আজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশের জাতীয় স্বার্থে সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐক্য প্রয়োজন বলে মনে করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেছেন, দ্বিমত থাকতে পারে। একই বিষয়ে বিভিন্ন সমাধান থাকে। কিন্তু জাতীয় স্বার্থের প্রশ্নে ঐক্য থাকা প্রয়োজন।
আজ শনিবার খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন শীর্ষক জাতীয় সংলাপে তিনি এসব কথা বলেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘পৃথিবীর বেশির ভাগ দেশই আছে, যেসব দেশে দুটো বড় দল আছে—সেখানেও আলোচনার ভিত্তিতে অনেক কিছু নির্ধারিত হয়। কিন্তু আমাদের দেশে গত ৫২ বছরে তা দেখিনি। সব সময় সরকার যেটা মনে করেছে তা-ই করেছে।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘অনেক সময় সরকারি দল সঠিক সিদ্ধান্ত নিলেও বিরোধী দল বিরোধিতার খাতিরে বিরোধিতা করে। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। দেশের স্বার্থে বৃহৎ ঐক্য প্রয়োজন। সেখানে আলোচনা হবে, একতরফা কিছুই হবে না।’
দর্শকের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ভারতের পররাষ্ট্রসচিব আমাদের নলেজেই সেনাপ্রধানের সঙ্গে দেখা করতে গেছেন। কোনো গোপনীয়তা ছিল না।’
থাইল্যান্ড-মিয়ানমার ইস্যুতে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক প্রসঙ্গে তৌহিদ হোসেন বলেন, মূল আলোচনা তিনটা বিষয় ছিল। তা হলো সীমান্ত, অপরাধ ও মাদক এবং মিয়ানমারের ভবিষ্যৎ কী হবে। সেখানে রোহিঙ্গা ইস্যু ছিল না। আমাকে আমন্ত্রণ জানালে বলেছিলাম এই তিনটা ইস্যুতে রোহিঙ্গাদের স্বার্থ ওতপ্রোতভাবে জড়িত। রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান না হলে তিনটা জিনিসের সমাধান হবে না।’
সাইড লাইন বৈঠকের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সবার সঙ্গে বৈঠকে আমি বলেছি রোহিঙ্গাদের সমস্যার সমাধান করো। তাদের দুই লাখ তরুণ-তরুণী আছে। তারা যদি আগ্রাসী হয় সেখানে বাংলাদেশসহ প্রতিটি দেশের ক্ষতি হবে। এরই মধ্যে সেই লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। অনেক মানুষ পৌঁছে যাচ্ছে বিভিন্ন জায়গায়।’ আরাকান আর্মির সময়েও রোহিঙ্গারা বিতাড়িত হচ্ছে বলে জানান তিনি।
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘মিয়ানমারে শান্তি প্রতিষ্ঠা হলে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাতে হবে। তা না হলে তোমাদের (মিয়ানমারের প্রতিবেশী সব দেশ) শান্তিও থাকবে না।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘বলা হয় ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়। কিন্তু বাস্তবে দেখেছি উল্টোটা। দেখেছি রাষ্ট্রের চেয়ে একটা গ্রুপের স্বার্থকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে যিনি প্রধান তার স্বার্থকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।’ তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠিত হলে মানুষের স্বার্থ প্রাধান্য পাবে।
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘ভারত ও চীনের মধ্যে সংঘাত আছে। যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মধ্যে সখ্য আছে। আমাদের এই তিনটি দেশের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখা গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের একটা কথা মনে রাখতে হবে, ভারত ও চীনের মধ্যে এত শত্রুতা কিন্তু সেখানে বাণিজ্যের পরিমাণ ১০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি। আমাদের প্রতিটি দেশের সঙ্গে স্বার্থ আছে। কারণ, আমরা যেহেতু আন্তর্জাতিকভাবে মেজর খেলোয়াড় না, তাই আমাদের একধরনের ব্যালেন্স করে চলতে হবে।’

দেশের জাতীয় স্বার্থে সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐক্য প্রয়োজন বলে মনে করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেছেন, দ্বিমত থাকতে পারে। একই বিষয়ে বিভিন্ন সমাধান থাকে। কিন্তু জাতীয় স্বার্থের প্রশ্নে ঐক্য থাকা প্রয়োজন।
আজ শনিবার খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন শীর্ষক জাতীয় সংলাপে তিনি এসব কথা বলেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘পৃথিবীর বেশির ভাগ দেশই আছে, যেসব দেশে দুটো বড় দল আছে—সেখানেও আলোচনার ভিত্তিতে অনেক কিছু নির্ধারিত হয়। কিন্তু আমাদের দেশে গত ৫২ বছরে তা দেখিনি। সব সময় সরকার যেটা মনে করেছে তা-ই করেছে।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘অনেক সময় সরকারি দল সঠিক সিদ্ধান্ত নিলেও বিরোধী দল বিরোধিতার খাতিরে বিরোধিতা করে। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। দেশের স্বার্থে বৃহৎ ঐক্য প্রয়োজন। সেখানে আলোচনা হবে, একতরফা কিছুই হবে না।’
দর্শকের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ভারতের পররাষ্ট্রসচিব আমাদের নলেজেই সেনাপ্রধানের সঙ্গে দেখা করতে গেছেন। কোনো গোপনীয়তা ছিল না।’
থাইল্যান্ড-মিয়ানমার ইস্যুতে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক প্রসঙ্গে তৌহিদ হোসেন বলেন, মূল আলোচনা তিনটা বিষয় ছিল। তা হলো সীমান্ত, অপরাধ ও মাদক এবং মিয়ানমারের ভবিষ্যৎ কী হবে। সেখানে রোহিঙ্গা ইস্যু ছিল না। আমাকে আমন্ত্রণ জানালে বলেছিলাম এই তিনটা ইস্যুতে রোহিঙ্গাদের স্বার্থ ওতপ্রোতভাবে জড়িত। রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান না হলে তিনটা জিনিসের সমাধান হবে না।’
সাইড লাইন বৈঠকের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সবার সঙ্গে বৈঠকে আমি বলেছি রোহিঙ্গাদের সমস্যার সমাধান করো। তাদের দুই লাখ তরুণ-তরুণী আছে। তারা যদি আগ্রাসী হয় সেখানে বাংলাদেশসহ প্রতিটি দেশের ক্ষতি হবে। এরই মধ্যে সেই লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। অনেক মানুষ পৌঁছে যাচ্ছে বিভিন্ন জায়গায়।’ আরাকান আর্মির সময়েও রোহিঙ্গারা বিতাড়িত হচ্ছে বলে জানান তিনি।
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘মিয়ানমারে শান্তি প্রতিষ্ঠা হলে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাতে হবে। তা না হলে তোমাদের (মিয়ানমারের প্রতিবেশী সব দেশ) শান্তিও থাকবে না।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘বলা হয় ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়। কিন্তু বাস্তবে দেখেছি উল্টোটা। দেখেছি রাষ্ট্রের চেয়ে একটা গ্রুপের স্বার্থকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে যিনি প্রধান তার স্বার্থকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।’ তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠিত হলে মানুষের স্বার্থ প্রাধান্য পাবে।
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘ভারত ও চীনের মধ্যে সংঘাত আছে। যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মধ্যে সখ্য আছে। আমাদের এই তিনটি দেশের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখা গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের একটা কথা মনে রাখতে হবে, ভারত ও চীনের মধ্যে এত শত্রুতা কিন্তু সেখানে বাণিজ্যের পরিমাণ ১০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি। আমাদের প্রতিটি দেশের সঙ্গে স্বার্থ আছে। কারণ, আমরা যেহেতু আন্তর্জাতিকভাবে মেজর খেলোয়াড় না, তাই আমাদের একধরনের ব্যালেন্স করে চলতে হবে।’
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশের জাতীয় স্বার্থে সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐক্য প্রয়োজন বলে মনে করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেছেন, দ্বিমত থাকতে পারে। একই বিষয়ে বিভিন্ন সমাধান থাকে। কিন্তু জাতীয় স্বার্থের প্রশ্নে ঐক্য থাকা প্রয়োজন।
আজ শনিবার খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন শীর্ষক জাতীয় সংলাপে তিনি এসব কথা বলেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘পৃথিবীর বেশির ভাগ দেশই আছে, যেসব দেশে দুটো বড় দল আছে—সেখানেও আলোচনার ভিত্তিতে অনেক কিছু নির্ধারিত হয়। কিন্তু আমাদের দেশে গত ৫২ বছরে তা দেখিনি। সব সময় সরকার যেটা মনে করেছে তা-ই করেছে।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘অনেক সময় সরকারি দল সঠিক সিদ্ধান্ত নিলেও বিরোধী দল বিরোধিতার খাতিরে বিরোধিতা করে। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। দেশের স্বার্থে বৃহৎ ঐক্য প্রয়োজন। সেখানে আলোচনা হবে, একতরফা কিছুই হবে না।’
দর্শকের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ভারতের পররাষ্ট্রসচিব আমাদের নলেজেই সেনাপ্রধানের সঙ্গে দেখা করতে গেছেন। কোনো গোপনীয়তা ছিল না।’
থাইল্যান্ড-মিয়ানমার ইস্যুতে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক প্রসঙ্গে তৌহিদ হোসেন বলেন, মূল আলোচনা তিনটা বিষয় ছিল। তা হলো সীমান্ত, অপরাধ ও মাদক এবং মিয়ানমারের ভবিষ্যৎ কী হবে। সেখানে রোহিঙ্গা ইস্যু ছিল না। আমাকে আমন্ত্রণ জানালে বলেছিলাম এই তিনটা ইস্যুতে রোহিঙ্গাদের স্বার্থ ওতপ্রোতভাবে জড়িত। রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান না হলে তিনটা জিনিসের সমাধান হবে না।’
সাইড লাইন বৈঠকের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সবার সঙ্গে বৈঠকে আমি বলেছি রোহিঙ্গাদের সমস্যার সমাধান করো। তাদের দুই লাখ তরুণ-তরুণী আছে। তারা যদি আগ্রাসী হয় সেখানে বাংলাদেশসহ প্রতিটি দেশের ক্ষতি হবে। এরই মধ্যে সেই লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। অনেক মানুষ পৌঁছে যাচ্ছে বিভিন্ন জায়গায়।’ আরাকান আর্মির সময়েও রোহিঙ্গারা বিতাড়িত হচ্ছে বলে জানান তিনি।
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘মিয়ানমারে শান্তি প্রতিষ্ঠা হলে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাতে হবে। তা না হলে তোমাদের (মিয়ানমারের প্রতিবেশী সব দেশ) শান্তিও থাকবে না।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘বলা হয় ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়। কিন্তু বাস্তবে দেখেছি উল্টোটা। দেখেছি রাষ্ট্রের চেয়ে একটা গ্রুপের স্বার্থকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে যিনি প্রধান তার স্বার্থকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।’ তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠিত হলে মানুষের স্বার্থ প্রাধান্য পাবে।
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘ভারত ও চীনের মধ্যে সংঘাত আছে। যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মধ্যে সখ্য আছে। আমাদের এই তিনটি দেশের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখা গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের একটা কথা মনে রাখতে হবে, ভারত ও চীনের মধ্যে এত শত্রুতা কিন্তু সেখানে বাণিজ্যের পরিমাণ ১০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি। আমাদের প্রতিটি দেশের সঙ্গে স্বার্থ আছে। কারণ, আমরা যেহেতু আন্তর্জাতিকভাবে মেজর খেলোয়াড় না, তাই আমাদের একধরনের ব্যালেন্স করে চলতে হবে।’

দেশের জাতীয় স্বার্থে সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐক্য প্রয়োজন বলে মনে করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেছেন, দ্বিমত থাকতে পারে। একই বিষয়ে বিভিন্ন সমাধান থাকে। কিন্তু জাতীয় স্বার্থের প্রশ্নে ঐক্য থাকা প্রয়োজন।
আজ শনিবার খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন শীর্ষক জাতীয় সংলাপে তিনি এসব কথা বলেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘পৃথিবীর বেশির ভাগ দেশই আছে, যেসব দেশে দুটো বড় দল আছে—সেখানেও আলোচনার ভিত্তিতে অনেক কিছু নির্ধারিত হয়। কিন্তু আমাদের দেশে গত ৫২ বছরে তা দেখিনি। সব সময় সরকার যেটা মনে করেছে তা-ই করেছে।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘অনেক সময় সরকারি দল সঠিক সিদ্ধান্ত নিলেও বিরোধী দল বিরোধিতার খাতিরে বিরোধিতা করে। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। দেশের স্বার্থে বৃহৎ ঐক্য প্রয়োজন। সেখানে আলোচনা হবে, একতরফা কিছুই হবে না।’
দর্শকের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ভারতের পররাষ্ট্রসচিব আমাদের নলেজেই সেনাপ্রধানের সঙ্গে দেখা করতে গেছেন। কোনো গোপনীয়তা ছিল না।’
থাইল্যান্ড-মিয়ানমার ইস্যুতে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক প্রসঙ্গে তৌহিদ হোসেন বলেন, মূল আলোচনা তিনটা বিষয় ছিল। তা হলো সীমান্ত, অপরাধ ও মাদক এবং মিয়ানমারের ভবিষ্যৎ কী হবে। সেখানে রোহিঙ্গা ইস্যু ছিল না। আমাকে আমন্ত্রণ জানালে বলেছিলাম এই তিনটা ইস্যুতে রোহিঙ্গাদের স্বার্থ ওতপ্রোতভাবে জড়িত। রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান না হলে তিনটা জিনিসের সমাধান হবে না।’
সাইড লাইন বৈঠকের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সবার সঙ্গে বৈঠকে আমি বলেছি রোহিঙ্গাদের সমস্যার সমাধান করো। তাদের দুই লাখ তরুণ-তরুণী আছে। তারা যদি আগ্রাসী হয় সেখানে বাংলাদেশসহ প্রতিটি দেশের ক্ষতি হবে। এরই মধ্যে সেই লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। অনেক মানুষ পৌঁছে যাচ্ছে বিভিন্ন জায়গায়।’ আরাকান আর্মির সময়েও রোহিঙ্গারা বিতাড়িত হচ্ছে বলে জানান তিনি।
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘মিয়ানমারে শান্তি প্রতিষ্ঠা হলে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাতে হবে। তা না হলে তোমাদের (মিয়ানমারের প্রতিবেশী সব দেশ) শান্তিও থাকবে না।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘বলা হয় ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়। কিন্তু বাস্তবে দেখেছি উল্টোটা। দেখেছি রাষ্ট্রের চেয়ে একটা গ্রুপের স্বার্থকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে যিনি প্রধান তার স্বার্থকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।’ তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠিত হলে মানুষের স্বার্থ প্রাধান্য পাবে।
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘ভারত ও চীনের মধ্যে সংঘাত আছে। যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মধ্যে সখ্য আছে। আমাদের এই তিনটি দেশের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখা গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের একটা কথা মনে রাখতে হবে, ভারত ও চীনের মধ্যে এত শত্রুতা কিন্তু সেখানে বাণিজ্যের পরিমাণ ১০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি। আমাদের প্রতিটি দেশের সঙ্গে স্বার্থ আছে। কারণ, আমরা যেহেতু আন্তর্জাতিকভাবে মেজর খেলোয়াড় না, তাই আমাদের একধরনের ব্যালেন্স করে চলতে হবে।’

জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে ২৭০ দিন আলাপ-আলোচনার পরও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ‘অনৈক্যের সুর’ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল। আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক নিয়ে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
৬ মিনিট আগে
‘মানবদেহে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। নতুন এই আইনে পরিবারের সদস্য ছাড়াও ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের নিঃস্বার্থভাবে কিডনিসহ বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করার সুযোগ রাখা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের
১৬ মিনিট আগে
আওয়ামী সরকারের সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত মো. নাসিমের ছেলে সিরাজগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তানভির শাকিল জয়, তাঁর পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে ১২০৮ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এসব হিসাবের মধ্যে ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা
৩৩ মিনিট আগে
সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, সাবেক উপ-প্রেস সচিব মুহাম্মদ আশরাফুল আলম খোকন ও তাঁর স্ত্রী রেজওয়ানা নূরের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ পৃথক পৃথক এ নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে ২৭০ দিন আলাপ-আলোচনার পরও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ‘অনৈক্যের সুর’ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল। আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক নিয়ে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
জুলাই সনদ ও গণভোট নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতসহ রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতবিরোধ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা দুর্ভাগ্যজনক। ২৭০ দিন যাবৎ আলাপ-আলোচনার পর প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর বক্তব্যে যে অনৈক্যের সুর দেখছি, এটা হতাশাব্যঞ্জক। এই তীব্র বিরোধের মধ্যে কীভাবে সমঝোতার দলিল পাস হবে? এটা খুব দুরূহ একটা চ্যালেঞ্জ আমাদের সামনে এনে দিয়েছে।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘উনাদের (রাজনৈতিক দল) তো আসলে ঐকমত্য হয় নাই। কিছু ভাইটাল (গুরুত্বপূর্ণ) প্রশ্নে এর আগে আমরা জেনেছিলাম, কনটেন্ট নিয়ে বিরোধ ছিল। যে সংস্কার হবে, সেই বিষয়বস্তু নিয়ে বিরোধ ছিল। এখন আবার দেখলাম, আরও দুই ধরনের বিরোধ তৈরি হয়েছে। একটা হচ্ছে, এটা (জুলাই সনদ) কী পদ্ধতিতে পাস করা হবে; আরেকটা হচ্ছে এর জন্য গণভোট হলে গণভোট কবে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিরোধ তীব্রতম পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। এসব ব্যাপারে একটা সময় সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। সিদ্ধান্ত নিবেন প্রধান উপদেষ্টা।’
এ সময় মতানৈক্য থাকা রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘বিরোধ এত দৃঢ় এবং পরস্পরবিরোধী—কী বলব? যে উত্তেজিত ভূমিকা নিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো, যারা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষে ছিল, আপনারা যদি এ রকম একটা ভূমিকা নেন, তাহলে সরকার কী করবে? আমরা ঠিক বুঝতে পারছি না। এত দিন আলোচনার পর যদি আপনাদের মধ্যে ঐকমত্য না আসে, আমরা আসলে এখন কীভাবে কী করব—এটা নিয়ে সত্যি আমাদের একটু চিন্তা করতে হচ্ছে।’
রাজনৈতিক দলগুলোর আলটিমেটাম নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘কোনো রাজনৈতিক দল যদি এককভাবে তাদের অবস্থান নেওয়ার জন্য আমাদের আলটিমেটাম বেঁধে দেয় বা জোর করে, তার মানে হচ্ছে উনাদের মধ্যে ঐকমত্য নাই এবং উনারা চাচ্ছেন, উনাদের দলীয় পজিশনটা যেন এই সরকার আপহোল্ড (সমুন্নত) করে—এটা দুর্ভাগ্যজনক। উনাদেরকে তো যথেষ্ট আলোচনার সময় দেওয়া হয়েছে। উনারা যে অনৈক্য দেখাচ্ছেন, জুলাই স্পিরিটকে উনারা কোথায় নিয়ে গেছেন—এটা উনাদের বিবেচনা করা উচিত।’

জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে ২৭০ দিন আলাপ-আলোচনার পরও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ‘অনৈক্যের সুর’ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল। আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক নিয়ে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
জুলাই সনদ ও গণভোট নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতসহ রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতবিরোধ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা দুর্ভাগ্যজনক। ২৭০ দিন যাবৎ আলাপ-আলোচনার পর প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর বক্তব্যে যে অনৈক্যের সুর দেখছি, এটা হতাশাব্যঞ্জক। এই তীব্র বিরোধের মধ্যে কীভাবে সমঝোতার দলিল পাস হবে? এটা খুব দুরূহ একটা চ্যালেঞ্জ আমাদের সামনে এনে দিয়েছে।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘উনাদের (রাজনৈতিক দল) তো আসলে ঐকমত্য হয় নাই। কিছু ভাইটাল (গুরুত্বপূর্ণ) প্রশ্নে এর আগে আমরা জেনেছিলাম, কনটেন্ট নিয়ে বিরোধ ছিল। যে সংস্কার হবে, সেই বিষয়বস্তু নিয়ে বিরোধ ছিল। এখন আবার দেখলাম, আরও দুই ধরনের বিরোধ তৈরি হয়েছে। একটা হচ্ছে, এটা (জুলাই সনদ) কী পদ্ধতিতে পাস করা হবে; আরেকটা হচ্ছে এর জন্য গণভোট হলে গণভোট কবে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিরোধ তীব্রতম পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। এসব ব্যাপারে একটা সময় সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। সিদ্ধান্ত নিবেন প্রধান উপদেষ্টা।’
এ সময় মতানৈক্য থাকা রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘বিরোধ এত দৃঢ় এবং পরস্পরবিরোধী—কী বলব? যে উত্তেজিত ভূমিকা নিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো, যারা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষে ছিল, আপনারা যদি এ রকম একটা ভূমিকা নেন, তাহলে সরকার কী করবে? আমরা ঠিক বুঝতে পারছি না। এত দিন আলোচনার পর যদি আপনাদের মধ্যে ঐকমত্য না আসে, আমরা আসলে এখন কীভাবে কী করব—এটা নিয়ে সত্যি আমাদের একটু চিন্তা করতে হচ্ছে।’
রাজনৈতিক দলগুলোর আলটিমেটাম নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘কোনো রাজনৈতিক দল যদি এককভাবে তাদের অবস্থান নেওয়ার জন্য আমাদের আলটিমেটাম বেঁধে দেয় বা জোর করে, তার মানে হচ্ছে উনাদের মধ্যে ঐকমত্য নাই এবং উনারা চাচ্ছেন, উনাদের দলীয় পজিশনটা যেন এই সরকার আপহোল্ড (সমুন্নত) করে—এটা দুর্ভাগ্যজনক। উনাদেরকে তো যথেষ্ট আলোচনার সময় দেওয়া হয়েছে। উনারা যে অনৈক্য দেখাচ্ছেন, জুলাই স্পিরিটকে উনারা কোথায় নিয়ে গেছেন—এটা উনাদের বিবেচনা করা উচিত।’

দেশের জাতীয় স্বার্থে সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐক্য প্রয়োজন বলে মনে করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেছেন, দ্বিমত থাকতে পারে। একই বিষয়ে বিভিন্ন সমাধান থাকে। কিন্তু জাতীয় স্বার্থের প্রশ্নে ঐক্য থাকা প্রয়োজন। আজ শনিবার খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য,
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
‘মানবদেহে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। নতুন এই আইনে পরিবারের সদস্য ছাড়াও ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের নিঃস্বার্থভাবে কিডনিসহ বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করার সুযোগ রাখা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের
১৬ মিনিট আগে
আওয়ামী সরকারের সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত মো. নাসিমের ছেলে সিরাজগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তানভির শাকিল জয়, তাঁর পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে ১২০৮ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এসব হিসাবের মধ্যে ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা
৩৩ মিনিট আগে
সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, সাবেক উপ-প্রেস সচিব মুহাম্মদ আশরাফুল আলম খোকন ও তাঁর স্ত্রী রেজওয়ানা নূরের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ পৃথক পৃথক এ নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘মানবদেহে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। নতুন এই আইনে পরিবারের সদস্য ছাড়াও ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের নিঃস্বার্থভাবে কিডনিসহ বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করার সুযোগ রাখা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক নিয়ে ব্রিফ করেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমাদের এখানে কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট করতে হোক বা অন্য যেকোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ট্রান্সপ্ল্যান্ট করতে প্রচলিত আইনে রয়েছে যে, পরিবারের সদস্যরা শুধু অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করতে পারবেন। এতে প্রায়োগিক ক্ষেত্রে যেটা হতো, অন্য কোনো দেশে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের বাইরেও টাকাপয়সা দিয়ে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান যারা করবে, তাদের থেকে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ প্রতিস্থাপনের চেষ্টা করা হতো।’
আইন উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমরা এইটা দূর করার জন্য শুধু পরিবারের সদস্য না, যাদের সঙ্গে ইমোশনাল অ্যাটাচমেন্ট (ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক) আছে, সেটা কাদের সঙ্গে—এটা আমরা একটু ব্যাখ্যা করে বলব। তাদের কেউ যদি অন্য কাউকে নিঃস্বার্থভাবে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করতে চায়, সেটাকে আমরা লিগ্যালাইজ (বৈধতা) করার স্কোপ (সুযোগ) করেছি।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘যাদের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজনের জন্য বিদেশে যেতে হতো, তারা বাংলাদেশে এখন প্রচলিত আইনের মধ্য থেকে এই কাজটা করার সুযোগ পাবেন আশা করি। এতে ব্যয়বহুল চিকিৎসার ক্ষেত্রে সাশ্রয় হবে, মানুষের অনেক ভোগান্তির কমবে।’

‘মানবদেহে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। নতুন এই আইনে পরিবারের সদস্য ছাড়াও ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের নিঃস্বার্থভাবে কিডনিসহ বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করার সুযোগ রাখা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক নিয়ে ব্রিফ করেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমাদের এখানে কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট করতে হোক বা অন্য যেকোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ট্রান্সপ্ল্যান্ট করতে প্রচলিত আইনে রয়েছে যে, পরিবারের সদস্যরা শুধু অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করতে পারবেন। এতে প্রায়োগিক ক্ষেত্রে যেটা হতো, অন্য কোনো দেশে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের বাইরেও টাকাপয়সা দিয়ে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান যারা করবে, তাদের থেকে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ প্রতিস্থাপনের চেষ্টা করা হতো।’
আইন উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমরা এইটা দূর করার জন্য শুধু পরিবারের সদস্য না, যাদের সঙ্গে ইমোশনাল অ্যাটাচমেন্ট (ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক) আছে, সেটা কাদের সঙ্গে—এটা আমরা একটু ব্যাখ্যা করে বলব। তাদের কেউ যদি অন্য কাউকে নিঃস্বার্থভাবে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করতে চায়, সেটাকে আমরা লিগ্যালাইজ (বৈধতা) করার স্কোপ (সুযোগ) করেছি।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘যাদের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজনের জন্য বিদেশে যেতে হতো, তারা বাংলাদেশে এখন প্রচলিত আইনের মধ্য থেকে এই কাজটা করার সুযোগ পাবেন আশা করি। এতে ব্যয়বহুল চিকিৎসার ক্ষেত্রে সাশ্রয় হবে, মানুষের অনেক ভোগান্তির কমবে।’

দেশের জাতীয় স্বার্থে সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐক্য প্রয়োজন বলে মনে করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেছেন, দ্বিমত থাকতে পারে। একই বিষয়ে বিভিন্ন সমাধান থাকে। কিন্তু জাতীয় স্বার্থের প্রশ্নে ঐক্য থাকা প্রয়োজন। আজ শনিবার খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য,
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে ২৭০ দিন আলাপ-আলোচনার পরও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ‘অনৈক্যের সুর’ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল। আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক নিয়ে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
৬ মিনিট আগে
আওয়ামী সরকারের সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত মো. নাসিমের ছেলে সিরাজগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তানভির শাকিল জয়, তাঁর পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে ১২০৮ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এসব হিসাবের মধ্যে ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা
৩৩ মিনিট আগে
সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, সাবেক উপ-প্রেস সচিব মুহাম্মদ আশরাফুল আলম খোকন ও তাঁর স্ত্রী রেজওয়ানা নূরের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ পৃথক পৃথক এ নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আওয়ামী সরকারের সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত মো. নাসিমের ছেলে সিরাজগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তানভির শাকিল জয়, তাঁর পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে ১২০৮ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এসব হিসাবের মধ্যে ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা আদালতের নির্দেশে অবরুদ্ধ করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, বর্তমানে তানভির শাকিল জয় ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে মানি লন্ডারিং অনুসন্ধান কার্যক্রম চালাচ্ছে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট। তদন্তের অংশ হিসেবে দেশের বিভিন্ন স্থানে তাদের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। অভিযোগসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ তথ্য উদ্ঘাটন, অপরাপর সদস্যদের শনাক্ত অভিযানও অব্যাহত রয়েছে।
সিআইডির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের অনুসন্ধানে জানা গেছে, তানভির শাকিল জয়, তাঁর মা লায়লা আরজুমান্দ বানু, স্ত্রী সাবরিনা সুলতানা চৌধুরী ও পরিবারের অন্য সদস্যদের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে মোট ৯৬টি হিসাব রয়েছে। এসব হিসাবের লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা যায়, সেখানে ১২০৮ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন হয়। আদালতের মাধ্যমে এসব ব্যাংক হিসাবে থাকা ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা ফ্রিজ করেছে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট।
সিআইডি বলছে, প্রাথমিক অনুসন্ধানে আরও জানা গেছে, তানভির শাকিল জয় প্রতারণা, জালিয়াতি, চাঁদাবাজি, সংঘবদ্ধ অপরাধ এবং বিদেশে অর্থ পাচারের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। তিনি ও তাঁর ভাই তমাল মনসুর ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পে টেন্ডার জালিয়াতি, বালু উত্তোলন, নিয়োগ-বাণিজ্য ও চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
সিআইডির প্রাথমিক ধারণা অনুযায়ী, তানভির জয় পরিবারের সদস্যদের নামে অর্জিত এই অবৈধ অর্থ দেশের বাইরে পাচারের পাশাপাশি স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ হিসেবে বিনিয়োগ করা হয়েছে।

আওয়ামী সরকারের সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত মো. নাসিমের ছেলে সিরাজগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তানভির শাকিল জয়, তাঁর পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে ১২০৮ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এসব হিসাবের মধ্যে ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা আদালতের নির্দেশে অবরুদ্ধ করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, বর্তমানে তানভির শাকিল জয় ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে মানি লন্ডারিং অনুসন্ধান কার্যক্রম চালাচ্ছে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট। তদন্তের অংশ হিসেবে দেশের বিভিন্ন স্থানে তাদের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। অভিযোগসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ তথ্য উদ্ঘাটন, অপরাপর সদস্যদের শনাক্ত অভিযানও অব্যাহত রয়েছে।
সিআইডির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের অনুসন্ধানে জানা গেছে, তানভির শাকিল জয়, তাঁর মা লায়লা আরজুমান্দ বানু, স্ত্রী সাবরিনা সুলতানা চৌধুরী ও পরিবারের অন্য সদস্যদের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে মোট ৯৬টি হিসাব রয়েছে। এসব হিসাবের লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা যায়, সেখানে ১২০৮ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন হয়। আদালতের মাধ্যমে এসব ব্যাংক হিসাবে থাকা ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা ফ্রিজ করেছে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট।
সিআইডি বলছে, প্রাথমিক অনুসন্ধানে আরও জানা গেছে, তানভির শাকিল জয় প্রতারণা, জালিয়াতি, চাঁদাবাজি, সংঘবদ্ধ অপরাধ এবং বিদেশে অর্থ পাচারের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। তিনি ও তাঁর ভাই তমাল মনসুর ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পে টেন্ডার জালিয়াতি, বালু উত্তোলন, নিয়োগ-বাণিজ্য ও চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
সিআইডির প্রাথমিক ধারণা অনুযায়ী, তানভির জয় পরিবারের সদস্যদের নামে অর্জিত এই অবৈধ অর্থ দেশের বাইরে পাচারের পাশাপাশি স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ হিসেবে বিনিয়োগ করা হয়েছে।

দেশের জাতীয় স্বার্থে সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐক্য প্রয়োজন বলে মনে করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেছেন, দ্বিমত থাকতে পারে। একই বিষয়ে বিভিন্ন সমাধান থাকে। কিন্তু জাতীয় স্বার্থের প্রশ্নে ঐক্য থাকা প্রয়োজন। আজ শনিবার খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য,
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে ২৭০ দিন আলাপ-আলোচনার পরও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ‘অনৈক্যের সুর’ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল। আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক নিয়ে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
৬ মিনিট আগে
‘মানবদেহে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। নতুন এই আইনে পরিবারের সদস্য ছাড়াও ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের নিঃস্বার্থভাবে কিডনিসহ বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করার সুযোগ রাখা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের
১৬ মিনিট আগে
সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, সাবেক উপ-প্রেস সচিব মুহাম্মদ আশরাফুল আলম খোকন ও তাঁর স্ত্রী রেজওয়ানা নূরের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ পৃথক পৃথক এ নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, সাবেক উপ-প্রেস সচিব মুহাম্মদ আশরাফুল আলম খোকন ও তাঁর স্ত্রী রেজওয়ানা নূরের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ পৃথক পৃথক এ নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পৃথক তিনটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ নির্দেশ দেওয়া হয় বলে জানান দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
আয়কর নথি জব্দ করার নির্দেশনা চেয়ে আবেদন করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ।
আ ক ম মোজাম্মেল হকের আবেদনে বলা হয়, মোজাম্মেল হকের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে অসাধু উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করে ভোগদখলে রাখা এবং তাঁর নামীয় চারটি ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনক অর্থ লেনদেন করে তা হস্তান্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তর করার অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত চলছে। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে মোজাম্মেল হকের আয়কর নথি পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন।
খোকন দম্পতির আবেদনে বলা হয়, আশরাফুল আলম খোকনের বিরুদ্ধে সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক নিজ নামে-বেনামে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও দখলে রাখা এবং তাঁর নামীয় তিনটি ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজন অর্থ লেনদেন করে তা হস্তান্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তর করার অভিযোগের তদন্ত চলছে। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আসামি আশরাফুল আলম খোকন ও তাঁর স্ত্রী রেজওয়ানা নূরের আয়কর নথি পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন।
এমতাবস্থায় মোজাম্মেল হক, আশরাফুল আলম খোকন ও তাঁর স্ত্রীর আয়কর নথির শুরু থেকে ২০২৪-২৫ করবর্ষ পর্যন্ত আয়কর নথির স্থায়ী অংশ, বিবিধ অংশ, অ্যাসেসমেন্ট প্রতিবেদন (যদি থাকে), নোট শিটসহ সংশ্লিষ্ট যাবতীয় রেকর্ডপত্র বা তথ্যাদি এবং অফিস আদেশের অংশ পর্যালোচনাপূর্বক সাক্ষ্য-স্মারক প্রদানের লক্ষ্যে সত্যায়িত ফটোকপি (এক সেট) এবং মামলার আলামত হিসেবে জব্দকরণের লক্ষ্যে আদেশ দিতে প্রার্থনা করা হয়।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মোজাম্মেল হকের বিরুদ্ধে গত বছর ২৯ সেপ্টেম্বর এবং আশরাফুল আলম খোকন ও তার স্ত্রী রেজওয়ানা নূরের বিরুদ্ধে গত ২৭ মার্চ পৃথক দুটি মামলা করে দুদক।

সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, সাবেক উপ-প্রেস সচিব মুহাম্মদ আশরাফুল আলম খোকন ও তাঁর স্ত্রী রেজওয়ানা নূরের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ পৃথক পৃথক এ নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পৃথক তিনটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ নির্দেশ দেওয়া হয় বলে জানান দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
আয়কর নথি জব্দ করার নির্দেশনা চেয়ে আবেদন করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ।
আ ক ম মোজাম্মেল হকের আবেদনে বলা হয়, মোজাম্মেল হকের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে অসাধু উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করে ভোগদখলে রাখা এবং তাঁর নামীয় চারটি ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনক অর্থ লেনদেন করে তা হস্তান্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তর করার অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত চলছে। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে মোজাম্মেল হকের আয়কর নথি পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন।
খোকন দম্পতির আবেদনে বলা হয়, আশরাফুল আলম খোকনের বিরুদ্ধে সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক নিজ নামে-বেনামে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও দখলে রাখা এবং তাঁর নামীয় তিনটি ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজন অর্থ লেনদেন করে তা হস্তান্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তর করার অভিযোগের তদন্ত চলছে। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আসামি আশরাফুল আলম খোকন ও তাঁর স্ত্রী রেজওয়ানা নূরের আয়কর নথি পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন।
এমতাবস্থায় মোজাম্মেল হক, আশরাফুল আলম খোকন ও তাঁর স্ত্রীর আয়কর নথির শুরু থেকে ২০২৪-২৫ করবর্ষ পর্যন্ত আয়কর নথির স্থায়ী অংশ, বিবিধ অংশ, অ্যাসেসমেন্ট প্রতিবেদন (যদি থাকে), নোট শিটসহ সংশ্লিষ্ট যাবতীয় রেকর্ডপত্র বা তথ্যাদি এবং অফিস আদেশের অংশ পর্যালোচনাপূর্বক সাক্ষ্য-স্মারক প্রদানের লক্ষ্যে সত্যায়িত ফটোকপি (এক সেট) এবং মামলার আলামত হিসেবে জব্দকরণের লক্ষ্যে আদেশ দিতে প্রার্থনা করা হয়।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মোজাম্মেল হকের বিরুদ্ধে গত বছর ২৯ সেপ্টেম্বর এবং আশরাফুল আলম খোকন ও তার স্ত্রী রেজওয়ানা নূরের বিরুদ্ধে গত ২৭ মার্চ পৃথক দুটি মামলা করে দুদক।

দেশের জাতীয় স্বার্থে সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐক্য প্রয়োজন বলে মনে করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেছেন, দ্বিমত থাকতে পারে। একই বিষয়ে বিভিন্ন সমাধান থাকে। কিন্তু জাতীয় স্বার্থের প্রশ্নে ঐক্য থাকা প্রয়োজন। আজ শনিবার খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য,
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে ২৭০ দিন আলাপ-আলোচনার পরও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ‘অনৈক্যের সুর’ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল। আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক নিয়ে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
৬ মিনিট আগে
‘মানবদেহে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। নতুন এই আইনে পরিবারের সদস্য ছাড়াও ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের নিঃস্বার্থভাবে কিডনিসহ বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করার সুযোগ রাখা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের
১৬ মিনিট আগে
আওয়ামী সরকারের সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত মো. নাসিমের ছেলে সিরাজগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তানভির শাকিল জয়, তাঁর পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে ১২০৮ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এসব হিসাবের মধ্যে ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা
৩৩ মিনিট আগে