কূটনৈতিক প্রতিবেদক
ঢাকা: মিয়ানমারের কাছে অস্ত্র বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা ও দেশটির সেনাবাহিনীর নেতৃবৃন্দের নিন্দা জানিয়ে একটি প্রস্তাব গ্রহণ করেছে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় শুক্রবার বিলটি উত্থাপিত হলে এতে ভোটদান থেকে বিরত থাকে বাংলাদেশ। বিলে মিয়ানমার নিয়ে বাংলাদেশের মৌলিক অগ্রাধিকার বিষয় পর্যাপ্তভাবে প্রতিফলিত না হওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
জাতিসংঘের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এ প্রস্তাব ও বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, গত শুক্রবার মিয়ানমারের কাছে অস্ত্র বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা এবং দেশটির সেনাবাহিনীর ক্ষমতা গ্রহণে র নিন্দা জানিয়ে একটি বিল জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে উত্থাপন করে ইউরোপের দেশ লিচেনস্টাইন। মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর সাম্প্রতিক সময়ের আচরণের নিন্দা জানিয়ে বিলটি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে উত্থাপন করা হয়। বিলটিতে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে নির্বাচনের ফল মেনে তাকে সম্মান জানানোর আহ্বান জানানো হয়। সেই সঙ্গে রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তি দিতেও আহ্বান জানানো হয় এতে।
বিলটির পক্ষে ১১৯টি দেশ ভোট দেয়। আর ৩৬টি দেশ এতে ভোটদানে বিরত থাকে। বেলারুশ বিলটিকে একটি দেশের বিরুদ্ধে ‘রাজনীতিকীকরণ’ আখ্যা দিয়ে এর বিপক্ষে ভোট দেয়। বাংলাদেশ, মিসর, ইরানসহ বেশ কিছু দেশ বিল নিয়ে আলোচনায় জানায়, এই প্রস্তাব রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান ও এর মূল কারণ অনুসন্ধানের ক্ষেত্রে তেমন কিছু করতে পারবে না। ফলে বাংলাদেশসহ মিসর, ইরান ও অন্যরা মিয়ানমারের বিরুদ্ধে আনা এ প্রস্তাবের পক্ষে ভোট থেকে নিজেদের বিরত রাখে।
এটিকে দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ভূরাজনীতি পরিবর্তনের একটি ইঙ্গিত হিসেবে দেখছেন সাবেক কূটনীতিকেরা। বাংলাদেশের ভোটদানে বিরত থাকা নিয়ে কঠোর সমালোচনা করেছেন নাম না প্রকাশ করার শর্তে একাধিক সাবেক কূটনৈতিক। তাঁদের মতে, বাস্তবিক অর্থে এর কোনো কার্যকারিতা না থাকলেও নৈতিকভাবে মিয়ানমারকে এ বিল দিয়ে ঘায়েল করা যেত। এখন তো মিয়ানমারও জানবে যে, রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে থাকলেও ঢাকা তাদের বিপক্ষে যাবে না। এর মধ্য দিয়ে মিয়ানমারের মনোবল শক্ত করেছে বাংলাদেশ। এর মাধ্যমে নিপীড়িত রোহিঙ্গাদের অপমান করেছে বাংলাদেশ। এখানে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো থেকে বিরত থেকেছে ঢাকা। এটাকে চীনের বলয় বৃদ্ধি ও এ অঞ্চলের ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের একটি ইঙ্গিত হিসেবে দেখছেন তাঁরা।
ঢাকা: মিয়ানমারের কাছে অস্ত্র বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা ও দেশটির সেনাবাহিনীর নেতৃবৃন্দের নিন্দা জানিয়ে একটি প্রস্তাব গ্রহণ করেছে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় শুক্রবার বিলটি উত্থাপিত হলে এতে ভোটদান থেকে বিরত থাকে বাংলাদেশ। বিলে মিয়ানমার নিয়ে বাংলাদেশের মৌলিক অগ্রাধিকার বিষয় পর্যাপ্তভাবে প্রতিফলিত না হওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
জাতিসংঘের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এ প্রস্তাব ও বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, গত শুক্রবার মিয়ানমারের কাছে অস্ত্র বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা এবং দেশটির সেনাবাহিনীর ক্ষমতা গ্রহণে র নিন্দা জানিয়ে একটি বিল জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে উত্থাপন করে ইউরোপের দেশ লিচেনস্টাইন। মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর সাম্প্রতিক সময়ের আচরণের নিন্দা জানিয়ে বিলটি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে উত্থাপন করা হয়। বিলটিতে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে নির্বাচনের ফল মেনে তাকে সম্মান জানানোর আহ্বান জানানো হয়। সেই সঙ্গে রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তি দিতেও আহ্বান জানানো হয় এতে।
বিলটির পক্ষে ১১৯টি দেশ ভোট দেয়। আর ৩৬টি দেশ এতে ভোটদানে বিরত থাকে। বেলারুশ বিলটিকে একটি দেশের বিরুদ্ধে ‘রাজনীতিকীকরণ’ আখ্যা দিয়ে এর বিপক্ষে ভোট দেয়। বাংলাদেশ, মিসর, ইরানসহ বেশ কিছু দেশ বিল নিয়ে আলোচনায় জানায়, এই প্রস্তাব রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান ও এর মূল কারণ অনুসন্ধানের ক্ষেত্রে তেমন কিছু করতে পারবে না। ফলে বাংলাদেশসহ মিসর, ইরান ও অন্যরা মিয়ানমারের বিরুদ্ধে আনা এ প্রস্তাবের পক্ষে ভোট থেকে নিজেদের বিরত রাখে।
এটিকে দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ভূরাজনীতি পরিবর্তনের একটি ইঙ্গিত হিসেবে দেখছেন সাবেক কূটনীতিকেরা। বাংলাদেশের ভোটদানে বিরত থাকা নিয়ে কঠোর সমালোচনা করেছেন নাম না প্রকাশ করার শর্তে একাধিক সাবেক কূটনৈতিক। তাঁদের মতে, বাস্তবিক অর্থে এর কোনো কার্যকারিতা না থাকলেও নৈতিকভাবে মিয়ানমারকে এ বিল দিয়ে ঘায়েল করা যেত। এখন তো মিয়ানমারও জানবে যে, রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে থাকলেও ঢাকা তাদের বিপক্ষে যাবে না। এর মধ্য দিয়ে মিয়ানমারের মনোবল শক্ত করেছে বাংলাদেশ। এর মাধ্যমে নিপীড়িত রোহিঙ্গাদের অপমান করেছে বাংলাদেশ। এখানে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো থেকে বিরত থেকেছে ঢাকা। এটাকে চীনের বলয় বৃদ্ধি ও এ অঞ্চলের ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের একটি ইঙ্গিত হিসেবে দেখছেন তাঁরা।
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, বাংলাদেশে ধর্ম, জাতি, বর্ণ ও গোত্রের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। এই দেশের ওপর সব নাগরিকের অধিকার আছে। রাজধানীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্মাষ্টমী উৎসবে অংশ নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা নিশ্চিন্তে এ দেশে বসবাস করবেন। আমরা সব সময় আপনাদের পাশে থাকব।’
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়নের অঙ্গীকারনামা প্রকাশ করেছে জাতীয় ঐক্যমত্য কমিশন। আজ শনিবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে জুলাই সনদের খসড়া পাঠানোর পর এটি প্রকাশ করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে জুলাই সনদের খসড়া। আজ শনিবার সন্ধ্যায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে দলগুলোর কাছে তা পাঠানো হয় বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। চূড়ান্ত খসড়ায় সনদের পটভূমি, রাজনৈতিক ঐকমত্য হওয়া ৮৪টি বিষয় এবং বাস্তবায়নের আটটি অঙ্গীকারনামা রয়েছে বলে জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, দেশে কোনো চাঁদাবাজকে থাকতে দেওয়া হবে না। যত বড় প্রভাবশালীই হোক, চাঁদাবাজদের আইনের আওতায় আনা হবে। আজ শনিবার (১৬ আগস্ট) সকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি...
৭ ঘণ্টা আগে