নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়ার মৃত্যুতে গাইবান্ধা-৫ সংসদীয় আসন শূন্য ঘোষণা করা হয়েছে। ২৩ জুলাই তাঁর মৃত্যুর দিন থেকেই আসনটি শূন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আজ রোববার জাতীয় সংসদ সচিবালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
সংবিধান অনুযায়ী কোন সংসদীয় আসন শূন্য ঘোষিত হলে ৯০ দিনের মধ্যে উপনির্বাচন করতে হবে। সেই অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন পরবর্তী পদক্ষেপ নিবে।
গত ২২ জুলাই নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় বিকেল ৪টায় মাউন্ট সিনাই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া। এই সংসদ সদস্য দুরারোগ্য ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন। আগামীকাল সোমবার সকালে তাঁর মৃতদেহ বাংলাদেশে আনার কথা রয়েছে। সকাল সাড়ে ১০টায় জাতীয় ঈদগাহে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
১৯৪৬ সালের ১৫ এপ্রিল গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার গটিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ফজলে রাব্বী মিয়া। তাঁর পিতার নাম ফয়জার রহমান এবং মাতার নাম হামিদুন নেছা। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে ফজলে রাব্বী মিয়া মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেন। তিনি ১১ নম্বর সেক্টরে যুদ্ধ করেন। এ ছাড়া বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে বৈশ্বিক জনমত গড়ে তুলতে তিনি কাজ করেছেন।
ফজলে রাব্বী মিয়া ১৯৮৬ সালের তৃতীয়, ১৯৮৮ সালে চতুর্থ, ১৯৯১ সালের পঞ্চম ও ১৯৯৬ সালে ১২ জুন সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গাইবান্ধা-৫ আসন থেকে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে ২০০১ সালে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পরাজিত হন। এরপর নবম, দশম ও সর্বশেষ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গাইবান্ধা-৫ আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসাবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়ার মৃত্যুতে গাইবান্ধা-৫ সংসদীয় আসন শূন্য ঘোষণা করা হয়েছে। ২৩ জুলাই তাঁর মৃত্যুর দিন থেকেই আসনটি শূন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আজ রোববার জাতীয় সংসদ সচিবালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
সংবিধান অনুযায়ী কোন সংসদীয় আসন শূন্য ঘোষিত হলে ৯০ দিনের মধ্যে উপনির্বাচন করতে হবে। সেই অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন পরবর্তী পদক্ষেপ নিবে।
গত ২২ জুলাই নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় বিকেল ৪টায় মাউন্ট সিনাই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া। এই সংসদ সদস্য দুরারোগ্য ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন। আগামীকাল সোমবার সকালে তাঁর মৃতদেহ বাংলাদেশে আনার কথা রয়েছে। সকাল সাড়ে ১০টায় জাতীয় ঈদগাহে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
১৯৪৬ সালের ১৫ এপ্রিল গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার গটিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ফজলে রাব্বী মিয়া। তাঁর পিতার নাম ফয়জার রহমান এবং মাতার নাম হামিদুন নেছা। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে ফজলে রাব্বী মিয়া মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেন। তিনি ১১ নম্বর সেক্টরে যুদ্ধ করেন। এ ছাড়া বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে বৈশ্বিক জনমত গড়ে তুলতে তিনি কাজ করেছেন।
ফজলে রাব্বী মিয়া ১৯৮৬ সালের তৃতীয়, ১৯৮৮ সালে চতুর্থ, ১৯৯১ সালের পঞ্চম ও ১৯৯৬ সালে ১২ জুন সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গাইবান্ধা-৫ আসন থেকে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে ২০০১ সালে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পরাজিত হন। এরপর নবম, দশম ও সর্বশেষ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গাইবান্ধা-৫ আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসাবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
রোমান ক্যাথলিক ধর্মগুরু পোপ ফ্রান্সিসের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ইতালির রোমে পৌঁছেছেন।
২ ঘণ্টা আগেবেসরকারি নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে (এনএসইউ) একটি মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
২ ঘণ্টা আগেসারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত ১ হাজার ৭২ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যান্য ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছে ৫৭০ জন। মোট গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১ হাজার ৬৪২ জনকে।
৩ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ সময়ের নারী অধিকার আন্দোলনের পথ ধরে নারীর অবস্থার কিছু ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। তবে নারীর অধিকার ও মর্যাদার প্রশ্নে কিছু বিষয় এখনো মীমাংসিত নয়। নারী-পুরুষ বৈষম্য দূর করতে প্রথমে ব্যক্তি হিসেবে বৈষম্যের স্তর বুঝতে হবে। মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রত্যেকের অধিকার সংরক্ষণ করতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগে