
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। দেশের অ্যাভিয়েশন খাতকে স্মার্ট করতে যাত্রী বান্ধব অবকাঠামো সৃষ্টির পাশাপাশি স্মার্ট নীতিমালা করতে হবে। দেশের বিমানবন্দরগুলোতে দ্বিতীয় রানওয়ে তৈরির পাশাপাশি অবকাঠামো তৈরির সময় ব্যবহারকারীদের পরামর্শ নিতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁ হোটেলে ‘বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং বন্ধ অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর সমূহ চালুকরণ’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ মনিটর সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। সেমিনারে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ইবিএল কমিউনিকেশনস অ্যান্ড এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগ প্রধান জিয়াউল করিম।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এটিএম নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘ব্যবসা বান্ধব অ্যাভিয়েশন নীতিমালা ও অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর উন্নয়নকল্পে পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। আমাদের যাত্রী ও কার্গো চাহিদার যে প্রবৃদ্ধি লক্ষ্য করা যাচ্ছে তা পূরণ করতে ও দেশকে অ্যাভিয়েশন হাব হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে ঢাকার অদূরে একটি নতুন আধুনিক পরিপূর্ণ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, যাকে ঘিরে একটি অ্যাভিয়েশন শহর উঠতে পারে, তার পরিকল্পনা এখনই নেওয়া জরুরি প্রয়োজন।’
এটিএম নজরুল ইসলাম বলেন, ‘কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উন্নীত করা হচ্ছে। ব্রিটিশ আমল থেকেই কক্সবাজার কৌশলগত অঞ্চল হিসেবে বিবেচিত। তাই স্থান সংকুলান হলে এখানে আরও একটি রানওয়ে তৈরি করতে হবে। আমাদের দেশের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলকে আরও কর্মচঞ্চল করার জন্য ও চার দেশের সংযোগ স্থলে (চিকেন নেক) বাণিজ্যিক সুবিধা নেওয়ার জন্য সৈয়দপুর বিমানবন্দরকেও অনতিবিলম্বে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উন্নীত করতে হবে। সকল চালু অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরগুলোকে সংস্কার করে পূর্ণোদ্যমে পরিচালনার ব্যবস্থা করতে হবে। রাত্রিকালীন ও খারাপ আবহাওয়ায় অবতরণ ব্যবস্থায় উন্নয়ন আনতে হবে। যে ৪টি বিমানবন্দর বন্ধ হয়ে আছে সেগুলো পুনরায় চালু করে অভ্যন্তরীণ অ্যাভিয়েশন বাজার সম্প্রসারিত করতে হবে। অধিক সংখ্যক জনগোষ্ঠীকে উড়োজাহাজ ব্যবহারের সুযোগ করে দিতে হবে। ঢাকায় হেলিকপ্টার অপারেশনের জন্য প্রস্তাবিত হেলিপোর্ট নির্মাণকাজ সম্পন্ন করে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে চাপমুক্ত করার জন্য দ্রুত ব্যবস্থা করতে হবে। পরিত্যক্ত এয়ারস্ট্রিপগুলো উদ্ধার করে বেসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিয়ে আসার পর এগুলোকে স্টল পোর্ট, হেলিপোর্ট, প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও রক্ষণাবেক্ষণ অর্গানাইজেশন হিসেবে চালু করার পরিকল্পনা নেওয়া যেতে পারে।’
নভোএয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মফিজুর রহমান বলেন, ‘শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফ্লাইটের চাপ বেড়েছে। একটি ফ্লাইট টেক অফ করার সময় ৩০-৪০ মিনিট ট্যাক্সিতে অপেক্ষা করতে হয়। অবতরণের পর ২০-৩০ মিনিট সময় ট্যাক্সিতে নষ্ট হয়। এ কারণে অতিরিক্ত জ্বালানি খরচ হচ্ছে এয়ারলাইনগুলোর। দ্বিতীয় রানওয়ে হলে এ সংকট দূর করা সম্ভব হবে। দেশের অ্যাভিয়েশন খাতের অবকাঠামোগুলো নির্মাণ করার সময় ব্যবহারকারী হিসেবে এয়ারলাইনগুলোর পরামর্শ নেওয়া হয় না, যার করণে সুফল মিলছে না।’
অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম. মফিদুর রহমান বলেন, ‘হ্যালিপোর্টের নীতিমালা তৈরিতে আমাদের অনেক সময় চলে গেছে এটা ঠিক। ব্যুরোক্রেসির কারণে সময় লেগেছে। তকে আমরা আইন ও নীতিমালা দুটো নিয়েই কাজ করছি। আমাদের অর্থনৈতিক সংকট দূর হলে হেলিপোর্ট নির্মাণের কাজ শুরু হবে।’
বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, ‘অবকাঠামো তৈরির বিষয়ে আমাদের কিছু দুর্বলতা আছে, সমন্বয়হীনতা আছে। আমরা ভবিষ্যতে এসব বিষয়ে আরও সুষ্ঠুভাবে কাজ করব। ব্যবহারকারীদের পরামর্শ গ্রহণ করে পরিকল্পনা গ্রহণ করব, যাতে শতভাগ সুফল পাওয়া যায়।’
দেশের পরিত্যক্ত বিমানবন্দরগুলো ব্যবহার উপযোগী করা হবে বলেও জানান বেবিচক চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, ‘যেসব স্টল, বিমানবন্দর সিভিল অ্যাভিয়েশনের অধীনে আছে, কিন্তু দখলে নেই, সেগুলো আমরা পরিদর্শন করছি। সেগুলো সিভিল অ্যাভিয়েশনের দখলে আনা হবে, চাহিদা থাকলে পর্যায়ক্রমে চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রসঙ্গে বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, ‘দেশের তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর লাভজনক অবস্থায় আছে। অন্যান্য বিমানবন্দরগুলো ভর্তুকি দিয়ে পরিচালনা করতে হচ্ছে জনস্বার্থে। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তৃতীয় টার্মিনাল করা হচ্ছে, সেখানে দ্বিতীয় আরেকটি রানওয়ে প্রয়োজন। কিন্তু সেখানে জায়গা নেই, তাই আমরা আরেকটি ডিপেন্ডেবল রানওয়ে করার পরিকল্পনা নিয়েছি।’
সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন—বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী, ডেইলি অবজার্ভারের সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের পরিচালক (করপোরেট ট্রেনিং অ্যান্ড প্লানিং) এয়ার কমোডর মো. মাহবুব জাহান খান, বেবিচকের প্রধান প্রকৌশলী আব্দুল মালেক, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম প্রমুখ।

স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। দেশের অ্যাভিয়েশন খাতকে স্মার্ট করতে যাত্রী বান্ধব অবকাঠামো সৃষ্টির পাশাপাশি স্মার্ট নীতিমালা করতে হবে। দেশের বিমানবন্দরগুলোতে দ্বিতীয় রানওয়ে তৈরির পাশাপাশি অবকাঠামো তৈরির সময় ব্যবহারকারীদের পরামর্শ নিতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁ হোটেলে ‘বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং বন্ধ অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর সমূহ চালুকরণ’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ মনিটর সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। সেমিনারে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ইবিএল কমিউনিকেশনস অ্যান্ড এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগ প্রধান জিয়াউল করিম।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এটিএম নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘ব্যবসা বান্ধব অ্যাভিয়েশন নীতিমালা ও অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর উন্নয়নকল্পে পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। আমাদের যাত্রী ও কার্গো চাহিদার যে প্রবৃদ্ধি লক্ষ্য করা যাচ্ছে তা পূরণ করতে ও দেশকে অ্যাভিয়েশন হাব হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে ঢাকার অদূরে একটি নতুন আধুনিক পরিপূর্ণ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, যাকে ঘিরে একটি অ্যাভিয়েশন শহর উঠতে পারে, তার পরিকল্পনা এখনই নেওয়া জরুরি প্রয়োজন।’
এটিএম নজরুল ইসলাম বলেন, ‘কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উন্নীত করা হচ্ছে। ব্রিটিশ আমল থেকেই কক্সবাজার কৌশলগত অঞ্চল হিসেবে বিবেচিত। তাই স্থান সংকুলান হলে এখানে আরও একটি রানওয়ে তৈরি করতে হবে। আমাদের দেশের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলকে আরও কর্মচঞ্চল করার জন্য ও চার দেশের সংযোগ স্থলে (চিকেন নেক) বাণিজ্যিক সুবিধা নেওয়ার জন্য সৈয়দপুর বিমানবন্দরকেও অনতিবিলম্বে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উন্নীত করতে হবে। সকল চালু অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরগুলোকে সংস্কার করে পূর্ণোদ্যমে পরিচালনার ব্যবস্থা করতে হবে। রাত্রিকালীন ও খারাপ আবহাওয়ায় অবতরণ ব্যবস্থায় উন্নয়ন আনতে হবে। যে ৪টি বিমানবন্দর বন্ধ হয়ে আছে সেগুলো পুনরায় চালু করে অভ্যন্তরীণ অ্যাভিয়েশন বাজার সম্প্রসারিত করতে হবে। অধিক সংখ্যক জনগোষ্ঠীকে উড়োজাহাজ ব্যবহারের সুযোগ করে দিতে হবে। ঢাকায় হেলিকপ্টার অপারেশনের জন্য প্রস্তাবিত হেলিপোর্ট নির্মাণকাজ সম্পন্ন করে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে চাপমুক্ত করার জন্য দ্রুত ব্যবস্থা করতে হবে। পরিত্যক্ত এয়ারস্ট্রিপগুলো উদ্ধার করে বেসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিয়ে আসার পর এগুলোকে স্টল পোর্ট, হেলিপোর্ট, প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও রক্ষণাবেক্ষণ অর্গানাইজেশন হিসেবে চালু করার পরিকল্পনা নেওয়া যেতে পারে।’
নভোএয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মফিজুর রহমান বলেন, ‘শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফ্লাইটের চাপ বেড়েছে। একটি ফ্লাইট টেক অফ করার সময় ৩০-৪০ মিনিট ট্যাক্সিতে অপেক্ষা করতে হয়। অবতরণের পর ২০-৩০ মিনিট সময় ট্যাক্সিতে নষ্ট হয়। এ কারণে অতিরিক্ত জ্বালানি খরচ হচ্ছে এয়ারলাইনগুলোর। দ্বিতীয় রানওয়ে হলে এ সংকট দূর করা সম্ভব হবে। দেশের অ্যাভিয়েশন খাতের অবকাঠামোগুলো নির্মাণ করার সময় ব্যবহারকারী হিসেবে এয়ারলাইনগুলোর পরামর্শ নেওয়া হয় না, যার করণে সুফল মিলছে না।’
অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম. মফিদুর রহমান বলেন, ‘হ্যালিপোর্টের নীতিমালা তৈরিতে আমাদের অনেক সময় চলে গেছে এটা ঠিক। ব্যুরোক্রেসির কারণে সময় লেগেছে। তকে আমরা আইন ও নীতিমালা দুটো নিয়েই কাজ করছি। আমাদের অর্থনৈতিক সংকট দূর হলে হেলিপোর্ট নির্মাণের কাজ শুরু হবে।’
বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, ‘অবকাঠামো তৈরির বিষয়ে আমাদের কিছু দুর্বলতা আছে, সমন্বয়হীনতা আছে। আমরা ভবিষ্যতে এসব বিষয়ে আরও সুষ্ঠুভাবে কাজ করব। ব্যবহারকারীদের পরামর্শ গ্রহণ করে পরিকল্পনা গ্রহণ করব, যাতে শতভাগ সুফল পাওয়া যায়।’
দেশের পরিত্যক্ত বিমানবন্দরগুলো ব্যবহার উপযোগী করা হবে বলেও জানান বেবিচক চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, ‘যেসব স্টল, বিমানবন্দর সিভিল অ্যাভিয়েশনের অধীনে আছে, কিন্তু দখলে নেই, সেগুলো আমরা পরিদর্শন করছি। সেগুলো সিভিল অ্যাভিয়েশনের দখলে আনা হবে, চাহিদা থাকলে পর্যায়ক্রমে চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রসঙ্গে বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, ‘দেশের তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর লাভজনক অবস্থায় আছে। অন্যান্য বিমানবন্দরগুলো ভর্তুকি দিয়ে পরিচালনা করতে হচ্ছে জনস্বার্থে। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তৃতীয় টার্মিনাল করা হচ্ছে, সেখানে দ্বিতীয় আরেকটি রানওয়ে প্রয়োজন। কিন্তু সেখানে জায়গা নেই, তাই আমরা আরেকটি ডিপেন্ডেবল রানওয়ে করার পরিকল্পনা নিয়েছি।’
সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন—বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী, ডেইলি অবজার্ভারের সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের পরিচালক (করপোরেট ট্রেনিং অ্যান্ড প্লানিং) এয়ার কমোডর মো. মাহবুব জাহান খান, বেবিচকের প্রধান প্রকৌশলী আব্দুল মালেক, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম প্রমুখ।

স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। দেশের অ্যাভিয়েশন খাতকে স্মার্ট করতে যাত্রী বান্ধব অবকাঠামো সৃষ্টির পাশাপাশি স্মার্ট নীতিমালা করতে হবে। দেশের বিমানবন্দরগুলোতে দ্বিতীয় রানওয়ে তৈরির পাশাপাশি অবকাঠামো তৈরির সময় ব্যবহারকারীদের পরামর্শ নিতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁ হোটেলে ‘বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং বন্ধ অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর সমূহ চালুকরণ’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ মনিটর সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। সেমিনারে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ইবিএল কমিউনিকেশনস অ্যান্ড এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগ প্রধান জিয়াউল করিম।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এটিএম নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘ব্যবসা বান্ধব অ্যাভিয়েশন নীতিমালা ও অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর উন্নয়নকল্পে পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। আমাদের যাত্রী ও কার্গো চাহিদার যে প্রবৃদ্ধি লক্ষ্য করা যাচ্ছে তা পূরণ করতে ও দেশকে অ্যাভিয়েশন হাব হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে ঢাকার অদূরে একটি নতুন আধুনিক পরিপূর্ণ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, যাকে ঘিরে একটি অ্যাভিয়েশন শহর উঠতে পারে, তার পরিকল্পনা এখনই নেওয়া জরুরি প্রয়োজন।’
এটিএম নজরুল ইসলাম বলেন, ‘কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উন্নীত করা হচ্ছে। ব্রিটিশ আমল থেকেই কক্সবাজার কৌশলগত অঞ্চল হিসেবে বিবেচিত। তাই স্থান সংকুলান হলে এখানে আরও একটি রানওয়ে তৈরি করতে হবে। আমাদের দেশের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলকে আরও কর্মচঞ্চল করার জন্য ও চার দেশের সংযোগ স্থলে (চিকেন নেক) বাণিজ্যিক সুবিধা নেওয়ার জন্য সৈয়দপুর বিমানবন্দরকেও অনতিবিলম্বে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উন্নীত করতে হবে। সকল চালু অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরগুলোকে সংস্কার করে পূর্ণোদ্যমে পরিচালনার ব্যবস্থা করতে হবে। রাত্রিকালীন ও খারাপ আবহাওয়ায় অবতরণ ব্যবস্থায় উন্নয়ন আনতে হবে। যে ৪টি বিমানবন্দর বন্ধ হয়ে আছে সেগুলো পুনরায় চালু করে অভ্যন্তরীণ অ্যাভিয়েশন বাজার সম্প্রসারিত করতে হবে। অধিক সংখ্যক জনগোষ্ঠীকে উড়োজাহাজ ব্যবহারের সুযোগ করে দিতে হবে। ঢাকায় হেলিকপ্টার অপারেশনের জন্য প্রস্তাবিত হেলিপোর্ট নির্মাণকাজ সম্পন্ন করে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে চাপমুক্ত করার জন্য দ্রুত ব্যবস্থা করতে হবে। পরিত্যক্ত এয়ারস্ট্রিপগুলো উদ্ধার করে বেসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিয়ে আসার পর এগুলোকে স্টল পোর্ট, হেলিপোর্ট, প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও রক্ষণাবেক্ষণ অর্গানাইজেশন হিসেবে চালু করার পরিকল্পনা নেওয়া যেতে পারে।’
নভোএয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মফিজুর রহমান বলেন, ‘শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফ্লাইটের চাপ বেড়েছে। একটি ফ্লাইট টেক অফ করার সময় ৩০-৪০ মিনিট ট্যাক্সিতে অপেক্ষা করতে হয়। অবতরণের পর ২০-৩০ মিনিট সময় ট্যাক্সিতে নষ্ট হয়। এ কারণে অতিরিক্ত জ্বালানি খরচ হচ্ছে এয়ারলাইনগুলোর। দ্বিতীয় রানওয়ে হলে এ সংকট দূর করা সম্ভব হবে। দেশের অ্যাভিয়েশন খাতের অবকাঠামোগুলো নির্মাণ করার সময় ব্যবহারকারী হিসেবে এয়ারলাইনগুলোর পরামর্শ নেওয়া হয় না, যার করণে সুফল মিলছে না।’
অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম. মফিদুর রহমান বলেন, ‘হ্যালিপোর্টের নীতিমালা তৈরিতে আমাদের অনেক সময় চলে গেছে এটা ঠিক। ব্যুরোক্রেসির কারণে সময় লেগেছে। তকে আমরা আইন ও নীতিমালা দুটো নিয়েই কাজ করছি। আমাদের অর্থনৈতিক সংকট দূর হলে হেলিপোর্ট নির্মাণের কাজ শুরু হবে।’
বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, ‘অবকাঠামো তৈরির বিষয়ে আমাদের কিছু দুর্বলতা আছে, সমন্বয়হীনতা আছে। আমরা ভবিষ্যতে এসব বিষয়ে আরও সুষ্ঠুভাবে কাজ করব। ব্যবহারকারীদের পরামর্শ গ্রহণ করে পরিকল্পনা গ্রহণ করব, যাতে শতভাগ সুফল পাওয়া যায়।’
দেশের পরিত্যক্ত বিমানবন্দরগুলো ব্যবহার উপযোগী করা হবে বলেও জানান বেবিচক চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, ‘যেসব স্টল, বিমানবন্দর সিভিল অ্যাভিয়েশনের অধীনে আছে, কিন্তু দখলে নেই, সেগুলো আমরা পরিদর্শন করছি। সেগুলো সিভিল অ্যাভিয়েশনের দখলে আনা হবে, চাহিদা থাকলে পর্যায়ক্রমে চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রসঙ্গে বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, ‘দেশের তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর লাভজনক অবস্থায় আছে। অন্যান্য বিমানবন্দরগুলো ভর্তুকি দিয়ে পরিচালনা করতে হচ্ছে জনস্বার্থে। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তৃতীয় টার্মিনাল করা হচ্ছে, সেখানে দ্বিতীয় আরেকটি রানওয়ে প্রয়োজন। কিন্তু সেখানে জায়গা নেই, তাই আমরা আরেকটি ডিপেন্ডেবল রানওয়ে করার পরিকল্পনা নিয়েছি।’
সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন—বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী, ডেইলি অবজার্ভারের সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের পরিচালক (করপোরেট ট্রেনিং অ্যান্ড প্লানিং) এয়ার কমোডর মো. মাহবুব জাহান খান, বেবিচকের প্রধান প্রকৌশলী আব্দুল মালেক, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম প্রমুখ।

স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। দেশের অ্যাভিয়েশন খাতকে স্মার্ট করতে যাত্রী বান্ধব অবকাঠামো সৃষ্টির পাশাপাশি স্মার্ট নীতিমালা করতে হবে। দেশের বিমানবন্দরগুলোতে দ্বিতীয় রানওয়ে তৈরির পাশাপাশি অবকাঠামো তৈরির সময় ব্যবহারকারীদের পরামর্শ নিতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁ হোটেলে ‘বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং বন্ধ অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর সমূহ চালুকরণ’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ মনিটর সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। সেমিনারে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ইবিএল কমিউনিকেশনস অ্যান্ড এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগ প্রধান জিয়াউল করিম।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এটিএম নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘ব্যবসা বান্ধব অ্যাভিয়েশন নীতিমালা ও অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর উন্নয়নকল্পে পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। আমাদের যাত্রী ও কার্গো চাহিদার যে প্রবৃদ্ধি লক্ষ্য করা যাচ্ছে তা পূরণ করতে ও দেশকে অ্যাভিয়েশন হাব হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে ঢাকার অদূরে একটি নতুন আধুনিক পরিপূর্ণ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, যাকে ঘিরে একটি অ্যাভিয়েশন শহর উঠতে পারে, তার পরিকল্পনা এখনই নেওয়া জরুরি প্রয়োজন।’
এটিএম নজরুল ইসলাম বলেন, ‘কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উন্নীত করা হচ্ছে। ব্রিটিশ আমল থেকেই কক্সবাজার কৌশলগত অঞ্চল হিসেবে বিবেচিত। তাই স্থান সংকুলান হলে এখানে আরও একটি রানওয়ে তৈরি করতে হবে। আমাদের দেশের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলকে আরও কর্মচঞ্চল করার জন্য ও চার দেশের সংযোগ স্থলে (চিকেন নেক) বাণিজ্যিক সুবিধা নেওয়ার জন্য সৈয়দপুর বিমানবন্দরকেও অনতিবিলম্বে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উন্নীত করতে হবে। সকল চালু অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরগুলোকে সংস্কার করে পূর্ণোদ্যমে পরিচালনার ব্যবস্থা করতে হবে। রাত্রিকালীন ও খারাপ আবহাওয়ায় অবতরণ ব্যবস্থায় উন্নয়ন আনতে হবে। যে ৪টি বিমানবন্দর বন্ধ হয়ে আছে সেগুলো পুনরায় চালু করে অভ্যন্তরীণ অ্যাভিয়েশন বাজার সম্প্রসারিত করতে হবে। অধিক সংখ্যক জনগোষ্ঠীকে উড়োজাহাজ ব্যবহারের সুযোগ করে দিতে হবে। ঢাকায় হেলিকপ্টার অপারেশনের জন্য প্রস্তাবিত হেলিপোর্ট নির্মাণকাজ সম্পন্ন করে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে চাপমুক্ত করার জন্য দ্রুত ব্যবস্থা করতে হবে। পরিত্যক্ত এয়ারস্ট্রিপগুলো উদ্ধার করে বেসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিয়ে আসার পর এগুলোকে স্টল পোর্ট, হেলিপোর্ট, প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও রক্ষণাবেক্ষণ অর্গানাইজেশন হিসেবে চালু করার পরিকল্পনা নেওয়া যেতে পারে।’
নভোএয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মফিজুর রহমান বলেন, ‘শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফ্লাইটের চাপ বেড়েছে। একটি ফ্লাইট টেক অফ করার সময় ৩০-৪০ মিনিট ট্যাক্সিতে অপেক্ষা করতে হয়। অবতরণের পর ২০-৩০ মিনিট সময় ট্যাক্সিতে নষ্ট হয়। এ কারণে অতিরিক্ত জ্বালানি খরচ হচ্ছে এয়ারলাইনগুলোর। দ্বিতীয় রানওয়ে হলে এ সংকট দূর করা সম্ভব হবে। দেশের অ্যাভিয়েশন খাতের অবকাঠামোগুলো নির্মাণ করার সময় ব্যবহারকারী হিসেবে এয়ারলাইনগুলোর পরামর্শ নেওয়া হয় না, যার করণে সুফল মিলছে না।’
অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম. মফিদুর রহমান বলেন, ‘হ্যালিপোর্টের নীতিমালা তৈরিতে আমাদের অনেক সময় চলে গেছে এটা ঠিক। ব্যুরোক্রেসির কারণে সময় লেগেছে। তকে আমরা আইন ও নীতিমালা দুটো নিয়েই কাজ করছি। আমাদের অর্থনৈতিক সংকট দূর হলে হেলিপোর্ট নির্মাণের কাজ শুরু হবে।’
বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, ‘অবকাঠামো তৈরির বিষয়ে আমাদের কিছু দুর্বলতা আছে, সমন্বয়হীনতা আছে। আমরা ভবিষ্যতে এসব বিষয়ে আরও সুষ্ঠুভাবে কাজ করব। ব্যবহারকারীদের পরামর্শ গ্রহণ করে পরিকল্পনা গ্রহণ করব, যাতে শতভাগ সুফল পাওয়া যায়।’
দেশের পরিত্যক্ত বিমানবন্দরগুলো ব্যবহার উপযোগী করা হবে বলেও জানান বেবিচক চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, ‘যেসব স্টল, বিমানবন্দর সিভিল অ্যাভিয়েশনের অধীনে আছে, কিন্তু দখলে নেই, সেগুলো আমরা পরিদর্শন করছি। সেগুলো সিভিল অ্যাভিয়েশনের দখলে আনা হবে, চাহিদা থাকলে পর্যায়ক্রমে চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রসঙ্গে বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, ‘দেশের তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর লাভজনক অবস্থায় আছে। অন্যান্য বিমানবন্দরগুলো ভর্তুকি দিয়ে পরিচালনা করতে হচ্ছে জনস্বার্থে। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তৃতীয় টার্মিনাল করা হচ্ছে, সেখানে দ্বিতীয় আরেকটি রানওয়ে প্রয়োজন। কিন্তু সেখানে জায়গা নেই, তাই আমরা আরেকটি ডিপেন্ডেবল রানওয়ে করার পরিকল্পনা নিয়েছি।’
সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন—বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী, ডেইলি অবজার্ভারের সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের পরিচালক (করপোরেট ট্রেনিং অ্যান্ড প্লানিং) এয়ার কমোডর মো. মাহবুব জাহান খান, বেবিচকের প্রধান প্রকৌশলী আব্দুল মালেক, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম প্রমুখ।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
১ ঘণ্টা আগে
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
২ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের মন্ত্রণালয়ে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব আছে। মোট ২৩টি প্রস্তাব ছিল আশু করণীয়, যেটা এই সরকারের যে সময়সীমা, এর মধ্যে করা সম্ভব। মন্ত্রণালয়ের আমলা ও কর্মকর্তারা পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। খুব শীঘ্রই আপনারা দেখতে পাবেন।’
২ ঘণ্টা আগেআইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি, দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকের পর স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী একজন গ্রাহক তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) বিপরীতে সর্বোচ্চ ১৫টি মোবাইল সিম নিবন্ধন করতে পারেন। ৩০ অক্টোবরের পর একটি এনআইডির বিপরীতে সিম নিবন্ধনের সংখ্যা ১০টিতে নামিয়ে আনা হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গ্রাহকপ্রতি সিমের সংখ্যা আরও কমিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে।
উপদেষ্টা বলেন, কোনো ঘটনা ঘটার পর দেখা যায়, সিমটি সেই ব্যক্তির নামে নিবন্ধন করা নয়। একজনের নামের সিম কার্ড অন্যজন ব্যবহার করে অপরাধ করে। এতে প্রকৃত দোষী ব্যক্তি অনেক সময় ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে। এ জন্য নির্বাচনের আগে ব্যক্তিপর্যায়ে নিবন্ধন করা সিম কার্ড কমিয়ে আনা হবে।
নির্বাচনে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো আপত্তি আসেনি। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড আগেও ছিল, বর্তমানেও আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোতে নিয়োগ ও পদায়নের ক্ষেত্রে কোনো পক্ষপাতিত্ব করা হয়নি। কারও বিরুদ্ধে কোনো ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ ও পদায়ন করা হয়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। তিনি নির্বাচন সুষ্ঠু ও ভালোভাবে সম্পন্ন হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির এ বৈঠকে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের আগে দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয় উঠেছে। দেশব্যাপী চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, দখলবাজি ও সংঘবদ্ধ দুষ্কৃতকারীদের কর্মকাণ্ড রোধ, জুলাই হত্যাকাণ্ডের মামলার রেকর্ড, তদন্ত অগ্রগতি, দেশে অস্থিরতা সৃষ্টিকারী উসকানিমূলক সাইবার প্রচারণার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, নারী ও শিশু নির্যাতন এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে আইনগত ও সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
এ ছাড়া মাদকের অপব্যবহার রোধ, শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিনপরবর্তী সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও প্রতিরোধ, নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনগুলোর অপতৎপরতা রোধ, পোশাক কারখানা–ওষুধশিল্পসহ বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির তৎপরতা রোধ, অস্ত্র জমা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান, সীমান্ত ও পার্বত্যাঞ্চল পরিস্থিতি, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং মা ইলিশ সংরক্ষণ নিয়েও আলোচনা হয়।
ব্রিফিংয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম, বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি, দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকের পর স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী একজন গ্রাহক তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) বিপরীতে সর্বোচ্চ ১৫টি মোবাইল সিম নিবন্ধন করতে পারেন। ৩০ অক্টোবরের পর একটি এনআইডির বিপরীতে সিম নিবন্ধনের সংখ্যা ১০টিতে নামিয়ে আনা হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গ্রাহকপ্রতি সিমের সংখ্যা আরও কমিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে।
উপদেষ্টা বলেন, কোনো ঘটনা ঘটার পর দেখা যায়, সিমটি সেই ব্যক্তির নামে নিবন্ধন করা নয়। একজনের নামের সিম কার্ড অন্যজন ব্যবহার করে অপরাধ করে। এতে প্রকৃত দোষী ব্যক্তি অনেক সময় ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে। এ জন্য নির্বাচনের আগে ব্যক্তিপর্যায়ে নিবন্ধন করা সিম কার্ড কমিয়ে আনা হবে।
নির্বাচনে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো আপত্তি আসেনি। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড আগেও ছিল, বর্তমানেও আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোতে নিয়োগ ও পদায়নের ক্ষেত্রে কোনো পক্ষপাতিত্ব করা হয়নি। কারও বিরুদ্ধে কোনো ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ ও পদায়ন করা হয়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। তিনি নির্বাচন সুষ্ঠু ও ভালোভাবে সম্পন্ন হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির এ বৈঠকে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের আগে দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয় উঠেছে। দেশব্যাপী চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, দখলবাজি ও সংঘবদ্ধ দুষ্কৃতকারীদের কর্মকাণ্ড রোধ, জুলাই হত্যাকাণ্ডের মামলার রেকর্ড, তদন্ত অগ্রগতি, দেশে অস্থিরতা সৃষ্টিকারী উসকানিমূলক সাইবার প্রচারণার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, নারী ও শিশু নির্যাতন এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে আইনগত ও সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
এ ছাড়া মাদকের অপব্যবহার রোধ, শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিনপরবর্তী সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও প্রতিরোধ, নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনগুলোর অপতৎপরতা রোধ, পোশাক কারখানা–ওষুধশিল্পসহ বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির তৎপরতা রোধ, অস্ত্র জমা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান, সীমান্ত ও পার্বত্যাঞ্চল পরিস্থিতি, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং মা ইলিশ সংরক্ষণ নিয়েও আলোচনা হয়।
ব্রিফিংয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম, বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। দেশের অ্যাভিয়েশন খাতকে স্মার্ট করতে যাত্রী বান্ধব অবকাঠামো সৃষ্টির পাশাপাশি স্মার্ট নীতিমালা করতে হবে। দেশের বিমানবন্দরগুলোতে দ্বিতীয় রানওয়ে তৈরির পাশাপাশি অবকাঠামো তৈরির সময় ব্যবহারকারীদের পরামর্শ নিতে হবে
০৩ মার্চ ২০২৩
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
১ ঘণ্টা আগে
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
২ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের মন্ত্রণালয়ে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব আছে। মোট ২৩টি প্রস্তাব ছিল আশু করণীয়, যেটা এই সরকারের যে সময়সীমা, এর মধ্যে করা সম্ভব। মন্ত্রণালয়ের আমলা ও কর্মকর্তারা পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। খুব শীঘ্রই আপনারা দেখতে পাবেন।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
আজ রোববার সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো সভার চিঠি থেকে জানা যায়, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সভাটি অনুষ্ঠিত হবে। সভায় সভাপতিত্ব করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। সভায় অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার উপস্থিত থাকবেন।
চিঠিতে বলা হয়, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, অংশগ্রহণমূলক ও সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ/কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতবিনিময় ও প্রাক-প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ইসির চিঠি অনুযায়ী, অন্তত ৩১ জন জ্যেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তাকে সভায় অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আমন্ত্রিত কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন—মন্ত্রিপরিষদসচিব; স্বরাষ্ট্র, জনপ্রশাসন, নৌপরিবহন, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব; পররাষ্ট্র, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ (সমন্বয় ও সংস্কার), অর্থ বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, বিদ্যুৎ বিভাগ, কৃষি মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিবেরা। এর পাশাপাশি জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সচিবকেও বৈঠকে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।
চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর নির্বাহী পরিচালক বা উপযুক্ত কোনো কর্মকর্তাকে সভায় পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ডাক অধিদপ্তর, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর, বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ও শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী এবং কারা মহাপরিদর্শক (আইজি প্রিজনস), ঢাকাকেও সভায় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
এর আগে ২০ অক্টোবর ইসি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা করেছে।
কমিশন গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপ শুরু করে। এর অংশ হিসেবে ২৮ সেপ্টেম্বর নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয় এবং একই দিন শিক্ষকদের সঙ্গেও আলোচনা করে ইসি। সংসদ নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট পক্ষের সঙ্গেও আরও সংলাপ আয়োজনের পরিকল্পনা নিয়েছে কমিশন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
আজ রোববার সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো সভার চিঠি থেকে জানা যায়, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সভাটি অনুষ্ঠিত হবে। সভায় সভাপতিত্ব করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। সভায় অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার উপস্থিত থাকবেন।
চিঠিতে বলা হয়, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, অংশগ্রহণমূলক ও সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ/কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতবিনিময় ও প্রাক-প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ইসির চিঠি অনুযায়ী, অন্তত ৩১ জন জ্যেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তাকে সভায় অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আমন্ত্রিত কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন—মন্ত্রিপরিষদসচিব; স্বরাষ্ট্র, জনপ্রশাসন, নৌপরিবহন, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব; পররাষ্ট্র, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ (সমন্বয় ও সংস্কার), অর্থ বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, বিদ্যুৎ বিভাগ, কৃষি মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিবেরা। এর পাশাপাশি জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সচিবকেও বৈঠকে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।
চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর নির্বাহী পরিচালক বা উপযুক্ত কোনো কর্মকর্তাকে সভায় পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ডাক অধিদপ্তর, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর, বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ও শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী এবং কারা মহাপরিদর্শক (আইজি প্রিজনস), ঢাকাকেও সভায় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
এর আগে ২০ অক্টোবর ইসি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা করেছে।
কমিশন গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপ শুরু করে। এর অংশ হিসেবে ২৮ সেপ্টেম্বর নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয় এবং একই দিন শিক্ষকদের সঙ্গেও আলোচনা করে ইসি। সংসদ নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট পক্ষের সঙ্গেও আরও সংলাপ আয়োজনের পরিকল্পনা নিয়েছে কমিশন।

স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। দেশের অ্যাভিয়েশন খাতকে স্মার্ট করতে যাত্রী বান্ধব অবকাঠামো সৃষ্টির পাশাপাশি স্মার্ট নীতিমালা করতে হবে। দেশের বিমানবন্দরগুলোতে দ্বিতীয় রানওয়ে তৈরির পাশাপাশি অবকাঠামো তৈরির সময় ব্যবহারকারীদের পরামর্শ নিতে হবে
০৩ মার্চ ২০২৩
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ
১ ঘণ্টা আগে
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
২ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের মন্ত্রণালয়ে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব আছে। মোট ২৩টি প্রস্তাব ছিল আশু করণীয়, যেটা এই সরকারের যে সময়সীমা, এর মধ্যে করা সম্ভব। মন্ত্রণালয়ের আমলা ও কর্মকর্তারা পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। খুব শীঘ্রই আপনারা দেখতে পাবেন।’
২ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান (সিজেসিসি) জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জা গতকাল শনিবার রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
দুই দেশের ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক ও জনগণের পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করে জেনারেল মির্জা পাকিস্তানের পক্ষ থেকে নানা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে বাণিজ্য, যোগাযোগ ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।
‘আমাদের দুই দেশ একে অপরকে সহায়তা করব’—বলেন জেনারেল মির্জা।
তিনি জানান, করাচি ও চট্টগ্রামের মধ্যে দুইমুখী নৌপথ এরই মধ্যে চালু হয়েছে এবং অদূর ভবিষ্যতে ঢাকা-করাচি আকাশ পথও চালু হবে।
দুই পক্ষ মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপে উত্তেজনা প্রশমনের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। পাশাপাশি ভুয়া তথ্য এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অপব্যবহারের মাধ্যমে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করার প্রবণতার চ্যালেঞ্জ নিয়েও মতবিনিময় হয়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ভুয়া খবর ও বিভ্রান্তিকর তথ্য এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এটি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। এই বিপদের বিরুদ্ধে বৈশ্বিকভাবে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
সাক্ষাৎকালে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, জ্যেষ্ঠ সচিব ও এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার ইমরান হায়দার উপস্থিত ছিলেন।

পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান (সিজেসিসি) জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জা গতকাল শনিবার রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
দুই দেশের ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক ও জনগণের পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করে জেনারেল মির্জা পাকিস্তানের পক্ষ থেকে নানা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে বাণিজ্য, যোগাযোগ ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।
‘আমাদের দুই দেশ একে অপরকে সহায়তা করব’—বলেন জেনারেল মির্জা।
তিনি জানান, করাচি ও চট্টগ্রামের মধ্যে দুইমুখী নৌপথ এরই মধ্যে চালু হয়েছে এবং অদূর ভবিষ্যতে ঢাকা-করাচি আকাশ পথও চালু হবে।
দুই পক্ষ মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপে উত্তেজনা প্রশমনের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। পাশাপাশি ভুয়া তথ্য এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অপব্যবহারের মাধ্যমে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করার প্রবণতার চ্যালেঞ্জ নিয়েও মতবিনিময় হয়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ভুয়া খবর ও বিভ্রান্তিকর তথ্য এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এটি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। এই বিপদের বিরুদ্ধে বৈশ্বিকভাবে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
সাক্ষাৎকালে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, জ্যেষ্ঠ সচিব ও এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার ইমরান হায়দার উপস্থিত ছিলেন।

স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। দেশের অ্যাভিয়েশন খাতকে স্মার্ট করতে যাত্রী বান্ধব অবকাঠামো সৃষ্টির পাশাপাশি স্মার্ট নীতিমালা করতে হবে। দেশের বিমানবন্দরগুলোতে দ্বিতীয় রানওয়ে তৈরির পাশাপাশি অবকাঠামো তৈরির সময় ব্যবহারকারীদের পরামর্শ নিতে হবে
০৩ মার্চ ২০২৩
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
১ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের মন্ত্রণালয়ে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব আছে। মোট ২৩টি প্রস্তাব ছিল আশু করণীয়, যেটা এই সরকারের যে সময়সীমা, এর মধ্যে করা সম্ভব। মন্ত্রণালয়ের আমলা ও কর্মকর্তারা পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। খুব শীঘ্রই আপনারা দেখতে পাবেন।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের আশু করণীয় ২৩টি প্রস্তাবের মধ্যে ১৩টি আগামী নভেম্বরের মধ্যে বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি বলেছেন, ‘সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন যাতে অন্তত নবম গ্রেডের কাছাকাছি হয়, সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আমি গণমাধ্যমের সক্ষমতা বাড়াতে পত্রিকার প্রচারসংখ্যা কমিয়ে বিজ্ঞাপনের হার বাড়িয়ে দেওয়ার পক্ষে।’
আজ রোববার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) শফিকুল কবির মিলনায়তনে আয়োজিত মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের মন্ত্রণালয়ে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব আছে। মোট ২৩টি প্রস্তাব ছিল আশু করণীয়, যেটা এই সরকারের যে সময়সীমা, এর মধ্যে করা সম্ভব। মন্ত্রণালয়ের আমলা ও কর্মকর্তারা পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। খুব শীঘ্রই আপনারা দেখতে পাবেন।’
তিনি বলেন, ‘এগুলো খুব বড় কিছু, এ রকম না। কিন্তু আমাদের সময়সীমা আগে ছিল তিন মাস, এখন আছে এক মাস। এই জিনিসগুলো কেবিনেটেই করতে হবে অথবা নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। যেগুলো নভেম্বরের পরে আর করতে পারব না। কারণ, নভেম্বরে কেবিনেট মিটিং ক্লোজ হয়ে যাবে। এরপরে নির্বাচন কমিশন দায়িত্ব নেবে। আইন প্রণয়নের যে জায়গাগুলো আছে, সেগুলো আগামী মাসের মধ্যে সমাধান করতে চাই। আর যেগুলো আমাদের মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশনার মাধ্যমে করা সম্ভব, সেগুলো আমরা করে ফেলব।’
সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন প্রসঙ্গে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘অন্তত নবম গ্রেডের কাছাকাছি যেন বেতন হয়, সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আমি গণমাধ্যমের সক্ষমতা বাড়াতে প্রচারসংখ্যা কমিয়ে বিজ্ঞাপনের হার বাড়িয়ে দেওয়ার পক্ষে। কিন্তু প্রচারসংখ্যার সঠিক তথ্যটা আসতে হবে। স্থানীয় পত্রিকার প্রচারসংখ্যা, ইংরেজি পত্রিকার প্রচারসংখ্যা কমিয়ে দেব। কেন আমরা এগুলো করব? আমরা সাংবাদিকদের একটা বেসিক সেলারি প্রস্তাব করে যেতে চাই। যারা সুবিধা দিতে পারবে না, তারা এসব সুবিধা পাবে না।’
নবম ওয়েজ বোর্ড নিয়ে নোয়াব (নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) ও পত্রিকার মালিকদের সঙ্গে গত এক বছরে তিনবার বসে চেষ্টা করেছেন জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত হয়নি। মালিকেরা রাজি না হলে বিজ্ঞাপনের হার কমিয়ে দেব। যারা প্রতিযোগিতায় মাঠে থাকতে পারবে না, তারা চলে যাবে। অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোকেও একটা নীতিমালার অধীনে নিয়ে আসা হবে।
মাহফুজ আলম বলেন, ‘ওয়ান হাউস, ওয়ান মিডিয়া পলিসি, সাংবাদিক সুরক্ষা আইন অচিরেই কেবিনেটে তুলতে পারব। অনলাইন পোর্টালের জন্য নীতিমালা করে রেখে যাব। যেসব পত্রিকা ছাপা হয় না, ওদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
বেসরকারি টেলিভিশন নিয়ে কোনো আইন নেই—স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, টিভির লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগ-সংশ্লিষ্ট গ্রুপ অব কোম্পানির মালিকদের। তাঁরা এখনো এগুলোর মালিক হিসেবে আছে। বিদেশে বসে বসে লাভের হিসাব গুনছে।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘একটা বেসিক সেলারি যাতে সব সাংবাদিক পায়, সে ব্যবস্থা করতে হবে। ভালো জার্নালিজম যাতে করা হয়, সে ব্যবস্থাও করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার জ্যেষ্ঠ সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ, ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল প্রমুখ।

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের আশু করণীয় ২৩টি প্রস্তাবের মধ্যে ১৩টি আগামী নভেম্বরের মধ্যে বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি বলেছেন, ‘সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন যাতে অন্তত নবম গ্রেডের কাছাকাছি হয়, সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আমি গণমাধ্যমের সক্ষমতা বাড়াতে পত্রিকার প্রচারসংখ্যা কমিয়ে বিজ্ঞাপনের হার বাড়িয়ে দেওয়ার পক্ষে।’
আজ রোববার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) শফিকুল কবির মিলনায়তনে আয়োজিত মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের মন্ত্রণালয়ে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব আছে। মোট ২৩টি প্রস্তাব ছিল আশু করণীয়, যেটা এই সরকারের যে সময়সীমা, এর মধ্যে করা সম্ভব। মন্ত্রণালয়ের আমলা ও কর্মকর্তারা পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। খুব শীঘ্রই আপনারা দেখতে পাবেন।’
তিনি বলেন, ‘এগুলো খুব বড় কিছু, এ রকম না। কিন্তু আমাদের সময়সীমা আগে ছিল তিন মাস, এখন আছে এক মাস। এই জিনিসগুলো কেবিনেটেই করতে হবে অথবা নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। যেগুলো নভেম্বরের পরে আর করতে পারব না। কারণ, নভেম্বরে কেবিনেট মিটিং ক্লোজ হয়ে যাবে। এরপরে নির্বাচন কমিশন দায়িত্ব নেবে। আইন প্রণয়নের যে জায়গাগুলো আছে, সেগুলো আগামী মাসের মধ্যে সমাধান করতে চাই। আর যেগুলো আমাদের মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশনার মাধ্যমে করা সম্ভব, সেগুলো আমরা করে ফেলব।’
সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন প্রসঙ্গে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘অন্তত নবম গ্রেডের কাছাকাছি যেন বেতন হয়, সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আমি গণমাধ্যমের সক্ষমতা বাড়াতে প্রচারসংখ্যা কমিয়ে বিজ্ঞাপনের হার বাড়িয়ে দেওয়ার পক্ষে। কিন্তু প্রচারসংখ্যার সঠিক তথ্যটা আসতে হবে। স্থানীয় পত্রিকার প্রচারসংখ্যা, ইংরেজি পত্রিকার প্রচারসংখ্যা কমিয়ে দেব। কেন আমরা এগুলো করব? আমরা সাংবাদিকদের একটা বেসিক সেলারি প্রস্তাব করে যেতে চাই। যারা সুবিধা দিতে পারবে না, তারা এসব সুবিধা পাবে না।’
নবম ওয়েজ বোর্ড নিয়ে নোয়াব (নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) ও পত্রিকার মালিকদের সঙ্গে গত এক বছরে তিনবার বসে চেষ্টা করেছেন জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত হয়নি। মালিকেরা রাজি না হলে বিজ্ঞাপনের হার কমিয়ে দেব। যারা প্রতিযোগিতায় মাঠে থাকতে পারবে না, তারা চলে যাবে। অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোকেও একটা নীতিমালার অধীনে নিয়ে আসা হবে।
মাহফুজ আলম বলেন, ‘ওয়ান হাউস, ওয়ান মিডিয়া পলিসি, সাংবাদিক সুরক্ষা আইন অচিরেই কেবিনেটে তুলতে পারব। অনলাইন পোর্টালের জন্য নীতিমালা করে রেখে যাব। যেসব পত্রিকা ছাপা হয় না, ওদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
বেসরকারি টেলিভিশন নিয়ে কোনো আইন নেই—স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, টিভির লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগ-সংশ্লিষ্ট গ্রুপ অব কোম্পানির মালিকদের। তাঁরা এখনো এগুলোর মালিক হিসেবে আছে। বিদেশে বসে বসে লাভের হিসাব গুনছে।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘একটা বেসিক সেলারি যাতে সব সাংবাদিক পায়, সে ব্যবস্থা করতে হবে। ভালো জার্নালিজম যাতে করা হয়, সে ব্যবস্থাও করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার জ্যেষ্ঠ সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ, ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল প্রমুখ।

স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। দেশের অ্যাভিয়েশন খাতকে স্মার্ট করতে যাত্রী বান্ধব অবকাঠামো সৃষ্টির পাশাপাশি স্মার্ট নীতিমালা করতে হবে। দেশের বিমানবন্দরগুলোতে দ্বিতীয় রানওয়ে তৈরির পাশাপাশি অবকাঠামো তৈরির সময় ব্যবহারকারীদের পরামর্শ নিতে হবে
০৩ মার্চ ২০২৩
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার গ্রাহকপ্রতি মোবাইল সিম কার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। বৈঠকে ত্রয়োদশ
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা ৩০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
১ ঘণ্টা আগে
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
২ ঘণ্টা আগে