নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্পেকট্রাম নিলামের মানদণ্ড নিয়ে দেশের টেলিযোগাযোগ খাতের বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের চিঠি দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা বিশেষ সহকারী ৭০০ মেগাহার্টজ ব্যান্ডে স্পেকট্রাম নিলামের মানদণ্ড নিয়ে বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগের জবাব দিয়েছেন চিঠিতে।
২৫ মার্চ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠানো চিঠিতে স্পেকট্রাম নিলাম নিয়ে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ের প্রেক্ষাপট ও ব্যাখ্যা তুলে ধরা হয়েছে। এতে টেলিযোগাযোগ খাতে বিনিয়োগ ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নের স্বার্থে ৭০০ মেগাহার্টজ ব্যান্ডের নিলামে শর্তসাপেক্ষে ১০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্যছাড়ের ইঙ্গিত দিয়েছে সরকার।
১৬ মার্চ গ্রামীণফোন, রবি ও বাংলালিংকের মূল বিনিয়োগকারীরা স্পেকট্রাম নিলামের মানদণ্ড নিয়ে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবের কাছে চিঠি দিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। এর জবাবে চিঠিতে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী বলেছেন, ৭০০ মেগাহার্টজ ব্যান্ডের ডিভাইস প্রবৃদ্ধির নিম্নহার বিবেচনায় রেখে সরকার ৫ থেকে ১০ শতাংশ মূল্যছাড়ের বিষয়টি যৌক্তিকভাবে বিবেচনা করতে পারে। এটি নির্ভর করবে অপারেটরদের অবকাঠামো উন্নয়ন, নাগরিকদের জন্য মানসম্মত সেবা ও প্রতিযোগিতামূলক মূল্য নির্ধারণের প্রতিশ্রুতির ওপর।
স্পেকট্রাম মূল্য নিয়ে বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগের প্রসঙ্গে চিঠিতে বলা হয়েছে, মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন বিবেচনায় নিলে স্পেকট্রামের মূল্য বাজার পরিস্থিতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। অপারেটরদের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে স্পেকট্রাম সরবরাহ করাকে সরকার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে করে। বর্তমানে ৪৫ (২×৪৫) মেগাহার্টজ ব্যান্ডের মধ্যে মাত্র ২৫ (২×২৫) মেগাহার্টজ নিলামে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার বিষয়ে যে উদ্বেগ রয়েছে, তা-ও সরকার গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করছে। বাকি স্পেকট্রাম যথাসময়ে দেওয়ার বিষয়ে তাঁরা কাজ করছেন।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেছেন, ফোরজি ও ফাইভজি প্রযুক্তির বিস্তারে ৭০০ ব্যান্ড একটি প্রিমিয়াম ফ্রিকোয়েন্সি। কভারেজের বড় আওতা ও নিম্ন ফ্রিকোয়েন্সির কারণে এই ব্যান্ডটি ফোরজি, ফাইভজি এবং আইওটি নেটওয়ার্কের জন্য অত্যন্ত কার্যকর। বর্তমানে মোট ফোরজি হ্যান্ডসেটের প্রায় ৫০ শতাংশ ডিভাইস ৭০০ ব্যান্ড সমর্থন করে। এই সংখ্যা বাড়াতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন একটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি নিয়েছে। দেশীয় উৎপাদনকারী এবং আমদানিকারকেরা এখন থেকে ৭০০ ব্যান্ড সমর্থন করে না এমন কোনো নতুন মোবাইল হ্যান্ডসেট বাজারে আনতে পারবে না।
চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশে মোবাইল অপারেটরদের বিভিন্ন ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডের ব্যবহারের মধ্যে বৈষম্য রয়েছে। নিম্ন-ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডগুলোর ব্যবহারের হার ৮৪ শতাংশ থেকে ৯৮ শতাংশ, যেখানে উচ্চ-ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডগুলোর ব্যবহার তুলনামূলকভাবে অনেক কম, মাত্র ৭ শতাংশ থেকে ১৮ শতাংশ। এই অসমতা বলছে, উচ্চ-ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডগুলো ব্যবহারের মাধ্যমে নির্ধারিত এলাকায় সক্ষমতা বৃদ্ধির যে প্রত্যাশা ছিল, তা এখনো পূরণ হয়নি। এর অন্যতম কারণ যথাযথভাবে বেজব্যান্ড ইউনিট এবং রেডিও রিসোর্স ইউনিট স্থাপনে ঘাটতি রয়েছে।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বিনিয়োগকারীদের আশ্বস্ত করে বলেছেন, জাতীয় সম্পদ হিসেবে স্পেকট্রামের কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করা, ইন্টারনেট খরচ কমানো এবং ডিজিটাল বৈষম্য হ্রাসের জন্য সরকার এই খাতের সবার সঙ্গে কার্যকর আলোচনা করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে।
স্পেকট্রাম নিলামের মানদণ্ড নিয়ে দেশের টেলিযোগাযোগ খাতের বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের চিঠি দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা বিশেষ সহকারী ৭০০ মেগাহার্টজ ব্যান্ডে স্পেকট্রাম নিলামের মানদণ্ড নিয়ে বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগের জবাব দিয়েছেন চিঠিতে।
২৫ মার্চ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠানো চিঠিতে স্পেকট্রাম নিলাম নিয়ে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ের প্রেক্ষাপট ও ব্যাখ্যা তুলে ধরা হয়েছে। এতে টেলিযোগাযোগ খাতে বিনিয়োগ ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নের স্বার্থে ৭০০ মেগাহার্টজ ব্যান্ডের নিলামে শর্তসাপেক্ষে ১০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্যছাড়ের ইঙ্গিত দিয়েছে সরকার।
১৬ মার্চ গ্রামীণফোন, রবি ও বাংলালিংকের মূল বিনিয়োগকারীরা স্পেকট্রাম নিলামের মানদণ্ড নিয়ে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবের কাছে চিঠি দিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। এর জবাবে চিঠিতে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী বলেছেন, ৭০০ মেগাহার্টজ ব্যান্ডের ডিভাইস প্রবৃদ্ধির নিম্নহার বিবেচনায় রেখে সরকার ৫ থেকে ১০ শতাংশ মূল্যছাড়ের বিষয়টি যৌক্তিকভাবে বিবেচনা করতে পারে। এটি নির্ভর করবে অপারেটরদের অবকাঠামো উন্নয়ন, নাগরিকদের জন্য মানসম্মত সেবা ও প্রতিযোগিতামূলক মূল্য নির্ধারণের প্রতিশ্রুতির ওপর।
স্পেকট্রাম মূল্য নিয়ে বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগের প্রসঙ্গে চিঠিতে বলা হয়েছে, মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন বিবেচনায় নিলে স্পেকট্রামের মূল্য বাজার পরিস্থিতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। অপারেটরদের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে স্পেকট্রাম সরবরাহ করাকে সরকার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে করে। বর্তমানে ৪৫ (২×৪৫) মেগাহার্টজ ব্যান্ডের মধ্যে মাত্র ২৫ (২×২৫) মেগাহার্টজ নিলামে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার বিষয়ে যে উদ্বেগ রয়েছে, তা-ও সরকার গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করছে। বাকি স্পেকট্রাম যথাসময়ে দেওয়ার বিষয়ে তাঁরা কাজ করছেন।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেছেন, ফোরজি ও ফাইভজি প্রযুক্তির বিস্তারে ৭০০ ব্যান্ড একটি প্রিমিয়াম ফ্রিকোয়েন্সি। কভারেজের বড় আওতা ও নিম্ন ফ্রিকোয়েন্সির কারণে এই ব্যান্ডটি ফোরজি, ফাইভজি এবং আইওটি নেটওয়ার্কের জন্য অত্যন্ত কার্যকর। বর্তমানে মোট ফোরজি হ্যান্ডসেটের প্রায় ৫০ শতাংশ ডিভাইস ৭০০ ব্যান্ড সমর্থন করে। এই সংখ্যা বাড়াতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন একটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি নিয়েছে। দেশীয় উৎপাদনকারী এবং আমদানিকারকেরা এখন থেকে ৭০০ ব্যান্ড সমর্থন করে না এমন কোনো নতুন মোবাইল হ্যান্ডসেট বাজারে আনতে পারবে না।
চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশে মোবাইল অপারেটরদের বিভিন্ন ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডের ব্যবহারের মধ্যে বৈষম্য রয়েছে। নিম্ন-ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডগুলোর ব্যবহারের হার ৮৪ শতাংশ থেকে ৯৮ শতাংশ, যেখানে উচ্চ-ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডগুলোর ব্যবহার তুলনামূলকভাবে অনেক কম, মাত্র ৭ শতাংশ থেকে ১৮ শতাংশ। এই অসমতা বলছে, উচ্চ-ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডগুলো ব্যবহারের মাধ্যমে নির্ধারিত এলাকায় সক্ষমতা বৃদ্ধির যে প্রত্যাশা ছিল, তা এখনো পূরণ হয়নি। এর অন্যতম কারণ যথাযথভাবে বেজব্যান্ড ইউনিট এবং রেডিও রিসোর্স ইউনিট স্থাপনে ঘাটতি রয়েছে।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বিনিয়োগকারীদের আশ্বস্ত করে বলেছেন, জাতীয় সম্পদ হিসেবে স্পেকট্রামের কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করা, ইন্টারনেট খরচ কমানো এবং ডিজিটাল বৈষম্য হ্রাসের জন্য সরকার এই খাতের সবার সঙ্গে কার্যকর আলোচনা করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে।
রোববার রাজধানী ঢাকা থেকে তারাকান্দাগামী ৭৩৫ / ৭৩৬ অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস ট্রেনের ঠিকাদার মেসার্স টিপ টপ ক্যাটারারর্স এর ম্যানেজার টাকার বিনিময়ে খাবার গাড়িতে অবৈধভাবে টিকিটবিহীন যাত্রী ওঠায়। বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরে এলে তারা উক্ত প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজারসহ জড়িতদের গাড়ি থেকে নামিয়ে দেওয়া হয় এবং পরবর্তী
৮ ঘণ্টা আগেরোহিঙ্গাদের প্রত্যাবর্তনে চীন সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেনটেটিভ ড. খলিলুর রহমান। আজ রোববার দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার চীন সফর নিয়ে ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানিয়েছেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেরোববার সন্ধ্যায় বায়তুল মোকাররম মসজিদে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক শেষে ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন দেশের আকাশে চাদ দেখার বিষয়টি জানিয়েছেন। ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের আকাশে পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেছে। সেই অনুযায়ী, আগামীকাল সোমবার সারা দেশে যথাযথ মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের
৯ ঘণ্টা আগেমোবাইল সিম মবিলিটির হিসেবে গত দুই দিনে প্রায় ৪১ লাখ মানুষ ঢাকা ছেড়েছেন। আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক পোস্টে এ তথ্য জানান।
১০ ঘণ্টা আগে