নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মানব পাচার প্রতিরোধ আইনে মামলা করে রিক্রুটিং এজেন্সির মালিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের হয়রানি বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন করেছে মানব পাচার মামলায় ভুক্তভোগী ও সাধারণ রিক্রুটিং এজেন্সি মালিকেরা। বিদেশফেরত স্মার্টকার্ডধারীদের করা অভিযোগের প্রেক্ষিতে মামলার প্রতিক্রিয়ায় আজ জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ মানববন্ধন করা হয়। এ সময় বক্তারা দেশের বাইরে বৈধভাবে পাঠানো কর্মীদের রিক্রুটিং এজেন্সির বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনের আওতা বহির্ভূত রাখার আহ্বান জানান।
মানববন্ধনে বক্তারা জানান, দেশের রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো এরই মধ্যে ১ কোটি ২৫ লাখ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে বিভিন্ন দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিয়েছে। যার ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে ৫০ বিলিয়নে দাঁড়িয়েছে। বিদেশ থেকে আসা স্মার্ট কার্ডপ্রাপ্ত কেউ যদি অভিযোগ জানায়, সে ক্ষেত্রে রিক্রুটিং এজেন্টদের বিরুদ্ধে মানব পাচার আইনে মামলা না করার আহ্বান জানানো হয়।
মানবপাচার মামলায় ভুক্তভোগী, সাধারণ রিক্রুটিং এজেন্সি মালিক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সমন্বয়ক এম টিপু সুলতান বলেন, ‘কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় বৈধ ভাবে বিএমইটি স্মার্ট কার্ড গ্রহণ করে কর্মী পাঠানো হলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের যথাযথ তদন্ত ও আদালত কর্তৃক দোষী সাব্যস্ত হওয়ার আগেই রিক্রুটিং এজেন্সি মালিকদের মানব পাচারকারী জঘন্য অপরাধী হিসেবে গ্রেপ্তার করে, সমাজ, রাষ্ট্র ও বিশ্বের সামনে, মিডিয়ার সামনে রিক্রুটিং এজেন্সি মালিকদের সারা জীবনের অর্জন ম্লান করা হচ্ছে।’
বক্তারা আরও বলেন, বৈধভাবে বিএমইটি প্রদত্ত স্মার্ট কার্ড গ্রহণ করে কর্মী পাঠানো কোন অবস্থাতেই মানব পাচার না। কর্মীর কোন অভিযোগ থাকলে সেটি অভিবাসন আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। সেটি না করে বিনা পরোয়ানায় শুধুমাত্র কর্মী অথবা তার অভিভাবকের অভিযোগের ভিত্তিতে রিক্রুটিং এজেন্সির মালিক ও কর্মচারীদের গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হচ্ছে। ধারাবাহিকভাবে আমরা হয়রানির শিকার হচ্ছি।’
বক্তারা জানান, মানব পাচার আইনকে আমরা সমর্থন করি। যারা অবৈধভাবে মানব পাচার করে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। কিন্তু মানব পাচার আইনের অপব্যবহার করে রিক্রুটিং এজেন্সি মালিকদের যে হয়রানি করা হচ্ছে তা থেকে স্থায়ীভাবে আমরা মুক্তি চাই। এ সময় চলতি মাসের মধ্যে মানব পাচার আইনে রিক্রুটিং এজেন্সি মালিকদের হয়রানি বন্ধ না করা হলে বিদেশে কর্মী পাঠানো বন্ধ সহ কঠোর কর্মসূচি দেওয়ার হুঁশিয়ারি দেন বক্তারা।
মানব পাচার প্রতিরোধ আইনে মামলা করে রিক্রুটিং এজেন্সির মালিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের হয়রানি বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন করেছে মানব পাচার মামলায় ভুক্তভোগী ও সাধারণ রিক্রুটিং এজেন্সি মালিকেরা। বিদেশফেরত স্মার্টকার্ডধারীদের করা অভিযোগের প্রেক্ষিতে মামলার প্রতিক্রিয়ায় আজ জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ মানববন্ধন করা হয়। এ সময় বক্তারা দেশের বাইরে বৈধভাবে পাঠানো কর্মীদের রিক্রুটিং এজেন্সির বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনের আওতা বহির্ভূত রাখার আহ্বান জানান।
মানববন্ধনে বক্তারা জানান, দেশের রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো এরই মধ্যে ১ কোটি ২৫ লাখ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে বিভিন্ন দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিয়েছে। যার ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে ৫০ বিলিয়নে দাঁড়িয়েছে। বিদেশ থেকে আসা স্মার্ট কার্ডপ্রাপ্ত কেউ যদি অভিযোগ জানায়, সে ক্ষেত্রে রিক্রুটিং এজেন্টদের বিরুদ্ধে মানব পাচার আইনে মামলা না করার আহ্বান জানানো হয়।
মানবপাচার মামলায় ভুক্তভোগী, সাধারণ রিক্রুটিং এজেন্সি মালিক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সমন্বয়ক এম টিপু সুলতান বলেন, ‘কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় বৈধ ভাবে বিএমইটি স্মার্ট কার্ড গ্রহণ করে কর্মী পাঠানো হলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের যথাযথ তদন্ত ও আদালত কর্তৃক দোষী সাব্যস্ত হওয়ার আগেই রিক্রুটিং এজেন্সি মালিকদের মানব পাচারকারী জঘন্য অপরাধী হিসেবে গ্রেপ্তার করে, সমাজ, রাষ্ট্র ও বিশ্বের সামনে, মিডিয়ার সামনে রিক্রুটিং এজেন্সি মালিকদের সারা জীবনের অর্জন ম্লান করা হচ্ছে।’
বক্তারা আরও বলেন, বৈধভাবে বিএমইটি প্রদত্ত স্মার্ট কার্ড গ্রহণ করে কর্মী পাঠানো কোন অবস্থাতেই মানব পাচার না। কর্মীর কোন অভিযোগ থাকলে সেটি অভিবাসন আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। সেটি না করে বিনা পরোয়ানায় শুধুমাত্র কর্মী অথবা তার অভিভাবকের অভিযোগের ভিত্তিতে রিক্রুটিং এজেন্সির মালিক ও কর্মচারীদের গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হচ্ছে। ধারাবাহিকভাবে আমরা হয়রানির শিকার হচ্ছি।’
বক্তারা জানান, মানব পাচার আইনকে আমরা সমর্থন করি। যারা অবৈধভাবে মানব পাচার করে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। কিন্তু মানব পাচার আইনের অপব্যবহার করে রিক্রুটিং এজেন্সি মালিকদের যে হয়রানি করা হচ্ছে তা থেকে স্থায়ীভাবে আমরা মুক্তি চাই। এ সময় চলতি মাসের মধ্যে মানব পাচার আইনে রিক্রুটিং এজেন্সি মালিকদের হয়রানি বন্ধ না করা হলে বিদেশে কর্মী পাঠানো বন্ধ সহ কঠোর কর্মসূচি দেওয়ার হুঁশিয়ারি দেন বক্তারা।
জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখারপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশনে। মামলায় ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন চূড়ান্ত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেহাসপাতালগুলোর সার্বিক ব্যবস্থাপনার জন্য সচিব, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে এবং স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট অন্য সদস্যদের সমন্বয়ে একটি কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকবে এবং প্রতিটি হাসপাতালের জন্য পৃথক স্থানীয় যৌথ ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকবে। এই ব্যবস্থাপনা কমিটির গঠন ও কার্যপরিধি সরকার..
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, সংস্কার কমিশনগুলোর উদ্দেশ্য বাংলাদেশ যেন এমন একটা ব্যবস্থা তৈরি করা, যাতে করে পুনরায় কোন অবস্থাতে ফ্যাসিবাদী শাসন প্রতিষ্ঠিত হতে না পারে।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস চার দিনের সরকারি সফরে কাতার যাচ্ছেন। আজ সোমবার সন্ধ্যায় কাতারের রাজধানী দোহার উদ্দেশে রওনা দেবেন তিনি। সেখানে তিনি ‘আর্থনা সামিট-২০২৫’–এ যোগ দেবেন।
৫ ঘণ্টা আগে