ঢাবি সংবাদদাতা
৪৬তম বিসিএসের প্রশ্নপত্র ফাঁস, পরীক্ষা স্থগিতের পরও সংস্কার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়িত না হওয়ায় পিএসসি সংস্কার দাবিতে আবার বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার থেকে মিছিল শুরু হবে, পাশাপাশি দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতেও কর্মসূচি পালনের ডাক দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার বেলা সাড়ে ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন করে পিএসসি সংস্কার আন্দোলন।
গত ১৭ এপ্রিল ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা স্থগিত করে আন্দোলনকারীদের অনশন ভাঙিয়েছিলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। একই দিন আট দফা দাবির আলোকে একটি সংস্কার কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত হয়, যার নেতৃত্বে থাকবেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। আন্দোলনকারীদের প্রতিনিধিদল তাঁর সঙ্গে বৈঠকে বসবে বলে জানানো হয়। একই সঙ্গে দ্বিতীয় একটি পিএসসি গঠনের প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছিলেন। আট দফা বাস্তবায়নে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেন আন্দোলনকারীরা ৷
সম্মেলনে ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, পরীক্ষার তারিখ স্থগিত ও সংস্কারের আশ্বাস দেওয়ার পরও বাস্তব কোনো অগ্রগতি হয়নি।
বিন ইয়ামিন মোল্লা জানান, লিখিত ও প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পূর্ণ নম্বর প্রকাশ না করায় চাকরিপ্রার্থীরা বাদ পড়ার কারণ জানার সুযোগ পাচ্ছেন না। একই সঙ্গে ‘প্রাক–যাচাই’-এর নামে রাজনৈতিক বা প্রভাবশালী প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে, যা স্বচ্ছতার পরিপন্থী। এতে রেফারেন্সবিহীন মেধাবীরা প্রক্রিয়ার শুরু থেকেই বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন।
আরও জানানো হয়, প্রতি বিসিএস পরীক্ষার জন্য এক বছরের মধ্যে শেষ করার সুস্পষ্ট রোডম্যাপ তৈরি, পরীক্ষার রুটিন কমপক্ষে দুই মাস আগে প্রকাশ এবং ফলাফলের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। গেজেট আটকে রাখার ক্ষেত্রে স্পষ্ট অভিযোগ ছাড়া কোনো পদক্ষেপ গ্রহণযোগ্য নয় এবং এ বিষয়ে আপিলের সুযোগ থাকতে হবে।
বিন ইয়ামিন মোল্লা আরও বলেন, ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার আগে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের শাস্তি নিশ্চিত না হলে এবং লিখিত পরীক্ষা নেওয়ার নির্দিষ্ট সময়সূচি না দিলে পরীক্ষার গ্রহণযোগ্যতা থাকবে না। জুনের মধ্যে ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল এবং জুলাইয়ে ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা আয়োজনের দাবিও জানানো হয়।
সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ৪৫তম বিসিএসে মৌখিক নম্বর ১০০-তে উন্নীত করা, লিখিত ফলাফল জুনে প্রকাশ, ভাইভার আগে ক্যাডার পুনর্বাছাইয়ের সুযোগ এবং পিএসসির সদস্যসংখ্যা অস্থায়ীভাবে বাড়ানোর প্রস্তাব রয়েছে। লিখিত খাতার মূল্যায়ন পদ্ধতি স্বচ্ছ ও নিরাপদ করতে কমিশনের উপস্থিতিতে খাতা দেখার ব্যবস্থার কথাও বলা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, প্রশ্নপত্র ফাঁসসংক্রান্ত রিট হাইকোর্টে খারিজ হলেও প্রকৃত অপরাধীদের বিচার হয়নি, যার দায়িত্ব সিআইডিকে দেওয়া হয়েছে। ফলে আন্দোলনকারীরা আশঙ্কা করছেন, আবারও পরীক্ষা নিলে সেটি পিএসসির নিয়ন্ত্রণে থাকা একচেটিয়া সিন্ডিকেটের ইঙ্গিত বহন করবে।
৪৬তম বিসিএসের প্রশ্নপত্র ফাঁস, পরীক্ষা স্থগিতের পরও সংস্কার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়িত না হওয়ায় পিএসসি সংস্কার দাবিতে আবার বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার থেকে মিছিল শুরু হবে, পাশাপাশি দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতেও কর্মসূচি পালনের ডাক দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার বেলা সাড়ে ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন করে পিএসসি সংস্কার আন্দোলন।
গত ১৭ এপ্রিল ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা স্থগিত করে আন্দোলনকারীদের অনশন ভাঙিয়েছিলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। একই দিন আট দফা দাবির আলোকে একটি সংস্কার কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত হয়, যার নেতৃত্বে থাকবেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। আন্দোলনকারীদের প্রতিনিধিদল তাঁর সঙ্গে বৈঠকে বসবে বলে জানানো হয়। একই সঙ্গে দ্বিতীয় একটি পিএসসি গঠনের প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছিলেন। আট দফা বাস্তবায়নে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেন আন্দোলনকারীরা ৷
সম্মেলনে ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, পরীক্ষার তারিখ স্থগিত ও সংস্কারের আশ্বাস দেওয়ার পরও বাস্তব কোনো অগ্রগতি হয়নি।
বিন ইয়ামিন মোল্লা জানান, লিখিত ও প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পূর্ণ নম্বর প্রকাশ না করায় চাকরিপ্রার্থীরা বাদ পড়ার কারণ জানার সুযোগ পাচ্ছেন না। একই সঙ্গে ‘প্রাক–যাচাই’-এর নামে রাজনৈতিক বা প্রভাবশালী প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে, যা স্বচ্ছতার পরিপন্থী। এতে রেফারেন্সবিহীন মেধাবীরা প্রক্রিয়ার শুরু থেকেই বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন।
আরও জানানো হয়, প্রতি বিসিএস পরীক্ষার জন্য এক বছরের মধ্যে শেষ করার সুস্পষ্ট রোডম্যাপ তৈরি, পরীক্ষার রুটিন কমপক্ষে দুই মাস আগে প্রকাশ এবং ফলাফলের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। গেজেট আটকে রাখার ক্ষেত্রে স্পষ্ট অভিযোগ ছাড়া কোনো পদক্ষেপ গ্রহণযোগ্য নয় এবং এ বিষয়ে আপিলের সুযোগ থাকতে হবে।
বিন ইয়ামিন মোল্লা আরও বলেন, ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার আগে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের শাস্তি নিশ্চিত না হলে এবং লিখিত পরীক্ষা নেওয়ার নির্দিষ্ট সময়সূচি না দিলে পরীক্ষার গ্রহণযোগ্যতা থাকবে না। জুনের মধ্যে ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল এবং জুলাইয়ে ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা আয়োজনের দাবিও জানানো হয়।
সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ৪৫তম বিসিএসে মৌখিক নম্বর ১০০-তে উন্নীত করা, লিখিত ফলাফল জুনে প্রকাশ, ভাইভার আগে ক্যাডার পুনর্বাছাইয়ের সুযোগ এবং পিএসসির সদস্যসংখ্যা অস্থায়ীভাবে বাড়ানোর প্রস্তাব রয়েছে। লিখিত খাতার মূল্যায়ন পদ্ধতি স্বচ্ছ ও নিরাপদ করতে কমিশনের উপস্থিতিতে খাতা দেখার ব্যবস্থার কথাও বলা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, প্রশ্নপত্র ফাঁসসংক্রান্ত রিট হাইকোর্টে খারিজ হলেও প্রকৃত অপরাধীদের বিচার হয়নি, যার দায়িত্ব সিআইডিকে দেওয়া হয়েছে। ফলে আন্দোলনকারীরা আশঙ্কা করছেন, আবারও পরীক্ষা নিলে সেটি পিএসসির নিয়ন্ত্রণে থাকা একচেটিয়া সিন্ডিকেটের ইঙ্গিত বহন করবে।
ঢাবি সংবাদদাতা
৪৬তম বিসিএসের প্রশ্নপত্র ফাঁস, পরীক্ষা স্থগিতের পরও সংস্কার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়িত না হওয়ায় পিএসসি সংস্কার দাবিতে আবার বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার থেকে মিছিল শুরু হবে, পাশাপাশি দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতেও কর্মসূচি পালনের ডাক দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার বেলা সাড়ে ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন করে পিএসসি সংস্কার আন্দোলন।
গত ১৭ এপ্রিল ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা স্থগিত করে আন্দোলনকারীদের অনশন ভাঙিয়েছিলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। একই দিন আট দফা দাবির আলোকে একটি সংস্কার কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত হয়, যার নেতৃত্বে থাকবেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। আন্দোলনকারীদের প্রতিনিধিদল তাঁর সঙ্গে বৈঠকে বসবে বলে জানানো হয়। একই সঙ্গে দ্বিতীয় একটি পিএসসি গঠনের প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছিলেন। আট দফা বাস্তবায়নে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেন আন্দোলনকারীরা ৷
সম্মেলনে ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, পরীক্ষার তারিখ স্থগিত ও সংস্কারের আশ্বাস দেওয়ার পরও বাস্তব কোনো অগ্রগতি হয়নি।
বিন ইয়ামিন মোল্লা জানান, লিখিত ও প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পূর্ণ নম্বর প্রকাশ না করায় চাকরিপ্রার্থীরা বাদ পড়ার কারণ জানার সুযোগ পাচ্ছেন না। একই সঙ্গে ‘প্রাক–যাচাই’-এর নামে রাজনৈতিক বা প্রভাবশালী প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে, যা স্বচ্ছতার পরিপন্থী। এতে রেফারেন্সবিহীন মেধাবীরা প্রক্রিয়ার শুরু থেকেই বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন।
আরও জানানো হয়, প্রতি বিসিএস পরীক্ষার জন্য এক বছরের মধ্যে শেষ করার সুস্পষ্ট রোডম্যাপ তৈরি, পরীক্ষার রুটিন কমপক্ষে দুই মাস আগে প্রকাশ এবং ফলাফলের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। গেজেট আটকে রাখার ক্ষেত্রে স্পষ্ট অভিযোগ ছাড়া কোনো পদক্ষেপ গ্রহণযোগ্য নয় এবং এ বিষয়ে আপিলের সুযোগ থাকতে হবে।
বিন ইয়ামিন মোল্লা আরও বলেন, ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার আগে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের শাস্তি নিশ্চিত না হলে এবং লিখিত পরীক্ষা নেওয়ার নির্দিষ্ট সময়সূচি না দিলে পরীক্ষার গ্রহণযোগ্যতা থাকবে না। জুনের মধ্যে ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল এবং জুলাইয়ে ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা আয়োজনের দাবিও জানানো হয়।
সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ৪৫তম বিসিএসে মৌখিক নম্বর ১০০-তে উন্নীত করা, লিখিত ফলাফল জুনে প্রকাশ, ভাইভার আগে ক্যাডার পুনর্বাছাইয়ের সুযোগ এবং পিএসসির সদস্যসংখ্যা অস্থায়ীভাবে বাড়ানোর প্রস্তাব রয়েছে। লিখিত খাতার মূল্যায়ন পদ্ধতি স্বচ্ছ ও নিরাপদ করতে কমিশনের উপস্থিতিতে খাতা দেখার ব্যবস্থার কথাও বলা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, প্রশ্নপত্র ফাঁসসংক্রান্ত রিট হাইকোর্টে খারিজ হলেও প্রকৃত অপরাধীদের বিচার হয়নি, যার দায়িত্ব সিআইডিকে দেওয়া হয়েছে। ফলে আন্দোলনকারীরা আশঙ্কা করছেন, আবারও পরীক্ষা নিলে সেটি পিএসসির নিয়ন্ত্রণে থাকা একচেটিয়া সিন্ডিকেটের ইঙ্গিত বহন করবে।
৪৬তম বিসিএসের প্রশ্নপত্র ফাঁস, পরীক্ষা স্থগিতের পরও সংস্কার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়িত না হওয়ায় পিএসসি সংস্কার দাবিতে আবার বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার থেকে মিছিল শুরু হবে, পাশাপাশি দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতেও কর্মসূচি পালনের ডাক দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার বেলা সাড়ে ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন করে পিএসসি সংস্কার আন্দোলন।
গত ১৭ এপ্রিল ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা স্থগিত করে আন্দোলনকারীদের অনশন ভাঙিয়েছিলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। একই দিন আট দফা দাবির আলোকে একটি সংস্কার কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত হয়, যার নেতৃত্বে থাকবেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। আন্দোলনকারীদের প্রতিনিধিদল তাঁর সঙ্গে বৈঠকে বসবে বলে জানানো হয়। একই সঙ্গে দ্বিতীয় একটি পিএসসি গঠনের প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছিলেন। আট দফা বাস্তবায়নে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেন আন্দোলনকারীরা ৷
সম্মেলনে ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, পরীক্ষার তারিখ স্থগিত ও সংস্কারের আশ্বাস দেওয়ার পরও বাস্তব কোনো অগ্রগতি হয়নি।
বিন ইয়ামিন মোল্লা জানান, লিখিত ও প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পূর্ণ নম্বর প্রকাশ না করায় চাকরিপ্রার্থীরা বাদ পড়ার কারণ জানার সুযোগ পাচ্ছেন না। একই সঙ্গে ‘প্রাক–যাচাই’-এর নামে রাজনৈতিক বা প্রভাবশালী প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে, যা স্বচ্ছতার পরিপন্থী। এতে রেফারেন্সবিহীন মেধাবীরা প্রক্রিয়ার শুরু থেকেই বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন।
আরও জানানো হয়, প্রতি বিসিএস পরীক্ষার জন্য এক বছরের মধ্যে শেষ করার সুস্পষ্ট রোডম্যাপ তৈরি, পরীক্ষার রুটিন কমপক্ষে দুই মাস আগে প্রকাশ এবং ফলাফলের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। গেজেট আটকে রাখার ক্ষেত্রে স্পষ্ট অভিযোগ ছাড়া কোনো পদক্ষেপ গ্রহণযোগ্য নয় এবং এ বিষয়ে আপিলের সুযোগ থাকতে হবে।
বিন ইয়ামিন মোল্লা আরও বলেন, ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার আগে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের শাস্তি নিশ্চিত না হলে এবং লিখিত পরীক্ষা নেওয়ার নির্দিষ্ট সময়সূচি না দিলে পরীক্ষার গ্রহণযোগ্যতা থাকবে না। জুনের মধ্যে ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল এবং জুলাইয়ে ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা আয়োজনের দাবিও জানানো হয়।
সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ৪৫তম বিসিএসে মৌখিক নম্বর ১০০-তে উন্নীত করা, লিখিত ফলাফল জুনে প্রকাশ, ভাইভার আগে ক্যাডার পুনর্বাছাইয়ের সুযোগ এবং পিএসসির সদস্যসংখ্যা অস্থায়ীভাবে বাড়ানোর প্রস্তাব রয়েছে। লিখিত খাতার মূল্যায়ন পদ্ধতি স্বচ্ছ ও নিরাপদ করতে কমিশনের উপস্থিতিতে খাতা দেখার ব্যবস্থার কথাও বলা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, প্রশ্নপত্র ফাঁসসংক্রান্ত রিট হাইকোর্টে খারিজ হলেও প্রকৃত অপরাধীদের বিচার হয়নি, যার দায়িত্ব সিআইডিকে দেওয়া হয়েছে। ফলে আন্দোলনকারীরা আশঙ্কা করছেন, আবারও পরীক্ষা নিলে সেটি পিএসসির নিয়ন্ত্রণে থাকা একচেটিয়া সিন্ডিকেটের ইঙ্গিত বহন করবে।
এমপিওভুক্ত বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়িভাড়া ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। তবে দুই ধাপে দেওয়া হবে এই অর্থ। আজ মঙ্গলবার শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরারের সঙ্গে আন্দোলনরত শিক্ষক নেতাদের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৩৪ মিনিট আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল বিভাগে শুনানি শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বেঞ্চে এই শুনানি শুরু হয়। ড. বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচজনের পক্ষে শুনানি করছেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া।
২ ঘণ্টা আগেএআইয়ের অপব্যবহার এখন গ্লোবাল সমস্যা। নির্বাচনে এআইয়ের অপব্যবহার আমরা রোধ করতে চাই। মিসইনফরমেশন ও ডিসইনফরমেশন নিয়ন্ত্রণে আমরা কেন্দ্রীয়ভাবে একটি সেল গঠন করব। তার আগে আপনাদের (বিশেষজ্ঞ) মতামত প্রয়োজন।
৩ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দল ও বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ তৈরি করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। চলতি সপ্তাহের শেষে সরকারের কাছে জমা দিতে চায় তারা। বিষয়টি সামনে এলে রাজনীতিতে নতুন করে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। সে পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের দিক থেকে শক্ত অবস্থান চায় কমিশন।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলনের মুখে তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা আবারও পুনর্নির্ধারণ করেছে সরকার। আগামী নভেম্বর থেকে এই শিক্ষক-কর্মচারীদের মূল বেতনের সাড়ে ৭ শতাংশ বা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা এবং আগামী জুলাই থেকে মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা বাড়িভাড়া ভাতা দিতে সম্মতি জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
আজ মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ থেকে এ বিষয়ে সম্মতি জানিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের মূল বেতনের ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা করা এবং উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭৫ শতাংশ নির্ধারণের দাবিতে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট’-এর ব্যানারে ১২ অক্টোবর থেকে আন্দোলন করছেন শিক্ষক-কর্মচারীরা। আজ আন্দোলনের দশম দিনে তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা তৃতীয় দফায় পুনর্নির্ধারণ করা হলো। তবে শিক্ষক-কর্মচারীদের চিকিৎসা ভাতা ও উৎসব ভাতা অপরিবর্তিত থাকছে।
তবে অর্থ বিভাগ বলেছে, পরবর্তী বেতন স্কেলে বর্ণিত অতিরিক্ত সুবিধাটি সমন্বয় করতে হবে। এমপিও নীতিমালা ও সরকারের নির্দেশনা অনুসারে শিক্ষক-কর্মচারীদের নিয়োগের শর্ত পূরণ করতে হবে। বাড়িভাড়া ভাতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে শিক্ষক-কর্মচারীরা কোনো বকেয়া পাবেন না।
শিক্ষক-কর্মচারীদের এই ভাতা দেওয়ার ক্ষেত্রে আর্থিক বিধিবিধান অবশ্যই পালন করতে হবে উল্লেখ করে অর্থ বিভাগ চিঠিতে বলেছে, এই ভাতা-সংক্রান্ত ব্যয়ে ভবিষ্যতে কোনো অনিয়ম দেখা দিলে বিল পরিশোধকারী কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে।
এদিকে আজ সকাল থেকেই সচিবালয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরারসহ অন্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে দাবিদাওয়া নিয়ে আলোচনা করছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষক-কর্মচারীরা। বেলা পৌনে ১টায় শিক্ষা উপদেষ্টা এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজীর হাতে অর্থ বিভাগের সম্মতিপত্র হস্তান্তর করেন।
এ সময় শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘একটা বাস্তবসম্মত ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হলো, বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারী নিয়ে। শিক্ষকেরা আমাদের দেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। কিন্তু তাঁদের যে বেতনকাঠামো ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা যথেষ্টরকমভাবে কম।’
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা জাতীয় বেতন স্কেল অনুযায়ী বেতন পান। তাঁরা মূল বেতনের সঙ্গে মাসে ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা পান। আর ১ হাজার টাকা বাড়িভাড়া ভাতা পেতেন, যা প্রথম দফায় গত ৩০ সেপ্টেম্বর বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা এবং দ্বিতীয় দফায় ১৬ অক্টোবর মূল বেতনের ৫ শতাংশ বা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
প্রথম দফায় বাড়িভাড়া ভাতা ৫০০ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে ১২ অক্টোবর থেকে রাজধানীতে আন্দোলন শুরু করেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা। পরে তা বাড়িয়ে মূল বেতনের ৫ শতাংশ অথবা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা করার সম্মতি দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে যেসব শর্তের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, সেগুলো হলো—
(ক) পরবর্তী বেতন স্কেলে বর্ণিত অতিরিক্ত সুবিধাটি সমন্বয় করতে হবে;
(খ) এমপিওভুক্ত 'বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০২১ ', 'বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (মাদ্রাসা) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা ২০১৮ (২৩ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সংশোধিত) '; 'বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (ভোকেশনাল, ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা, কৃষি ডিপ্লোমা ও মৎস্য ডিপ্লোমা) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০১৮ (২৩ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সংশোধিত)' এবং সরকার কর্তৃক সময়ে সময়ে জারিকৃত এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন/আদেশ/পরিপত্র/নীতিমালা অনুসরণপূর্বক নিয়োগের শর্তাদি পালন করতে হবে;
(গ) বর্ণিত বাড়িভাড়া ভাতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষক/কর্মচারীগণ কোনো বকেয়া প্রাপ্য হবেন না;
(ঘ) ভাতা প্রদানের ক্ষেত্রে সকল আর্থিক বিধিবিধান অবশ্যই পালন করতে হবে;
(৫) এ ভাতা-সংক্রান্ত ব্যয়ে ভবিষ্যৎ কোনো অনিয়ম দেখা দিলে বিল পরিশোধকারী কর্তৃপক্ষ ওই অনিয়মের জন্য দায়ী থাকবে;
(চ) প্রশাসনিক মন্ত্রণালয় কর্তৃক জিও জারি করে জিও-এর ৪ (চার) কপি অর্থ বিভাগে পৃষ্ঠাঙ্কনের জন্য পাঠাতে হবে।
(২) গত ১৬ অক্টোবর অর্থ বিভাগের প্রবিধি-৩ শাখা হতে ২৬০ নং স্মারকে জারিকৃত পত্রটি বাতিল করা হলো।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলনের মুখে তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা আবারও পুনর্নির্ধারণ করেছে সরকার। আগামী নভেম্বর থেকে এই শিক্ষক-কর্মচারীদের মূল বেতনের সাড়ে ৭ শতাংশ বা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা এবং আগামী জুলাই থেকে মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা বাড়িভাড়া ভাতা দিতে সম্মতি জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
আজ মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ থেকে এ বিষয়ে সম্মতি জানিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের মূল বেতনের ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা করা এবং উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭৫ শতাংশ নির্ধারণের দাবিতে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট’-এর ব্যানারে ১২ অক্টোবর থেকে আন্দোলন করছেন শিক্ষক-কর্মচারীরা। আজ আন্দোলনের দশম দিনে তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা তৃতীয় দফায় পুনর্নির্ধারণ করা হলো। তবে শিক্ষক-কর্মচারীদের চিকিৎসা ভাতা ও উৎসব ভাতা অপরিবর্তিত থাকছে।
তবে অর্থ বিভাগ বলেছে, পরবর্তী বেতন স্কেলে বর্ণিত অতিরিক্ত সুবিধাটি সমন্বয় করতে হবে। এমপিও নীতিমালা ও সরকারের নির্দেশনা অনুসারে শিক্ষক-কর্মচারীদের নিয়োগের শর্ত পূরণ করতে হবে। বাড়িভাড়া ভাতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে শিক্ষক-কর্মচারীরা কোনো বকেয়া পাবেন না।
শিক্ষক-কর্মচারীদের এই ভাতা দেওয়ার ক্ষেত্রে আর্থিক বিধিবিধান অবশ্যই পালন করতে হবে উল্লেখ করে অর্থ বিভাগ চিঠিতে বলেছে, এই ভাতা-সংক্রান্ত ব্যয়ে ভবিষ্যতে কোনো অনিয়ম দেখা দিলে বিল পরিশোধকারী কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে।
এদিকে আজ সকাল থেকেই সচিবালয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরারসহ অন্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে দাবিদাওয়া নিয়ে আলোচনা করছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষক-কর্মচারীরা। বেলা পৌনে ১টায় শিক্ষা উপদেষ্টা এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজীর হাতে অর্থ বিভাগের সম্মতিপত্র হস্তান্তর করেন।
এ সময় শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘একটা বাস্তবসম্মত ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হলো, বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারী নিয়ে। শিক্ষকেরা আমাদের দেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। কিন্তু তাঁদের যে বেতনকাঠামো ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা যথেষ্টরকমভাবে কম।’
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা জাতীয় বেতন স্কেল অনুযায়ী বেতন পান। তাঁরা মূল বেতনের সঙ্গে মাসে ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা পান। আর ১ হাজার টাকা বাড়িভাড়া ভাতা পেতেন, যা প্রথম দফায় গত ৩০ সেপ্টেম্বর বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা এবং দ্বিতীয় দফায় ১৬ অক্টোবর মূল বেতনের ৫ শতাংশ বা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
প্রথম দফায় বাড়িভাড়া ভাতা ৫০০ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে ১২ অক্টোবর থেকে রাজধানীতে আন্দোলন শুরু করেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা। পরে তা বাড়িয়ে মূল বেতনের ৫ শতাংশ অথবা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা করার সম্মতি দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে যেসব শর্তের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, সেগুলো হলো—
(ক) পরবর্তী বেতন স্কেলে বর্ণিত অতিরিক্ত সুবিধাটি সমন্বয় করতে হবে;
(খ) এমপিওভুক্ত 'বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০২১ ', 'বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (মাদ্রাসা) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা ২০১৮ (২৩ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সংশোধিত) '; 'বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (ভোকেশনাল, ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা, কৃষি ডিপ্লোমা ও মৎস্য ডিপ্লোমা) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০১৮ (২৩ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সংশোধিত)' এবং সরকার কর্তৃক সময়ে সময়ে জারিকৃত এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন/আদেশ/পরিপত্র/নীতিমালা অনুসরণপূর্বক নিয়োগের শর্তাদি পালন করতে হবে;
(গ) বর্ণিত বাড়িভাড়া ভাতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষক/কর্মচারীগণ কোনো বকেয়া প্রাপ্য হবেন না;
(ঘ) ভাতা প্রদানের ক্ষেত্রে সকল আর্থিক বিধিবিধান অবশ্যই পালন করতে হবে;
(৫) এ ভাতা-সংক্রান্ত ব্যয়ে ভবিষ্যৎ কোনো অনিয়ম দেখা দিলে বিল পরিশোধকারী কর্তৃপক্ষ ওই অনিয়মের জন্য দায়ী থাকবে;
(চ) প্রশাসনিক মন্ত্রণালয় কর্তৃক জিও জারি করে জিও-এর ৪ (চার) কপি অর্থ বিভাগে পৃষ্ঠাঙ্কনের জন্য পাঠাতে হবে।
(২) গত ১৬ অক্টোবর অর্থ বিভাগের প্রবিধি-৩ শাখা হতে ২৬০ নং স্মারকে জারিকৃত পত্রটি বাতিল করা হলো।
৪৬তম বিসিএসের প্রশ্নপত্র ফাঁস, পরীক্ষা স্থগিতের পরও সংস্কার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন না হওয়ায় পিএসসি সংস্কার দাবিতে আবার বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। আগামীকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার থেকে মিছিল শুরু হবে, পাশাপাশি দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতেও কর্মসূচি পালনের ডাক দ
০৭ মে ২০২৫তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল বিভাগে শুনানি শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বেঞ্চে এই শুনানি শুরু হয়। ড. বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচজনের পক্ষে শুনানি করছেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া।
২ ঘণ্টা আগেএআইয়ের অপব্যবহার এখন গ্লোবাল সমস্যা। নির্বাচনে এআইয়ের অপব্যবহার আমরা রোধ করতে চাই। মিসইনফরমেশন ও ডিসইনফরমেশন নিয়ন্ত্রণে আমরা কেন্দ্রীয়ভাবে একটি সেল গঠন করব। তার আগে আপনাদের (বিশেষজ্ঞ) মতামত প্রয়োজন।
৩ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দল ও বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ তৈরি করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। চলতি সপ্তাহের শেষে সরকারের কাছে জমা দিতে চায় তারা। বিষয়টি সামনে এলে রাজনীতিতে নতুন করে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। সে পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের দিক থেকে শক্ত অবস্থান চায় কমিশন।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল বিভাগে শুনানি শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বেঞ্চে এই শুনানি শুরু হয়। ড. বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচজনের পক্ষে শুনানি করছেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া।
২০১১ সালের ১০ মে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা-সংক্রান্ত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আপিল বিভাগের ওই রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে আবেদন করেন সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচ বিশিষ্ট ব্যক্তি।
পরে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারও রিভিউ আবেদন করেন। এ ছাড়া নওগাঁর রাণীনগরের নারায়ণপাড়ার বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোফাজ্জল হোসেনও আপিল বিভাগের রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে আবেদন করেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে করা আবেদনের শুনানি শেষে আপিলের অনুমতি দেওয়া হয় গত ২৭ আগস্ট। সে অনুযায়ী আপিল বিভাগে শুনানি চলছে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল বিভাগে শুনানি শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বেঞ্চে এই শুনানি শুরু হয়। ড. বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচজনের পক্ষে শুনানি করছেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া।
২০১১ সালের ১০ মে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা-সংক্রান্ত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আপিল বিভাগের ওই রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে আবেদন করেন সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচ বিশিষ্ট ব্যক্তি।
পরে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারও রিভিউ আবেদন করেন। এ ছাড়া নওগাঁর রাণীনগরের নারায়ণপাড়ার বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোফাজ্জল হোসেনও আপিল বিভাগের রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে আবেদন করেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে করা আবেদনের শুনানি শেষে আপিলের অনুমতি দেওয়া হয় গত ২৭ আগস্ট। সে অনুযায়ী আপিল বিভাগে শুনানি চলছে।
৪৬তম বিসিএসের প্রশ্নপত্র ফাঁস, পরীক্ষা স্থগিতের পরও সংস্কার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন না হওয়ায় পিএসসি সংস্কার দাবিতে আবার বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। আগামীকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার থেকে মিছিল শুরু হবে, পাশাপাশি দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতেও কর্মসূচি পালনের ডাক দ
০৭ মে ২০২৫এমপিওভুক্ত বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়িভাড়া ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। তবে দুই ধাপে দেওয়া হবে এই অর্থ। আজ মঙ্গলবার শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরারের সঙ্গে আন্দোলনরত শিক্ষক নেতাদের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৩৪ মিনিট আগেএআইয়ের অপব্যবহার এখন গ্লোবাল সমস্যা। নির্বাচনে এআইয়ের অপব্যবহার আমরা রোধ করতে চাই। মিসইনফরমেশন ও ডিসইনফরমেশন নিয়ন্ত্রণে আমরা কেন্দ্রীয়ভাবে একটি সেল গঠন করব। তার আগে আপনাদের (বিশেষজ্ঞ) মতামত প্রয়োজন।
৩ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দল ও বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ তৈরি করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। চলতি সপ্তাহের শেষে সরকারের কাছে জমা দিতে চায় তারা। বিষয়টি সামনে এলে রাজনীতিতে নতুন করে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। সে পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের দিক থেকে শক্ত অবস্থান চায় কমিশন।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচনের সময় রাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) অপব্যবহার নিয়ে আশঙ্কার কথা বললেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘রাতের বেলায় এআই অপব্যবহার বেশি হতে পারে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা-সংক্রান্ত এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এই আশঙ্কার কথা বলেন তিনি।
সিইসি বলেন, ‘এআইয়ের অপব্যবহার এখন গ্লোবাল সমস্যা। নির্বাচনে এআইয়ের অপব্যবহার আমরা রোধ করতে চাই। মিসইনফরমেশন ও ডিসইনফরমেশন নিয়ন্ত্রণে আমরা কেন্দ্রীয়ভাবে একটি সেল গঠন করব। তার আগে আপনাদের (বিশেষজ্ঞ) মতামত প্রয়োজন।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনের সময় অনেক কিছু রাতে ঘটে যেতে পারে। বিশেষ করে রাতের বেলায় এআইয়ের অপব্যবহার বেশি হতে পারে। এ জন্য আমাদের দিন-রাত রাউন্ড দ্য ক্লক কাজ করতে হবে। কী ধরনের জনবল আমরা এ কাজে লাগাতে পারি, ডিসইনফরমেশন যেকোনো জায়গা থেকে আসতে পারে, আমরা কীভাবে সেই তথ্য পৌঁছাব, সে বিষয়ে পরামর্শ দরকার।’
আইডিইএ-২ প্রকল্প আয়োজিত এই কর্মশালায় চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব ও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রযুক্তিবিদেরা অংশ নেন।
নির্বাচনের সময় রাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) অপব্যবহার নিয়ে আশঙ্কার কথা বললেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘রাতের বেলায় এআই অপব্যবহার বেশি হতে পারে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা-সংক্রান্ত এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এই আশঙ্কার কথা বলেন তিনি।
সিইসি বলেন, ‘এআইয়ের অপব্যবহার এখন গ্লোবাল সমস্যা। নির্বাচনে এআইয়ের অপব্যবহার আমরা রোধ করতে চাই। মিসইনফরমেশন ও ডিসইনফরমেশন নিয়ন্ত্রণে আমরা কেন্দ্রীয়ভাবে একটি সেল গঠন করব। তার আগে আপনাদের (বিশেষজ্ঞ) মতামত প্রয়োজন।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনের সময় অনেক কিছু রাতে ঘটে যেতে পারে। বিশেষ করে রাতের বেলায় এআইয়ের অপব্যবহার বেশি হতে পারে। এ জন্য আমাদের দিন-রাত রাউন্ড দ্য ক্লক কাজ করতে হবে। কী ধরনের জনবল আমরা এ কাজে লাগাতে পারি, ডিসইনফরমেশন যেকোনো জায়গা থেকে আসতে পারে, আমরা কীভাবে সেই তথ্য পৌঁছাব, সে বিষয়ে পরামর্শ দরকার।’
আইডিইএ-২ প্রকল্প আয়োজিত এই কর্মশালায় চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব ও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রযুক্তিবিদেরা অংশ নেন।
৪৬তম বিসিএসের প্রশ্নপত্র ফাঁস, পরীক্ষা স্থগিতের পরও সংস্কার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন না হওয়ায় পিএসসি সংস্কার দাবিতে আবার বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। আগামীকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার থেকে মিছিল শুরু হবে, পাশাপাশি দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতেও কর্মসূচি পালনের ডাক দ
০৭ মে ২০২৫এমপিওভুক্ত বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়িভাড়া ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। তবে দুই ধাপে দেওয়া হবে এই অর্থ। আজ মঙ্গলবার শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরারের সঙ্গে আন্দোলনরত শিক্ষক নেতাদের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৩৪ মিনিট আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল বিভাগে শুনানি শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বেঞ্চে এই শুনানি শুরু হয়। ড. বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচজনের পক্ষে শুনানি করছেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া।
২ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দল ও বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ তৈরি করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। চলতি সপ্তাহের শেষে সরকারের কাছে জমা দিতে চায় তারা। বিষয়টি সামনে এলে রাজনীতিতে নতুন করে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। সে পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের দিক থেকে শক্ত অবস্থান চায় কমিশন।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজনৈতিক দল ও বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ তৈরি করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। চলতি সপ্তাহের শেষে সরকারের কাছে জমা দিতে চায় তারা। বিষয়টি সামনে এলে রাজনীতিতে নতুন করে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। সে পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের দিক থেকে শক্ত অবস্থান চায় কমিশন।
সূত্র জানায়, কমিশন মনে করছে তারা বাস্তবায়নের যে সুপারিশই দিক না কেন, তা সব দল মানবে না। তা নিয়ে দলগুলোর প্রতিবাদ আসবেই। সব দলকে খুশি করার মতো সুপারিশ তৈরি করা কারও পক্ষে সম্ভব নয়। তাই সরকারকে এ বিষয়ে শক্ত অবস্থান নিয়ে বাস্তবায়ন করতে হবে। সেটা না হলে দেশে অস্থিরতা সৃষ্টি হবে। এ ক্ষেত্রে অস্থিরতা সৃষ্টি হলে নির্বাচন বিলম্বিত হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন কেউ কেউ।
জানতে চাইলে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক মতামতের ভিত্তিতে সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ তৈরি করব। আমাদের বিবেচনার দিক হচ্ছে, এটাকে বাস্তবায়নে সরকারের দিক থেকে যেন সুনির্দিষ্ট কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া যায়।’
কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ২৪ অক্টোবরের মধ্যে সনদ বাস্তবায়নের উপায়ের সুপারিশ সরকারের কাছে জমা দেবে কমিশন। সরকার যাতে ৩১ অক্টোবরের মধ্যে বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে পারে, সে তাগাদা দেওয়া হবে। কারণ কমিশনের মেয়াদ আগামী ৩১ অক্টোবর শেষ হচ্ছে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ তৈরি করতে কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পাঁচ দিন বৈঠক করেছে। সেখানে দলগুলো একমত হতে পারেনি। এমন অবস্থায় কমিশন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করে একটি সুপারিশ তৈরি করছে বলে জানা গেছে। যেখানে জুলাই সনদ নিয়ে বিশেষ আদেশ জারি এবং এর বৈধতা নিতে গণভোট আয়োজনের কথা থাকবে। এ ছাড়া থাকতে পারে পরবর্তী জাতীয় সংসদকে দ্বৈত ভূমিকা দিয়ে সনদের সংবিধানসম্পর্কিত বিষয়গুলো সংবিধানে যুক্ত করা।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে ভিত্তি ধরে খসড়া আদেশটির নাম হতে পারে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ (সংবিধান)। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে আদেশের খসড়া তৈরি করে সরকারের কাছে
জমা দেবে কমিশন। কারণ হিসেবে তারা বলেছে, আদেশ জারি নিয়ে কারসাজি ঠেকাতেই তারা পূর্ণাঙ্গ ড্রাফট সরকারকে দেবে।
সূত্র জানায়, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের মধ্যেই গণভোট কোন প্রশ্নে হবে, তা উল্লেখ থাকবে। সে ক্ষেত্রে এক বা একাধিক ব্যালটে গণভোটের প্রশ্ন হতে পারে। সেখানে সনদ বাস্তবায়ন আদেশ ও সনদ বাস্তবায়ন চান কি না, এ রকম প্রশ্ন রাখা হতে পারে। আরেকটি হতে পারে, ভিন্নমত থাকা প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন চান কি না, এ প্রশ্নে গণভোট। আরেকটি হতে পারে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বে (পিআর) উচ্চকক্ষ, তত্ত্বাবধায়ক সরকার এবং সংবিধান ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ কমিটি জনগণ মানে কি না। গণভোটের সময় নির্ধারণ সরকারের ওপর ছেড়ে দেবে।
১৭ অক্টোবর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। সেদিন বিএনপি, জামায়াতসহ ২৪টি দল স্বাক্ষর করে। বাস্তবায়ন আদেশের টেক্সট না পাওয়ায় সনদে স্বাক্ষর করেনি এনসিপি। দলটিকে রাজি করাতে সরকার ও কমিশনের পক্ষ থেকে নানাভাবে চেষ্টা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে গত রোববারও কমিশনের সঙ্গে এনসিপির তিন নেতার বৈঠক হয়েছে বলে জানা গেছে। বাস্তবায়ন আদেশ জারির পরই দলটি সনদে স্বাক্ষর করবে বলে মনে করে কমিশন।
রাজনৈতিক দল ও বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ তৈরি করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। চলতি সপ্তাহের শেষে সরকারের কাছে জমা দিতে চায় তারা। বিষয়টি সামনে এলে রাজনীতিতে নতুন করে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। সে পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের দিক থেকে শক্ত অবস্থান চায় কমিশন।
সূত্র জানায়, কমিশন মনে করছে তারা বাস্তবায়নের যে সুপারিশই দিক না কেন, তা সব দল মানবে না। তা নিয়ে দলগুলোর প্রতিবাদ আসবেই। সব দলকে খুশি করার মতো সুপারিশ তৈরি করা কারও পক্ষে সম্ভব নয়। তাই সরকারকে এ বিষয়ে শক্ত অবস্থান নিয়ে বাস্তবায়ন করতে হবে। সেটা না হলে দেশে অস্থিরতা সৃষ্টি হবে। এ ক্ষেত্রে অস্থিরতা সৃষ্টি হলে নির্বাচন বিলম্বিত হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন কেউ কেউ।
জানতে চাইলে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক মতামতের ভিত্তিতে সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ তৈরি করব। আমাদের বিবেচনার দিক হচ্ছে, এটাকে বাস্তবায়নে সরকারের দিক থেকে যেন সুনির্দিষ্ট কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া যায়।’
কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ২৪ অক্টোবরের মধ্যে সনদ বাস্তবায়নের উপায়ের সুপারিশ সরকারের কাছে জমা দেবে কমিশন। সরকার যাতে ৩১ অক্টোবরের মধ্যে বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে পারে, সে তাগাদা দেওয়া হবে। কারণ কমিশনের মেয়াদ আগামী ৩১ অক্টোবর শেষ হচ্ছে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ তৈরি করতে কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পাঁচ দিন বৈঠক করেছে। সেখানে দলগুলো একমত হতে পারেনি। এমন অবস্থায় কমিশন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করে একটি সুপারিশ তৈরি করছে বলে জানা গেছে। যেখানে জুলাই সনদ নিয়ে বিশেষ আদেশ জারি এবং এর বৈধতা নিতে গণভোট আয়োজনের কথা থাকবে। এ ছাড়া থাকতে পারে পরবর্তী জাতীয় সংসদকে দ্বৈত ভূমিকা দিয়ে সনদের সংবিধানসম্পর্কিত বিষয়গুলো সংবিধানে যুক্ত করা।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে ভিত্তি ধরে খসড়া আদেশটির নাম হতে পারে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ (সংবিধান)। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে আদেশের খসড়া তৈরি করে সরকারের কাছে
জমা দেবে কমিশন। কারণ হিসেবে তারা বলেছে, আদেশ জারি নিয়ে কারসাজি ঠেকাতেই তারা পূর্ণাঙ্গ ড্রাফট সরকারকে দেবে।
সূত্র জানায়, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের মধ্যেই গণভোট কোন প্রশ্নে হবে, তা উল্লেখ থাকবে। সে ক্ষেত্রে এক বা একাধিক ব্যালটে গণভোটের প্রশ্ন হতে পারে। সেখানে সনদ বাস্তবায়ন আদেশ ও সনদ বাস্তবায়ন চান কি না, এ রকম প্রশ্ন রাখা হতে পারে। আরেকটি হতে পারে, ভিন্নমত থাকা প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন চান কি না, এ প্রশ্নে গণভোট। আরেকটি হতে পারে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বে (পিআর) উচ্চকক্ষ, তত্ত্বাবধায়ক সরকার এবং সংবিধান ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ কমিটি জনগণ মানে কি না। গণভোটের সময় নির্ধারণ সরকারের ওপর ছেড়ে দেবে।
১৭ অক্টোবর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। সেদিন বিএনপি, জামায়াতসহ ২৪টি দল স্বাক্ষর করে। বাস্তবায়ন আদেশের টেক্সট না পাওয়ায় সনদে স্বাক্ষর করেনি এনসিপি। দলটিকে রাজি করাতে সরকার ও কমিশনের পক্ষ থেকে নানাভাবে চেষ্টা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে গত রোববারও কমিশনের সঙ্গে এনসিপির তিন নেতার বৈঠক হয়েছে বলে জানা গেছে। বাস্তবায়ন আদেশ জারির পরই দলটি সনদে স্বাক্ষর করবে বলে মনে করে কমিশন।
৪৬তম বিসিএসের প্রশ্নপত্র ফাঁস, পরীক্ষা স্থগিতের পরও সংস্কার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন না হওয়ায় পিএসসি সংস্কার দাবিতে আবার বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। আগামীকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার থেকে মিছিল শুরু হবে, পাশাপাশি দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতেও কর্মসূচি পালনের ডাক দ
০৭ মে ২০২৫এমপিওভুক্ত বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়িভাড়া ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। তবে দুই ধাপে দেওয়া হবে এই অর্থ। আজ মঙ্গলবার শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরারের সঙ্গে আন্দোলনরত শিক্ষক নেতাদের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৩৪ মিনিট আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল বিভাগে শুনানি শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বেঞ্চে এই শুনানি শুরু হয়। ড. বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচজনের পক্ষে শুনানি করছেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া।
২ ঘণ্টা আগেএআইয়ের অপব্যবহার এখন গ্লোবাল সমস্যা। নির্বাচনে এআইয়ের অপব্যবহার আমরা রোধ করতে চাই। মিসইনফরমেশন ও ডিসইনফরমেশন নিয়ন্ত্রণে আমরা কেন্দ্রীয়ভাবে একটি সেল গঠন করব। তার আগে আপনাদের (বিশেষজ্ঞ) মতামত প্রয়োজন।
৩ ঘণ্টা আগে