নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের সম্পদের তথ্য চেয়ে জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষসহ বিভিন্ন অফিসে চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের ঊর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানান।
সূত্রটি জানায়, দুদকের পাঠানো ওই চিঠিতে আসাদুজ্জামান খান, তাঁর স্ত্রী লুৎফুল তাহমিনা খান, মেয়ে সাফিয়া তাসনিম খান, ছেলে শাফি মোদাচ্ছির খান জ্যোতি ও তাঁদের ওপর নির্ভরশীলদের তথ্য চেয়ে এসব চিঠি পাঠানো হয়েছে।
দুদকের অভিযোগ থেকে জানা গেছে, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও তাঁর সহযোগীরা সিন্ডিকেট করে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসে নিয়োগ দিতেন। আসাদুজ্জামান খান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই ঘুষ হিসেবে বস্তা বস্তা টাকা নিতেন। পুলিশ, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ও ফায়ার সার্ভিস থেকে এই টাকা আদায় করা হতো। এ জন্য তৎকালীন অতিরিক্ত সচিব ড. হারুন অর রশীদ বিশ্বাসের নেতৃত্বে সিন্ডিকেট গড়ে তোলা হয়।
দুদক সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সালের ৩০ জুন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পান ডিআইজি মোল্ল্যা নজরুল ইসলাম। ৫ কোটি টাকার বিনিময়ে মোল্ল্যা নজরুলকে গাজীপুরের কমিশনার হিসেবে পদায়ন করা হয়। এর মাসখানেক আগে হারুন অর রশীদ বিশ্বাসের কাছে পাঁচ কোটি টাকার একটি চেক দেন মোল্ল্যা নজরুল। পরবর্তী সময়ে গাজীপুরের কমিশনার হিসেবে নিয়োগের পর হোটেল ওয়েস্টিনে হারুন অর রশীদের কাছে নগদ দুই কোটি টাকা দেন তিনি। এ সময় আগের চেকটি ফেরত নিয়ে মোল্ল্যা নজরুল তিন কোটি টাকার একটি চেক দেন।
দুদক সূত্রটি আরও জানায়, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সে কোনো সার্কুলার হলেই মন্ত্রীর দপ্তর থেকে একটি তালিকা পাঠানো হতো। সেই মোতাবেক নিয়োগ দিতে ফায়ার সার্ভিসকে বাধ্য করতেন সাবেক এই মন্ত্রী। বিনিময় নিতেন প্রার্থীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ। আসাদুজ্জামান খানের নেতৃত্বে এই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে নিয়োগ, পদায়ন ও বদলি-বাণিজ্যের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
গত ১৫ আগস্ট সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, তাঁর পিএস স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুন অর রশীদ বিশ্বাসসহ ছয়জনের দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
১৩ সেপ্টেম্বর সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের ছেলে শাফি মোদ্দাসের খান জ্যোতিকে গুলশান থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন রাজধানীর আশুলিয়া এলাকায় কারখানার মেকানিক্যাল হেলপার আশরাফুল ইসলাম হত্যা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের সম্পদের তথ্য চেয়ে জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষসহ বিভিন্ন অফিসে চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের ঊর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানান।
সূত্রটি জানায়, দুদকের পাঠানো ওই চিঠিতে আসাদুজ্জামান খান, তাঁর স্ত্রী লুৎফুল তাহমিনা খান, মেয়ে সাফিয়া তাসনিম খান, ছেলে শাফি মোদাচ্ছির খান জ্যোতি ও তাঁদের ওপর নির্ভরশীলদের তথ্য চেয়ে এসব চিঠি পাঠানো হয়েছে।
দুদকের অভিযোগ থেকে জানা গেছে, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও তাঁর সহযোগীরা সিন্ডিকেট করে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসে নিয়োগ দিতেন। আসাদুজ্জামান খান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই ঘুষ হিসেবে বস্তা বস্তা টাকা নিতেন। পুলিশ, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ও ফায়ার সার্ভিস থেকে এই টাকা আদায় করা হতো। এ জন্য তৎকালীন অতিরিক্ত সচিব ড. হারুন অর রশীদ বিশ্বাসের নেতৃত্বে সিন্ডিকেট গড়ে তোলা হয়।
দুদক সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সালের ৩০ জুন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পান ডিআইজি মোল্ল্যা নজরুল ইসলাম। ৫ কোটি টাকার বিনিময়ে মোল্ল্যা নজরুলকে গাজীপুরের কমিশনার হিসেবে পদায়ন করা হয়। এর মাসখানেক আগে হারুন অর রশীদ বিশ্বাসের কাছে পাঁচ কোটি টাকার একটি চেক দেন মোল্ল্যা নজরুল। পরবর্তী সময়ে গাজীপুরের কমিশনার হিসেবে নিয়োগের পর হোটেল ওয়েস্টিনে হারুন অর রশীদের কাছে নগদ দুই কোটি টাকা দেন তিনি। এ সময় আগের চেকটি ফেরত নিয়ে মোল্ল্যা নজরুল তিন কোটি টাকার একটি চেক দেন।
দুদক সূত্রটি আরও জানায়, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সে কোনো সার্কুলার হলেই মন্ত্রীর দপ্তর থেকে একটি তালিকা পাঠানো হতো। সেই মোতাবেক নিয়োগ দিতে ফায়ার সার্ভিসকে বাধ্য করতেন সাবেক এই মন্ত্রী। বিনিময় নিতেন প্রার্থীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ। আসাদুজ্জামান খানের নেতৃত্বে এই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে নিয়োগ, পদায়ন ও বদলি-বাণিজ্যের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
গত ১৫ আগস্ট সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, তাঁর পিএস স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুন অর রশীদ বিশ্বাসসহ ছয়জনের দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
১৩ সেপ্টেম্বর সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের ছেলে শাফি মোদ্দাসের খান জ্যোতিকে গুলশান থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন রাজধানীর আশুলিয়া এলাকায় কারখানার মেকানিক্যাল হেলপার আশরাফুল ইসলাম হত্যা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গতকাল শুক্রবার ছিল ছুটির দিন। তাই রাজধানীর বাংলাবাজারের সৃজনশীল প্রকাশনীগুলো বন্ধ থাকার কথা। কিন্তু পরদিন থেকে বইমেলার শুরু; এ কারণে প্রকাশকদের ব্যস্ততার শেষ নেই। পিকআপ ও ভ্যানে ওঠানো হচ্ছে নতুন বই। ছাপা, বাঁধাইয়ের কর্মী, শ্রমিক সবাই ব্যস্ত প্রথম দিনে নতুন বই পাঠকের সামনে তুলে ধরার কাজে। গতকাল রাতভ
২ ঘণ্টা আগেজ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বেড়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে জ্বালানি বিভাগ। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার ১ টাকা বেড়ে ১০৫ টাকা, কেরোসিন ১০৪ টাকা থেকে ১০৫ টাকা এবং অকটেন ১২৬ টাকা ও পেট্রল ১২২ টাকায় পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে...
৭ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে নিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। প্রতিবেদনের বাস্তবতার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই; এটি শুধুই একটি বলিউডি রোমান্টিক কমেডি। আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ফ্যাক্টস ফেসবুকে তাদের ভেরিফায়েড..
৭ ঘণ্টা আগেমজুরি বৈষম্য দূরীকরণ, চাকরির সুরক্ষা নিশ্চিত ও নিজেদের অধিকার আদায় করতে শুধু সংস্কার কমিশনের সুপারিশ যথেষ্ট নয়, বরং আন্দোলন–সংগ্রামও চালিয়ে যেতে হবে—এমনটাই বলেছেন খোদ সরকারের শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহম্মদ।
৯ ঘণ্টা আগে