অন্তর্বর্তী সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র মামলায় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক এনায়েত করিম চৌধুরীর ‘সহযোগী’ সাংবাদিক মো. আজহার আলী সরকারকে (৫৭) চার দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মিনহাজুর রহমান রিমান্ডে নেওয়ার এ নির্দেশ দেন।
শনিবার বিকেলে আজহার আলীকে আদালতে হাজির করে মহানগর গোয়েন্দা (পুলিশ ডিবি)। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পরিদর্শক মো. আখতার মোর্শেদ রাজধানীর রমনা থানায় করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. হারুন অর রশিদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
রিমান্ড আবেদনে আজহার আলী সরকারকে মার্কিন নাগরিক এনায়েত করিমের সহযোগী উল্লেখ করে বলা হয়, গ্রেপ্তার হওয়া আসামি মো. আজহার আলী সরকারসহ অজ্ঞাতনামা আসামিরা এজাহারনামীয় আসামি এনায়েত করিম চৌধুরীর সঙ্গে পরস্পর যোগসাজশ করে বিভিন্ন তারিখ ও সময়ে বাংলাদেশের অখণ্ডতা, সংহতি, জননিরাপত্তা বা সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করার জন্য জনসাধারণের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টির করছেন। বর্তমান সরকারকে উৎখাতের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, উচ্চপদস্থ ব্যক্তি ও ব্যবসায়ী মহলের সঙ্গে গোপন বৈঠক ও পরামর্শ করে বিভিন্ন স্থানে গণবিক্ষোভের মাধ্যমে প্রজাতন্ত্রের সম্পত্তি ক্ষতিসাধনের পরিকল্পনা করা হয়েছে বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। এসব তথ্যের ভিত্তিতে মামলার সুষ্ঠু তদন্ত এবং ন্যায়বিচারের জন্য পুলিশ হেফাজতে নিয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন।
মামলার সূত্রে জানা যায়, গত ১৩ সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর মিন্টো রোডের মন্ত্রীপাড়া এলাকায় প্রাডো গাড়ি নিয়ে সন্দেহজনক চলাচল করতে দেখা যায় আসামি এনায়েত করিম চৌধুরীকে। এ সময় তাঁর গাড়ি থামানো হয় এবং জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি কোনো সদুত্তর দিতে না পারায় তাঁকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়। তাঁর কাছ থেকে প্রাপ্ত দুটি আইফোন বিশ্লেষণ করে বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যায়। জিজ্ঞাসাবাদে এনায়েত করিম নিজেকে বিদেশি একটি গোয়েন্দা সংস্থার এজেন্ট হিসেবে দাবি করেন। তিনি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার উৎখাতের গোপন মিশন নিয়ে গত ৬ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্ক থেকে বাংলাদেশে এসেছেন বলে স্বীকার করেছেন। ওই দিন এনায়েত করিমকে ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করে কারাগারে পাঠানো হয়। পরে পুলিশ বাদী হয়ে রমনা থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করে গত ১৫ সেপ্টেম্বর। এরপর দুই দফায় এনায়েত করিমকে রিমান্ডে নেওয়া হয়।
নির্দোষ দাবি আজহার আলীর
রিমান্ড শুনানির একপর্যায়ে আজহার আলী আদালতের অনুমতি নিয়ে জানান, তিনি এই মামলায় সম্পূর্ণ নির্দোষ। এই মামলার যে ঘটনার কথা বলা হয়েছে, সেই ঘটনা সম্পর্কে তিনি কিছুই জানেন না। আজহার আলী আদালতকে জানান, তিনি একজন সিনিয়র সাংবাদিক। তিনি ২ বার বর্তমান রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করেছেন। এই কারণে তাঁকে এই মামলায় জড়ানো হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র মামলায় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক এনায়েত করিম চৌধুরীর ‘সহযোগী’ সাংবাদিক মো. আজহার আলী সরকারকে (৫৭) চার দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মিনহাজুর রহমান রিমান্ডে নেওয়ার এ নির্দেশ দেন।
শনিবার বিকেলে আজহার আলীকে আদালতে হাজির করে মহানগর গোয়েন্দা (পুলিশ ডিবি)। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পরিদর্শক মো. আখতার মোর্শেদ রাজধানীর রমনা থানায় করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. হারুন অর রশিদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
রিমান্ড আবেদনে আজহার আলী সরকারকে মার্কিন নাগরিক এনায়েত করিমের সহযোগী উল্লেখ করে বলা হয়, গ্রেপ্তার হওয়া আসামি মো. আজহার আলী সরকারসহ অজ্ঞাতনামা আসামিরা এজাহারনামীয় আসামি এনায়েত করিম চৌধুরীর সঙ্গে পরস্পর যোগসাজশ করে বিভিন্ন তারিখ ও সময়ে বাংলাদেশের অখণ্ডতা, সংহতি, জননিরাপত্তা বা সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করার জন্য জনসাধারণের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টির করছেন। বর্তমান সরকারকে উৎখাতের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, উচ্চপদস্থ ব্যক্তি ও ব্যবসায়ী মহলের সঙ্গে গোপন বৈঠক ও পরামর্শ করে বিভিন্ন স্থানে গণবিক্ষোভের মাধ্যমে প্রজাতন্ত্রের সম্পত্তি ক্ষতিসাধনের পরিকল্পনা করা হয়েছে বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। এসব তথ্যের ভিত্তিতে মামলার সুষ্ঠু তদন্ত এবং ন্যায়বিচারের জন্য পুলিশ হেফাজতে নিয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন।
মামলার সূত্রে জানা যায়, গত ১৩ সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর মিন্টো রোডের মন্ত্রীপাড়া এলাকায় প্রাডো গাড়ি নিয়ে সন্দেহজনক চলাচল করতে দেখা যায় আসামি এনায়েত করিম চৌধুরীকে। এ সময় তাঁর গাড়ি থামানো হয় এবং জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি কোনো সদুত্তর দিতে না পারায় তাঁকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়। তাঁর কাছ থেকে প্রাপ্ত দুটি আইফোন বিশ্লেষণ করে বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যায়। জিজ্ঞাসাবাদে এনায়েত করিম নিজেকে বিদেশি একটি গোয়েন্দা সংস্থার এজেন্ট হিসেবে দাবি করেন। তিনি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার উৎখাতের গোপন মিশন নিয়ে গত ৬ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্ক থেকে বাংলাদেশে এসেছেন বলে স্বীকার করেছেন। ওই দিন এনায়েত করিমকে ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করে কারাগারে পাঠানো হয়। পরে পুলিশ বাদী হয়ে রমনা থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করে গত ১৫ সেপ্টেম্বর। এরপর দুই দফায় এনায়েত করিমকে রিমান্ডে নেওয়া হয়।
নির্দোষ দাবি আজহার আলীর
রিমান্ড শুনানির একপর্যায়ে আজহার আলী আদালতের অনুমতি নিয়ে জানান, তিনি এই মামলায় সম্পূর্ণ নির্দোষ। এই মামলার যে ঘটনার কথা বলা হয়েছে, সেই ঘটনা সম্পর্কে তিনি কিছুই জানেন না। আজহার আলী আদালতকে জানান, তিনি একজন সিনিয়র সাংবাদিক। তিনি ২ বার বর্তমান রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করেছেন। এই কারণে তাঁকে এই মামলায় জড়ানো হয়েছে।
জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে। ১৭ অক্টোবর দলগুলো এই সনদে স্বাক্ষর করবে। জাতীয় সংসদ ভবনে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণের চিঠিও পাঠানো হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেইফতেখারুজ্জামান বলেন, অন্য অভিযুক্তরা যদি বেসামরিক কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন কারা হেফাজতে থাকতে পারে, তাহলে সেনা কর্মকর্তাদের জন্য আলাদা ‘সাব-জেল’ ঘোষণার যৌক্তিকতা কী? এভাবে বিশেষ শ্রেণিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া ন্যায়বিচারের পরিপন্থী এবং সরকারের এই বৈষম্যমূলক আচরণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ
১১ ঘণ্টা আগেম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিচার্য মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করতে দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠনের নির্দেশনা দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
১১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনকে অভিযুক্ত করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। প্রতিবেদনে সিআইডি জানিয়েছে, দেশ ও বিদেশ থেকে পরিচালিত একটি অনলাইন নেটওয়ার্ক ‘জয় বাংলা ব্রিগেড’-এর মাধ্যমে রাষ্ট্রবিরোধী পরিকল্পনা নেওয়া হয়ে
১১ ঘণ্টা আগে