তৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা
দেশে সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ চালকদের একটানা বাস বা ট্রাক চালানো। এ জন্য দূরপাল্লার যাত্রায় চালকদের বিশ্রামের সুবিধা দিতে চার মহাসড়কে ২২৭ কোটি টাকায় নির্মাণ করা হয়েছে চারটি বিশ্রামাগার। কিন্তু পরিচালনার পদ্ধতি ঠিক না হওয়ায় নির্মাণের ৯ মাস পরও সেগুলো চালু হয়নি। ফলে বিশ্রামাগারগুলোই তালাবদ্ধ অবস্থায় রয়েছে বিশ্রামে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, চালকদের একটানা গাড়ি চালানোর ধকল কমাতে তাঁদের জন্য সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (সওজ) ২০১৯ সালে চারটি মহাসড়কে আধুনিক বিশ্রামাগার নির্মাণের কাজ হাতে নেয়। কুমিল্লার নিমসার, সিরাজগঞ্জের পাঁচলিয়া, মাগুরার লক্ষ্মীকান্দর ও হবিগঞ্জের জগদীশপুরে ২২৭ কোটি টাকা ব্যয়ে চালকদের জন্য চারটি বিশ্রামাগার নির্মাণ করা হয়। এগুলোর নির্মাণকাজ ২০২১ সালে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও নকশা পরিবর্তন, অতিরিক্ত তলা সংযোজন এবং দফায় দফায় সময় বাড়ানোর কারণে নির্মাণ শেষ হয় ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে। এসব বিশ্রামাগারে রয়েছে শয়নকক্ষ, গোসলখানা, পার্কিং, ক্যানটিন, চিকিৎসাকক্ষ ও বিনোদনকেন্দ্রসহ আধুনিক সব সুবিধা। কিন্তু অবকাঠামো প্রস্তুত হলেও তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে রয়েছে সেগুলো। চালকেরা ব্যবহার করতে পারছেন না।
সংশ্লিষ্ট চারটি সড়ক বিভাগে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সিরাজগঞ্জের বিশ্রামাগার ইজারার দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে, শেষ হতে আরও দুই মাস লাগবে। কুমিল্লারটির দরপত্র আহ্বান করা হয়নি, মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায়। মাগুরারটির প্রকল্প হস্তান্তর ও নির্দেশনা না আসায় কাজ শুরু হয়নি। মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত এলে হবিগঞ্জেরটির দরপত্র দিয়ে কার্যক্রম শুরু হবে।
পণ্যবাহী গাড়িচালকদের জন্য পার্কিং সুবিধাসংবলিত বিশ্রামাগার পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের বিষয়ে সওজের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, এসব বিশ্রামাগার ইজারা, অপারেশন অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বা বিভাগীয় ব্যবস্থায় তিন বছরের জন্য চালানো যেতে পারে। কিন্তু কোন পদ্ধতিতে পরিচালিত হবে, তা চূড়ান্ত করতে না পারায় প্রকল্প ঝুলে আছে। মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের সভায় কার্যকর সিদ্ধান্ত আসেনি।
জানতে চাইলে গত বৃহস্পতিবার সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মঈনুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশ্রামাগারগুলো ইজারা দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। এখানে অনেক পক্ষ জড়িত, তাই ধাপে ধাপে আলোচনা হচ্ছে। পরিবহন মালিক-শ্রমিকেরা বিশ্রামাগার দেখতে চাইছেন; একটি দেখানো হয়েছে, বাকিগুলোও দেখানো হবে। যাঁরা এই বিশ্রামাগার ব্যবহার করবেন, তাঁদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ না করলে সুফল আসবে না। আমরা বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছি, যেন দ্রুত এগুলো চালু করা যায়।’
যোগাযোগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিশ্রামাগার চালু না হওয়ায় সরকারের মূল উদ্দেশ্য ব্যর্থ হয়েছে। বিশ্রামাগার তালাবদ্ধ করে রাখা একদিকে অর্থের অপচয়, অন্যদিকে চালকদের জীবন ও সড়ক নিরাপত্তার প্রতি অবহেলার নামান্তর।
সড়ক পরিবহন আইনের বিধিমালার ৩২(৫) ধারা অনুযায়ী, একজন চালককে দিয়ে একটানা ৫ ঘণ্টার বেশি গাড়ি চালানো যাবে না। এরপর কমপক্ষে আধা ঘণ্টা বিশ্রাম দিয়ে আবার ৩ ঘণ্টা গাড়ি চালানো যাবে। তবে দিনে ৮ ঘণ্টা এবং সপ্তাহে ৪৮ ঘণ্টার বেশি একজন চালককে দিয়ে গাড়ি চালানো যাবে না। কার্যকর কোনো বিশ্রামাগার না থাকায় দূরপাল্লার চালকেরা এই ধারার সুবিধা পাচ্ছেন না।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অ্যাক্সিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের গবেষণা বলছে, চালকদের দীর্ঘ সময় গাড়ি চালানো দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ায়। শারীরিক ও মানসিক ক্লান্তি মনোযোগ কমিয়ে দেয়, প্রতিক্রিয়া ধীর করে। ফলে হঠাৎ প্রতিবন্ধকতা, মোড় বা গাড়ির নিয়ন্ত্রণ হারানোর আশঙ্কা বেড়ে যায়। বিশেষ করে রাতে দূরপাল্লার যাত্রায় এই ঝুঁকি বেশি হয়।
ঢাকা-পঞ্চগড় পথে পণ্যবাহী ট্রাক চালান মো. আলিফ হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, ঘণ্টার পর ঘণ্টা ট্রাক চালাতে হয়। মাঝপথে থেমে বিশ্রাম নেওয়ার মতো জায়গা নেই। অনেক সময় বাধ্য হয়ে ট্রাকের ভেতরেই ঘুমিয়ে পড়তে হয়। এতে শরীর ভালো থাকে না, আবার দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ে। রাস্তার পাশে নিরাপদ বিশ্রামাগার থাকলে একটু আরামে ঘুমাতে পারতেন, গোসল-খাওয়ার সুবিধা পেতেন, ক্লান্তি কমত। এতে কাজ অনেক সহজ হতো।
যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক মো. হাদিউজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২২৭ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত চার বিশ্রামাগার তালাবদ্ধ। অবকাঠামো যদি ব্যবহার না হয়, তবে তা উন্নয়ন নয়, অপচয়। সড়ক নিরাপত্তার নামে কোটি কোটি টাকা খরচ করে যে প্রকল্প চালক ও যাত্রীদের কোনো সুরক্ষা দিতে পারছে না, তা আসলে পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন ব্যর্থতার আরেকটি স্পষ্ট উদাহরণ। তিনি বলেন, ‘দূরপাল্লার যাত্রায় দুর্ঘটনার অনেক কারণ থাকে। আমার ধারণা, এর মধ্যে প্রায় ৫০ শতাংশ দুর্ঘটনা ঘটে চালকদের নিদ্রাহীন গাড়ি চালানো এবং বিশ্রাম না নেওয়ায়। নিদ্রাহীন অবস্থায় দীর্ঘক্ষণ গাড়ি চালাতে গিয়ে অনেক চালক মাদকও সেবন করেন। সব মিলিয়ে দুর্ঘটনার ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়।’
দেশে সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ চালকদের একটানা বাস বা ট্রাক চালানো। এ জন্য দূরপাল্লার যাত্রায় চালকদের বিশ্রামের সুবিধা দিতে চার মহাসড়কে ২২৭ কোটি টাকায় নির্মাণ করা হয়েছে চারটি বিশ্রামাগার। কিন্তু পরিচালনার পদ্ধতি ঠিক না হওয়ায় নির্মাণের ৯ মাস পরও সেগুলো চালু হয়নি। ফলে বিশ্রামাগারগুলোই তালাবদ্ধ অবস্থায় রয়েছে বিশ্রামে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, চালকদের একটানা গাড়ি চালানোর ধকল কমাতে তাঁদের জন্য সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (সওজ) ২০১৯ সালে চারটি মহাসড়কে আধুনিক বিশ্রামাগার নির্মাণের কাজ হাতে নেয়। কুমিল্লার নিমসার, সিরাজগঞ্জের পাঁচলিয়া, মাগুরার লক্ষ্মীকান্দর ও হবিগঞ্জের জগদীশপুরে ২২৭ কোটি টাকা ব্যয়ে চালকদের জন্য চারটি বিশ্রামাগার নির্মাণ করা হয়। এগুলোর নির্মাণকাজ ২০২১ সালে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও নকশা পরিবর্তন, অতিরিক্ত তলা সংযোজন এবং দফায় দফায় সময় বাড়ানোর কারণে নির্মাণ শেষ হয় ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে। এসব বিশ্রামাগারে রয়েছে শয়নকক্ষ, গোসলখানা, পার্কিং, ক্যানটিন, চিকিৎসাকক্ষ ও বিনোদনকেন্দ্রসহ আধুনিক সব সুবিধা। কিন্তু অবকাঠামো প্রস্তুত হলেও তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে রয়েছে সেগুলো। চালকেরা ব্যবহার করতে পারছেন না।
সংশ্লিষ্ট চারটি সড়ক বিভাগে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সিরাজগঞ্জের বিশ্রামাগার ইজারার দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে, শেষ হতে আরও দুই মাস লাগবে। কুমিল্লারটির দরপত্র আহ্বান করা হয়নি, মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায়। মাগুরারটির প্রকল্প হস্তান্তর ও নির্দেশনা না আসায় কাজ শুরু হয়নি। মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত এলে হবিগঞ্জেরটির দরপত্র দিয়ে কার্যক্রম শুরু হবে।
পণ্যবাহী গাড়িচালকদের জন্য পার্কিং সুবিধাসংবলিত বিশ্রামাগার পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের বিষয়ে সওজের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, এসব বিশ্রামাগার ইজারা, অপারেশন অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বা বিভাগীয় ব্যবস্থায় তিন বছরের জন্য চালানো যেতে পারে। কিন্তু কোন পদ্ধতিতে পরিচালিত হবে, তা চূড়ান্ত করতে না পারায় প্রকল্প ঝুলে আছে। মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের সভায় কার্যকর সিদ্ধান্ত আসেনি।
জানতে চাইলে গত বৃহস্পতিবার সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মঈনুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশ্রামাগারগুলো ইজারা দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। এখানে অনেক পক্ষ জড়িত, তাই ধাপে ধাপে আলোচনা হচ্ছে। পরিবহন মালিক-শ্রমিকেরা বিশ্রামাগার দেখতে চাইছেন; একটি দেখানো হয়েছে, বাকিগুলোও দেখানো হবে। যাঁরা এই বিশ্রামাগার ব্যবহার করবেন, তাঁদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ না করলে সুফল আসবে না। আমরা বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছি, যেন দ্রুত এগুলো চালু করা যায়।’
যোগাযোগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিশ্রামাগার চালু না হওয়ায় সরকারের মূল উদ্দেশ্য ব্যর্থ হয়েছে। বিশ্রামাগার তালাবদ্ধ করে রাখা একদিকে অর্থের অপচয়, অন্যদিকে চালকদের জীবন ও সড়ক নিরাপত্তার প্রতি অবহেলার নামান্তর।
সড়ক পরিবহন আইনের বিধিমালার ৩২(৫) ধারা অনুযায়ী, একজন চালককে দিয়ে একটানা ৫ ঘণ্টার বেশি গাড়ি চালানো যাবে না। এরপর কমপক্ষে আধা ঘণ্টা বিশ্রাম দিয়ে আবার ৩ ঘণ্টা গাড়ি চালানো যাবে। তবে দিনে ৮ ঘণ্টা এবং সপ্তাহে ৪৮ ঘণ্টার বেশি একজন চালককে দিয়ে গাড়ি চালানো যাবে না। কার্যকর কোনো বিশ্রামাগার না থাকায় দূরপাল্লার চালকেরা এই ধারার সুবিধা পাচ্ছেন না।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অ্যাক্সিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের গবেষণা বলছে, চালকদের দীর্ঘ সময় গাড়ি চালানো দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ায়। শারীরিক ও মানসিক ক্লান্তি মনোযোগ কমিয়ে দেয়, প্রতিক্রিয়া ধীর করে। ফলে হঠাৎ প্রতিবন্ধকতা, মোড় বা গাড়ির নিয়ন্ত্রণ হারানোর আশঙ্কা বেড়ে যায়। বিশেষ করে রাতে দূরপাল্লার যাত্রায় এই ঝুঁকি বেশি হয়।
ঢাকা-পঞ্চগড় পথে পণ্যবাহী ট্রাক চালান মো. আলিফ হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, ঘণ্টার পর ঘণ্টা ট্রাক চালাতে হয়। মাঝপথে থেমে বিশ্রাম নেওয়ার মতো জায়গা নেই। অনেক সময় বাধ্য হয়ে ট্রাকের ভেতরেই ঘুমিয়ে পড়তে হয়। এতে শরীর ভালো থাকে না, আবার দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ে। রাস্তার পাশে নিরাপদ বিশ্রামাগার থাকলে একটু আরামে ঘুমাতে পারতেন, গোসল-খাওয়ার সুবিধা পেতেন, ক্লান্তি কমত। এতে কাজ অনেক সহজ হতো।
যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক মো. হাদিউজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২২৭ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত চার বিশ্রামাগার তালাবদ্ধ। অবকাঠামো যদি ব্যবহার না হয়, তবে তা উন্নয়ন নয়, অপচয়। সড়ক নিরাপত্তার নামে কোটি কোটি টাকা খরচ করে যে প্রকল্প চালক ও যাত্রীদের কোনো সুরক্ষা দিতে পারছে না, তা আসলে পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন ব্যর্থতার আরেকটি স্পষ্ট উদাহরণ। তিনি বলেন, ‘দূরপাল্লার যাত্রায় দুর্ঘটনার অনেক কারণ থাকে। আমার ধারণা, এর মধ্যে প্রায় ৫০ শতাংশ দুর্ঘটনা ঘটে চালকদের নিদ্রাহীন গাড়ি চালানো এবং বিশ্রাম না নেওয়ায়। নিদ্রাহীন অবস্থায় দীর্ঘক্ষণ গাড়ি চালাতে গিয়ে অনেক চালক মাদকও সেবন করেন। সব মিলিয়ে দুর্ঘটনার ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়।’
বিশেষ আদেশে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন করে গণভোটের মাধ্যমে জনগণের সম্মতি নেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গণভোটের বিষয়ের মধ্যে পুরো জুলাই সনদ না দিয়ে সংবিধান-সম্পর্কিত বিষয় থাকতে পারে। এ ছাড়া জাতীয় সংসদকে দ্বৈত ভূমিকা দেওয়ার প্রস্তাব করা হবে।
৮ ঘণ্টা আগেঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে গতকাল শনিবার ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। আগুনে কার্গো ভিলেজের আমদানি কমপ্লেক্সের পুরোটাই পুড়ে গেছে। এই ঘটনায় বেলা সাড়ে ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত দেশের প্রধান এই বিমানবন্দরে আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের সব উড়োজাহাজ ওঠানামা বন্ধ থাকে।
১০ ঘণ্টা আগেমাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসি) নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি ও অসদাচরণের অভিযোগে ১৮ পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার ও বিভিন্ন মেয়াদে দণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার অনুষ্ঠিত লিখিত পরীক্ষায় এ ঘটনা ঘটে।
১১ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘গত এক সপ্তাহের মধ্যে দেশের দুই স্থানে—রাজধানীর মিরপুরে এবং চট্টগ্রামের ইপিজেড এলাকায়—ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর আজ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা আকস্মিক দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা, এ ব্যাপারে আমরা সকলে উদ্বিগ্ন।’
১২ ঘণ্টা আগে