নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সীমানা নির্ধারণ আইনে ছাপার ভুল ছিল। সেটি সংশোধনের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তবে এখনো অনুমোদন মেলেনি। অনুমোদন না হলে বিদ্যমান আসন বিন্যাসের ভিত্তিতেই আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার।
তিনি বলেছেন, ‘সীমানা নির্ধারণ আইনে প্রিন্টিং মিসটেক হয়েছিল, সেটি সংশোধনের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছিলাম। ঈদের আগে এ নিয়ে কেবিনেটে মিটিং হয়েছে। এখনো আমরা অনুমোদ পাইনি। অনুমোদন পেলে সীমানা পুনর্নির্ধারণের কাজটা করতে পারব। আর যদি অনুমোদ না হয়, তাহলে বিদ্যমান যে আসন বিন্যাস রয়েছে, সেই আসনের ভিত্তিতেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে জানতে চাইলে এ নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘হ্যাঁ, আমাদের তো পরিকল্পনা আছে, কখন কী করব। আজকের যে মিটিং করলাম এটিও পরিকল্পনার অংশ।’
আচরণ বিধিমালা সংশোধনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আচরণ বিধিমালার খসড়া করার জন্য বসেছিলাম। প্রায় চূড়ান্ত হয়েছে। চূড়ান্ত করে কমিশনে প্লেস করব ৷ এরপর কমিশন চূড়ান্ত করবে।’
নির্বাচনী আচরণবিধিতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন কী কী জানতে চাইলে ইসি আনোয়ারুল ইসলাম জানান, নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবের প্রায় সবগুলোই আচরণবিধির খসড়ায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
কতটি প্রস্তাব—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সংখ্যা বলতে গেলে আমাকে আচরণবিধির খসড়াটি একটি শেপে এনে দেখতে হবে।’
নির্বাচন আচরণবিধি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নেওয়া হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা একটা ভালো প্রশ্ন। আমরা পরবর্তীতে বিভিন্ন অংশীজনদের সঙ্গে এ নিয়ে বসব। অবস্থাই আমাদের বলবে কী করতে হবে।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনী ব্যয় ন্যূনতম রেখে যাতে শৃঙ্খলা বিঘ্নিত না হয়, গ্রামীণ পর্যায়ে একেবারে লেবেল প্লেয়িং ফিল্ডে যেন প্রচার প্রচারণা করতে পারে, সে ধরনের একটা মনোভাব নিয়ে করতে চাচ্ছি। এ ক্ষেত্রে আরপিও যেখানে সংশোধন করার প্রয়োজন হবে সেখানে সংশোধন করা হবে।’
সর্বোচ্চ কঠোরতার জন্য কিছু বিধিবিধানের ব্যাপারে কঠোর হবে নির্বাচন কমিশন। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘দুইশ টাকা, পাঁচ শ টাকা জরিমানার বিষয়গুলো আরও বাড়ানো চিন্তা ভাবনা চলছে। আচরণবিধির বাইরেও পেনাল কোড আছে।’
নির্বাচনী প্রচারণায় এবার পোস্টার না রাখার প্রস্তাব এসেছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবটা অনেকটা এই রকমই। আমরা সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবটাকে ভালোই মনে করছি।’
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের জন্য কী থাকছে? জবাবে তিনি বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি আমি এই মুহূর্তে স্পেসিফিক বলতে পারছি না। তবে আছে। অনেক সময় গুজব ছড়ানো হয়, বিষয়টি নজরে আনলে তিনি বলেন, এগুলো সবই যাতে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় সেভাবে আমরা প্রস্তাব করছি।’
নতুন দলের নিবন্ধনের আবেদন জমা দেওয়ার সময় বাড়ানো হবে কিনা, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা যদি অনেকগুলো আবেদন পেয়ে যাই তাহলে এক রকম চিন্তা হবে। দলগুলোর প্রত্যাশা কী, আমরা এই মুহূর্তে তো সেটি বুঝতে পারছি না। ২০ তারিখেই আমরা বুঝব, আদৌ সময় বাড়ানোর প্রয়োজন আছে কিনা। আমার জানামতে একটি নতুন দল নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছে। অনেকেই আবেদন করার জন্য তৎপর আছে, তারা আবেদন করবেন। আর নির্ধারিত সময়ের পর আবেদন করলে সেটি আমলে নেওয়া হবে কিনা সেটি নিয়ে এখনো কমিশনে আলোচনা হয়নি।’
সীমানা নির্ধারণ আইনে ছাপার ভুল ছিল। সেটি সংশোধনের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তবে এখনো অনুমোদন মেলেনি। অনুমোদন না হলে বিদ্যমান আসন বিন্যাসের ভিত্তিতেই আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার।
তিনি বলেছেন, ‘সীমানা নির্ধারণ আইনে প্রিন্টিং মিসটেক হয়েছিল, সেটি সংশোধনের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছিলাম। ঈদের আগে এ নিয়ে কেবিনেটে মিটিং হয়েছে। এখনো আমরা অনুমোদ পাইনি। অনুমোদন পেলে সীমানা পুনর্নির্ধারণের কাজটা করতে পারব। আর যদি অনুমোদ না হয়, তাহলে বিদ্যমান যে আসন বিন্যাস রয়েছে, সেই আসনের ভিত্তিতেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে জানতে চাইলে এ নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘হ্যাঁ, আমাদের তো পরিকল্পনা আছে, কখন কী করব। আজকের যে মিটিং করলাম এটিও পরিকল্পনার অংশ।’
আচরণ বিধিমালা সংশোধনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আচরণ বিধিমালার খসড়া করার জন্য বসেছিলাম। প্রায় চূড়ান্ত হয়েছে। চূড়ান্ত করে কমিশনে প্লেস করব ৷ এরপর কমিশন চূড়ান্ত করবে।’
নির্বাচনী আচরণবিধিতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন কী কী জানতে চাইলে ইসি আনোয়ারুল ইসলাম জানান, নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবের প্রায় সবগুলোই আচরণবিধির খসড়ায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
কতটি প্রস্তাব—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সংখ্যা বলতে গেলে আমাকে আচরণবিধির খসড়াটি একটি শেপে এনে দেখতে হবে।’
নির্বাচন আচরণবিধি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নেওয়া হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা একটা ভালো প্রশ্ন। আমরা পরবর্তীতে বিভিন্ন অংশীজনদের সঙ্গে এ নিয়ে বসব। অবস্থাই আমাদের বলবে কী করতে হবে।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনী ব্যয় ন্যূনতম রেখে যাতে শৃঙ্খলা বিঘ্নিত না হয়, গ্রামীণ পর্যায়ে একেবারে লেবেল প্লেয়িং ফিল্ডে যেন প্রচার প্রচারণা করতে পারে, সে ধরনের একটা মনোভাব নিয়ে করতে চাচ্ছি। এ ক্ষেত্রে আরপিও যেখানে সংশোধন করার প্রয়োজন হবে সেখানে সংশোধন করা হবে।’
সর্বোচ্চ কঠোরতার জন্য কিছু বিধিবিধানের ব্যাপারে কঠোর হবে নির্বাচন কমিশন। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘দুইশ টাকা, পাঁচ শ টাকা জরিমানার বিষয়গুলো আরও বাড়ানো চিন্তা ভাবনা চলছে। আচরণবিধির বাইরেও পেনাল কোড আছে।’
নির্বাচনী প্রচারণায় এবার পোস্টার না রাখার প্রস্তাব এসেছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবটা অনেকটা এই রকমই। আমরা সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবটাকে ভালোই মনে করছি।’
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের জন্য কী থাকছে? জবাবে তিনি বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি আমি এই মুহূর্তে স্পেসিফিক বলতে পারছি না। তবে আছে। অনেক সময় গুজব ছড়ানো হয়, বিষয়টি নজরে আনলে তিনি বলেন, এগুলো সবই যাতে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় সেভাবে আমরা প্রস্তাব করছি।’
নতুন দলের নিবন্ধনের আবেদন জমা দেওয়ার সময় বাড়ানো হবে কিনা, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা যদি অনেকগুলো আবেদন পেয়ে যাই তাহলে এক রকম চিন্তা হবে। দলগুলোর প্রত্যাশা কী, আমরা এই মুহূর্তে তো সেটি বুঝতে পারছি না। ২০ তারিখেই আমরা বুঝব, আদৌ সময় বাড়ানোর প্রয়োজন আছে কিনা। আমার জানামতে একটি নতুন দল নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছে। অনেকেই আবেদন করার জন্য তৎপর আছে, তারা আবেদন করবেন। আর নির্ধারিত সময়ের পর আবেদন করলে সেটি আমলে নেওয়া হবে কিনা সেটি নিয়ে এখনো কমিশনে আলোচনা হয়নি।’
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আজ শনিবার দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথিভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সস্ত্রীক সাক্ষাৎ করেছেন সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান।
৬ মিনিট আগেমুসলমানদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসবের মধ্যে একটি হলো ঈদুল আজহা। যথাযোগ্য মর্যাদা, ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য এবং ত্যাগের মহিমায় সারা দেশে এবারের ঈদ উদযাপিত হচ্ছে। বাংলাদেশে এটি কোরবানির ঈদ নামেও পরিচিত। যুগ যুগ ধরে এই ঈদ ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ত্যাগের আদর্শে উদ্ভাসিত করে আসছে।
২ ঘণ্টা আগে‘পশু নয়, কোরবানি হোক অহংকার, হিংসা ও অবিচারের।’ ঈদুল আজহা উপলক্ষে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
২ ঘণ্টা আগেদেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
১০ ঘণ্টা আগে