কথা দিচ্ছি, সবাই আমাকে সহযোগিতা করলে আমি পারব— এমন মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট কর্তৃক স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে সংবর্ধনা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মো. মাইদুল ইসলাম প্রধানের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সারা জীবন মানুষের সেবা করছি। আমার দুই সন্তান দেশের বাইরে থাকে। এই মন্ত্রিত্ব থেকে আমার একটিই চাওয়া, আমি যেন দেশের সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করে যেতে পারি। প্রধানমন্ত্রীও সেটাই চান। এ জন্য আমি শুরু থেকেই ঢাকাসহ দেশের তৃণমূলের হাসপাতালগুলো সরেজমিন পরিদর্শন করতে চাই। এরপর চিকিৎসা সেবাকে ঢেলে সাজাতে কাজ শুরু করব। তবে, আমাকে কাজ শুরু করতে একটু সময় দিতে হবে। আমি গ্রামে-গঞ্জে চিকিৎসা সেবা দিয়ে এখানে উঠে আসা মানুষ। কথা দিচ্ছি, সবাই আমাকে সহযোগিতা করলে আমি পারব।’
সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমরা প্রত্যেকেই আমাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে মন্ত্রীকে সহযোগিতা করতে চাই। তিনি উদার মনের পরিশ্রমী মানুষ; দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে নতুন রূপে সাজাতে আমরা কাজ করব।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব আজিজুর রহমান বলেন, ‘ডা. সামন্ত লাল সেন কেবল একজন চিকিৎসক বা মন্ত্রী নন। তিনি একজন জীবন্ত আইকন। তিনি যেভাবে অসহায়, দগ্ধ পোড়া রোগীদের কথা ভেবে মানবিক চিকিৎসা দেন, সেভাবেই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে ঢেলে সাজাবেন এবং সেবার মান উন্নত করতে আমাদেরকে সঠিক নির্দেশনা দেবেন।’
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের পরিচালক রেহেনা আওয়াল এর সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম, বিএসএমএমইউর উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ, শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম প্রমুখ।
কথা দিচ্ছি, সবাই আমাকে সহযোগিতা করলে আমি পারব— এমন মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট কর্তৃক স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে সংবর্ধনা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মো. মাইদুল ইসলাম প্রধানের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সারা জীবন মানুষের সেবা করছি। আমার দুই সন্তান দেশের বাইরে থাকে। এই মন্ত্রিত্ব থেকে আমার একটিই চাওয়া, আমি যেন দেশের সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করে যেতে পারি। প্রধানমন্ত্রীও সেটাই চান। এ জন্য আমি শুরু থেকেই ঢাকাসহ দেশের তৃণমূলের হাসপাতালগুলো সরেজমিন পরিদর্শন করতে চাই। এরপর চিকিৎসা সেবাকে ঢেলে সাজাতে কাজ শুরু করব। তবে, আমাকে কাজ শুরু করতে একটু সময় দিতে হবে। আমি গ্রামে-গঞ্জে চিকিৎসা সেবা দিয়ে এখানে উঠে আসা মানুষ। কথা দিচ্ছি, সবাই আমাকে সহযোগিতা করলে আমি পারব।’
সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমরা প্রত্যেকেই আমাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে মন্ত্রীকে সহযোগিতা করতে চাই। তিনি উদার মনের পরিশ্রমী মানুষ; দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে নতুন রূপে সাজাতে আমরা কাজ করব।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব আজিজুর রহমান বলেন, ‘ডা. সামন্ত লাল সেন কেবল একজন চিকিৎসক বা মন্ত্রী নন। তিনি একজন জীবন্ত আইকন। তিনি যেভাবে অসহায়, দগ্ধ পোড়া রোগীদের কথা ভেবে মানবিক চিকিৎসা দেন, সেভাবেই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে ঢেলে সাজাবেন এবং সেবার মান উন্নত করতে আমাদেরকে সঠিক নির্দেশনা দেবেন।’
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের পরিচালক রেহেনা আওয়াল এর সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম, বিএসএমএমইউর উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ, শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম প্রমুখ।
‘অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে চিঠি পাঠাব, যেন নির্বাচন কমিশন আগামী রমজানের আগে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।’
১৬ মিনিট আগেআলোচনা সভায় বক্তারা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ও তাৎপর্য তুলে ধরে বলেন, এই আন্দোলনের মধ্য দিয়েই দেশে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়ে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। তরুণ প্রজন্মের সাহসিকতা ও দৃঢ় অবস্থান এই আন্দোলনকে সাফল্যমণ্ডিত করেছে।
১ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ দলিল জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই সনদে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের রাষ্ট্রীয়, সাংবিধানিক স্বীকৃতিসহ নানা অঙ্গীকার তুলে ধরা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার গণভবনে নির্মাণাধীন ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’-এর নির্মাণকাজের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
৩ ঘণ্টা আগে