নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সন্ত্রাসীদের দমনে যৌথ বাহিনীর সমন্বয়ে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ নামে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হলেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি বলে মনে করে মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ)। আজ শুক্রবার ‘ফেব্রুয়ারির মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদন’ শিরোনামে এমন চিত্র তুলে ধরেছে সংস্থাটি। গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে এমএসএফ।
সংস্থাটির মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফেব্রুয়ারি মাসে সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় ছিল দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, খুন, ধর্ষণের মতো অপরাধ যেভাবে সংঘটিত হচ্ছে, তাতে নাগরিক জীবনকে উদ্বিগ্ন ও আতঙ্কগ্রস্ত করে তুলছে। এলাকাভিত্তিক চাঁদাবাজি, মহাসড়কে প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানো, নিজ বাসার সামনে ছিনতাইকারীদের গুলির ঘটনা, চলন্ত বাসে সংঘবদ্ধ ডাকাত দল কর্তৃক যাত্রীদের সর্বস্ব লুট করে নিয়ে যাওয়া, বাসের মধ্যে নারীদের শ্লীলতাহানির ঘটনা নিত্যদিনের ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। সামগ্রিক অবস্থার অবনতি বিবেচনায় নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের সন্ত্রাসবাদ দমন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে ও সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনতে যৌথবাহিনীর সমন্বয়ে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ নামে বিশেষ অভিযান পরিচালনা শুরু করেছে। বাস্তবে চলতি মাসে (ফেব্রুয়ারি) উদ্ভূত পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি।
যৌথবাহিনীর অভিযানে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড
দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত ও এমএসএফের সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী-চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বা যৌথ বাহিনীর অভিযানকালে গোলাগুলির একটি ঘটনায় ২ জন সন্ত্রাসী নিহত হন। অপরদিকে কক্সবাজার বিমান ঘাঁটিতে একটি ঘটনার জেরে গুলিতে শিহাব কবির নাহিদ (৩০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়। ১৯ ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাত আনুমানিক সাড়ে ১২টার দিকে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে যৌথবাহিনীর গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।
আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে মৃত্যু
ফেব্রুয়ারি মাসে কারা হেফাজতে একজন নারী বন্দীসহ মোট ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশের বিভিন্ন কারাগারে এই মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এর আগে জানুয়ারি মাসে কারা হেফাজতে ৮ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
এমএসএফের মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদনের তথ্য অনুসারে, চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে কারা হেফাজতে মৃত্যু হওয়া ১৪ জনের মধ্যে কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ৬ জন, কাশিমপুরে কেন্দ্রীয় কারাগারে, যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে, সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে, গাজীপুর জেলা কারাগারে, নওগাঁ জেলা কারাগারে, খুলনা জেলা কারাগারে একজন করে বন্দীর মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া রাজবাড়ী জেলা কারাগারে একজন নারী ও রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে রান্না করার সময় গরম পানিতে পড়ে এক বন্দীর মৃত্যু হয়েছে।
রাজনৈতিক সহিংসতায় হতাহত
এমএসএফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফেব্রুয়ারি মাসে রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনা ও মামলার সংখ্যা কমে গেলেও দুষ্কৃতকারী কর্তৃক রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের ওপর হামলার ঘটনাসহ নিজেদের অন্তর্দ্বন্দ্ব, বিশেষ করে নিজদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারের দ্বন্দ্ব অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিএনপির দলীয় কর্মীদের অন্তর্দ্বন্দ্ব লক্ষণীয়ভাবে বেড়ে যাওয়ায় হতাহতের ঘটনা ঘটেই চলেছে। যা জনমনে নিরাপত্তাহীনতা, ভীতি ও আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত ও এমএসএফ কর্তৃক সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী—ফেব্রুয়ারি মাসে রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৯টি ঘটনায় এর শিকার হয়েছেন ৩৯৩ জন। তাদের মধ্যে ৩ জন নিহত এবং ৩৯০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে একজন গুলিবিদ্ধ অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন। নিহতেরা ৩ জন বিএনপির কর্মী ও সমর্থক।
এ ছাড়াও নবাবগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আজাদুল ইসলাম হাই পান্নু গত ৮ জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত নিখোঁজ রয়েছেন। সহিংসতার ৩৯টি ঘটনার মধ্যে বিএনপির অন্তর্দ্বন্দ্বের ৩৩ টি, আওয়ামী লীগের অন্তর্দ্বন্দ্ব দুটি, বিএনপি-আওয়ামী লীগের সংঘর্ষের চারটি ঘটনা ঘটেছে। এর পাশাপাশি দুষ্কৃতকারীদের দ্বারা রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা-কর্মীদের ওপর ১২টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সকল ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৬ জন এবং আহত হয়েছেন ৪৩ জন।
সাংবাদিকতা ও মত প্রকাশের অধিকারের লঙ্ঘন
এমএসএফের প্রতিবেদন অনুসারে, ফেব্রুয়ারি মাসে সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘনের চিত্র উদ্বেগজনক। এ মাসে ২১টি ঘটনায় ৩৮ জন সাংবাদিক দেশের বিভিন্ন জেলায় পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় নানাভাবে হামলা, ফৌজদারি তদন্ত, হুমকি ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এ ছাড়াও এ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় রাজশাহীর সাংবাদিক মাসুমা আক্তার মারা গেছেন।
আক্রান্ত সাংবাদিকদের মধ্যে ৩১ জন সাংবাদিক তাঁদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় আহত ও হামলার শিকার হয়েছেন। লাঞ্ছিত ও হুমকির শিকার হয়েছেন তিনজন সাংবাদিক এবং আইনি হয়রানির শিকার হয়েছেন চারজন সাংবাদিক। এ মাসের ২১টি সাংবাদিক নির্যাতন সংক্রান্ত সাতটি ঘটনাতে বিএনপি, একটিতে পুলিশ, একটিতে আওয়ামী লীগ, দুটিতে ভূমিদস্যু, দুটিতে ব্যবসায়ী, একটিতে নারী, দুটিতে সন্ত্রাসী বাহিনী, চারটিতে দুষ্কৃতকারী ও একটিতে ছাত্র-জনতার উচ্ছৃঙ্খল মবের সংশ্লিষ্টতা ছিল।
সন্ত্রাসীদের দমনে যৌথ বাহিনীর সমন্বয়ে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ নামে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হলেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি বলে মনে করে মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ)। আজ শুক্রবার ‘ফেব্রুয়ারির মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদন’ শিরোনামে এমন চিত্র তুলে ধরেছে সংস্থাটি। গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে এমএসএফ।
সংস্থাটির মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফেব্রুয়ারি মাসে সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় ছিল দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, খুন, ধর্ষণের মতো অপরাধ যেভাবে সংঘটিত হচ্ছে, তাতে নাগরিক জীবনকে উদ্বিগ্ন ও আতঙ্কগ্রস্ত করে তুলছে। এলাকাভিত্তিক চাঁদাবাজি, মহাসড়কে প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানো, নিজ বাসার সামনে ছিনতাইকারীদের গুলির ঘটনা, চলন্ত বাসে সংঘবদ্ধ ডাকাত দল কর্তৃক যাত্রীদের সর্বস্ব লুট করে নিয়ে যাওয়া, বাসের মধ্যে নারীদের শ্লীলতাহানির ঘটনা নিত্যদিনের ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। সামগ্রিক অবস্থার অবনতি বিবেচনায় নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের সন্ত্রাসবাদ দমন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে ও সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনতে যৌথবাহিনীর সমন্বয়ে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ নামে বিশেষ অভিযান পরিচালনা শুরু করেছে। বাস্তবে চলতি মাসে (ফেব্রুয়ারি) উদ্ভূত পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি।
যৌথবাহিনীর অভিযানে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড
দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত ও এমএসএফের সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী-চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বা যৌথ বাহিনীর অভিযানকালে গোলাগুলির একটি ঘটনায় ২ জন সন্ত্রাসী নিহত হন। অপরদিকে কক্সবাজার বিমান ঘাঁটিতে একটি ঘটনার জেরে গুলিতে শিহাব কবির নাহিদ (৩০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়। ১৯ ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাত আনুমানিক সাড়ে ১২টার দিকে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে যৌথবাহিনীর গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।
আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে মৃত্যু
ফেব্রুয়ারি মাসে কারা হেফাজতে একজন নারী বন্দীসহ মোট ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশের বিভিন্ন কারাগারে এই মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এর আগে জানুয়ারি মাসে কারা হেফাজতে ৮ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
এমএসএফের মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদনের তথ্য অনুসারে, চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে কারা হেফাজতে মৃত্যু হওয়া ১৪ জনের মধ্যে কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ৬ জন, কাশিমপুরে কেন্দ্রীয় কারাগারে, যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে, সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে, গাজীপুর জেলা কারাগারে, নওগাঁ জেলা কারাগারে, খুলনা জেলা কারাগারে একজন করে বন্দীর মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া রাজবাড়ী জেলা কারাগারে একজন নারী ও রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে রান্না করার সময় গরম পানিতে পড়ে এক বন্দীর মৃত্যু হয়েছে।
রাজনৈতিক সহিংসতায় হতাহত
এমএসএফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফেব্রুয়ারি মাসে রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনা ও মামলার সংখ্যা কমে গেলেও দুষ্কৃতকারী কর্তৃক রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের ওপর হামলার ঘটনাসহ নিজেদের অন্তর্দ্বন্দ্ব, বিশেষ করে নিজদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারের দ্বন্দ্ব অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিএনপির দলীয় কর্মীদের অন্তর্দ্বন্দ্ব লক্ষণীয়ভাবে বেড়ে যাওয়ায় হতাহতের ঘটনা ঘটেই চলেছে। যা জনমনে নিরাপত্তাহীনতা, ভীতি ও আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত ও এমএসএফ কর্তৃক সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী—ফেব্রুয়ারি মাসে রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৯টি ঘটনায় এর শিকার হয়েছেন ৩৯৩ জন। তাদের মধ্যে ৩ জন নিহত এবং ৩৯০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে একজন গুলিবিদ্ধ অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন। নিহতেরা ৩ জন বিএনপির কর্মী ও সমর্থক।
এ ছাড়াও নবাবগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আজাদুল ইসলাম হাই পান্নু গত ৮ জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত নিখোঁজ রয়েছেন। সহিংসতার ৩৯টি ঘটনার মধ্যে বিএনপির অন্তর্দ্বন্দ্বের ৩৩ টি, আওয়ামী লীগের অন্তর্দ্বন্দ্ব দুটি, বিএনপি-আওয়ামী লীগের সংঘর্ষের চারটি ঘটনা ঘটেছে। এর পাশাপাশি দুষ্কৃতকারীদের দ্বারা রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা-কর্মীদের ওপর ১২টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সকল ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৬ জন এবং আহত হয়েছেন ৪৩ জন।
সাংবাদিকতা ও মত প্রকাশের অধিকারের লঙ্ঘন
এমএসএফের প্রতিবেদন অনুসারে, ফেব্রুয়ারি মাসে সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘনের চিত্র উদ্বেগজনক। এ মাসে ২১টি ঘটনায় ৩৮ জন সাংবাদিক দেশের বিভিন্ন জেলায় পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় নানাভাবে হামলা, ফৌজদারি তদন্ত, হুমকি ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এ ছাড়াও এ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় রাজশাহীর সাংবাদিক মাসুমা আক্তার মারা গেছেন।
আক্রান্ত সাংবাদিকদের মধ্যে ৩১ জন সাংবাদিক তাঁদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় আহত ও হামলার শিকার হয়েছেন। লাঞ্ছিত ও হুমকির শিকার হয়েছেন তিনজন সাংবাদিক এবং আইনি হয়রানির শিকার হয়েছেন চারজন সাংবাদিক। এ মাসের ২১টি সাংবাদিক নির্যাতন সংক্রান্ত সাতটি ঘটনাতে বিএনপি, একটিতে পুলিশ, একটিতে আওয়ামী লীগ, দুটিতে ভূমিদস্যু, দুটিতে ব্যবসায়ী, একটিতে নারী, দুটিতে সন্ত্রাসী বাহিনী, চারটিতে দুষ্কৃতকারী ও একটিতে ছাত্র-জনতার উচ্ছৃঙ্খল মবের সংশ্লিষ্টতা ছিল।
২০২৪ সালের ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের গুরুত্বপূণ দলিল জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই সনদে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের রাষ্ট্রীয়, সাংবিধানিক স্বীকৃতিসহ নানা অঙ্গীকার তুলে ধরা হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগে‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার গণভবনে নির্মাণাধীন ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’-এর নির্মাণকাজের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
১ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্টের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত হয়েছে ঐতিহাসিক ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’। এই ঘোষণাপত্রে ফ্যাসিবাদমুক্ত, বৈষম্যহীন ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান ২০২৪’-কে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেওয়ার
২ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আজ আমরা পুরো জাতি একসঙ্গে স্মরণ করছি এক এমন দিন, যা এদেশের ইতিহাসে গভীর ছাপ রেখে গেছে। ৫ আগস্ট শুধু একটি বিশেষ দিবস নয়, এটি একটি প্রতিজ্ঞা, গণজাগরণের উপাখ্যান এবং ফ্যাসিবাদী শাসন থেকে জাতির পুনর্জন্মের দিন।’
৪ ঘণ্টা আগে