আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় হত্যার অভিযোগে একের পর এক মামলা করা হচ্ছে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে। এসব মামলায় বিচারের জন্য ভারত থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তবে এ ঘটনায় ভারত বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে পারে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
রয়টার্স টেলিভিশনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অনেক মামলা করা হয়েছে। তাই তাঁকে বিচারের মুখোমুখি করতে ফেরত চাওয়া হতে পারে। তিনি বলেন, ‘ভারতের দিল্লিতে তাঁর (শেখা হাসিনা) অবস্থান... প্রশ্ন আসছে যে... তাঁর বিরুদ্ধে অনেক মামলা হয়েছে, এ কারণে আসতে পারে... তা ছাড়া এ নিয়ে অনেক ধারণাও আছে... আমি অবশ্য এ বিষয়ে উত্তর দেওয়ার যথাযথ ব্যক্তি নই। তবে স্বরাষ্ট্র এবং আইন মন্ত্রণালয় থেকে যদি অনুরোধ আসে, তাহলে আমাদের তাঁকে (শেখ হাসিনাকে) বাংলাদেশে ফেরত চাইতে হতে পারে।’
মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হলে ভারত বিব্রতকর অবস্থায় পড়বে। আমি মনে করি, ভারত সরকার এ সম্পর্কে জানে এবং আমি নিশ্চিত—এ বিষয়টি তারা বিবেচনায় রাখবে।’
এ ছাড়া নিজ স্বার্থ বজায় রেখে বাংলাদেশ পৃথিবীর সব দেশের সঙ্গেই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়তে চায় বলে জানিয়েছেন তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের নীতি হলো জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষিত রেখে সব দেশের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখা। কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়, আমরা সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব চাই।
আমাদের লক্ষ্য হলো, একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়া। আমাদের প্রাথমিক লক্ষ্য হলো, জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করা।’
ছাত্র-জনতার তোপের মুখে গত ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে ভারতের দিল্লিতে আশ্রয় নেন শেখ হাসিনা। এরপর থেকে তাঁর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগসহ বিভিন্ন জায়গায় শতাধিক হত্যা মামলা করা হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় হত্যার অভিযোগে একের পর এক মামলা করা হচ্ছে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে। এসব মামলায় বিচারের জন্য ভারত থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তবে এ ঘটনায় ভারত বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে পারে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
রয়টার্স টেলিভিশনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অনেক মামলা করা হয়েছে। তাই তাঁকে বিচারের মুখোমুখি করতে ফেরত চাওয়া হতে পারে। তিনি বলেন, ‘ভারতের দিল্লিতে তাঁর (শেখা হাসিনা) অবস্থান... প্রশ্ন আসছে যে... তাঁর বিরুদ্ধে অনেক মামলা হয়েছে, এ কারণে আসতে পারে... তা ছাড়া এ নিয়ে অনেক ধারণাও আছে... আমি অবশ্য এ বিষয়ে উত্তর দেওয়ার যথাযথ ব্যক্তি নই। তবে স্বরাষ্ট্র এবং আইন মন্ত্রণালয় থেকে যদি অনুরোধ আসে, তাহলে আমাদের তাঁকে (শেখ হাসিনাকে) বাংলাদেশে ফেরত চাইতে হতে পারে।’
মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হলে ভারত বিব্রতকর অবস্থায় পড়বে। আমি মনে করি, ভারত সরকার এ সম্পর্কে জানে এবং আমি নিশ্চিত—এ বিষয়টি তারা বিবেচনায় রাখবে।’
এ ছাড়া নিজ স্বার্থ বজায় রেখে বাংলাদেশ পৃথিবীর সব দেশের সঙ্গেই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়তে চায় বলে জানিয়েছেন তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের নীতি হলো জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষিত রেখে সব দেশের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখা। কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়, আমরা সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব চাই।
আমাদের লক্ষ্য হলো, একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়া। আমাদের প্রাথমিক লক্ষ্য হলো, জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করা।’
ছাত্র-জনতার তোপের মুখে গত ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে ভারতের দিল্লিতে আশ্রয় নেন শেখ হাসিনা। এরপর থেকে তাঁর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগসহ বিভিন্ন জায়গায় শতাধিক হত্যা মামলা করা হয়েছে।
কয়েক দিনের টানা বর্ষণ এবং ভারতের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে দেশের বিভিন্ন স্থানে প্লাবিত হয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকা। বাড়িঘর ও রাস্তাঘাটে পানি উঠে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছে উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দারা। সিলেট বিভাগের চার জেলা, তিন পার্বত্য জেলা, নেত্রকোনা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও লালমনিরহাটে পানি বাড়ছে।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ঘটনায় করা মামলায় আসামিদের গ্রেপ্তারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতিসংক্রান্ত সিদ্ধান্ত স্থগিত করে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগও। তবে এ-সংক্রান্ত রুল নিষ্পত্তি করতে হাইকোর্টকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের করা আবেদন
২ ঘণ্টা আগেএকাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন করেছিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার। এর ১৫ বছরের ব্যবধানে পুনর্গঠিত ট্রাইব্যুনালে জুলাই অভ্যুত্থানে গণহত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সেই শেখ হাসিনা
৩ ঘণ্টা আগেআন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার ওপর দায় চাপানোর জন্য সেতু ভবন, বিটিভি, মেট্রোরেলসহ রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ করে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। দলীয় সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনীর মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হয় এসব ষড়যন্ত্রমূলক পরিকল্পনা। শেখ হাসিনার ফোনালাপ থেকে বিষয়গুলো জানা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে