নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার রায় পরিবর্তনের অভিযোগে সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দিলরুবা আফরোজ তিথি মামলা খারিজ করে দেন।
সকালে অ্যাডভোকেট ইমরুল হাসান মামলাটি দায়ের করেন। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন। পরে গ্রহণযোগ্য উপাদান না থাকায় আদালত মামলাটি খারিজ করে দেন। অ্যাডভোকেট ইমরুল হাসান মামলা খারিজের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মামলার অভিযোগে বাদী উল্লেখ করেন, মামলার অভিযুক্ত খায়রুল হক বাংলাদেশের ১৯তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে ২০১০ সালের ১ অক্টোবর নিয়োগপ্রাপ্ত হন। তিনি ২০১১ সালের ১৭ মে পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।
বাদী জানান, ১৯৯৬ সালে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংবিধানে যোগ করা হয়েছিল। এর পর থেকে নির্বাচিত সরকারের মেয়াদ শেষে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হয়ে পরবর্তী সরকার গঠিত হয়। ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে এই সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে অ্যাডভোকেট এম সলিম উল্লাহসহ কয়েকজন রিট আবেদন করেন। ২০০৪ সালে হাইকোর্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থাকে বৈধ বলে রায় দেন। ওই রায়ের বিরুদ্ধে রিট আবেদনকারী পক্ষই আপিল বিভাগে আপিল করেন। তবে এম সলিম উল্লাহ অসুস্থতার কারণে মারা যাওয়ায় আব্দুল মান্নান খান নামের আরেকজন আইনজীবী রিট আবেদনটিকে এগিয়ে নিয়ে যান। দীর্ঘ সময় পরে ২০১০ সালের ১ মার্চ আপিল বিভাগে এর শুনানি শুরু হয়। আপিল আবেদনকারী এবং রাষ্ট্রপক্ষ ছাড়াও শুনানিতে অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে শীর্ষস্থানীয় আটজন আইনজীবী বক্তব্য দিয়েছেন। অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে সিনিয়র আইনজীবী টি এইচ খান, ড. কামাল হোসেন, আমীর-উল ইসলাম, মাহমুদুল ইসলাম ও রোকনউদ্দিন মাহমুদ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বহাল রাখার পক্ষে মত দেন।
মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়, অ্যামিকাস কিউরিদের বক্তব্য আমলে না নিয়ে বিচারপতি খায়রুল হক তড়িঘড়ি করে আপিল বিভাগের সাত বিচারপতির মতামতের ভিত্তিতে রায়ের জন্য দিন নির্ধারণ করেন। পরে ছয় বিচারপতির মধ্যে তিন বিচারপতি অ্যামিকাস কিউরিদের সঙ্গে একমত হন এবং ত্রয়োদশ সংশোধনী কোনো সংকট তৈরি করেনি বলে মত দেন। কিন্তু অপর তিন বিচারপতি ভিন্ন মত তুলে ধরলে মামলার ফলাফল টাই হয়। তাই প্রধান বিচারপতি হিসেবে এ বি এম খায়রুল হকের হাতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা ছিল এবং তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করেন। কিন্তু রায়ের ব্যাপারে জনমনে অসন্তুষ্টি দেখা দেওয়ায় তিনি আর স্বাক্ষর প্রদান করেননি এবং নথি নিজ জিম্মায় বাসায় নিয়ে রাখেন—যা বেআইনি।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, এ বি এম খাইরুল হক নিজের পছন্দের রাজনৈতিক দলকে সুবিধা দেওয়ার জন্য এবং ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার জন্য প্রতারণা ও জাল–জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায় দিয়েছেন।

প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার রায় পরিবর্তনের অভিযোগে সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দিলরুবা আফরোজ তিথি মামলা খারিজ করে দেন।
সকালে অ্যাডভোকেট ইমরুল হাসান মামলাটি দায়ের করেন। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন। পরে গ্রহণযোগ্য উপাদান না থাকায় আদালত মামলাটি খারিজ করে দেন। অ্যাডভোকেট ইমরুল হাসান মামলা খারিজের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মামলার অভিযোগে বাদী উল্লেখ করেন, মামলার অভিযুক্ত খায়রুল হক বাংলাদেশের ১৯তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে ২০১০ সালের ১ অক্টোবর নিয়োগপ্রাপ্ত হন। তিনি ২০১১ সালের ১৭ মে পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।
বাদী জানান, ১৯৯৬ সালে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংবিধানে যোগ করা হয়েছিল। এর পর থেকে নির্বাচিত সরকারের মেয়াদ শেষে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হয়ে পরবর্তী সরকার গঠিত হয়। ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে এই সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে অ্যাডভোকেট এম সলিম উল্লাহসহ কয়েকজন রিট আবেদন করেন। ২০০৪ সালে হাইকোর্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থাকে বৈধ বলে রায় দেন। ওই রায়ের বিরুদ্ধে রিট আবেদনকারী পক্ষই আপিল বিভাগে আপিল করেন। তবে এম সলিম উল্লাহ অসুস্থতার কারণে মারা যাওয়ায় আব্দুল মান্নান খান নামের আরেকজন আইনজীবী রিট আবেদনটিকে এগিয়ে নিয়ে যান। দীর্ঘ সময় পরে ২০১০ সালের ১ মার্চ আপিল বিভাগে এর শুনানি শুরু হয়। আপিল আবেদনকারী এবং রাষ্ট্রপক্ষ ছাড়াও শুনানিতে অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে শীর্ষস্থানীয় আটজন আইনজীবী বক্তব্য দিয়েছেন। অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে সিনিয়র আইনজীবী টি এইচ খান, ড. কামাল হোসেন, আমীর-উল ইসলাম, মাহমুদুল ইসলাম ও রোকনউদ্দিন মাহমুদ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বহাল রাখার পক্ষে মত দেন।
মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়, অ্যামিকাস কিউরিদের বক্তব্য আমলে না নিয়ে বিচারপতি খায়রুল হক তড়িঘড়ি করে আপিল বিভাগের সাত বিচারপতির মতামতের ভিত্তিতে রায়ের জন্য দিন নির্ধারণ করেন। পরে ছয় বিচারপতির মধ্যে তিন বিচারপতি অ্যামিকাস কিউরিদের সঙ্গে একমত হন এবং ত্রয়োদশ সংশোধনী কোনো সংকট তৈরি করেনি বলে মত দেন। কিন্তু অপর তিন বিচারপতি ভিন্ন মত তুলে ধরলে মামলার ফলাফল টাই হয়। তাই প্রধান বিচারপতি হিসেবে এ বি এম খায়রুল হকের হাতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা ছিল এবং তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করেন। কিন্তু রায়ের ব্যাপারে জনমনে অসন্তুষ্টি দেখা দেওয়ায় তিনি আর স্বাক্ষর প্রদান করেননি এবং নথি নিজ জিম্মায় বাসায় নিয়ে রাখেন—যা বেআইনি।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, এ বি এম খাইরুল হক নিজের পছন্দের রাজনৈতিক দলকে সুবিধা দেওয়ার জন্য এবং ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার জন্য প্রতারণা ও জাল–জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায় দিয়েছেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার রায় পরিবর্তনের অভিযোগে সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দিলরুবা আফরোজ তিথি মামলা খারিজ করে দেন।
সকালে অ্যাডভোকেট ইমরুল হাসান মামলাটি দায়ের করেন। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন। পরে গ্রহণযোগ্য উপাদান না থাকায় আদালত মামলাটি খারিজ করে দেন। অ্যাডভোকেট ইমরুল হাসান মামলা খারিজের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মামলার অভিযোগে বাদী উল্লেখ করেন, মামলার অভিযুক্ত খায়রুল হক বাংলাদেশের ১৯তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে ২০১০ সালের ১ অক্টোবর নিয়োগপ্রাপ্ত হন। তিনি ২০১১ সালের ১৭ মে পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।
বাদী জানান, ১৯৯৬ সালে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংবিধানে যোগ করা হয়েছিল। এর পর থেকে নির্বাচিত সরকারের মেয়াদ শেষে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হয়ে পরবর্তী সরকার গঠিত হয়। ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে এই সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে অ্যাডভোকেট এম সলিম উল্লাহসহ কয়েকজন রিট আবেদন করেন। ২০০৪ সালে হাইকোর্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থাকে বৈধ বলে রায় দেন। ওই রায়ের বিরুদ্ধে রিট আবেদনকারী পক্ষই আপিল বিভাগে আপিল করেন। তবে এম সলিম উল্লাহ অসুস্থতার কারণে মারা যাওয়ায় আব্দুল মান্নান খান নামের আরেকজন আইনজীবী রিট আবেদনটিকে এগিয়ে নিয়ে যান। দীর্ঘ সময় পরে ২০১০ সালের ১ মার্চ আপিল বিভাগে এর শুনানি শুরু হয়। আপিল আবেদনকারী এবং রাষ্ট্রপক্ষ ছাড়াও শুনানিতে অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে শীর্ষস্থানীয় আটজন আইনজীবী বক্তব্য দিয়েছেন। অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে সিনিয়র আইনজীবী টি এইচ খান, ড. কামাল হোসেন, আমীর-উল ইসলাম, মাহমুদুল ইসলাম ও রোকনউদ্দিন মাহমুদ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বহাল রাখার পক্ষে মত দেন।
মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়, অ্যামিকাস কিউরিদের বক্তব্য আমলে না নিয়ে বিচারপতি খায়রুল হক তড়িঘড়ি করে আপিল বিভাগের সাত বিচারপতির মতামতের ভিত্তিতে রায়ের জন্য দিন নির্ধারণ করেন। পরে ছয় বিচারপতির মধ্যে তিন বিচারপতি অ্যামিকাস কিউরিদের সঙ্গে একমত হন এবং ত্রয়োদশ সংশোধনী কোনো সংকট তৈরি করেনি বলে মত দেন। কিন্তু অপর তিন বিচারপতি ভিন্ন মত তুলে ধরলে মামলার ফলাফল টাই হয়। তাই প্রধান বিচারপতি হিসেবে এ বি এম খায়রুল হকের হাতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা ছিল এবং তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করেন। কিন্তু রায়ের ব্যাপারে জনমনে অসন্তুষ্টি দেখা দেওয়ায় তিনি আর স্বাক্ষর প্রদান করেননি এবং নথি নিজ জিম্মায় বাসায় নিয়ে রাখেন—যা বেআইনি।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, এ বি এম খাইরুল হক নিজের পছন্দের রাজনৈতিক দলকে সুবিধা দেওয়ার জন্য এবং ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার জন্য প্রতারণা ও জাল–জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায় দিয়েছেন।

প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার রায় পরিবর্তনের অভিযোগে সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দিলরুবা আফরোজ তিথি মামলা খারিজ করে দেন।
সকালে অ্যাডভোকেট ইমরুল হাসান মামলাটি দায়ের করেন। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন। পরে গ্রহণযোগ্য উপাদান না থাকায় আদালত মামলাটি খারিজ করে দেন। অ্যাডভোকেট ইমরুল হাসান মামলা খারিজের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মামলার অভিযোগে বাদী উল্লেখ করেন, মামলার অভিযুক্ত খায়রুল হক বাংলাদেশের ১৯তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে ২০১০ সালের ১ অক্টোবর নিয়োগপ্রাপ্ত হন। তিনি ২০১১ সালের ১৭ মে পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।
বাদী জানান, ১৯৯৬ সালে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংবিধানে যোগ করা হয়েছিল। এর পর থেকে নির্বাচিত সরকারের মেয়াদ শেষে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হয়ে পরবর্তী সরকার গঠিত হয়। ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে এই সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে অ্যাডভোকেট এম সলিম উল্লাহসহ কয়েকজন রিট আবেদন করেন। ২০০৪ সালে হাইকোর্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থাকে বৈধ বলে রায় দেন। ওই রায়ের বিরুদ্ধে রিট আবেদনকারী পক্ষই আপিল বিভাগে আপিল করেন। তবে এম সলিম উল্লাহ অসুস্থতার কারণে মারা যাওয়ায় আব্দুল মান্নান খান নামের আরেকজন আইনজীবী রিট আবেদনটিকে এগিয়ে নিয়ে যান। দীর্ঘ সময় পরে ২০১০ সালের ১ মার্চ আপিল বিভাগে এর শুনানি শুরু হয়। আপিল আবেদনকারী এবং রাষ্ট্রপক্ষ ছাড়াও শুনানিতে অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে শীর্ষস্থানীয় আটজন আইনজীবী বক্তব্য দিয়েছেন। অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে সিনিয়র আইনজীবী টি এইচ খান, ড. কামাল হোসেন, আমীর-উল ইসলাম, মাহমুদুল ইসলাম ও রোকনউদ্দিন মাহমুদ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বহাল রাখার পক্ষে মত দেন।
মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়, অ্যামিকাস কিউরিদের বক্তব্য আমলে না নিয়ে বিচারপতি খায়রুল হক তড়িঘড়ি করে আপিল বিভাগের সাত বিচারপতির মতামতের ভিত্তিতে রায়ের জন্য দিন নির্ধারণ করেন। পরে ছয় বিচারপতির মধ্যে তিন বিচারপতি অ্যামিকাস কিউরিদের সঙ্গে একমত হন এবং ত্রয়োদশ সংশোধনী কোনো সংকট তৈরি করেনি বলে মত দেন। কিন্তু অপর তিন বিচারপতি ভিন্ন মত তুলে ধরলে মামলার ফলাফল টাই হয়। তাই প্রধান বিচারপতি হিসেবে এ বি এম খায়রুল হকের হাতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা ছিল এবং তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করেন। কিন্তু রায়ের ব্যাপারে জনমনে অসন্তুষ্টি দেখা দেওয়ায় তিনি আর স্বাক্ষর প্রদান করেননি এবং নথি নিজ জিম্মায় বাসায় নিয়ে রাখেন—যা বেআইনি।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, এ বি এম খাইরুল হক নিজের পছন্দের রাজনৈতিক দলকে সুবিধা দেওয়ার জন্য এবং ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার জন্য প্রতারণা ও জাল–জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায় দিয়েছেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের শপথের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের কাছে পাঠানো রেফারেন্স ও মতামত প্রক্রিয়ার বৈধতা নিয়ে রিট খারিজের বিরুদ্ধে করা লিভ টু আপিলও খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। ফলে অন্তর্বর্তী সরকারের শপথের বৈধতা নিয়ে আর কোনো প্রশ্ন রইল না।
১ ঘণ্টা আগে
এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় আগামীকাল শুক্রবার বাদ জুমা দেশের সব মসজিদে দোয়ার আহ্বান জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
২ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে (গত বছরের জুলাই-আগস্ট) সারা দেশে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়সহ চারজনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। প্রসিকিউশন এই প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে কয়েক দিনের মধ্যে...
১০ ঘণ্টা আগে
গুম ও নির্যাতনের অভিযোগে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কর্মকর্তাদের ভার্চুয়ালি শুনানির আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। আজ বুধবার (৩ ডিসেম্বর) বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই আবেদন নামঞ্জুর করা হয়।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকারের শপথের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের কাছে পাঠানো রেফারেন্স ও মতামত প্রক্রিয়ার বৈধতা নিয়ে রিট খারিজের বিরুদ্ধে করা লিভ টু আপিলও খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। ফলে অন্তর্বর্তী সরকারের শপথের বৈধতা নিয়ে আর কোনো প্রশ্ন রইল না।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ সর্বসম্মতিক্রমে পর্যবেক্ষণসহ লিভ টু আপিল খারিজ করে দেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের শপথের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের কাছে পাঠানো রেফারেন্স ও মতামত প্রক্রিয়ার বৈধতা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোহাম্মদ মহসিন রশিদ রিটটি করেছিলেন। শুনানি শেষে হাইকোর্ট রিটটি সরাসরি খারিজ করে দেন। এই আদেশের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেন মহসিন রশিদ।
লিভ টু আপিলের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোহাম্মদ মহসিন রশিদ নিজেই শুনানি করেন। ইন্টারভেনার (পক্ষ) হিসেবে যুক্ত হন লেখক ফিরোজ আহমেদ। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া। জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. রুহুল কুদ্দুস ও জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির ইন্টারভেনার হিসেবে শুনানিতে অংশ নেন।
এ ছাড়া নওগাঁর বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোফাজ্জল হোসেন ইন্টারভেনার হলে তাঁর পক্ষে শুনানি করেন এ এস এম শাহরিয়ার কবির। রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান ও অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক শুনানি করেন।
আপিল বিভাগের আদেশের পর আইনজীবী শিশির মনির বলেন, ‘এই আদেশের ফলে এটি প্রতিষ্ঠিত হলো যে বর্তমান সরকার জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতার অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে গঠিত। যাকে ইংরেজিতে বলে উইল অব দ্য পিপল। এই সরকার যে কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে, তা মূলত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ হিসেবেই কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। উচ্চ আদালত আমাদের সংবিধানের এই মূলমন্ত্র আবার পুনর্ব্যক্ত করে আদেশ দিলেন।’
শিশির মনির আরও বলেন, ‘এই আদেশের ফলে বর্তমান সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড বিশেষ করে তিনটা ম্যান্ডেট—নির্বাচন, বিচার এবং সংস্কারের বিষয়ে বৈধতার ব্যাপারে আর কোনো প্রশ্ন থাকবে না। এই আদেশের ফলে শূন্যতার আর কোনো জায়গা থাকবে না। এটি সুপ্রিম কোর্টের আদেশ দ্বারা আজকে প্রমাণিত হলো।’
তিনি বলেন, ‘হাইকোর্ট বলেছিলেন, এই সরকারের বৈধতার দুটো উৎস। একটি হলো লিগ্যাল ইন্সট্রুমেন্ট, আরেকটি হলো উইল অব দ্য পিপল। আপিল বিভাগ হাইকোর্ট বিভাগের এই ফাইন্ডিংকে পুনরায় ঘোষণা করলেন বৈধ হিসেবে এবং বললেন হাইকোর্ট বিভাগ যে রায় দিয়েছেন, এখানে ইন্টারফেয়ার করার কিছু নেই। হাইকোর্ট ডিভিশনের রায় সঠিক। তারপর বলেছেন উইথ অবজারভেশন। অবজারভেশনটা রায় প্রকাশ পেলে আমরা দেখতে পাব।’

অন্তর্বর্তী সরকারের শপথের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের কাছে পাঠানো রেফারেন্স ও মতামত প্রক্রিয়ার বৈধতা নিয়ে রিট খারিজের বিরুদ্ধে করা লিভ টু আপিলও খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। ফলে অন্তর্বর্তী সরকারের শপথের বৈধতা নিয়ে আর কোনো প্রশ্ন রইল না।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ সর্বসম্মতিক্রমে পর্যবেক্ষণসহ লিভ টু আপিল খারিজ করে দেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের শপথের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের কাছে পাঠানো রেফারেন্স ও মতামত প্রক্রিয়ার বৈধতা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোহাম্মদ মহসিন রশিদ রিটটি করেছিলেন। শুনানি শেষে হাইকোর্ট রিটটি সরাসরি খারিজ করে দেন। এই আদেশের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেন মহসিন রশিদ।
লিভ টু আপিলের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোহাম্মদ মহসিন রশিদ নিজেই শুনানি করেন। ইন্টারভেনার (পক্ষ) হিসেবে যুক্ত হন লেখক ফিরোজ আহমেদ। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া। জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. রুহুল কুদ্দুস ও জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির ইন্টারভেনার হিসেবে শুনানিতে অংশ নেন।
এ ছাড়া নওগাঁর বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোফাজ্জল হোসেন ইন্টারভেনার হলে তাঁর পক্ষে শুনানি করেন এ এস এম শাহরিয়ার কবির। রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান ও অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক শুনানি করেন।
আপিল বিভাগের আদেশের পর আইনজীবী শিশির মনির বলেন, ‘এই আদেশের ফলে এটি প্রতিষ্ঠিত হলো যে বর্তমান সরকার জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতার অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে গঠিত। যাকে ইংরেজিতে বলে উইল অব দ্য পিপল। এই সরকার যে কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে, তা মূলত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ হিসেবেই কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। উচ্চ আদালত আমাদের সংবিধানের এই মূলমন্ত্র আবার পুনর্ব্যক্ত করে আদেশ দিলেন।’
শিশির মনির আরও বলেন, ‘এই আদেশের ফলে বর্তমান সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড বিশেষ করে তিনটা ম্যান্ডেট—নির্বাচন, বিচার এবং সংস্কারের বিষয়ে বৈধতার ব্যাপারে আর কোনো প্রশ্ন থাকবে না। এই আদেশের ফলে শূন্যতার আর কোনো জায়গা থাকবে না। এটি সুপ্রিম কোর্টের আদেশ দ্বারা আজকে প্রমাণিত হলো।’
তিনি বলেন, ‘হাইকোর্ট বলেছিলেন, এই সরকারের বৈধতার দুটো উৎস। একটি হলো লিগ্যাল ইন্সট্রুমেন্ট, আরেকটি হলো উইল অব দ্য পিপল। আপিল বিভাগ হাইকোর্ট বিভাগের এই ফাইন্ডিংকে পুনরায় ঘোষণা করলেন বৈধ হিসেবে এবং বললেন হাইকোর্ট বিভাগ যে রায় দিয়েছেন, এখানে ইন্টারফেয়ার করার কিছু নেই। হাইকোর্ট ডিভিশনের রায় সঠিক। তারপর বলেছেন উইথ অবজারভেশন। অবজারভেশনটা রায় প্রকাশ পেলে আমরা দেখতে পাব।’

প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার রায় পরিবর্তনের অভিযোগে সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দিলরুবা আফরোজ তিথি মামলা খারিজ করে দেন।
১৮ আগস্ট ২০২৪
এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় আগামীকাল শুক্রবার বাদ জুমা দেশের সব মসজিদে দোয়ার আহ্বান জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
২ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে (গত বছরের জুলাই-আগস্ট) সারা দেশে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়সহ চারজনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। প্রসিকিউশন এই প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে কয়েক দিনের মধ্যে...
১০ ঘণ্টা আগে
গুম ও নির্যাতনের অভিযোগে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কর্মকর্তাদের ভার্চুয়ালি শুনানির আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। আজ বুধবার (৩ ডিসেম্বর) বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই আবেদন নামঞ্জুর করা হয়।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় আগামীকাল শুক্রবার বাদ জুমা দেশের সব মসজিদে দোয়ার আহ্বান জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। একই সঙ্গে অন্যান্য ধর্মের উপাসনালয়েও রীতি ও আচার অনুযায়ী প্রার্থনার আহ্বান জানানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, সাবেক রাষ্ট্রপতির স্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তি কামনা করে শুক্রবার বাদ জুমা দেশের সকল মসজিদে দোয়ার আহ্বান জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
পাশাপাশি মন্দির, গির্জা, প্যাগোডাসহ অন্যান্য ধর্মের উপাসনালয়ে সংশ্লিষ্ট ধর্মের রীতি ও আচার অনুযায়ী প্রার্থনার আহ্বান জানানো হয়েছে।
একই সঙ্গে দেশের সর্বস্তরের মানুষকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তির জন্য দোয়া ও প্রার্থনার অনুরোধ করা যাচ্ছে।
উল্লেখ্য, গত ২৩ নভেম্বর থেকে বসুন্ধরার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণে অবস্থার অবনতি হলে ২৭ নভেম্বর করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) আনা হয়। সেখানে তাঁর বিশেষ ব্যবস্থায় নিবিড়ভাবে চিকিৎসা চলছে। অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে বিশেষজ্ঞদের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসা কার্যক্রম তদারকি করছে।
এভারকেয়ার হাসপাতালের একটি সূত্র জানায়, বর্তমানে এই মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে চীনের ১০ সদস্যের একটি চিকিৎসক দলও কাজ করছে।

এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় আগামীকাল শুক্রবার বাদ জুমা দেশের সব মসজিদে দোয়ার আহ্বান জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। একই সঙ্গে অন্যান্য ধর্মের উপাসনালয়েও রীতি ও আচার অনুযায়ী প্রার্থনার আহ্বান জানানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, সাবেক রাষ্ট্রপতির স্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তি কামনা করে শুক্রবার বাদ জুমা দেশের সকল মসজিদে দোয়ার আহ্বান জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
পাশাপাশি মন্দির, গির্জা, প্যাগোডাসহ অন্যান্য ধর্মের উপাসনালয়ে সংশ্লিষ্ট ধর্মের রীতি ও আচার অনুযায়ী প্রার্থনার আহ্বান জানানো হয়েছে।
একই সঙ্গে দেশের সর্বস্তরের মানুষকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তির জন্য দোয়া ও প্রার্থনার অনুরোধ করা যাচ্ছে।
উল্লেখ্য, গত ২৩ নভেম্বর থেকে বসুন্ধরার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণে অবস্থার অবনতি হলে ২৭ নভেম্বর করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) আনা হয়। সেখানে তাঁর বিশেষ ব্যবস্থায় নিবিড়ভাবে চিকিৎসা চলছে। অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে বিশেষজ্ঞদের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসা কার্যক্রম তদারকি করছে।
এভারকেয়ার হাসপাতালের একটি সূত্র জানায়, বর্তমানে এই মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে চীনের ১০ সদস্যের একটি চিকিৎসক দলও কাজ করছে।

প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার রায় পরিবর্তনের অভিযোগে সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দিলরুবা আফরোজ তিথি মামলা খারিজ করে দেন।
১৮ আগস্ট ২০২৪
অন্তর্বর্তী সরকারের শপথের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের কাছে পাঠানো রেফারেন্স ও মতামত প্রক্রিয়ার বৈধতা নিয়ে রিট খারিজের বিরুদ্ধে করা লিভ টু আপিলও খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। ফলে অন্তর্বর্তী সরকারের শপথের বৈধতা নিয়ে আর কোনো প্রশ্ন রইল না।
১ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে (গত বছরের জুলাই-আগস্ট) সারা দেশে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়সহ চারজনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। প্রসিকিউশন এই প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে কয়েক দিনের মধ্যে...
১০ ঘণ্টা আগে
গুম ও নির্যাতনের অভিযোগে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কর্মকর্তাদের ভার্চুয়ালি শুনানির আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। আজ বুধবার (৩ ডিসেম্বর) বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই আবেদন নামঞ্জুর করা হয়।
১১ ঘণ্টা আগেএস এম নূর মোহাম্মদ, ঢাকা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে (গত বছরের জুলাই-আগস্ট) সারা দেশে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়সহ চারজনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। প্রসিকিউশন এই প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে কয়েক দিনের মধ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করবে।
তদন্ত প্রতিবেদনে নাম থাকা অপর তিনজন হলেন সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, শেখ হাসিনার সাবেক বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবং সাবেক তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
জানতে চাইলে প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা চার-পাঁচজনের তদন্ত প্রতিবেদন হাতে পেয়েছি। যাচাই-বাছাই চলছে। আগামী সপ্তাহে এসব আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আকারে ট্রাইব্যুনালে দাখিল করতে পারব বলে আশা করছি।’
জানা গেছে, ট্রাইব্যুনাল আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিয়ে অভিযোগ গঠনের আদেশ দিলে এর মধ্য দিয়ে মামলার বিচারকাজ শুরু হবে।
ট্রাইব্যুনাল সূত্র জানায়, ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (বরখাস্ত) জিয়াউল আহসানের বিষয়ে তদন্ত শেষ দিকে রয়েছে। শিগগির তাঁর বিষয়ে প্রতিবেদন জমা হলে যাচাই-বাছাই করে ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা হবে।
সূত্র জানায়, আনিসুল হক ও সালমান এফ রহমানের বিরুদ্ধে গত বছরের জুলাই-আগস্টে সারা দেশে হত্যাকাণ্ডে উসকানি, সহযোগিতা, ষড়যন্ত্রের অভিযোগ আনা হচ্ছে। সজীব ওয়াজেদ জয় ও জুনাইদ আহমেদ পলকের বিরুদ্ধে ইন্টারনেট বন্ধ করা, হতাহতের তথ্য গোপন ও হত্যাকাণ্ডে সম্পৃক্ততার অভিযোগ আনা হচ্ছে। গুম-খুনের অভিযোগ আনা হচ্ছে জিয়াউল আহসানের বিরুদ্ধে।
প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সজীব ওয়াজেদ জয়, জুনাইদ আহমেদ পলক, সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হকের তদন্ত প্রতিবেদন হাতে পেয়েছে প্রসিকিউশন। এসব যাচাই-বাছাই চলছে। আগামী সপ্তাহে দাখিল করার আশা করা হচ্ছে। তবে জিয়াউল আহসানের বিষয়টি পরের ধাপে আসবে। সেটিও দ্রুত হাতে পাবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সারা দেশে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায়ে গত ১৭ নভেম্বর শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। অপর আসামি ও পরে রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বর্তমানে দুটি ট্রাইব্যুনালে আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানো, চানখাঁরপুলে হত্যাকাণ্ড, রংপুরে আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ড, রামপুরায় হত্যাকাণ্ড ও কুষ্টিয়ায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে। অভিযোগ গঠনের পর সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য রয়েছে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফসহ চারজনের বিরুদ্ধে করা মামলা।
অভিযোগ গঠনের জন্য রয়েছে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুম-নির্যাতনের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ সাবেক-বর্তমান বেশ কয়েকজন সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের দুই মামলা। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে রামপুরায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দুই সেনা কর্মকর্তাসহ চারজনের বিরুদ্ধে করা মামলাও অভিযোগ গঠনের জন্য রয়েছে। তদন্ত চলছে শাপলা চত্বরে হত্যাকাণ্ড, জাহাজবাড়িতে জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যাকাণ্ড, গুম-নির্যাতন, উত্তরায় হত্যাকাণ্ড, গাজীপুরের কোনাবাড়ীতে হৃদয় হত্যাকাণ্ড, মহাখালী-তেজগাঁওয়ে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলার।
এ ছাড়া কক্সবাজারে কাউন্সিলর একরাম হত্যা, চট্টগ্রামে ওয়াসিম হত্যাসহ রাজধানীর মিরপুর, মোহাম্মদপুর, যাত্রাবাড়ী, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ, সিলেট, রাজশাহী ও লক্ষ্মীপুরে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা পৃথক মামলার তদন্ত কার্যক্রম চলছে বলে ট্রাইব্যুনাল সূত্রে জানা গেছে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে (গত বছরের জুলাই-আগস্ট) সারা দেশে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়সহ চারজনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। প্রসিকিউশন এই প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে কয়েক দিনের মধ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করবে।
তদন্ত প্রতিবেদনে নাম থাকা অপর তিনজন হলেন সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, শেখ হাসিনার সাবেক বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবং সাবেক তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
জানতে চাইলে প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা চার-পাঁচজনের তদন্ত প্রতিবেদন হাতে পেয়েছি। যাচাই-বাছাই চলছে। আগামী সপ্তাহে এসব আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আকারে ট্রাইব্যুনালে দাখিল করতে পারব বলে আশা করছি।’
জানা গেছে, ট্রাইব্যুনাল আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিয়ে অভিযোগ গঠনের আদেশ দিলে এর মধ্য দিয়ে মামলার বিচারকাজ শুরু হবে।
ট্রাইব্যুনাল সূত্র জানায়, ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (বরখাস্ত) জিয়াউল আহসানের বিষয়ে তদন্ত শেষ দিকে রয়েছে। শিগগির তাঁর বিষয়ে প্রতিবেদন জমা হলে যাচাই-বাছাই করে ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা হবে।
সূত্র জানায়, আনিসুল হক ও সালমান এফ রহমানের বিরুদ্ধে গত বছরের জুলাই-আগস্টে সারা দেশে হত্যাকাণ্ডে উসকানি, সহযোগিতা, ষড়যন্ত্রের অভিযোগ আনা হচ্ছে। সজীব ওয়াজেদ জয় ও জুনাইদ আহমেদ পলকের বিরুদ্ধে ইন্টারনেট বন্ধ করা, হতাহতের তথ্য গোপন ও হত্যাকাণ্ডে সম্পৃক্ততার অভিযোগ আনা হচ্ছে। গুম-খুনের অভিযোগ আনা হচ্ছে জিয়াউল আহসানের বিরুদ্ধে।
প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সজীব ওয়াজেদ জয়, জুনাইদ আহমেদ পলক, সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হকের তদন্ত প্রতিবেদন হাতে পেয়েছে প্রসিকিউশন। এসব যাচাই-বাছাই চলছে। আগামী সপ্তাহে দাখিল করার আশা করা হচ্ছে। তবে জিয়াউল আহসানের বিষয়টি পরের ধাপে আসবে। সেটিও দ্রুত হাতে পাবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সারা দেশে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায়ে গত ১৭ নভেম্বর শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। অপর আসামি ও পরে রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বর্তমানে দুটি ট্রাইব্যুনালে আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানো, চানখাঁরপুলে হত্যাকাণ্ড, রংপুরে আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ড, রামপুরায় হত্যাকাণ্ড ও কুষ্টিয়ায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে। অভিযোগ গঠনের পর সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য রয়েছে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফসহ চারজনের বিরুদ্ধে করা মামলা।
অভিযোগ গঠনের জন্য রয়েছে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুম-নির্যাতনের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ সাবেক-বর্তমান বেশ কয়েকজন সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের দুই মামলা। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে রামপুরায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দুই সেনা কর্মকর্তাসহ চারজনের বিরুদ্ধে করা মামলাও অভিযোগ গঠনের জন্য রয়েছে। তদন্ত চলছে শাপলা চত্বরে হত্যাকাণ্ড, জাহাজবাড়িতে জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যাকাণ্ড, গুম-নির্যাতন, উত্তরায় হত্যাকাণ্ড, গাজীপুরের কোনাবাড়ীতে হৃদয় হত্যাকাণ্ড, মহাখালী-তেজগাঁওয়ে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলার।
এ ছাড়া কক্সবাজারে কাউন্সিলর একরাম হত্যা, চট্টগ্রামে ওয়াসিম হত্যাসহ রাজধানীর মিরপুর, মোহাম্মদপুর, যাত্রাবাড়ী, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ, সিলেট, রাজশাহী ও লক্ষ্মীপুরে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা পৃথক মামলার তদন্ত কার্যক্রম চলছে বলে ট্রাইব্যুনাল সূত্রে জানা গেছে।

প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার রায় পরিবর্তনের অভিযোগে সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দিলরুবা আফরোজ তিথি মামলা খারিজ করে দেন।
১৮ আগস্ট ২০২৪
অন্তর্বর্তী সরকারের শপথের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের কাছে পাঠানো রেফারেন্স ও মতামত প্রক্রিয়ার বৈধতা নিয়ে রিট খারিজের বিরুদ্ধে করা লিভ টু আপিলও খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। ফলে অন্তর্বর্তী সরকারের শপথের বৈধতা নিয়ে আর কোনো প্রশ্ন রইল না।
১ ঘণ্টা আগে
এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় আগামীকাল শুক্রবার বাদ জুমা দেশের সব মসজিদে দোয়ার আহ্বান জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
২ ঘণ্টা আগে
গুম ও নির্যাতনের অভিযোগে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কর্মকর্তাদের ভার্চুয়ালি শুনানির আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। আজ বুধবার (৩ ডিসেম্বর) বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই আবেদন নামঞ্জুর করা হয়।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুম ও নির্যাতনের অভিযোগে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কর্মকর্তাদের ভার্চুয়ালি শুনানির আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। আজ বুধবার (৩ ডিসেম্বর) বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই আবেদন নামঞ্জুর করা হয়।
শুনানির শুরুতে চিফ প্রসিকিউটর এই মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ তুলে ধরেন এবং অভিযোগ গঠনের আবেদন জানান। পরে আসামিপক্ষ থেকে আসামিদের অভিযোগ থেকে অব্যাহতির আবেদন শুনানির জন্য সময় চেয়ে আবেদন করা হয়। অব্যাহতির আবেদনের ওপর শুনানির জন্য ১৪ ডিসেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে।
একই সময় সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে হাজির না করে ভার্চুয়ালি শুনানি করতে করা আবেদনের বিষয়ে যুক্তি তুলে ধরেন আইনজীবী ড. তাবারক হোসেন। তবে শুনানি শেষে দৃশ্যমান বিচারের স্বার্থে আবেদন নামঞ্জুর করেন ট্রাইব্যুনাল। আদালত বলেন, আইন সবার জন্য সমান।
শেখ হাসিনা, সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ আসামির বিরুদ্ধে বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই আবেদন জানান চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। ১৭ আসামির মধ্যে আজ শুনানির সময় ১০ সেনা কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন।
তাঁরা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল ও সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
এ ছাড়া এই মামলায় পলাতক রয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর-রশিদ এবং সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন।
এর আগে র্যাবের টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশনের (টিএফআই) মাধ্যমে গুম–নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৮ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেয় প্রসিকিউশন। পরে ওই দিনই তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। আজ আসামিদের সকাল সোয়া ১০টার দিকে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত প্রিজন ভ্যানে করে ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। তাঁদের হাজির উপলক্ষে সকাল থেকে ট্রাইব্যুনাল ও এর আশপাশে নেওয়া হয় বাড়তি নিরাপত্তা। আসামিদের হাজতখানা থেকে এজলাসে তোলা হয় বেলা ১১টা ২০ মিনিটে। আর ট্রাইব্যুনালের বিচারকেরা এজলাসে আসেন দুপুর পৌনে ১২টায়। এই মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে ১৪ জনকে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে।

গুম ও নির্যাতনের অভিযোগে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কর্মকর্তাদের ভার্চুয়ালি শুনানির আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। আজ বুধবার (৩ ডিসেম্বর) বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই আবেদন নামঞ্জুর করা হয়।
শুনানির শুরুতে চিফ প্রসিকিউটর এই মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ তুলে ধরেন এবং অভিযোগ গঠনের আবেদন জানান। পরে আসামিপক্ষ থেকে আসামিদের অভিযোগ থেকে অব্যাহতির আবেদন শুনানির জন্য সময় চেয়ে আবেদন করা হয়। অব্যাহতির আবেদনের ওপর শুনানির জন্য ১৪ ডিসেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে।
একই সময় সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে হাজির না করে ভার্চুয়ালি শুনানি করতে করা আবেদনের বিষয়ে যুক্তি তুলে ধরেন আইনজীবী ড. তাবারক হোসেন। তবে শুনানি শেষে দৃশ্যমান বিচারের স্বার্থে আবেদন নামঞ্জুর করেন ট্রাইব্যুনাল। আদালত বলেন, আইন সবার জন্য সমান।
শেখ হাসিনা, সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ আসামির বিরুদ্ধে বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই আবেদন জানান চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। ১৭ আসামির মধ্যে আজ শুনানির সময় ১০ সেনা কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন।
তাঁরা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল ও সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
এ ছাড়া এই মামলায় পলাতক রয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর-রশিদ এবং সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন।
এর আগে র্যাবের টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশনের (টিএফআই) মাধ্যমে গুম–নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৮ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেয় প্রসিকিউশন। পরে ওই দিনই তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। আজ আসামিদের সকাল সোয়া ১০টার দিকে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত প্রিজন ভ্যানে করে ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। তাঁদের হাজির উপলক্ষে সকাল থেকে ট্রাইব্যুনাল ও এর আশপাশে নেওয়া হয় বাড়তি নিরাপত্তা। আসামিদের হাজতখানা থেকে এজলাসে তোলা হয় বেলা ১১টা ২০ মিনিটে। আর ট্রাইব্যুনালের বিচারকেরা এজলাসে আসেন দুপুর পৌনে ১২টায়। এই মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে ১৪ জনকে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে।

প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার রায় পরিবর্তনের অভিযোগে সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দিলরুবা আফরোজ তিথি মামলা খারিজ করে দেন।
১৮ আগস্ট ২০২৪
অন্তর্বর্তী সরকারের শপথের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের কাছে পাঠানো রেফারেন্স ও মতামত প্রক্রিয়ার বৈধতা নিয়ে রিট খারিজের বিরুদ্ধে করা লিভ টু আপিলও খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। ফলে অন্তর্বর্তী সরকারের শপথের বৈধতা নিয়ে আর কোনো প্রশ্ন রইল না।
১ ঘণ্টা আগে
এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় আগামীকাল শুক্রবার বাদ জুমা দেশের সব মসজিদে দোয়ার আহ্বান জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
২ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে (গত বছরের জুলাই-আগস্ট) সারা দেশে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়সহ চারজনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। প্রসিকিউশন এই প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে কয়েক দিনের মধ্যে...
১০ ঘণ্টা আগে