অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীন ছাড়া অন্যান্য দেশগুলোর ওপর আরোপিত শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করায় তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে শেয়ার করা এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বাংলাদেশসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশের ওপর আরোপিত শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুল্ক আরোপের পরপরই ট্রাম্পের কাছে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়ে চিঠি লিখেছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা। সেই চিঠির কয়েক দিন পরই শুল্ক স্থগিতের ঘোষণা দেন ট্রাম্প।
ট্রাম্পের ঘোষণার পর তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা লেখেন, ‘আমাদের অনুরোধে ইতিবাচক সাড়া দেওয়ায় মহামান্য প্রেসিডেন্টকে ধন্যবাদ। আপনার বাণিজ্য এজেন্ডার সমর্থনে আমরা আপনার প্রশাসনের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাব।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল বুধবার চীন ছাড়া অন্য সব দেশের ওপর থেকে ব্যাপক শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেন। এই পদক্ষেপ মাত্র ২৪ ঘণ্টা আগেও প্রায় অসম্ভব বলে মনে হয়েছিল। ট্রাম্পের মতে, ৭৫টিরও বেশি দেশ তাঁর সঙ্গে আলোচনা করেছে এবং যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা নেয়নি। এ কারণেই এই স্থগিতাদেশ। তিনি বলেছেন, এই ৯০ দিনের মধ্যে মাত্র ১০ শতাংশের একটি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাসকৃত রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ বা পাল্টাপাল্টি শুল্ক কার্যকর থাকবে।
এর আগে, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে একটি চিঠি পাঠান গত ৭ এপ্রিল। চিঠিতে তিনি বাংলাদেশি পণ্যের ওপর আরোপিত পাল্টাপাল্টি শুল্ক পুনর্বিবেচনার অনুরোধ জানান। তিনি যুক্তরাষ্ট্রকে বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তটি অন্তত ৯০ দিন স্থগিত রাখার অনুরোধ জানান, যাতে উভয় দেশের বাণিজ্য সুবিধা নিশ্চিত হয়।
প্রধান উপদেষ্টা চিঠিতে উল্লেখ করেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই তিনি একজন উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিকে ওয়াশিংটন ডিসিতে পাঠিয়েছিলেন। এর উদ্দেশ্য ছিল, যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের জন্য ১৭ কোটি মানুষের ক্রমবর্ধমান বাংলাদেশি বাজারে রপ্তানি বৃদ্ধির আগ্রহের কথা জানানো। বাংলাদেশই প্রথম দেশ হিসেবে এই ধরনের ইতিবাচক পদক্ষেপ নিয়েছিল।
অধ্যাপক ইউনূস আরও জানান, বাংলাদেশই প্রথম যুক্তরাষ্ট্র থেকে তরল প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানির জন্য দীর্ঘমেয়াদি চুক্তিতে আবদ্ধ হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র এলএনজি রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর থেকে বাংলাদেশ এই খাতে আরও সহযোগিতার পথ খুঁজছে।
তিনি বলেন, তখন থেকেই বাংলাদেশের কর্মকর্তারা যুক্তরাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে মিলে মার্কিন পণ্যের রপ্তানি দ্রুত বাড়ানোর জন্য সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ গ্রহণে কাজ করে যাচ্ছেন। এ-সংক্রান্ত বিস্তারিত কর্মপরিকল্পনা নিয়ে বাংলাদেশের বাণিজ্য উপদেষ্টা যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি অফিসের সঙ্গে সমন্বয় করবেন।
অধ্যাপক ইউনূস চিঠিতে উল্লেখ করেন, তাঁদের প্রধান লক্ষ্যগুলোর মধ্যে একটি হলো যুক্তরাষ্ট্র থেকে কৃষিপণ্য—বিশেষ করে তুলা, গম, ভুট্টা ও সয়াবিন আমদানি উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ানো, যা মার্কিন কৃষকদের আয় ও জীবিকার জন্য সহায়ক হবে। যুক্তরাষ্ট্রের তুলা দ্রুত বাজারে আনার লক্ষ্যে বাংলাদেশে একটি বিশেষ শুল্কমুক্ত সংরক্ষণাগার (বন্ডেড ওয়্যারহাউস) চালু করার কাজ চলছে।
তিনি আরও জানান, দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অধিকাংশ পণ্যের ওপর বাংলাদেশে শুল্কহার সবচেয়ে কম। উপর্যুক্ত কৃষিপণ্য এবং স্ক্র্যাপ ধাতুর ওপর শুল্ক শূন্য রাখার অঙ্গীকারও পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি। পাশাপাশি গ্যাস টারবাইন, সেমিকন্ডাক্টর এবং চিকিৎসা সরঞ্জামের মতো শীর্ষ মার্কিন রপ্তানি পণ্যের ওপর শুল্ক ৫০ শতাংশ কমানোর কাজ চলছে।
অধ্যাপক ইউনূস বিভিন্ন অশুল্ক বাধা দূর করার জন্য বাংলাদেশ সরকারের নেওয়া পদক্ষেপগুলোর কথাও উল্লেখ করেন। এগুলোর মধ্যে রয়েছে কিছু পরীক্ষার বাধ্যবাধকতা তুলে দেওয়া, প্যাকেজিং, লেবেলিং ও সনদ-সংক্রান্ত নিয়ম সহজতর করা এবং কাস্টমস ও মান নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত প্রক্রিয়া আরও সহজ করা।
তিনি জানান, বাংলাদেশে স্টারলিংক চালুর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। এই অগ্রগতি অব্যাহত থাকলে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশের অ্যাডভান্সড টেকনোলজি, সিভিল অ্যাভিয়েশন, প্রতিরক্ষা খাতসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নতুন সুযোগ তৈরি করতে পারবে।
অধ্যাপক ইউনূস প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে আশ্বস্ত করেন যে এই উদ্যোগগুলোর বাস্তবায়ন চলতি ত্রৈমাসিকের মধ্যেই সম্পন্ন করা হবে। এই গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য তিনি সামান্য সময় প্রার্থনা করেন। তাই তিনি বিনীতভাবে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রে পাল্টা শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তটি তিন মাসের জন্য স্থগিত রাখার অনুরোধ জানান। চিঠির শেষে অধ্যাপক ইউনূস প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সদয় সম্মতি প্রত্যাশা করেন এবং তাঁর প্রতি সর্বোচ্চ শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীন ছাড়া অন্যান্য দেশগুলোর ওপর আরোপিত শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করায় তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে শেয়ার করা এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বাংলাদেশসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশের ওপর আরোপিত শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুল্ক আরোপের পরপরই ট্রাম্পের কাছে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়ে চিঠি লিখেছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা। সেই চিঠির কয়েক দিন পরই শুল্ক স্থগিতের ঘোষণা দেন ট্রাম্প।
ট্রাম্পের ঘোষণার পর তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা লেখেন, ‘আমাদের অনুরোধে ইতিবাচক সাড়া দেওয়ায় মহামান্য প্রেসিডেন্টকে ধন্যবাদ। আপনার বাণিজ্য এজেন্ডার সমর্থনে আমরা আপনার প্রশাসনের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাব।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল বুধবার চীন ছাড়া অন্য সব দেশের ওপর থেকে ব্যাপক শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেন। এই পদক্ষেপ মাত্র ২৪ ঘণ্টা আগেও প্রায় অসম্ভব বলে মনে হয়েছিল। ট্রাম্পের মতে, ৭৫টিরও বেশি দেশ তাঁর সঙ্গে আলোচনা করেছে এবং যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা নেয়নি। এ কারণেই এই স্থগিতাদেশ। তিনি বলেছেন, এই ৯০ দিনের মধ্যে মাত্র ১০ শতাংশের একটি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাসকৃত রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ বা পাল্টাপাল্টি শুল্ক কার্যকর থাকবে।
এর আগে, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে একটি চিঠি পাঠান গত ৭ এপ্রিল। চিঠিতে তিনি বাংলাদেশি পণ্যের ওপর আরোপিত পাল্টাপাল্টি শুল্ক পুনর্বিবেচনার অনুরোধ জানান। তিনি যুক্তরাষ্ট্রকে বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তটি অন্তত ৯০ দিন স্থগিত রাখার অনুরোধ জানান, যাতে উভয় দেশের বাণিজ্য সুবিধা নিশ্চিত হয়।
প্রধান উপদেষ্টা চিঠিতে উল্লেখ করেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই তিনি একজন উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিকে ওয়াশিংটন ডিসিতে পাঠিয়েছিলেন। এর উদ্দেশ্য ছিল, যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের জন্য ১৭ কোটি মানুষের ক্রমবর্ধমান বাংলাদেশি বাজারে রপ্তানি বৃদ্ধির আগ্রহের কথা জানানো। বাংলাদেশই প্রথম দেশ হিসেবে এই ধরনের ইতিবাচক পদক্ষেপ নিয়েছিল।
অধ্যাপক ইউনূস আরও জানান, বাংলাদেশই প্রথম যুক্তরাষ্ট্র থেকে তরল প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানির জন্য দীর্ঘমেয়াদি চুক্তিতে আবদ্ধ হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র এলএনজি রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর থেকে বাংলাদেশ এই খাতে আরও সহযোগিতার পথ খুঁজছে।
তিনি বলেন, তখন থেকেই বাংলাদেশের কর্মকর্তারা যুক্তরাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে মিলে মার্কিন পণ্যের রপ্তানি দ্রুত বাড়ানোর জন্য সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ গ্রহণে কাজ করে যাচ্ছেন। এ-সংক্রান্ত বিস্তারিত কর্মপরিকল্পনা নিয়ে বাংলাদেশের বাণিজ্য উপদেষ্টা যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি অফিসের সঙ্গে সমন্বয় করবেন।
অধ্যাপক ইউনূস চিঠিতে উল্লেখ করেন, তাঁদের প্রধান লক্ষ্যগুলোর মধ্যে একটি হলো যুক্তরাষ্ট্র থেকে কৃষিপণ্য—বিশেষ করে তুলা, গম, ভুট্টা ও সয়াবিন আমদানি উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ানো, যা মার্কিন কৃষকদের আয় ও জীবিকার জন্য সহায়ক হবে। যুক্তরাষ্ট্রের তুলা দ্রুত বাজারে আনার লক্ষ্যে বাংলাদেশে একটি বিশেষ শুল্কমুক্ত সংরক্ষণাগার (বন্ডেড ওয়্যারহাউস) চালু করার কাজ চলছে।
তিনি আরও জানান, দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অধিকাংশ পণ্যের ওপর বাংলাদেশে শুল্কহার সবচেয়ে কম। উপর্যুক্ত কৃষিপণ্য এবং স্ক্র্যাপ ধাতুর ওপর শুল্ক শূন্য রাখার অঙ্গীকারও পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি। পাশাপাশি গ্যাস টারবাইন, সেমিকন্ডাক্টর এবং চিকিৎসা সরঞ্জামের মতো শীর্ষ মার্কিন রপ্তানি পণ্যের ওপর শুল্ক ৫০ শতাংশ কমানোর কাজ চলছে।
অধ্যাপক ইউনূস বিভিন্ন অশুল্ক বাধা দূর করার জন্য বাংলাদেশ সরকারের নেওয়া পদক্ষেপগুলোর কথাও উল্লেখ করেন। এগুলোর মধ্যে রয়েছে কিছু পরীক্ষার বাধ্যবাধকতা তুলে দেওয়া, প্যাকেজিং, লেবেলিং ও সনদ-সংক্রান্ত নিয়ম সহজতর করা এবং কাস্টমস ও মান নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত প্রক্রিয়া আরও সহজ করা।
তিনি জানান, বাংলাদেশে স্টারলিংক চালুর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। এই অগ্রগতি অব্যাহত থাকলে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশের অ্যাডভান্সড টেকনোলজি, সিভিল অ্যাভিয়েশন, প্রতিরক্ষা খাতসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নতুন সুযোগ তৈরি করতে পারবে।
অধ্যাপক ইউনূস প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে আশ্বস্ত করেন যে এই উদ্যোগগুলোর বাস্তবায়ন চলতি ত্রৈমাসিকের মধ্যেই সম্পন্ন করা হবে। এই গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য তিনি সামান্য সময় প্রার্থনা করেন। তাই তিনি বিনীতভাবে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রে পাল্টা শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তটি তিন মাসের জন্য স্থগিত রাখার অনুরোধ জানান। চিঠির শেষে অধ্যাপক ইউনূস প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সদয় সম্মতি প্রত্যাশা করেন এবং তাঁর প্রতি সর্বোচ্চ শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
বাংলাদেশ রেলওয়ের ৯০ শতাংশ ইঞ্জিনেরই (লোকোমোটিভ) মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। ৩০ থেকে ৬০ বছরের পুরোনো এসব ইঞ্জিন যাত্রাপথে বিকল হয়ে দুর্ভোগে ফেলছে যাত্রীদের। শুধু পণ্যবাহী, লোকাল বা মেইল নয়; কোনো কোনো আন্তনগর ট্রেনও চলছে কার্যকাল পেরিয়ে যাওয়া ইঞ্জিনে। ফলে এসব ট্রেনও চলার পথে থমকে যাওয়ায় একই রকম ভোগান্তিতে পড়ত
৩ ঘণ্টা আগেবিচারিক আদালতের রায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ হলে আসামিকে কারাগারের কনডেম সেলে (নির্জন প্রকোষ্ঠ) পাঠানো হয়। মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিকে কনডেম সেলে রাখা ‘দুবার সাজা দেওয়ার শামিল’ উল্লেখ করে এই বিধান বাতিল করেছিলেন হাইকোর্ট। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুই দিন পরই এই রায় স্থগিত করেন আপিল
৩ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতা-বিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গতকাল রোববার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ অ্যাটর্নি জেনারেল ও
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স-সেবা নিয়ে আবারও অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে প্রায় ৭ লাখ গ্রাহকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ঝুলে আছে। ২০২০ সালের ২৯ জুলাই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টার্স
৩ ঘণ্টা আগে