আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইংরেজি নতুন বছরে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়সহ মাঠপর্যায়ের ৬২ কর্মকর্তাকে বিভিন্ন পদে পদায়ন ও বদলি করা হয়েছে। আজ বুধবার রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে ইসির সহকারী সচিব মোহাম্মদ শহীদুর রহমান স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত আলাদা আলাদা আটটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, সিলেট আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুল হালিম খানকে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের পরিচালক (অপারেশন্স), ঢাকা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ফরিদুল ইসলামকে ইসি সচিবালয়ের উপসচিব, চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ইউনুচ আলীকে ঢাকা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, ময়মনসিংহ আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন চৌধুরীকে চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, ইসি সচিবালয়ের উপসচিব (নির্বাচন পরিচালনা-১) মো. আতিয়ার হোসেনকে নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের (ইটিআই) পরিচালক, ফরিদপুর আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) মো. সাইফুল ইসলামকে ইসি সচিবালয়ের উপসচিব (সাধারণ), বরিশাল আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দীনকে ফরিদপুরের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা করা হয়েছে।
রাঙ্গামাটি সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুল আলমকে সিলেট আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব), রাজশাহী সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. শাহিনুর ইসলাম প্রামানিককে ময়মনসিংহ আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি), যশোর সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আনিছুর রহমানকে বরিশাল আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব), ইসি সচিবালয়ের উপসচিব (সাধারণ) রাশেদুল ইসলামকে উপসচিব (নির্বাচন পরিচালনা-১), ইসি সচিবালয়ের উপসচিব মুহাম্মদ মোশাররফ হোসেনকে নেত্রকোনো সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, নেত্রকোনো জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফাকে চুয়াডাঙ্গা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, চুয়াডাঙ্গা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মোতাওয়াক্কিল রহমানকে রাজশাহী সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ইটিআইয়ের পরিচালক মোহাম্মদ মঞ্জুরুল আলমকে সিলেট সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. হেলাল উদ্দিন খানকে যশোর সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, নড়াইল জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ জসিম উদ্দিনকে ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব, ঝালকাঠি জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহা. আ. ছালেককে নড়াইল জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ফরিদপুর অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তাকে ঝালকাঠি জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ফরিদপুর অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান খলিফাকে চাঁদপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, চাঁদপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ তোফায়েল হোসেনকে কক্সবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, কক্সবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনকে মানিকগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, মানিকগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আমিনুর রহমান মিঞাকে সিরাজগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, সিরাজগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহিদুল ইসলামকে গাইবান্ধা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, গাইবান্ধা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুল মোত্তালিবকে নওগাঁ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, নওগাঁ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. তারিফুজ্জামানকে ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব, জয়পুরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ফজলুল করিমকে বগুড়া সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, বগুড়া সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মাহমুদ হাসানকে জয়পুরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা।
ঢাকার অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামানকে ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব, গোপালগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুহাম্মদ ফয়জুল মোল্লাকে ঢাকার অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, খুলনার অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মাহফুজুর রহমানকে গোপালগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন পাটওয়ারীকে মৌলভীবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, মৌলভীবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. শাহীন আকন্দকে নরসিংদী জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, বাগেরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সেক মুহাম্মদ জালাল উদ্দিনকে রাজবাড়ী জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, রাজবাড়ী জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো, অলিউল ইসলামকে বাগেরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব শুধাংসু কুমার সাহাকে কুমিল্লার অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. আবুল হোসেনকে ঝিনাইদহ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, পিরোজপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমানকে শরীয়তপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, শরীয়তপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আবদুল মান্নানকে পিরোজপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, নাটোর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ শেখকে রাজশাহীর অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, রাজশাহী অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলামকে নাটোর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, চাঁদপুর অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসানকে ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব, ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী প্রধান (গবেষণা ও প্রকাশনা শাখা) মোহাম্মদ মাহবুব আলমকে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মোহাম্মদ রবিউল আলমকে ফরিদপুর অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা।
ইটিআইয়ের সহকারী পরিচালক (ইনসিটু) আবুল কাশেম মোহাম্মদ মাজহারুল ইসলামকে ইটিআইয়ের উপপরিচালক, ইসি সচিবালয়ের সহকারী সচিব (সেবা-১) মো. মমতাজ-আল-শিবলীকে সহকারী সচিব (সংস্থাপন-১), উত্তরা থানা নির্বাচন অফিসার (কুমিল্লার হোমনায় বদলির আদেশাধীন) মো. সাইদুর রহমানকে ইসি সচিবালয়ের সহকারী সচিব, ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামকে ইসি সচিবালয়ের সহকারী সচিব, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা খ ম আরিফুল ইসলামকে ইসি সচিবালয়ের সহকারী প্রধান (গবেষণা ও প্রকাশনা শাখা), ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আজগর আলীকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরে, নোয়াখালী সুবর্ণচর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা নুসরাত জাহানকে কুমিল্লার লাখসাম উপজেলায়, কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. কবির উদ্দিনকে যশোর সদরে, যশোর সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বাদল চন্দ্র অধিকারীকে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলায়, কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুস সালামকে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাংগী উপজেলায়, ফরিদপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুল কাদিরকে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. নাজমুল হাছানকে চাঁদপুর কচুয়া, চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মোস্তফা কামালকে ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায়, রাঙ্গামাটির কাপ্তাই উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মিজ তানিয়া আক্তারকে চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানা নির্বাচন কর্মকর্তা, মেহেরপুরের মুজিবনগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. শেখ তানভীর জামানকে যশোরের অভয়নগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ভোলা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের নির্বাচন কর্মকর্তা এস এম এ কাদেরকে পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, বাগেরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) মো. আব্দুল মজিদকে যশোর সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) এবং বান্দরবান জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) উৎপল বড়ুয়াকে রাঙ্গামাটি জেলা জুরাছড়ি উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) করা হয়েছে।

ইংরেজি নতুন বছরে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়সহ মাঠপর্যায়ের ৬২ কর্মকর্তাকে বিভিন্ন পদে পদায়ন ও বদলি করা হয়েছে। আজ বুধবার রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে ইসির সহকারী সচিব মোহাম্মদ শহীদুর রহমান স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত আলাদা আলাদা আটটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, সিলেট আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুল হালিম খানকে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের পরিচালক (অপারেশন্স), ঢাকা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ফরিদুল ইসলামকে ইসি সচিবালয়ের উপসচিব, চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ইউনুচ আলীকে ঢাকা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, ময়মনসিংহ আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন চৌধুরীকে চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, ইসি সচিবালয়ের উপসচিব (নির্বাচন পরিচালনা-১) মো. আতিয়ার হোসেনকে নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের (ইটিআই) পরিচালক, ফরিদপুর আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) মো. সাইফুল ইসলামকে ইসি সচিবালয়ের উপসচিব (সাধারণ), বরিশাল আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দীনকে ফরিদপুরের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা করা হয়েছে।
রাঙ্গামাটি সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুল আলমকে সিলেট আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব), রাজশাহী সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. শাহিনুর ইসলাম প্রামানিককে ময়মনসিংহ আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি), যশোর সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আনিছুর রহমানকে বরিশাল আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব), ইসি সচিবালয়ের উপসচিব (সাধারণ) রাশেদুল ইসলামকে উপসচিব (নির্বাচন পরিচালনা-১), ইসি সচিবালয়ের উপসচিব মুহাম্মদ মোশাররফ হোসেনকে নেত্রকোনো সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, নেত্রকোনো জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফাকে চুয়াডাঙ্গা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, চুয়াডাঙ্গা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মোতাওয়াক্কিল রহমানকে রাজশাহী সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ইটিআইয়ের পরিচালক মোহাম্মদ মঞ্জুরুল আলমকে সিলেট সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. হেলাল উদ্দিন খানকে যশোর সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, নড়াইল জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ জসিম উদ্দিনকে ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব, ঝালকাঠি জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহা. আ. ছালেককে নড়াইল জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ফরিদপুর অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তাকে ঝালকাঠি জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ফরিদপুর অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান খলিফাকে চাঁদপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, চাঁদপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ তোফায়েল হোসেনকে কক্সবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, কক্সবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনকে মানিকগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, মানিকগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আমিনুর রহমান মিঞাকে সিরাজগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, সিরাজগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহিদুল ইসলামকে গাইবান্ধা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, গাইবান্ধা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুল মোত্তালিবকে নওগাঁ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, নওগাঁ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. তারিফুজ্জামানকে ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব, জয়পুরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ফজলুল করিমকে বগুড়া সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, বগুড়া সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মাহমুদ হাসানকে জয়পুরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা।
ঢাকার অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামানকে ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব, গোপালগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুহাম্মদ ফয়জুল মোল্লাকে ঢাকার অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, খুলনার অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মাহফুজুর রহমানকে গোপালগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন পাটওয়ারীকে মৌলভীবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, মৌলভীবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. শাহীন আকন্দকে নরসিংদী জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, বাগেরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সেক মুহাম্মদ জালাল উদ্দিনকে রাজবাড়ী জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, রাজবাড়ী জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো, অলিউল ইসলামকে বাগেরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব শুধাংসু কুমার সাহাকে কুমিল্লার অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. আবুল হোসেনকে ঝিনাইদহ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, পিরোজপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমানকে শরীয়তপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, শরীয়তপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আবদুল মান্নানকে পিরোজপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, নাটোর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ শেখকে রাজশাহীর অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, রাজশাহী অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলামকে নাটোর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, চাঁদপুর অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসানকে ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব, ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী প্রধান (গবেষণা ও প্রকাশনা শাখা) মোহাম্মদ মাহবুব আলমকে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মোহাম্মদ রবিউল আলমকে ফরিদপুর অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা।
ইটিআইয়ের সহকারী পরিচালক (ইনসিটু) আবুল কাশেম মোহাম্মদ মাজহারুল ইসলামকে ইটিআইয়ের উপপরিচালক, ইসি সচিবালয়ের সহকারী সচিব (সেবা-১) মো. মমতাজ-আল-শিবলীকে সহকারী সচিব (সংস্থাপন-১), উত্তরা থানা নির্বাচন অফিসার (কুমিল্লার হোমনায় বদলির আদেশাধীন) মো. সাইদুর রহমানকে ইসি সচিবালয়ের সহকারী সচিব, ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামকে ইসি সচিবালয়ের সহকারী সচিব, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা খ ম আরিফুল ইসলামকে ইসি সচিবালয়ের সহকারী প্রধান (গবেষণা ও প্রকাশনা শাখা), ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আজগর আলীকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরে, নোয়াখালী সুবর্ণচর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা নুসরাত জাহানকে কুমিল্লার লাখসাম উপজেলায়, কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. কবির উদ্দিনকে যশোর সদরে, যশোর সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বাদল চন্দ্র অধিকারীকে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলায়, কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুস সালামকে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাংগী উপজেলায়, ফরিদপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুল কাদিরকে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. নাজমুল হাছানকে চাঁদপুর কচুয়া, চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মোস্তফা কামালকে ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায়, রাঙ্গামাটির কাপ্তাই উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মিজ তানিয়া আক্তারকে চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানা নির্বাচন কর্মকর্তা, মেহেরপুরের মুজিবনগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. শেখ তানভীর জামানকে যশোরের অভয়নগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ভোলা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের নির্বাচন কর্মকর্তা এস এম এ কাদেরকে পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, বাগেরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) মো. আব্দুল মজিদকে যশোর সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) এবং বান্দরবান জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) উৎপল বড়ুয়াকে রাঙ্গামাটি জেলা জুরাছড়ি উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) করা হয়েছে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইংরেজি নতুন বছরে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়সহ মাঠপর্যায়ের ৬২ কর্মকর্তাকে বিভিন্ন পদে পদায়ন ও বদলি করা হয়েছে। আজ বুধবার রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে ইসির সহকারী সচিব মোহাম্মদ শহীদুর রহমান স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত আলাদা আলাদা আটটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, সিলেট আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুল হালিম খানকে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের পরিচালক (অপারেশন্স), ঢাকা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ফরিদুল ইসলামকে ইসি সচিবালয়ের উপসচিব, চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ইউনুচ আলীকে ঢাকা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, ময়মনসিংহ আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন চৌধুরীকে চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, ইসি সচিবালয়ের উপসচিব (নির্বাচন পরিচালনা-১) মো. আতিয়ার হোসেনকে নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের (ইটিআই) পরিচালক, ফরিদপুর আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) মো. সাইফুল ইসলামকে ইসি সচিবালয়ের উপসচিব (সাধারণ), বরিশাল আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দীনকে ফরিদপুরের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা করা হয়েছে।
রাঙ্গামাটি সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুল আলমকে সিলেট আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব), রাজশাহী সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. শাহিনুর ইসলাম প্রামানিককে ময়মনসিংহ আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি), যশোর সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আনিছুর রহমানকে বরিশাল আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব), ইসি সচিবালয়ের উপসচিব (সাধারণ) রাশেদুল ইসলামকে উপসচিব (নির্বাচন পরিচালনা-১), ইসি সচিবালয়ের উপসচিব মুহাম্মদ মোশাররফ হোসেনকে নেত্রকোনো সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, নেত্রকোনো জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফাকে চুয়াডাঙ্গা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, চুয়াডাঙ্গা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মোতাওয়াক্কিল রহমানকে রাজশাহী সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ইটিআইয়ের পরিচালক মোহাম্মদ মঞ্জুরুল আলমকে সিলেট সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. হেলাল উদ্দিন খানকে যশোর সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, নড়াইল জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ জসিম উদ্দিনকে ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব, ঝালকাঠি জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহা. আ. ছালেককে নড়াইল জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ফরিদপুর অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তাকে ঝালকাঠি জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ফরিদপুর অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান খলিফাকে চাঁদপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, চাঁদপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ তোফায়েল হোসেনকে কক্সবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, কক্সবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনকে মানিকগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, মানিকগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আমিনুর রহমান মিঞাকে সিরাজগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, সিরাজগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহিদুল ইসলামকে গাইবান্ধা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, গাইবান্ধা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুল মোত্তালিবকে নওগাঁ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, নওগাঁ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. তারিফুজ্জামানকে ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব, জয়পুরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ফজলুল করিমকে বগুড়া সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, বগুড়া সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মাহমুদ হাসানকে জয়পুরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা।
ঢাকার অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামানকে ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব, গোপালগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুহাম্মদ ফয়জুল মোল্লাকে ঢাকার অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, খুলনার অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মাহফুজুর রহমানকে গোপালগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন পাটওয়ারীকে মৌলভীবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, মৌলভীবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. শাহীন আকন্দকে নরসিংদী জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, বাগেরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সেক মুহাম্মদ জালাল উদ্দিনকে রাজবাড়ী জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, রাজবাড়ী জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো, অলিউল ইসলামকে বাগেরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব শুধাংসু কুমার সাহাকে কুমিল্লার অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. আবুল হোসেনকে ঝিনাইদহ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, পিরোজপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমানকে শরীয়তপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, শরীয়তপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আবদুল মান্নানকে পিরোজপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, নাটোর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ শেখকে রাজশাহীর অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, রাজশাহী অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলামকে নাটোর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, চাঁদপুর অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসানকে ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব, ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী প্রধান (গবেষণা ও প্রকাশনা শাখা) মোহাম্মদ মাহবুব আলমকে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মোহাম্মদ রবিউল আলমকে ফরিদপুর অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা।
ইটিআইয়ের সহকারী পরিচালক (ইনসিটু) আবুল কাশেম মোহাম্মদ মাজহারুল ইসলামকে ইটিআইয়ের উপপরিচালক, ইসি সচিবালয়ের সহকারী সচিব (সেবা-১) মো. মমতাজ-আল-শিবলীকে সহকারী সচিব (সংস্থাপন-১), উত্তরা থানা নির্বাচন অফিসার (কুমিল্লার হোমনায় বদলির আদেশাধীন) মো. সাইদুর রহমানকে ইসি সচিবালয়ের সহকারী সচিব, ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামকে ইসি সচিবালয়ের সহকারী সচিব, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা খ ম আরিফুল ইসলামকে ইসি সচিবালয়ের সহকারী প্রধান (গবেষণা ও প্রকাশনা শাখা), ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আজগর আলীকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরে, নোয়াখালী সুবর্ণচর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা নুসরাত জাহানকে কুমিল্লার লাখসাম উপজেলায়, কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. কবির উদ্দিনকে যশোর সদরে, যশোর সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বাদল চন্দ্র অধিকারীকে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলায়, কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুস সালামকে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাংগী উপজেলায়, ফরিদপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুল কাদিরকে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. নাজমুল হাছানকে চাঁদপুর কচুয়া, চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মোস্তফা কামালকে ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায়, রাঙ্গামাটির কাপ্তাই উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মিজ তানিয়া আক্তারকে চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানা নির্বাচন কর্মকর্তা, মেহেরপুরের মুজিবনগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. শেখ তানভীর জামানকে যশোরের অভয়নগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ভোলা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের নির্বাচন কর্মকর্তা এস এম এ কাদেরকে পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, বাগেরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) মো. আব্দুল মজিদকে যশোর সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) এবং বান্দরবান জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) উৎপল বড়ুয়াকে রাঙ্গামাটি জেলা জুরাছড়ি উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) করা হয়েছে।

ইংরেজি নতুন বছরে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়সহ মাঠপর্যায়ের ৬২ কর্মকর্তাকে বিভিন্ন পদে পদায়ন ও বদলি করা হয়েছে। আজ বুধবার রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে ইসির সহকারী সচিব মোহাম্মদ শহীদুর রহমান স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত আলাদা আলাদা আটটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, সিলেট আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুল হালিম খানকে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের পরিচালক (অপারেশন্স), ঢাকা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ফরিদুল ইসলামকে ইসি সচিবালয়ের উপসচিব, চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ইউনুচ আলীকে ঢাকা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, ময়মনসিংহ আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন চৌধুরীকে চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, ইসি সচিবালয়ের উপসচিব (নির্বাচন পরিচালনা-১) মো. আতিয়ার হোসেনকে নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের (ইটিআই) পরিচালক, ফরিদপুর আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) মো. সাইফুল ইসলামকে ইসি সচিবালয়ের উপসচিব (সাধারণ), বরিশাল আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দীনকে ফরিদপুরের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা করা হয়েছে।
রাঙ্গামাটি সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুল আলমকে সিলেট আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব), রাজশাহী সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. শাহিনুর ইসলাম প্রামানিককে ময়মনসিংহ আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি), যশোর সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আনিছুর রহমানকে বরিশাল আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব), ইসি সচিবালয়ের উপসচিব (সাধারণ) রাশেদুল ইসলামকে উপসচিব (নির্বাচন পরিচালনা-১), ইসি সচিবালয়ের উপসচিব মুহাম্মদ মোশাররফ হোসেনকে নেত্রকোনো সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, নেত্রকোনো জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফাকে চুয়াডাঙ্গা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, চুয়াডাঙ্গা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মোতাওয়াক্কিল রহমানকে রাজশাহী সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ইটিআইয়ের পরিচালক মোহাম্মদ মঞ্জুরুল আলমকে সিলেট সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. হেলাল উদ্দিন খানকে যশোর সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, নড়াইল জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ জসিম উদ্দিনকে ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব, ঝালকাঠি জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহা. আ. ছালেককে নড়াইল জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ফরিদপুর অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তাকে ঝালকাঠি জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ফরিদপুর অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান খলিফাকে চাঁদপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, চাঁদপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ তোফায়েল হোসেনকে কক্সবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, কক্সবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনকে মানিকগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, মানিকগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আমিনুর রহমান মিঞাকে সিরাজগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, সিরাজগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহিদুল ইসলামকে গাইবান্ধা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, গাইবান্ধা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুল মোত্তালিবকে নওগাঁ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, নওগাঁ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. তারিফুজ্জামানকে ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব, জয়পুরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ফজলুল করিমকে বগুড়া সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, বগুড়া সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মাহমুদ হাসানকে জয়পুরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা।
ঢাকার অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামানকে ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব, গোপালগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুহাম্মদ ফয়জুল মোল্লাকে ঢাকার অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, খুলনার অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মাহফুজুর রহমানকে গোপালগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন পাটওয়ারীকে মৌলভীবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, মৌলভীবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. শাহীন আকন্দকে নরসিংদী জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, বাগেরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সেক মুহাম্মদ জালাল উদ্দিনকে রাজবাড়ী জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, রাজবাড়ী জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো, অলিউল ইসলামকে বাগেরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব শুধাংসু কুমার সাহাকে কুমিল্লার অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. আবুল হোসেনকে ঝিনাইদহ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, পিরোজপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমানকে শরীয়তপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, শরীয়তপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আবদুল মান্নানকে পিরোজপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, নাটোর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ শেখকে রাজশাহীর অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, রাজশাহী অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলামকে নাটোর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, চাঁদপুর অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসানকে ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব, ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী প্রধান (গবেষণা ও প্রকাশনা শাখা) মোহাম্মদ মাহবুব আলমকে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মোহাম্মদ রবিউল আলমকে ফরিদপুর অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা।
ইটিআইয়ের সহকারী পরিচালক (ইনসিটু) আবুল কাশেম মোহাম্মদ মাজহারুল ইসলামকে ইটিআইয়ের উপপরিচালক, ইসি সচিবালয়ের সহকারী সচিব (সেবা-১) মো. মমতাজ-আল-শিবলীকে সহকারী সচিব (সংস্থাপন-১), উত্তরা থানা নির্বাচন অফিসার (কুমিল্লার হোমনায় বদলির আদেশাধীন) মো. সাইদুর রহমানকে ইসি সচিবালয়ের সহকারী সচিব, ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামকে ইসি সচিবালয়ের সহকারী সচিব, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা খ ম আরিফুল ইসলামকে ইসি সচিবালয়ের সহকারী প্রধান (গবেষণা ও প্রকাশনা শাখা), ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আজগর আলীকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরে, নোয়াখালী সুবর্ণচর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা নুসরাত জাহানকে কুমিল্লার লাখসাম উপজেলায়, কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. কবির উদ্দিনকে যশোর সদরে, যশোর সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বাদল চন্দ্র অধিকারীকে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলায়, কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুস সালামকে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাংগী উপজেলায়, ফরিদপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুল কাদিরকে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. নাজমুল হাছানকে চাঁদপুর কচুয়া, চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মোস্তফা কামালকে ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায়, রাঙ্গামাটির কাপ্তাই উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মিজ তানিয়া আক্তারকে চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানা নির্বাচন কর্মকর্তা, মেহেরপুরের মুজিবনগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. শেখ তানভীর জামানকে যশোরের অভয়নগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ভোলা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের নির্বাচন কর্মকর্তা এস এম এ কাদেরকে পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, বাগেরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) মো. আব্দুল মজিদকে যশোর সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) এবং বান্দরবান জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) উৎপল বড়ুয়াকে রাঙ্গামাটি জেলা জুরাছড়ি উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) করা হয়েছে।

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। আজ সোমবার বিকেলে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহর সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১২ মিনিট আগে
অসদাচরণ ও পলায়নের অভিযোগে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. শাহিনুর রহমানকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তবে চাকরিচ্যুতির আগেই তিনি চাকরি থেকে অব্যাহতি চেয়েছিলেন। আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
সরকারের কাছে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায়-সম্পর্কিত সুপারিশ দিতে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামীকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে এ সুপারিশ পেশ করা হবে।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির কার্যক্রম ভবিষ্যতের রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে বলে মনে করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘এগুলো মহামূল্যবান সম্পদ। জাতি হিসেবে আমরা কোন প্রেক্ষাপটে কী প্রক্রিয়ায় কোন সিদ্ধান্তে পৌঁছালাম, তা সকলের জন্য দীর্ঘ...
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। আজ সোমবার বিকেলে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহর সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে ইসি সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদও উপস্থিত ছিলেন। তবে বৈঠক শেষে গণমাধ্যমে কথা বলেননি ইইউ রাষ্ট্রদূত।
বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, ‘ইইউ আমাদের নির্বাচনী প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চেয়েছে। এ ছাড়া তারা আগামী সংসদ নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাবে। এ জন্য তারা একটি প্রাক-নির্বাচনী মূল্যায়ন দল পাঠাবে।’
এর আগে গত ২৯ সেপ্টেম্বর ইইউর সাত সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল ইসির সঙ্গে বৈঠক করে। বৈঠক শেষে ইসি সচিব জানান, নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে ইইউর একটি বড় দল বাংলাদেশে আসবে। প্রায় ১৫০ সদস্যের এই পর্যবেক্ষক দল নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পর থেকে ধাপে ধাপে বাংলাদেশে আসবে।
ইসি সচিব আরও জানান, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও নির্বাচন কমিশনের মধ্যে একটি ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে পর্যবেক্ষক মিশন বাস্তবায়ন করা হবে। পুরো নির্বাচনী প্রক্রিয়া শেষে গেজেট প্রকাশ পর্যন্ত তারা পর্যবেক্ষণ কার্যক্রম চালাবে।

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। আজ সোমবার বিকেলে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহর সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে ইসি সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদও উপস্থিত ছিলেন। তবে বৈঠক শেষে গণমাধ্যমে কথা বলেননি ইইউ রাষ্ট্রদূত।
বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, ‘ইইউ আমাদের নির্বাচনী প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চেয়েছে। এ ছাড়া তারা আগামী সংসদ নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাবে। এ জন্য তারা একটি প্রাক-নির্বাচনী মূল্যায়ন দল পাঠাবে।’
এর আগে গত ২৯ সেপ্টেম্বর ইইউর সাত সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল ইসির সঙ্গে বৈঠক করে। বৈঠক শেষে ইসি সচিব জানান, নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে ইইউর একটি বড় দল বাংলাদেশে আসবে। প্রায় ১৫০ সদস্যের এই পর্যবেক্ষক দল নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পর থেকে ধাপে ধাপে বাংলাদেশে আসবে।
ইসি সচিব আরও জানান, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও নির্বাচন কমিশনের মধ্যে একটি ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে পর্যবেক্ষক মিশন বাস্তবায়ন করা হবে। পুরো নির্বাচনী প্রক্রিয়া শেষে গেজেট প্রকাশ পর্যন্ত তারা পর্যবেক্ষণ কার্যক্রম চালাবে।

ইংরেজি নতুন বছরে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়সহ মাঠপর্যায়ের ৬২ কর্মকর্তাকে বিভিন্ন পদে পদায়ন ও বদলি করা হয়েছে। আজ বুধবার রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে ইসির সহকারী সচিব মোহাম্মদ শহীদুর রহমান স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত আলাদা আলাদা আটটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
০১ জানুয়ারি ২০২৫
অসদাচরণ ও পলায়নের অভিযোগে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. শাহিনুর রহমানকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তবে চাকরিচ্যুতির আগেই তিনি চাকরি থেকে অব্যাহতি চেয়েছিলেন। আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
সরকারের কাছে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায়-সম্পর্কিত সুপারিশ দিতে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামীকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে এ সুপারিশ পেশ করা হবে।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির কার্যক্রম ভবিষ্যতের রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে বলে মনে করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘এগুলো মহামূল্যবান সম্পদ। জাতি হিসেবে আমরা কোন প্রেক্ষাপটে কী প্রক্রিয়ায় কোন সিদ্ধান্তে পৌঁছালাম, তা সকলের জন্য দীর্ঘ...
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অসদাচরণ ও পলায়নের অভিযোগে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. শাহিনুর রহমানকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তবে চাকরিচ্যুতির আগেই তিনি চাকরি থেকে অব্যাহতি চেয়েছিলেন। আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আগারগাঁও বিভাগীয় অফিসের সহকারী পরিচালক শাহিনুর রহমানকে গত বছরের ৩০ মে গোপালগঞ্জের আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে বদলি করা হয়। বদলি আদেশের পর কর্মস্থলে যোগদানের জন্য গত বছরের ৮ জুলাই আগের কর্মস্থল থেকে রিলিজ লেটার বা ছাড়পত্র দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি বদলি করা কর্মস্থলে যোগদান করেননি।
পরে তিনি ৯ জুলাই চাকরি থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেন। আবেদন মঞ্জুর হওয়ার আগেই কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকেন। এ জন্য ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর হতে গত বছরের ৩ আগস্ট কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি নোটিশের জবাব দেননি। এরপর কর্তৃপক্ষের বিনা অনুমতিতে ১৪১ দিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকেন।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, শাহিনুর রহমান বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসে কর্মরত থাকাকালে নিজ পেশা ‘সরকারি চাকরি’ গোপন করে ‘শিক্ষক’ পেশা উল্লেখ করে নিজেই নিজের পাসপোর্টের আবেদন করেন। পরে তা নিজেই গ্রহণ করেন। তাঁর এই আচরণ ২০১৮ সালের সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা ৩(খ) বিধি মোতাবেক ‘অসদাচরণ’ এবং ৩(গ) বিধি মোতাবেক ‘পলায়ন’-এর শামিল। এ কারণে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হয়। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি অভিযোগনামা দেওয়া হয়। তিনি অভিযোগনামার জবাব দেননি এবং ব্যক্তিগত শুনানির জন্য আবেদন করেননি।
গত ২৭ এপ্রিল তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়। তদন্ত প্রতিবেদনে তাঁর বিরুদ্ধে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়। তাঁর বিরুদ্ধে আনীত ‘অসদাচরণ’ ও ‘পলায়ন’-এর অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিধিমালার ৪(৩)(ঘ) অনুযায়ী ‘চাকরি হতে বরখাস্তকরণ’-এর প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিষয়টি বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনে পাঠানো হলে সেখান থেকে তাঁকে ‘বরখাস্তকরণ’-এর বিষয়ে একমত পোষণ করে গুরুদণ্ডের পরামর্শ দেওয়া হয়।

অসদাচরণ ও পলায়নের অভিযোগে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. শাহিনুর রহমানকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তবে চাকরিচ্যুতির আগেই তিনি চাকরি থেকে অব্যাহতি চেয়েছিলেন। আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আগারগাঁও বিভাগীয় অফিসের সহকারী পরিচালক শাহিনুর রহমানকে গত বছরের ৩০ মে গোপালগঞ্জের আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে বদলি করা হয়। বদলি আদেশের পর কর্মস্থলে যোগদানের জন্য গত বছরের ৮ জুলাই আগের কর্মস্থল থেকে রিলিজ লেটার বা ছাড়পত্র দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি বদলি করা কর্মস্থলে যোগদান করেননি।
পরে তিনি ৯ জুলাই চাকরি থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেন। আবেদন মঞ্জুর হওয়ার আগেই কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকেন। এ জন্য ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর হতে গত বছরের ৩ আগস্ট কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি নোটিশের জবাব দেননি। এরপর কর্তৃপক্ষের বিনা অনুমতিতে ১৪১ দিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকেন।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, শাহিনুর রহমান বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসে কর্মরত থাকাকালে নিজ পেশা ‘সরকারি চাকরি’ গোপন করে ‘শিক্ষক’ পেশা উল্লেখ করে নিজেই নিজের পাসপোর্টের আবেদন করেন। পরে তা নিজেই গ্রহণ করেন। তাঁর এই আচরণ ২০১৮ সালের সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা ৩(খ) বিধি মোতাবেক ‘অসদাচরণ’ এবং ৩(গ) বিধি মোতাবেক ‘পলায়ন’-এর শামিল। এ কারণে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হয়। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি অভিযোগনামা দেওয়া হয়। তিনি অভিযোগনামার জবাব দেননি এবং ব্যক্তিগত শুনানির জন্য আবেদন করেননি।
গত ২৭ এপ্রিল তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়। তদন্ত প্রতিবেদনে তাঁর বিরুদ্ধে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়। তাঁর বিরুদ্ধে আনীত ‘অসদাচরণ’ ও ‘পলায়ন’-এর অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিধিমালার ৪(৩)(ঘ) অনুযায়ী ‘চাকরি হতে বরখাস্তকরণ’-এর প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিষয়টি বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনে পাঠানো হলে সেখান থেকে তাঁকে ‘বরখাস্তকরণ’-এর বিষয়ে একমত পোষণ করে গুরুদণ্ডের পরামর্শ দেওয়া হয়।

ইংরেজি নতুন বছরে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়সহ মাঠপর্যায়ের ৬২ কর্মকর্তাকে বিভিন্ন পদে পদায়ন ও বদলি করা হয়েছে। আজ বুধবার রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে ইসির সহকারী সচিব মোহাম্মদ শহীদুর রহমান স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত আলাদা আলাদা আটটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
০১ জানুয়ারি ২০২৫
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। আজ সোমবার বিকেলে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহর সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১২ মিনিট আগে
সরকারের কাছে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায়-সম্পর্কিত সুপারিশ দিতে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামীকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে এ সুপারিশ পেশ করা হবে।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির কার্যক্রম ভবিষ্যতের রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে বলে মনে করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘এগুলো মহামূল্যবান সম্পদ। জাতি হিসেবে আমরা কোন প্রেক্ষাপটে কী প্রক্রিয়ায় কোন সিদ্ধান্তে পৌঁছালাম, তা সকলের জন্য দীর্ঘ...
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারের কাছে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায়-সম্পর্কিত সুপারিশ দিতে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামীকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে এ সুপারিশ পেশ করা হবে।
আজ সোমবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে কমিশনের সমাপনী বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে উপস্থিত ছিলেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. মো. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
সমাপনী বৈঠকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের পর থেকে চূড়ান্ত সুপারিশ প্রদান পর্যন্ত সব ডকুমেন্ট, আলোচনার ভিডিও, অডিও, ছবি সংরক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা।
মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘এগুলো মহামূল্যবান সম্পদ। জাতি হিসেবে আমরা কোন প্রেক্ষাপটে কী প্রক্রিয়ায় কোন সিদ্ধান্তে পৌঁছালাম, তা সবার জন্য দীর্ঘ মেয়াদে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা এবং উন্মুক্ত থাকা দরকার। যত বৈঠক হয়েছে, সেগুলোর ছবি ও ভিডিও, যত চিঠি চালাচালি হয়েছে—সব ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করতে হবে এবং ক্যাটাগরি করে রাখতে হবে। টেলিভিশনে যেসব আলোচনা লাইভ প্রচার হয়েছে, সেগুলো খণ্ড খণ্ড আকারে সংরক্ষণ করতে হবে। কারণ, এগুলো হবে ইতিহাসের চিরজীবন্ত দলিল। যারা গবেষণা করতে চায় তারা যেন এগুলো দেখে কাজে লাগাতে পারে। প্রজন্মের পর প্রজন্মে এই ডকুমেন্ট থেকে যাবে। এ দলিলগুলোই ভবিষ্যতের রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে।’
এ সময় রাজনৈতিক দল, ঐকমত্য কমিশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারী, গবেষক ও গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান প্রধান উপদেষ্টা।
সমাপনী বৈঠকে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা চূড়ান্ত করার পাশাপাশি অন্য সংস্কার কমিশনগুলোর সুপারিশ বাস্তবায়নেও সরকারকে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন কমিশনের সদস্যরা।
‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশন বাংলাদেশে একটি স্থায়ী জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্রের ভিত্তি স্থাপনের জন্য কাজ করেছে’ উল্লেখ করে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের পাশাপাশি আইন বিশেষজ্ঞ, বিচারপতি, শিক্ষাবিদসহ নাগরিক সমাজের বিশিষ্টজনের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ চূড়ান্ত করা হয়েছে।’
কমিশনের সহসভাপতি আরও বলেন, ‘চব্বিশের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের তিনটি মূল দায়িত্বের (বিচার, সংস্কার, নির্বাচন) একটি কাঠামোগত সংস্কার। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান দায়িত্ব ছিল সংস্কারের একটি রূপরেখা তৈরি করা। মিল-অমিল সত্ত্বেও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেও সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা দৃশ্যমান ছিল। তারা বরাবরই আমাদের সব ধরনের সহযোগিতা করেছেন। দিনের পর দিন অত্যন্ত ধৈর্য ও বিচক্ষণতার সঙ্গে সংলাপে অংশ নিয়েছেন।’
অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘চব্বিশের ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অভ্যুত্থান আমাদের যে সুযোগ দিয়েছে, সেটা যেন হারিয়ে না ফেলি। কমিশন সংস্কারকেই অগ্রাধিকার দিয়েছে, যাতে ভবিষ্যতে জনগণ কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন দেখতে পারে। কমিশন দায়িত্ব শেষ করল। কাল আনুষ্ঠানিকভাবে সুপারিশ হস্তান্তর করা হবে। কমিশনের মেয়াদ শেষ হবে ৩১ অক্টোবর। এরপরও সরকারের প্রয়োজন হলে এ দেশের নাগরিক হিসেবে আমরা ব্যক্তিগতভাবে সহযোগিতা প্রদানের চেষ্টা করব।’
নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রধান ও কমিশন সদস্য বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে সবাই সরকারের নিবিষ্টতা ও সাহসিকতা প্রত্যাশা করে। গণ-অভ্যুত্থানে এত তাজা প্রাণ ঝরে গেল, এত মানুষ আহত হলো—এটা স্মরণে রেখে প্রয়োজনীয় সংস্কার যাতে নিশ্চিত হয়। এ সুযোগ যেন না হারাই।’
কমিশনের সদস্য বিচারপতি এমদাদুল হক বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে ঐক্য ছিল একই রকম আন্তরিকতার প্রতিফলন ছিল কমিশনের বৈঠকগুলোতে। এটা খুবই ইতিবাচক দিক।’
পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান ও কমিশন সদস্য সফর রাজ বলেন, ‘প্রথমবারের মতো রাজনৈতিক দলগুলো বসে ধৈর্যের সঙ্গে আলোচনা করেছে। ভবিষ্যতেও যেন এ ধরনের সৌহার্দ্য থাকে, এটিই আমাদের প্রত্যাশা।’
দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ও কমিশন সদস্য ড. ইফতেখারুজ্জামান জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পাশাপাশি দুদক সংস্কারেও সরকারকে দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার বলেন, ‘যতগুলো শহীদ পরিবারের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি, তাঁরা প্রত্যেকে আমাদের জানিয়েছেন সংস্কার নিশ্চিত করা না হলে তাঁদের সন্তানদের জীবন উৎসর্গ করা বৃথা যাবে বলে তাঁরা মনে করেন। যারা জুলাইয়ে জীবন দিল তারাই এর মূল ভিত্তি।’
আগামীকাল দুপুর ১২টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আনুষ্ঠানিকভাবে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায়-সম্পর্কিত সুপারিশ হস্তান্তর করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।

সরকারের কাছে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায়-সম্পর্কিত সুপারিশ দিতে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামীকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে এ সুপারিশ পেশ করা হবে।
আজ সোমবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে কমিশনের সমাপনী বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে উপস্থিত ছিলেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. মো. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
সমাপনী বৈঠকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের পর থেকে চূড়ান্ত সুপারিশ প্রদান পর্যন্ত সব ডকুমেন্ট, আলোচনার ভিডিও, অডিও, ছবি সংরক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা।
মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘এগুলো মহামূল্যবান সম্পদ। জাতি হিসেবে আমরা কোন প্রেক্ষাপটে কী প্রক্রিয়ায় কোন সিদ্ধান্তে পৌঁছালাম, তা সবার জন্য দীর্ঘ মেয়াদে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা এবং উন্মুক্ত থাকা দরকার। যত বৈঠক হয়েছে, সেগুলোর ছবি ও ভিডিও, যত চিঠি চালাচালি হয়েছে—সব ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করতে হবে এবং ক্যাটাগরি করে রাখতে হবে। টেলিভিশনে যেসব আলোচনা লাইভ প্রচার হয়েছে, সেগুলো খণ্ড খণ্ড আকারে সংরক্ষণ করতে হবে। কারণ, এগুলো হবে ইতিহাসের চিরজীবন্ত দলিল। যারা গবেষণা করতে চায় তারা যেন এগুলো দেখে কাজে লাগাতে পারে। প্রজন্মের পর প্রজন্মে এই ডকুমেন্ট থেকে যাবে। এ দলিলগুলোই ভবিষ্যতের রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে।’
এ সময় রাজনৈতিক দল, ঐকমত্য কমিশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারী, গবেষক ও গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান প্রধান উপদেষ্টা।
সমাপনী বৈঠকে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা চূড়ান্ত করার পাশাপাশি অন্য সংস্কার কমিশনগুলোর সুপারিশ বাস্তবায়নেও সরকারকে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন কমিশনের সদস্যরা।
‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশন বাংলাদেশে একটি স্থায়ী জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্রের ভিত্তি স্থাপনের জন্য কাজ করেছে’ উল্লেখ করে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের পাশাপাশি আইন বিশেষজ্ঞ, বিচারপতি, শিক্ষাবিদসহ নাগরিক সমাজের বিশিষ্টজনের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ চূড়ান্ত করা হয়েছে।’
কমিশনের সহসভাপতি আরও বলেন, ‘চব্বিশের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের তিনটি মূল দায়িত্বের (বিচার, সংস্কার, নির্বাচন) একটি কাঠামোগত সংস্কার। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান দায়িত্ব ছিল সংস্কারের একটি রূপরেখা তৈরি করা। মিল-অমিল সত্ত্বেও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেও সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা দৃশ্যমান ছিল। তারা বরাবরই আমাদের সব ধরনের সহযোগিতা করেছেন। দিনের পর দিন অত্যন্ত ধৈর্য ও বিচক্ষণতার সঙ্গে সংলাপে অংশ নিয়েছেন।’
অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘চব্বিশের ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অভ্যুত্থান আমাদের যে সুযোগ দিয়েছে, সেটা যেন হারিয়ে না ফেলি। কমিশন সংস্কারকেই অগ্রাধিকার দিয়েছে, যাতে ভবিষ্যতে জনগণ কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন দেখতে পারে। কমিশন দায়িত্ব শেষ করল। কাল আনুষ্ঠানিকভাবে সুপারিশ হস্তান্তর করা হবে। কমিশনের মেয়াদ শেষ হবে ৩১ অক্টোবর। এরপরও সরকারের প্রয়োজন হলে এ দেশের নাগরিক হিসেবে আমরা ব্যক্তিগতভাবে সহযোগিতা প্রদানের চেষ্টা করব।’
নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রধান ও কমিশন সদস্য বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে সবাই সরকারের নিবিষ্টতা ও সাহসিকতা প্রত্যাশা করে। গণ-অভ্যুত্থানে এত তাজা প্রাণ ঝরে গেল, এত মানুষ আহত হলো—এটা স্মরণে রেখে প্রয়োজনীয় সংস্কার যাতে নিশ্চিত হয়। এ সুযোগ যেন না হারাই।’
কমিশনের সদস্য বিচারপতি এমদাদুল হক বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে ঐক্য ছিল একই রকম আন্তরিকতার প্রতিফলন ছিল কমিশনের বৈঠকগুলোতে। এটা খুবই ইতিবাচক দিক।’
পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান ও কমিশন সদস্য সফর রাজ বলেন, ‘প্রথমবারের মতো রাজনৈতিক দলগুলো বসে ধৈর্যের সঙ্গে আলোচনা করেছে। ভবিষ্যতেও যেন এ ধরনের সৌহার্দ্য থাকে, এটিই আমাদের প্রত্যাশা।’
দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ও কমিশন সদস্য ড. ইফতেখারুজ্জামান জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পাশাপাশি দুদক সংস্কারেও সরকারকে দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার বলেন, ‘যতগুলো শহীদ পরিবারের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি, তাঁরা প্রত্যেকে আমাদের জানিয়েছেন সংস্কার নিশ্চিত করা না হলে তাঁদের সন্তানদের জীবন উৎসর্গ করা বৃথা যাবে বলে তাঁরা মনে করেন। যারা জুলাইয়ে জীবন দিল তারাই এর মূল ভিত্তি।’
আগামীকাল দুপুর ১২টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আনুষ্ঠানিকভাবে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায়-সম্পর্কিত সুপারিশ হস্তান্তর করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।

ইংরেজি নতুন বছরে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়সহ মাঠপর্যায়ের ৬২ কর্মকর্তাকে বিভিন্ন পদে পদায়ন ও বদলি করা হয়েছে। আজ বুধবার রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে ইসির সহকারী সচিব মোহাম্মদ শহীদুর রহমান স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত আলাদা আলাদা আটটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
০১ জানুয়ারি ২০২৫
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। আজ সোমবার বিকেলে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহর সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১২ মিনিট আগে
অসদাচরণ ও পলায়নের অভিযোগে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. শাহিনুর রহমানকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তবে চাকরিচ্যুতির আগেই তিনি চাকরি থেকে অব্যাহতি চেয়েছিলেন। আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির কার্যক্রম ভবিষ্যতের রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে বলে মনে করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘এগুলো মহামূল্যবান সম্পদ। জাতি হিসেবে আমরা কোন প্রেক্ষাপটে কী প্রক্রিয়ায় কোন সিদ্ধান্তে পৌঁছালাম, তা সকলের জন্য দীর্ঘ...
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির কার্যক্রম ভবিষ্যতের রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে বলে মনে করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘এগুলো মহামূল্যবান সম্পদ। জাতি হিসেবে আমরা কোন প্রেক্ষাপটে কী প্রক্রিয়ায় কোন সিদ্ধান্তে পৌঁছালাম, তা সকলের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা এবং উন্মুক্ত থাকা দরকার।’
আজ সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সমাপনী বৈঠকে এসব কথা বলেন কমিশন সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সভায় প্রধান উপদেষ্টা সভাপতিত্ব করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে উপস্থিত ছিলেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. মো. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারের কাছে আগামীকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় সম্পর্কিত সুপারিশ জমা দেবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন; যেখানে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা উপস্থিত থাকবেন।
সমাপনী বৈঠকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের পর থেকে চূড়ান্ত সুপারিশ দেওয়া পর্যন্ত সমস্ত ডকুমেন্ট, আলোচনার ভিডিও, অডিও ও ছবি সংরক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘এগুলো মহামূল্যবান সম্পদ। জাতি হিসেবে আমরা কোন প্রেক্ষাপটে কী প্রক্রিয়ায় কোন সিদ্ধান্তে পৌঁছালাম, তা সকলের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা এবং উন্মুক্ত থাকা দরকার। যত বৈঠক হয়েছে, সেগুলোর ছবি ও ভিডিও, যত চিঠি চালাচালি হয়েছে—সমস্ত ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করতে হবে এবং ক্যাটাগরি করে রাখতে হবে। টেলিভিশনে যেসব আলোচনা লাইভ প্রচার হয়েছে, সেগুলো খণ্ড খণ্ড আকারে সংরক্ষণ করতে হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘কারণ, এগুলো হবে ইতিহাসের চিরজীবন্ত দলিল। যারা গবেষণা করতে চায়, তারা যেন এগুলো দেখে কাজে লাগাতে পারে। প্রজন্মের পর প্রজন্মে এই ডকুমেন্টস থেকে যাবে। এই দলিলগুলোই ভবিষ্যতের রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে।’
এ সময় রাজনৈতিক দল, ঐকমত্য কমিশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারী, গবেষক ও গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান প্রধান উপদেষ্টা।
সমাপনী বৈঠকে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা চূড়ান্ত করার পাশাপাশি অন্য সংস্কার কমিশনগুলোর সুপারিশ বাস্তবায়নেও সরকারকে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন কমিশন সদস্যরা।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন বাংলাদেশে একটি স্থায়ী জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্রের ভিত্তি স্থাপনের জন্য কাজ করেছে—উল্লেখ করে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, রাজনৈতিক দলের পাশাপাশি আইন বিশেষজ্ঞ, বিচারপতি, শিক্ষাবিদসহ নাগরিক সমাজের বিশিষ্টজনের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ চূড়ান্ত করা হয়েছে।
আলী রীয়াজ আরও বলেন, ‘চব্বিশের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের তিনটি মূল দায়িত্বের (বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন) একটি কাঠামোগত সংস্কার। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান দায়িত্ব ছিল সংস্কারের একটি রূপরেখা তৈরি করা। মিল-অমিল সত্ত্বেও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেও সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা দৃশ্যমান ছিল। তারা বরাবরই আমাদের সব ধরনের সহযোগিতা করেছে। দিনের পর দিন অত্যন্ত ধৈর্য ও বিচক্ষণতার সঙ্গে সংলাপে অংশ নিয়েছে।’
ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি বলেন, ‘চব্বিশে ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণ-অভ্যুত্থান আমাদের যে সুযোগ দিয়েছে, সেটা যেন হারিয়ে না ফেলি। কমিশন সংস্কারকেই অগ্রাধিকার দিয়েছে, যাতে ভবিষ্যতে জনগণ কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন দেখতে পারে। কমিশন দায়িত্ব শেষ করল। আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর হবে। কমিশনের মেয়াদ শেষ হবে ৩১ অক্টোবর। এরপরেও সরকারের প্রয়োজন হলে এ দেশের নাগরিক হিসেবে আমরা ব্যক্তিগতভাবে সহযোগিতা দেওয়ার চেষ্টা করব।’
বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে সবাই সরকারের নিবিষ্টতা ও সাহসিকতা প্রত্যাশা করে। গণ-অভ্যুত্থানে এত তাজা প্রাণ ঝরে গেল, এত মানুষ আহত হলো—এটা স্মরণে রেখে প্রয়োজনীয় সংস্কার যাতে নিশ্চিত হয়, এই সুযোগ যেন না হারাই।’
বিচারপতি মো. এমদাদুল হক বলেন, গণ-অভ্যুত্থানে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে ঐক্য ছিল, একই রকম আন্তরিকতার প্রতিফলন ছিল কমিশনের বৈঠকগুলোতে। এটা খুবই ইতিবাচক দিক।
সফর রাজ হোসেন বলেন, ‘প্রথমবারের মতো রাজনৈতিক দলগুলো বসে ধৈর্যের সঙ্গে আলোচনা করেছে। ভবিষ্যতেও যেন এ ধরনের সৌহার্দ্য থাকে, এটাই আমাদের প্রত্যাশা।’
ড. ইফতেখারুজ্জামান জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পাশাপাশি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সংস্কারেও সরকারকে দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার বলেন, ‘যতগুলো শহীদ পরিবারের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি, তারা প্রত্যেকে আমাদের জানিয়েছে, সংস্কার নিশ্চিত করা না হলে তাদের সন্তানদের জীবন উৎসর্গ করা বৃথা যাবে বলে তারা মনে করে। যারা জুলাইয়ে জীবন দিল, তারাই এর মূল ভিত্তি।’

জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির কার্যক্রম ভবিষ্যতের রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে বলে মনে করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘এগুলো মহামূল্যবান সম্পদ। জাতি হিসেবে আমরা কোন প্রেক্ষাপটে কী প্রক্রিয়ায় কোন সিদ্ধান্তে পৌঁছালাম, তা সকলের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা এবং উন্মুক্ত থাকা দরকার।’
আজ সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সমাপনী বৈঠকে এসব কথা বলেন কমিশন সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সভায় প্রধান উপদেষ্টা সভাপতিত্ব করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে উপস্থিত ছিলেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. মো. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারের কাছে আগামীকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় সম্পর্কিত সুপারিশ জমা দেবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন; যেখানে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা উপস্থিত থাকবেন।
সমাপনী বৈঠকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের পর থেকে চূড়ান্ত সুপারিশ দেওয়া পর্যন্ত সমস্ত ডকুমেন্ট, আলোচনার ভিডিও, অডিও ও ছবি সংরক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘এগুলো মহামূল্যবান সম্পদ। জাতি হিসেবে আমরা কোন প্রেক্ষাপটে কী প্রক্রিয়ায় কোন সিদ্ধান্তে পৌঁছালাম, তা সকলের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা এবং উন্মুক্ত থাকা দরকার। যত বৈঠক হয়েছে, সেগুলোর ছবি ও ভিডিও, যত চিঠি চালাচালি হয়েছে—সমস্ত ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করতে হবে এবং ক্যাটাগরি করে রাখতে হবে। টেলিভিশনে যেসব আলোচনা লাইভ প্রচার হয়েছে, সেগুলো খণ্ড খণ্ড আকারে সংরক্ষণ করতে হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘কারণ, এগুলো হবে ইতিহাসের চিরজীবন্ত দলিল। যারা গবেষণা করতে চায়, তারা যেন এগুলো দেখে কাজে লাগাতে পারে। প্রজন্মের পর প্রজন্মে এই ডকুমেন্টস থেকে যাবে। এই দলিলগুলোই ভবিষ্যতের রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে।’
এ সময় রাজনৈতিক দল, ঐকমত্য কমিশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারী, গবেষক ও গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান প্রধান উপদেষ্টা।
সমাপনী বৈঠকে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা চূড়ান্ত করার পাশাপাশি অন্য সংস্কার কমিশনগুলোর সুপারিশ বাস্তবায়নেও সরকারকে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন কমিশন সদস্যরা।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন বাংলাদেশে একটি স্থায়ী জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্রের ভিত্তি স্থাপনের জন্য কাজ করেছে—উল্লেখ করে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, রাজনৈতিক দলের পাশাপাশি আইন বিশেষজ্ঞ, বিচারপতি, শিক্ষাবিদসহ নাগরিক সমাজের বিশিষ্টজনের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ চূড়ান্ত করা হয়েছে।
আলী রীয়াজ আরও বলেন, ‘চব্বিশের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের তিনটি মূল দায়িত্বের (বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন) একটি কাঠামোগত সংস্কার। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান দায়িত্ব ছিল সংস্কারের একটি রূপরেখা তৈরি করা। মিল-অমিল সত্ত্বেও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেও সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা দৃশ্যমান ছিল। তারা বরাবরই আমাদের সব ধরনের সহযোগিতা করেছে। দিনের পর দিন অত্যন্ত ধৈর্য ও বিচক্ষণতার সঙ্গে সংলাপে অংশ নিয়েছে।’
ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি বলেন, ‘চব্বিশে ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণ-অভ্যুত্থান আমাদের যে সুযোগ দিয়েছে, সেটা যেন হারিয়ে না ফেলি। কমিশন সংস্কারকেই অগ্রাধিকার দিয়েছে, যাতে ভবিষ্যতে জনগণ কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন দেখতে পারে। কমিশন দায়িত্ব শেষ করল। আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর হবে। কমিশনের মেয়াদ শেষ হবে ৩১ অক্টোবর। এরপরেও সরকারের প্রয়োজন হলে এ দেশের নাগরিক হিসেবে আমরা ব্যক্তিগতভাবে সহযোগিতা দেওয়ার চেষ্টা করব।’
বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে সবাই সরকারের নিবিষ্টতা ও সাহসিকতা প্রত্যাশা করে। গণ-অভ্যুত্থানে এত তাজা প্রাণ ঝরে গেল, এত মানুষ আহত হলো—এটা স্মরণে রেখে প্রয়োজনীয় সংস্কার যাতে নিশ্চিত হয়, এই সুযোগ যেন না হারাই।’
বিচারপতি মো. এমদাদুল হক বলেন, গণ-অভ্যুত্থানে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে ঐক্য ছিল, একই রকম আন্তরিকতার প্রতিফলন ছিল কমিশনের বৈঠকগুলোতে। এটা খুবই ইতিবাচক দিক।
সফর রাজ হোসেন বলেন, ‘প্রথমবারের মতো রাজনৈতিক দলগুলো বসে ধৈর্যের সঙ্গে আলোচনা করেছে। ভবিষ্যতেও যেন এ ধরনের সৌহার্দ্য থাকে, এটাই আমাদের প্রত্যাশা।’
ড. ইফতেখারুজ্জামান জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পাশাপাশি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সংস্কারেও সরকারকে দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার বলেন, ‘যতগুলো শহীদ পরিবারের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি, তারা প্রত্যেকে আমাদের জানিয়েছে, সংস্কার নিশ্চিত করা না হলে তাদের সন্তানদের জীবন উৎসর্গ করা বৃথা যাবে বলে তারা মনে করে। যারা জুলাইয়ে জীবন দিল, তারাই এর মূল ভিত্তি।’

ইংরেজি নতুন বছরে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়সহ মাঠপর্যায়ের ৬২ কর্মকর্তাকে বিভিন্ন পদে পদায়ন ও বদলি করা হয়েছে। আজ বুধবার রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে ইসির সহকারী সচিব মোহাম্মদ শহীদুর রহমান স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত আলাদা আলাদা আটটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
০১ জানুয়ারি ২০২৫
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। আজ সোমবার বিকেলে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহর সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১২ মিনিট আগে
অসদাচরণ ও পলায়নের অভিযোগে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. শাহিনুর রহমানকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তবে চাকরিচ্যুতির আগেই তিনি চাকরি থেকে অব্যাহতি চেয়েছিলেন। আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
সরকারের কাছে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায়-সম্পর্কিত সুপারিশ দিতে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামীকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে এ সুপারিশ পেশ করা হবে।
২ ঘণ্টা আগে