ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসকে ড. ইউনূস

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক দল ‘ফ্যাসিবাদের সব বৈশিষ্ট্য’ দেখিয়েছে। বর্তমানে দেশের রাজনীতিতে দলটির আপাতত কোনো স্থান নেই। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
ড. ইউনূসের এই মন্তব্য স্পষ্টভাবে নির্দেশ করে যে ৮৪ বছর বয়সী শান্তিতে নোবেল বিজয়ী এই নেতা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার পক্ষে। তবে তিনি বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নেবে না, যাতে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যকার সম্ভাব্য কূটনৈতিক উত্তেজনা এড়ানো যায়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘তবে আপাতত নিশ্চিতভাবেই তাঁর (শেখ হাসিনা) বা আওয়ামী লীগের জন্য বাংলাদেশে কোনো জায়গা নেই। তারা জনগণের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছিল, রাষ্ট্রযন্ত্র ও প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের স্বার্থ হাসিলে ব্যবহার করেছে। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কোনো ফ্যাসিবাদী দলের থাকার অধিকার নেই।’
আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ভোট জালিয়াতি, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং শেখ হাসিনার ১৫ বছরের অধিক সময় ধরে শাসনামলে রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার পর থেকেই বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা চলছে। দলটির রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা উচিত, দলে সংস্কারে বাধ্য করা উচিত, নাকি সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা উচিত—এ নিয়ে জনপরিসরে বিপরীতমুখী আলোচনা রয়েছে।
ড. ইউনূসের অনুমান, আওয়ামী লীগ ভেঙে পড়তে পারে। তবে তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার এই দলের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে না। কারণ, অন্তর্বর্তী সরকার রাজনৈতিক সরকার নয়।
ড. ইউনূসের মতে, ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মিলিত মতামতের ভিত্তিতেই। এ বিষয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক পরিসর রাজনৈতিক দলগুলোকেই নির্ধারণ করতে হবে।
শেখ হাসিনা ভারতে কোথায় আছেন, তা স্পষ্ট নয়। তবে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য এবং সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেছেন, আওয়ামী লীগ যেকোনো সময় নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত।
নিজের রাজনৈতিক অভিলাষ এবং জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রশ্নে ড. ইউনূস বলেছেন, রাজনীতিতে অংশ নেওয়ার বা রাজনৈতিক দল গঠনের কোনো ইচ্ছা তাঁর নেই। তবে তিনি নির্বাচনের সময়সূচি সম্পর্কে মন্তব্য করতে রাজি হননি। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের কাজ হলো বিষয়গুলো ঠিক করা এবং একটি নতুন সংস্কার অ্যাজেন্ডা তৈরি করা। যখন নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হবে, আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সে বিষয়ে (নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে) পরামর্শ করব।’
ভারত ছিল আওয়ামী লীগ সরকারের সবচেয়ে বড় বিদেশি সমর্থক। আওয়ামী লীগের পতনের পর ঢাকা-নয়াদিল্লি সম্পর্ক অনেকটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ড. ইউনূস বলেছেন, তাঁর সরকার শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবে। তবে কেবল তখনই, যখন দেশের আদালত (আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল) তাঁর বিরুদ্ধে রায় দেবেন। চলতি মাসেই ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা শেখ হাসিনাকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘তিনি মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ সংঘটনের অভিযোগে অভিযুক্ত...রায় ঘোষিত হলে আমরা দুই দেশের মধ্যে প্রত্যর্পণ চুক্তির আওতায় তাঁকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করব। আমি মনে করি, রায় হওয়ার আগে আমাদের এ বিষয়ে কিছু করার নেই।’
শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় গত আগস্টে ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেছিলেন, আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনা সহিংসতা চালিয়েছেন, এই অভিযোগ মিথ্যা। তবে তিনি যেকোনো অভিযোগের মুখোমুখি হতে প্রস্তুত, কারণ, তিনি অবৈধ কিছু করেননি।
ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশে ড. ইউনূসের নেতৃত্বে সরকার গঠিত হওয়ার পর বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বারবার প্রকাশ করেছেন। এ ছাড়া অনেকেই মনে করেন, এই সরকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে গঠিত। শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর অনেক আওয়ামী লীগ সমর্থক বিদেশে পালিয়ে গেছেন বা আত্মগোপনে আছেন। প্রতিশোধমূলক সহিংসতার কারণে অনেকে নিহতও হয়েছেন।
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জুলাই-আগস্টে আন্দোলনের সময় বিক্ষোভকারী, সাধারণ মানুষ, পুলিশসহ প্রায় ৮০০ জন নিহত হয়েছে।
তবে, মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, হিন্দুদের বিরুদ্ধে ‘হত্যাকাণ্ড’ সংঘটিত হয়েছে—ভারতের এমন অভিযোগের সপক্ষে কোনো প্রমাণ নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ বিষয়ে ড. ইউনূস স্বীকার করেন যে হিন্দুদের বিরুদ্ধে সহিংসতার কিছু ঘটনা ঘটেছে এবং ‘খুব অল্পসংখ্যক’ মানুষ এতে নিহত হয়েছে। তবে তিনি যুক্তি দেন, এই সহিংসতা ধর্মের জন্য নয়, বরং তাঁরা আওয়ামী লীগ সদস্য হওয়ার কারণে হয়েছে।
দেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার প্রশ্নে ড. ইউনূস বলেন, ‘আগস্টে যেসব হিন্দু আক্রমণের শিকার হয়েছেন, তাঁদের অধিকাংশই আওয়ামী লীগের সমর্থক ছিলেন।’ এ সময় তিনি আরও অভিযোগ করেন, সমালোচকেরা এসব ঘটনার কাহিনি ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে প্রচার করেছে।
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে ড. ইউনূস বলেন, ঢাকা ও নয়াদিল্লির মধ্যে বিদ্যুৎ, যৌথ নদীর পানি বণ্টন এবং অন্যান্য অবকাঠামোগত প্রকল্পের মাধ্যমে সম্পর্ক বিদ্যমান। এসবের পাশাপাশি দুই দেশের সাধারণ একটি ইতিহাসও আছে। এসব সম্পর্কের কারণে নয়াদিল্লি অন্তর্বর্তী সরকারকে খুব একটা সমর্থন না করায় এই সরকার ‘ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে।
এ সময় তিনি জানান, মোদি বাংলাদেশ সফরে আসতে চাইলে তাঁকে ‘স্বাগত’ জানানো হবে। ড. ইউনূস বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করেছি এটি বোঝাতে যে—আমরা প্রতিবেশী, আমাদের একে অপরের প্রয়োজন। আমাদের অবশ্যই প্রতিবেশী হিসেবে ভালো সম্পর্ক থাকতে হবে।’

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক দল ‘ফ্যাসিবাদের সব বৈশিষ্ট্য’ দেখিয়েছে। বর্তমানে দেশের রাজনীতিতে দলটির আপাতত কোনো স্থান নেই। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
ড. ইউনূসের এই মন্তব্য স্পষ্টভাবে নির্দেশ করে যে ৮৪ বছর বয়সী শান্তিতে নোবেল বিজয়ী এই নেতা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার পক্ষে। তবে তিনি বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নেবে না, যাতে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যকার সম্ভাব্য কূটনৈতিক উত্তেজনা এড়ানো যায়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘তবে আপাতত নিশ্চিতভাবেই তাঁর (শেখ হাসিনা) বা আওয়ামী লীগের জন্য বাংলাদেশে কোনো জায়গা নেই। তারা জনগণের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছিল, রাষ্ট্রযন্ত্র ও প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের স্বার্থ হাসিলে ব্যবহার করেছে। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কোনো ফ্যাসিবাদী দলের থাকার অধিকার নেই।’
আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ভোট জালিয়াতি, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং শেখ হাসিনার ১৫ বছরের অধিক সময় ধরে শাসনামলে রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার পর থেকেই বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা চলছে। দলটির রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা উচিত, দলে সংস্কারে বাধ্য করা উচিত, নাকি সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা উচিত—এ নিয়ে জনপরিসরে বিপরীতমুখী আলোচনা রয়েছে।
ড. ইউনূসের অনুমান, আওয়ামী লীগ ভেঙে পড়তে পারে। তবে তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার এই দলের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে না। কারণ, অন্তর্বর্তী সরকার রাজনৈতিক সরকার নয়।
ড. ইউনূসের মতে, ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মিলিত মতামতের ভিত্তিতেই। এ বিষয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক পরিসর রাজনৈতিক দলগুলোকেই নির্ধারণ করতে হবে।
শেখ হাসিনা ভারতে কোথায় আছেন, তা স্পষ্ট নয়। তবে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য এবং সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেছেন, আওয়ামী লীগ যেকোনো সময় নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত।
নিজের রাজনৈতিক অভিলাষ এবং জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রশ্নে ড. ইউনূস বলেছেন, রাজনীতিতে অংশ নেওয়ার বা রাজনৈতিক দল গঠনের কোনো ইচ্ছা তাঁর নেই। তবে তিনি নির্বাচনের সময়সূচি সম্পর্কে মন্তব্য করতে রাজি হননি। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের কাজ হলো বিষয়গুলো ঠিক করা এবং একটি নতুন সংস্কার অ্যাজেন্ডা তৈরি করা। যখন নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হবে, আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সে বিষয়ে (নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে) পরামর্শ করব।’
ভারত ছিল আওয়ামী লীগ সরকারের সবচেয়ে বড় বিদেশি সমর্থক। আওয়ামী লীগের পতনের পর ঢাকা-নয়াদিল্লি সম্পর্ক অনেকটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ড. ইউনূস বলেছেন, তাঁর সরকার শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবে। তবে কেবল তখনই, যখন দেশের আদালত (আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল) তাঁর বিরুদ্ধে রায় দেবেন। চলতি মাসেই ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা শেখ হাসিনাকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘তিনি মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ সংঘটনের অভিযোগে অভিযুক্ত...রায় ঘোষিত হলে আমরা দুই দেশের মধ্যে প্রত্যর্পণ চুক্তির আওতায় তাঁকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করব। আমি মনে করি, রায় হওয়ার আগে আমাদের এ বিষয়ে কিছু করার নেই।’
শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় গত আগস্টে ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেছিলেন, আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনা সহিংসতা চালিয়েছেন, এই অভিযোগ মিথ্যা। তবে তিনি যেকোনো অভিযোগের মুখোমুখি হতে প্রস্তুত, কারণ, তিনি অবৈধ কিছু করেননি।
ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশে ড. ইউনূসের নেতৃত্বে সরকার গঠিত হওয়ার পর বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বারবার প্রকাশ করেছেন। এ ছাড়া অনেকেই মনে করেন, এই সরকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে গঠিত। শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর অনেক আওয়ামী লীগ সমর্থক বিদেশে পালিয়ে গেছেন বা আত্মগোপনে আছেন। প্রতিশোধমূলক সহিংসতার কারণে অনেকে নিহতও হয়েছেন।
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জুলাই-আগস্টে আন্দোলনের সময় বিক্ষোভকারী, সাধারণ মানুষ, পুলিশসহ প্রায় ৮০০ জন নিহত হয়েছে।
তবে, মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, হিন্দুদের বিরুদ্ধে ‘হত্যাকাণ্ড’ সংঘটিত হয়েছে—ভারতের এমন অভিযোগের সপক্ষে কোনো প্রমাণ নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ বিষয়ে ড. ইউনূস স্বীকার করেন যে হিন্দুদের বিরুদ্ধে সহিংসতার কিছু ঘটনা ঘটেছে এবং ‘খুব অল্পসংখ্যক’ মানুষ এতে নিহত হয়েছে। তবে তিনি যুক্তি দেন, এই সহিংসতা ধর্মের জন্য নয়, বরং তাঁরা আওয়ামী লীগ সদস্য হওয়ার কারণে হয়েছে।
দেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার প্রশ্নে ড. ইউনূস বলেন, ‘আগস্টে যেসব হিন্দু আক্রমণের শিকার হয়েছেন, তাঁদের অধিকাংশই আওয়ামী লীগের সমর্থক ছিলেন।’ এ সময় তিনি আরও অভিযোগ করেন, সমালোচকেরা এসব ঘটনার কাহিনি ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে প্রচার করেছে।
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে ড. ইউনূস বলেন, ঢাকা ও নয়াদিল্লির মধ্যে বিদ্যুৎ, যৌথ নদীর পানি বণ্টন এবং অন্যান্য অবকাঠামোগত প্রকল্পের মাধ্যমে সম্পর্ক বিদ্যমান। এসবের পাশাপাশি দুই দেশের সাধারণ একটি ইতিহাসও আছে। এসব সম্পর্কের কারণে নয়াদিল্লি অন্তর্বর্তী সরকারকে খুব একটা সমর্থন না করায় এই সরকার ‘ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে।
এ সময় তিনি জানান, মোদি বাংলাদেশ সফরে আসতে চাইলে তাঁকে ‘স্বাগত’ জানানো হবে। ড. ইউনূস বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করেছি এটি বোঝাতে যে—আমরা প্রতিবেশী, আমাদের একে অপরের প্রয়োজন। আমাদের অবশ্যই প্রতিবেশী হিসেবে ভালো সম্পর্ক থাকতে হবে।’

সহকারী উপজেলা বা থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে সহকারী উপজেলা ও থানা ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
৪ ঘণ্টা আগে
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সহকারী উপজেলা বা থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে সহকারী উপজেলা ও থানা ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
সম্প্রতি আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) উপজেলা বা থানা বা সমমান ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক মোহাম্মদ আশফাকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক জরুরি সভায় পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়।
এরপর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সভায় সর্বসম্মতিক্রমে গাজীপুর সদর উপজেলার সহকারী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলমকে সভাপতি এবং গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার সহকারী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শরীফ আল রায়হানকে মহাসচিব করা হয়েছে।
এ ছাড়া কমিটিতে আরও যাঁরা যাঁরা আছেন—

সহকারী উপজেলা বা থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে সহকারী উপজেলা ও থানা ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
সম্প্রতি আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) উপজেলা বা থানা বা সমমান ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক মোহাম্মদ আশফাকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক জরুরি সভায় পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়।
এরপর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সভায় সর্বসম্মতিক্রমে গাজীপুর সদর উপজেলার সহকারী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলমকে সভাপতি এবং গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার সহকারী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শরীফ আল রায়হানকে মহাসচিব করা হয়েছে।
এ ছাড়া কমিটিতে আরও যাঁরা যাঁরা আছেন—

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার পক্ষে ড. ইউনূস। তবে অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নেবে না তাঁর সরকার, যাতে বাংলাদেশ–ভারতের মধ্যকার সম্ভাব্য কূটনৈতিক উত্তেজনা এড়ানো যায়।
৩০ অক্টোবর ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
৪ ঘণ্টা আগে
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
৪ ঘণ্টা আগেআইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি, দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকের পর স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী একজন গ্রাহক তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) বিপরীতে সর্বোচ্চ ১৫টি মোবাইল সিম নিবন্ধন করতে পারেন। ৩০ অক্টোবরের পর একটি এনআইডির বিপরীতে সিম নিবন্ধনের সংখ্যা ১০টিতে নামিয়ে আনা হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গ্রাহকপ্রতি সিমের সংখ্যা আরও কমিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে।
উপদেষ্টা বলেন, কোনো ঘটনা ঘটার পর দেখা যায়, সিমটি সেই ব্যক্তির নামে নিবন্ধন করা নয়। একজনের নামের সিম কার্ড অন্যজন ব্যবহার করে অপরাধ করে। এতে প্রকৃত দোষী ব্যক্তি অনেক সময় ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে। এ জন্য নির্বাচনের আগে ব্যক্তিপর্যায়ে নিবন্ধন করা সিম কার্ড কমিয়ে আনা হবে।
নির্বাচনে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো আপত্তি আসেনি। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড আগেও ছিল, বর্তমানেও আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোতে নিয়োগ ও পদায়নের ক্ষেত্রে কোনো পক্ষপাতিত্ব করা হয়নি। কারও বিরুদ্ধে কোনো ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ ও পদায়ন করা হয়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। তিনি নির্বাচন সুষ্ঠু ও ভালোভাবে সম্পন্ন হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির এ বৈঠকে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের আগে দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয় উঠেছে। দেশব্যাপী চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, দখলবাজি ও সংঘবদ্ধ দুষ্কৃতকারীদের কর্মকাণ্ড রোধ, জুলাই হত্যাকাণ্ডের মামলার রেকর্ড, তদন্ত অগ্রগতি, দেশে অস্থিরতা সৃষ্টিকারী উসকানিমূলক সাইবার প্রচারণার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, নারী ও শিশু নির্যাতন এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে আইনগত ও সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
এ ছাড়া মাদকের অপব্যবহার রোধ, শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিনপরবর্তী সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও প্রতিরোধ, নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনগুলোর অপতৎপরতা রোধ, পোশাক কারখানা–ওষুধশিল্পসহ বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির তৎপরতা রোধ, অস্ত্র জমা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান, সীমান্ত ও পার্বত্যাঞ্চল পরিস্থিতি, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং মা ইলিশ সংরক্ষণ নিয়েও আলোচনা হয়।
ব্রিফিংয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম, বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি, দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকের পর স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী একজন গ্রাহক তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) বিপরীতে সর্বোচ্চ ১৫টি মোবাইল সিম নিবন্ধন করতে পারেন। ৩০ অক্টোবরের পর একটি এনআইডির বিপরীতে সিম নিবন্ধনের সংখ্যা ১০টিতে নামিয়ে আনা হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গ্রাহকপ্রতি সিমের সংখ্যা আরও কমিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে।
উপদেষ্টা বলেন, কোনো ঘটনা ঘটার পর দেখা যায়, সিমটি সেই ব্যক্তির নামে নিবন্ধন করা নয়। একজনের নামের সিম কার্ড অন্যজন ব্যবহার করে অপরাধ করে। এতে প্রকৃত দোষী ব্যক্তি অনেক সময় ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে। এ জন্য নির্বাচনের আগে ব্যক্তিপর্যায়ে নিবন্ধন করা সিম কার্ড কমিয়ে আনা হবে।
নির্বাচনে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো আপত্তি আসেনি। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড আগেও ছিল, বর্তমানেও আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোতে নিয়োগ ও পদায়নের ক্ষেত্রে কোনো পক্ষপাতিত্ব করা হয়নি। কারও বিরুদ্ধে কোনো ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ ও পদায়ন করা হয়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। তিনি নির্বাচন সুষ্ঠু ও ভালোভাবে সম্পন্ন হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির এ বৈঠকে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের আগে দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয় উঠেছে। দেশব্যাপী চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, দখলবাজি ও সংঘবদ্ধ দুষ্কৃতকারীদের কর্মকাণ্ড রোধ, জুলাই হত্যাকাণ্ডের মামলার রেকর্ড, তদন্ত অগ্রগতি, দেশে অস্থিরতা সৃষ্টিকারী উসকানিমূলক সাইবার প্রচারণার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, নারী ও শিশু নির্যাতন এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে আইনগত ও সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
এ ছাড়া মাদকের অপব্যবহার রোধ, শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিনপরবর্তী সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও প্রতিরোধ, নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনগুলোর অপতৎপরতা রোধ, পোশাক কারখানা–ওষুধশিল্পসহ বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির তৎপরতা রোধ, অস্ত্র জমা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান, সীমান্ত ও পার্বত্যাঞ্চল পরিস্থিতি, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং মা ইলিশ সংরক্ষণ নিয়েও আলোচনা হয়।
ব্রিফিংয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম, বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার পক্ষে ড. ইউনূস। তবে অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নেবে না তাঁর সরকার, যাতে বাংলাদেশ–ভারতের মধ্যকার সম্ভাব্য কূটনৈতিক উত্তেজনা এড়ানো যায়।
৩০ অক্টোবর ২০২৪
সহকারী উপজেলা বা থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে সহকারী উপজেলা ও থানা ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
৪ ঘণ্টা আগে
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
আজ রোববার সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো সভার চিঠি থেকে জানা যায়, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সভাটি অনুষ্ঠিত হবে। সভায় সভাপতিত্ব করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। সভায় অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার উপস্থিত থাকবেন।
চিঠিতে বলা হয়, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, অংশগ্রহণমূলক ও সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ/কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতবিনিময় ও প্রাক-প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ইসির চিঠি অনুযায়ী, অন্তত ৩১ জন জ্যেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তাকে সভায় অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আমন্ত্রিত কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন—মন্ত্রিপরিষদসচিব; স্বরাষ্ট্র, জনপ্রশাসন, নৌপরিবহন, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব; পররাষ্ট্র, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ (সমন্বয় ও সংস্কার), অর্থ বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, বিদ্যুৎ বিভাগ, কৃষি মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিবেরা। এর পাশাপাশি জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সচিবকেও বৈঠকে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।
চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর নির্বাহী পরিচালক বা উপযুক্ত কোনো কর্মকর্তাকে সভায় পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ডাক অধিদপ্তর, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর, বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ও শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী এবং কারা মহাপরিদর্শক (আইজি প্রিজনস), ঢাকাকেও সভায় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
এর আগে ২০ অক্টোবর ইসি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা করেছে।
কমিশন গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপ শুরু করে। এর অংশ হিসেবে ২৮ সেপ্টেম্বর নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয় এবং একই দিন শিক্ষকদের সঙ্গেও আলোচনা করে ইসি। সংসদ নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট পক্ষের সঙ্গেও আরও সংলাপ আয়োজনের পরিকল্পনা নিয়েছে কমিশন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
আজ রোববার সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো সভার চিঠি থেকে জানা যায়, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সভাটি অনুষ্ঠিত হবে। সভায় সভাপতিত্ব করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। সভায় অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার উপস্থিত থাকবেন।
চিঠিতে বলা হয়, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, অংশগ্রহণমূলক ও সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ/কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতবিনিময় ও প্রাক-প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ইসির চিঠি অনুযায়ী, অন্তত ৩১ জন জ্যেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তাকে সভায় অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আমন্ত্রিত কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন—মন্ত্রিপরিষদসচিব; স্বরাষ্ট্র, জনপ্রশাসন, নৌপরিবহন, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব; পররাষ্ট্র, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ (সমন্বয় ও সংস্কার), অর্থ বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, বিদ্যুৎ বিভাগ, কৃষি মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিবেরা। এর পাশাপাশি জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সচিবকেও বৈঠকে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।
চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর নির্বাহী পরিচালক বা উপযুক্ত কোনো কর্মকর্তাকে সভায় পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ডাক অধিদপ্তর, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর, বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ও শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী এবং কারা মহাপরিদর্শক (আইজি প্রিজনস), ঢাকাকেও সভায় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
এর আগে ২০ অক্টোবর ইসি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা করেছে।
কমিশন গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপ শুরু করে। এর অংশ হিসেবে ২৮ সেপ্টেম্বর নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয় এবং একই দিন শিক্ষকদের সঙ্গেও আলোচনা করে ইসি। সংসদ নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট পক্ষের সঙ্গেও আরও সংলাপ আয়োজনের পরিকল্পনা নিয়েছে কমিশন।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার পক্ষে ড. ইউনূস। তবে অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নেবে না তাঁর সরকার, যাতে বাংলাদেশ–ভারতের মধ্যকার সম্ভাব্য কূটনৈতিক উত্তেজনা এড়ানো যায়।
৩০ অক্টোবর ২০২৪
সহকারী উপজেলা বা থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে সহকারী উপজেলা ও থানা ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ
৩ ঘণ্টা আগে
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
৪ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান (সিজেসিসি) জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জা গতকাল শনিবার রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
দুই দেশের ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক ও জনগণের পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করে জেনারেল মির্জা পাকিস্তানের পক্ষ থেকে নানা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে বাণিজ্য, যোগাযোগ ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।
‘আমাদের দুই দেশ একে অপরকে সহায়তা করব’—বলেন জেনারেল মির্জা।
তিনি জানান, করাচি ও চট্টগ্রামের মধ্যে দুইমুখী নৌপথ এরই মধ্যে চালু হয়েছে এবং অদূর ভবিষ্যতে ঢাকা-করাচি আকাশ পথও চালু হবে।
দুই পক্ষ মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপে উত্তেজনা প্রশমনের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। পাশাপাশি ভুয়া তথ্য এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অপব্যবহারের মাধ্যমে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করার প্রবণতার চ্যালেঞ্জ নিয়েও মতবিনিময় হয়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ভুয়া খবর ও বিভ্রান্তিকর তথ্য এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এটি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। এই বিপদের বিরুদ্ধে বৈশ্বিকভাবে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
সাক্ষাৎকালে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, জ্যেষ্ঠ সচিব ও এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার ইমরান হায়দার উপস্থিত ছিলেন।

পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান (সিজেসিসি) জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জা গতকাল শনিবার রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
দুই দেশের ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক ও জনগণের পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করে জেনারেল মির্জা পাকিস্তানের পক্ষ থেকে নানা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে বাণিজ্য, যোগাযোগ ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।
‘আমাদের দুই দেশ একে অপরকে সহায়তা করব’—বলেন জেনারেল মির্জা।
তিনি জানান, করাচি ও চট্টগ্রামের মধ্যে দুইমুখী নৌপথ এরই মধ্যে চালু হয়েছে এবং অদূর ভবিষ্যতে ঢাকা-করাচি আকাশ পথও চালু হবে।
দুই পক্ষ মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপে উত্তেজনা প্রশমনের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। পাশাপাশি ভুয়া তথ্য এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অপব্যবহারের মাধ্যমে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করার প্রবণতার চ্যালেঞ্জ নিয়েও মতবিনিময় হয়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ভুয়া খবর ও বিভ্রান্তিকর তথ্য এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এটি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। এই বিপদের বিরুদ্ধে বৈশ্বিকভাবে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
সাক্ষাৎকালে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, জ্যেষ্ঠ সচিব ও এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার ইমরান হায়দার উপস্থিত ছিলেন।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার পক্ষে ড. ইউনূস। তবে অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নেবে না তাঁর সরকার, যাতে বাংলাদেশ–ভারতের মধ্যকার সম্ভাব্য কূটনৈতিক উত্তেজনা এড়ানো যায়।
৩০ অক্টোবর ২০২৪
সহকারী উপজেলা বা থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে সহকারী উপজেলা ও থানা ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
৪ ঘণ্টা আগে