সুলতান মাহমুদ, ঢাকা

দেশে বিয়ে এবং বিবাহবিচ্ছেদের হার উভয়ই বেড়েছে। বিচ্ছেদের প্রধান কারণ হিসেবে উঠে এসেছে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক বা পরকীয়া। এরপরেই রয়েছে ‘দাম্পত্য জীবন চালিয়ে যাওয়ার অক্ষমতা’। এ ছাড়া ভরণপোষণের ব্যয় বহন করতে অক্ষমতা বা অস্বীকৃতি এবং পারিবারিক চাপও এখানে বড় ভূমিকা রাখছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। স্যাম্পল ভাইটাল রেজিস্ট্রেশন সিস্টেম (এসভিআরএস) ২০২২ শীর্ষক জরিপ গত ৩১ জানুয়ারি প্রকাশ করা হয়েছে।
জরিপের তথ্য অনুযায়ী, সামগ্রিকভাবে সাধারণ (১৫ বছরের বেশি বয়সীদের মধ্যে) বিয়ের হার ২০০৬ সালের ১৯ দশমিক ৬ থেকে বেড়ে ২০২২ সালে ২৫ দশমিক ২ হয়েছে। ১৭ বছরের ব্যবধানে এ ক্ষেত্রে ২৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ বৃদ্ধি ঘটেছে।
বিবিএসের জরিপে দেখা গেছে, একই সময় বিবাহবিচ্ছেদ বা তালাকও বেড়েছে। ২০০৬ থেকে ২০২২ সাল সময়ে স্থূল বিবাহবিচ্ছেদের হার শূন্য দশমিক ৬ থেকে বেড়ে ১ দশমিক ৪-এ দাঁড়িয়েছে।
তালাক বা বিবাহবিচ্ছেদের দুই ধরনের হার বিবিএসের জরিপে পাওয়া পায়। একটি হলো স্থূল বিচ্ছেদ অর্থাৎ মোট জনসংখ্যার অনুপাতে বিবাহবিচ্ছেদের হার। অন্যটি হলো সাধারণ বিবাহবিচ্ছেদের হার, যাতে ১৫ বছর বা তার বেশি বয়সীদের হিসাব করা হয়।
দেশে পরকীয়ায় জড়ানোর কারণে ২২ দশমিক ৬ শতাংশ সংসার ভেঙে যাচ্ছে। পরকীয়ার কারণে সবচেয়ে বেশি সংসার ভেঙেছে ঢাকা বিভাগে—২৮ দশমিক ৩ শতাংশ।
জরিপ প্রতিবেদনে সংসার ভাঙার দ্বিতীয় কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে দাম্পত্য জীবন চালিয়ে যাওয়ার অক্ষমতা। ২২ দশমিক ১ শতাংশ দম্পতির সংসার ভেঙে যাচ্ছে দাম্পত্য জীবন চালিয়ে যাওয়ার অক্ষমতার কারণে।
তালাক ও আপসে বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে পরকীয়া ও দাম্পত্য জীবন চালিয়ে নিতে অক্ষমতা ছাড়াও অন্য কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে : ভরণপোষণের ব্যয় বহন করতে অক্ষমতা—১০ দশমিক ৬ শতাংশ, পারিবারিক চাপ—১০ দশমিক ২ শতাংশ এবং যৌনমিলনে অক্ষমতা—৪ দশমিক ২ শতাংশ।
জরিপের সময়ে পরকীয়ার কারণে সবচেয়ে বেশি বিবাহবিচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে—২৮ দশমিক ৩ শতাংশ। এরপরের অবস্থানে রয়েছে রংপুর বিভাগ—২৬ শতাংশ। পরকীয়ার কারণে সবচেয়ে কম বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে ময়মনসিংহ বিভাগে—১২ দশমিক ৬ শতাংশ।
আর দীর্ঘদিন বিদেশে থাকায় বিবাহবিচ্ছেদ ঘটেছে সবচেয়ে বেশি সিলেট বিভাগে—৩ দশমিক ৩ শতাংশ।
মুসলমানদের মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদের কারণগুলো জাতীয় হারের মতোই। কিন্তু হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে এটির ক্ষেত্রে ব্যতিক্রমী চিত্র লক্ষ করা যায়। হিন্দুধর্মাবলম্বীদের ক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদের সবচেয়ে বড় কারণ হলো দাম্পত্য জীবন বজায় রাখতে অক্ষম ২৭ দশমিক ৭ শতাংশ।
শারীরিক-মানসিক নির্যাতনের কারণে বিবাহবিচ্ছেদের হার ১৯ দশমিক ৭ শতাংশ। শারীরিক-মানসিক নির্যাতনের কারণে বিচ্ছেদের ঘটনার ক্ষেত্রে উচ্চতর শিক্ষাগত যোগ্যতা ও সম্পদশালী হওয়ার ক্ষেত্রেই বিপরীতমুখী সম্পর্ক পরিলক্ষিত হয়েছে।
অন্য কারণগুলোর মধ্যে ভরণপোষণের ব্যয় বহন করতে অক্ষমতা বা অস্বীকৃতি (১০.৬%) ও পারিবারিক চাপকে (১০.২%) সংঘটিত প্রতি পাঁচটি তালাক/দাম্পত্য বিচ্ছেদের মধ্যে একটিরও বেশির জন্য দায়ী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
পল্লি শহরের ক্ষেত্রে তালাক/দাম্পত্য বিচ্ছেদের কারণগুলোর মধ্যে কয়েকটি ক্ষেত্রে ব্যবধান উল্লেখযোগ্য; এর মধ্যে রয়েছে—জীবনযাত্রার ব্যয় বহন করতে অক্ষম বা অস্বীকার করা (৯ দশমিক ৫৭ শতাংশ বনাম ১৫ দশমিক ৩ শতাংশ), যৌনমিলনে অক্ষমতা বা অনীহা (৪ দশমিক ২ শতাংশ বনাম ১ দশমিক ৯ শতাংশ) এবং পুনর্বিবাহ (৩ দশমিক ৫৭ শতাংশ বনাম ৬ দশমিক ৯ শতাংশ)।
বিচ্ছেদ হওয়া মানুষের নিবিড় সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে জরিপটি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিবিএস।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তায় উন্নতি হওয়ায় আপস করে, মেনে নিয়ে সংসার করার প্রবণতা কমে যাচ্ছে। এ কারণেই সংসার ভাঙার হার বেড়েছে। সংসার বেশি ভাঙলেই যে সমাজে বেশি অস্থিরতা বিরাজ করছে, এমনটি নয়।
এ ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. জোবাইদা নাসরীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংসার ভাঙার বিষয়টি আগেও ছিল, এখনো আছে। অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তার জায়গাটি যত বেশি তৈরি হবে, আপস করে, মেনে নিয়ে সংসার করার প্রবণতাটা তত কমে যাবে। সংসার ভাঙাকে আমরা সমর্থন করি না। তবে এটা মনে রাখতে হবে যে খুব বেশি মেনে বা আপস করেও তো একে অপরের সঙ্গে থাকতে পারে না। এটা শুধু বিয়ের বিষয় তা নয়, যেকোনো সম্পর্কের মধ্যেই এটা হতে পারে। সংসার বেশি ভাঙলেই যে সমাজে বেশি অস্থিরতা বিরাজ করছে তা নয়, ভাঙা মানে নতুন করে গড়া বা গতিশীল হওয়া। সব সময় এটা নেতিবাচক, তা নয়।’
দেশে পরকীয়া কি বেড়ে গেছে—এ প্রশ্নে ড. জোবাইদা নাসরীন বলেন, ‘সম্পর্কগুলো অসম্মান ও অনাস্থার ওপর দাঁড়িয়ে আছে। সমাজ, সংসার ও রাষ্ট্র হতাশার জায়গা তৈরি করলে এটা হতে পারে।’

দেশে বিয়ে এবং বিবাহবিচ্ছেদের হার উভয়ই বেড়েছে। বিচ্ছেদের প্রধান কারণ হিসেবে উঠে এসেছে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক বা পরকীয়া। এরপরেই রয়েছে ‘দাম্পত্য জীবন চালিয়ে যাওয়ার অক্ষমতা’। এ ছাড়া ভরণপোষণের ব্যয় বহন করতে অক্ষমতা বা অস্বীকৃতি এবং পারিবারিক চাপও এখানে বড় ভূমিকা রাখছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। স্যাম্পল ভাইটাল রেজিস্ট্রেশন সিস্টেম (এসভিআরএস) ২০২২ শীর্ষক জরিপ গত ৩১ জানুয়ারি প্রকাশ করা হয়েছে।
জরিপের তথ্য অনুযায়ী, সামগ্রিকভাবে সাধারণ (১৫ বছরের বেশি বয়সীদের মধ্যে) বিয়ের হার ২০০৬ সালের ১৯ দশমিক ৬ থেকে বেড়ে ২০২২ সালে ২৫ দশমিক ২ হয়েছে। ১৭ বছরের ব্যবধানে এ ক্ষেত্রে ২৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ বৃদ্ধি ঘটেছে।
বিবিএসের জরিপে দেখা গেছে, একই সময় বিবাহবিচ্ছেদ বা তালাকও বেড়েছে। ২০০৬ থেকে ২০২২ সাল সময়ে স্থূল বিবাহবিচ্ছেদের হার শূন্য দশমিক ৬ থেকে বেড়ে ১ দশমিক ৪-এ দাঁড়িয়েছে।
তালাক বা বিবাহবিচ্ছেদের দুই ধরনের হার বিবিএসের জরিপে পাওয়া পায়। একটি হলো স্থূল বিচ্ছেদ অর্থাৎ মোট জনসংখ্যার অনুপাতে বিবাহবিচ্ছেদের হার। অন্যটি হলো সাধারণ বিবাহবিচ্ছেদের হার, যাতে ১৫ বছর বা তার বেশি বয়সীদের হিসাব করা হয়।
দেশে পরকীয়ায় জড়ানোর কারণে ২২ দশমিক ৬ শতাংশ সংসার ভেঙে যাচ্ছে। পরকীয়ার কারণে সবচেয়ে বেশি সংসার ভেঙেছে ঢাকা বিভাগে—২৮ দশমিক ৩ শতাংশ।
জরিপ প্রতিবেদনে সংসার ভাঙার দ্বিতীয় কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে দাম্পত্য জীবন চালিয়ে যাওয়ার অক্ষমতা। ২২ দশমিক ১ শতাংশ দম্পতির সংসার ভেঙে যাচ্ছে দাম্পত্য জীবন চালিয়ে যাওয়ার অক্ষমতার কারণে।
তালাক ও আপসে বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে পরকীয়া ও দাম্পত্য জীবন চালিয়ে নিতে অক্ষমতা ছাড়াও অন্য কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে : ভরণপোষণের ব্যয় বহন করতে অক্ষমতা—১০ দশমিক ৬ শতাংশ, পারিবারিক চাপ—১০ দশমিক ২ শতাংশ এবং যৌনমিলনে অক্ষমতা—৪ দশমিক ২ শতাংশ।
জরিপের সময়ে পরকীয়ার কারণে সবচেয়ে বেশি বিবাহবিচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে—২৮ দশমিক ৩ শতাংশ। এরপরের অবস্থানে রয়েছে রংপুর বিভাগ—২৬ শতাংশ। পরকীয়ার কারণে সবচেয়ে কম বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে ময়মনসিংহ বিভাগে—১২ দশমিক ৬ শতাংশ।
আর দীর্ঘদিন বিদেশে থাকায় বিবাহবিচ্ছেদ ঘটেছে সবচেয়ে বেশি সিলেট বিভাগে—৩ দশমিক ৩ শতাংশ।
মুসলমানদের মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদের কারণগুলো জাতীয় হারের মতোই। কিন্তু হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে এটির ক্ষেত্রে ব্যতিক্রমী চিত্র লক্ষ করা যায়। হিন্দুধর্মাবলম্বীদের ক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদের সবচেয়ে বড় কারণ হলো দাম্পত্য জীবন বজায় রাখতে অক্ষম ২৭ দশমিক ৭ শতাংশ।
শারীরিক-মানসিক নির্যাতনের কারণে বিবাহবিচ্ছেদের হার ১৯ দশমিক ৭ শতাংশ। শারীরিক-মানসিক নির্যাতনের কারণে বিচ্ছেদের ঘটনার ক্ষেত্রে উচ্চতর শিক্ষাগত যোগ্যতা ও সম্পদশালী হওয়ার ক্ষেত্রেই বিপরীতমুখী সম্পর্ক পরিলক্ষিত হয়েছে।
অন্য কারণগুলোর মধ্যে ভরণপোষণের ব্যয় বহন করতে অক্ষমতা বা অস্বীকৃতি (১০.৬%) ও পারিবারিক চাপকে (১০.২%) সংঘটিত প্রতি পাঁচটি তালাক/দাম্পত্য বিচ্ছেদের মধ্যে একটিরও বেশির জন্য দায়ী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
পল্লি শহরের ক্ষেত্রে তালাক/দাম্পত্য বিচ্ছেদের কারণগুলোর মধ্যে কয়েকটি ক্ষেত্রে ব্যবধান উল্লেখযোগ্য; এর মধ্যে রয়েছে—জীবনযাত্রার ব্যয় বহন করতে অক্ষম বা অস্বীকার করা (৯ দশমিক ৫৭ শতাংশ বনাম ১৫ দশমিক ৩ শতাংশ), যৌনমিলনে অক্ষমতা বা অনীহা (৪ দশমিক ২ শতাংশ বনাম ১ দশমিক ৯ শতাংশ) এবং পুনর্বিবাহ (৩ দশমিক ৫৭ শতাংশ বনাম ৬ দশমিক ৯ শতাংশ)।
বিচ্ছেদ হওয়া মানুষের নিবিড় সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে জরিপটি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিবিএস।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তায় উন্নতি হওয়ায় আপস করে, মেনে নিয়ে সংসার করার প্রবণতা কমে যাচ্ছে। এ কারণেই সংসার ভাঙার হার বেড়েছে। সংসার বেশি ভাঙলেই যে সমাজে বেশি অস্থিরতা বিরাজ করছে, এমনটি নয়।
এ ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. জোবাইদা নাসরীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংসার ভাঙার বিষয়টি আগেও ছিল, এখনো আছে। অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তার জায়গাটি যত বেশি তৈরি হবে, আপস করে, মেনে নিয়ে সংসার করার প্রবণতাটা তত কমে যাবে। সংসার ভাঙাকে আমরা সমর্থন করি না। তবে এটা মনে রাখতে হবে যে খুব বেশি মেনে বা আপস করেও তো একে অপরের সঙ্গে থাকতে পারে না। এটা শুধু বিয়ের বিষয় তা নয়, যেকোনো সম্পর্কের মধ্যেই এটা হতে পারে। সংসার বেশি ভাঙলেই যে সমাজে বেশি অস্থিরতা বিরাজ করছে তা নয়, ভাঙা মানে নতুন করে গড়া বা গতিশীল হওয়া। সব সময় এটা নেতিবাচক, তা নয়।’
দেশে পরকীয়া কি বেড়ে গেছে—এ প্রশ্নে ড. জোবাইদা নাসরীন বলেন, ‘সম্পর্কগুলো অসম্মান ও অনাস্থার ওপর দাঁড়িয়ে আছে। সমাজ, সংসার ও রাষ্ট্র হতাশার জায়গা তৈরি করলে এটা হতে পারে।’
সুলতান মাহমুদ, ঢাকা

দেশে বিয়ে এবং বিবাহবিচ্ছেদের হার উভয়ই বেড়েছে। বিচ্ছেদের প্রধান কারণ হিসেবে উঠে এসেছে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক বা পরকীয়া। এরপরেই রয়েছে ‘দাম্পত্য জীবন চালিয়ে যাওয়ার অক্ষমতা’। এ ছাড়া ভরণপোষণের ব্যয় বহন করতে অক্ষমতা বা অস্বীকৃতি এবং পারিবারিক চাপও এখানে বড় ভূমিকা রাখছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। স্যাম্পল ভাইটাল রেজিস্ট্রেশন সিস্টেম (এসভিআরএস) ২০২২ শীর্ষক জরিপ গত ৩১ জানুয়ারি প্রকাশ করা হয়েছে।
জরিপের তথ্য অনুযায়ী, সামগ্রিকভাবে সাধারণ (১৫ বছরের বেশি বয়সীদের মধ্যে) বিয়ের হার ২০০৬ সালের ১৯ দশমিক ৬ থেকে বেড়ে ২০২২ সালে ২৫ দশমিক ২ হয়েছে। ১৭ বছরের ব্যবধানে এ ক্ষেত্রে ২৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ বৃদ্ধি ঘটেছে।
বিবিএসের জরিপে দেখা গেছে, একই সময় বিবাহবিচ্ছেদ বা তালাকও বেড়েছে। ২০০৬ থেকে ২০২২ সাল সময়ে স্থূল বিবাহবিচ্ছেদের হার শূন্য দশমিক ৬ থেকে বেড়ে ১ দশমিক ৪-এ দাঁড়িয়েছে।
তালাক বা বিবাহবিচ্ছেদের দুই ধরনের হার বিবিএসের জরিপে পাওয়া পায়। একটি হলো স্থূল বিচ্ছেদ অর্থাৎ মোট জনসংখ্যার অনুপাতে বিবাহবিচ্ছেদের হার। অন্যটি হলো সাধারণ বিবাহবিচ্ছেদের হার, যাতে ১৫ বছর বা তার বেশি বয়সীদের হিসাব করা হয়।
দেশে পরকীয়ায় জড়ানোর কারণে ২২ দশমিক ৬ শতাংশ সংসার ভেঙে যাচ্ছে। পরকীয়ার কারণে সবচেয়ে বেশি সংসার ভেঙেছে ঢাকা বিভাগে—২৮ দশমিক ৩ শতাংশ।
জরিপ প্রতিবেদনে সংসার ভাঙার দ্বিতীয় কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে দাম্পত্য জীবন চালিয়ে যাওয়ার অক্ষমতা। ২২ দশমিক ১ শতাংশ দম্পতির সংসার ভেঙে যাচ্ছে দাম্পত্য জীবন চালিয়ে যাওয়ার অক্ষমতার কারণে।
তালাক ও আপসে বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে পরকীয়া ও দাম্পত্য জীবন চালিয়ে নিতে অক্ষমতা ছাড়াও অন্য কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে : ভরণপোষণের ব্যয় বহন করতে অক্ষমতা—১০ দশমিক ৬ শতাংশ, পারিবারিক চাপ—১০ দশমিক ২ শতাংশ এবং যৌনমিলনে অক্ষমতা—৪ দশমিক ২ শতাংশ।
জরিপের সময়ে পরকীয়ার কারণে সবচেয়ে বেশি বিবাহবিচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে—২৮ দশমিক ৩ শতাংশ। এরপরের অবস্থানে রয়েছে রংপুর বিভাগ—২৬ শতাংশ। পরকীয়ার কারণে সবচেয়ে কম বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে ময়মনসিংহ বিভাগে—১২ দশমিক ৬ শতাংশ।
আর দীর্ঘদিন বিদেশে থাকায় বিবাহবিচ্ছেদ ঘটেছে সবচেয়ে বেশি সিলেট বিভাগে—৩ দশমিক ৩ শতাংশ।
মুসলমানদের মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদের কারণগুলো জাতীয় হারের মতোই। কিন্তু হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে এটির ক্ষেত্রে ব্যতিক্রমী চিত্র লক্ষ করা যায়। হিন্দুধর্মাবলম্বীদের ক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদের সবচেয়ে বড় কারণ হলো দাম্পত্য জীবন বজায় রাখতে অক্ষম ২৭ দশমিক ৭ শতাংশ।
শারীরিক-মানসিক নির্যাতনের কারণে বিবাহবিচ্ছেদের হার ১৯ দশমিক ৭ শতাংশ। শারীরিক-মানসিক নির্যাতনের কারণে বিচ্ছেদের ঘটনার ক্ষেত্রে উচ্চতর শিক্ষাগত যোগ্যতা ও সম্পদশালী হওয়ার ক্ষেত্রেই বিপরীতমুখী সম্পর্ক পরিলক্ষিত হয়েছে।
অন্য কারণগুলোর মধ্যে ভরণপোষণের ব্যয় বহন করতে অক্ষমতা বা অস্বীকৃতি (১০.৬%) ও পারিবারিক চাপকে (১০.২%) সংঘটিত প্রতি পাঁচটি তালাক/দাম্পত্য বিচ্ছেদের মধ্যে একটিরও বেশির জন্য দায়ী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
পল্লি শহরের ক্ষেত্রে তালাক/দাম্পত্য বিচ্ছেদের কারণগুলোর মধ্যে কয়েকটি ক্ষেত্রে ব্যবধান উল্লেখযোগ্য; এর মধ্যে রয়েছে—জীবনযাত্রার ব্যয় বহন করতে অক্ষম বা অস্বীকার করা (৯ দশমিক ৫৭ শতাংশ বনাম ১৫ দশমিক ৩ শতাংশ), যৌনমিলনে অক্ষমতা বা অনীহা (৪ দশমিক ২ শতাংশ বনাম ১ দশমিক ৯ শতাংশ) এবং পুনর্বিবাহ (৩ দশমিক ৫৭ শতাংশ বনাম ৬ দশমিক ৯ শতাংশ)।
বিচ্ছেদ হওয়া মানুষের নিবিড় সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে জরিপটি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিবিএস।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তায় উন্নতি হওয়ায় আপস করে, মেনে নিয়ে সংসার করার প্রবণতা কমে যাচ্ছে। এ কারণেই সংসার ভাঙার হার বেড়েছে। সংসার বেশি ভাঙলেই যে সমাজে বেশি অস্থিরতা বিরাজ করছে, এমনটি নয়।
এ ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. জোবাইদা নাসরীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংসার ভাঙার বিষয়টি আগেও ছিল, এখনো আছে। অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তার জায়গাটি যত বেশি তৈরি হবে, আপস করে, মেনে নিয়ে সংসার করার প্রবণতাটা তত কমে যাবে। সংসার ভাঙাকে আমরা সমর্থন করি না। তবে এটা মনে রাখতে হবে যে খুব বেশি মেনে বা আপস করেও তো একে অপরের সঙ্গে থাকতে পারে না। এটা শুধু বিয়ের বিষয় তা নয়, যেকোনো সম্পর্কের মধ্যেই এটা হতে পারে। সংসার বেশি ভাঙলেই যে সমাজে বেশি অস্থিরতা বিরাজ করছে তা নয়, ভাঙা মানে নতুন করে গড়া বা গতিশীল হওয়া। সব সময় এটা নেতিবাচক, তা নয়।’
দেশে পরকীয়া কি বেড়ে গেছে—এ প্রশ্নে ড. জোবাইদা নাসরীন বলেন, ‘সম্পর্কগুলো অসম্মান ও অনাস্থার ওপর দাঁড়িয়ে আছে। সমাজ, সংসার ও রাষ্ট্র হতাশার জায়গা তৈরি করলে এটা হতে পারে।’

দেশে বিয়ে এবং বিবাহবিচ্ছেদের হার উভয়ই বেড়েছে। বিচ্ছেদের প্রধান কারণ হিসেবে উঠে এসেছে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক বা পরকীয়া। এরপরেই রয়েছে ‘দাম্পত্য জীবন চালিয়ে যাওয়ার অক্ষমতা’। এ ছাড়া ভরণপোষণের ব্যয় বহন করতে অক্ষমতা বা অস্বীকৃতি এবং পারিবারিক চাপও এখানে বড় ভূমিকা রাখছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। স্যাম্পল ভাইটাল রেজিস্ট্রেশন সিস্টেম (এসভিআরএস) ২০২২ শীর্ষক জরিপ গত ৩১ জানুয়ারি প্রকাশ করা হয়েছে।
জরিপের তথ্য অনুযায়ী, সামগ্রিকভাবে সাধারণ (১৫ বছরের বেশি বয়সীদের মধ্যে) বিয়ের হার ২০০৬ সালের ১৯ দশমিক ৬ থেকে বেড়ে ২০২২ সালে ২৫ দশমিক ২ হয়েছে। ১৭ বছরের ব্যবধানে এ ক্ষেত্রে ২৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ বৃদ্ধি ঘটেছে।
বিবিএসের জরিপে দেখা গেছে, একই সময় বিবাহবিচ্ছেদ বা তালাকও বেড়েছে। ২০০৬ থেকে ২০২২ সাল সময়ে স্থূল বিবাহবিচ্ছেদের হার শূন্য দশমিক ৬ থেকে বেড়ে ১ দশমিক ৪-এ দাঁড়িয়েছে।
তালাক বা বিবাহবিচ্ছেদের দুই ধরনের হার বিবিএসের জরিপে পাওয়া পায়। একটি হলো স্থূল বিচ্ছেদ অর্থাৎ মোট জনসংখ্যার অনুপাতে বিবাহবিচ্ছেদের হার। অন্যটি হলো সাধারণ বিবাহবিচ্ছেদের হার, যাতে ১৫ বছর বা তার বেশি বয়সীদের হিসাব করা হয়।
দেশে পরকীয়ায় জড়ানোর কারণে ২২ দশমিক ৬ শতাংশ সংসার ভেঙে যাচ্ছে। পরকীয়ার কারণে সবচেয়ে বেশি সংসার ভেঙেছে ঢাকা বিভাগে—২৮ দশমিক ৩ শতাংশ।
জরিপ প্রতিবেদনে সংসার ভাঙার দ্বিতীয় কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে দাম্পত্য জীবন চালিয়ে যাওয়ার অক্ষমতা। ২২ দশমিক ১ শতাংশ দম্পতির সংসার ভেঙে যাচ্ছে দাম্পত্য জীবন চালিয়ে যাওয়ার অক্ষমতার কারণে।
তালাক ও আপসে বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে পরকীয়া ও দাম্পত্য জীবন চালিয়ে নিতে অক্ষমতা ছাড়াও অন্য কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে : ভরণপোষণের ব্যয় বহন করতে অক্ষমতা—১০ দশমিক ৬ শতাংশ, পারিবারিক চাপ—১০ দশমিক ২ শতাংশ এবং যৌনমিলনে অক্ষমতা—৪ দশমিক ২ শতাংশ।
জরিপের সময়ে পরকীয়ার কারণে সবচেয়ে বেশি বিবাহবিচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে—২৮ দশমিক ৩ শতাংশ। এরপরের অবস্থানে রয়েছে রংপুর বিভাগ—২৬ শতাংশ। পরকীয়ার কারণে সবচেয়ে কম বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে ময়মনসিংহ বিভাগে—১২ দশমিক ৬ শতাংশ।
আর দীর্ঘদিন বিদেশে থাকায় বিবাহবিচ্ছেদ ঘটেছে সবচেয়ে বেশি সিলেট বিভাগে—৩ দশমিক ৩ শতাংশ।
মুসলমানদের মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদের কারণগুলো জাতীয় হারের মতোই। কিন্তু হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে এটির ক্ষেত্রে ব্যতিক্রমী চিত্র লক্ষ করা যায়। হিন্দুধর্মাবলম্বীদের ক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদের সবচেয়ে বড় কারণ হলো দাম্পত্য জীবন বজায় রাখতে অক্ষম ২৭ দশমিক ৭ শতাংশ।
শারীরিক-মানসিক নির্যাতনের কারণে বিবাহবিচ্ছেদের হার ১৯ দশমিক ৭ শতাংশ। শারীরিক-মানসিক নির্যাতনের কারণে বিচ্ছেদের ঘটনার ক্ষেত্রে উচ্চতর শিক্ষাগত যোগ্যতা ও সম্পদশালী হওয়ার ক্ষেত্রেই বিপরীতমুখী সম্পর্ক পরিলক্ষিত হয়েছে।
অন্য কারণগুলোর মধ্যে ভরণপোষণের ব্যয় বহন করতে অক্ষমতা বা অস্বীকৃতি (১০.৬%) ও পারিবারিক চাপকে (১০.২%) সংঘটিত প্রতি পাঁচটি তালাক/দাম্পত্য বিচ্ছেদের মধ্যে একটিরও বেশির জন্য দায়ী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
পল্লি শহরের ক্ষেত্রে তালাক/দাম্পত্য বিচ্ছেদের কারণগুলোর মধ্যে কয়েকটি ক্ষেত্রে ব্যবধান উল্লেখযোগ্য; এর মধ্যে রয়েছে—জীবনযাত্রার ব্যয় বহন করতে অক্ষম বা অস্বীকার করা (৯ দশমিক ৫৭ শতাংশ বনাম ১৫ দশমিক ৩ শতাংশ), যৌনমিলনে অক্ষমতা বা অনীহা (৪ দশমিক ২ শতাংশ বনাম ১ দশমিক ৯ শতাংশ) এবং পুনর্বিবাহ (৩ দশমিক ৫৭ শতাংশ বনাম ৬ দশমিক ৯ শতাংশ)।
বিচ্ছেদ হওয়া মানুষের নিবিড় সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে জরিপটি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিবিএস।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তায় উন্নতি হওয়ায় আপস করে, মেনে নিয়ে সংসার করার প্রবণতা কমে যাচ্ছে। এ কারণেই সংসার ভাঙার হার বেড়েছে। সংসার বেশি ভাঙলেই যে সমাজে বেশি অস্থিরতা বিরাজ করছে, এমনটি নয়।
এ ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. জোবাইদা নাসরীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংসার ভাঙার বিষয়টি আগেও ছিল, এখনো আছে। অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তার জায়গাটি যত বেশি তৈরি হবে, আপস করে, মেনে নিয়ে সংসার করার প্রবণতাটা তত কমে যাবে। সংসার ভাঙাকে আমরা সমর্থন করি না। তবে এটা মনে রাখতে হবে যে খুব বেশি মেনে বা আপস করেও তো একে অপরের সঙ্গে থাকতে পারে না। এটা শুধু বিয়ের বিষয় তা নয়, যেকোনো সম্পর্কের মধ্যেই এটা হতে পারে। সংসার বেশি ভাঙলেই যে সমাজে বেশি অস্থিরতা বিরাজ করছে তা নয়, ভাঙা মানে নতুন করে গড়া বা গতিশীল হওয়া। সব সময় এটা নেতিবাচক, তা নয়।’
দেশে পরকীয়া কি বেড়ে গেছে—এ প্রশ্নে ড. জোবাইদা নাসরীন বলেন, ‘সম্পর্কগুলো অসম্মান ও অনাস্থার ওপর দাঁড়িয়ে আছে। সমাজ, সংসার ও রাষ্ট্র হতাশার জায়গা তৈরি করলে এটা হতে পারে।’

সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
১১ মিনিট আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের মন্ত্রণালয়ে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব আছে। মোট ২৩টি প্রস্তাব ছিল আশু করণীয়, যেটা এই সরকারের যে সময়সীমা, এর মধ্যে করা সম্ভব। মন্ত্রণালয়ের আমলা ও কর্মকর্তারা পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। খুব শীঘ্রই আপনারা দেখতে পাবেন।’
৩২ মিনিট আগে
রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই সময়সীমা ধার্য করা হয়। গুমের এই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদও আসামি।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ পুলিশের পুলিশ সুপার (এসপি) মর্যাদার ১৩ কর্মকর্তাকে বদলি ও পদায়ন করা হয়েছে। আজ রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পুলিশ-১ শাখার এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান (সিজেসিসি) জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জা গতকাল শনিবার রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
দুই দেশের ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক ও জনগণের পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করে জেনারেল মির্জা পাকিস্তানের পক্ষ থেকে নানা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে বাণিজ্য, যোগাযোগ ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।
‘আমাদের দুই দেশ একে অপরকে সহায়তা করব’—বলেন জেনারেল মির্জা।
তিনি জানান, করাচি ও চট্টগ্রামের মধ্যে দুইমুখী নৌপথ এরই মধ্যে চালু হয়েছে এবং অদূর ভবিষ্যতে ঢাকা-করাচি আকাশ পথও চালু হবে।
দুই পক্ষ মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপে উত্তেজনা প্রশমনের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। পাশাপাশি ভুয়া তথ্য এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অপব্যবহারের মাধ্যমে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করার প্রবণতার চ্যালেঞ্জ নিয়েও মতবিনিময় হয়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ভুয়া খবর ও বিভ্রান্তিকর তথ্য এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এটি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। এই বিপদের বিরুদ্ধে বৈশ্বিকভাবে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
সাক্ষাৎকালে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, জ্যেষ্ঠ সচিব ও এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার ইমরান হায়দার উপস্থিত ছিলেন।

পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান (সিজেসিসি) জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জা গতকাল শনিবার রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
দুই দেশের ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক ও জনগণের পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করে জেনারেল মির্জা পাকিস্তানের পক্ষ থেকে নানা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে বাণিজ্য, যোগাযোগ ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।
‘আমাদের দুই দেশ একে অপরকে সহায়তা করব’—বলেন জেনারেল মির্জা।
তিনি জানান, করাচি ও চট্টগ্রামের মধ্যে দুইমুখী নৌপথ এরই মধ্যে চালু হয়েছে এবং অদূর ভবিষ্যতে ঢাকা-করাচি আকাশ পথও চালু হবে।
দুই পক্ষ মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপে উত্তেজনা প্রশমনের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। পাশাপাশি ভুয়া তথ্য এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অপব্যবহারের মাধ্যমে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করার প্রবণতার চ্যালেঞ্জ নিয়েও মতবিনিময় হয়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ভুয়া খবর ও বিভ্রান্তিকর তথ্য এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এটি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। এই বিপদের বিরুদ্ধে বৈশ্বিকভাবে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
সাক্ষাৎকালে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, জ্যেষ্ঠ সচিব ও এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার ইমরান হায়দার উপস্থিত ছিলেন।

দেশে বিয়ে এবং বিবাহবিচ্ছেদের হার উভয়ই বেড়েছে। বিচ্ছেদের প্রধান কারণ হিসেবে উঠে এসেছে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক বা পরকীয়া। এরপরেই রয়েছে ‘দাম্পত্য জীবন চালিয়ে যাওয়ার অক্ষমতা’। এ ছাড়া ভরণপোষণের ব্যয় বহন করতে অক্ষমতা বা অস্বীকৃতি এবং পারিবারিক চাপও এখানে বড় ভূমিকা রাখছে।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের মন্ত্রণালয়ে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব আছে। মোট ২৩টি প্রস্তাব ছিল আশু করণীয়, যেটা এই সরকারের যে সময়সীমা, এর মধ্যে করা সম্ভব। মন্ত্রণালয়ের আমলা ও কর্মকর্তারা পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। খুব শীঘ্রই আপনারা দেখতে পাবেন।’
৩২ মিনিট আগে
রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই সময়সীমা ধার্য করা হয়। গুমের এই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদও আসামি।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ পুলিশের পুলিশ সুপার (এসপি) মর্যাদার ১৩ কর্মকর্তাকে বদলি ও পদায়ন করা হয়েছে। আজ রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পুলিশ-১ শাখার এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের আশু করণীয় ২৩টি প্রস্তাবের মধ্যে ১৩টি আগামী নভেম্বরের মধ্যে বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি বলেছেন, ‘সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন যাতে অন্তত নবম গ্রেডের কাছাকাছি হয়, সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আমি গণমাধ্যমের সক্ষমতা বাড়াতে পত্রিকার প্রচারসংখ্যা কমিয়ে বিজ্ঞাপনের হার বাড়িয়ে দেওয়ার পক্ষে।’
আজ রোববার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) শফিকুল কবির মিলনায়তনে আয়োজিত মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের মন্ত্রণালয়ে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব আছে। মোট ২৩টি প্রস্তাব ছিল আশু করণীয়, যেটা এই সরকারের যে সময়সীমা, এর মধ্যে করা সম্ভব। মন্ত্রণালয়ের আমলা ও কর্মকর্তারা পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। খুব শীঘ্রই আপনারা দেখতে পাবেন।’
তিনি বলেন, ‘এগুলো খুব বড় কিছু, এ রকম না। কিন্তু আমাদের সময়সীমা আগে ছিল তিন মাস, এখন আছে এক মাস। এই জিনিসগুলো কেবিনেটেই করতে হবে অথবা নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। যেগুলো নভেম্বরের পরে আর করতে পারব না। কারণ, নভেম্বরে কেবিনেট মিটিং ক্লোজ হয়ে যাবে। এরপরে নির্বাচন কমিশন দায়িত্ব নেবে। আইন প্রণয়নের যে জায়গাগুলো আছে, সেগুলো আগামী মাসের মধ্যে সমাধান করতে চাই। আর যেগুলো আমাদের মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশনার মাধ্যমে করা সম্ভব, সেগুলো আমরা করে ফেলব।’
সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন প্রসঙ্গে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘অন্তত নবম গ্রেডের কাছাকাছি যেন বেতন হয়, সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আমি গণমাধ্যমের সক্ষমতা বাড়াতে প্রচারসংখ্যা কমিয়ে বিজ্ঞাপনের হার বাড়িয়ে দেওয়ার পক্ষে। কিন্তু প্রচারসংখ্যার সঠিক তথ্যটা আসতে হবে। স্থানীয় পত্রিকার প্রচারসংখ্যা, ইংরেজি পত্রিকার প্রচারসংখ্যা কমিয়ে দেব। কেন আমরা এগুলো করব? আমরা সাংবাদিকদের একটা বেসিক সেলারি প্রস্তাব করে যেতে চাই। যারা সুবিধা দিতে পারবে না, তারা এসব সুবিধা পাবে না।’
নবম ওয়েজ বোর্ড নিয়ে নোয়াব (নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) ও পত্রিকার মালিকদের সঙ্গে গত এক বছরে তিনবার বসে চেষ্টা করেছেন জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত হয়নি। মালিকেরা রাজি না হলে বিজ্ঞাপনের হার কমিয়ে দেব। যারা প্রতিযোগিতায় মাঠে থাকতে পারবে না, তারা চলে যাবে। অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোকেও একটা নীতিমালার অধীনে নিয়ে আসা হবে।
মাহফুজ আলম বলেন, ‘ওয়ান হাউস, ওয়ান মিডিয়া পলিসি, সাংবাদিক সুরক্ষা আইন অচিরেই কেবিনেটে তুলতে পারব। অনলাইন পোর্টালের জন্য নীতিমালা করে রেখে যাব। যেসব পত্রিকা ছাপা হয় না, ওদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
বেসরকারি টেলিভিশন নিয়ে কোনো আইন নেই—স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, টিভির লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগ-সংশ্লিষ্ট গ্রুপ অব কোম্পানির মালিকদের। তাঁরা এখনো এগুলোর মালিক হিসেবে আছে। বিদেশে বসে বসে লাভের হিসাব গুনছে।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘একটা বেসিক সেলারি যাতে সব সাংবাদিক পায়, সে ব্যবস্থা করতে হবে। ভালো জার্নালিজম যাতে করা হয়, সে ব্যবস্থাও করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার জ্যেষ্ঠ সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ, ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল প্রমুখ।

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের আশু করণীয় ২৩টি প্রস্তাবের মধ্যে ১৩টি আগামী নভেম্বরের মধ্যে বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি বলেছেন, ‘সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন যাতে অন্তত নবম গ্রেডের কাছাকাছি হয়, সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আমি গণমাধ্যমের সক্ষমতা বাড়াতে পত্রিকার প্রচারসংখ্যা কমিয়ে বিজ্ঞাপনের হার বাড়িয়ে দেওয়ার পক্ষে।’
আজ রোববার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) শফিকুল কবির মিলনায়তনে আয়োজিত মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের মন্ত্রণালয়ে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব আছে। মোট ২৩টি প্রস্তাব ছিল আশু করণীয়, যেটা এই সরকারের যে সময়সীমা, এর মধ্যে করা সম্ভব। মন্ত্রণালয়ের আমলা ও কর্মকর্তারা পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। খুব শীঘ্রই আপনারা দেখতে পাবেন।’
তিনি বলেন, ‘এগুলো খুব বড় কিছু, এ রকম না। কিন্তু আমাদের সময়সীমা আগে ছিল তিন মাস, এখন আছে এক মাস। এই জিনিসগুলো কেবিনেটেই করতে হবে অথবা নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। যেগুলো নভেম্বরের পরে আর করতে পারব না। কারণ, নভেম্বরে কেবিনেট মিটিং ক্লোজ হয়ে যাবে। এরপরে নির্বাচন কমিশন দায়িত্ব নেবে। আইন প্রণয়নের যে জায়গাগুলো আছে, সেগুলো আগামী মাসের মধ্যে সমাধান করতে চাই। আর যেগুলো আমাদের মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশনার মাধ্যমে করা সম্ভব, সেগুলো আমরা করে ফেলব।’
সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন প্রসঙ্গে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘অন্তত নবম গ্রেডের কাছাকাছি যেন বেতন হয়, সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আমি গণমাধ্যমের সক্ষমতা বাড়াতে প্রচারসংখ্যা কমিয়ে বিজ্ঞাপনের হার বাড়িয়ে দেওয়ার পক্ষে। কিন্তু প্রচারসংখ্যার সঠিক তথ্যটা আসতে হবে। স্থানীয় পত্রিকার প্রচারসংখ্যা, ইংরেজি পত্রিকার প্রচারসংখ্যা কমিয়ে দেব। কেন আমরা এগুলো করব? আমরা সাংবাদিকদের একটা বেসিক সেলারি প্রস্তাব করে যেতে চাই। যারা সুবিধা দিতে পারবে না, তারা এসব সুবিধা পাবে না।’
নবম ওয়েজ বোর্ড নিয়ে নোয়াব (নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) ও পত্রিকার মালিকদের সঙ্গে গত এক বছরে তিনবার বসে চেষ্টা করেছেন জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত হয়নি। মালিকেরা রাজি না হলে বিজ্ঞাপনের হার কমিয়ে দেব। যারা প্রতিযোগিতায় মাঠে থাকতে পারবে না, তারা চলে যাবে। অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোকেও একটা নীতিমালার অধীনে নিয়ে আসা হবে।
মাহফুজ আলম বলেন, ‘ওয়ান হাউস, ওয়ান মিডিয়া পলিসি, সাংবাদিক সুরক্ষা আইন অচিরেই কেবিনেটে তুলতে পারব। অনলাইন পোর্টালের জন্য নীতিমালা করে রেখে যাব। যেসব পত্রিকা ছাপা হয় না, ওদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
বেসরকারি টেলিভিশন নিয়ে কোনো আইন নেই—স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, টিভির লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগ-সংশ্লিষ্ট গ্রুপ অব কোম্পানির মালিকদের। তাঁরা এখনো এগুলোর মালিক হিসেবে আছে। বিদেশে বসে বসে লাভের হিসাব গুনছে।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘একটা বেসিক সেলারি যাতে সব সাংবাদিক পায়, সে ব্যবস্থা করতে হবে। ভালো জার্নালিজম যাতে করা হয়, সে ব্যবস্থাও করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার জ্যেষ্ঠ সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ, ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল প্রমুখ।

দেশে বিয়ে এবং বিবাহবিচ্ছেদের হার উভয়ই বেড়েছে। বিচ্ছেদের প্রধান কারণ হিসেবে উঠে এসেছে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক বা পরকীয়া। এরপরেই রয়েছে ‘দাম্পত্য জীবন চালিয়ে যাওয়ার অক্ষমতা’। এ ছাড়া ভরণপোষণের ব্যয় বহন করতে অক্ষমতা বা অস্বীকৃতি এবং পারিবারিক চাপও এখানে বড় ভূমিকা রাখছে।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
১১ মিনিট আগে
রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই সময়সীমা ধার্য করা হয়। গুমের এই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদও আসামি।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ পুলিশের পুলিশ সুপার (এসপি) মর্যাদার ১৩ কর্মকর্তাকে বদলি ও পদায়ন করা হয়েছে। আজ রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পুলিশ-১ শাখার এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে গুমের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মেজর জেনারেল (অব.) জিয়াউল আহসানসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিল করতে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই সময়সীমা ধার্য করা হয়।
গুমের এই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদও আসামি।
আজ শুনানির সময় জিয়াউল আহসানকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।
এদিকে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুম-নির্যাতনের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের দুটি মামলার পরবর্তী শুনানি ২০ নভেম্বর থেকে পিছিয়ে ২৩ নভেম্বর ধার্য করা হয়েছে। আজ প্রসিকিউশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন তারিখ ঠিক করে দেন ট্রাইব্যুনাল-১।
এ ছাড়া জুলাই অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দুই সেনা কর্মকর্তাসহ চারজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার পরবর্তী শুনানি ৫ নভেম্বরের পরিবর্তে ২৪ নভেম্বর ধার্য করা হয়েছে।
গুম-নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের দুটি মামলায় ও জুলাই অভ্যুত্থানের সময় রামপুরায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা একটি মামলায় ২৫ জন সাবেক ও বর্তমান সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ৮ অক্টোবর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
এর মধ্যে ১৫ জন সেনা কর্মকর্তা কর্মরত রয়েছেন। একজন অবসর প্রস্তুতিমূলক ছুটিতে (এলপিআর)) আছেন, আর ৯ জন কর্মকর্তা অবসরে।
সেদিনই এই তিন মামলায় ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করেছিল প্রসিকিউশন।
তিন মামলার আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে ২২ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। ট্রাইব্যুনালে শুনানি শেষে তাঁদের ঢাকা সেনানিবাসের সাবজেলে পাঠানো হয়।
আজ আদালত থেকে বের হয়ে এক ব্রিফিংয়ে ওই ১৫ সেনা কর্মকর্তা বাহিনীতে ‘সার্ভিং (কর্মরত)’ বলে জানিয়েছেন ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সংশোধিত আইন অনুযায়ী কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হলেই তাঁর চাকরি থাকে না।
সে ক্ষেত্রে ওই সেনা কর্মকর্তারা চাকরিচ্যুত নাকি চাকরিরত—এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাজী তামিম বলেন, ‘যেটা আইনে বলা আছে, সেটাই আইনের ব্যাখ্যা। এখন সেনা সদর দপ্তর সিদ্ধান্ত নেবে এই আইন কবে তাঁদের ক্ষেত্রে প্রয়োগ হবে। যতক্ষণ প্রয়োগ না করছে, ততক্ষণ পর্যন্ত সার্ভিং বলা যেতেই পারে।’

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে গুমের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মেজর জেনারেল (অব.) জিয়াউল আহসানসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিল করতে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই সময়সীমা ধার্য করা হয়।
গুমের এই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদও আসামি।
আজ শুনানির সময় জিয়াউল আহসানকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।
এদিকে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুম-নির্যাতনের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের দুটি মামলার পরবর্তী শুনানি ২০ নভেম্বর থেকে পিছিয়ে ২৩ নভেম্বর ধার্য করা হয়েছে। আজ প্রসিকিউশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন তারিখ ঠিক করে দেন ট্রাইব্যুনাল-১।
এ ছাড়া জুলাই অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দুই সেনা কর্মকর্তাসহ চারজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার পরবর্তী শুনানি ৫ নভেম্বরের পরিবর্তে ২৪ নভেম্বর ধার্য করা হয়েছে।
গুম-নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের দুটি মামলায় ও জুলাই অভ্যুত্থানের সময় রামপুরায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা একটি মামলায় ২৫ জন সাবেক ও বর্তমান সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ৮ অক্টোবর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
এর মধ্যে ১৫ জন সেনা কর্মকর্তা কর্মরত রয়েছেন। একজন অবসর প্রস্তুতিমূলক ছুটিতে (এলপিআর)) আছেন, আর ৯ জন কর্মকর্তা অবসরে।
সেদিনই এই তিন মামলায় ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করেছিল প্রসিকিউশন।
তিন মামলার আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে ২২ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। ট্রাইব্যুনালে শুনানি শেষে তাঁদের ঢাকা সেনানিবাসের সাবজেলে পাঠানো হয়।
আজ আদালত থেকে বের হয়ে এক ব্রিফিংয়ে ওই ১৫ সেনা কর্মকর্তা বাহিনীতে ‘সার্ভিং (কর্মরত)’ বলে জানিয়েছেন ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সংশোধিত আইন অনুযায়ী কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হলেই তাঁর চাকরি থাকে না।
সে ক্ষেত্রে ওই সেনা কর্মকর্তারা চাকরিচ্যুত নাকি চাকরিরত—এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাজী তামিম বলেন, ‘যেটা আইনে বলা আছে, সেটাই আইনের ব্যাখ্যা। এখন সেনা সদর দপ্তর সিদ্ধান্ত নেবে এই আইন কবে তাঁদের ক্ষেত্রে প্রয়োগ হবে। যতক্ষণ প্রয়োগ না করছে, ততক্ষণ পর্যন্ত সার্ভিং বলা যেতেই পারে।’

দেশে বিয়ে এবং বিবাহবিচ্ছেদের হার উভয়ই বেড়েছে। বিচ্ছেদের প্রধান কারণ হিসেবে উঠে এসেছে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক বা পরকীয়া। এরপরেই রয়েছে ‘দাম্পত্য জীবন চালিয়ে যাওয়ার অক্ষমতা’। এ ছাড়া ভরণপোষণের ব্যয় বহন করতে অক্ষমতা বা অস্বীকৃতি এবং পারিবারিক চাপও এখানে বড় ভূমিকা রাখছে।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
১১ মিনিট আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের মন্ত্রণালয়ে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব আছে। মোট ২৩টি প্রস্তাব ছিল আশু করণীয়, যেটা এই সরকারের যে সময়সীমা, এর মধ্যে করা সম্ভব। মন্ত্রণালয়ের আমলা ও কর্মকর্তারা পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। খুব শীঘ্রই আপনারা দেখতে পাবেন।’
৩২ মিনিট আগে
বাংলাদেশ পুলিশের পুলিশ সুপার (এসপি) মর্যাদার ১৩ কর্মকর্তাকে বদলি ও পদায়ন করা হয়েছে। আজ রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পুলিশ-১ শাখার এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পুলিশ সুপার (এসপি) মর্যাদার ১৩ কর্মকর্তাকে বদলি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ রোববার মন্ত্রণালয়ের পুলিশ-১ শাখার এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) পুলিশ সুপার এস এম হাসানুল জাহীদকে সারদা রাজশাহীতে বদলি করা হয়েছে; পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন তালুকদারকে ময়মনসিংহ রেঞ্জ পুলিশে বদলি করা হয়েছে; টাঙ্গাইল পিটিসির পুলিশ সুপার আ ফ ম আল কিবরিয়াকে সিআইডির পুলিশ সুপার, গাইবান্দার কমান্ড্যান্ট আবু সায়েম প্রধানকে রংপুর পিটিসির পুলিশ সুপার, ডিএমপির উপপুলিশ কমিশনার শফিকুল ইসলামকে পুলিশ অধিদপ্তরের এআইজি, পুলিশ স্টাফ কলেজের এসপি মুহাম্মদ শফি ইকবালকে সিআইডির পুলিশ সুপার, পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ কামাল হোসেনকে গাইবান্দা ইন সার্ভিস সেন্টারে, এপিবিএনের এসপি উক্য সিংকে পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার, সুপারনিউমারারি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত রংপুর রেঞ্জ পুলিশের এসপি সনাতন চক্রবর্তীকে রংপুর মহানগরে, শিল্প পুলিশের এসপি মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান জুয়েলকে শেরপুর ইন সার্ভিস সেন্টারের এসপি, পুলিশ অধিদপ্তরের এসপি মুহাম্মদ ইসমাইল হুসাইনকে পুলিশ অধিদপ্তরের এআইজিতে বদলি করা হয়েছে।
অন্যদিকে, পিবিআইয়ের এসপি মো. আবু ইউসুফের ও র্যাবে কর্মরত পুলিশ সুপার জাহিদুর রহমানের পুলিশ অধিদপ্তরে বদলির আদেশ বাতিল করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, জনস্বার্থে জারি করা এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

পুলিশ সুপার (এসপি) মর্যাদার ১৩ কর্মকর্তাকে বদলি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ রোববার মন্ত্রণালয়ের পুলিশ-১ শাখার এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) পুলিশ সুপার এস এম হাসানুল জাহীদকে সারদা রাজশাহীতে বদলি করা হয়েছে; পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন তালুকদারকে ময়মনসিংহ রেঞ্জ পুলিশে বদলি করা হয়েছে; টাঙ্গাইল পিটিসির পুলিশ সুপার আ ফ ম আল কিবরিয়াকে সিআইডির পুলিশ সুপার, গাইবান্দার কমান্ড্যান্ট আবু সায়েম প্রধানকে রংপুর পিটিসির পুলিশ সুপার, ডিএমপির উপপুলিশ কমিশনার শফিকুল ইসলামকে পুলিশ অধিদপ্তরের এআইজি, পুলিশ স্টাফ কলেজের এসপি মুহাম্মদ শফি ইকবালকে সিআইডির পুলিশ সুপার, পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ কামাল হোসেনকে গাইবান্দা ইন সার্ভিস সেন্টারে, এপিবিএনের এসপি উক্য সিংকে পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার, সুপারনিউমারারি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত রংপুর রেঞ্জ পুলিশের এসপি সনাতন চক্রবর্তীকে রংপুর মহানগরে, শিল্প পুলিশের এসপি মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান জুয়েলকে শেরপুর ইন সার্ভিস সেন্টারের এসপি, পুলিশ অধিদপ্তরের এসপি মুহাম্মদ ইসমাইল হুসাইনকে পুলিশ অধিদপ্তরের এআইজিতে বদলি করা হয়েছে।
অন্যদিকে, পিবিআইয়ের এসপি মো. আবু ইউসুফের ও র্যাবে কর্মরত পুলিশ সুপার জাহিদুর রহমানের পুলিশ অধিদপ্তরে বদলির আদেশ বাতিল করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, জনস্বার্থে জারি করা এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

দেশে বিয়ে এবং বিবাহবিচ্ছেদের হার উভয়ই বেড়েছে। বিচ্ছেদের প্রধান কারণ হিসেবে উঠে এসেছে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক বা পরকীয়া। এরপরেই রয়েছে ‘দাম্পত্য জীবন চালিয়ে যাওয়ার অক্ষমতা’। এ ছাড়া ভরণপোষণের ব্যয় বহন করতে অক্ষমতা বা অস্বীকৃতি এবং পারিবারিক চাপও এখানে বড় ভূমিকা রাখছে।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
১১ মিনিট আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের মন্ত্রণালয়ে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব আছে। মোট ২৩টি প্রস্তাব ছিল আশু করণীয়, যেটা এই সরকারের যে সময়সীমা, এর মধ্যে করা সম্ভব। মন্ত্রণালয়ের আমলা ও কর্মকর্তারা পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। খুব শীঘ্রই আপনারা দেখতে পাবেন।’
৩২ মিনিট আগে
রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই সময়সীমা ধার্য করা হয়। গুমের এই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদও আসামি।
১ ঘণ্টা আগে