বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে বিশ্বজুড়েই শিশু বাস্তুচ্যুতির হার বেড়েছে। সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ইউনিসেফ। প্রতিবেদন অনুসারে, ২০১৫ সাল থেকে ২০২১ সালের মধ্যে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে যেসব দেশে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক শিশু বাস্তুচ্যুত হয়েছে, সেই তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান চতুর্থ।
ইউনিসেফের প্রতিবেদনে প্রাকৃতিক বিপর্যয় বলতে বোঝানো হয়েছে বন্যা, ঝড়, খরা এবং দাবানলের মতো দুর্যোগগুলোকে। ইউনিসেফের হিসাব অনুসারে ২০১৬ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বিশ্বে মোট ৪ কোটি ৩১ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এর মধ্যে ঝড়ের কারণে বাস্তুচ্যুত হয়েছে ২ কোটি ২১ লাখ, বন্যার কারণে ১ কোটি ৯৭ লাখ, খরার কারণে ১৩ লাখ এবং দাবানলের কারণে ৮ লাখ ১০ হাজার শিশু বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
বাস্তুচ্যুতদের মধ্যে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ও দক্ষিণ এশিয়ার শিশুর সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি। ইউনিসেফের প্রতিবেদন বলছে, পাঁচ বছরে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত হওয়ার শিশুর সংখ্যা ১ কোটি ৯০ লাখ। যা মোট বাস্তুচ্যুত শিশুর ৪৪ শতাংশ। এর বাইরে, দক্ষিণ এশিয়ায় বাস্তুচ্যুত শিশুর পরিমাণ ২৬ শতাংশ। সংখ্যার বিচারে যা ১ কোটি ১০ লাখ।
এশিয়া অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি বাস্তুচ্যুতির ঘটনা ঘটেছে ফিলিপাইনে। দেশটিতে পাঁচ বছরে ৯৭ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এর পরেই রয়েছে ভারত। দেশটিতে ৫ বছরে বাস্তুচ্যুত হয়েছে ৬৭ লাখ শিশু। এশিয়ার আরেক দেশ চীন রয়েছে তালিকার তৃতীয় স্থানে। দেশটিতে ২০১৬ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বাস্তুচ্যুত হয়েছে ৬৪ লাখ শিশু।
তালিকার চতুর্থ অবস্থানে থাকা বাংলাদেশে পাঁচ বছরে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে বাস্তুচ্যুত হয়েছে ৩৩ লাখ শিশু। এর মধ্যে বাংলাদেশে বন্যায় বাস্তুচ্যুত শিশুর সংখ্যা ৯ লাখ ৫০ হাজার এবং ঝড়ের কারণে বাস্তুচ্যুত হয়েছে ২৩ লাখ।
উল্লেখ্য, তালিকায় থাকা বাকি ৬টি দেশ যথাক্রমে সোমালিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, ইথিওপিয়া, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম এবং কিউবা।
বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে বিশ্বজুড়েই শিশু বাস্তুচ্যুতির হার বেড়েছে। সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ইউনিসেফ। প্রতিবেদন অনুসারে, ২০১৫ সাল থেকে ২০২১ সালের মধ্যে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে যেসব দেশে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক শিশু বাস্তুচ্যুত হয়েছে, সেই তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান চতুর্থ।
ইউনিসেফের প্রতিবেদনে প্রাকৃতিক বিপর্যয় বলতে বোঝানো হয়েছে বন্যা, ঝড়, খরা এবং দাবানলের মতো দুর্যোগগুলোকে। ইউনিসেফের হিসাব অনুসারে ২০১৬ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বিশ্বে মোট ৪ কোটি ৩১ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এর মধ্যে ঝড়ের কারণে বাস্তুচ্যুত হয়েছে ২ কোটি ২১ লাখ, বন্যার কারণে ১ কোটি ৯৭ লাখ, খরার কারণে ১৩ লাখ এবং দাবানলের কারণে ৮ লাখ ১০ হাজার শিশু বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
বাস্তুচ্যুতদের মধ্যে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ও দক্ষিণ এশিয়ার শিশুর সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি। ইউনিসেফের প্রতিবেদন বলছে, পাঁচ বছরে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত হওয়ার শিশুর সংখ্যা ১ কোটি ৯০ লাখ। যা মোট বাস্তুচ্যুত শিশুর ৪৪ শতাংশ। এর বাইরে, দক্ষিণ এশিয়ায় বাস্তুচ্যুত শিশুর পরিমাণ ২৬ শতাংশ। সংখ্যার বিচারে যা ১ কোটি ১০ লাখ।
এশিয়া অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি বাস্তুচ্যুতির ঘটনা ঘটেছে ফিলিপাইনে। দেশটিতে পাঁচ বছরে ৯৭ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এর পরেই রয়েছে ভারত। দেশটিতে ৫ বছরে বাস্তুচ্যুত হয়েছে ৬৭ লাখ শিশু। এশিয়ার আরেক দেশ চীন রয়েছে তালিকার তৃতীয় স্থানে। দেশটিতে ২০১৬ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বাস্তুচ্যুত হয়েছে ৬৪ লাখ শিশু।
তালিকার চতুর্থ অবস্থানে থাকা বাংলাদেশে পাঁচ বছরে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে বাস্তুচ্যুত হয়েছে ৩৩ লাখ শিশু। এর মধ্যে বাংলাদেশে বন্যায় বাস্তুচ্যুত শিশুর সংখ্যা ৯ লাখ ৫০ হাজার এবং ঝড়ের কারণে বাস্তুচ্যুত হয়েছে ২৩ লাখ।
উল্লেখ্য, তালিকায় থাকা বাকি ৬টি দেশ যথাক্রমে সোমালিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, ইথিওপিয়া, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম এবং কিউবা।
জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নির্দেশদাতা উল্লেখ করে তার বিরুদ্ধে আনা ৫টি অভিযোগ আমলে নিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
১০ ঘণ্টা আগেআগামী ৫ দিন পর্যন্ত গঙ্গা ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়তে পারে, তবে বিপদসীমার নীচ দিয়ে তা প্রবাহিত হতে পারে। আজ শনিবার গঙ্গা নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়ছে ।
১০ ঘণ্টা আগেছবিতে দেখা যায়, সেনাপ্রধান ও তাঁর স্ত্রী সারাহনাজ কমলিকা রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও বঙ্গবভনের কর্মকর্তারা। তাঁরা শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতির সঙ্গে করমর্দন ও উষ্ণ আলিঙ্গন করেন।
১১ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) তাঁর মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।
১১ ঘণ্টা আগে