আজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা মিলে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিডিআর (বর্তমান নাম বিজিবি) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গঠিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের প্রধান মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘এটা কোনো বিদ্রোহ নয়, এটি কর্মকর্তাদের হত্যার ষড়যন্ত্র ছিল।’ গতকাল সোমবার রাজধানীর মহাখালীতে রাওয়া কমপ্লেক্সে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এ অভিমত দেন।
২০০৯ সালের বিডিআর হত্যাকাণ্ডের শহীদ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ‘জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন’ এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করে। সভায় রিটায়ার্ড আর্মড ফোর্সেস অফিসার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের (রাওয়া) প্রতিনিধি, হত্যাকাণ্ডের শিকার ব্যক্তিদের স্বজন, পিলখানায় থাকা বেঁচে যাওয়া কর্মকর্তা এবং সেনাবাহিনীর তৎকালীন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
তদন্ত কমিশনের প্রধান আ ল ম ফজলুর রহমান বলেন, ‘বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় যাঁদের সন্দেহ করি, বিশেষ করে শেখ হাসিনা, তিনি ভারতে অবস্থান করছেন। আমরা ভারতীয় হাইকমিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করে হয় তাঁকে প্রত্যর্পণ করতে বলব কিংবা আমাদের দল সেখানে গিয়ে তাঁর সাক্ষাৎকার নেবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বা সরাসরি, যেটা আমাদের জন্য আইনসিদ্ধ হয়, সেটা করব।’
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের শিকার প্রতিটি শহীদ পরিবারের কাছে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে ফজলুর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনায় যেসব কর্মকর্তা বেঁচে ফিরেছেন, নিগৃহীত হয়েছেন, চাকরিচ্যুত হয়েছেন, তাঁদের সঙ্গেও আমরা বসব, কথা বলব। ...আমরা কোনো জিনিস গোপন রেখে কিছু করতে চাই না। গণমাধ্যমের মাধ্যমে সব বিষয় আমরা জাতিকে জানাব।’
তিন মাসের মধ্যেই তদন্ত শেষ করার চেষ্টা করবেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এই তদন্তের দুটি অংশ আছে। একটি আমাদের দেশের অভ্যন্তরীণ এবং আরেকটি বহির্দেশের। তদন্তের অভ্যন্তরীণ বিষয়টিকে আমরা দুই মাসের মধ্যে শেষ করতে চাই।’
বিডিআরের এই সাবেক মহাপরিচালক বলেন, ‘অনেকে বলেছেন, বিডিআর হত্যাকাণ্ডে ভারত জড়িত, অন্যান্য জেনারেল জড়িত। শুধু বললে হবে না, তার পক্ষে প্রমাণ হাজির করতে হবে। আমরা চাইব আপনারা প্রমাণ দিন। ছোট, বড়, গুরুত্বপূর্ণ বা অগুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ যা আছে, আমাদেরকে দিন।’
সাবেক এই সেনা কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আমি মনে করি না এটা বিডিআর বিদ্রোহ ছিল বা কোনো দাবির জন্য সৈনিকেরা নির্মমভাবে সেনা কর্মকর্তাদের হত্যা করতে পারে। একজন কর্মকর্তা ৭ দিন, ১০ দিন, ১৫ দিন বা এক মাস আগে গিয়ে কী এমন করতে পারেন যে তাঁকে মেরে ফেলতে হবে! এটা কোনো বিদ্রোহ নয়, এটি কর্মকর্তাদের হত্যার ষড়যন্ত্র ছিল।’

দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা মিলে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিডিআর (বর্তমান নাম বিজিবি) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গঠিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের প্রধান মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘এটা কোনো বিদ্রোহ নয়, এটি কর্মকর্তাদের হত্যার ষড়যন্ত্র ছিল।’ গতকাল সোমবার রাজধানীর মহাখালীতে রাওয়া কমপ্লেক্সে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এ অভিমত দেন।
২০০৯ সালের বিডিআর হত্যাকাণ্ডের শহীদ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ‘জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন’ এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করে। সভায় রিটায়ার্ড আর্মড ফোর্সেস অফিসার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের (রাওয়া) প্রতিনিধি, হত্যাকাণ্ডের শিকার ব্যক্তিদের স্বজন, পিলখানায় থাকা বেঁচে যাওয়া কর্মকর্তা এবং সেনাবাহিনীর তৎকালীন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
তদন্ত কমিশনের প্রধান আ ল ম ফজলুর রহমান বলেন, ‘বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় যাঁদের সন্দেহ করি, বিশেষ করে শেখ হাসিনা, তিনি ভারতে অবস্থান করছেন। আমরা ভারতীয় হাইকমিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করে হয় তাঁকে প্রত্যর্পণ করতে বলব কিংবা আমাদের দল সেখানে গিয়ে তাঁর সাক্ষাৎকার নেবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বা সরাসরি, যেটা আমাদের জন্য আইনসিদ্ধ হয়, সেটা করব।’
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের শিকার প্রতিটি শহীদ পরিবারের কাছে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে ফজলুর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনায় যেসব কর্মকর্তা বেঁচে ফিরেছেন, নিগৃহীত হয়েছেন, চাকরিচ্যুত হয়েছেন, তাঁদের সঙ্গেও আমরা বসব, কথা বলব। ...আমরা কোনো জিনিস গোপন রেখে কিছু করতে চাই না। গণমাধ্যমের মাধ্যমে সব বিষয় আমরা জাতিকে জানাব।’
তিন মাসের মধ্যেই তদন্ত শেষ করার চেষ্টা করবেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এই তদন্তের দুটি অংশ আছে। একটি আমাদের দেশের অভ্যন্তরীণ এবং আরেকটি বহির্দেশের। তদন্তের অভ্যন্তরীণ বিষয়টিকে আমরা দুই মাসের মধ্যে শেষ করতে চাই।’
বিডিআরের এই সাবেক মহাপরিচালক বলেন, ‘অনেকে বলেছেন, বিডিআর হত্যাকাণ্ডে ভারত জড়িত, অন্যান্য জেনারেল জড়িত। শুধু বললে হবে না, তার পক্ষে প্রমাণ হাজির করতে হবে। আমরা চাইব আপনারা প্রমাণ দিন। ছোট, বড়, গুরুত্বপূর্ণ বা অগুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ যা আছে, আমাদেরকে দিন।’
সাবেক এই সেনা কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আমি মনে করি না এটা বিডিআর বিদ্রোহ ছিল বা কোনো দাবির জন্য সৈনিকেরা নির্মমভাবে সেনা কর্মকর্তাদের হত্যা করতে পারে। একজন কর্মকর্তা ৭ দিন, ১০ দিন, ১৫ দিন বা এক মাস আগে গিয়ে কী এমন করতে পারেন যে তাঁকে মেরে ফেলতে হবে! এটা কোনো বিদ্রোহ নয়, এটি কর্মকর্তাদের হত্যার ষড়যন্ত্র ছিল।’
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা মিলে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিডিআর (বর্তমান নাম বিজিবি) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গঠিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের প্রধান মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘এটা কোনো বিদ্রোহ নয়, এটি কর্মকর্তাদের হত্যার ষড়যন্ত্র ছিল।’ গতকাল সোমবার রাজধানীর মহাখালীতে রাওয়া কমপ্লেক্সে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এ অভিমত দেন।
২০০৯ সালের বিডিআর হত্যাকাণ্ডের শহীদ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ‘জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন’ এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করে। সভায় রিটায়ার্ড আর্মড ফোর্সেস অফিসার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের (রাওয়া) প্রতিনিধি, হত্যাকাণ্ডের শিকার ব্যক্তিদের স্বজন, পিলখানায় থাকা বেঁচে যাওয়া কর্মকর্তা এবং সেনাবাহিনীর তৎকালীন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
তদন্ত কমিশনের প্রধান আ ল ম ফজলুর রহমান বলেন, ‘বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় যাঁদের সন্দেহ করি, বিশেষ করে শেখ হাসিনা, তিনি ভারতে অবস্থান করছেন। আমরা ভারতীয় হাইকমিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করে হয় তাঁকে প্রত্যর্পণ করতে বলব কিংবা আমাদের দল সেখানে গিয়ে তাঁর সাক্ষাৎকার নেবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বা সরাসরি, যেটা আমাদের জন্য আইনসিদ্ধ হয়, সেটা করব।’
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের শিকার প্রতিটি শহীদ পরিবারের কাছে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে ফজলুর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনায় যেসব কর্মকর্তা বেঁচে ফিরেছেন, নিগৃহীত হয়েছেন, চাকরিচ্যুত হয়েছেন, তাঁদের সঙ্গেও আমরা বসব, কথা বলব। ...আমরা কোনো জিনিস গোপন রেখে কিছু করতে চাই না। গণমাধ্যমের মাধ্যমে সব বিষয় আমরা জাতিকে জানাব।’
তিন মাসের মধ্যেই তদন্ত শেষ করার চেষ্টা করবেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এই তদন্তের দুটি অংশ আছে। একটি আমাদের দেশের অভ্যন্তরীণ এবং আরেকটি বহির্দেশের। তদন্তের অভ্যন্তরীণ বিষয়টিকে আমরা দুই মাসের মধ্যে শেষ করতে চাই।’
বিডিআরের এই সাবেক মহাপরিচালক বলেন, ‘অনেকে বলেছেন, বিডিআর হত্যাকাণ্ডে ভারত জড়িত, অন্যান্য জেনারেল জড়িত। শুধু বললে হবে না, তার পক্ষে প্রমাণ হাজির করতে হবে। আমরা চাইব আপনারা প্রমাণ দিন। ছোট, বড়, গুরুত্বপূর্ণ বা অগুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ যা আছে, আমাদেরকে দিন।’
সাবেক এই সেনা কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আমি মনে করি না এটা বিডিআর বিদ্রোহ ছিল বা কোনো দাবির জন্য সৈনিকেরা নির্মমভাবে সেনা কর্মকর্তাদের হত্যা করতে পারে। একজন কর্মকর্তা ৭ দিন, ১০ দিন, ১৫ দিন বা এক মাস আগে গিয়ে কী এমন করতে পারেন যে তাঁকে মেরে ফেলতে হবে! এটা কোনো বিদ্রোহ নয়, এটি কর্মকর্তাদের হত্যার ষড়যন্ত্র ছিল।’

দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা মিলে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিডিআর (বর্তমান নাম বিজিবি) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গঠিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের প্রধান মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘এটা কোনো বিদ্রোহ নয়, এটি কর্মকর্তাদের হত্যার ষড়যন্ত্র ছিল।’ গতকাল সোমবার রাজধানীর মহাখালীতে রাওয়া কমপ্লেক্সে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এ অভিমত দেন।
২০০৯ সালের বিডিআর হত্যাকাণ্ডের শহীদ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ‘জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন’ এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করে। সভায় রিটায়ার্ড আর্মড ফোর্সেস অফিসার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের (রাওয়া) প্রতিনিধি, হত্যাকাণ্ডের শিকার ব্যক্তিদের স্বজন, পিলখানায় থাকা বেঁচে যাওয়া কর্মকর্তা এবং সেনাবাহিনীর তৎকালীন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
তদন্ত কমিশনের প্রধান আ ল ম ফজলুর রহমান বলেন, ‘বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় যাঁদের সন্দেহ করি, বিশেষ করে শেখ হাসিনা, তিনি ভারতে অবস্থান করছেন। আমরা ভারতীয় হাইকমিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করে হয় তাঁকে প্রত্যর্পণ করতে বলব কিংবা আমাদের দল সেখানে গিয়ে তাঁর সাক্ষাৎকার নেবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বা সরাসরি, যেটা আমাদের জন্য আইনসিদ্ধ হয়, সেটা করব।’
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের শিকার প্রতিটি শহীদ পরিবারের কাছে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে ফজলুর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনায় যেসব কর্মকর্তা বেঁচে ফিরেছেন, নিগৃহীত হয়েছেন, চাকরিচ্যুত হয়েছেন, তাঁদের সঙ্গেও আমরা বসব, কথা বলব। ...আমরা কোনো জিনিস গোপন রেখে কিছু করতে চাই না। গণমাধ্যমের মাধ্যমে সব বিষয় আমরা জাতিকে জানাব।’
তিন মাসের মধ্যেই তদন্ত শেষ করার চেষ্টা করবেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এই তদন্তের দুটি অংশ আছে। একটি আমাদের দেশের অভ্যন্তরীণ এবং আরেকটি বহির্দেশের। তদন্তের অভ্যন্তরীণ বিষয়টিকে আমরা দুই মাসের মধ্যে শেষ করতে চাই।’
বিডিআরের এই সাবেক মহাপরিচালক বলেন, ‘অনেকে বলেছেন, বিডিআর হত্যাকাণ্ডে ভারত জড়িত, অন্যান্য জেনারেল জড়িত। শুধু বললে হবে না, তার পক্ষে প্রমাণ হাজির করতে হবে। আমরা চাইব আপনারা প্রমাণ দিন। ছোট, বড়, গুরুত্বপূর্ণ বা অগুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ যা আছে, আমাদেরকে দিন।’
সাবেক এই সেনা কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আমি মনে করি না এটা বিডিআর বিদ্রোহ ছিল বা কোনো দাবির জন্য সৈনিকেরা নির্মমভাবে সেনা কর্মকর্তাদের হত্যা করতে পারে। একজন কর্মকর্তা ৭ দিন, ১০ দিন, ১৫ দিন বা এক মাস আগে গিয়ে কী এমন করতে পারেন যে তাঁকে মেরে ফেলতে হবে! এটা কোনো বিদ্রোহ নয়, এটি কর্মকর্তাদের হত্যার ষড়যন্ত্র ছিল।’

উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের মন্ত্রণালয়ে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব আছে। মোট ২৩টি প্রস্তাব ছিল আশু করণীয়, যেটা এই সরকারের যে সময়সীমা, এর মধ্যে করা সম্ভব। মন্ত্রণালয়ের আমলা ও কর্মকর্তারা পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। খুব শীঘ্রই আপনারা দেখতে পাবেন।’
৭ মিনিট আগে
রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই সময়সীমা ধার্য করা হয়। গুমের এই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদও আসামি।
২৩ মিনিট আগে
বাংলাদেশ পুলিশের পুলিশ সুপার (এসপি) মর্যাদার ১৩ কর্মকর্তাকে বদলি ও পদায়ন করা হয়েছে। আজ রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পুলিশ-১ শাখার এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগে
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধানে ঢাকায় এসেছে তুরস্কের আট সদস্যের বিশেষজ্ঞ দল। আজ রোববার সকালে তাঁরা সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেন।
৩৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের আশু করণীয় ২৩টি প্রস্তাবের মধ্যে ১৩টি আগামী নভেম্বরের মধ্যে বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি বলেছেন, ‘সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন যাতে অন্তত নবম গ্রেডের কাছাকাছি হয়, সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আমি গণমাধ্যমের সক্ষমতা বাড়াতে পত্রিকার প্রচারসংখ্যা কমিয়ে বিজ্ঞাপনের হার বাড়িয়ে দেওয়ার পক্ষে।’
আজ রোববার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) শফিকুল কবির মিলনায়তনে আয়োজিত মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের মন্ত্রণালয়ে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব আছে। মোট ২৩টি প্রস্তাব ছিল আশু করণীয়, যেটা এই সরকারের যে সময়সীমা, এর মধ্যে করা সম্ভব। মন্ত্রণালয়ের আমলা ও কর্মকর্তারা পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। খুব শীঘ্রই আপনারা দেখতে পাবেন।’
তিনি বলেন, ‘এগুলো খুব বড় কিছু, এ রকম না। কিন্তু আমাদের সময়সীমা আগে ছিল তিন মাস, এখন আছে এক মাস। এই জিনিসগুলো কেবিনেটেই করতে হবে অথবা নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। যেগুলো নভেম্বরের পরে আর করতে পারব না। কারণ, নভেম্বরে কেবিনেট মিটিং ক্লোজ হয়ে যাবে। এরপরে নির্বাচন কমিশন দায়িত্ব নেবে। আইন প্রণয়নের যে জায়গাগুলো আছে, সেগুলো আগামী মাসের মধ্যে সমাধান করতে চাই। আর যেগুলো আমাদের মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশনার মাধ্যমে করা সম্ভব, সেগুলো আমরা করে ফেলব।’
সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন প্রসঙ্গে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘অন্তত নবম গ্রেডের কাছাকাছি যেন বেতন হয়, সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আমি গণমাধ্যমের সক্ষমতা বাড়াতে প্রচারসংখ্যা কমিয়ে বিজ্ঞাপনের হার বাড়িয়ে দেওয়ার পক্ষে। কিন্তু প্রচারসংখ্যার সঠিক তথ্যটা আসতে হবে। স্থানীয় পত্রিকার প্রচারসংখ্যা, ইংরেজি পত্রিকার প্রচারসংখ্যা কমিয়ে দেব। কেন আমরা এগুলো করব? আমরা সাংবাদিকদের একটা বেসিক সেলারি প্রস্তাব করে যেতে চাই। যারা সুবিধা দিতে পারবে না, তারা এসব সুবিধা পাবে না।’
নবম ওয়েজ বোর্ড নিয়ে নোয়াব (নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) ও পত্রিকার মালিকদের সঙ্গে গত এক বছরে তিনবার বসে চেষ্টা করেছেন জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত হয়নি। মালিকেরা রাজি না হলে বিজ্ঞাপনের হার কমিয়ে দেব। যারা প্রতিযোগিতায় মাঠে থাকতে পারবে না, তারা চলে যাবে। অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোকেও একটা নীতিমালার অধীনে নিয়ে আসা হবে।
মাহফুজ আলম বলেন, ‘ওয়ান হাউস, ওয়ান মিডিয়া পলিসি, সাংবাদিক সুরক্ষা আইন অচিরেই কেবিনেটে তুলতে পারব। অনলাইন পোর্টালের জন্য নীতিমালা করে রেখে যাব। যেসব পত্রিকা ছাপা হয় না, ওদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
বেসরকারি টেলিভিশন নিয়ে কোনো আইন নেই—স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, টিভির লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগ-সংশ্লিষ্ট গ্রুপ অব কোম্পানির মালিকদের। তাঁরা এখনো এগুলোর মালিক হিসেবে আছে। বিদেশে বসে বসে লাভের হিসাব গুনছে।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘একটা বেসিক সেলারি যাতে সব সাংবাদিক পায়, সে ব্যবস্থা করতে হবে। ভালো জার্নালিজম যাতে করা হয়, সে ব্যবস্থাও করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার জ্যেষ্ঠ সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ, ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল প্রমুখ।

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের আশু করণীয় ২৩টি প্রস্তাবের মধ্যে ১৩টি আগামী নভেম্বরের মধ্যে বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি বলেছেন, ‘সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন যাতে অন্তত নবম গ্রেডের কাছাকাছি হয়, সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আমি গণমাধ্যমের সক্ষমতা বাড়াতে পত্রিকার প্রচারসংখ্যা কমিয়ে বিজ্ঞাপনের হার বাড়িয়ে দেওয়ার পক্ষে।’
আজ রোববার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) শফিকুল কবির মিলনায়তনে আয়োজিত মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের মন্ত্রণালয়ে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব আছে। মোট ২৩টি প্রস্তাব ছিল আশু করণীয়, যেটা এই সরকারের যে সময়সীমা, এর মধ্যে করা সম্ভব। মন্ত্রণালয়ের আমলা ও কর্মকর্তারা পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। খুব শীঘ্রই আপনারা দেখতে পাবেন।’
তিনি বলেন, ‘এগুলো খুব বড় কিছু, এ রকম না। কিন্তু আমাদের সময়সীমা আগে ছিল তিন মাস, এখন আছে এক মাস। এই জিনিসগুলো কেবিনেটেই করতে হবে অথবা নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। যেগুলো নভেম্বরের পরে আর করতে পারব না। কারণ, নভেম্বরে কেবিনেট মিটিং ক্লোজ হয়ে যাবে। এরপরে নির্বাচন কমিশন দায়িত্ব নেবে। আইন প্রণয়নের যে জায়গাগুলো আছে, সেগুলো আগামী মাসের মধ্যে সমাধান করতে চাই। আর যেগুলো আমাদের মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশনার মাধ্যমে করা সম্ভব, সেগুলো আমরা করে ফেলব।’
সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন প্রসঙ্গে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘অন্তত নবম গ্রেডের কাছাকাছি যেন বেতন হয়, সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আমি গণমাধ্যমের সক্ষমতা বাড়াতে প্রচারসংখ্যা কমিয়ে বিজ্ঞাপনের হার বাড়িয়ে দেওয়ার পক্ষে। কিন্তু প্রচারসংখ্যার সঠিক তথ্যটা আসতে হবে। স্থানীয় পত্রিকার প্রচারসংখ্যা, ইংরেজি পত্রিকার প্রচারসংখ্যা কমিয়ে দেব। কেন আমরা এগুলো করব? আমরা সাংবাদিকদের একটা বেসিক সেলারি প্রস্তাব করে যেতে চাই। যারা সুবিধা দিতে পারবে না, তারা এসব সুবিধা পাবে না।’
নবম ওয়েজ বোর্ড নিয়ে নোয়াব (নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) ও পত্রিকার মালিকদের সঙ্গে গত এক বছরে তিনবার বসে চেষ্টা করেছেন জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত হয়নি। মালিকেরা রাজি না হলে বিজ্ঞাপনের হার কমিয়ে দেব। যারা প্রতিযোগিতায় মাঠে থাকতে পারবে না, তারা চলে যাবে। অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোকেও একটা নীতিমালার অধীনে নিয়ে আসা হবে।
মাহফুজ আলম বলেন, ‘ওয়ান হাউস, ওয়ান মিডিয়া পলিসি, সাংবাদিক সুরক্ষা আইন অচিরেই কেবিনেটে তুলতে পারব। অনলাইন পোর্টালের জন্য নীতিমালা করে রেখে যাব। যেসব পত্রিকা ছাপা হয় না, ওদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
বেসরকারি টেলিভিশন নিয়ে কোনো আইন নেই—স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, টিভির লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগ-সংশ্লিষ্ট গ্রুপ অব কোম্পানির মালিকদের। তাঁরা এখনো এগুলোর মালিক হিসেবে আছে। বিদেশে বসে বসে লাভের হিসাব গুনছে।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘একটা বেসিক সেলারি যাতে সব সাংবাদিক পায়, সে ব্যবস্থা করতে হবে। ভালো জার্নালিজম যাতে করা হয়, সে ব্যবস্থাও করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার জ্যেষ্ঠ সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ, ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল প্রমুখ।

দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা মিলে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিডিআর (বর্তমান নাম বিজিবি) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গঠিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের প্রধান মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘এটা কোনো বিদ্রোহ নয়, এটি কর্মকর্তাদের হত্যার ষড়যন্ত্র ছিল।’
০৭ জানুয়ারি ২০২৫
রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই সময়সীমা ধার্য করা হয়। গুমের এই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদও আসামি।
২৩ মিনিট আগে
বাংলাদেশ পুলিশের পুলিশ সুপার (এসপি) মর্যাদার ১৩ কর্মকর্তাকে বদলি ও পদায়ন করা হয়েছে। আজ রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পুলিশ-১ শাখার এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগে
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধানে ঢাকায় এসেছে তুরস্কের আট সদস্যের বিশেষজ্ঞ দল। আজ রোববার সকালে তাঁরা সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেন।
৩৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে গুমের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মেজর জেনারেল (অব.) জিয়াউল আহসানসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিল করতে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই সময়সীমা ধার্য করা হয়।
গুমের এই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদও আসামি।
আজ শুনানির সময় জিয়াউল আহসানকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।
এদিকে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুম-নির্যাতনের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের দুটি মামলার পরবর্তী শুনানি ২০ নভেম্বর থেকে পিছিয়ে ২৩ নভেম্বর ধার্য করা হয়েছে। আজ প্রসিকিউশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন তারিখ ঠিক করে দেন ট্রাইব্যুনাল-১।
এ ছাড়া জুলাই অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দুই সেনা কর্মকর্তাসহ চারজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার পরবর্তী শুনানি ৫ নভেম্বরের পরিবর্তে ২৪ নভেম্বর ধার্য করা হয়েছে।
গুম-নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের দুটি মামলায় ও জুলাই অভ্যুত্থানের সময় রামপুরায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা একটি মামলায় ২৫ জন সাবেক ও বর্তমান সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ৮ অক্টোবর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
এর মধ্যে ১৫ জন সেনা কর্মকর্তা কর্মরত রয়েছেন। একজন অবসর প্রস্তুতিমূলক ছুটিতে (এলপিআর)) আছেন, আর ৯ জন কর্মকর্তা অবসরে।
সেদিনই এই তিন মামলায় ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করেছিল প্রসিকিউশন।
তিন মামলার আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে ২২ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। ট্রাইব্যুনালে শুনানি শেষে তাঁদের ঢাকা সেনানিবাসের সাবজেলে পাঠানো হয়।
আজ আদালত থেকে বের হয়ে এক ব্রিফিংয়ে ওই ১৫ সেনা কর্মকর্তা বাহিনীতে ‘সার্ভিং (কর্মরত)’ বলে জানিয়েছেন ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সংশোধিত আইন অনুযায়ী কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হলেই তাঁর চাকরি থাকে না।
সে ক্ষেত্রে ওই সেনা কর্মকর্তারা চাকরিচ্যুত নাকি চাকরিরত—এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাজী তামিম বলেন, ‘যেটা আইনে বলা আছে, সেটাই আইনের ব্যাখ্যা। এখন সেনা সদর দপ্তর সিদ্ধান্ত নেবে এই আইন কবে তাঁদের ক্ষেত্রে প্রয়োগ হবে। যতক্ষণ প্রয়োগ না করছে, ততক্ষণ পর্যন্ত সার্ভিং বলা যেতেই পারে।’

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে গুমের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মেজর জেনারেল (অব.) জিয়াউল আহসানসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিল করতে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই সময়সীমা ধার্য করা হয়।
গুমের এই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদও আসামি।
আজ শুনানির সময় জিয়াউল আহসানকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।
এদিকে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুম-নির্যাতনের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের দুটি মামলার পরবর্তী শুনানি ২০ নভেম্বর থেকে পিছিয়ে ২৩ নভেম্বর ধার্য করা হয়েছে। আজ প্রসিকিউশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন তারিখ ঠিক করে দেন ট্রাইব্যুনাল-১।
এ ছাড়া জুলাই অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দুই সেনা কর্মকর্তাসহ চারজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার পরবর্তী শুনানি ৫ নভেম্বরের পরিবর্তে ২৪ নভেম্বর ধার্য করা হয়েছে।
গুম-নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের দুটি মামলায় ও জুলাই অভ্যুত্থানের সময় রামপুরায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা একটি মামলায় ২৫ জন সাবেক ও বর্তমান সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ৮ অক্টোবর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
এর মধ্যে ১৫ জন সেনা কর্মকর্তা কর্মরত রয়েছেন। একজন অবসর প্রস্তুতিমূলক ছুটিতে (এলপিআর)) আছেন, আর ৯ জন কর্মকর্তা অবসরে।
সেদিনই এই তিন মামলায় ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করেছিল প্রসিকিউশন।
তিন মামলার আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে ২২ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। ট্রাইব্যুনালে শুনানি শেষে তাঁদের ঢাকা সেনানিবাসের সাবজেলে পাঠানো হয়।
আজ আদালত থেকে বের হয়ে এক ব্রিফিংয়ে ওই ১৫ সেনা কর্মকর্তা বাহিনীতে ‘সার্ভিং (কর্মরত)’ বলে জানিয়েছেন ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সংশোধিত আইন অনুযায়ী কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হলেই তাঁর চাকরি থাকে না।
সে ক্ষেত্রে ওই সেনা কর্মকর্তারা চাকরিচ্যুত নাকি চাকরিরত—এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাজী তামিম বলেন, ‘যেটা আইনে বলা আছে, সেটাই আইনের ব্যাখ্যা। এখন সেনা সদর দপ্তর সিদ্ধান্ত নেবে এই আইন কবে তাঁদের ক্ষেত্রে প্রয়োগ হবে। যতক্ষণ প্রয়োগ না করছে, ততক্ষণ পর্যন্ত সার্ভিং বলা যেতেই পারে।’

দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা মিলে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিডিআর (বর্তমান নাম বিজিবি) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গঠিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের প্রধান মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘এটা কোনো বিদ্রোহ নয়, এটি কর্মকর্তাদের হত্যার ষড়যন্ত্র ছিল।’
০৭ জানুয়ারি ২০২৫
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের মন্ত্রণালয়ে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব আছে। মোট ২৩টি প্রস্তাব ছিল আশু করণীয়, যেটা এই সরকারের যে সময়সীমা, এর মধ্যে করা সম্ভব। মন্ত্রণালয়ের আমলা ও কর্মকর্তারা পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। খুব শীঘ্রই আপনারা দেখতে পাবেন।’
৭ মিনিট আগে
বাংলাদেশ পুলিশের পুলিশ সুপার (এসপি) মর্যাদার ১৩ কর্মকর্তাকে বদলি ও পদায়ন করা হয়েছে। আজ রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পুলিশ-১ শাখার এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগে
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধানে ঢাকায় এসেছে তুরস্কের আট সদস্যের বিশেষজ্ঞ দল। আজ রোববার সকালে তাঁরা সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেন।
৩৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পুলিশ সুপার (এসপি) মর্যাদার ১৩ কর্মকর্তাকে বদলি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ রোববার মন্ত্রণালয়ের পুলিশ-১ শাখার এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) পুলিশ সুপার এস এম হাসানুল জাহীদকে সারদা রাজশাহীতে বদলি করা হয়েছে; পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন তালুকদারকে ময়মনসিংহ রেঞ্জ পুলিশে বদলি করা হয়েছে; টাঙ্গাইল পিটিসির পুলিশ সুপার আ ফ ম আল কিবরিয়াকে সিআইডির পুলিশ সুপার, গাইবান্দার কমান্ড্যান্ট আবু সায়েম প্রধানকে রংপুর পিটিসির পুলিশ সুপার, ডিএমপির উপপুলিশ কমিশনার শফিকুল ইসলামকে পুলিশ অধিদপ্তরের এআইজি, পুলিশ স্টাফ কলেজের এসপি মুহাম্মদ শফি ইকবালকে সিআইডির পুলিশ সুপার, পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ কামাল হোসেনকে গাইবান্দা ইন সার্ভিস সেন্টারে, এপিবিএনের এসপি উক্য সিংকে পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার, সুপারনিউমারারি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত রংপুর রেঞ্জ পুলিশের এসপি সনাতন চক্রবর্তীকে রংপুর মহানগরে, শিল্প পুলিশের এসপি মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান জুয়েলকে শেরপুর ইন সার্ভিস সেন্টারের এসপি, পুলিশ অধিদপ্তরের এসপি মুহাম্মদ ইসমাইল হুসাইনকে পুলিশ অধিদপ্তরের এআইজিতে বদলি করা হয়েছে।
অন্যদিকে, পিবিআইয়ের এসপি মো. আবু ইউসুফের ও র্যাবে কর্মরত পুলিশ সুপার জাহিদুর রহমানের পুলিশ অধিদপ্তরে বদলির আদেশ বাতিল করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, জনস্বার্থে জারি করা এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

পুলিশ সুপার (এসপি) মর্যাদার ১৩ কর্মকর্তাকে বদলি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ রোববার মন্ত্রণালয়ের পুলিশ-১ শাখার এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) পুলিশ সুপার এস এম হাসানুল জাহীদকে সারদা রাজশাহীতে বদলি করা হয়েছে; পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন তালুকদারকে ময়মনসিংহ রেঞ্জ পুলিশে বদলি করা হয়েছে; টাঙ্গাইল পিটিসির পুলিশ সুপার আ ফ ম আল কিবরিয়াকে সিআইডির পুলিশ সুপার, গাইবান্দার কমান্ড্যান্ট আবু সায়েম প্রধানকে রংপুর পিটিসির পুলিশ সুপার, ডিএমপির উপপুলিশ কমিশনার শফিকুল ইসলামকে পুলিশ অধিদপ্তরের এআইজি, পুলিশ স্টাফ কলেজের এসপি মুহাম্মদ শফি ইকবালকে সিআইডির পুলিশ সুপার, পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ কামাল হোসেনকে গাইবান্দা ইন সার্ভিস সেন্টারে, এপিবিএনের এসপি উক্য সিংকে পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার, সুপারনিউমারারি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত রংপুর রেঞ্জ পুলিশের এসপি সনাতন চক্রবর্তীকে রংপুর মহানগরে, শিল্প পুলিশের এসপি মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান জুয়েলকে শেরপুর ইন সার্ভিস সেন্টারের এসপি, পুলিশ অধিদপ্তরের এসপি মুহাম্মদ ইসমাইল হুসাইনকে পুলিশ অধিদপ্তরের এআইজিতে বদলি করা হয়েছে।
অন্যদিকে, পিবিআইয়ের এসপি মো. আবু ইউসুফের ও র্যাবে কর্মরত পুলিশ সুপার জাহিদুর রহমানের পুলিশ অধিদপ্তরে বদলির আদেশ বাতিল করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, জনস্বার্থে জারি করা এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা মিলে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিডিআর (বর্তমান নাম বিজিবি) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গঠিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের প্রধান মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘এটা কোনো বিদ্রোহ নয়, এটি কর্মকর্তাদের হত্যার ষড়যন্ত্র ছিল।’
০৭ জানুয়ারি ২০২৫
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের মন্ত্রণালয়ে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব আছে। মোট ২৩টি প্রস্তাব ছিল আশু করণীয়, যেটা এই সরকারের যে সময়সীমা, এর মধ্যে করা সম্ভব। মন্ত্রণালয়ের আমলা ও কর্মকর্তারা পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। খুব শীঘ্রই আপনারা দেখতে পাবেন।’
৭ মিনিট আগে
রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই সময়সীমা ধার্য করা হয়। গুমের এই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদও আসামি।
২৩ মিনিট আগে
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধানে ঢাকায় এসেছে তুরস্কের আট সদস্যের বিশেষজ্ঞ দল। আজ রোববার সকালে তাঁরা সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেন।
৩৯ মিনিট আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধানে ঢাকায় এসেছে তুরস্কের আট সদস্যের বিশেষজ্ঞ দল। আজ রোববার সকালে তাঁরা সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেন।
বৈঠকে কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত কার্যক্রম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। তুরস্কের বিশেষজ্ঞ দল তদন্তে কারিগরি সহায়তা, প্রাতিষ্ঠানিক সমন্বয় এবং যৌথভাবে কাজ করার নিশ্চয়তা দেয়।
বৈঠক শেষে উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, এ সহযোগিতা দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে আরও সুদৃঢ় করবে। পাশাপাশি তুরস্কের বিশেষজ্ঞদের অভিজ্ঞতা ও প্রযুক্তিগত সহায়তা তদন্ত কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
তুরস্কের বিশেষজ্ঞ দলের নেতৃত্ব দেন ফার্স্ট ডিগ্রি চিফ সুপারিনটেনডেন্ট ওইকুন ইলগুন। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত রামিস সেন।
এ সময় বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসরীন জাহান, অতিরিক্ত সচিব ড. হুমায়রা সুলতানা এবং বিমান ও সিভিল এভিয়েশন অনুবিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধানে ঢাকায় এসেছে তুরস্কের আট সদস্যের বিশেষজ্ঞ দল। আজ রোববার সকালে তাঁরা সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেন।
বৈঠকে কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত কার্যক্রম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। তুরস্কের বিশেষজ্ঞ দল তদন্তে কারিগরি সহায়তা, প্রাতিষ্ঠানিক সমন্বয় এবং যৌথভাবে কাজ করার নিশ্চয়তা দেয়।
বৈঠক শেষে উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, এ সহযোগিতা দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে আরও সুদৃঢ় করবে। পাশাপাশি তুরস্কের বিশেষজ্ঞদের অভিজ্ঞতা ও প্রযুক্তিগত সহায়তা তদন্ত কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
তুরস্কের বিশেষজ্ঞ দলের নেতৃত্ব দেন ফার্স্ট ডিগ্রি চিফ সুপারিনটেনডেন্ট ওইকুন ইলগুন। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত রামিস সেন।
এ সময় বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসরীন জাহান, অতিরিক্ত সচিব ড. হুমায়রা সুলতানা এবং বিমান ও সিভিল এভিয়েশন অনুবিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা মিলে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিডিআর (বর্তমান নাম বিজিবি) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গঠিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের প্রধান মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘এটা কোনো বিদ্রোহ নয়, এটি কর্মকর্তাদের হত্যার ষড়যন্ত্র ছিল।’
০৭ জানুয়ারি ২০২৫
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের মন্ত্রণালয়ে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব আছে। মোট ২৩টি প্রস্তাব ছিল আশু করণীয়, যেটা এই সরকারের যে সময়সীমা, এর মধ্যে করা সম্ভব। মন্ত্রণালয়ের আমলা ও কর্মকর্তারা পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। খুব শীঘ্রই আপনারা দেখতে পাবেন।’
৭ মিনিট আগে
রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই সময়সীমা ধার্য করা হয়। গুমের এই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদও আসামি।
২৩ মিনিট আগে
বাংলাদেশ পুলিশের পুলিশ সুপার (এসপি) মর্যাদার ১৩ কর্মকর্তাকে বদলি ও পদায়ন করা হয়েছে। আজ রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পুলিশ-১ শাখার এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগে