নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চারটি মোবাইল অপারেটরের মোট আটটি প্যাকেজ নিয়ে চালু হলো মেয়াদহীন মোবাইলের ইন্টারনেট ডাটা ব্যবহারের সুযোগ। গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক এবং রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল অপারেটর টেলিটকের আটটি প্যাকেজ আজ বৃহস্পতিবার থেকেই উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে সাধারণ গ্রাহকদের জন্য। মেয়াদহীন বলা হলেও মূলত এসব প্যাকেজ ব্যবহার করা যাবে এক বছরের জন্য।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) সভাকক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে এসব প্যাকেজের উদ্বোধন করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
মেয়াদহীন নামে যে প্যাকেজগুলো রয়েছে সেগুলোর মধ্যে গ্রামীণফোন ১ হাজার ৯৯ টাকায় দিচ্ছে ১৫ জিবি এবং ৫ জিবি ৪৯৯ টাকায়। রবি ১০ জিবি দিচ্ছে ৩৯৯ টাকায়, বাংলালিংক দিচ্ছে ৫ জিবি ৩০৬ টাকায়। টেলিটকের ২৬ জিবি ৩০৯ টাকা এবং ৬ জিবি ১২৭ টাকা।
এ ছাড়া গ্রামীণফোনের রয়েছে আরও দুটি মাসিক নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট প্যাকেজ। এই দুইটি নিরবচ্ছিন্ন প্যাকেজের মধ্যে ৩৯৯ টাকায় দৈনিক ১ জিবি ডাটা ব্যবহার এবং ৬৪৯ টাকায় দৈনিক ২ জিবি ডাটা ব্যবহারের শর্তে উন্মুক্ত করা হয়েছে গ্রাহকদের জন্য। কারিগরিভাবে প্রস্তুত না থাকায় অন্য অপারেটরগুলো মাসিক নিরবচ্ছিন্ন প্যাকেজ দিতে পারছে না এখন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘অনেকেই হয়তো বলবেন, মেয়াদহীনতার কথা বলে আবার মেয়াদ জুড়ে দিয়েছেন। এটা আসলে টেকনিক্যাল বিষয়। টেকনিক্যালি এটা অন্তহীন মেয়াদ দেওয়া সম্ভব না। তাই সফটওয়্যারের কারণেই এটার মেয়াদ এক বছর পর্যন্ত হয়েছে। যারা নিয়মিত ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তারা জানেন এত অল্প টাকায় এত দিন ডাটা ব্যবহার করাটা কতটা লাভজনক।’
এমন কার্যক্রম বিশ্বের জন্য অনুকরণীয় হয়ে থাকবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘কেউ আর বলতে পারবে না যে বিশ্বের কোথাও আনলিমিটেড মেয়াদে মোবাইল ডাটা ব্যবহারের সুযোগ নেই। এই বিষয়ে বলতে গেলে বলতে হবে, বাংলাদেশে আনলিমিটেড মেয়াদে মোবাইল ডাটা ব্যবহারের সুযোগ আছে।’
বক্তব্যে মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলোকে ধন্যবাদ জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের ডাকে সাড়া দিয়ে মোবাইল অপারেটরগুলো আন্তরিকতার পরিচয় দিয়েছেন। তাঁদের সহযোগিতায় আমাদের গ্রাহকেরা অল্প টাকায় বেশি দিন ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবে। ব্যবসায়িক স্বার্থ ত্যাগ করে এমন উদ্যোগের সঙ্গে থাকায় তাঁদের সাধুবাদ জানাই।’
৩১মের মধ্যে আরও দুইটি আনলিমিটেড ডাটা প্যাকেজ আনবে গ্রামীণফোন। এর মধ্যে থাকবে ৫১২ এমবি এবং ২ জিবির দুটি প্যাকেজ। বাংলালিংকের থাকবে ২ জিবির একটি প্যাক। এ ছাড়া নিরবচ্ছিন্ন প্যাকেজে যুক্ত হচ্ছে গ্রামীণফোনের আরও একটি প্যাক। এই প্যাকেজে দৈনিক ১ জিবি ব্যবহারের শর্তে মেয়াদ থাকবে এক বছর। দৈনিক ২ জিবি ব্যবহারের শর্তে রবি ও বাংলালিংকও আনবে মাসব্যাপী নিরবচ্ছিন্ন প্যাক। মাসিক নিরবচ্ছিন্ন প্যাকে দৈনিক ১, ২, ৩ ও ৫ জিবি ব্যবহারের শর্তে টেলিটক আনবে ৪টি আনলিমিটেড ডাটা প্যাকেজ। বিটিআরসি এসব প্যাকেজ অনুমোদন দিলেও এখনো দাম জানানো হয়নি।
এক বছর ব্যবহার করা যাবে এমন শর্তে ১৫ জিবি ডাটার দাম ১ হাজার ৯৯ টাকা বেশি কি-না? এমন প্রশ্নের জবাবে বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর শিকদার বলেন, ‘ডাটার পরিমাণ হিসেব করলে এই টাকা বেশি এটা স্বীকার করি। তবে শুধু ডাটার পরিমাণ দেখলে তো হবে না, মেয়াদটাও দেখতে হবে। এক বছর মেয়াদের বিষয়টা ভেবে দেখলে এটা পৃথিবীর সব থেকে কম মূল্যে ডাটা প্যাকেজ কেনার সুযোগ আমাদের দেশে।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত রায় মৈত্র। টেলিটক বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহাবুদ্দিন আহমেদসহ অন্যান্য মোবাইল ফোন অপারেটর দায়িত্বশীল ব্যক্তিবর্গ এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ও নানা স্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ।

চারটি মোবাইল অপারেটরের মোট আটটি প্যাকেজ নিয়ে চালু হলো মেয়াদহীন মোবাইলের ইন্টারনেট ডাটা ব্যবহারের সুযোগ। গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক এবং রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল অপারেটর টেলিটকের আটটি প্যাকেজ আজ বৃহস্পতিবার থেকেই উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে সাধারণ গ্রাহকদের জন্য। মেয়াদহীন বলা হলেও মূলত এসব প্যাকেজ ব্যবহার করা যাবে এক বছরের জন্য।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) সভাকক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে এসব প্যাকেজের উদ্বোধন করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
মেয়াদহীন নামে যে প্যাকেজগুলো রয়েছে সেগুলোর মধ্যে গ্রামীণফোন ১ হাজার ৯৯ টাকায় দিচ্ছে ১৫ জিবি এবং ৫ জিবি ৪৯৯ টাকায়। রবি ১০ জিবি দিচ্ছে ৩৯৯ টাকায়, বাংলালিংক দিচ্ছে ৫ জিবি ৩০৬ টাকায়। টেলিটকের ২৬ জিবি ৩০৯ টাকা এবং ৬ জিবি ১২৭ টাকা।
এ ছাড়া গ্রামীণফোনের রয়েছে আরও দুটি মাসিক নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট প্যাকেজ। এই দুইটি নিরবচ্ছিন্ন প্যাকেজের মধ্যে ৩৯৯ টাকায় দৈনিক ১ জিবি ডাটা ব্যবহার এবং ৬৪৯ টাকায় দৈনিক ২ জিবি ডাটা ব্যবহারের শর্তে উন্মুক্ত করা হয়েছে গ্রাহকদের জন্য। কারিগরিভাবে প্রস্তুত না থাকায় অন্য অপারেটরগুলো মাসিক নিরবচ্ছিন্ন প্যাকেজ দিতে পারছে না এখন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘অনেকেই হয়তো বলবেন, মেয়াদহীনতার কথা বলে আবার মেয়াদ জুড়ে দিয়েছেন। এটা আসলে টেকনিক্যাল বিষয়। টেকনিক্যালি এটা অন্তহীন মেয়াদ দেওয়া সম্ভব না। তাই সফটওয়্যারের কারণেই এটার মেয়াদ এক বছর পর্যন্ত হয়েছে। যারা নিয়মিত ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তারা জানেন এত অল্প টাকায় এত দিন ডাটা ব্যবহার করাটা কতটা লাভজনক।’
এমন কার্যক্রম বিশ্বের জন্য অনুকরণীয় হয়ে থাকবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘কেউ আর বলতে পারবে না যে বিশ্বের কোথাও আনলিমিটেড মেয়াদে মোবাইল ডাটা ব্যবহারের সুযোগ নেই। এই বিষয়ে বলতে গেলে বলতে হবে, বাংলাদেশে আনলিমিটেড মেয়াদে মোবাইল ডাটা ব্যবহারের সুযোগ আছে।’
বক্তব্যে মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলোকে ধন্যবাদ জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের ডাকে সাড়া দিয়ে মোবাইল অপারেটরগুলো আন্তরিকতার পরিচয় দিয়েছেন। তাঁদের সহযোগিতায় আমাদের গ্রাহকেরা অল্প টাকায় বেশি দিন ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবে। ব্যবসায়িক স্বার্থ ত্যাগ করে এমন উদ্যোগের সঙ্গে থাকায় তাঁদের সাধুবাদ জানাই।’
৩১মের মধ্যে আরও দুইটি আনলিমিটেড ডাটা প্যাকেজ আনবে গ্রামীণফোন। এর মধ্যে থাকবে ৫১২ এমবি এবং ২ জিবির দুটি প্যাকেজ। বাংলালিংকের থাকবে ২ জিবির একটি প্যাক। এ ছাড়া নিরবচ্ছিন্ন প্যাকেজে যুক্ত হচ্ছে গ্রামীণফোনের আরও একটি প্যাক। এই প্যাকেজে দৈনিক ১ জিবি ব্যবহারের শর্তে মেয়াদ থাকবে এক বছর। দৈনিক ২ জিবি ব্যবহারের শর্তে রবি ও বাংলালিংকও আনবে মাসব্যাপী নিরবচ্ছিন্ন প্যাক। মাসিক নিরবচ্ছিন্ন প্যাকে দৈনিক ১, ২, ৩ ও ৫ জিবি ব্যবহারের শর্তে টেলিটক আনবে ৪টি আনলিমিটেড ডাটা প্যাকেজ। বিটিআরসি এসব প্যাকেজ অনুমোদন দিলেও এখনো দাম জানানো হয়নি।
এক বছর ব্যবহার করা যাবে এমন শর্তে ১৫ জিবি ডাটার দাম ১ হাজার ৯৯ টাকা বেশি কি-না? এমন প্রশ্নের জবাবে বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর শিকদার বলেন, ‘ডাটার পরিমাণ হিসেব করলে এই টাকা বেশি এটা স্বীকার করি। তবে শুধু ডাটার পরিমাণ দেখলে তো হবে না, মেয়াদটাও দেখতে হবে। এক বছর মেয়াদের বিষয়টা ভেবে দেখলে এটা পৃথিবীর সব থেকে কম মূল্যে ডাটা প্যাকেজ কেনার সুযোগ আমাদের দেশে।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত রায় মৈত্র। টেলিটক বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহাবুদ্দিন আহমেদসহ অন্যান্য মোবাইল ফোন অপারেটর দায়িত্বশীল ব্যক্তিবর্গ এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ও নানা স্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চারটি মোবাইল অপারেটরের মোট আটটি প্যাকেজ নিয়ে চালু হলো মেয়াদহীন মোবাইলের ইন্টারনেট ডাটা ব্যবহারের সুযোগ। গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক এবং রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল অপারেটর টেলিটকের আটটি প্যাকেজ আজ বৃহস্পতিবার থেকেই উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে সাধারণ গ্রাহকদের জন্য। মেয়াদহীন বলা হলেও মূলত এসব প্যাকেজ ব্যবহার করা যাবে এক বছরের জন্য।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) সভাকক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে এসব প্যাকেজের উদ্বোধন করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
মেয়াদহীন নামে যে প্যাকেজগুলো রয়েছে সেগুলোর মধ্যে গ্রামীণফোন ১ হাজার ৯৯ টাকায় দিচ্ছে ১৫ জিবি এবং ৫ জিবি ৪৯৯ টাকায়। রবি ১০ জিবি দিচ্ছে ৩৯৯ টাকায়, বাংলালিংক দিচ্ছে ৫ জিবি ৩০৬ টাকায়। টেলিটকের ২৬ জিবি ৩০৯ টাকা এবং ৬ জিবি ১২৭ টাকা।
এ ছাড়া গ্রামীণফোনের রয়েছে আরও দুটি মাসিক নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট প্যাকেজ। এই দুইটি নিরবচ্ছিন্ন প্যাকেজের মধ্যে ৩৯৯ টাকায় দৈনিক ১ জিবি ডাটা ব্যবহার এবং ৬৪৯ টাকায় দৈনিক ২ জিবি ডাটা ব্যবহারের শর্তে উন্মুক্ত করা হয়েছে গ্রাহকদের জন্য। কারিগরিভাবে প্রস্তুত না থাকায় অন্য অপারেটরগুলো মাসিক নিরবচ্ছিন্ন প্যাকেজ দিতে পারছে না এখন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘অনেকেই হয়তো বলবেন, মেয়াদহীনতার কথা বলে আবার মেয়াদ জুড়ে দিয়েছেন। এটা আসলে টেকনিক্যাল বিষয়। টেকনিক্যালি এটা অন্তহীন মেয়াদ দেওয়া সম্ভব না। তাই সফটওয়্যারের কারণেই এটার মেয়াদ এক বছর পর্যন্ত হয়েছে। যারা নিয়মিত ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তারা জানেন এত অল্প টাকায় এত দিন ডাটা ব্যবহার করাটা কতটা লাভজনক।’
এমন কার্যক্রম বিশ্বের জন্য অনুকরণীয় হয়ে থাকবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘কেউ আর বলতে পারবে না যে বিশ্বের কোথাও আনলিমিটেড মেয়াদে মোবাইল ডাটা ব্যবহারের সুযোগ নেই। এই বিষয়ে বলতে গেলে বলতে হবে, বাংলাদেশে আনলিমিটেড মেয়াদে মোবাইল ডাটা ব্যবহারের সুযোগ আছে।’
বক্তব্যে মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলোকে ধন্যবাদ জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের ডাকে সাড়া দিয়ে মোবাইল অপারেটরগুলো আন্তরিকতার পরিচয় দিয়েছেন। তাঁদের সহযোগিতায় আমাদের গ্রাহকেরা অল্প টাকায় বেশি দিন ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবে। ব্যবসায়িক স্বার্থ ত্যাগ করে এমন উদ্যোগের সঙ্গে থাকায় তাঁদের সাধুবাদ জানাই।’
৩১মের মধ্যে আরও দুইটি আনলিমিটেড ডাটা প্যাকেজ আনবে গ্রামীণফোন। এর মধ্যে থাকবে ৫১২ এমবি এবং ২ জিবির দুটি প্যাকেজ। বাংলালিংকের থাকবে ২ জিবির একটি প্যাক। এ ছাড়া নিরবচ্ছিন্ন প্যাকেজে যুক্ত হচ্ছে গ্রামীণফোনের আরও একটি প্যাক। এই প্যাকেজে দৈনিক ১ জিবি ব্যবহারের শর্তে মেয়াদ থাকবে এক বছর। দৈনিক ২ জিবি ব্যবহারের শর্তে রবি ও বাংলালিংকও আনবে মাসব্যাপী নিরবচ্ছিন্ন প্যাক। মাসিক নিরবচ্ছিন্ন প্যাকে দৈনিক ১, ২, ৩ ও ৫ জিবি ব্যবহারের শর্তে টেলিটক আনবে ৪টি আনলিমিটেড ডাটা প্যাকেজ। বিটিআরসি এসব প্যাকেজ অনুমোদন দিলেও এখনো দাম জানানো হয়নি।
এক বছর ব্যবহার করা যাবে এমন শর্তে ১৫ জিবি ডাটার দাম ১ হাজার ৯৯ টাকা বেশি কি-না? এমন প্রশ্নের জবাবে বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর শিকদার বলেন, ‘ডাটার পরিমাণ হিসেব করলে এই টাকা বেশি এটা স্বীকার করি। তবে শুধু ডাটার পরিমাণ দেখলে তো হবে না, মেয়াদটাও দেখতে হবে। এক বছর মেয়াদের বিষয়টা ভেবে দেখলে এটা পৃথিবীর সব থেকে কম মূল্যে ডাটা প্যাকেজ কেনার সুযোগ আমাদের দেশে।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত রায় মৈত্র। টেলিটক বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহাবুদ্দিন আহমেদসহ অন্যান্য মোবাইল ফোন অপারেটর দায়িত্বশীল ব্যক্তিবর্গ এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ও নানা স্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ।

চারটি মোবাইল অপারেটরের মোট আটটি প্যাকেজ নিয়ে চালু হলো মেয়াদহীন মোবাইলের ইন্টারনেট ডাটা ব্যবহারের সুযোগ। গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক এবং রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল অপারেটর টেলিটকের আটটি প্যাকেজ আজ বৃহস্পতিবার থেকেই উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে সাধারণ গ্রাহকদের জন্য। মেয়াদহীন বলা হলেও মূলত এসব প্যাকেজ ব্যবহার করা যাবে এক বছরের জন্য।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) সভাকক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে এসব প্যাকেজের উদ্বোধন করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
মেয়াদহীন নামে যে প্যাকেজগুলো রয়েছে সেগুলোর মধ্যে গ্রামীণফোন ১ হাজার ৯৯ টাকায় দিচ্ছে ১৫ জিবি এবং ৫ জিবি ৪৯৯ টাকায়। রবি ১০ জিবি দিচ্ছে ৩৯৯ টাকায়, বাংলালিংক দিচ্ছে ৫ জিবি ৩০৬ টাকায়। টেলিটকের ২৬ জিবি ৩০৯ টাকা এবং ৬ জিবি ১২৭ টাকা।
এ ছাড়া গ্রামীণফোনের রয়েছে আরও দুটি মাসিক নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট প্যাকেজ। এই দুইটি নিরবচ্ছিন্ন প্যাকেজের মধ্যে ৩৯৯ টাকায় দৈনিক ১ জিবি ডাটা ব্যবহার এবং ৬৪৯ টাকায় দৈনিক ২ জিবি ডাটা ব্যবহারের শর্তে উন্মুক্ত করা হয়েছে গ্রাহকদের জন্য। কারিগরিভাবে প্রস্তুত না থাকায় অন্য অপারেটরগুলো মাসিক নিরবচ্ছিন্ন প্যাকেজ দিতে পারছে না এখন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘অনেকেই হয়তো বলবেন, মেয়াদহীনতার কথা বলে আবার মেয়াদ জুড়ে দিয়েছেন। এটা আসলে টেকনিক্যাল বিষয়। টেকনিক্যালি এটা অন্তহীন মেয়াদ দেওয়া সম্ভব না। তাই সফটওয়্যারের কারণেই এটার মেয়াদ এক বছর পর্যন্ত হয়েছে। যারা নিয়মিত ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তারা জানেন এত অল্প টাকায় এত দিন ডাটা ব্যবহার করাটা কতটা লাভজনক।’
এমন কার্যক্রম বিশ্বের জন্য অনুকরণীয় হয়ে থাকবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘কেউ আর বলতে পারবে না যে বিশ্বের কোথাও আনলিমিটেড মেয়াদে মোবাইল ডাটা ব্যবহারের সুযোগ নেই। এই বিষয়ে বলতে গেলে বলতে হবে, বাংলাদেশে আনলিমিটেড মেয়াদে মোবাইল ডাটা ব্যবহারের সুযোগ আছে।’
বক্তব্যে মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলোকে ধন্যবাদ জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের ডাকে সাড়া দিয়ে মোবাইল অপারেটরগুলো আন্তরিকতার পরিচয় দিয়েছেন। তাঁদের সহযোগিতায় আমাদের গ্রাহকেরা অল্প টাকায় বেশি দিন ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবে। ব্যবসায়িক স্বার্থ ত্যাগ করে এমন উদ্যোগের সঙ্গে থাকায় তাঁদের সাধুবাদ জানাই।’
৩১মের মধ্যে আরও দুইটি আনলিমিটেড ডাটা প্যাকেজ আনবে গ্রামীণফোন। এর মধ্যে থাকবে ৫১২ এমবি এবং ২ জিবির দুটি প্যাকেজ। বাংলালিংকের থাকবে ২ জিবির একটি প্যাক। এ ছাড়া নিরবচ্ছিন্ন প্যাকেজে যুক্ত হচ্ছে গ্রামীণফোনের আরও একটি প্যাক। এই প্যাকেজে দৈনিক ১ জিবি ব্যবহারের শর্তে মেয়াদ থাকবে এক বছর। দৈনিক ২ জিবি ব্যবহারের শর্তে রবি ও বাংলালিংকও আনবে মাসব্যাপী নিরবচ্ছিন্ন প্যাক। মাসিক নিরবচ্ছিন্ন প্যাকে দৈনিক ১, ২, ৩ ও ৫ জিবি ব্যবহারের শর্তে টেলিটক আনবে ৪টি আনলিমিটেড ডাটা প্যাকেজ। বিটিআরসি এসব প্যাকেজ অনুমোদন দিলেও এখনো দাম জানানো হয়নি।
এক বছর ব্যবহার করা যাবে এমন শর্তে ১৫ জিবি ডাটার দাম ১ হাজার ৯৯ টাকা বেশি কি-না? এমন প্রশ্নের জবাবে বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর শিকদার বলেন, ‘ডাটার পরিমাণ হিসেব করলে এই টাকা বেশি এটা স্বীকার করি। তবে শুধু ডাটার পরিমাণ দেখলে তো হবে না, মেয়াদটাও দেখতে হবে। এক বছর মেয়াদের বিষয়টা ভেবে দেখলে এটা পৃথিবীর সব থেকে কম মূল্যে ডাটা প্যাকেজ কেনার সুযোগ আমাদের দেশে।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত রায় মৈত্র। টেলিটক বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহাবুদ্দিন আহমেদসহ অন্যান্য মোবাইল ফোন অপারেটর দায়িত্বশীল ব্যক্তিবর্গ এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ও নানা স্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ।

সহকারী উপজেলা বা থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে সহকারী উপজেলা ও থানা ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
১৬ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সহকারী উপজেলা বা থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে সহকারী উপজেলা ও থানা ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
সম্প্রতি আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) উপজেলা বা থানা বা সমমান ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক মোহাম্মদ আশফাকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক জরুরি সভায় পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়।
এরপর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সভায় সর্বসম্মতিক্রমে গাজীপুর সদর উপজেলার সহকারী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলমকে সভাপতি এবং গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার সহকারী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শরীফ আল রায়হানকে মহাসচিব করা হয়েছে।
এ ছাড়া কমিটিতে আরও যাঁরা যাঁরা আছেন—

সহকারী উপজেলা বা থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে সহকারী উপজেলা ও থানা ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
সম্প্রতি আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) উপজেলা বা থানা বা সমমান ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক মোহাম্মদ আশফাকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক জরুরি সভায় পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়।
এরপর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সভায় সর্বসম্মতিক্রমে গাজীপুর সদর উপজেলার সহকারী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলমকে সভাপতি এবং গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার সহকারী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শরীফ আল রায়হানকে মহাসচিব করা হয়েছে।
এ ছাড়া কমিটিতে আরও যাঁরা যাঁরা আছেন—

চারটি মোবাইল অপারেটরের মোট আটটি প্যাকেজ নিয়ে চালু হলো মেয়াদহীন মোবাইলের ইন্টারনেট ডাটা ব্যবহারের সুযোগ। গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক এবং রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল অপারেটর টেলিটকের আটটি প্যাকেজ আজ বৃহস্পতিবার থেকেই উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে সাধারণ গ্রাহকদের জন্য। মেয়াদহীন বলা হলেও মূলত এসব প্যাকেজ ব্যবহার করা
২৮ এপ্রিল ২০২২
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
৩ ঘণ্টা আগেআইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি, দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকের পর স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী একজন গ্রাহক তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) বিপরীতে সর্বোচ্চ ১৫টি মোবাইল সিম নিবন্ধন করতে পারেন। ৩০ অক্টোবরের পর একটি এনআইডির বিপরীতে সিম নিবন্ধনের সংখ্যা ১০টিতে নামিয়ে আনা হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গ্রাহকপ্রতি সিমের সংখ্যা আরও কমিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে।
উপদেষ্টা বলেন, কোনো ঘটনা ঘটার পর দেখা যায়, সিমটি সেই ব্যক্তির নামে নিবন্ধন করা নয়। একজনের নামের সিম কার্ড অন্যজন ব্যবহার করে অপরাধ করে। এতে প্রকৃত দোষী ব্যক্তি অনেক সময় ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে। এ জন্য নির্বাচনের আগে ব্যক্তিপর্যায়ে নিবন্ধন করা সিম কার্ড কমিয়ে আনা হবে।
নির্বাচনে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো আপত্তি আসেনি। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড আগেও ছিল, বর্তমানেও আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোতে নিয়োগ ও পদায়নের ক্ষেত্রে কোনো পক্ষপাতিত্ব করা হয়নি। কারও বিরুদ্ধে কোনো ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ ও পদায়ন করা হয়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। তিনি নির্বাচন সুষ্ঠু ও ভালোভাবে সম্পন্ন হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির এ বৈঠকে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের আগে দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয় উঠেছে। দেশব্যাপী চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, দখলবাজি ও সংঘবদ্ধ দুষ্কৃতকারীদের কর্মকাণ্ড রোধ, জুলাই হত্যাকাণ্ডের মামলার রেকর্ড, তদন্ত অগ্রগতি, দেশে অস্থিরতা সৃষ্টিকারী উসকানিমূলক সাইবার প্রচারণার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, নারী ও শিশু নির্যাতন এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে আইনগত ও সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
এ ছাড়া মাদকের অপব্যবহার রোধ, শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিনপরবর্তী সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও প্রতিরোধ, নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনগুলোর অপতৎপরতা রোধ, পোশাক কারখানা–ওষুধশিল্পসহ বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির তৎপরতা রোধ, অস্ত্র জমা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান, সীমান্ত ও পার্বত্যাঞ্চল পরিস্থিতি, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং মা ইলিশ সংরক্ষণ নিয়েও আলোচনা হয়।
ব্রিফিংয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম, বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি, দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকের পর স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী একজন গ্রাহক তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) বিপরীতে সর্বোচ্চ ১৫টি মোবাইল সিম নিবন্ধন করতে পারেন। ৩০ অক্টোবরের পর একটি এনআইডির বিপরীতে সিম নিবন্ধনের সংখ্যা ১০টিতে নামিয়ে আনা হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গ্রাহকপ্রতি সিমের সংখ্যা আরও কমিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে।
উপদেষ্টা বলেন, কোনো ঘটনা ঘটার পর দেখা যায়, সিমটি সেই ব্যক্তির নামে নিবন্ধন করা নয়। একজনের নামের সিম কার্ড অন্যজন ব্যবহার করে অপরাধ করে। এতে প্রকৃত দোষী ব্যক্তি অনেক সময় ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে। এ জন্য নির্বাচনের আগে ব্যক্তিপর্যায়ে নিবন্ধন করা সিম কার্ড কমিয়ে আনা হবে।
নির্বাচনে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো আপত্তি আসেনি। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড আগেও ছিল, বর্তমানেও আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোতে নিয়োগ ও পদায়নের ক্ষেত্রে কোনো পক্ষপাতিত্ব করা হয়নি। কারও বিরুদ্ধে কোনো ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ ও পদায়ন করা হয়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। তিনি নির্বাচন সুষ্ঠু ও ভালোভাবে সম্পন্ন হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির এ বৈঠকে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের আগে দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয় উঠেছে। দেশব্যাপী চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, দখলবাজি ও সংঘবদ্ধ দুষ্কৃতকারীদের কর্মকাণ্ড রোধ, জুলাই হত্যাকাণ্ডের মামলার রেকর্ড, তদন্ত অগ্রগতি, দেশে অস্থিরতা সৃষ্টিকারী উসকানিমূলক সাইবার প্রচারণার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, নারী ও শিশু নির্যাতন এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে আইনগত ও সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
এ ছাড়া মাদকের অপব্যবহার রোধ, শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিনপরবর্তী সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও প্রতিরোধ, নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনগুলোর অপতৎপরতা রোধ, পোশাক কারখানা–ওষুধশিল্পসহ বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির তৎপরতা রোধ, অস্ত্র জমা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান, সীমান্ত ও পার্বত্যাঞ্চল পরিস্থিতি, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং মা ইলিশ সংরক্ষণ নিয়েও আলোচনা হয়।
ব্রিফিংয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম, বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

চারটি মোবাইল অপারেটরের মোট আটটি প্যাকেজ নিয়ে চালু হলো মেয়াদহীন মোবাইলের ইন্টারনেট ডাটা ব্যবহারের সুযোগ। গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক এবং রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল অপারেটর টেলিটকের আটটি প্যাকেজ আজ বৃহস্পতিবার থেকেই উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে সাধারণ গ্রাহকদের জন্য। মেয়াদহীন বলা হলেও মূলত এসব প্যাকেজ ব্যবহার করা
২৮ এপ্রিল ২০২২
সহকারী উপজেলা বা থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে সহকারী উপজেলা ও থানা ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
১৬ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
আজ রোববার সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো সভার চিঠি থেকে জানা যায়, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সভাটি অনুষ্ঠিত হবে। সভায় সভাপতিত্ব করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। সভায় অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার উপস্থিত থাকবেন।
চিঠিতে বলা হয়, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, অংশগ্রহণমূলক ও সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ/কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতবিনিময় ও প্রাক-প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ইসির চিঠি অনুযায়ী, অন্তত ৩১ জন জ্যেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তাকে সভায় অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আমন্ত্রিত কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন—মন্ত্রিপরিষদসচিব; স্বরাষ্ট্র, জনপ্রশাসন, নৌপরিবহন, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব; পররাষ্ট্র, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ (সমন্বয় ও সংস্কার), অর্থ বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, বিদ্যুৎ বিভাগ, কৃষি মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিবেরা। এর পাশাপাশি জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সচিবকেও বৈঠকে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।
চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর নির্বাহী পরিচালক বা উপযুক্ত কোনো কর্মকর্তাকে সভায় পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ডাক অধিদপ্তর, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর, বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ও শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী এবং কারা মহাপরিদর্শক (আইজি প্রিজনস), ঢাকাকেও সভায় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
এর আগে ২০ অক্টোবর ইসি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা করেছে।
কমিশন গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপ শুরু করে। এর অংশ হিসেবে ২৮ সেপ্টেম্বর নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয় এবং একই দিন শিক্ষকদের সঙ্গেও আলোচনা করে ইসি। সংসদ নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট পক্ষের সঙ্গেও আরও সংলাপ আয়োজনের পরিকল্পনা নিয়েছে কমিশন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
আজ রোববার সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো সভার চিঠি থেকে জানা যায়, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সভাটি অনুষ্ঠিত হবে। সভায় সভাপতিত্ব করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। সভায় অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার উপস্থিত থাকবেন।
চিঠিতে বলা হয়, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, অংশগ্রহণমূলক ও সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ/কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতবিনিময় ও প্রাক-প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ইসির চিঠি অনুযায়ী, অন্তত ৩১ জন জ্যেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তাকে সভায় অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আমন্ত্রিত কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন—মন্ত্রিপরিষদসচিব; স্বরাষ্ট্র, জনপ্রশাসন, নৌপরিবহন, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব; পররাষ্ট্র, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ (সমন্বয় ও সংস্কার), অর্থ বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, বিদ্যুৎ বিভাগ, কৃষি মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিবেরা। এর পাশাপাশি জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সচিবকেও বৈঠকে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।
চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর নির্বাহী পরিচালক বা উপযুক্ত কোনো কর্মকর্তাকে সভায় পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ডাক অধিদপ্তর, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর, বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ও শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী এবং কারা মহাপরিদর্শক (আইজি প্রিজনস), ঢাকাকেও সভায় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
এর আগে ২০ অক্টোবর ইসি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা করেছে।
কমিশন গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপ শুরু করে। এর অংশ হিসেবে ২৮ সেপ্টেম্বর নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয় এবং একই দিন শিক্ষকদের সঙ্গেও আলোচনা করে ইসি। সংসদ নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট পক্ষের সঙ্গেও আরও সংলাপ আয়োজনের পরিকল্পনা নিয়েছে কমিশন।

চারটি মোবাইল অপারেটরের মোট আটটি প্যাকেজ নিয়ে চালু হলো মেয়াদহীন মোবাইলের ইন্টারনেট ডাটা ব্যবহারের সুযোগ। গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক এবং রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল অপারেটর টেলিটকের আটটি প্যাকেজ আজ বৃহস্পতিবার থেকেই উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে সাধারণ গ্রাহকদের জন্য। মেয়াদহীন বলা হলেও মূলত এসব প্যাকেজ ব্যবহার করা
২৮ এপ্রিল ২০২২
সহকারী উপজেলা বা থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে সহকারী উপজেলা ও থানা ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
১৬ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ
২ ঘণ্টা আগে
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
৩ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান (সিজেসিসি) জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জা গতকাল শনিবার রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
দুই দেশের ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক ও জনগণের পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করে জেনারেল মির্জা পাকিস্তানের পক্ষ থেকে নানা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে বাণিজ্য, যোগাযোগ ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।
‘আমাদের দুই দেশ একে অপরকে সহায়তা করব’—বলেন জেনারেল মির্জা।
তিনি জানান, করাচি ও চট্টগ্রামের মধ্যে দুইমুখী নৌপথ এরই মধ্যে চালু হয়েছে এবং অদূর ভবিষ্যতে ঢাকা-করাচি আকাশ পথও চালু হবে।
দুই পক্ষ মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপে উত্তেজনা প্রশমনের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। পাশাপাশি ভুয়া তথ্য এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অপব্যবহারের মাধ্যমে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করার প্রবণতার চ্যালেঞ্জ নিয়েও মতবিনিময় হয়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ভুয়া খবর ও বিভ্রান্তিকর তথ্য এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এটি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। এই বিপদের বিরুদ্ধে বৈশ্বিকভাবে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
সাক্ষাৎকালে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, জ্যেষ্ঠ সচিব ও এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার ইমরান হায়দার উপস্থিত ছিলেন।

পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান (সিজেসিসি) জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জা গতকাল শনিবার রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
দুই দেশের ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক ও জনগণের পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করে জেনারেল মির্জা পাকিস্তানের পক্ষ থেকে নানা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে বাণিজ্য, যোগাযোগ ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।
‘আমাদের দুই দেশ একে অপরকে সহায়তা করব’—বলেন জেনারেল মির্জা।
তিনি জানান, করাচি ও চট্টগ্রামের মধ্যে দুইমুখী নৌপথ এরই মধ্যে চালু হয়েছে এবং অদূর ভবিষ্যতে ঢাকা-করাচি আকাশ পথও চালু হবে।
দুই পক্ষ মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপে উত্তেজনা প্রশমনের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। পাশাপাশি ভুয়া তথ্য এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অপব্যবহারের মাধ্যমে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করার প্রবণতার চ্যালেঞ্জ নিয়েও মতবিনিময় হয়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ভুয়া খবর ও বিভ্রান্তিকর তথ্য এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এটি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। এই বিপদের বিরুদ্ধে বৈশ্বিকভাবে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
সাক্ষাৎকালে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, জ্যেষ্ঠ সচিব ও এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার ইমরান হায়দার উপস্থিত ছিলেন।

চারটি মোবাইল অপারেটরের মোট আটটি প্যাকেজ নিয়ে চালু হলো মেয়াদহীন মোবাইলের ইন্টারনেট ডাটা ব্যবহারের সুযোগ। গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক এবং রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল অপারেটর টেলিটকের আটটি প্যাকেজ আজ বৃহস্পতিবার থেকেই উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে সাধারণ গ্রাহকদের জন্য। মেয়াদহীন বলা হলেও মূলত এসব প্যাকেজ ব্যবহার করা
২৮ এপ্রিল ২০২২
সহকারী উপজেলা বা থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে সহকারী উপজেলা ও থানা ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
১৬ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে