নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আওয়ামী লীগ সরকারের ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মেয়াদে সরকারি প্রতিষ্ঠানে ৩ লাখ ৫৮ হাজার ২৩৭ পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জাতীয় সংসদে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তরে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য সোহরাব উদ্দিনের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানান, ২০১৯-২০২৩ সাল মেয়াদে সকল সরকারি প্রতিষ্ঠানে ৩ লাখ ৫৮ হাজার ২৩৭টি পদে নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। গত ৫ বছরে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২০ হাজার ২৬৪ জনকে নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। এ মন্ত্রণালয়ের অধীনে সর্বোচ্চ চট্টগ্রাম থেকে ১ হাজার ৩৪১ জন, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ঢাকায় ১ হাজার ২৩৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সর্বনিম্ন বান্দরবান থেকে ৩৪ জন, দ্বিতীয় সর্বনিম্ন জনপ্রশাসন মন্ত্রীর জেলা মেহেরপুর থেকে ৬৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
হাইকোর্ট বিভাগে বিচারপতি বাড়াতে রাষ্ট্রপতি উদ্যোগ নেবেন
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মুজিবুল হকের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, বিচারপতি নিয়োগের জন্য সংবিধানে একটি আইন করার কথা বলা আছে। চলতি সংসদে বিচারপতি নিয়োগের জন্য আইন আনা হবে।
আইনমন্ত্রী বলেন, আপিল বিভাগে সাতজন বিচারপতি থাকতে হবে, সংবিধানে এমন কোনো বিধান নেই। আগে ১১ জন বিচারপতিও ছিলেন। খুব শিগগির আপিল বিভাগে বিচারপতি নেওয়ার জন্য রাষ্ট্রপতি উদ্যোগ নেবেন। একই ভাবে হাইকোর্ট বিভাগে বিচারপতি বাড়ানোর বিষয়েও রাষ্ট্রপতি উদ্যোগ নেবেন বলে তিনি আশা করেন।
চট্টগ্রাম-১১ আসনের সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, বিচার কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য বিচারকের নতুন পদ সৃজনে বর্তমান সরকার কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। সরকারের আন্তরিক উদ্যোগের কারণেই অধস্তন আদালতে বিভিন্ন পদমর্যাদার ২৫৯টি বিচারকের পদ সৃজন করা হয়েছে। আদালতসমূহ যাতে সুষ্ঠুভাবে কাজ করতে পারে, সে জন্য ১ হাজার ৯৯৯টি সহায়ক পদ সৃজন করা হয়েছে। অপর দিকে ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে চারদলীয় বিএনপি-জামায়াত জোট আমলে মাত্র ২৫টি বিচারকের পদ এবং ১৩৩টি সহায়ক জনবলের পদ সৃজন করা হয়।
আইনমন্ত্রী জানান, ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত অধস্তন আদালতে ১ হাজার ৪২৬ জন বিচারক (সহকারী জজ) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। পক্ষান্তরে ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত চারদলীয় বিএনপি-জামায়াত জোট আমলে অধস্তন আদালতে মাত্র ১৯০ জন বিচারক নিয়োগ করা হয়েছিল। এছাড়াও ১৬০০ বিজেএসের মাধ্যমে ১০৪ জন বিচারক নিয়োগের জন্য বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশন সুপারিশ প্রদান করছে। আরও ১০০ জন বিচারক নিয়োগ পরীক্ষার প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশন বরাবর পত্র প্রেরণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারক সংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়টি সরকারের বিবেচনায় রয়েছে।
লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়নের প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ভাড়াটিয়াদের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত এবং বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়াদের মধ্যে সংঘাত নিরসনের জন্য ‘বাড়ি ভাড়া নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৯১’ বর্তমানে বিদ্যমান রয়েছে। এ অবস্থায় বাড়ি ভাড়া সংক্রান্ত নতুন কোনো আইন প্রণয়ন করার পরিকল্পনা আপাতত সরকারের নেই। তবে প্রয়োজনে বিদ্যমান আইনের বিধানসমূহ পর্যালোচনা করা হবে।
ভোলা-৩ আসনের সরকার দলীয় এমপি নুরুন্নবী চৌধুরীর প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ১৯৯৬ সালে আইন কমিশন গঠিত হওয়ার পরে প্রতি বছর বিভিন্ন আইন ও বিধি প্রণয়নের জন্য সরকারকে এ পর্যন্ত কমিশনের সুপারিশ সংবলিত ১৬৭টি সুপারিশ (সংশোধনীসহ খসড়া, আইন, বিলের খসড়া, বিশেষ প্রতিবেদন, আইনগত মতামত) প্রেরণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৮৮টি সুপারিশ ইতিমধ্যে পূর্ণভাবে/আংশিকভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে।
দেশে নিবন্ধিত জেলে ১৮ লাখ ৩ হাজার ৪১৮ জন
গাইবান্ধা-৩ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য উম্মে কুলসুম স্মৃতির প্রশ্নের জবাবে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী আবদুর রহমান বলেন, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরাধীন প্রাণিসম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠান, মহাখালী থেকে গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগির ১৫টি মারাত্মক সংক্রামক রোগের ১৭ ধরনের টিকা উৎপাদন করা হয়ে থাকে। এ সকল টিকা প্রান্তিক খামারিদের মাঝে সরকার নির্ধারিত ভর্তুকি মূল্যে বিতরণ করা হয়ে থাকে। সরকার টিকার সহজলভ্যতা অর্জনে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৩২ কোটি ৮৬ লাখ ৭৪ হাজার ডোজ গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগির টিকা উৎপাদন করে বিশেষ করে প্রান্তিক খামারিদের মাঝে বিতরণ করেছে।
বাগেরহাট-৪ আসনের সরকার দলীয় সংসদ এইচ এম বদিউজ্জামানের প্রশ্নের জবাবে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী জানান, উপকূলীয় এলাকার জেলেসহ সারা দেশে নিবন্ধিত জেলের সংখ্যা ১৮ লাখ ৩ হাজার ৪১৮ জন। এর মধ্যে ১৪ লাখ ২০ আইডি কার্ড প্রদান করা হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সরকারের ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মেয়াদে সরকারি প্রতিষ্ঠানে ৩ লাখ ৫৮ হাজার ২৩৭ পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জাতীয় সংসদে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তরে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য সোহরাব উদ্দিনের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানান, ২০১৯-২০২৩ সাল মেয়াদে সকল সরকারি প্রতিষ্ঠানে ৩ লাখ ৫৮ হাজার ২৩৭টি পদে নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। গত ৫ বছরে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২০ হাজার ২৬৪ জনকে নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। এ মন্ত্রণালয়ের অধীনে সর্বোচ্চ চট্টগ্রাম থেকে ১ হাজার ৩৪১ জন, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ঢাকায় ১ হাজার ২৩৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সর্বনিম্ন বান্দরবান থেকে ৩৪ জন, দ্বিতীয় সর্বনিম্ন জনপ্রশাসন মন্ত্রীর জেলা মেহেরপুর থেকে ৬৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
হাইকোর্ট বিভাগে বিচারপতি বাড়াতে রাষ্ট্রপতি উদ্যোগ নেবেন
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মুজিবুল হকের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, বিচারপতি নিয়োগের জন্য সংবিধানে একটি আইন করার কথা বলা আছে। চলতি সংসদে বিচারপতি নিয়োগের জন্য আইন আনা হবে।
আইনমন্ত্রী বলেন, আপিল বিভাগে সাতজন বিচারপতি থাকতে হবে, সংবিধানে এমন কোনো বিধান নেই। আগে ১১ জন বিচারপতিও ছিলেন। খুব শিগগির আপিল বিভাগে বিচারপতি নেওয়ার জন্য রাষ্ট্রপতি উদ্যোগ নেবেন। একই ভাবে হাইকোর্ট বিভাগে বিচারপতি বাড়ানোর বিষয়েও রাষ্ট্রপতি উদ্যোগ নেবেন বলে তিনি আশা করেন।
চট্টগ্রাম-১১ আসনের সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, বিচার কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য বিচারকের নতুন পদ সৃজনে বর্তমান সরকার কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। সরকারের আন্তরিক উদ্যোগের কারণেই অধস্তন আদালতে বিভিন্ন পদমর্যাদার ২৫৯টি বিচারকের পদ সৃজন করা হয়েছে। আদালতসমূহ যাতে সুষ্ঠুভাবে কাজ করতে পারে, সে জন্য ১ হাজার ৯৯৯টি সহায়ক পদ সৃজন করা হয়েছে। অপর দিকে ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে চারদলীয় বিএনপি-জামায়াত জোট আমলে মাত্র ২৫টি বিচারকের পদ এবং ১৩৩টি সহায়ক জনবলের পদ সৃজন করা হয়।
আইনমন্ত্রী জানান, ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত অধস্তন আদালতে ১ হাজার ৪২৬ জন বিচারক (সহকারী জজ) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। পক্ষান্তরে ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত চারদলীয় বিএনপি-জামায়াত জোট আমলে অধস্তন আদালতে মাত্র ১৯০ জন বিচারক নিয়োগ করা হয়েছিল। এছাড়াও ১৬০০ বিজেএসের মাধ্যমে ১০৪ জন বিচারক নিয়োগের জন্য বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশন সুপারিশ প্রদান করছে। আরও ১০০ জন বিচারক নিয়োগ পরীক্ষার প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশন বরাবর পত্র প্রেরণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারক সংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়টি সরকারের বিবেচনায় রয়েছে।
লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়নের প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ভাড়াটিয়াদের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত এবং বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়াদের মধ্যে সংঘাত নিরসনের জন্য ‘বাড়ি ভাড়া নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৯১’ বর্তমানে বিদ্যমান রয়েছে। এ অবস্থায় বাড়ি ভাড়া সংক্রান্ত নতুন কোনো আইন প্রণয়ন করার পরিকল্পনা আপাতত সরকারের নেই। তবে প্রয়োজনে বিদ্যমান আইনের বিধানসমূহ পর্যালোচনা করা হবে।
ভোলা-৩ আসনের সরকার দলীয় এমপি নুরুন্নবী চৌধুরীর প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ১৯৯৬ সালে আইন কমিশন গঠিত হওয়ার পরে প্রতি বছর বিভিন্ন আইন ও বিধি প্রণয়নের জন্য সরকারকে এ পর্যন্ত কমিশনের সুপারিশ সংবলিত ১৬৭টি সুপারিশ (সংশোধনীসহ খসড়া, আইন, বিলের খসড়া, বিশেষ প্রতিবেদন, আইনগত মতামত) প্রেরণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৮৮টি সুপারিশ ইতিমধ্যে পূর্ণভাবে/আংশিকভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে।
দেশে নিবন্ধিত জেলে ১৮ লাখ ৩ হাজার ৪১৮ জন
গাইবান্ধা-৩ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য উম্মে কুলসুম স্মৃতির প্রশ্নের জবাবে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী আবদুর রহমান বলেন, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরাধীন প্রাণিসম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠান, মহাখালী থেকে গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগির ১৫টি মারাত্মক সংক্রামক রোগের ১৭ ধরনের টিকা উৎপাদন করা হয়ে থাকে। এ সকল টিকা প্রান্তিক খামারিদের মাঝে সরকার নির্ধারিত ভর্তুকি মূল্যে বিতরণ করা হয়ে থাকে। সরকার টিকার সহজলভ্যতা অর্জনে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৩২ কোটি ৮৬ লাখ ৭৪ হাজার ডোজ গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগির টিকা উৎপাদন করে বিশেষ করে প্রান্তিক খামারিদের মাঝে বিতরণ করেছে।
বাগেরহাট-৪ আসনের সরকার দলীয় সংসদ এইচ এম বদিউজ্জামানের প্রশ্নের জবাবে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী জানান, উপকূলীয় এলাকার জেলেসহ সারা দেশে নিবন্ধিত জেলের সংখ্যা ১৮ লাখ ৩ হাজার ৪১৮ জন। এর মধ্যে ১৪ লাখ ২০ আইডি কার্ড প্রদান করা হয়েছে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা সংশোধন করে প্রতীকের তালিকায় পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নতুন তালিকায় বেগুন, বেলুন, খাটসহ ১৬টি প্রতীক বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শাপলা কলি, পাগড়ি, পালকিসহ ২০টি প্রতীক যুক্ত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নের সুবিধার জন্য জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল করেছে সরকার। এ কমিটি বাতিল করে গতকাল বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
১ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘মাইক্রো লেভেলে আমরা গ্রামীণ নারীদের পাই। তাদের অবদানের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা হওয়া দরকার। গ্রামীণ নারীদের সঙ্গে না নিয়ে আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারব না।’
১ ঘণ্টা আগে
কোনো রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর চাপে প্রতীকের তফসিল সংশোধন করে তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ। যদিও কয়েক মাস ধরে ‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে টানাপোড়েন চলছিল ইসির। তবে শাপলা কলি যুক্ত করে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ বলছেন, শাপলা ও শাপলা
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা সংশোধন করে প্রতীকের তালিকায় পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নতুন তালিকায় বেগুন, বেলুন, খাটসহ ১৬টি প্রতীক বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শাপলা কলি, পাগড়ি, পালকিসহ ২০টি প্রতীক যুক্ত করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
এর আগে ১১৫টি প্রতীকের তালিকা করেছিল ইসি। সংশোধিত তালিকায় ১১৯টি প্রতীক রাখা হয়েছে।
সংশোধিত তালিকায় যেসব প্রতীক রাখা হয়েছে—
আপেল, আনারস, আম, আলমারি, ইগল, উদীয়মান সূর্য, একতারা, কাঁচি, কবুতর, কলম, কলস, কলার ছড়ি, কাঁঠাল, কাপ-পিরিচ, কাস্তে, কেটলি, কুমির, কম্পিউটার, কুড়াল, কুলা, কুঁড়েঘর, কোদাল, খেজুরগাছ, গরুর গাড়ি, গাভি, গামছা, গোলাপ ফুল, ঘণ্টা, ঘুড়ি, ঘোড়া, চাকা, চাবি, চিংড়ি, চেয়ার, চশমা, ছড়ি, ছাতা, জগ, জাহাজ, টিউবওয়েল, টেবিল, টেবিলঘড়ি, ট্রাক, টেলিফোন, টেলিভিশন। ডাব, ঢেঁকি, তারা, থালা, দাঁড়িপাল্লা, দালান, দেয়ালঘড়ি, দোয়াত কলম, দোলনা, ধানের শীষ, নোঙর, নৌকা (স্থগিত), প্রজাপতি, ফুটবল, ফুলকপি, ফুলের মালা, বই, বক, বাঘ, বটগাছ, বাইসাইকেল, বালতি, বৈদ্যুতিক পাখা, মই, মগ, মাইক, মোটরগাড়ি (কার), মশাল, ময়ূর, মাছ, মাথাল, মিনার, মোমবাতি, মোবাইল ফোন, মোড়া, মোরগ, রকেট, রিকশা, লিচু, লাঙ্গল, সোনালি আঁশ, সেলাই মেশিন, সোফা, সিংহ, হরিণ, হাত (পাঞ্জা), হাতঘড়ি, হাতপাখা, হাঁস, হাতি, হাতুড়ি, হারিকেন, হুক্কা, হেলিকপ্টার।
নতুন প্রতীক
উট, চিরুনি, টর্চ লাইট, টেবিল ল্যাম্প, ট্রাক্টর, ড্রেসিং টেবিল, তালা, দোতলা বাস, পাগড়ি, পানির ট্যাব, পালকি, ফলের ঝুড়ি, বেবি টেক্সি, বৈদ্যুতিক বাল্ব, মোটরসাইকেল, সিঁড়ি, সূর্যমুখী, রেল ইঞ্জিন, শাপলা কলি, হ্যান্ডশেক।
বাদ পড়া প্রতীক
কলা, খাট, উটপাখি, চার্জার লাইট, টিফিন ক্যারিয়ার, তবলা, তরমুজ, ফ্রিজ, বাঁশি, বেঞ্চ, বেগুন, বেলুন, লাউ, শঙ্খ, স্যুটকেস, ফুলের টব।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা সংশোধন করে প্রতীকের তালিকায় পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নতুন তালিকায় বেগুন, বেলুন, খাটসহ ১৬টি প্রতীক বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শাপলা কলি, পাগড়ি, পালকিসহ ২০টি প্রতীক যুক্ত করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
এর আগে ১১৫টি প্রতীকের তালিকা করেছিল ইসি। সংশোধিত তালিকায় ১১৯টি প্রতীক রাখা হয়েছে।
সংশোধিত তালিকায় যেসব প্রতীক রাখা হয়েছে—
আপেল, আনারস, আম, আলমারি, ইগল, উদীয়মান সূর্য, একতারা, কাঁচি, কবুতর, কলম, কলস, কলার ছড়ি, কাঁঠাল, কাপ-পিরিচ, কাস্তে, কেটলি, কুমির, কম্পিউটার, কুড়াল, কুলা, কুঁড়েঘর, কোদাল, খেজুরগাছ, গরুর গাড়ি, গাভি, গামছা, গোলাপ ফুল, ঘণ্টা, ঘুড়ি, ঘোড়া, চাকা, চাবি, চিংড়ি, চেয়ার, চশমা, ছড়ি, ছাতা, জগ, জাহাজ, টিউবওয়েল, টেবিল, টেবিলঘড়ি, ট্রাক, টেলিফোন, টেলিভিশন। ডাব, ঢেঁকি, তারা, থালা, দাঁড়িপাল্লা, দালান, দেয়ালঘড়ি, দোয়াত কলম, দোলনা, ধানের শীষ, নোঙর, নৌকা (স্থগিত), প্রজাপতি, ফুটবল, ফুলকপি, ফুলের মালা, বই, বক, বাঘ, বটগাছ, বাইসাইকেল, বালতি, বৈদ্যুতিক পাখা, মই, মগ, মাইক, মোটরগাড়ি (কার), মশাল, ময়ূর, মাছ, মাথাল, মিনার, মোমবাতি, মোবাইল ফোন, মোড়া, মোরগ, রকেট, রিকশা, লিচু, লাঙ্গল, সোনালি আঁশ, সেলাই মেশিন, সোফা, সিংহ, হরিণ, হাত (পাঞ্জা), হাতঘড়ি, হাতপাখা, হাঁস, হাতি, হাতুড়ি, হারিকেন, হুক্কা, হেলিকপ্টার।
নতুন প্রতীক
উট, চিরুনি, টর্চ লাইট, টেবিল ল্যাম্প, ট্রাক্টর, ড্রেসিং টেবিল, তালা, দোতলা বাস, পাগড়ি, পানির ট্যাব, পালকি, ফলের ঝুড়ি, বেবি টেক্সি, বৈদ্যুতিক বাল্ব, মোটরসাইকেল, সিঁড়ি, সূর্যমুখী, রেল ইঞ্জিন, শাপলা কলি, হ্যান্ডশেক।
বাদ পড়া প্রতীক
কলা, খাট, উটপাখি, চার্জার লাইট, টিফিন ক্যারিয়ার, তবলা, তরমুজ, ফ্রিজ, বাঁশি, বেঞ্চ, বেগুন, বেলুন, লাউ, শঙ্খ, স্যুটকেস, ফুলের টব।

আওয়ামী লীগ সরকারের ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মেয়াদে সরকারি প্রতিষ্ঠানে ৩ লাখ ৫৮ হাজার ২৩৭ পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জাতীয় সংসদে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নের সুবিধার জন্য জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল করেছে সরকার। এ কমিটি বাতিল করে গতকাল বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
১ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘মাইক্রো লেভেলে আমরা গ্রামীণ নারীদের পাই। তাদের অবদানের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা হওয়া দরকার। গ্রামীণ নারীদের সঙ্গে না নিয়ে আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারব না।’
১ ঘণ্টা আগে
কোনো রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর চাপে প্রতীকের তফসিল সংশোধন করে তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ। যদিও কয়েক মাস ধরে ‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে টানাপোড়েন চলছিল ইসির। তবে শাপলা কলি যুক্ত করে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ বলছেন, শাপলা ও শাপলা
১ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নের সুবিধার জন্য জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল করেছে সরকার। এ কমিটি বাতিল করে গতকাল বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসকসহ যুগ্ম সচিব থেকে শুরু করে ওপরের স্তরের কর্মকর্তাদের নিয়োগ, বদলি ও শৃঙ্খলার বিষয়ে পরামর্শ দিতে গত ৮ জানুয়ারি অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদকে সভাপতি করে ছয় সদস্যের জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি গঠন করে সরকার। এরপর তিন দফায় এ কমিটিতে পরিবর্তন আনা হয়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটির মতামত নিয়ে বদলি-পদায়নে বেশ জটিলতার সৃষ্টি হয়। অনেক সময় বদলি-পদায়নের জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোও আটকে যায়। ফলে জাতীয় নির্বাচনের আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় যাতে এককভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে রদবদল করতে পারে, সে জন্য এই কমিটি বাতিল করা হয়েছে।
গত ৮ জানুয়ারি পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটি ও স্বরাষ্ট্রবিষয়ক কমিটি করে সরকার। এরপর গত ২১ অক্টোবর তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করা হয়।
সর্বশেষ জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল হলেও উপরোক্ত তিন কমিটি বাতিল করা হয়নি।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নের সুবিধার জন্য জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল করেছে সরকার। এ কমিটি বাতিল করে গতকাল বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসকসহ যুগ্ম সচিব থেকে শুরু করে ওপরের স্তরের কর্মকর্তাদের নিয়োগ, বদলি ও শৃঙ্খলার বিষয়ে পরামর্শ দিতে গত ৮ জানুয়ারি অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদকে সভাপতি করে ছয় সদস্যের জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি গঠন করে সরকার। এরপর তিন দফায় এ কমিটিতে পরিবর্তন আনা হয়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটির মতামত নিয়ে বদলি-পদায়নে বেশ জটিলতার সৃষ্টি হয়। অনেক সময় বদলি-পদায়নের জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোও আটকে যায়। ফলে জাতীয় নির্বাচনের আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় যাতে এককভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে রদবদল করতে পারে, সে জন্য এই কমিটি বাতিল করা হয়েছে।
গত ৮ জানুয়ারি পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটি ও স্বরাষ্ট্রবিষয়ক কমিটি করে সরকার। এরপর গত ২১ অক্টোবর তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করা হয়।
সর্বশেষ জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল হলেও উপরোক্ত তিন কমিটি বাতিল করা হয়নি।

আওয়ামী লীগ সরকারের ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মেয়াদে সরকারি প্রতিষ্ঠানে ৩ লাখ ৫৮ হাজার ২৩৭ পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জাতীয় সংসদে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা সংশোধন করে প্রতীকের তালিকায় পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নতুন তালিকায় বেগুন, বেলুন, খাটসহ ১৬টি প্রতীক বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শাপলা কলি, পাগড়ি, পালকিসহ ২০টি প্রতীক যুক্ত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘মাইক্রো লেভেলে আমরা গ্রামীণ নারীদের পাই। তাদের অবদানের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা হওয়া দরকার। গ্রামীণ নারীদের সঙ্গে না নিয়ে আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারব না।’
১ ঘণ্টা আগে
কোনো রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর চাপে প্রতীকের তফসিল সংশোধন করে তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ। যদিও কয়েক মাস ধরে ‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে টানাপোড়েন চলছিল ইসির। তবে শাপলা কলি যুক্ত করে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ বলছেন, শাপলা ও শাপলা
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ‘নারীদের প্রায়ই এমনভাবে সরিয়ে রাখা হয় যে সার্চ ইঞ্জিনেও তাদের অবদানের খোঁজ পাওয়া যায় না। এমন না যে নারীরা নেই, কিন্তু আমরা তাদের সামনে আনি না।’
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন ভবনে ‘জলবায়ু অভিযোজনে গ্রামীণ নারী’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। আন্তর্জাতিক গ্রামীণ নারী দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ) এ সেমিনারের আয়োজন করে।
উপদেষ্টা বলেন, ‘মাইক্রো লেভেলে আমরা গ্রামীণ নারীদের পাই। তাদের অবদানের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা হওয়া দরকার। গ্রামীণ নারীদের সঙ্গে না নিয়ে আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারব না।’
উপদেষ্টা ফরিদা আখতার আরও বলেন, ‘আমাদের জেলেরা প্রাপ্য মজুরি পায় না দাদন প্রক্রিয়ার কারণে। এটি মারাত্মক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর কারণে তারা পুরোপুরি বঞ্চিত হয়। এই প্রক্রিয়ার অবসান জরুরি। সঙ্গে জেলে পরিবারের নারীদের স্বীকৃতিও জরুরি।’

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ‘নারীদের প্রায়ই এমনভাবে সরিয়ে রাখা হয় যে সার্চ ইঞ্জিনেও তাদের অবদানের খোঁজ পাওয়া যায় না। এমন না যে নারীরা নেই, কিন্তু আমরা তাদের সামনে আনি না।’
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন ভবনে ‘জলবায়ু অভিযোজনে গ্রামীণ নারী’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। আন্তর্জাতিক গ্রামীণ নারী দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ) এ সেমিনারের আয়োজন করে।
উপদেষ্টা বলেন, ‘মাইক্রো লেভেলে আমরা গ্রামীণ নারীদের পাই। তাদের অবদানের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা হওয়া দরকার। গ্রামীণ নারীদের সঙ্গে না নিয়ে আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারব না।’
উপদেষ্টা ফরিদা আখতার আরও বলেন, ‘আমাদের জেলেরা প্রাপ্য মজুরি পায় না দাদন প্রক্রিয়ার কারণে। এটি মারাত্মক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর কারণে তারা পুরোপুরি বঞ্চিত হয়। এই প্রক্রিয়ার অবসান জরুরি। সঙ্গে জেলে পরিবারের নারীদের স্বীকৃতিও জরুরি।’

আওয়ামী লীগ সরকারের ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মেয়াদে সরকারি প্রতিষ্ঠানে ৩ লাখ ৫৮ হাজার ২৩৭ পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জাতীয় সংসদে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা সংশোধন করে প্রতীকের তালিকায় পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নতুন তালিকায় বেগুন, বেলুন, খাটসহ ১৬টি প্রতীক বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শাপলা কলি, পাগড়ি, পালকিসহ ২০টি প্রতীক যুক্ত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নের সুবিধার জন্য জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল করেছে সরকার। এ কমিটি বাতিল করে গতকাল বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
১ ঘণ্টা আগে
কোনো রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর চাপে প্রতীকের তফসিল সংশোধন করে তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ। যদিও কয়েক মাস ধরে ‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে টানাপোড়েন চলছিল ইসির। তবে শাপলা কলি যুক্ত করে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ বলছেন, শাপলা ও শাপলা
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কোনো রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর চাপে প্রতীকের তফসিল সংশোধন করে তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ। যদিও কয়েক মাস ধরে ‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে টানাপোড়েন চলছিল ইসির। তবে শাপলা কলি যুক্ত করে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ বলছেন, শাপলা ও শাপলা কলি এক নয়।
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা জানান তিনি।
ইসি কোন বিধির আলোকে শাপলা কলি প্রতীক যুক্ত করে প্রতীকের তালিকা সংশোধন করল—এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘এটা ইলেকশন কমিশন মনে করেছে যে, শাপলা কলিটা রাখা যেতে পারে। ওভার দ্য পিরিয়ড অব টাইম, কোনো একটা পর্যায়ে কমিশন মনে করেছে, এটা সংশোধন করলে করা যেতে পারে। সে হিসেবে সংশোধন হয়েছে। যদি ভবিষ্যতে প্রয়োজন হয়, আবার সংশোধন করবে। এটা তো কোনো স্ট্যাটিক বিষয় নয়। কোনো আইন-বিধির প্রয়োজন হয় না।’
এনসিপির চাপে প্রতীকের তফসিলে ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘আপনারা জানেন, এনসিপি শাপলা প্রতীকটা চেয়েছে। শাপলা ও শাপলা কলির ভেতরে পার্থক্য আছে। আমার মনে হয় এটা ব্যাখার অবকাশ রাখে না। এটা কারোর কোনো দাবিতে করা হয়নি।’
আখতার আহমেদ বলেন, ‘আমরা নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালার তফসিলটা সংশোধন করেছি। কিছু কিছু প্রতীক নিয়ে কিছু মন্তব্য আমরা শুনেছি—যেমন কেউ বলেছে, এটা রাখলে কেন, না রাখলে ভালো হতো, রাখা যৌক্তিক হয়েছে কি না ইত্যাদি। এ বিবেচনায়, আগে যে ১১৫টি প্রতীক ছিল, তার থেকে আমরা ১৬টি বাদ দিয়ে নতুন করে প্রতীক নিয়ে ১১৯টি এবার রিশিডিউল করেছি।’
এনসিপি বলেছিল, ‘ইসি শাপলা প্রতীক যুক্ত না করে ‘স্বৈরাচারী আচরণ’ করছে, এখন ইসি কি মনে করেন যে ‘স্বৈরাচার আচরণ’ থেকে ফিরে এসেছে—এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার আহমেদ বলেন, ‘এটা আমার এখতিয়ারাধীন নয় এবং আমার মতামত দেওয়াটাও উচিত না। এখন আমাকে কে ভালো বলল বা খারাপ বলল... আমরা আমাদের নৈতিক দায়িত্বটা পালন করে থাকি।’
ইসি ভুল সংশোধন করল কি না ও কেন করল—জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, ‘আমি বারবার, বলছি যে, কিছু প্রতীক সম্পর্কে বিরূপ মতামত ও মন্তব্য এসেছে। ওভার দ্য পিরিয়ড অব টাইম, কোনো একটা পর্যায়ে কমিশন মনে করেছে, এটা সংশোধন করলে করা যেতে পারে। সে হিসেবে সংশোধন হয়েছে। ব্যাপারটা এখন আর তখনের নয়। যদি ভবিষ্যতে প্রয়োজন হয়, আবার সংশোধন করবে। এটা তো কোনো স্ট্যাটিক বিষয় নয়। কোনো আইন-বিধির প্রয়োজন হয় না... এখানে নতুন করে বিতর্কের সুযোগ দেখছি না।’
হ্যান্ডশেকের মতো প্রতীক নতুন করে তালিকায় যুক্ত করা হয়েছে, এটা বাস্তবসম্মত কি না—জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, ‘আপনি যদি বলেন, এটা কেন করা হলো, ওটা কেন করা হলো না—এর জবাব তো মুশকিলের ব্যাপার। কেন এটাকে রাখা হলো না, কেন ওইটাকে রাখা হলো, এটা তো আপেক্ষিক প্রশ্ন।’
প্রতিদিন ইসিতে বিভিন্ন দল আসছে বিভিন্ন দাবি নিয়ে, এটাকে কি ইসি চাপ মনে করছে কি না—জানতে চাইলে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘নির্বাচনের তিনটা মূল ধারা। একটা হচ্ছে রাজনৈতিক দল, আরেকটা ভোটার এবং নির্বাচন কমিশন নিজেই। এই তিনটা একটা আরেকটার সঙ্গে ইন্টারেক্ট করতেই আসবে এবং করতে আসার অর্থ এই নয় যে, আমরা চাপের মধ্যে আছি। এটা চিন্তা করাটা অত্যন্ত অমূলক।’

কোনো রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর চাপে প্রতীকের তফসিল সংশোধন করে তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ। যদিও কয়েক মাস ধরে ‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে টানাপোড়েন চলছিল ইসির। তবে শাপলা কলি যুক্ত করে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ বলছেন, শাপলা ও শাপলা কলি এক নয়।
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা জানান তিনি।
ইসি কোন বিধির আলোকে শাপলা কলি প্রতীক যুক্ত করে প্রতীকের তালিকা সংশোধন করল—এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘এটা ইলেকশন কমিশন মনে করেছে যে, শাপলা কলিটা রাখা যেতে পারে। ওভার দ্য পিরিয়ড অব টাইম, কোনো একটা পর্যায়ে কমিশন মনে করেছে, এটা সংশোধন করলে করা যেতে পারে। সে হিসেবে সংশোধন হয়েছে। যদি ভবিষ্যতে প্রয়োজন হয়, আবার সংশোধন করবে। এটা তো কোনো স্ট্যাটিক বিষয় নয়। কোনো আইন-বিধির প্রয়োজন হয় না।’
এনসিপির চাপে প্রতীকের তফসিলে ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘আপনারা জানেন, এনসিপি শাপলা প্রতীকটা চেয়েছে। শাপলা ও শাপলা কলির ভেতরে পার্থক্য আছে। আমার মনে হয় এটা ব্যাখার অবকাশ রাখে না। এটা কারোর কোনো দাবিতে করা হয়নি।’
আখতার আহমেদ বলেন, ‘আমরা নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালার তফসিলটা সংশোধন করেছি। কিছু কিছু প্রতীক নিয়ে কিছু মন্তব্য আমরা শুনেছি—যেমন কেউ বলেছে, এটা রাখলে কেন, না রাখলে ভালো হতো, রাখা যৌক্তিক হয়েছে কি না ইত্যাদি। এ বিবেচনায়, আগে যে ১১৫টি প্রতীক ছিল, তার থেকে আমরা ১৬টি বাদ দিয়ে নতুন করে প্রতীক নিয়ে ১১৯টি এবার রিশিডিউল করেছি।’
এনসিপি বলেছিল, ‘ইসি শাপলা প্রতীক যুক্ত না করে ‘স্বৈরাচারী আচরণ’ করছে, এখন ইসি কি মনে করেন যে ‘স্বৈরাচার আচরণ’ থেকে ফিরে এসেছে—এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার আহমেদ বলেন, ‘এটা আমার এখতিয়ারাধীন নয় এবং আমার মতামত দেওয়াটাও উচিত না। এখন আমাকে কে ভালো বলল বা খারাপ বলল... আমরা আমাদের নৈতিক দায়িত্বটা পালন করে থাকি।’
ইসি ভুল সংশোধন করল কি না ও কেন করল—জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, ‘আমি বারবার, বলছি যে, কিছু প্রতীক সম্পর্কে বিরূপ মতামত ও মন্তব্য এসেছে। ওভার দ্য পিরিয়ড অব টাইম, কোনো একটা পর্যায়ে কমিশন মনে করেছে, এটা সংশোধন করলে করা যেতে পারে। সে হিসেবে সংশোধন হয়েছে। ব্যাপারটা এখন আর তখনের নয়। যদি ভবিষ্যতে প্রয়োজন হয়, আবার সংশোধন করবে। এটা তো কোনো স্ট্যাটিক বিষয় নয়। কোনো আইন-বিধির প্রয়োজন হয় না... এখানে নতুন করে বিতর্কের সুযোগ দেখছি না।’
হ্যান্ডশেকের মতো প্রতীক নতুন করে তালিকায় যুক্ত করা হয়েছে, এটা বাস্তবসম্মত কি না—জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, ‘আপনি যদি বলেন, এটা কেন করা হলো, ওটা কেন করা হলো না—এর জবাব তো মুশকিলের ব্যাপার। কেন এটাকে রাখা হলো না, কেন ওইটাকে রাখা হলো, এটা তো আপেক্ষিক প্রশ্ন।’
প্রতিদিন ইসিতে বিভিন্ন দল আসছে বিভিন্ন দাবি নিয়ে, এটাকে কি ইসি চাপ মনে করছে কি না—জানতে চাইলে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘নির্বাচনের তিনটা মূল ধারা। একটা হচ্ছে রাজনৈতিক দল, আরেকটা ভোটার এবং নির্বাচন কমিশন নিজেই। এই তিনটা একটা আরেকটার সঙ্গে ইন্টারেক্ট করতেই আসবে এবং করতে আসার অর্থ এই নয় যে, আমরা চাপের মধ্যে আছি। এটা চিন্তা করাটা অত্যন্ত অমূলক।’

আওয়ামী লীগ সরকারের ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মেয়াদে সরকারি প্রতিষ্ঠানে ৩ লাখ ৫৮ হাজার ২৩৭ পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জাতীয় সংসদে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা সংশোধন করে প্রতীকের তালিকায় পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নতুন তালিকায় বেগুন, বেলুন, খাটসহ ১৬টি প্রতীক বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শাপলা কলি, পাগড়ি, পালকিসহ ২০টি প্রতীক যুক্ত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নের সুবিধার জন্য জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল করেছে সরকার। এ কমিটি বাতিল করে গতকাল বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
১ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘মাইক্রো লেভেলে আমরা গ্রামীণ নারীদের পাই। তাদের অবদানের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা হওয়া দরকার। গ্রামীণ নারীদের সঙ্গে না নিয়ে আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারব না।’
১ ঘণ্টা আগে