নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশকে উন্নয়নের মহাসড়কে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘কোনো ষড়যন্ত্র, কোনো ধরনের নৈরাজ্য বাংলাদেশকে থামিয়ে দিতে পারবে না। কেননা আমরা মুক্তিযুদ্ধের উত্তরাধিকার, মুক্তিযুদ্ধ হচ্ছে আমাদের প্রেরণা, মুক্তিযুদ্ধ হচ্ছে আমাদের সামনের পথ দেখানোর শক্তি। সেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে নিয়েই এই বাংলাদেশকে আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলায় রূপান্তরিত করব। এই যাত্রায় কেউ বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে না।’
আজ বুধবার ঢাকায় সদরঘাট টার্মিনাল ভবনে ঘাট ও নৌ-কর্মীদের মাঝে খাবার ও ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন নৌ প্রতিমন্ত্রী। অনুষ্ঠানে পাঁচশত ঘাট ও নৌ-কর্মীর মাঝে খাবার ও ত্রাণ বিতরণ করা হয়।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এবং ছাত্রদের যৌক্তিক দাবিকে কেন্দ্র করে আমাদের এই অগ্রসরমাণ বাংলাদেশ, উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে সারা বিশ্বে যখন আমার খ্যাতি অর্জন করেছি, সেই বাংলাদেশের উন্নয়নকে কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করা হলো, ধ্বংসপ্রাপ্ত করা হলো। আমরা মিয়ানমারের নির্যাতিত রোহিঙ্গা মুসলমানদের বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়ে পৃথিবীর কাছে একটি মানবিক বাংলাদেশের স্বীকৃতি পেয়েছি, সেই মানবিক বাংলাদেশকে কীভাবে ক্ষতবিক্ষত করা হলো।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু বিনির্মাণ করে আমরা সমগ্র পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলাম যে বাংলাদেশের মানুষ মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে, সেই বাংলাদেশকে সারা পৃথিবীর কাছে খাটো করার অপচেষ্টা করা হলো। আমাদের স্বপ্নের যে মেট্রোরেল সেখানে কীভাবে ক্ষতবিক্ষত করা হলো। পদ্মা সেতুর মাওয়া প্রান্তে যে টোলপ্লাজা ছিল; সেই টোলপ্লাজা ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। সেটা পারেনি।’
তিনি বলেন, ‘এ রকম একটি পরিবেশ তৈরি করে দেওয়া হলো। অকাতরে কীভাবে পিটিয়ে পিটিয়ে এই যাত্রাবাড়ীতে একজন নারী পুলিশকে হত্যা করা হলো। তাঁকে পিটিয়ে হত্যা করে শান্ত হয়নি, হত্যা করার পর তার মুখ থেতলে দিয়ে হানিফ ফ্লাইওভারের ওপরে টানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। গাজীপুরে মানুষগুলোকে হত্যা করে উলঙ্গ করে টানিয়ে রাখা হয়েছে।’
নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা দেখেছি, সাইদুর রহমান বাংলা ভাই জঙ্গিরা আজ থেকে প্রায় ২০ বছর আগে দেখেছেন-নির্যাতন কীভাবে হত্যা করার পর টানিয়ে রাখা হতো সেই ভয়াবহ দৃশ্য এখানে করা হয়েছে। কি কারণে এই ধরনের সংঘাত এই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে? এই ধরনের সহিংসতা, হিংস্রতা কোনো? কি কারণে আমরা জানি না।’
তিনি বলেন, ‘একসময়ে বাংলাদেশকে বলা হতো পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে দরিদ্র দেশ হচ্ছে বাংলাদেশ। সেই দরিদ্র বাংলাদেশকে একটি উন্নয়নশীল দেশে নিয়ে গেছেন। এটাই কি তাঁদের কষ্ট? এই বাংলাদেশকে এইভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করা! বাংলাদেশের মানুষের যে সাহস, এগিয়ে যাওয়ার সাহস, সেই সাহস মনোবলের ওপর যেই আঘাত—সেই আঘাতটা আমরা কতটুকু সামলে এগিয়ে নিতে পারব জানি না।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তফা কামাল, বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশকে উন্নয়নের মহাসড়কে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘কোনো ষড়যন্ত্র, কোনো ধরনের নৈরাজ্য বাংলাদেশকে থামিয়ে দিতে পারবে না। কেননা আমরা মুক্তিযুদ্ধের উত্তরাধিকার, মুক্তিযুদ্ধ হচ্ছে আমাদের প্রেরণা, মুক্তিযুদ্ধ হচ্ছে আমাদের সামনের পথ দেখানোর শক্তি। সেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে নিয়েই এই বাংলাদেশকে আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলায় রূপান্তরিত করব। এই যাত্রায় কেউ বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে না।’
আজ বুধবার ঢাকায় সদরঘাট টার্মিনাল ভবনে ঘাট ও নৌ-কর্মীদের মাঝে খাবার ও ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন নৌ প্রতিমন্ত্রী। অনুষ্ঠানে পাঁচশত ঘাট ও নৌ-কর্মীর মাঝে খাবার ও ত্রাণ বিতরণ করা হয়।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এবং ছাত্রদের যৌক্তিক দাবিকে কেন্দ্র করে আমাদের এই অগ্রসরমাণ বাংলাদেশ, উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে সারা বিশ্বে যখন আমার খ্যাতি অর্জন করেছি, সেই বাংলাদেশের উন্নয়নকে কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করা হলো, ধ্বংসপ্রাপ্ত করা হলো। আমরা মিয়ানমারের নির্যাতিত রোহিঙ্গা মুসলমানদের বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়ে পৃথিবীর কাছে একটি মানবিক বাংলাদেশের স্বীকৃতি পেয়েছি, সেই মানবিক বাংলাদেশকে কীভাবে ক্ষতবিক্ষত করা হলো।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু বিনির্মাণ করে আমরা সমগ্র পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলাম যে বাংলাদেশের মানুষ মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে, সেই বাংলাদেশকে সারা পৃথিবীর কাছে খাটো করার অপচেষ্টা করা হলো। আমাদের স্বপ্নের যে মেট্রোরেল সেখানে কীভাবে ক্ষতবিক্ষত করা হলো। পদ্মা সেতুর মাওয়া প্রান্তে যে টোলপ্লাজা ছিল; সেই টোলপ্লাজা ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। সেটা পারেনি।’
তিনি বলেন, ‘এ রকম একটি পরিবেশ তৈরি করে দেওয়া হলো। অকাতরে কীভাবে পিটিয়ে পিটিয়ে এই যাত্রাবাড়ীতে একজন নারী পুলিশকে হত্যা করা হলো। তাঁকে পিটিয়ে হত্যা করে শান্ত হয়নি, হত্যা করার পর তার মুখ থেতলে দিয়ে হানিফ ফ্লাইওভারের ওপরে টানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। গাজীপুরে মানুষগুলোকে হত্যা করে উলঙ্গ করে টানিয়ে রাখা হয়েছে।’
নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা দেখেছি, সাইদুর রহমান বাংলা ভাই জঙ্গিরা আজ থেকে প্রায় ২০ বছর আগে দেখেছেন-নির্যাতন কীভাবে হত্যা করার পর টানিয়ে রাখা হতো সেই ভয়াবহ দৃশ্য এখানে করা হয়েছে। কি কারণে এই ধরনের সংঘাত এই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে? এই ধরনের সহিংসতা, হিংস্রতা কোনো? কি কারণে আমরা জানি না।’
তিনি বলেন, ‘একসময়ে বাংলাদেশকে বলা হতো পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে দরিদ্র দেশ হচ্ছে বাংলাদেশ। সেই দরিদ্র বাংলাদেশকে একটি উন্নয়নশীল দেশে নিয়ে গেছেন। এটাই কি তাঁদের কষ্ট? এই বাংলাদেশকে এইভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করা! বাংলাদেশের মানুষের যে সাহস, এগিয়ে যাওয়ার সাহস, সেই সাহস মনোবলের ওপর যেই আঘাত—সেই আঘাতটা আমরা কতটুকু সামলে এগিয়ে নিতে পারব জানি না।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তফা কামাল, বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা।
ছবিতে দেখা যায়, সেনাপ্রধান ও তাঁর স্ত্রী সারাহনাজ কমলিকা রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও বঙ্গবভনের কর্মকর্তারা। তাঁরা শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতির সঙ্গে করমর্দন ও উষ্ণ আলিঙ্গন করেন।
১ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) তাঁর মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারকে করিডোর দেওয়ার খবরটি ‘চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প’ বলে উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস। গতকাল শুক্রবার (৬ জুন) সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগেকোরবানির ঈদ উপলক্ষে সীমান্তপথে কুরবানির পশুর চামড়া পাচারের আশঙ্কায় কড়া অবস্থান নিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। সীমান্তের নিরাপত্তা বিধান ও দেশের অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি এবার বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে চামড়া পাচার প্রতিরোধে।
৪ ঘণ্টা আগে