নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১৮ বছর আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা চাকরি ফিরে পেয়েছেন। আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) নির্বাচন কমিশন (ইসি) থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। ৮৫ জনের মধ্যে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলার নির্বাচন কর্মকর্তারা রয়েছেন।
আগামীকাল মঙ্গলবারের মধ্যে ইসির সিনিয়র সচিবের কাছে সরাসরি বা ই-মেইলের মাধ্যমে যোগদানপত্র দাখিল করতে বলা হয়েছে প্রজ্ঞাপনে। উক্ত তারিখে যোগ না দিলে চাকরিতে যোগদান করতে সম্মত নন মর্মে ধরে নেওয়া হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ২০০৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে ৩২৭ জনকে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে অস্থায়ীভাবে নির্বাচিত করা হয়। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়ের এ নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক ওঠায় ২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ৩২৭ জনের মূল্যায়ন পরীক্ষা নেওয়া হয়। তাঁদের মধ্যে ৮৫ জনকে একই বছরের ৩ সেপ্টেম্বর চাকরিচ্যুত করা হয়।
এর বিরুদ্ধে চাকরিচ্যুত প্রার্থীরা মামলা করলে ২০০৯ সালের ২৩ মার্চ তা খারিজ করে রায় দেন প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল। এর বিরুদ্ধে তাঁরা আপিল করেন। ২০১০ সালের ১২ এপ্রিল প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল ৮৫ কর্মকর্তার আপিল মঞ্জুর করে চাকরিতে পুনর্বহালের পক্ষে রায় দেন।
প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ পৃথক চারটি লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত ২০১০ সালের ২৯ এপ্রিল আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ের কার্যকারিতা স্থগিত করেন, বিষয়টি আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠান।
এর ধারাবাহিকতায় ২০১১ সালে সরকারপক্ষ পৃথক আপিল করে। সরকারপক্ষের করা আপিলগুলো মঞ্জুর করে ২০২২ সালের ১ সেপ্টেম্বর রায় দেন আপিল বিভাগ। এ রায়ে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের ২০১০ সালের ১২ এপ্রিল দেওয়া রায় (৮৫ কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের পক্ষে) বাতিল করা হয়। ফলে তাঁদের চাকরিতে ফেরত আসা আটকে যায়।
পরে ২০২৩ সালে আপিল বিভাগের রায় রিভিউ চেয়ে আবেদন করেন চাকরিচ্যুত প্রার্থীরা। সেই আবেদনের ওপর চলতি বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি শুনানি হয়। পরে ২৫ ফেব্রুয়ারি আবেদনকারীদের আবেদন মঞ্জুর করে ও ২০২২ সালে দেওয়া রায় বাতিল করে তাঁদের চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ দেন আপিল বিভাগ। রায়ে চাকরি হারানো কর্মকর্তাদের সব সুযোগ-সুবিধা ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
চাকরি ফিরে পাওয়া ৮৫ কর্মকর্তার নামের তালিকা দেওয়া হলো—
১৮ বছর আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা চাকরি ফিরে পেয়েছেন। আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) নির্বাচন কমিশন (ইসি) থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। ৮৫ জনের মধ্যে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলার নির্বাচন কর্মকর্তারা রয়েছেন।
আগামীকাল মঙ্গলবারের মধ্যে ইসির সিনিয়র সচিবের কাছে সরাসরি বা ই-মেইলের মাধ্যমে যোগদানপত্র দাখিল করতে বলা হয়েছে প্রজ্ঞাপনে। উক্ত তারিখে যোগ না দিলে চাকরিতে যোগদান করতে সম্মত নন মর্মে ধরে নেওয়া হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ২০০৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে ৩২৭ জনকে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে অস্থায়ীভাবে নির্বাচিত করা হয়। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়ের এ নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক ওঠায় ২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ৩২৭ জনের মূল্যায়ন পরীক্ষা নেওয়া হয়। তাঁদের মধ্যে ৮৫ জনকে একই বছরের ৩ সেপ্টেম্বর চাকরিচ্যুত করা হয়।
এর বিরুদ্ধে চাকরিচ্যুত প্রার্থীরা মামলা করলে ২০০৯ সালের ২৩ মার্চ তা খারিজ করে রায় দেন প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল। এর বিরুদ্ধে তাঁরা আপিল করেন। ২০১০ সালের ১২ এপ্রিল প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল ৮৫ কর্মকর্তার আপিল মঞ্জুর করে চাকরিতে পুনর্বহালের পক্ষে রায় দেন।
প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ পৃথক চারটি লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত ২০১০ সালের ২৯ এপ্রিল আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ের কার্যকারিতা স্থগিত করেন, বিষয়টি আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠান।
এর ধারাবাহিকতায় ২০১১ সালে সরকারপক্ষ পৃথক আপিল করে। সরকারপক্ষের করা আপিলগুলো মঞ্জুর করে ২০২২ সালের ১ সেপ্টেম্বর রায় দেন আপিল বিভাগ। এ রায়ে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের ২০১০ সালের ১২ এপ্রিল দেওয়া রায় (৮৫ কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের পক্ষে) বাতিল করা হয়। ফলে তাঁদের চাকরিতে ফেরত আসা আটকে যায়।
পরে ২০২৩ সালে আপিল বিভাগের রায় রিভিউ চেয়ে আবেদন করেন চাকরিচ্যুত প্রার্থীরা। সেই আবেদনের ওপর চলতি বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি শুনানি হয়। পরে ২৫ ফেব্রুয়ারি আবেদনকারীদের আবেদন মঞ্জুর করে ও ২০২২ সালে দেওয়া রায় বাতিল করে তাঁদের চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ দেন আপিল বিভাগ। রায়ে চাকরি হারানো কর্মকর্তাদের সব সুযোগ-সুবিধা ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
চাকরি ফিরে পাওয়া ৮৫ কর্মকর্তার নামের তালিকা দেওয়া হলো—
মোবাইল ফোনে রিচার্জের ওপর ১ শতাংশ হারে উন্নয়ন সারচার্জ আরোপ কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না— তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে ওই সারচার্জ প্রত্যাহারে পদক্ষেপ নিতে নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না—তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
২ ঘণ্টা আগে৮৫৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার, তাঁর স্ত্রী ও ব্যাংকটির সাবেক পরিচালক নাসরিন ইসলামসহ ২১ জনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছেন আরও তিনজন। তাঁরা হলেন শহীদ আস-সাবুরের বাবা মো. এনাব নাজেজ জাকি, শহীদ ইমাম হাসান তায়িমের ভাই রবিউল আউয়াল ও রাজশাহীর
২ ঘণ্টা আগেসাবেক পররাষ্ট্রসচিব মো. শহীদুল হকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) অনুসন্ধান শুরু করেছে। গতকাল রোববার থেকে এই অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরু হয় বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
২ ঘণ্টা আগে