিনে আয়োজনের বিষয়। ব্যালট পেপারের নকশা, রং এবং কীভাবে ভোটারদের হাতে এটি পৌঁছাবে— এসব প্রক্রিয়া। পূর্ববর্তী ভোটগ্রহণে সময় ব্যবহারের অভিজ্ঞতা এবং এবার সময় বৃদ্ধি (সকাল সাড়ে ৭টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা) করার যৌক্তিকতা।
সচিব আরও বলেন, রাষ্ট্রপতি এসব বিষয়ে মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন এবং সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। বিশেষ করে দেশের বাইরে ও দেশের ভেতরে পোস্টাল ভোটিংয়ের প্রযুক্তিগত দিকগুলো আমাদের নিজস্ব বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে— এ তথ্য শুনে তিনি আরও খুশি হন। তিনি নির্বাচন কমিশনের অগ্রগতির প্রশংসা করেন এবং বলেন, একটি সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন আয়োজনে প্রয়োজনীয় সর্বোচ্চ সহায়তা তিনি দেবেন।
তফসিল ঘোষণার বিষয়ে সচিব বলেন, আজ বিকেল ৪টায় মাননীয় প্রধান নির্বাচন কমিশনারের ভাষণ রেকর্ড হবে। এরপর কমিশনারদের সঙ্গে আলোচনা করে তফসিল ঘোষণার সময় নির্ধারণ করা হবে। সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হলে আমি আবার আপনাদের জানাব।

নির্বাচনের প্রস্তুতির বিষয়ে রাষ্ট্রপতি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
আজ বুধবার রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন ও চার কমিশনারের সাক্ষাৎ শেষে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ফিরে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।
সচিব বলেন, নির্বাচন প্রস্তুতি ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে রাষ্ট্রপতিকে আমরা হালনাগাদ তথ্য জানাই। রাষ্ট্রপতিকে জানানো হয়েছে—গত জানুয়ারি থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ভোটার তালিকা হালনাগাদের অগ্রগতি, রাজনৈতিক দলগুলোর নিবন্ধন এবং তাদের সদস্যসংখ্যার অবস্থা, জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট দুটোই একই দিনে আয়োজনের বিষয়। ব্যালট পেপারের নকশা, রং এবং কীভাবে ভোটারদের হাতে এটি পৌঁছাবে— এসব প্রক্রিয়া। পূর্ববর্তী ভোটগ্রহণে সময় ব্যবহারের অভিজ্ঞতা এবং এবার সময় বৃদ্ধি (সকাল সাড়ে ৭টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা) করার যৌক্তিকতা।
সচিব আরও বলেন, রাষ্ট্রপতি এসব বিষয়ে মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন এবং সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। বিশেষ করে দেশের বাইরে ও দেশের ভেতরে পোস্টাল ভোটিংয়ের প্রযুক্তিগত দিকগুলো আমাদের নিজস্ব বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে— এ তথ্য শুনে তিনি আরও খুশি হন। তিনি নির্বাচন কমিশনের অগ্রগতির প্রশংসা করেন এবং বলেন, একটি সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন আয়োজনে প্রয়োজনীয় সর্বোচ্চ সহায়তা তিনি দেবেন।
তফসিল ঘোষণার বিষয়ে সচিব বলেন, আজ বিকেল ৪টায় মাননীয় প্রধান নির্বাচন কমিশনারের ভাষণ রেকর্ড হবে। এরপর কমিশনারদের সঙ্গে আলোচনা করে তফসিল ঘোষণার সময় নির্ধারণ করা হবে। সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হলে আমি আবার আপনাদের জানাব।

আমাদের দেশে কিছু মানুষ আছে, কে আগে যাবে, সেই দৌড় দিতে গিয়ে হাতাখাতা, বাড়িঘর সব বিক্রি করে, তারপরে পথে বসে। অথবা সেখানে যদি চলেও যায়, বিপদে পড়ে। মানুষকে বলেছি এভাবে না যেতে। সোজাসুজি নিয়ম মানলে এ বিপদের সৃষ্টি হয় না। তবে এবার যে সমস্যা হচ্ছে, তা আমরা খতিয়ে দেখছি। কেউ দায়ী থাকলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া
০৫ জুন ২০২৪
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে থাকা দুই ছাত্র প্রতিনিধির মধ্যে একজন, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নেবেন। তবে এ বিষয়ে স্পষ্ট করে তিনি কিছু বলেননি।
২৫ মিনিট আগে
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সামরিক সহযোগিতা জোরদারে ১২তম বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র প্রতিরক্ষা সংলাপ আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) শুরু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এই সংলাপ ঢাকার বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে চলবে।
১ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা ইউএনওদের উদ্দেশে বলেন, ‘ইতিহাস আমাদের নতুন করে একটি সুযোগ দিয়েছে। অন্য জেনারেশন এই সুযোগ পাবে না। এই সুযোগকে কাজে লাগাতে পারলে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারব। আর যদি না পারি, তাহলে জাতি মুখ থুবড়ে পড়বে। এর আগেও আমরা নির্বাচন দেখেছি। বিগত আমলে যে নির্বাচনগুলো হয়েছে, যেকোনো সুস্থ মানুষ
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সামরিক সহযোগিতা জোরদারে ১২তম বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র প্রতিরক্ষা সংলাপ আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) শুরু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এই সংলাপ রাজধানী ঢাকার বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে চলবে।
২০১২ সাল থেকে দুই দেশের মধ্যে এই প্রতিরক্ষা সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। এর ধারাবাহিকতায় চলমান বৈঠকে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক প্রতিনিধিদল অংশ নিচ্ছে।
আজ আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এই তথ্য জানানো হয়।
আইএসপিআর জানিয়েছে, ওই প্রতিরক্ষা সংলাপ দুই দেশের পারস্পরিক সামরিক সহযোগিতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়াও এই সংলাপে উভয় দেশের সামরিক সহযোগিতার বিভিন্ন বিষয় আলোচিত হবে। উল্লিখিত সংলাপ বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা, প্রযুক্তি, প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম, দুর্যোগ মোকাবিলা, শান্তি রক্ষা কার্যক্রম, প্রশিক্ষণ, পরিদর্শন, যৌথ অনুশীলন ও মহড়া, কর্মশালা ইত্যাদি ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় সামরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করবে।
এই প্রতিরক্ষা সংলাপে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ, অপারেশনস ও পরিকল্পনা পরিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ আলী হায়দার সিদ্দিকী। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সারাহ রুস। এ ছাড়া সংলাপে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের পাশাপাশি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডসহ বিভিন্ন সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নিচ্ছেন।
দুই দিনের এই প্রতিরক্ষা সংলাপের মাধ্যমে দুই দেশের সামরিক সম্পর্ক আরও উন্নত হবে এবং পারস্পরিক আস্থা ও বন্ধুত্ব আরও গভীর হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সামরিক সহযোগিতা জোরদারে ১২তম বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র প্রতিরক্ষা সংলাপ আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) শুরু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এই সংলাপ রাজধানী ঢাকার বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে চলবে।
২০১২ সাল থেকে দুই দেশের মধ্যে এই প্রতিরক্ষা সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। এর ধারাবাহিকতায় চলমান বৈঠকে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক প্রতিনিধিদল অংশ নিচ্ছে।
আজ আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এই তথ্য জানানো হয়।
আইএসপিআর জানিয়েছে, ওই প্রতিরক্ষা সংলাপ দুই দেশের পারস্পরিক সামরিক সহযোগিতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়াও এই সংলাপে উভয় দেশের সামরিক সহযোগিতার বিভিন্ন বিষয় আলোচিত হবে। উল্লিখিত সংলাপ বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা, প্রযুক্তি, প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম, দুর্যোগ মোকাবিলা, শান্তি রক্ষা কার্যক্রম, প্রশিক্ষণ, পরিদর্শন, যৌথ অনুশীলন ও মহড়া, কর্মশালা ইত্যাদি ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় সামরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করবে।
এই প্রতিরক্ষা সংলাপে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ, অপারেশনস ও পরিকল্পনা পরিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ আলী হায়দার সিদ্দিকী। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সারাহ রুস। এ ছাড়া সংলাপে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের পাশাপাশি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডসহ বিভিন্ন সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নিচ্ছেন।
দুই দিনের এই প্রতিরক্ষা সংলাপের মাধ্যমে দুই দেশের সামরিক সম্পর্ক আরও উন্নত হবে এবং পারস্পরিক আস্থা ও বন্ধুত্ব আরও গভীর হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

আমাদের দেশে কিছু মানুষ আছে, কে আগে যাবে, সেই দৌড় দিতে গিয়ে হাতাখাতা, বাড়িঘর সব বিক্রি করে, তারপরে পথে বসে। অথবা সেখানে যদি চলেও যায়, বিপদে পড়ে। মানুষকে বলেছি এভাবে না যেতে। সোজাসুজি নিয়ম মানলে এ বিপদের সৃষ্টি হয় না। তবে এবার যে সমস্যা হচ্ছে, তা আমরা খতিয়ে দেখছি। কেউ দায়ী থাকলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া
০৫ জুন ২০২৪
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে থাকা দুই ছাত্র প্রতিনিধির মধ্যে একজন, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নেবেন। তবে এ বিষয়ে স্পষ্ট করে তিনি কিছু বলেননি।
২৫ মিনিট আগে
তফসিল ঘোষণার বিষয়ে সচিব বলেন, আজ বিকেল ৪টায় মাননীয় প্রধান নির্বাচন কমিশনারের ভাষণ রেকর্ড হবে। এরপর কমিশনারদের সঙ্গে আলোচনা করে তফসিল ঘোষণার সময় নির্ধারণ করা হবে। সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হলে আমি আবার আপনাদের জানাব।
৩১ মিনিট আগে
প্রধান উপদেষ্টা ইউএনওদের উদ্দেশে বলেন, ‘ইতিহাস আমাদের নতুন করে একটি সুযোগ দিয়েছে। অন্য জেনারেশন এই সুযোগ পাবে না। এই সুযোগকে কাজে লাগাতে পারলে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারব। আর যদি না পারি, তাহলে জাতি মুখ থুবড়ে পড়বে। এর আগেও আমরা নির্বাচন দেখেছি। বিগত আমলে যে নির্বাচনগুলো হয়েছে, যেকোনো সুস্থ মানুষ
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী আগামী নির্বাচনকে একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ হিসেবে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, এই নির্বাচন সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে আয়োজনের মাধ্যমে স্মরণীয় করে রাখতে হবে।
রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনা থেকে আজ বুধবার সারা দেশের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে নির্বাচনের প্রস্তুতি বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেওয়ার সময় তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় অনলাইনে যুক্ত ছিলেন দেশের সব জেলা প্রশাসক, বিভাগীয় কমিশনার ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা।
প্রধান উপদেষ্টা ইউএনওদের উদ্দেশে বলেন, ‘ইতিহাস আমাদের নতুন করে একটি সুযোগ দিয়েছে। অন্য জেনারেশন এই সুযোগ পাবে না। এই সুযোগকে কাজে লাগাতে পারলে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারব। আর যদি না পারি, তাহলে জাতি মুখ থুবড়ে পড়বে। এর আগেও আমরা নির্বাচন দেখেছি। বিগত আমলে যে নির্বাচনগুলো হয়েছে, যেকোনো সুস্থ মানুষ বলবে—এটা নির্বাচন নয়, প্রতারণা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আগামী নির্বাচন অন্যান্য দায়িত্বের মতো নয়; বরং একটি ঐতিহাসিক দায়িত্ব। আমরা যদি ভালোভাবে এই দায়িত্ব পালন করতে পারি, তাহলে আগামী নির্বাচনের দিনটি জনগণের জন্যও ঐতিহাসিক হবে।’
ইউএনওদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আপনারা যদি সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করেন, তাহলে সরকার তার দায়িত্বটি সফলভাবে পালন করতে সক্ষম হবে।’
আগামী সংসদ নির্বাচন ও গণভোট দুটিই জাতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, ‘নির্বাচন আগামী পাঁচ বছরের জন্য আর গণভোট শত বছরের জন্য। এর মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশটাকে স্থায়ীভাবে পাল্টে দিতে পারি। যে নতুন বাংলাদেশ আমরা তৈরি করতে চাই, তার ভিতটা এর মাধ্যমে গড়তে পারি।’
এ সময় সদ্য যোগদান করা ইউএনওদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আপনাদের প্রধান দায়িত্ব হলো একটি শান্তিপূর্ণ ও আনন্দমুখর নির্বাচন আয়োজন করা।’
প্রধান উপদেষ্টা ইউএনওদের নিজ নিজ এলাকার সব পোলিং স্টেশন পরিদর্শনের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সব পক্ষ, এলাকাবাসী ও সহকর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করে সুন্দর নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দেন।
গণভোট বিষয়ে ভোটারদের সচেতন করার ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, ‘ভোটারদের বোঝাতে হবে, আপনারা মন ঠিক করে আসুন—“হ্যাঁ”-তে দেবেন নাকি “না”-তে ভোট দেবেন। মন ঠিক করে আসুন।’
কর্মকর্তাদের ধাত্রীর সঙ্গে তুলনা করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ধাত্রী ভালো হলে জন্ম নেওয়া শিশুও ভালো হয়।
তিনি কর্মকর্তাদের যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সৃজনশীল হওয়ার পাশাপাশি অপতথ্য ও গুজব প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দেন।
নির্বাচনে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে নারীদের অগ্রাধিকার দেওয়ার ওপর গুরুত্ব দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, নারীরা যেন ঠিকভাবে ভোটকেন্দ্রে আসতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে হবে।
শিগগির নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হবে উল্লেখ করে ড. ইউনূস ইউএনওদের উদ্দেশে বলেন, ‘নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত কখন, কীভাবে, কোন কাজটি করবেন—তার পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি এখন থেকেই নিন।’
অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া, মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম ও জনপ্রশাসন সচিব মো. এহছানুল হকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী আগামী নির্বাচনকে একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ হিসেবে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, এই নির্বাচন সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে আয়োজনের মাধ্যমে স্মরণীয় করে রাখতে হবে।
রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনা থেকে আজ বুধবার সারা দেশের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে নির্বাচনের প্রস্তুতি বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেওয়ার সময় তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় অনলাইনে যুক্ত ছিলেন দেশের সব জেলা প্রশাসক, বিভাগীয় কমিশনার ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা।
প্রধান উপদেষ্টা ইউএনওদের উদ্দেশে বলেন, ‘ইতিহাস আমাদের নতুন করে একটি সুযোগ দিয়েছে। অন্য জেনারেশন এই সুযোগ পাবে না। এই সুযোগকে কাজে লাগাতে পারলে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারব। আর যদি না পারি, তাহলে জাতি মুখ থুবড়ে পড়বে। এর আগেও আমরা নির্বাচন দেখেছি। বিগত আমলে যে নির্বাচনগুলো হয়েছে, যেকোনো সুস্থ মানুষ বলবে—এটা নির্বাচন নয়, প্রতারণা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আগামী নির্বাচন অন্যান্য দায়িত্বের মতো নয়; বরং একটি ঐতিহাসিক দায়িত্ব। আমরা যদি ভালোভাবে এই দায়িত্ব পালন করতে পারি, তাহলে আগামী নির্বাচনের দিনটি জনগণের জন্যও ঐতিহাসিক হবে।’
ইউএনওদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আপনারা যদি সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করেন, তাহলে সরকার তার দায়িত্বটি সফলভাবে পালন করতে সক্ষম হবে।’
আগামী সংসদ নির্বাচন ও গণভোট দুটিই জাতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, ‘নির্বাচন আগামী পাঁচ বছরের জন্য আর গণভোট শত বছরের জন্য। এর মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশটাকে স্থায়ীভাবে পাল্টে দিতে পারি। যে নতুন বাংলাদেশ আমরা তৈরি করতে চাই, তার ভিতটা এর মাধ্যমে গড়তে পারি।’
এ সময় সদ্য যোগদান করা ইউএনওদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আপনাদের প্রধান দায়িত্ব হলো একটি শান্তিপূর্ণ ও আনন্দমুখর নির্বাচন আয়োজন করা।’
প্রধান উপদেষ্টা ইউএনওদের নিজ নিজ এলাকার সব পোলিং স্টেশন পরিদর্শনের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সব পক্ষ, এলাকাবাসী ও সহকর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করে সুন্দর নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দেন।
গণভোট বিষয়ে ভোটারদের সচেতন করার ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, ‘ভোটারদের বোঝাতে হবে, আপনারা মন ঠিক করে আসুন—“হ্যাঁ”-তে দেবেন নাকি “না”-তে ভোট দেবেন। মন ঠিক করে আসুন।’
কর্মকর্তাদের ধাত্রীর সঙ্গে তুলনা করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ধাত্রী ভালো হলে জন্ম নেওয়া শিশুও ভালো হয়।
তিনি কর্মকর্তাদের যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সৃজনশীল হওয়ার পাশাপাশি অপতথ্য ও গুজব প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দেন।
নির্বাচনে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে নারীদের অগ্রাধিকার দেওয়ার ওপর গুরুত্ব দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, নারীরা যেন ঠিকভাবে ভোটকেন্দ্রে আসতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে হবে।
শিগগির নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হবে উল্লেখ করে ড. ইউনূস ইউএনওদের উদ্দেশে বলেন, ‘নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত কখন, কীভাবে, কোন কাজটি করবেন—তার পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি এখন থেকেই নিন।’
অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া, মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম ও জনপ্রশাসন সচিব মো. এহছানুল হকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আমাদের দেশে কিছু মানুষ আছে, কে আগে যাবে, সেই দৌড় দিতে গিয়ে হাতাখাতা, বাড়িঘর সব বিক্রি করে, তারপরে পথে বসে। অথবা সেখানে যদি চলেও যায়, বিপদে পড়ে। মানুষকে বলেছি এভাবে না যেতে। সোজাসুজি নিয়ম মানলে এ বিপদের সৃষ্টি হয় না। তবে এবার যে সমস্যা হচ্ছে, তা আমরা খতিয়ে দেখছি। কেউ দায়ী থাকলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া
০৫ জুন ২০২৪
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে থাকা দুই ছাত্র প্রতিনিধির মধ্যে একজন, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নেবেন। তবে এ বিষয়ে স্পষ্ট করে তিনি কিছু বলেননি।
২৫ মিনিট আগে
তফসিল ঘোষণার বিষয়ে সচিব বলেন, আজ বিকেল ৪টায় মাননীয় প্রধান নির্বাচন কমিশনারের ভাষণ রেকর্ড হবে। এরপর কমিশনারদের সঙ্গে আলোচনা করে তফসিল ঘোষণার সময় নির্ধারণ করা হবে। সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হলে আমি আবার আপনাদের জানাব।
৩১ মিনিট আগে
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সামরিক সহযোগিতা জোরদারে ১২তম বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র প্রতিরক্ষা সংলাপ আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) শুরু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এই সংলাপ ঢাকার বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে চলবে।
১ ঘণ্টা আগে