আজকের পত্রিকা ডেস্ক
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (আইসিটি) কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হলে তিনি আর সংসদ সদস্য (এমপি) পদে থাকতে পারবেন না কিংবা নতুন করে নির্বাচিতও হতে পারবেন না। শুধু তা-ই নয়, স্থানীয় সরকারের কোনো সংস্থা বা সরকারি চাকরিতেও তিনি নিয়োগ পাওয়ার যোগ্যতা হারাবেন।
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত রাষ্ট্রপতির এই অধ্যাদেশ গতকাল সোমবার গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়েছে।
গেজেটের বর্ণনা অনুযায়ী, অধ্যাদেশ নং-৫৩,২০২৫ অনুযায়ী, ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস (ট্রাইব্যুনালস) অ্যাক্ট, ১৯৭৩-এ একটি নতুন ধারা ‘২০ সি’ সন্নিবেশিত হয়েছে, যা গুরুতর আইনি ও রাজনৈতিক প্রভাব ফেলবে।
নতুন এই ধারা অনুযায়ী, এই আইনের ৯ (১) উপধারা মোতাবেক কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযোগ দাখিল করা হলে তিনি তাৎক্ষণিকভাবে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে থাকার বা নির্বাচিত হওয়ার যোগ্যতা হারাবেন।
যেসব পদে অযোগ্যতা প্রযোজ্য হবে:
নতুন এই বিধানের ফলে অভিযুক্ত ব্যক্তি নিম্নলিখিত পদসমূহের জন্য অযোগ্য বলে গণ্য হবেন:
সংসদ সদস্য: সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হওয়া বা থাকা।
স্থানীয় সরকার: স্থানীয় সরকার সংস্থাগুলোর সদস্য, কমিশনার, চেয়ারম্যান, মেয়র বা প্রশাসক পদে নির্বাচিত বা নিযুক্ত হওয়া বা থাকা।
প্রজাতন্ত্রের চাকরি: প্রজাতন্ত্রের কোনো সরকারি চাকরিতে নিয়োগ পাওয়া।
অন্যান্য সরকারি পদ: অন্য যেকোনো সরকারি পদে অধিষ্ঠিত থাকা।
তবে ধারাটির উপধারা (২)-তে বলা হয়েছে, ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক যদি কোনো ব্যক্তি অভিযোগ থেকে অব্যাহতি (Discharged) পান বা খালাস (Acquitted) লাভ করেন, তবে এই অযোগ্যতা কার্যকর হবে না।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (আইসিটি) কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হলে তিনি আর সংসদ সদস্য (এমপি) পদে থাকতে পারবেন না কিংবা নতুন করে নির্বাচিতও হতে পারবেন না। শুধু তা-ই নয়, স্থানীয় সরকারের কোনো সংস্থা বা সরকারি চাকরিতেও তিনি নিয়োগ পাওয়ার যোগ্যতা হারাবেন।
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত রাষ্ট্রপতির এই অধ্যাদেশ গতকাল সোমবার গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়েছে।
গেজেটের বর্ণনা অনুযায়ী, অধ্যাদেশ নং-৫৩,২০২৫ অনুযায়ী, ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস (ট্রাইব্যুনালস) অ্যাক্ট, ১৯৭৩-এ একটি নতুন ধারা ‘২০ সি’ সন্নিবেশিত হয়েছে, যা গুরুতর আইনি ও রাজনৈতিক প্রভাব ফেলবে।
নতুন এই ধারা অনুযায়ী, এই আইনের ৯ (১) উপধারা মোতাবেক কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযোগ দাখিল করা হলে তিনি তাৎক্ষণিকভাবে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে থাকার বা নির্বাচিত হওয়ার যোগ্যতা হারাবেন।
যেসব পদে অযোগ্যতা প্রযোজ্য হবে:
নতুন এই বিধানের ফলে অভিযুক্ত ব্যক্তি নিম্নলিখিত পদসমূহের জন্য অযোগ্য বলে গণ্য হবেন:
সংসদ সদস্য: সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হওয়া বা থাকা।
স্থানীয় সরকার: স্থানীয় সরকার সংস্থাগুলোর সদস্য, কমিশনার, চেয়ারম্যান, মেয়র বা প্রশাসক পদে নির্বাচিত বা নিযুক্ত হওয়া বা থাকা।
প্রজাতন্ত্রের চাকরি: প্রজাতন্ত্রের কোনো সরকারি চাকরিতে নিয়োগ পাওয়া।
অন্যান্য সরকারি পদ: অন্য যেকোনো সরকারি পদে অধিষ্ঠিত থাকা।
তবে ধারাটির উপধারা (২)-তে বলা হয়েছে, ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক যদি কোনো ব্যক্তি অভিযোগ থেকে অব্যাহতি (Discharged) পান বা খালাস (Acquitted) লাভ করেন, তবে এই অযোগ্যতা কার্যকর হবে না।
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় গঠনের প্রস্তাব কয়েক সপ্তাহের মধ্যে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উত্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। আজ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।
৩ মিনিট আগেচট্টগ্রাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, ফেনী ও মাদারীপুরে নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে একজন ডিসির দপ্তর বদল করা হয়েছে। আর নতুন করে তিনজনকে ডিসি নিয়োগ দিয়ে আজ বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২৮ মিনিট আগেজুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর নিয়ে অনিশ্চয়তার মুখে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অতি জরুরি বৈঠকে বসেছেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৈঠকে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ দলগুলোর নেতারা উপস্থিত রয়েছেন।
৩৫ মিনিট আগেঅস্ট্রেলিয়ার আন্তর্জাতিক উন্নয়ন ও বহুসংস্কৃতিবাদবিষয়ক মন্ত্রী ড. অ্যান অ্যালি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) সহযোগিতা দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ড. অ্যান অ্যালির নেতৃত্বাধীন একটি প্রতিনিধিদল প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম
২ ঘণ্টা আগে