অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশে গত এক দশকে নাগরিক অধিকারকর্মী, ব্যবসায়ী ও বিরোধী দলের রাজনীতিক মিলিয়ে ৮৬ জন নিখোঁজ হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এ অবস্থায় ‘জোরপূর্বক নিখোঁজ’ বা গুমের এই ঘটনাগুলো নিয়ে জাতিসংঘকে তদন্ত করার আহ্বান জানিয়েছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।
আজ সোমবার এইচআরডব্লিউ বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে বাংলাদেশের রাজনৈতিক কর্মী, ব্যবসায়ী, বিশেষত বিএনপির নেতা–কর্মী মিলিয়ে মোট ৮৬ জন গত এক দশকে গুম হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এ বিষয়ে জাতিসংঘকে একটি পূর্ণাঙ্গ তদন্ত চালানোর আহ্বান জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থাটি। একই সঙ্গে প্রয়োজন হলে কিছু ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা আরোপের মতো পদক্ষেপ নেওয়ারও আহ্বানও জানিয়েছে তারা।
প্রতিবেদনে ২০০৯ সাল থেকে ক্ষমতায় থাকা সরকারের একটি বড় অস্ত্র হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে গুমকে, যা সরকারের যেকোনো সমালোচনা ও মুক্তমতের কণ্ঠ রোধে প্রয়োগ করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) যেসব সদস্যের বিরুদ্ধে এই গুমে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে, তাঁদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার মতো পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানায় সংস্থাটি।
এ বিষয়ে এইচআরডব্লিউর দক্ষিণ এশিয়া–বিষয়ক বিশেষজ্ঞ মীণাক্ষী গাঙ্গুলি বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘আমরা চাই জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা এ বিষয়ে একটি তদন্ত করুক। কারণ এটা পরিষ্কার যে, বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে চোখ বুঁজে থাকতে চায় এবং এমন ঘটনার একটি দায়মুক্তি দিতে চায়।’
এ বিষয়ে র্যাবের সঙ্গে যোগাযোগ কর হলেও কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি বলে উল্লেখ করা হয়েছে এএফপির প্রতিবেদনে।
এইচআরডব্লিউর সর্বশেষ এ প্রতিবেদনে এক দশকে গুমের সংখ্যা ৮৬ উল্লেখ করা হলেও অন্য মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে এ সংখ্যা ৬০০–এর কম নয়। অবশ্য এর মধ্যে অনেকেই ফিরে এসেছে। কিন্তু নিখোঁজ হয়ে ফিরে আসা লোকেদের কেউ মুখ খুলতে রাজি নয়।
আরেক মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরের প্রথমার্ধেই দেশে অন্তত ১৬ জন গুমের শিকার হয়েছে।
এ বিষয়ে আইন ও সালিস কেন্দ্রের সাবেক পরিচালক নূর খান লিটন কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরাকে বলেন, ‘গুম বাংলাদেশে এক ভয়াবহ ভীতির পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।’
বাংলাদেশে গত এক দশকে নাগরিক অধিকারকর্মী, ব্যবসায়ী ও বিরোধী দলের রাজনীতিক মিলিয়ে ৮৬ জন নিখোঁজ হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এ অবস্থায় ‘জোরপূর্বক নিখোঁজ’ বা গুমের এই ঘটনাগুলো নিয়ে জাতিসংঘকে তদন্ত করার আহ্বান জানিয়েছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।
আজ সোমবার এইচআরডব্লিউ বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে বাংলাদেশের রাজনৈতিক কর্মী, ব্যবসায়ী, বিশেষত বিএনপির নেতা–কর্মী মিলিয়ে মোট ৮৬ জন গত এক দশকে গুম হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এ বিষয়ে জাতিসংঘকে একটি পূর্ণাঙ্গ তদন্ত চালানোর আহ্বান জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থাটি। একই সঙ্গে প্রয়োজন হলে কিছু ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা আরোপের মতো পদক্ষেপ নেওয়ারও আহ্বানও জানিয়েছে তারা।
প্রতিবেদনে ২০০৯ সাল থেকে ক্ষমতায় থাকা সরকারের একটি বড় অস্ত্র হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে গুমকে, যা সরকারের যেকোনো সমালোচনা ও মুক্তমতের কণ্ঠ রোধে প্রয়োগ করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) যেসব সদস্যের বিরুদ্ধে এই গুমে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে, তাঁদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার মতো পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানায় সংস্থাটি।
এ বিষয়ে এইচআরডব্লিউর দক্ষিণ এশিয়া–বিষয়ক বিশেষজ্ঞ মীণাক্ষী গাঙ্গুলি বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘আমরা চাই জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা এ বিষয়ে একটি তদন্ত করুক। কারণ এটা পরিষ্কার যে, বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে চোখ বুঁজে থাকতে চায় এবং এমন ঘটনার একটি দায়মুক্তি দিতে চায়।’
এ বিষয়ে র্যাবের সঙ্গে যোগাযোগ কর হলেও কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি বলে উল্লেখ করা হয়েছে এএফপির প্রতিবেদনে।
এইচআরডব্লিউর সর্বশেষ এ প্রতিবেদনে এক দশকে গুমের সংখ্যা ৮৬ উল্লেখ করা হলেও অন্য মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে এ সংখ্যা ৬০০–এর কম নয়। অবশ্য এর মধ্যে অনেকেই ফিরে এসেছে। কিন্তু নিখোঁজ হয়ে ফিরে আসা লোকেদের কেউ মুখ খুলতে রাজি নয়।
আরেক মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরের প্রথমার্ধেই দেশে অন্তত ১৬ জন গুমের শিকার হয়েছে।
এ বিষয়ে আইন ও সালিস কেন্দ্রের সাবেক পরিচালক নূর খান লিটন কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরাকে বলেন, ‘গুম বাংলাদেশে এক ভয়াবহ ভীতির পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।’
কৃষি খাতে রাষ্ট্রীয় ভর্তুকি বিতরণে স্বচ্ছতার জন্য কৃষকদের স্মার্ট কার্ডের আওতায় আনার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এর জন্য কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) ইতিমধ্যে পার্টনার প্রকল্পের আওতায় ‘কৃষক স্মার্ট কার্ড নীতিমালা, ২০২৫’-এর খসড়া তৈরি করেছে। গত ৩০ জানুয়ারি ছিল এ বিষয়ে অংশীজনদের মতামত জানানোর শেষ দিন।
২ ঘণ্টা আগেহাবিব হোটেল ইন্টারন্যাশনাল ও মরিয়ম কনস্ট্রাকশনের নামে তিন ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন আলম আহমেদ। সেই টাকায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে গড়ে তুলেছেন তারকা হোটেল ‘হলিডে ইন’। বছরের পর বছর হোটেল ব্যবসাও করছে, কিন্তু ব্যাংকের ঋণের টাকা পরিশোধ করেননি। তিন ব্যাংকের প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা পরিশোধ না করে পাড়ি...
২ ঘণ্টা আগেগতকাল শুক্রবার ছিল ছুটির দিন। তাই রাজধানীর বাংলাবাজারের সৃজনশীল প্রকাশনীগুলো বন্ধ থাকার কথা। কিন্তু পরদিন থেকে বইমেলার শুরু; এ কারণে প্রকাশকদের ব্যস্ততার শেষ নেই। পিকআপ ও ভ্যানে ওঠানো হচ্ছে নতুন বই। ছাপা, বাঁধাইয়ের কর্মী, শ্রমিক সবাই ব্যস্ত প্রথম দিনে নতুন বই পাঠকের সামনে তুলে ধরার কাজে। গতকাল রাতভ
৭ ঘণ্টা আগেজ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বেড়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে জ্বালানি বিভাগ। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার ১ টাকা বেড়ে ১০৫ টাকা, কেরোসিন ১০৪ টাকা থেকে ১০৫ টাকা এবং অকটেন ১২৬ টাকা ও পেট্রল ১২২ টাকায় পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে...
১৩ ঘণ্টা আগে