নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ২৫ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির ঘটনায় সেনাবাহিনী নৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে সেনাসদর। তবে সেনাবাহিনী ন্যায়ের পক্ষে অটল থাকবে। আজ শনিবার ঢাকা সেনানিবাসের অফিসার্স মেসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন জানান সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল মেজর জেনারেল মো. হাকিমুজ্জামান।
তিনি বলেন, পুরো জাতি এখন নির্বাচনমুখী। গত ১৩-১৪ মাস ধরে সেনাবাহিনী মাঠে কাজ করছে। অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তাব্যবস্থার উন্নয়নে সেনাসদস্যরা বিভিন্ন পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। আগামী জাতীয় নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের পরিমাণ তিন গুণ পর্যন্ত বাড়ানো হবে বলে আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি। ট্রেনিং, পোস্টিং, প্রমোশনসহ সব ধরনের প্রস্তুতি চলছে।
হাকিমুজ্জামান বলেন, ‘উদাহরণ দেই, আমাদের প্রত্যেক বছর ফেব্রুয়ারির ফার্স্ট উইকে অর জানুয়ারির লাস্ট উইকে ট্রেনিং কোর্সগুলো চালু হয়, আমরা সেগুলোকে রিশিডিউল করে নিচ্ছি আগামী বছর নির্বাচনকে এডজাস্ট করে। এই ধরনের যাবতীয় যা প্রিপারেশন আমরা নিচ্ছি, এর ভেতরে এই আইসিটি... (সেনা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা) ডেফিনেটলি. অবশ্যই অবশ্যই এটা আমাদের মরাল এফেক্ট করেছে— এটা অস্বীকার করব কেন? বাট অ্যাট দ্য সেম টাইম, আমি এটাও বলে দিচ্ছি, সেনাপ্রধান আমাকে আবারও বলে দিয়েছেন, আমাদের সবসময় বলেন, সেটা হচ্ছে— ‘উই উইল রিমেইন স্ট্যান্ড ফাস্ট উইথ দ্য জাস্টিস, ইভেন উই কমপ্রমাইজ অব আওয়ার সামথিং, বাট ইনসাফের কোন কমতি হবে না।’
অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল আরও বলেন, অবসরে যাওয়া যেসব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে, তাদের পুলিশ চাইলে গ্রেপ্তার করতে পারে। আমরা শুধু বলেছি, যদি তারা আমাদের হেফাজতে আসতে চায়, তাহলে সেটাও সম্ভব। তবে মনে রাখতে হবে, অবসরপ্রাপ্তরা সরাসরি সেনাসদর দপ্তরের অধীন নন।’
উল্লেখ্য, শনিবার প্রেস ব্রিফিংয়ে সেনাসদর জানায়, গ্রেপ্তারি পরোয়ানার ভিত্তিতে চাকরিতে থাকা ১৫ সেনা কর্মকর্তার মধ্যে ১৪ জন বর্তমানে সেনা হেফাজতে রয়েছেন। বাকি একজন কর্মকর্তা পলাতক।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ২৫ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির ঘটনায় সেনাবাহিনী নৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে সেনাসদর। তবে সেনাবাহিনী ন্যায়ের পক্ষে অটল থাকবে। আজ শনিবার ঢাকা সেনানিবাসের অফিসার্স মেসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন জানান সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল মেজর জেনারেল মো. হাকিমুজ্জামান।
তিনি বলেন, পুরো জাতি এখন নির্বাচনমুখী। গত ১৩-১৪ মাস ধরে সেনাবাহিনী মাঠে কাজ করছে। অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তাব্যবস্থার উন্নয়নে সেনাসদস্যরা বিভিন্ন পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। আগামী জাতীয় নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের পরিমাণ তিন গুণ পর্যন্ত বাড়ানো হবে বলে আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি। ট্রেনিং, পোস্টিং, প্রমোশনসহ সব ধরনের প্রস্তুতি চলছে।
হাকিমুজ্জামান বলেন, ‘উদাহরণ দেই, আমাদের প্রত্যেক বছর ফেব্রুয়ারির ফার্স্ট উইকে অর জানুয়ারির লাস্ট উইকে ট্রেনিং কোর্সগুলো চালু হয়, আমরা সেগুলোকে রিশিডিউল করে নিচ্ছি আগামী বছর নির্বাচনকে এডজাস্ট করে। এই ধরনের যাবতীয় যা প্রিপারেশন আমরা নিচ্ছি, এর ভেতরে এই আইসিটি... (সেনা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা) ডেফিনেটলি. অবশ্যই অবশ্যই এটা আমাদের মরাল এফেক্ট করেছে— এটা অস্বীকার করব কেন? বাট অ্যাট দ্য সেম টাইম, আমি এটাও বলে দিচ্ছি, সেনাপ্রধান আমাকে আবারও বলে দিয়েছেন, আমাদের সবসময় বলেন, সেটা হচ্ছে— ‘উই উইল রিমেইন স্ট্যান্ড ফাস্ট উইথ দ্য জাস্টিস, ইভেন উই কমপ্রমাইজ অব আওয়ার সামথিং, বাট ইনসাফের কোন কমতি হবে না।’
অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল আরও বলেন, অবসরে যাওয়া যেসব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে, তাদের পুলিশ চাইলে গ্রেপ্তার করতে পারে। আমরা শুধু বলেছি, যদি তারা আমাদের হেফাজতে আসতে চায়, তাহলে সেটাও সম্ভব। তবে মনে রাখতে হবে, অবসরপ্রাপ্তরা সরাসরি সেনাসদর দপ্তরের অধীন নন।’
উল্লেখ্য, শনিবার প্রেস ব্রিফিংয়ে সেনাসদর জানায়, গ্রেপ্তারি পরোয়ানার ভিত্তিতে চাকরিতে থাকা ১৫ সেনা কর্মকর্তার মধ্যে ১৪ জন বর্তমানে সেনা হেফাজতে রয়েছেন। বাকি একজন কর্মকর্তা পলাতক।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) আয়োজিত বার্ষিক ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামে অংশ নিতে ১২ অক্টোবর বিকেলে রোমে পৌঁছান ড. ইউনূস।
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে। ১৭ অক্টোবর দলগুলো এই সনদে স্বাক্ষর করবে। জাতীয় সংসদ ভবনে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণের চিঠিও পাঠানো হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেইফতেখারুজ্জামান বলেন, অন্য অভিযুক্তরা যদি বেসামরিক কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন কারা হেফাজতে থাকতে পারে, তাহলে সেনা কর্মকর্তাদের জন্য আলাদা ‘সাব-জেল’ ঘোষণার যৌক্তিকতা কী? এভাবে বিশেষ শ্রেণিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া ন্যায়বিচারের পরিপন্থী এবং সরকারের এই বৈষম্যমূলক আচরণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ
১৫ ঘণ্টা আগেম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিচার্য মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করতে দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠনের নির্দেশনা দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
১৫ ঘণ্টা আগে