আয়নাল হোসেন, ঢাকা

মেট্রোরেলের নিরাপত্তার জন্য স্বতন্ত্র ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) পুলিশ ইউনিট এবং ‘পুলিশ এভিয়েশন’ নামে স্বতন্ত্র ইউনিট গঠন করছে সরকার। এ দুটিসহ বিভিন্ন ইউনিটের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ৬ হাজার ৬১১টি নতুন পদ তৈরি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে পুলিশ অধিদপ্তর থেকে একটি প্রস্তাব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দেওয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, পুলিশ অধিদপ্তর থেকে বিভিন্ন ইউনিটের নতুন পদ তৈরির জন্য ২২টি প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। এ বিষয়ে গত ২৩ সেপ্টেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের (পুলিশ ও এনটিএমসি) সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে আলোচনা হয়। পুলিশ অধিদপ্তর থেকে পাঠানো প্রস্তাবে নতুন পদ তৈরির জন্য অধিকতর যৌক্তিকতাসহ পুনঃপ্রস্তাব পাঠানো হয়। ২২টি প্রস্তাবের মধ্যে পুনঃপ্রস্তাব পাঠানো হয় ৯টি।
মন্ত্রণালয় সূত্র বলেছে, গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো মেট্রোরেলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশের সাংগঠনিক কাঠামোতে স্বতন্ত্র এমআরটি পুলিশ ইউনিট গঠন করা হচ্ছে। এ ইউনিটের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ১ হাজার ৯৪৮টি নতুন পদ তৈরির প্রস্তাব জমা দেওয়া হয়েছে। এটি কার্যকর করতে ৬৮টি যানবাহনেরও প্রস্তাব করা হয়েছে।
অন্যদিকে পুলিশের নিজস্ব ‘এভিয়েশন’ ইউনিট গঠন ও তা পরিচালনার জন্য বিভিন্ন পদবির ৩৯৫টি নতুন পদ তৈরির প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া ৯১টি যানবাহন ও ৪৬ যন্ত্রপাতি স্থাপনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। পুলিশের জন্য বেশ কিছুদিন ধরেই হেলিকপ্টারের দাবি ছিল। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানিয়েছে, প্রস্তাবিত ‘এভিয়েশন’ ইউনিটের জন্য ইতিমধ্যেই রাশিয়া থেকে ৪২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি হেলিকপ্টার কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রায় ৩০০ কোটি টাকা রাশিয়াকে পরিশোধও করা হয়েছে। বিষয়টি চূড়ান্ত বিবেচনার জন্য এখন সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের কাছে রয়েছে।
ময়মনসিংহে পুলিশের আরআরএফ ইউনিট গঠনের জন্য ৮১৫টি নতুন পদ এবং ২০টি যানবাহনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। গাজীপুর মহানগর পুলিশের সাংগঠনিক কাঠামো সংস্কারে ২ হাজার ৮২৪টি নতুন পদ তৈরির প্রস্তাব রয়েছে। এতে ৩০০টি যানবাহন ও ২৬ যন্ত্রপাতি দরকার বলেও জানানো হয়েছে।
পুলিশের বিশেষ শাখায় (এসবি) সেফহোম তৈরির জন্য ২১৮টি নতুন পদ তৈরি এবং সেখানে ১৭টি যানবাহন চাওয়া হয়েছে। পুলিশের সাংগঠনিক কাঠামোতে ৪টি সিস্টেম ম্যানেজার, ৩টি মূল্য রক্ষণাবেক্ষণ প্রকৌশলী, ৬টি সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্টসহ ১৩টি নতুন পদ তৈরির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। পুলিশের কাঠামোতে ১৬৫টি নন-পুলিশ পদ তৈরির জন্য বলা হয়েছে।
এদিকে নোয়াখালীর ভাসানচর থানার জন্য নতুন ৩৬টি পদ তৈরি এবং ৩টি যানবাহনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। লক্ষ্মীপুরের রামগতি থানার চরগাজী ইউনিয়নে পুলিশ তদন্তকেন্দ্র স্থাপনের জন্য ২৬টি নতুন পদ এবং ৩টি যানবাহন চাওয়া হয়েছে। কক্সবাজারের মহেশখালীর মাতারবাড়ী বন্দর থানা স্থাপন এবং তা পরিচালনার জন্য ৭১টি নতুন পদ এবং ১৩টি যানবাহন চাওয়া হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল থানার অরুয়াইল বাজার পুলিশ তদন্তকেন্দ্র স্থাপন এবং ২৩টি নতুন পদ এবং ৪টি যানবাহনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া পুলিশের আউটসোর্সিং খাতে মঞ্জুরিকৃত অফিস সহায়ক পদে (এমএলএসএস) ৭৭টি পদ রাজস্ব খাতে স্থানান্তর বা তৈরির জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
পুলিশের সাংগঠনিক কাঠামো গঠনে বিভিন্ন ইউনিটে নতুন ৬ হাজারের বেশি পদ তৈরির প্রস্তাব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নতুন পদ তৈরির বিষয়টি আমার নজরে নেই। তবে পুলিশের মানবসম্পদ বিভাগ এ বিষয়ে ভালো বলতে পারবে।’

মেট্রোরেলের নিরাপত্তার জন্য স্বতন্ত্র ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) পুলিশ ইউনিট এবং ‘পুলিশ এভিয়েশন’ নামে স্বতন্ত্র ইউনিট গঠন করছে সরকার। এ দুটিসহ বিভিন্ন ইউনিটের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ৬ হাজার ৬১১টি নতুন পদ তৈরি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে পুলিশ অধিদপ্তর থেকে একটি প্রস্তাব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দেওয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, পুলিশ অধিদপ্তর থেকে বিভিন্ন ইউনিটের নতুন পদ তৈরির জন্য ২২টি প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। এ বিষয়ে গত ২৩ সেপ্টেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের (পুলিশ ও এনটিএমসি) সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে আলোচনা হয়। পুলিশ অধিদপ্তর থেকে পাঠানো প্রস্তাবে নতুন পদ তৈরির জন্য অধিকতর যৌক্তিকতাসহ পুনঃপ্রস্তাব পাঠানো হয়। ২২টি প্রস্তাবের মধ্যে পুনঃপ্রস্তাব পাঠানো হয় ৯টি।
মন্ত্রণালয় সূত্র বলেছে, গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো মেট্রোরেলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশের সাংগঠনিক কাঠামোতে স্বতন্ত্র এমআরটি পুলিশ ইউনিট গঠন করা হচ্ছে। এ ইউনিটের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ১ হাজার ৯৪৮টি নতুন পদ তৈরির প্রস্তাব জমা দেওয়া হয়েছে। এটি কার্যকর করতে ৬৮টি যানবাহনেরও প্রস্তাব করা হয়েছে।
অন্যদিকে পুলিশের নিজস্ব ‘এভিয়েশন’ ইউনিট গঠন ও তা পরিচালনার জন্য বিভিন্ন পদবির ৩৯৫টি নতুন পদ তৈরির প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া ৯১টি যানবাহন ও ৪৬ যন্ত্রপাতি স্থাপনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। পুলিশের জন্য বেশ কিছুদিন ধরেই হেলিকপ্টারের দাবি ছিল। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানিয়েছে, প্রস্তাবিত ‘এভিয়েশন’ ইউনিটের জন্য ইতিমধ্যেই রাশিয়া থেকে ৪২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি হেলিকপ্টার কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রায় ৩০০ কোটি টাকা রাশিয়াকে পরিশোধও করা হয়েছে। বিষয়টি চূড়ান্ত বিবেচনার জন্য এখন সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের কাছে রয়েছে।
ময়মনসিংহে পুলিশের আরআরএফ ইউনিট গঠনের জন্য ৮১৫টি নতুন পদ এবং ২০টি যানবাহনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। গাজীপুর মহানগর পুলিশের সাংগঠনিক কাঠামো সংস্কারে ২ হাজার ৮২৪টি নতুন পদ তৈরির প্রস্তাব রয়েছে। এতে ৩০০টি যানবাহন ও ২৬ যন্ত্রপাতি দরকার বলেও জানানো হয়েছে।
পুলিশের বিশেষ শাখায় (এসবি) সেফহোম তৈরির জন্য ২১৮টি নতুন পদ তৈরি এবং সেখানে ১৭টি যানবাহন চাওয়া হয়েছে। পুলিশের সাংগঠনিক কাঠামোতে ৪টি সিস্টেম ম্যানেজার, ৩টি মূল্য রক্ষণাবেক্ষণ প্রকৌশলী, ৬টি সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্টসহ ১৩টি নতুন পদ তৈরির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। পুলিশের কাঠামোতে ১৬৫টি নন-পুলিশ পদ তৈরির জন্য বলা হয়েছে।
এদিকে নোয়াখালীর ভাসানচর থানার জন্য নতুন ৩৬টি পদ তৈরি এবং ৩টি যানবাহনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। লক্ষ্মীপুরের রামগতি থানার চরগাজী ইউনিয়নে পুলিশ তদন্তকেন্দ্র স্থাপনের জন্য ২৬টি নতুন পদ এবং ৩টি যানবাহন চাওয়া হয়েছে। কক্সবাজারের মহেশখালীর মাতারবাড়ী বন্দর থানা স্থাপন এবং তা পরিচালনার জন্য ৭১টি নতুন পদ এবং ১৩টি যানবাহন চাওয়া হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল থানার অরুয়াইল বাজার পুলিশ তদন্তকেন্দ্র স্থাপন এবং ২৩টি নতুন পদ এবং ৪টি যানবাহনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া পুলিশের আউটসোর্সিং খাতে মঞ্জুরিকৃত অফিস সহায়ক পদে (এমএলএসএস) ৭৭টি পদ রাজস্ব খাতে স্থানান্তর বা তৈরির জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
পুলিশের সাংগঠনিক কাঠামো গঠনে বিভিন্ন ইউনিটে নতুন ৬ হাজারের বেশি পদ তৈরির প্রস্তাব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নতুন পদ তৈরির বিষয়টি আমার নজরে নেই। তবে পুলিশের মানবসম্পদ বিভাগ এ বিষয়ে ভালো বলতে পারবে।’
আয়নাল হোসেন, ঢাকা

মেট্রোরেলের নিরাপত্তার জন্য স্বতন্ত্র ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) পুলিশ ইউনিট এবং ‘পুলিশ এভিয়েশন’ নামে স্বতন্ত্র ইউনিট গঠন করছে সরকার। এ দুটিসহ বিভিন্ন ইউনিটের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ৬ হাজার ৬১১টি নতুন পদ তৈরি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে পুলিশ অধিদপ্তর থেকে একটি প্রস্তাব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দেওয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, পুলিশ অধিদপ্তর থেকে বিভিন্ন ইউনিটের নতুন পদ তৈরির জন্য ২২টি প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। এ বিষয়ে গত ২৩ সেপ্টেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের (পুলিশ ও এনটিএমসি) সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে আলোচনা হয়। পুলিশ অধিদপ্তর থেকে পাঠানো প্রস্তাবে নতুন পদ তৈরির জন্য অধিকতর যৌক্তিকতাসহ পুনঃপ্রস্তাব পাঠানো হয়। ২২টি প্রস্তাবের মধ্যে পুনঃপ্রস্তাব পাঠানো হয় ৯টি।
মন্ত্রণালয় সূত্র বলেছে, গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো মেট্রোরেলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশের সাংগঠনিক কাঠামোতে স্বতন্ত্র এমআরটি পুলিশ ইউনিট গঠন করা হচ্ছে। এ ইউনিটের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ১ হাজার ৯৪৮টি নতুন পদ তৈরির প্রস্তাব জমা দেওয়া হয়েছে। এটি কার্যকর করতে ৬৮টি যানবাহনেরও প্রস্তাব করা হয়েছে।
অন্যদিকে পুলিশের নিজস্ব ‘এভিয়েশন’ ইউনিট গঠন ও তা পরিচালনার জন্য বিভিন্ন পদবির ৩৯৫টি নতুন পদ তৈরির প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া ৯১টি যানবাহন ও ৪৬ যন্ত্রপাতি স্থাপনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। পুলিশের জন্য বেশ কিছুদিন ধরেই হেলিকপ্টারের দাবি ছিল। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানিয়েছে, প্রস্তাবিত ‘এভিয়েশন’ ইউনিটের জন্য ইতিমধ্যেই রাশিয়া থেকে ৪২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি হেলিকপ্টার কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রায় ৩০০ কোটি টাকা রাশিয়াকে পরিশোধও করা হয়েছে। বিষয়টি চূড়ান্ত বিবেচনার জন্য এখন সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের কাছে রয়েছে।
ময়মনসিংহে পুলিশের আরআরএফ ইউনিট গঠনের জন্য ৮১৫টি নতুন পদ এবং ২০টি যানবাহনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। গাজীপুর মহানগর পুলিশের সাংগঠনিক কাঠামো সংস্কারে ২ হাজার ৮২৪টি নতুন পদ তৈরির প্রস্তাব রয়েছে। এতে ৩০০টি যানবাহন ও ২৬ যন্ত্রপাতি দরকার বলেও জানানো হয়েছে।
পুলিশের বিশেষ শাখায় (এসবি) সেফহোম তৈরির জন্য ২১৮টি নতুন পদ তৈরি এবং সেখানে ১৭টি যানবাহন চাওয়া হয়েছে। পুলিশের সাংগঠনিক কাঠামোতে ৪টি সিস্টেম ম্যানেজার, ৩টি মূল্য রক্ষণাবেক্ষণ প্রকৌশলী, ৬টি সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্টসহ ১৩টি নতুন পদ তৈরির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। পুলিশের কাঠামোতে ১৬৫টি নন-পুলিশ পদ তৈরির জন্য বলা হয়েছে।
এদিকে নোয়াখালীর ভাসানচর থানার জন্য নতুন ৩৬টি পদ তৈরি এবং ৩টি যানবাহনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। লক্ষ্মীপুরের রামগতি থানার চরগাজী ইউনিয়নে পুলিশ তদন্তকেন্দ্র স্থাপনের জন্য ২৬টি নতুন পদ এবং ৩টি যানবাহন চাওয়া হয়েছে। কক্সবাজারের মহেশখালীর মাতারবাড়ী বন্দর থানা স্থাপন এবং তা পরিচালনার জন্য ৭১টি নতুন পদ এবং ১৩টি যানবাহন চাওয়া হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল থানার অরুয়াইল বাজার পুলিশ তদন্তকেন্দ্র স্থাপন এবং ২৩টি নতুন পদ এবং ৪টি যানবাহনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া পুলিশের আউটসোর্সিং খাতে মঞ্জুরিকৃত অফিস সহায়ক পদে (এমএলএসএস) ৭৭টি পদ রাজস্ব খাতে স্থানান্তর বা তৈরির জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
পুলিশের সাংগঠনিক কাঠামো গঠনে বিভিন্ন ইউনিটে নতুন ৬ হাজারের বেশি পদ তৈরির প্রস্তাব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নতুন পদ তৈরির বিষয়টি আমার নজরে নেই। তবে পুলিশের মানবসম্পদ বিভাগ এ বিষয়ে ভালো বলতে পারবে।’

মেট্রোরেলের নিরাপত্তার জন্য স্বতন্ত্র ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) পুলিশ ইউনিট এবং ‘পুলিশ এভিয়েশন’ নামে স্বতন্ত্র ইউনিট গঠন করছে সরকার। এ দুটিসহ বিভিন্ন ইউনিটের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ৬ হাজার ৬১১টি নতুন পদ তৈরি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে পুলিশ অধিদপ্তর থেকে একটি প্রস্তাব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দেওয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, পুলিশ অধিদপ্তর থেকে বিভিন্ন ইউনিটের নতুন পদ তৈরির জন্য ২২টি প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। এ বিষয়ে গত ২৩ সেপ্টেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের (পুলিশ ও এনটিএমসি) সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে আলোচনা হয়। পুলিশ অধিদপ্তর থেকে পাঠানো প্রস্তাবে নতুন পদ তৈরির জন্য অধিকতর যৌক্তিকতাসহ পুনঃপ্রস্তাব পাঠানো হয়। ২২টি প্রস্তাবের মধ্যে পুনঃপ্রস্তাব পাঠানো হয় ৯টি।
মন্ত্রণালয় সূত্র বলেছে, গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো মেট্রোরেলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশের সাংগঠনিক কাঠামোতে স্বতন্ত্র এমআরটি পুলিশ ইউনিট গঠন করা হচ্ছে। এ ইউনিটের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ১ হাজার ৯৪৮টি নতুন পদ তৈরির প্রস্তাব জমা দেওয়া হয়েছে। এটি কার্যকর করতে ৬৮টি যানবাহনেরও প্রস্তাব করা হয়েছে।
অন্যদিকে পুলিশের নিজস্ব ‘এভিয়েশন’ ইউনিট গঠন ও তা পরিচালনার জন্য বিভিন্ন পদবির ৩৯৫টি নতুন পদ তৈরির প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া ৯১টি যানবাহন ও ৪৬ যন্ত্রপাতি স্থাপনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। পুলিশের জন্য বেশ কিছুদিন ধরেই হেলিকপ্টারের দাবি ছিল। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানিয়েছে, প্রস্তাবিত ‘এভিয়েশন’ ইউনিটের জন্য ইতিমধ্যেই রাশিয়া থেকে ৪২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি হেলিকপ্টার কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রায় ৩০০ কোটি টাকা রাশিয়াকে পরিশোধও করা হয়েছে। বিষয়টি চূড়ান্ত বিবেচনার জন্য এখন সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের কাছে রয়েছে।
ময়মনসিংহে পুলিশের আরআরএফ ইউনিট গঠনের জন্য ৮১৫টি নতুন পদ এবং ২০টি যানবাহনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। গাজীপুর মহানগর পুলিশের সাংগঠনিক কাঠামো সংস্কারে ২ হাজার ৮২৪টি নতুন পদ তৈরির প্রস্তাব রয়েছে। এতে ৩০০টি যানবাহন ও ২৬ যন্ত্রপাতি দরকার বলেও জানানো হয়েছে।
পুলিশের বিশেষ শাখায় (এসবি) সেফহোম তৈরির জন্য ২১৮টি নতুন পদ তৈরি এবং সেখানে ১৭টি যানবাহন চাওয়া হয়েছে। পুলিশের সাংগঠনিক কাঠামোতে ৪টি সিস্টেম ম্যানেজার, ৩টি মূল্য রক্ষণাবেক্ষণ প্রকৌশলী, ৬টি সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্টসহ ১৩টি নতুন পদ তৈরির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। পুলিশের কাঠামোতে ১৬৫টি নন-পুলিশ পদ তৈরির জন্য বলা হয়েছে।
এদিকে নোয়াখালীর ভাসানচর থানার জন্য নতুন ৩৬টি পদ তৈরি এবং ৩টি যানবাহনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। লক্ষ্মীপুরের রামগতি থানার চরগাজী ইউনিয়নে পুলিশ তদন্তকেন্দ্র স্থাপনের জন্য ২৬টি নতুন পদ এবং ৩টি যানবাহন চাওয়া হয়েছে। কক্সবাজারের মহেশখালীর মাতারবাড়ী বন্দর থানা স্থাপন এবং তা পরিচালনার জন্য ৭১টি নতুন পদ এবং ১৩টি যানবাহন চাওয়া হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল থানার অরুয়াইল বাজার পুলিশ তদন্তকেন্দ্র স্থাপন এবং ২৩টি নতুন পদ এবং ৪টি যানবাহনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া পুলিশের আউটসোর্সিং খাতে মঞ্জুরিকৃত অফিস সহায়ক পদে (এমএলএসএস) ৭৭টি পদ রাজস্ব খাতে স্থানান্তর বা তৈরির জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
পুলিশের সাংগঠনিক কাঠামো গঠনে বিভিন্ন ইউনিটে নতুন ৬ হাজারের বেশি পদ তৈরির প্রস্তাব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নতুন পদ তৈরির বিষয়টি আমার নজরে নেই। তবে পুলিশের মানবসম্পদ বিভাগ এ বিষয়ে ভালো বলতে পারবে।’

দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা অপরাধে জড়িত ছিলেন তাঁদের ফিরিয়ে আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত কোর কমিটির বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
৪ মিনিট আগে
পুলিশের প্রায় দেড় লাখ সদস্য আগামী সংসদ নির্বাচনে মাঠ পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করবেন। তাঁদের প্রত্যেকের কর্মকাণ্ড জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিরীক্ষিত হবে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রত্যেক পুলিশ সদস্যকে দক্ষ ও সুশৃঙ্খল হিসেবে গড়ে তোলাই নির্বাচনী প্রশিক্ষণের মূল লক্ষ্য।
১ ঘণ্টা আগে
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করে সরকার অধ্যাদেশ জারি করেছে। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সকালে আইন মন্ত্রণালয় সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ থেকে গতকাল সোমবার অধ্যাদেশ জারি করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
আইন মন্ত্রণালয় থেকে সম্প্রতি ১১ শতাধিক বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে পদোন্নতির প্যানেলভুক্ত করার প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। প্রস্তাবটি অনুমোদনের জন্য আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভায় উঠছে। এ সভায় বিষয়টি অনুমোদিত হলে তা আবারও পাঠানো হবে আইন মন্ত্রণালয়ে। এরপর সময়ে সময়ে ওই প্যানেল থেকে পদোন্নতি দেওয়া
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা অপরাধে জড়িত ছিলেন তাঁদের ফিরিয়ে আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত কোর কমিটির বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
পুলিশের অনেক কর্মকর্তা যাঁরা অপরাধে জড়িত ছিলেন দেশ থেকে পালিয়ে গেছেন, তাঁদের ফিরিয়ে আনা হবে কি না—প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘তাঁরা আইনের চোখে অপরাধী। তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনা হবে।’
পুলিশের অনেক কর্মকর্তা যারা সাবেক ক্ষমতাচ্যুত সরকারের সময় দায়িত্ব পালন করেছেন, তাঁদের অনেকেই এখন রাজধানীতে ওসির দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁদের ব্যাপারে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘যারা ২০১৪,২০১৯ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করেছেন, তাঁদের বাছাই করে বাদ দেওয়া হবে।’
নির্বাচনের সময় সেনাবাহিনীর হাতে ম্যাজিস্ট্রেসি থাকবে কি না জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এখন যেহেতু তারা ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার ব্যবহার করছেন নির্বাচনের সময়ও তা বহাল থাকবে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী লুৎফে সিদ্দিকী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি ও পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।

দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা অপরাধে জড়িত ছিলেন তাঁদের ফিরিয়ে আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত কোর কমিটির বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
পুলিশের অনেক কর্মকর্তা যাঁরা অপরাধে জড়িত ছিলেন দেশ থেকে পালিয়ে গেছেন, তাঁদের ফিরিয়ে আনা হবে কি না—প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘তাঁরা আইনের চোখে অপরাধী। তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনা হবে।’
পুলিশের অনেক কর্মকর্তা যারা সাবেক ক্ষমতাচ্যুত সরকারের সময় দায়িত্ব পালন করেছেন, তাঁদের অনেকেই এখন রাজধানীতে ওসির দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁদের ব্যাপারে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘যারা ২০১৪,২০১৯ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করেছেন, তাঁদের বাছাই করে বাদ দেওয়া হবে।’
নির্বাচনের সময় সেনাবাহিনীর হাতে ম্যাজিস্ট্রেসি থাকবে কি না জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এখন যেহেতু তারা ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার ব্যবহার করছেন নির্বাচনের সময়ও তা বহাল থাকবে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী লুৎফে সিদ্দিকী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি ও পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।

মেট্রোরেলের নিরাপত্তার জন্য স্বতন্ত্র ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) পুলিশ ইউনিট এবং ‘পুলিশ এভিয়েশন’ নামে স্বতন্ত্র ইউনিট গঠন করছে সরকার। এ দুটিসহ বিভিন্ন ইউনিটের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ৬ হাজার ৬১১টি নতুন পদ তৈরি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে পুলিশ অধিদপ্তর থেকে একটি প্রস্তাব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দেওয়া হ
১১ ডিসেম্বর ২০২৪
পুলিশের প্রায় দেড় লাখ সদস্য আগামী সংসদ নির্বাচনে মাঠ পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করবেন। তাঁদের প্রত্যেকের কর্মকাণ্ড জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিরীক্ষিত হবে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রত্যেক পুলিশ সদস্যকে দক্ষ ও সুশৃঙ্খল হিসেবে গড়ে তোলাই নির্বাচনী প্রশিক্ষণের মূল লক্ষ্য।
১ ঘণ্টা আগে
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করে সরকার অধ্যাদেশ জারি করেছে। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সকালে আইন মন্ত্রণালয় সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ থেকে গতকাল সোমবার অধ্যাদেশ জারি করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
আইন মন্ত্রণালয় থেকে সম্প্রতি ১১ শতাধিক বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে পদোন্নতির প্যানেলভুক্ত করার প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। প্রস্তাবটি অনুমোদনের জন্য আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভায় উঠছে। এ সভায় বিষয়টি অনুমোদিত হলে তা আবারও পাঠানো হবে আইন মন্ত্রণালয়ে। এরপর সময়ে সময়ে ওই প্যানেল থেকে পদোন্নতি দেওয়া
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে পুলিশ বাহিনীর ৪৮ হাজার ১৩৪ সদস্য তাঁদের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন। নির্বাচনে পেশাদারত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের লক্ষ্যে পুলিশ সদস্যদের দক্ষতা ও সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য তাঁদের এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
আজ মঙ্গলবার পুলিশ সদর দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
নির্বাচনী প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলমান রয়েছে উল্লেখ করে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাংলাদেশ পুলিশের ৪৮ হাজার ১৩৪ জন সদস্য এ পর্যন্ত নির্বাচনী প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন। এর আগে গত ৩১ আগস্ট থেকে ২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ প্রশিক্ষণের ওপর ট্রেনিং অব ট্রেইনার্স কোর্স অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, পুলিশের প্রায় দেড় লাখ সদস্য আগামী সংসদ নির্বাচনে মাঠ পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করবেন। তাঁদের প্রত্যেকের কর্মকাণ্ড জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিরীক্ষিত হবে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রত্যেক পুলিশ সদস্যকে দক্ষ ও সুশৃঙ্খল হিসেবে গড়ে তোলাই নির্বাচনী প্রশিক্ষণের মূল লক্ষ্য।
পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি), বাংলাদেশ পুলিশের চলমান নির্বাচনী প্রশিক্ষণ নিবিড় তদারকির মাধ্যমে পরিচালনার জন্য পুলিশের সকল ইউনিট প্রধানকে বিশেষ নির্দেশনা প্রদান করেছেন। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স থেকে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম যথাযথভাবে মনিটর করা হচ্ছে।
আইজিপি মাঠপর্যায়ে নির্বাচনী প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সরেজমিনে পরিদর্শনের জন্য গত বোরবার (২ নভেম্বর) রাজশাহী ও বগুড়া সফর করেছেন। তিনি নির্বাচনী প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রশিক্ষণার্থী পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা প্রদান করেন।
এর আগে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী গত ৭ সেপ্টেম্বর রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে বাংলাদেশ এই নির্বাচনী প্রশিক্ষণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। চলমান নির্বাচনী প্রশিক্ষণ আগামী মধ্য জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে। জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে পুলিশ সদস্যদের এ ধরনের প্রশিক্ষণ আয়োজন এবারই প্রথম।
পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দেশজুড়ে বাংলাদেশ পুলিশের ১৩০টি ছোট ও চারটি বড় প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে পুলিশ সদস্যদের নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানিয়েছেন, সরকার ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজনের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত। নির্বাচন প্রস্তুতির অংশ হিসেবে মোট ৭ লাখ ৬৮ হাজার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য—পুলিশ, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং আনসার ও ভিডিপি সদস্য নিরপেক্ষ ও দক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের লক্ষ্যে বিশেষ নির্বাচন-সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন।
এর মধ্যে ১ লাখ ৫০ হাজার পুলিশ সদস্যকে আইন ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে পুলিশ সদর দপ্তরের মানবসম্পদ বিভাগ প্রণীত নয়টি প্রশিক্ষণ মডিউলের আওতায় প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
এ ছাড়া দেশের ৪৫ হাজার ভোটকেন্দ্রে নিয়োগের লক্ষ্যে ৫ লাখ ৮৫ হাজার আনসার ও ভিডিপি সদস্য প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। যার মধ্যে ১ লাখ ৩৫ হাজার সশস্ত্র এবং ৪ লাখ ৫০ হাজার নিরস্ত্র সদস্য রয়েছেন। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে গড়ে ১৩ জন নিরাপত্তা সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও জানান, বিজিবির ৩৩ হাজার সদস্য (১ হাজার ১০০ প্লাটুন) নির্বাচনে দায়িত্ব পালনের জন্য প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করছেন, যা ডিসেম্বরের ৩১ তারিখের মধ্যে শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ২০২৬ সালের ১৫ জানুয়ারির মধ্যে সব প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হবে। এ ছাড়া সংসদ নির্বাচনের সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ৮০ হাজার সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ‘স্ট্রাইকিং ফোর্স’ হিসেবে মাঠে থাকবে।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানান, নির্বাচনকালীন সমন্বয়ের জন্য পুলিশ সদর দপ্তর এবং প্রতিটি জেলায় নির্বাচন কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা হবে। ভোটকেন্দ্রগুলোতে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে সিসিটিভি ক্যামেরা ও বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে।
তিনি বলেন, নির্বাচন চলাকালে মোবাইল টিম ও স্ট্রাইকিং ফোর্স সারা দেশে প্রস্তুত থাকবে যাতে কোনো নিরাপত্তাজনিত সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারে। এ ছাড়া নির্বাচন দায়িত্ব পালনের জন্য ১০ হাজার ২৬৪ পুলিশ সদস্য, ২ হাজার ১৪৫ আনসার ও ভিডিপি সদস্য, ৫ হাজার ৫১৩ বিজিবি সদস্য এবং ৬৩৪ কোস্ট গার্ড সদস্য নতুন করে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে পুলিশ বাহিনীর ৪৮ হাজার ১৩৪ সদস্য তাঁদের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন। নির্বাচনে পেশাদারত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের লক্ষ্যে পুলিশ সদস্যদের দক্ষতা ও সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য তাঁদের এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
আজ মঙ্গলবার পুলিশ সদর দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
নির্বাচনী প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলমান রয়েছে উল্লেখ করে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাংলাদেশ পুলিশের ৪৮ হাজার ১৩৪ জন সদস্য এ পর্যন্ত নির্বাচনী প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন। এর আগে গত ৩১ আগস্ট থেকে ২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ প্রশিক্ষণের ওপর ট্রেনিং অব ট্রেইনার্স কোর্স অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, পুলিশের প্রায় দেড় লাখ সদস্য আগামী সংসদ নির্বাচনে মাঠ পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করবেন। তাঁদের প্রত্যেকের কর্মকাণ্ড জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিরীক্ষিত হবে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রত্যেক পুলিশ সদস্যকে দক্ষ ও সুশৃঙ্খল হিসেবে গড়ে তোলাই নির্বাচনী প্রশিক্ষণের মূল লক্ষ্য।
পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি), বাংলাদেশ পুলিশের চলমান নির্বাচনী প্রশিক্ষণ নিবিড় তদারকির মাধ্যমে পরিচালনার জন্য পুলিশের সকল ইউনিট প্রধানকে বিশেষ নির্দেশনা প্রদান করেছেন। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স থেকে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম যথাযথভাবে মনিটর করা হচ্ছে।
আইজিপি মাঠপর্যায়ে নির্বাচনী প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সরেজমিনে পরিদর্শনের জন্য গত বোরবার (২ নভেম্বর) রাজশাহী ও বগুড়া সফর করেছেন। তিনি নির্বাচনী প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রশিক্ষণার্থী পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা প্রদান করেন।
এর আগে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী গত ৭ সেপ্টেম্বর রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে বাংলাদেশ এই নির্বাচনী প্রশিক্ষণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। চলমান নির্বাচনী প্রশিক্ষণ আগামী মধ্য জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে। জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে পুলিশ সদস্যদের এ ধরনের প্রশিক্ষণ আয়োজন এবারই প্রথম।
পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দেশজুড়ে বাংলাদেশ পুলিশের ১৩০টি ছোট ও চারটি বড় প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে পুলিশ সদস্যদের নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানিয়েছেন, সরকার ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজনের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত। নির্বাচন প্রস্তুতির অংশ হিসেবে মোট ৭ লাখ ৬৮ হাজার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য—পুলিশ, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং আনসার ও ভিডিপি সদস্য নিরপেক্ষ ও দক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের লক্ষ্যে বিশেষ নির্বাচন-সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন।
এর মধ্যে ১ লাখ ৫০ হাজার পুলিশ সদস্যকে আইন ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে পুলিশ সদর দপ্তরের মানবসম্পদ বিভাগ প্রণীত নয়টি প্রশিক্ষণ মডিউলের আওতায় প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
এ ছাড়া দেশের ৪৫ হাজার ভোটকেন্দ্রে নিয়োগের লক্ষ্যে ৫ লাখ ৮৫ হাজার আনসার ও ভিডিপি সদস্য প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। যার মধ্যে ১ লাখ ৩৫ হাজার সশস্ত্র এবং ৪ লাখ ৫০ হাজার নিরস্ত্র সদস্য রয়েছেন। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে গড়ে ১৩ জন নিরাপত্তা সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও জানান, বিজিবির ৩৩ হাজার সদস্য (১ হাজার ১০০ প্লাটুন) নির্বাচনে দায়িত্ব পালনের জন্য প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করছেন, যা ডিসেম্বরের ৩১ তারিখের মধ্যে শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ২০২৬ সালের ১৫ জানুয়ারির মধ্যে সব প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হবে। এ ছাড়া সংসদ নির্বাচনের সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ৮০ হাজার সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ‘স্ট্রাইকিং ফোর্স’ হিসেবে মাঠে থাকবে।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানান, নির্বাচনকালীন সমন্বয়ের জন্য পুলিশ সদর দপ্তর এবং প্রতিটি জেলায় নির্বাচন কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা হবে। ভোটকেন্দ্রগুলোতে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে সিসিটিভি ক্যামেরা ও বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে।
তিনি বলেন, নির্বাচন চলাকালে মোবাইল টিম ও স্ট্রাইকিং ফোর্স সারা দেশে প্রস্তুত থাকবে যাতে কোনো নিরাপত্তাজনিত সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারে। এ ছাড়া নির্বাচন দায়িত্ব পালনের জন্য ১০ হাজার ২৬৪ পুলিশ সদস্য, ২ হাজার ১৪৫ আনসার ও ভিডিপি সদস্য, ৫ হাজার ৫১৩ বিজিবি সদস্য এবং ৬৩৪ কোস্ট গার্ড সদস্য নতুন করে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

মেট্রোরেলের নিরাপত্তার জন্য স্বতন্ত্র ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) পুলিশ ইউনিট এবং ‘পুলিশ এভিয়েশন’ নামে স্বতন্ত্র ইউনিট গঠন করছে সরকার। এ দুটিসহ বিভিন্ন ইউনিটের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ৬ হাজার ৬১১টি নতুন পদ তৈরি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে পুলিশ অধিদপ্তর থেকে একটি প্রস্তাব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দেওয়া হ
১১ ডিসেম্বর ২০২৪
দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা অপরাধে জড়িত ছিলেন তাঁদের ফিরিয়ে আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত কোর কমিটির বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
৪ মিনিট আগে
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করে সরকার অধ্যাদেশ জারি করেছে। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সকালে আইন মন্ত্রণালয় সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ থেকে গতকাল সোমবার অধ্যাদেশ জারি করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
আইন মন্ত্রণালয় থেকে সম্প্রতি ১১ শতাধিক বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে পদোন্নতির প্যানেলভুক্ত করার প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। প্রস্তাবটি অনুমোদনের জন্য আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভায় উঠছে। এ সভায় বিষয়টি অনুমোদিত হলে তা আবারও পাঠানো হবে আইন মন্ত্রণালয়ে। এরপর সময়ে সময়ে ওই প্যানেল থেকে পদোন্নতি দেওয়া
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করে সরকার অধ্যাদেশ জারি করেছে। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সকালে আইন মন্ত্রণালয় সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। তবে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ থেকে গতকাল সোমবার অধ্যাদেশ জারি করা হয়।
সংশোধিত আরপিওতে জোটবদ্ধ নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রতীক পছন্দের বিষয়ে বলা হয়েছে, দুই বা ততোধিক নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ের ক্ষেত্রে যারা নির্বাচনে যৌথ প্রার্থী মনোনীত করতে সম্মত হয়েছে, তারা প্রার্থী যে দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট, সেই রাজনৈতিক দলের জন্য সংরক্ষিত প্রতীক বরাদ্দ করবে।
প্রস্তাবিত আরপিওতে জোট প্রার্থীর নিজস্ব দলীয় প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার বাধ্যবাধকতা রাখা হয়েছিল। এ বিষয়টি নিয়ে বিএনপি তীব্র আপত্তি জানায়। এটি সংশোধনের আবেদন জানিয়ে আনুষ্ঠানিক চিঠিও দিয়েছিল তারা। তবে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও জামায়াতে ইসলামী বিধানটি রাখার পক্ষে।
আরপিওতে এবার ‘না’ ভোটের বিধানও যুক্ত করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, যাচাই-বাছাই বা পর্যালোচনার পর একটি আসন থেকে সদস্য হিসেবে নির্বাচনের জন্য মাত্র একজন ব্যক্তি বৈধভাবে মনোনীত থাকেন অথবা প্রার্থিতা প্রত্যাহারের পর মাত্র একজন প্রার্থী অবশিষ্ট থাকেন, সে ক্ষেত্রে নির্বাচনটি একক প্রার্থী এবং 'না ভোট' (No Vote) বিকল্পের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে।
যদি প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী কর্তৃক প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা 'না ভোট'-এর সংখ্যা অপেক্ষা বেশি হয়, তাহলে রিটার্নিং কর্মকর্তা জনবিজ্ঞপ্তি দ্বারা ওই প্রার্থীকে নির্বাচিত বলে ঘোষণা করবেন।
যদি 'না ভোট'-এর সংখ্যা প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী কর্তৃক প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা অপেক্ষা বেশি হয়, তবে নতুন সময়সূচি ঘোষণা করে সেই নির্বাচনী এলাকায় নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করে সরকার অধ্যাদেশ জারি করেছে। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সকালে আইন মন্ত্রণালয় সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। তবে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ থেকে গতকাল সোমবার অধ্যাদেশ জারি করা হয়।
সংশোধিত আরপিওতে জোটবদ্ধ নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রতীক পছন্দের বিষয়ে বলা হয়েছে, দুই বা ততোধিক নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ের ক্ষেত্রে যারা নির্বাচনে যৌথ প্রার্থী মনোনীত করতে সম্মত হয়েছে, তারা প্রার্থী যে দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট, সেই রাজনৈতিক দলের জন্য সংরক্ষিত প্রতীক বরাদ্দ করবে।
প্রস্তাবিত আরপিওতে জোট প্রার্থীর নিজস্ব দলীয় প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার বাধ্যবাধকতা রাখা হয়েছিল। এ বিষয়টি নিয়ে বিএনপি তীব্র আপত্তি জানায়। এটি সংশোধনের আবেদন জানিয়ে আনুষ্ঠানিক চিঠিও দিয়েছিল তারা। তবে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও জামায়াতে ইসলামী বিধানটি রাখার পক্ষে।
আরপিওতে এবার ‘না’ ভোটের বিধানও যুক্ত করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, যাচাই-বাছাই বা পর্যালোচনার পর একটি আসন থেকে সদস্য হিসেবে নির্বাচনের জন্য মাত্র একজন ব্যক্তি বৈধভাবে মনোনীত থাকেন অথবা প্রার্থিতা প্রত্যাহারের পর মাত্র একজন প্রার্থী অবশিষ্ট থাকেন, সে ক্ষেত্রে নির্বাচনটি একক প্রার্থী এবং 'না ভোট' (No Vote) বিকল্পের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে।
যদি প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী কর্তৃক প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা 'না ভোট'-এর সংখ্যা অপেক্ষা বেশি হয়, তাহলে রিটার্নিং কর্মকর্তা জনবিজ্ঞপ্তি দ্বারা ওই প্রার্থীকে নির্বাচিত বলে ঘোষণা করবেন।
যদি 'না ভোট'-এর সংখ্যা প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী কর্তৃক প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা অপেক্ষা বেশি হয়, তবে নতুন সময়সূচি ঘোষণা করে সেই নির্বাচনী এলাকায় নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

মেট্রোরেলের নিরাপত্তার জন্য স্বতন্ত্র ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) পুলিশ ইউনিট এবং ‘পুলিশ এভিয়েশন’ নামে স্বতন্ত্র ইউনিট গঠন করছে সরকার। এ দুটিসহ বিভিন্ন ইউনিটের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ৬ হাজার ৬১১টি নতুন পদ তৈরি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে পুলিশ অধিদপ্তর থেকে একটি প্রস্তাব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দেওয়া হ
১১ ডিসেম্বর ২০২৪
দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা অপরাধে জড়িত ছিলেন তাঁদের ফিরিয়ে আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত কোর কমিটির বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
৪ মিনিট আগে
পুলিশের প্রায় দেড় লাখ সদস্য আগামী সংসদ নির্বাচনে মাঠ পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করবেন। তাঁদের প্রত্যেকের কর্মকাণ্ড জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিরীক্ষিত হবে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রত্যেক পুলিশ সদস্যকে দক্ষ ও সুশৃঙ্খল হিসেবে গড়ে তোলাই নির্বাচনী প্রশিক্ষণের মূল লক্ষ্য।
১ ঘণ্টা আগে
আইন মন্ত্রণালয় থেকে সম্প্রতি ১১ শতাধিক বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে পদোন্নতির প্যানেলভুক্ত করার প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। প্রস্তাবটি অনুমোদনের জন্য আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভায় উঠছে। এ সভায় বিষয়টি অনুমোদিত হলে তা আবারও পাঠানো হবে আইন মন্ত্রণালয়ে। এরপর সময়ে সময়ে ওই প্যানেল থেকে পদোন্নতি দেওয়া
১১ ঘণ্টা আগেএস এম নূর মোহাম্মদ, ঢাকা

আইন মন্ত্রণালয় থেকে সম্প্রতি ১১ শতাধিক বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে পদোন্নতির প্যানেলভুক্ত করার প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। প্রস্তাবটি অনুমোদনের জন্য আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভায় উঠছে। এ সভায় বিষয়টি অনুমোদিত হলে তা আবারও পাঠানো হবে আইন মন্ত্রণালয়ে। এরপর সময়ে সময়ে ওই প্যানেল থেকে পদোন্নতি দেওয়া হবে।
বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের পদোন্নতির জন্য প্যানেল তৈরি করে রাখা হয়। পদ খালি হলে পর্যায়ক্রমে শূন্য পদে পদোন্নতি দেওয়া হয় ওই প্যানেল থেকে। সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতির অংশগ্রহণে আজ ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ। বেলা ৩টায় সুপ্রিম কোর্টের কনফারেন্স রুমে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
সুপ্রিম কোর্টে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পদোন্নতির জন্য প্যানেলে রয়েছেন অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ থেকে জেলা ও দায়রা জজ পদের জন্য ৩৪৫ জন, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ থেকে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পদে ২০৭ জন, সিনিয়র সহকারী জজ থেকে যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ পদে ৫৫১ জন। সব মিলিয়ে এবারের পদোন্নতির প্যানেলে ১ হাজার ১০৩ জন বিচারিক কর্মকর্তার নাম রয়েছে।
এবারের পদোন্নতির প্যানেলে কয়েকজন বিতর্কিত বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তার নাম রয়েছে বলে জানিয়েছে একটি সূত্র। ওই কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। তাঁদের পদোন্নতির বিষয়ে অবশ্য চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন ফুলকোর্ট সভা। ফুলকোর্ট সভার মতামত অনুযায়ী পদোন্নতির বিষয়ে পদক্ষেপ নেবে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়।
এবারের মতো এত বেশিসংখ্যক কর্মকর্তার নাম কখনো একসঙ্গে পদোন্নতির প্যানেলে পাঠানো হয়নি বলে জানিয়েছেন একাধিক বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা। এই বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আমিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, সম্প্রতি ১৯১টি জেলা জজের পদ সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত পৃথক করায় নতুন আদালত সৃষ্টি হয়েছে। এ কারণেই একসঙ্গে এত বিচারকের পদোন্নতির জন্য প্যানেল করে রাখতে হচ্ছে।
এ নিয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল অফিসার মো. মোয়াজ্জেম হোছাইনও কিছুটা অনুরূপ জবাব দেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, এবারের ফুলকোর্টে ২০২৬ সালের ক্যালেন্ডার ও পদোন্নতি-সংক্রান্ত কিছু বিষয় অনুমোদনের জন্য রয়েছে। ...আড়াই শর মতো নতুন পদ সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যাচের একসঙ্গে পদোন্নতির জন্য প্রস্তাব এসেছে। এ কারণে সংখ্যাটা বেশি মনে হচ্ছে। তবে এটি স্বাভাবিক।’
সব মন্ত্রণালয়ে পদোন্নতির জন্য ডিপিসি (বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটি) থাকে। এ কমিটি পদোন্নতির প্যানেল চূড়ান্ত করার পর তা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হয়ে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে যায়। রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দিলে এক দিনেই প্যানেলের সবার পদোন্নতির আদেশ জারি করা হয়। তবে বিচারকদের ক্ষেত্রে প্যানেল চূড়ান্ত করার পর তা সুপ্রিম কোর্টে পাঠানো হয়। বাছাই কমিটির মাধ্যমে বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভায় ওঠে। সভায় অনুমোদন দেওয়ার পর তা আবার মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। মন্ত্রণালয় থেকে তা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হয়ে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে যায়। রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দিলে ওই প্যানেল আইন মন্ত্রণালয়ে সংরক্ষিত থাকে। এরপর পদ খালি হওয়া সাপেক্ষে সময়ে সময়ে আদেশ জারি করা হয়।
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস বিধিমালা ২০০৭ অনুযায়ী সিনিয়র সহকারী জজ পদে পদোন্নতির জন্য সহকারী জজদের এই পদে চার বছর দায়িত্ব পালনের শর্ত পূরণ করতে হয়। সিনিয়র সহকারী জজদের যুগ্ম জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছর, যুগ্ম জেলা জজ থেকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছর এবং অতিরিক্ত জেলা জজ থেকে জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছরের শর্ত পূরণ করতে হয়। তবে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের পদোন্নতির ক্ষেত্রে অনেক সময় এই নিয়ম মানা হয় না। অনেকেই প্যানেলভুক্ত হয়ে থাকেন বছরের পর বছর।

আইন মন্ত্রণালয় থেকে সম্প্রতি ১১ শতাধিক বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে পদোন্নতির প্যানেলভুক্ত করার প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। প্রস্তাবটি অনুমোদনের জন্য আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভায় উঠছে। এ সভায় বিষয়টি অনুমোদিত হলে তা আবারও পাঠানো হবে আইন মন্ত্রণালয়ে। এরপর সময়ে সময়ে ওই প্যানেল থেকে পদোন্নতি দেওয়া হবে।
বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের পদোন্নতির জন্য প্যানেল তৈরি করে রাখা হয়। পদ খালি হলে পর্যায়ক্রমে শূন্য পদে পদোন্নতি দেওয়া হয় ওই প্যানেল থেকে। সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতির অংশগ্রহণে আজ ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ। বেলা ৩টায় সুপ্রিম কোর্টের কনফারেন্স রুমে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
সুপ্রিম কোর্টে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পদোন্নতির জন্য প্যানেলে রয়েছেন অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ থেকে জেলা ও দায়রা জজ পদের জন্য ৩৪৫ জন, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ থেকে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পদে ২০৭ জন, সিনিয়র সহকারী জজ থেকে যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ পদে ৫৫১ জন। সব মিলিয়ে এবারের পদোন্নতির প্যানেলে ১ হাজার ১০৩ জন বিচারিক কর্মকর্তার নাম রয়েছে।
এবারের পদোন্নতির প্যানেলে কয়েকজন বিতর্কিত বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তার নাম রয়েছে বলে জানিয়েছে একটি সূত্র। ওই কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। তাঁদের পদোন্নতির বিষয়ে অবশ্য চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন ফুলকোর্ট সভা। ফুলকোর্ট সভার মতামত অনুযায়ী পদোন্নতির বিষয়ে পদক্ষেপ নেবে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়।
এবারের মতো এত বেশিসংখ্যক কর্মকর্তার নাম কখনো একসঙ্গে পদোন্নতির প্যানেলে পাঠানো হয়নি বলে জানিয়েছেন একাধিক বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা। এই বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আমিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, সম্প্রতি ১৯১টি জেলা জজের পদ সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত পৃথক করায় নতুন আদালত সৃষ্টি হয়েছে। এ কারণেই একসঙ্গে এত বিচারকের পদোন্নতির জন্য প্যানেল করে রাখতে হচ্ছে।
এ নিয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল অফিসার মো. মোয়াজ্জেম হোছাইনও কিছুটা অনুরূপ জবাব দেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, এবারের ফুলকোর্টে ২০২৬ সালের ক্যালেন্ডার ও পদোন্নতি-সংক্রান্ত কিছু বিষয় অনুমোদনের জন্য রয়েছে। ...আড়াই শর মতো নতুন পদ সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যাচের একসঙ্গে পদোন্নতির জন্য প্রস্তাব এসেছে। এ কারণে সংখ্যাটা বেশি মনে হচ্ছে। তবে এটি স্বাভাবিক।’
সব মন্ত্রণালয়ে পদোন্নতির জন্য ডিপিসি (বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটি) থাকে। এ কমিটি পদোন্নতির প্যানেল চূড়ান্ত করার পর তা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হয়ে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে যায়। রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দিলে এক দিনেই প্যানেলের সবার পদোন্নতির আদেশ জারি করা হয়। তবে বিচারকদের ক্ষেত্রে প্যানেল চূড়ান্ত করার পর তা সুপ্রিম কোর্টে পাঠানো হয়। বাছাই কমিটির মাধ্যমে বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভায় ওঠে। সভায় অনুমোদন দেওয়ার পর তা আবার মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। মন্ত্রণালয় থেকে তা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হয়ে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে যায়। রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দিলে ওই প্যানেল আইন মন্ত্রণালয়ে সংরক্ষিত থাকে। এরপর পদ খালি হওয়া সাপেক্ষে সময়ে সময়ে আদেশ জারি করা হয়।
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস বিধিমালা ২০০৭ অনুযায়ী সিনিয়র সহকারী জজ পদে পদোন্নতির জন্য সহকারী জজদের এই পদে চার বছর দায়িত্ব পালনের শর্ত পূরণ করতে হয়। সিনিয়র সহকারী জজদের যুগ্ম জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছর, যুগ্ম জেলা জজ থেকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছর এবং অতিরিক্ত জেলা জজ থেকে জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছরের শর্ত পূরণ করতে হয়। তবে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের পদোন্নতির ক্ষেত্রে অনেক সময় এই নিয়ম মানা হয় না। অনেকেই প্যানেলভুক্ত হয়ে থাকেন বছরের পর বছর।

মেট্রোরেলের নিরাপত্তার জন্য স্বতন্ত্র ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) পুলিশ ইউনিট এবং ‘পুলিশ এভিয়েশন’ নামে স্বতন্ত্র ইউনিট গঠন করছে সরকার। এ দুটিসহ বিভিন্ন ইউনিটের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ৬ হাজার ৬১১টি নতুন পদ তৈরি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে পুলিশ অধিদপ্তর থেকে একটি প্রস্তাব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দেওয়া হ
১১ ডিসেম্বর ২০২৪
দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা অপরাধে জড়িত ছিলেন তাঁদের ফিরিয়ে আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত কোর কমিটির বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
৪ মিনিট আগে
পুলিশের প্রায় দেড় লাখ সদস্য আগামী সংসদ নির্বাচনে মাঠ পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করবেন। তাঁদের প্রত্যেকের কর্মকাণ্ড জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিরীক্ষিত হবে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রত্যেক পুলিশ সদস্যকে দক্ষ ও সুশৃঙ্খল হিসেবে গড়ে তোলাই নির্বাচনী প্রশিক্ষণের মূল লক্ষ্য।
১ ঘণ্টা আগে
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করে সরকার অধ্যাদেশ জারি করেছে। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সকালে আইন মন্ত্রণালয় সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ থেকে গতকাল সোমবার অধ্যাদেশ জারি করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে