নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন ড. সৈয়দ জামিল আহমেদ। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় একাডেমির এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেওয়ার সময় সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি।
ওই অনুষ্ঠানে সৈয়দ জামিল আহমেদ আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করতে বাধা এবং বারবার সচিবালয় থেকে হস্তক্ষেপের অভিযোগ করেন।
তিনি বলেন, ‘আমি প্রথমে শর্ত দিয়েছিলাম সচিবালয় যেন হস্তক্ষেপ না করে। আসিফ নজরুল সাহেব করেননি, সচিবালয় এখন ব্যাপকভাবে হস্তক্ষেপ করে যাচ্ছে।’
পদত্যাগপত্র হাতে নেওয়ার পর শিল্পকলা একাডেমির সচিব মোহাম্মদ ওয়ারেছ হোসেন মঞ্চে এসে বলেন, ‘শিল্পকলার সচিব হিসেবে এটি (পদত্যাগপত্র) শুধু হাতে নিয়েছি। কিন্তু শিল্পকলা একাডেমির কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী এই পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেনি।’
অনুষ্ঠানে আসা দর্শকেরা এই পদত্যাগে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তাঁরা জামিল আহমেদকে স্বপদে থাকার জন্য অনুরোধ জানান।
উপস্থিত একজন দর্শক বলেন, ‘আমি একজন শহীদের মা, শহীদ পরিবার থেকে বলছি- আপনারা যদি চলে যান, নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ হবে না।’
পরবর্তীতে এক বিবৃতিতে পদত্যাগের কারণ ব্যাখ্যা করেন সৈয়দ জামিল। তিনি বিবৃতিতে বলেন,
‘উপদেষ্টা ও মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপ, আমলাতান্ত্রিক দীর্ঘসূত্রতার জটিলতা, একাডেমির সচিবকে ‘ফোকাল পারসন’ হিসেবে মনোনীত করে মহাপরিচালকের বিধিসম্মত দায়িত্ব পালনে বাধা প্রদান, বাজেট কর্তন, শিল্পকলার ভেতর থেকে ফাইল গায়েব করে দেওয়া, একাডেমির অভ্যন্তরে বিভিন্ন কর্মকর্তাকে প্ররোচিত করে কাজের পরিবেশ ব্যাহত করা এবং দুর্নীতিবাজ চক্রের নানাবিধ অপতৎপরতার কারণে আমি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর লিখিত আমার পদত্যাগপত্র শিল্পকলা একাডেমির সচিবের কাছে শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় মুনীর চৌধুরী প্রথম জাতীয় নাট্য উৎসবের সমাপনী অনুষ্ঠানে হস্তান্তর করি। নিচে আমি কারণগুলো আরও বিস্তারিত করে বলছি:
‘২০২৪ সালের জুলাই–আগস্টের শিক্ষার্থী-গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশের এক ক্রান্তিলগ্নে শিক্ষার্থীদের ত্যাগের প্রতি সংবেদনশীল হয়ে, বহুজনের অনুরোধে আমি বিগত ৯ সেপ্টেম্বর সচিব পদমর্যাদায় মহাপরিচালক পদে দায়িত্ব গ্রহণ করি। উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে মহাপরিচালক পদে আমাকে দায়িত্ব নেওয়ার জন্য তৎকালীন সংস্কৃতি উপদেষ্টার পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হলে, আমি বলেছিলাম, শিল্পকলা একাডেমি আইন অনুযায়ী একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে যাতে কাজ করতে পারে, সেই লক্ষ্যে মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপ রোধ করতে হবে এবং আমি একাডেমির ভিশন ও মিশন সংবলিত স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি একটি পরিকল্পনা উপস্থাপন করি। তৎকালীন উপদেষ্টা ও সচিবালয়ের সকল ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আমার সকল প্রস্তাব ও কর্মপরিকল্পনায় তখন সম্মত হয়েছিলেন। তাঁদের সম্মতি ও প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতেই আমি দায়িত্বভার গ্রহণ করতে সম্মত হই।’
সৈয়দ জামিল অভিযোগ করে বলেন, ‘কিন্তু উপদেষ্টা পরিবর্তনের পর থেকে আমার সকল বিধিসম্মত কাজে নীতি-বহির্ভূত পদ্ধতিতে বারংবার হস্তক্ষেপ শুরু হয়। একাডেমির সকল কর্মকাণ্ডকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে শ্লথ করে দেওয়ার প্রচেষ্টা চালানো হয়। যেমন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির আইন অনুযায়ী প্রতি ৩ মাস অন্তর অন্তর একাডেমির সভা করার বিধান থাকা সত্ত্বেও পরিষদ সভার কার্যবিবরণী অনুমোদন করতে উপদেষ্টা ৫ সপ্তাহ অহেতুক সময় নেন। অথচ একাডেমির আইন অনুযায়ী প্রতি ৩ মাস অন্তর অন্তর সভা করার বিধান রয়েছে। তা ছাড়া, একটি ভিডিও নির্মাণের জন্য আমাকে কোনো লিখিত চিঠিপত্র ব্যতীত উপদেষ্টার পক্ষ থেকে টাকা প্রদানের জন্য চাপ দেওয়া হলে আমি তা দিতে অপারগতা প্রকাশ করি।’
দেশের এই প্রখ্যাত সংস্কৃতি ব্যক্তিত্ব বলেন, ‘যোগদানের সময় আমি যে ভিশন ও মিশন উপস্থাপন করেছিলাম সেই অনুযায়ী, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির তৃণমূল হতে কেন্দ্র পর্যন্ত সংস্কার, সমৃদ্ধি ও গণতন্ত্রায়ণের জন্য বরাদ্দ চেয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভায় উত্থাপন করলে তা থেকে ইচ্ছাকৃতভাবে কমিয়ে বরাদ্দ করা হয়।’
তিনি বলেন, ‘ওপরে উল্লেখিত দৃষ্টান্তগুলোতে প্রতীয়মান হয় যে, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি যে গণমুখী কাঠামোগত ও অবকাঠামোগত সংস্কারের মাধ্যমে বহুত্ববোধক সাংস্কৃতিক চর্চায় নতুন বাংলাদেশ গঠনে কাজ করতে দেশব্যাপী সর্বাত্মক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে তা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। উপরন্তু, বর্তমানে একাডেমির অভ্যন্তরে বিভেদ সৃষ্টির হীন প্রচেষ্টা লক্ষ্য করছি। এমতাবস্থায়, চতুর্দিকে ঘিরে থাকা চক্রের সঙ্গে আপস করে আমার পক্ষে যে উদ্দেশ্য নিয়ে দায়িত্ব নিয়েছিলাম সেই লক্ষ পূরণে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন সম্ভব নয় বিধায় আমি পদত্যাগ করেছি।’
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন ড. সৈয়দ জামিল আহমেদ। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় একাডেমির এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেওয়ার সময় সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি।
ওই অনুষ্ঠানে সৈয়দ জামিল আহমেদ আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করতে বাধা এবং বারবার সচিবালয় থেকে হস্তক্ষেপের অভিযোগ করেন।
তিনি বলেন, ‘আমি প্রথমে শর্ত দিয়েছিলাম সচিবালয় যেন হস্তক্ষেপ না করে। আসিফ নজরুল সাহেব করেননি, সচিবালয় এখন ব্যাপকভাবে হস্তক্ষেপ করে যাচ্ছে।’
পদত্যাগপত্র হাতে নেওয়ার পর শিল্পকলা একাডেমির সচিব মোহাম্মদ ওয়ারেছ হোসেন মঞ্চে এসে বলেন, ‘শিল্পকলার সচিব হিসেবে এটি (পদত্যাগপত্র) শুধু হাতে নিয়েছি। কিন্তু শিল্পকলা একাডেমির কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী এই পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেনি।’
অনুষ্ঠানে আসা দর্শকেরা এই পদত্যাগে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তাঁরা জামিল আহমেদকে স্বপদে থাকার জন্য অনুরোধ জানান।
উপস্থিত একজন দর্শক বলেন, ‘আমি একজন শহীদের মা, শহীদ পরিবার থেকে বলছি- আপনারা যদি চলে যান, নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ হবে না।’
পরবর্তীতে এক বিবৃতিতে পদত্যাগের কারণ ব্যাখ্যা করেন সৈয়দ জামিল। তিনি বিবৃতিতে বলেন,
‘উপদেষ্টা ও মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপ, আমলাতান্ত্রিক দীর্ঘসূত্রতার জটিলতা, একাডেমির সচিবকে ‘ফোকাল পারসন’ হিসেবে মনোনীত করে মহাপরিচালকের বিধিসম্মত দায়িত্ব পালনে বাধা প্রদান, বাজেট কর্তন, শিল্পকলার ভেতর থেকে ফাইল গায়েব করে দেওয়া, একাডেমির অভ্যন্তরে বিভিন্ন কর্মকর্তাকে প্ররোচিত করে কাজের পরিবেশ ব্যাহত করা এবং দুর্নীতিবাজ চক্রের নানাবিধ অপতৎপরতার কারণে আমি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর লিখিত আমার পদত্যাগপত্র শিল্পকলা একাডেমির সচিবের কাছে শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় মুনীর চৌধুরী প্রথম জাতীয় নাট্য উৎসবের সমাপনী অনুষ্ঠানে হস্তান্তর করি। নিচে আমি কারণগুলো আরও বিস্তারিত করে বলছি:
‘২০২৪ সালের জুলাই–আগস্টের শিক্ষার্থী-গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশের এক ক্রান্তিলগ্নে শিক্ষার্থীদের ত্যাগের প্রতি সংবেদনশীল হয়ে, বহুজনের অনুরোধে আমি বিগত ৯ সেপ্টেম্বর সচিব পদমর্যাদায় মহাপরিচালক পদে দায়িত্ব গ্রহণ করি। উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে মহাপরিচালক পদে আমাকে দায়িত্ব নেওয়ার জন্য তৎকালীন সংস্কৃতি উপদেষ্টার পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হলে, আমি বলেছিলাম, শিল্পকলা একাডেমি আইন অনুযায়ী একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে যাতে কাজ করতে পারে, সেই লক্ষ্যে মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপ রোধ করতে হবে এবং আমি একাডেমির ভিশন ও মিশন সংবলিত স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি একটি পরিকল্পনা উপস্থাপন করি। তৎকালীন উপদেষ্টা ও সচিবালয়ের সকল ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আমার সকল প্রস্তাব ও কর্মপরিকল্পনায় তখন সম্মত হয়েছিলেন। তাঁদের সম্মতি ও প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতেই আমি দায়িত্বভার গ্রহণ করতে সম্মত হই।’
সৈয়দ জামিল অভিযোগ করে বলেন, ‘কিন্তু উপদেষ্টা পরিবর্তনের পর থেকে আমার সকল বিধিসম্মত কাজে নীতি-বহির্ভূত পদ্ধতিতে বারংবার হস্তক্ষেপ শুরু হয়। একাডেমির সকল কর্মকাণ্ডকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে শ্লথ করে দেওয়ার প্রচেষ্টা চালানো হয়। যেমন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির আইন অনুযায়ী প্রতি ৩ মাস অন্তর অন্তর একাডেমির সভা করার বিধান থাকা সত্ত্বেও পরিষদ সভার কার্যবিবরণী অনুমোদন করতে উপদেষ্টা ৫ সপ্তাহ অহেতুক সময় নেন। অথচ একাডেমির আইন অনুযায়ী প্রতি ৩ মাস অন্তর অন্তর সভা করার বিধান রয়েছে। তা ছাড়া, একটি ভিডিও নির্মাণের জন্য আমাকে কোনো লিখিত চিঠিপত্র ব্যতীত উপদেষ্টার পক্ষ থেকে টাকা প্রদানের জন্য চাপ দেওয়া হলে আমি তা দিতে অপারগতা প্রকাশ করি।’
দেশের এই প্রখ্যাত সংস্কৃতি ব্যক্তিত্ব বলেন, ‘যোগদানের সময় আমি যে ভিশন ও মিশন উপস্থাপন করেছিলাম সেই অনুযায়ী, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির তৃণমূল হতে কেন্দ্র পর্যন্ত সংস্কার, সমৃদ্ধি ও গণতন্ত্রায়ণের জন্য বরাদ্দ চেয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভায় উত্থাপন করলে তা থেকে ইচ্ছাকৃতভাবে কমিয়ে বরাদ্দ করা হয়।’
তিনি বলেন, ‘ওপরে উল্লেখিত দৃষ্টান্তগুলোতে প্রতীয়মান হয় যে, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি যে গণমুখী কাঠামোগত ও অবকাঠামোগত সংস্কারের মাধ্যমে বহুত্ববোধক সাংস্কৃতিক চর্চায় নতুন বাংলাদেশ গঠনে কাজ করতে দেশব্যাপী সর্বাত্মক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে তা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। উপরন্তু, বর্তমানে একাডেমির অভ্যন্তরে বিভেদ সৃষ্টির হীন প্রচেষ্টা লক্ষ্য করছি। এমতাবস্থায়, চতুর্দিকে ঘিরে থাকা চক্রের সঙ্গে আপস করে আমার পক্ষে যে উদ্দেশ্য নিয়ে দায়িত্ব নিয়েছিলাম সেই লক্ষ পূরণে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন সম্ভব নয় বিধায় আমি পদত্যাগ করেছি।’
অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ‘মিয়ানমার থেকে পণ্য আনার সময় সিটওয়েতে মিয়ানমার সরকার ও পরে নাফ নদীর সীমান্ত অতিক্রমের সময় আরাকান আর্মিকে ট্যাক্স দিতে হচ্ছে। আর সীমান্তে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশকে মিয়ানমার সরকার ও আরকান...
২ ঘণ্টা আগেসৈয়দ জামিল সরাসরি সংস্কৃতি উপদেষ্টার বিরুদ্ধেও অভিযোগ তুলেছেন। তিনি বলেন, উপদেষ্টা পরিবর্তনের পর থেকে আমার সকল বিধিসম্মত কাজে নীতি-বহির্ভূত পদ্ধতিতে বারংবার হস্তক্ষেপ শুরু হয়। পরিষদ সভার কার্যবিবরণী অনুমোদন করতে উপদেষ্টা ৫ সপ্তাহ অহেতুক সময় নেন। একটি ভিডিও নির্মাণের জন্য কোনো লিখিত চিঠিপত্র ছাড়াই...
২ ঘণ্টা আগেগত ২৪ ডিসেম্বর উপসচিব পুলে কোটাপদ্ধতি বাতিল, নিজ নিজ ক্যাডার কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে সচিব পদে দায়িত্ব দেওয়া এবং সব ক্যাডার কর্মকর্তাদের সমান অধিকার নিশ্চিত করার দাবিতে এক ঘণ্টার ‘কলমবিরতি’ পালন করে ২৫টি ক্যাডারের সমন্বয়ে গঠিত ‘আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদ’।
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ভারতে চলে যাওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে সারা দেশে অন্তত ৭১৬টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে ৪০০-র বেশি অভিযোগ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে জমা পড়েছে। সেখানে কয়েকটি মামলার তদন্ত প্রায় শেষ পর্যায়ে। থানার পুলিশের হাতে থাকা...
১২ ঘণ্টা আগে