শাহ আলম খান, ঢাকা
আগের সরকারের রেখে যাওয়া অর্থনীতির নাজুক অবস্থা এখনো কাটেনি। এর মধ্যে নানা অব্যবস্থাপনা ও সমন্বিত পরিকল্পনার অভাবে ব্যয় অনুযায়ী আসছে না কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আয়। অন্তর্বর্তী সরকারকে বয়ে বেড়াতে হচ্ছে বড় আকারের ঘাটতি বাজেট।
এরপরও এসব বিষয়ে গুরুত্ব না দিয়ে সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য ২০০ দামি গাড়ি কেনার আয়োজন করছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। অর্থ ছাড় করার জন্য তারা চিঠি দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়কে। প্রতিটি ১ কোটি ৬৯ লাখ ৩৫ হাজার টাকা মূল্যে গাড়িগুলো কিনতে সরকারের ব্যয় হবে ৩৩৮ কোটি ৭০ লাখ টাকা।
অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (বাজেট-১) বিলকিস জাহান রিমি আজকের পত্রিকাকে জানান, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পাঠানো প্রস্তাব অর্থ বিভাগে পর্যালোচনাধীন রয়েছে। এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ও সরকারি কর্মকর্তাদের খুশি রাখার চেষ্টা করা হয়েছিল। অর্থনীতির নানাবিধ সংকটের মধ্যেও ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৩৮১ কোটি ৫৮ লাখ টাকা ব্যয়ে জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিদের জন্য মিতসুবিশি পাজেরো কিউএক্স মডেলের ২৬১টি গাড়ি কেনা হয়। প্রতিটির মূল্য ছিল ১ কোটি ৪৬ লাখ ২০ হাজার টাকা। সেই গাড়ি এখনো বণ্টনের প্রক্রিয়ায় রয়েছে।
গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর তৎকালীন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় ডিসি এবং ইউএনওদের জন্য এসব গাড়ি কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে তা নিয়ে সমালোচনা হয় এবং একপর্যায়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় গাড়ি কেনার সিদ্ধান্ত স্থগিত করে। পরে অবশ্য গাড়িগুলো কেনা হয়েছে।
এবার নতুন উদ্যোগে একই মডেলের গাড়ি কেনার প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে আগের তুলনায় প্রতিটি গাড়ি কেনার খরচ বেশি পড়বে ২৩ লাখ ১৫ হাজার টাকা। প্রস্তাবে বলা হয়েছে, বাজারে গাড়ির দাম বেড়েছে।
গত ১৯ সেপ্টেম্বর সরকারি যানবাহন অধিদপ্তরের পরিবহন কমিশনার ও অতিরিক্ত সচিব মো. আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবির জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ২০০ গাড়ি কেনার এই চাহিদা প্রস্তাব পাঠান।
পরিবহন কমিশনার চাহিদা প্রস্তাবে বলেছেন, সারা দেশে ৪৯৫ জন ইউএনওর প্রত্যেকের জন্য একটি গাড়ি রয়েছে। এর মধ্যে চলতি অর্থবছরের মধ্যে ১৪ বছর আয়ুষ্কাল শেষ হবে এমন গাড়ির সংখ্যা ৪৬১টি। এর মধ্যে গত অর্থবছরে প্রতিস্থাপন করার জন্য ১৯৭টি গাড়ি বরাদ্দ দেওয়া হবে। জনপ্রশাসনে গতিশীলতা বজায় রাখার স্বার্থে ডিসি এবং ইউএনওদের মোবাইল কোর্ট পরিচালনা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাসহ পরিবহন সেবা স্বাভাবিক রাখার জন্য বাকি ২০০ গাড়ি প্রতিস্থাপন করা প্রয়োজন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অন্তর্বর্তী সরকারও এখন পর্যন্ত ব্যয়সাশ্রয়ী কর্মপরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে। তবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের গাড়ি কেনার সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়ই। কেননা চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের কৃচ্ছ্রসাধন-সংক্রান্ত গত ৪ জুলাই অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারি হওয়া পরিপত্রে অহেতুক ব্যয়ে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হলেও সেখানে ‘যদি’, ‘কিন্তু’, ‘তবে’-এর সুযোগ রাখা হয়েছে। বলা হয়েছে, সরকারি ব্যয়ে কৃচ্ছ্রসাধনের জন্য সকল প্রকার যানবাহন ক্রয়ের জন্য বরাদ্দকৃত অর্থ ব্যয় বন্ধ থাকবে। তবে ১০ বছরের অধিক পুরোনো যানবাহন প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে অর্থ বিভাগের অনুমোদন সাপেক্ষে ব্যয় করা যাবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এখন নতুন করে গাড়ি কেনার জন্য সেই ‘যদি’র সুযোগই নিয়েছে।
গাড়ি কেনার বিষয়ে জানতে গতকাল রাতে ফোন করা হয় সরকারি যানবাহন অধিদপ্তরের পরিবহন কমিশনার ও অতিরিক্ত সচিব মো. আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবীরকে। তবে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব বিলকিস জাহান বলেন, প্রস্তাব নিয়মের মধ্যে হলেও অর্থ ছাড় অনুমোদনের আগে সার্বিক বিষয় ভাবতে হয়। দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটও আমলে রয়েছে অর্থ বিভাগের। তাই অর্থ উপদেষ্টাই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের বার্ষিক সম্মেলনে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে রয়েছেন। এ জন্য তাঁর বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
জানতে চাইলে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিংয়ের (সানেম) নির্বাহী পরিচালক অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা অতীতের সরকারের সময়ও একই সমস্যা দেখেছি। তখনো তারা সময়কে গুরুত্ব না দিয়ে বড় লটে গাড়ি কিনেছে। সেই অবস্থার তো পরিবর্তন হয়নি।’
এই অর্থনীতিবিদ আরও বলেন, দেশ এখনো অর্থনীতির সংকটের মধ্যে আছে। রয়েছে মূল্যস্ফীতির চাপ। সরকারের হাতে টাকা কম। সামগ্রিকভাবে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অস্পষ্ট। এ পরিস্থিতিতে আগে সরকারের অগ্রাধিকার ঠিক করা দরকার। খরচের ক্ষেত্রেও চিন্তাভাবনা করা উচিত।
আগের সরকারের রেখে যাওয়া অর্থনীতির নাজুক অবস্থা এখনো কাটেনি। এর মধ্যে নানা অব্যবস্থাপনা ও সমন্বিত পরিকল্পনার অভাবে ব্যয় অনুযায়ী আসছে না কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আয়। অন্তর্বর্তী সরকারকে বয়ে বেড়াতে হচ্ছে বড় আকারের ঘাটতি বাজেট।
এরপরও এসব বিষয়ে গুরুত্ব না দিয়ে সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য ২০০ দামি গাড়ি কেনার আয়োজন করছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। অর্থ ছাড় করার জন্য তারা চিঠি দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়কে। প্রতিটি ১ কোটি ৬৯ লাখ ৩৫ হাজার টাকা মূল্যে গাড়িগুলো কিনতে সরকারের ব্যয় হবে ৩৩৮ কোটি ৭০ লাখ টাকা।
অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (বাজেট-১) বিলকিস জাহান রিমি আজকের পত্রিকাকে জানান, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পাঠানো প্রস্তাব অর্থ বিভাগে পর্যালোচনাধীন রয়েছে। এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ও সরকারি কর্মকর্তাদের খুশি রাখার চেষ্টা করা হয়েছিল। অর্থনীতির নানাবিধ সংকটের মধ্যেও ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৩৮১ কোটি ৫৮ লাখ টাকা ব্যয়ে জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিদের জন্য মিতসুবিশি পাজেরো কিউএক্স মডেলের ২৬১টি গাড়ি কেনা হয়। প্রতিটির মূল্য ছিল ১ কোটি ৪৬ লাখ ২০ হাজার টাকা। সেই গাড়ি এখনো বণ্টনের প্রক্রিয়ায় রয়েছে।
গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর তৎকালীন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় ডিসি এবং ইউএনওদের জন্য এসব গাড়ি কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে তা নিয়ে সমালোচনা হয় এবং একপর্যায়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় গাড়ি কেনার সিদ্ধান্ত স্থগিত করে। পরে অবশ্য গাড়িগুলো কেনা হয়েছে।
এবার নতুন উদ্যোগে একই মডেলের গাড়ি কেনার প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে আগের তুলনায় প্রতিটি গাড়ি কেনার খরচ বেশি পড়বে ২৩ লাখ ১৫ হাজার টাকা। প্রস্তাবে বলা হয়েছে, বাজারে গাড়ির দাম বেড়েছে।
গত ১৯ সেপ্টেম্বর সরকারি যানবাহন অধিদপ্তরের পরিবহন কমিশনার ও অতিরিক্ত সচিব মো. আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবির জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ২০০ গাড়ি কেনার এই চাহিদা প্রস্তাব পাঠান।
পরিবহন কমিশনার চাহিদা প্রস্তাবে বলেছেন, সারা দেশে ৪৯৫ জন ইউএনওর প্রত্যেকের জন্য একটি গাড়ি রয়েছে। এর মধ্যে চলতি অর্থবছরের মধ্যে ১৪ বছর আয়ুষ্কাল শেষ হবে এমন গাড়ির সংখ্যা ৪৬১টি। এর মধ্যে গত অর্থবছরে প্রতিস্থাপন করার জন্য ১৯৭টি গাড়ি বরাদ্দ দেওয়া হবে। জনপ্রশাসনে গতিশীলতা বজায় রাখার স্বার্থে ডিসি এবং ইউএনওদের মোবাইল কোর্ট পরিচালনা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাসহ পরিবহন সেবা স্বাভাবিক রাখার জন্য বাকি ২০০ গাড়ি প্রতিস্থাপন করা প্রয়োজন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অন্তর্বর্তী সরকারও এখন পর্যন্ত ব্যয়সাশ্রয়ী কর্মপরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে। তবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের গাড়ি কেনার সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়ই। কেননা চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের কৃচ্ছ্রসাধন-সংক্রান্ত গত ৪ জুলাই অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারি হওয়া পরিপত্রে অহেতুক ব্যয়ে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হলেও সেখানে ‘যদি’, ‘কিন্তু’, ‘তবে’-এর সুযোগ রাখা হয়েছে। বলা হয়েছে, সরকারি ব্যয়ে কৃচ্ছ্রসাধনের জন্য সকল প্রকার যানবাহন ক্রয়ের জন্য বরাদ্দকৃত অর্থ ব্যয় বন্ধ থাকবে। তবে ১০ বছরের অধিক পুরোনো যানবাহন প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে অর্থ বিভাগের অনুমোদন সাপেক্ষে ব্যয় করা যাবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এখন নতুন করে গাড়ি কেনার জন্য সেই ‘যদি’র সুযোগই নিয়েছে।
গাড়ি কেনার বিষয়ে জানতে গতকাল রাতে ফোন করা হয় সরকারি যানবাহন অধিদপ্তরের পরিবহন কমিশনার ও অতিরিক্ত সচিব মো. আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবীরকে। তবে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব বিলকিস জাহান বলেন, প্রস্তাব নিয়মের মধ্যে হলেও অর্থ ছাড় অনুমোদনের আগে সার্বিক বিষয় ভাবতে হয়। দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটও আমলে রয়েছে অর্থ বিভাগের। তাই অর্থ উপদেষ্টাই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের বার্ষিক সম্মেলনে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে রয়েছেন। এ জন্য তাঁর বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
জানতে চাইলে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিংয়ের (সানেম) নির্বাহী পরিচালক অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা অতীতের সরকারের সময়ও একই সমস্যা দেখেছি। তখনো তারা সময়কে গুরুত্ব না দিয়ে বড় লটে গাড়ি কিনেছে। সেই অবস্থার তো পরিবর্তন হয়নি।’
এই অর্থনীতিবিদ আরও বলেন, দেশ এখনো অর্থনীতির সংকটের মধ্যে আছে। রয়েছে মূল্যস্ফীতির চাপ। সরকারের হাতে টাকা কম। সামগ্রিকভাবে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অস্পষ্ট। এ পরিস্থিতিতে আগে সরকারের অগ্রাধিকার ঠিক করা দরকার। খরচের ক্ষেত্রেও চিন্তাভাবনা করা উচিত।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের ভূমি অফিসগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। গত সোমবার ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখা থেকে সব জেলা প্রশাসকদের পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৫ মিনিট আগেসড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা সরকার নির্ধারিত ক্ষতিপূরণ পেতে নানা হয়রানি ও দীর্ঘসূত্রতার মুখে পড়েন। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে তাঁরা কিছুই পান না। এই জটিলতা দূর করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা যাতে চাওয়ার আগেই ক্ষতিপূরণ পান, সে ব্যাপারে বিআরটিএকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার এক অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে তেজগাঁওয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সংশয়ের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘মাঠে-ঘাটে মানুষের মধ্যে আস্থার অভাব আছে কি না, আমি জানি না। আমার মনে হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেভাবে অনৈক্য থাকে, তারা একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে যেভাবে বলে, ওটার কারণে হয়তো নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশ
৩ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের ভূমি অফিসগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। গত সোমবার ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখা থেকে সব জেলা প্রশাসকদের পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে, দেশের বিভিন্ন স্থানে আকস্মিক অগ্নি দুর্ঘটনা সংঘটিত হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের রেকর্ডরুমে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনসহ ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের সব উপজেলা ভূমি অফিস, রাজস্ব সার্কেল, ইউনিয়ন ভূমি অফিসে এ ধরনের আকস্মিক দুর্ঘটনা এড়াতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারসহ যাবতীয় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি।
চিঠিতে সব জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের রেকর্ডরুমে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনসহ উপজেলা ভূমি অফিস, রাজস্ব সার্কেল, ইউনিয়ন ভূমি অফিসগুলোতে আকস্মিক অগ্নি দুর্ঘটনা, যে কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা বিপর্যয় এড়াতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারসহ যাবতীয় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করা হয়েছে।
সব বিভাগীয় কমিশনার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এবং সহকারী কমিশনারদের (ভূমি) চিঠির অনুলিপি দেওয়া হয়েছে।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের ভূমি অফিসগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। গত সোমবার ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখা থেকে সব জেলা প্রশাসকদের পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে, দেশের বিভিন্ন স্থানে আকস্মিক অগ্নি দুর্ঘটনা সংঘটিত হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের রেকর্ডরুমে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনসহ ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের সব উপজেলা ভূমি অফিস, রাজস্ব সার্কেল, ইউনিয়ন ভূমি অফিসে এ ধরনের আকস্মিক দুর্ঘটনা এড়াতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারসহ যাবতীয় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি।
চিঠিতে সব জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের রেকর্ডরুমে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনসহ উপজেলা ভূমি অফিস, রাজস্ব সার্কেল, ইউনিয়ন ভূমি অফিসগুলোতে আকস্মিক অগ্নি দুর্ঘটনা, যে কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা বিপর্যয় এড়াতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারসহ যাবতীয় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করা হয়েছে।
সব বিভাগীয় কমিশনার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এবং সহকারী কমিশনারদের (ভূমি) চিঠির অনুলিপি দেওয়া হয়েছে।
আগের সরকারের রেখে যাওয়া অর্থনীতির নাজুক অবস্থা এখনো কাটেনি। এর মধ্যে নানা অব্যবস্থাপনা ও সমন্বিত পরিকল্পনার অভাবে ব্যয় অনুযায়ী আসছে না কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আয়। অন্তর্বর্তী সরকারকে বয়ে বেড়াতে হচ্ছে বড় আকারের ঘাটতি বাজেট।
২২ অক্টোবর ২০২৪সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা সরকার নির্ধারিত ক্ষতিপূরণ পেতে নানা হয়রানি ও দীর্ঘসূত্রতার মুখে পড়েন। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে তাঁরা কিছুই পান না। এই জটিলতা দূর করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা যাতে চাওয়ার আগেই ক্ষতিপূরণ পান, সে ব্যাপারে বিআরটিএকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার এক অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে তেজগাঁওয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সংশয়ের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘মাঠে-ঘাটে মানুষের মধ্যে আস্থার অভাব আছে কি না, আমি জানি না। আমার মনে হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেভাবে অনৈক্য থাকে, তারা একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে যেভাবে বলে, ওটার কারণে হয়তো নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশ
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা সরকার নির্ধারিত ক্ষতিপূরণ পেতে নানা হয়রানি ও দীর্ঘসূত্রতার মুখে পড়েন। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে তাঁরা কিছুই পান না। এই জটিলতা দূর করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা যাতে চাওয়ার আগেই ক্ষতিপূরণ পান, সে ব্যাপারে বিআরটিএকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার এক অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে তেজগাঁওয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সড়ক উপদেষ্টা বলেন, ‘ফিটনেসবিহীন গাড়ি ডাম্পিংয়ে পাঠানো হচ্ছে এবং এই অভিযান আরও বাড়ানো হবে। তিনি গাড়ির মালিকদের ফিটনেস ঠিক রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘ফিটনেসবিহীন যানবাহন কোনো অবস্থাতেই সড়কে চলতে দেওয়া হবে না। কারণ, এটি দুর্ঘটনার বড় কারণ।’
মোটরসাইকেল বিষয়ে মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘মোটরসাইকেলের সংখ্যা বাড়ায় দুর্ঘটনা ও মৃত্যুর হারও বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে হেলমেট ব্যবহারে সচেতনতা বাড়াতে হবে। এবার জাতীয় সড়ক দিবস উপলক্ষে ১০ হাজার মোটরসাইকেল চালকের মধ্যে হেলমেট বিতরণ করা হবে, বিশেষ করে যেসব এলাকায় সড়ক নির্মাণকাজ চলছে বা মানুষ ভোগান্তিতে আছে।’
সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান নিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘সড়ক দুর্ঘটনা আমাদের জন্য এক ধরনের গ্লানি ও ব্যর্থতা। ২০১৫ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত প্রতিদিন গড়ে ১৬টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। এতে গড়ে ২৭ জন নিহত ও ৩৮ জন আহত হন।’
উপদেষ্টার মতে, সাম্প্রতিক সময়ে মোটরসাইকেলের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় দুর্ঘটনাও বেড়েছে।
দুর্ঘটনার ক্ষতিপূরণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আইন অনুযায়ী সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাওয়ার অধিকারী, কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই তারা তা পান না।’
উপদেষ্টা আরও জানান, বিআরটিএকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যেন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো চাওয়ার আগেই ক্ষতিপূরণের টাকা পায়।
সড়ক ব্যবস্থাপনা বিষয়ে ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘সড়ক নিরাপত্তা শুধু সড়ক বিভাগের দায়িত্ব নয়, বরং এটি করতে হবে সকল সংস্থার সমন্বয়ে।’
সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা সরকার নির্ধারিত ক্ষতিপূরণ পেতে নানা হয়রানি ও দীর্ঘসূত্রতার মুখে পড়েন। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে তাঁরা কিছুই পান না। এই জটিলতা দূর করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা যাতে চাওয়ার আগেই ক্ষতিপূরণ পান, সে ব্যাপারে বিআরটিএকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার এক অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে তেজগাঁওয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সড়ক উপদেষ্টা বলেন, ‘ফিটনেসবিহীন গাড়ি ডাম্পিংয়ে পাঠানো হচ্ছে এবং এই অভিযান আরও বাড়ানো হবে। তিনি গাড়ির মালিকদের ফিটনেস ঠিক রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘ফিটনেসবিহীন যানবাহন কোনো অবস্থাতেই সড়কে চলতে দেওয়া হবে না। কারণ, এটি দুর্ঘটনার বড় কারণ।’
মোটরসাইকেল বিষয়ে মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘মোটরসাইকেলের সংখ্যা বাড়ায় দুর্ঘটনা ও মৃত্যুর হারও বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে হেলমেট ব্যবহারে সচেতনতা বাড়াতে হবে। এবার জাতীয় সড়ক দিবস উপলক্ষে ১০ হাজার মোটরসাইকেল চালকের মধ্যে হেলমেট বিতরণ করা হবে, বিশেষ করে যেসব এলাকায় সড়ক নির্মাণকাজ চলছে বা মানুষ ভোগান্তিতে আছে।’
সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান নিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘সড়ক দুর্ঘটনা আমাদের জন্য এক ধরনের গ্লানি ও ব্যর্থতা। ২০১৫ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত প্রতিদিন গড়ে ১৬টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। এতে গড়ে ২৭ জন নিহত ও ৩৮ জন আহত হন।’
উপদেষ্টার মতে, সাম্প্রতিক সময়ে মোটরসাইকেলের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় দুর্ঘটনাও বেড়েছে।
দুর্ঘটনার ক্ষতিপূরণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আইন অনুযায়ী সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাওয়ার অধিকারী, কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই তারা তা পান না।’
উপদেষ্টা আরও জানান, বিআরটিএকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যেন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো চাওয়ার আগেই ক্ষতিপূরণের টাকা পায়।
সড়ক ব্যবস্থাপনা বিষয়ে ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘সড়ক নিরাপত্তা শুধু সড়ক বিভাগের দায়িত্ব নয়, বরং এটি করতে হবে সকল সংস্থার সমন্বয়ে।’
আগের সরকারের রেখে যাওয়া অর্থনীতির নাজুক অবস্থা এখনো কাটেনি। এর মধ্যে নানা অব্যবস্থাপনা ও সমন্বিত পরিকল্পনার অভাবে ব্যয় অনুযায়ী আসছে না কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আয়। অন্তর্বর্তী সরকারকে বয়ে বেড়াতে হচ্ছে বড় আকারের ঘাটতি বাজেট।
২২ অক্টোবর ২০২৪ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের ভূমি অফিসগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। গত সোমবার ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখা থেকে সব জেলা প্রশাসকদের পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৫ মিনিট আগেআজ বুধবার এক অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে তেজগাঁওয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সংশয়ের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘মাঠে-ঘাটে মানুষের মধ্যে আস্থার অভাব আছে কি না, আমি জানি না। আমার মনে হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেভাবে অনৈক্য থাকে, তারা একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে যেভাবে বলে, ওটার কারণে হয়তো নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশ
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদানের বর্তমান পদ্ধতিতে আমূল পরিবর্তন আনা হচ্ছে। এখন থেকে প্রশিক্ষণ ছাড়া কেউ ড্রাইভিং লাইসেন্স পাবেন না। লাইসেন্স দেওয়ার সব কমিটি বাতিল করে আন্তর্জাতিক মানে নতুন ব্যবস্থা চালু করা হবে। লাইসেন্স পাওয়ার পূর্বশর্ত হিসেবে অন্তত ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ নিতে হবে। এর আয়োজন করবে সরকার। প্রশিক্ষণকালে প্রশিক্ষণার্থীদের ভাতার ব্যবস্থাও থাকবে।
আজ বুধবার এক অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে তেজগাঁওয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উপদেষ্টা বলেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে হলে চালকদের স্বীকৃত প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে বাধ্যতামূলক প্রশিক্ষণ নিতে হবে। বর্তমানে বিআরটিসিসহ দেশে বেশ কয়েকটি বৈধ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে, যেখান থেকে এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, প্রশিক্ষণে দুটি বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হবে—প্রথমত, সড়কের বিভিন্ন সাইন ও চিহ্ন সম্পর্কে জ্ঞান এবং দ্বিতীয়ত, যানবাহন সঠিকভাবে চালানো ও নিয়ন্ত্রণ করার দক্ষতা। কারণ, বেশির ভাগ দুর্ঘটনা ঘটে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ হারানোর কারণে।
ফাওজুল কবির খান আরও বলেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স-সংক্রান্ত কাজগুলো বিআরটিএ থেকে সরিয়ে প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোর মাধ্যমে পরিচালনা করা হবে। এতে বিআরটিএর নিয়ন্ত্রণমূলক ক্ষমতা থাকবে না।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, আগামী মাসের মধ্যেই এই নতুন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু করা সম্ভব হবে।
সড়ক পরিবহন উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, সড়কে যানজট ও দুর্ঘটনার মূল কারণ প্রশিক্ষণহীন চালকেরা।
তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন, ‘কিছুদিন আগে আমি সরাইল এলাকায় গিয়েছিলাম। যাওয়ার আগে সেখানে নিয়মিত যানজট ছিল, কিন্তু আমার পরিদর্শনের দুই দিন পর থেকেই আর জ্যাম নেই। আমার হাতে কোনো জাদুর কাঠি নেই—শুধু কিছু শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করেছি।’
এদিকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরী, সেতু বিভাগের সচিব মোহাম্মদ আবদুর রউফ, বিআরটিএ চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মঈনুল হাসান, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব সাইফুল আলম প্রমুখ।
ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদানের বর্তমান পদ্ধতিতে আমূল পরিবর্তন আনা হচ্ছে। এখন থেকে প্রশিক্ষণ ছাড়া কেউ ড্রাইভিং লাইসেন্স পাবেন না। লাইসেন্স দেওয়ার সব কমিটি বাতিল করে আন্তর্জাতিক মানে নতুন ব্যবস্থা চালু করা হবে। লাইসেন্স পাওয়ার পূর্বশর্ত হিসেবে অন্তত ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ নিতে হবে। এর আয়োজন করবে সরকার। প্রশিক্ষণকালে প্রশিক্ষণার্থীদের ভাতার ব্যবস্থাও থাকবে।
আজ বুধবার এক অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে তেজগাঁওয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উপদেষ্টা বলেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে হলে চালকদের স্বীকৃত প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে বাধ্যতামূলক প্রশিক্ষণ নিতে হবে। বর্তমানে বিআরটিসিসহ দেশে বেশ কয়েকটি বৈধ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে, যেখান থেকে এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, প্রশিক্ষণে দুটি বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হবে—প্রথমত, সড়কের বিভিন্ন সাইন ও চিহ্ন সম্পর্কে জ্ঞান এবং দ্বিতীয়ত, যানবাহন সঠিকভাবে চালানো ও নিয়ন্ত্রণ করার দক্ষতা। কারণ, বেশির ভাগ দুর্ঘটনা ঘটে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ হারানোর কারণে।
ফাওজুল কবির খান আরও বলেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স-সংক্রান্ত কাজগুলো বিআরটিএ থেকে সরিয়ে প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোর মাধ্যমে পরিচালনা করা হবে। এতে বিআরটিএর নিয়ন্ত্রণমূলক ক্ষমতা থাকবে না।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, আগামী মাসের মধ্যেই এই নতুন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু করা সম্ভব হবে।
সড়ক পরিবহন উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, সড়কে যানজট ও দুর্ঘটনার মূল কারণ প্রশিক্ষণহীন চালকেরা।
তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন, ‘কিছুদিন আগে আমি সরাইল এলাকায় গিয়েছিলাম। যাওয়ার আগে সেখানে নিয়মিত যানজট ছিল, কিন্তু আমার পরিদর্শনের দুই দিন পর থেকেই আর জ্যাম নেই। আমার হাতে কোনো জাদুর কাঠি নেই—শুধু কিছু শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করেছি।’
এদিকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরী, সেতু বিভাগের সচিব মোহাম্মদ আবদুর রউফ, বিআরটিএ চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মঈনুল হাসান, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব সাইফুল আলম প্রমুখ।
আগের সরকারের রেখে যাওয়া অর্থনীতির নাজুক অবস্থা এখনো কাটেনি। এর মধ্যে নানা অব্যবস্থাপনা ও সমন্বিত পরিকল্পনার অভাবে ব্যয় অনুযায়ী আসছে না কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আয়। অন্তর্বর্তী সরকারকে বয়ে বেড়াতে হচ্ছে বড় আকারের ঘাটতি বাজেট।
২২ অক্টোবর ২০২৪ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের ভূমি অফিসগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। গত সোমবার ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখা থেকে সব জেলা প্রশাসকদের পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৫ মিনিট আগেসড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা সরকার নির্ধারিত ক্ষতিপূরণ পেতে নানা হয়রানি ও দীর্ঘসূত্রতার মুখে পড়েন। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে তাঁরা কিছুই পান না। এই জটিলতা দূর করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা যাতে চাওয়ার আগেই ক্ষতিপূরণ পান, সে ব্যাপারে বিআরটিএকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সংশয়ের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘মাঠে-ঘাটে মানুষের মধ্যে আস্থার অভাব আছে কি না, আমি জানি না। আমার মনে হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেভাবে অনৈক্য থাকে, তারা একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে যেভাবে বলে, ওটার কারণে হয়তো নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশ
৩ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বাস্তব অগ্রগতিতে নির্বাচন নিয়ে ‘সব সংশয় কেটে যাবে’ বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
আজ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সংশয়ের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘মাঠে-ঘাটে মানুষের মধ্যে আস্থার অভাব আছে কি না, আমি জানি না। আমার মনে হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেভাবে অনৈক্য থাকে, তারা একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে যেভাবে বলে, ওটার কারণে হয়তো নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশয় কাজ করছে। তবে আশা করি, আমরা যখন জুলাই সনদ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বাস্তব অগ্রগতি দেখব, এ সম্পর্কে সব সংশয় খুব দ্রুত কেটে যাবে।’
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধিদলের ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক হয়। বৈঠকে অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকা পালন করতে প্রধান উপদেষ্টাকে পরামর্শ দেন বিএনপির নেতারা।
এ বিষয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় যেটা বুঝেছি, উনারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার চাননি। অন্তর্বর্তী সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করবে, সেটা বলেছে। তারা আমাদের কাছ থেকে নিরপেক্ষ ভূমিকা চেয়েছে। আমরা উনাদেরকে বলেছি, আমরা নিরপেক্ষ ভূমিকাই পালন করছি। নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করার জন্য এমনকি প্রধান উপদেষ্টা এই নিশ্চয়তাও দিয়েছেন—জনপ্রশাসন বা অন্যান্য ক্ষেত্রে বড় বদলির ব্যাপারটা উনি নিজে দেখবেন।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায়, এটা বলেনি। বলেছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকা পালন করতে। আমাদের নিরপেক্ষ ভূমিকা চেয়েছে। সে বিষয়ে তাদের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে।’
নির্বাচনের সময় উপদেষ্টা পরিষদ ছোট হবে কি না, সেই প্রশ্নে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘এ ধরনের কথা কোথাও আলোচনা হয়নি। এটা উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনার বিষয়। নির্বাচনকালীন সরকার ছোট হবে কি না, এ ধরনের কোনো দাবিও কোনো মহল থেকে উত্থাপন হয়নি।’
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বাস্তব অগ্রগতিতে নির্বাচন নিয়ে ‘সব সংশয় কেটে যাবে’ বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
আজ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সংশয়ের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘মাঠে-ঘাটে মানুষের মধ্যে আস্থার অভাব আছে কি না, আমি জানি না। আমার মনে হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেভাবে অনৈক্য থাকে, তারা একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে যেভাবে বলে, ওটার কারণে হয়তো নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশয় কাজ করছে। তবে আশা করি, আমরা যখন জুলাই সনদ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বাস্তব অগ্রগতি দেখব, এ সম্পর্কে সব সংশয় খুব দ্রুত কেটে যাবে।’
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধিদলের ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক হয়। বৈঠকে অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকা পালন করতে প্রধান উপদেষ্টাকে পরামর্শ দেন বিএনপির নেতারা।
এ বিষয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় যেটা বুঝেছি, উনারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার চাননি। অন্তর্বর্তী সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করবে, সেটা বলেছে। তারা আমাদের কাছ থেকে নিরপেক্ষ ভূমিকা চেয়েছে। আমরা উনাদেরকে বলেছি, আমরা নিরপেক্ষ ভূমিকাই পালন করছি। নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করার জন্য এমনকি প্রধান উপদেষ্টা এই নিশ্চয়তাও দিয়েছেন—জনপ্রশাসন বা অন্যান্য ক্ষেত্রে বড় বদলির ব্যাপারটা উনি নিজে দেখবেন।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায়, এটা বলেনি। বলেছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকা পালন করতে। আমাদের নিরপেক্ষ ভূমিকা চেয়েছে। সে বিষয়ে তাদের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে।’
নির্বাচনের সময় উপদেষ্টা পরিষদ ছোট হবে কি না, সেই প্রশ্নে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘এ ধরনের কথা কোথাও আলোচনা হয়নি। এটা উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনার বিষয়। নির্বাচনকালীন সরকার ছোট হবে কি না, এ ধরনের কোনো দাবিও কোনো মহল থেকে উত্থাপন হয়নি।’
আগের সরকারের রেখে যাওয়া অর্থনীতির নাজুক অবস্থা এখনো কাটেনি। এর মধ্যে নানা অব্যবস্থাপনা ও সমন্বিত পরিকল্পনার অভাবে ব্যয় অনুযায়ী আসছে না কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আয়। অন্তর্বর্তী সরকারকে বয়ে বেড়াতে হচ্ছে বড় আকারের ঘাটতি বাজেট।
২২ অক্টোবর ২০২৪ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের ভূমি অফিসগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। গত সোমবার ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখা থেকে সব জেলা প্রশাসকদের পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৫ মিনিট আগেসড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা সরকার নির্ধারিত ক্ষতিপূরণ পেতে নানা হয়রানি ও দীর্ঘসূত্রতার মুখে পড়েন। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে তাঁরা কিছুই পান না। এই জটিলতা দূর করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা যাতে চাওয়ার আগেই ক্ষতিপূরণ পান, সে ব্যাপারে বিআরটিএকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার এক অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে তেজগাঁওয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে