আজকের পত্রিকা ডেস্ক
তরুণ ভোটারদের চোখে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীদের মধ্যে সর্বোচ্চ জনপ্রিয় নেতা হিসেবে উঠে এসেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আর অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবচেয়ে বেশি অজনপ্রিয়। ইনোভিশন কনসালটিং নামে গবেষণা প্রতিষ্ঠানের ‘পিপলস ইলেকশন পালস সার্ভের’ (PEPS) দ্বিতীয় দফার জরিপে এই তথ্য উঠে এসেছে।
আজ বুধবার ঢাকার বাংলাদেশ ন্যাশনাল আর্কাইভস মিলনায়তনে এ ফলাফল উপস্থাপন করা হয়। জরিপে দেশের আটটি বিভাগ, ৬৪ জেলা ও ৫২১ স্যাম্পলিং ইউনিট থেকে ১০ হাজার ৪১৩ জন যোগ্য ভোটারকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ২ থেকে ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জরিপ চালানো হয়।
জেনারেশন জেড বা জেন–জি ভোটারদের মধ্যে ২০ দশমিক ৮ শতাংশ বঙ্গবন্ধুকে পূর্ণ ১০০ শতাংশ রেটিং দিয়েছেন, যা তাঁকে এই বয়সী ভোটারদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা করেছে। তাঁর পরেই আছেন শহীদ জিয়াউর রহমান (১৫ দশমিক ৫ শতাংশ), খালেদা জিয়া (১০ দশমিক ৬ শতাংশ), শেখ হাসিনা (৮ দশমিক ৬ শতাংশ) এবং হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ (৪ দশমিক ৪ শতাংশ)।
অন্যদিকে, মিলেনিয়াল ভোটাররা সামান্য ব্যবধানে জিয়াউর রহমানকে এগিয়ে রেখেছেন। তাঁদের মধ্যে ২৩ দশমিক ৮ শতাংশ জিয়াকে পূর্ণ স্কোর দিয়েছেন, যা কাছাকাছি অবস্থানে থাকা বঙ্গবন্ধুর (২২ দশমিক ৯ শতাংশ) চেয়ে কিছুটা বেশি। খালেদা জিয়া পেয়েছেন ১৪ দশমিক ৪ শতাংশ, হাসিনা ৯ দশমিক ১ শতাংশ এবং এরশাদ ৫ দশমিক ১ শতাংশ।
সর্বমোট অনুমোদন রেটিংয়ে শেখ মুজিবুর রহমান ও জিয়াউর রহমান প্রজন্মভেদে সর্বাধিক জনপ্রিয় দুই নেতা হিসেবে উঠে এসেছেন। প্রায় অর্ধেক উত্তরদাতা এই দুই নেতাকে ৭০ শতাংশের ওপরে রেটিং দিয়েছেন। বিশেষত ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী ভোটারদের মধ্যে তাঁদের সমর্থন সবচেয়ে বেশি।
অন্যদিকে শেখ হাসিনা পেয়েছেন সর্বাধিক শূন্য–স্কোর রেটিং। সব প্রজন্ম মিলিয়ে ২১ দশমিক ৬ শতাংশ উত্তরদাতা তাঁকে ০ শতাংশ রেটিং দিয়েছেন। এরপর আছেন এরশাদ (১৩ দশমিক ৭ শতাংশ)। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পেয়েছেন ৮ দশমিক ৮ শতাংশ শূন্য–স্কোর। এই বিভাগে সবচেয়ে কম রেটিং পেয়েছেন খালেদা জিয়া (৫ দশমিক ৬ শতাংশ) এবং জিয়াউর রহমান (৪ দশমিক ৪ শতাংশ)।
তরুণ ভোটারদের চোখে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীদের মধ্যে সর্বোচ্চ জনপ্রিয় নেতা হিসেবে উঠে এসেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আর অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবচেয়ে বেশি অজনপ্রিয়। ইনোভিশন কনসালটিং নামে গবেষণা প্রতিষ্ঠানের ‘পিপলস ইলেকশন পালস সার্ভের’ (PEPS) দ্বিতীয় দফার জরিপে এই তথ্য উঠে এসেছে।
আজ বুধবার ঢাকার বাংলাদেশ ন্যাশনাল আর্কাইভস মিলনায়তনে এ ফলাফল উপস্থাপন করা হয়। জরিপে দেশের আটটি বিভাগ, ৬৪ জেলা ও ৫২১ স্যাম্পলিং ইউনিট থেকে ১০ হাজার ৪১৩ জন যোগ্য ভোটারকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ২ থেকে ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জরিপ চালানো হয়।
জেনারেশন জেড বা জেন–জি ভোটারদের মধ্যে ২০ দশমিক ৮ শতাংশ বঙ্গবন্ধুকে পূর্ণ ১০০ শতাংশ রেটিং দিয়েছেন, যা তাঁকে এই বয়সী ভোটারদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা করেছে। তাঁর পরেই আছেন শহীদ জিয়াউর রহমান (১৫ দশমিক ৫ শতাংশ), খালেদা জিয়া (১০ দশমিক ৬ শতাংশ), শেখ হাসিনা (৮ দশমিক ৬ শতাংশ) এবং হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ (৪ দশমিক ৪ শতাংশ)।
অন্যদিকে, মিলেনিয়াল ভোটাররা সামান্য ব্যবধানে জিয়াউর রহমানকে এগিয়ে রেখেছেন। তাঁদের মধ্যে ২৩ দশমিক ৮ শতাংশ জিয়াকে পূর্ণ স্কোর দিয়েছেন, যা কাছাকাছি অবস্থানে থাকা বঙ্গবন্ধুর (২২ দশমিক ৯ শতাংশ) চেয়ে কিছুটা বেশি। খালেদা জিয়া পেয়েছেন ১৪ দশমিক ৪ শতাংশ, হাসিনা ৯ দশমিক ১ শতাংশ এবং এরশাদ ৫ দশমিক ১ শতাংশ।
সর্বমোট অনুমোদন রেটিংয়ে শেখ মুজিবুর রহমান ও জিয়াউর রহমান প্রজন্মভেদে সর্বাধিক জনপ্রিয় দুই নেতা হিসেবে উঠে এসেছেন। প্রায় অর্ধেক উত্তরদাতা এই দুই নেতাকে ৭০ শতাংশের ওপরে রেটিং দিয়েছেন। বিশেষত ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী ভোটারদের মধ্যে তাঁদের সমর্থন সবচেয়ে বেশি।
অন্যদিকে শেখ হাসিনা পেয়েছেন সর্বাধিক শূন্য–স্কোর রেটিং। সব প্রজন্ম মিলিয়ে ২১ দশমিক ৬ শতাংশ উত্তরদাতা তাঁকে ০ শতাংশ রেটিং দিয়েছেন। এরপর আছেন এরশাদ (১৩ দশমিক ৭ শতাংশ)। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পেয়েছেন ৮ দশমিক ৮ শতাংশ শূন্য–স্কোর। এই বিভাগে সবচেয়ে কম রেটিং পেয়েছেন খালেদা জিয়া (৫ দশমিক ৬ শতাংশ) এবং জিয়াউর রহমান (৪ দশমিক ৪ শতাংশ)।
কালো ধোঁয়া কুণ্ডলী পাকিয়ে ঢেকে দিয়েছে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আকাশ। আজ শনিবার (১৮ অক্টোবর) বিমানবন্দরের ৮ নং গেট সংলগ্ন আমদানী কার্গো ভিলেজ হাউজে দুপুর আড়াইটার দিকে আগুন লাগে। বিমানবন্দরের রানওয়ে ও ট্যাক্সিওয়ে সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেমৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, এবারই প্রথমবারের মতো ফকির লালন সাঁইয়ের তিরোধান দিবস দলীয় প্রভাবমুক্ত এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে পালিত হচ্ছে। এটি একটি ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত। সরকার মনে করে, লালনের দর্শন এবং অবদান শুধু জাতীয় পর্যায়ে সীমাবদ্ধ রাখা উচিত নয়। ভবিষ্যতে যে সরকারই আসুক, লালনের সঙ্গে তাদের কোনো বিরোধ
৩ ঘণ্টা আগেনারীদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণে বাধা ও সম্ভাবনা-বিষয়ক আলোচনার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বে লিঙ্গভিত্তিক মানদণ্ড নিয়ে আলোচনায় যুক্ত হওয়ার জন্য তরুণদের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই সংলাপ ও কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষরকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঐক্য ও শাসনব্যবস্থা সংস্কারের পথে এক বিশাল অগ্রগতি হিসেবে অভিহিত করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। তিনি মন্তব্য করেছেন, এই সনদ ২০২৬ সালের সাধারণ নির্বাচনের প্রস্তুতির প্রক্রিয়াকে আরও এক ধাপ এগিয়ে দিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে