নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাইবার আক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম (সিআইআরটি) গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বড় ধরনের সাইবার হামলায় ইসির কর্মকর্তাদের কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থেকে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) তথ্যভান্ডার আক্রান্তের আশঙ্কা থেকে এ টিম গঠন করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার এই টিম গঠন করা হয়।
ইসি সূত্রে জানা গেছে, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের সিস্টেম এনালিস্ট আক্তারুজ্জামানকে আহ্বায়ক করে কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম গঠন করা হয়েছে। ৮ সদস্য বিশিষ্ট টিমের অন্য সদস্যরা হলেন—উপ-প্রকল্প পরিচালক (ডাটাবেজ) মেজর মো. মামুনুর রশীদ, রক্ষণাবেক্ষণ প্রকৌশলী মোহাম্মদ সোহাগ, প্রোগ্রামার মো. সিরাজুল ইসলাম, নেটওয়ার্ট কনসালট্যান্ট মো. শওকত আকবর মুন্সি, ডাটাবেজ কনসালট্যান্ট টিপু সুলতান, সহকারী প্রোগ্রামার নুসরাত জাহান উর্মি ও সহকারী প্রোগ্রামার আমিনুল ইসলাম।
এই টিমের কার্যপরিধি হচ্ছে—গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো হিসেবে ইসির জরুরি ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ; সাইবার বা ডিজিটাল হামলা হলে এবং সাইবার বা ডিজিটাল নিরাপত্তা বিঘ্নিত হলে তাৎক্ষণিকভাবে প্রতিকারের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ; সম্ভাব্য ও আসন্ন সাইবার বা ডিজিটাল হামলা প্রতিরোধের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ; ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮ এর উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, সরকারের অনুমোদন গ্রহণক্রমে, সমধর্মী দেশি/বিদেশি কোনো টিম বা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তথ্য আদান-প্রদানসহ সার্বিক সহযোগিতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ এবং এ সংক্রান্ত বিধি দ্বারা নির্ধারিত অন্যান্য কাজ।
আগস্টে বাংলাদেশে বড় ধরনের সাইবার হামলা হতে পারে এমন একটি তথ্য সম্প্রতি সরকারের তরফ থেকে জানিয়ে ওই হামলায় যাতে ইসির তথ্যভান্ডার আক্রান্ত না হয়, সে জন্য ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করা হয়। ওই সতর্কবার্তা পাওয়ার পর কয়েক দফায় বৈঠক করেছে ইসি সচিবালয় ও জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ। এ শঙ্কা থেকে ইসির তথ্যভান্ডার ২৪ ঘণ্টা মনিটরিং করার জন্য এ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এই বিষয়ে বৃহস্পতিবার রাতে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক একেএম হুমায়ূন কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাইবার নিরাপত্তার জন্য কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম গঠন করা হয়েছে। সাইবার হামলায় ঝুঁকি এড়াতে এই টিম কাজ করবে।
ইসি সূত্রে জানা গেছে, ইসি সচিবালয় ও নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণের দাপ্তরিক কম্পিউটারসহ ব্যক্তিগত কম্পিউটার/মোবাইলের মাধ্যমে নিরাপদ ইন্টারনেট সেবা গ্রহণের মাধ্যমে সাইবার সিকিউরিটি নিশ্চিতকরণের বিষয়ে বিভিন্ন সর্তকমূলক ব্যবস্থা গ্রহণে বৃহস্পতিবার সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালিত হয়। সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত ইসির রাজস্ব খাতভুক্ত সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং সাড়ে ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত প্রকল্প ও আউটসোর্সিং-এর কর্মকর্তা-কর্মচারীকে নিয়ে ব্যবস্থা সচেতনতামূলক কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়।
সাইবার আক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম (সিআইআরটি) গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বড় ধরনের সাইবার হামলায় ইসির কর্মকর্তাদের কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থেকে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) তথ্যভান্ডার আক্রান্তের আশঙ্কা থেকে এ টিম গঠন করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার এই টিম গঠন করা হয়।
ইসি সূত্রে জানা গেছে, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের সিস্টেম এনালিস্ট আক্তারুজ্জামানকে আহ্বায়ক করে কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম গঠন করা হয়েছে। ৮ সদস্য বিশিষ্ট টিমের অন্য সদস্যরা হলেন—উপ-প্রকল্প পরিচালক (ডাটাবেজ) মেজর মো. মামুনুর রশীদ, রক্ষণাবেক্ষণ প্রকৌশলী মোহাম্মদ সোহাগ, প্রোগ্রামার মো. সিরাজুল ইসলাম, নেটওয়ার্ট কনসালট্যান্ট মো. শওকত আকবর মুন্সি, ডাটাবেজ কনসালট্যান্ট টিপু সুলতান, সহকারী প্রোগ্রামার নুসরাত জাহান উর্মি ও সহকারী প্রোগ্রামার আমিনুল ইসলাম।
এই টিমের কার্যপরিধি হচ্ছে—গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো হিসেবে ইসির জরুরি ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ; সাইবার বা ডিজিটাল হামলা হলে এবং সাইবার বা ডিজিটাল নিরাপত্তা বিঘ্নিত হলে তাৎক্ষণিকভাবে প্রতিকারের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ; সম্ভাব্য ও আসন্ন সাইবার বা ডিজিটাল হামলা প্রতিরোধের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ; ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮ এর উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, সরকারের অনুমোদন গ্রহণক্রমে, সমধর্মী দেশি/বিদেশি কোনো টিম বা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তথ্য আদান-প্রদানসহ সার্বিক সহযোগিতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ এবং এ সংক্রান্ত বিধি দ্বারা নির্ধারিত অন্যান্য কাজ।
আগস্টে বাংলাদেশে বড় ধরনের সাইবার হামলা হতে পারে এমন একটি তথ্য সম্প্রতি সরকারের তরফ থেকে জানিয়ে ওই হামলায় যাতে ইসির তথ্যভান্ডার আক্রান্ত না হয়, সে জন্য ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করা হয়। ওই সতর্কবার্তা পাওয়ার পর কয়েক দফায় বৈঠক করেছে ইসি সচিবালয় ও জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ। এ শঙ্কা থেকে ইসির তথ্যভান্ডার ২৪ ঘণ্টা মনিটরিং করার জন্য এ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এই বিষয়ে বৃহস্পতিবার রাতে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক একেএম হুমায়ূন কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাইবার নিরাপত্তার জন্য কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম গঠন করা হয়েছে। সাইবার হামলায় ঝুঁকি এড়াতে এই টিম কাজ করবে।
ইসি সূত্রে জানা গেছে, ইসি সচিবালয় ও নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণের দাপ্তরিক কম্পিউটারসহ ব্যক্তিগত কম্পিউটার/মোবাইলের মাধ্যমে নিরাপদ ইন্টারনেট সেবা গ্রহণের মাধ্যমে সাইবার সিকিউরিটি নিশ্চিতকরণের বিষয়ে বিভিন্ন সর্তকমূলক ব্যবস্থা গ্রহণে বৃহস্পতিবার সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালিত হয়। সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত ইসির রাজস্ব খাতভুক্ত সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং সাড়ে ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত প্রকল্প ও আউটসোর্সিং-এর কর্মকর্তা-কর্মচারীকে নিয়ে ব্যবস্থা সচেতনতামূলক কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়।
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিমান দুর্ঘটনায় আহত রোগীদের চিকিৎসার খোঁজ নিতে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে গেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৮০ বাংলাদেশিসহ ৯৯ বিদেশিকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। নিরাপত্তা যাচাইয়ে উত্তীর্ণ হতে না পারায় তাঁদের মালয়েশিয়ায় প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হয়নি। খবর মালয়েশিয়ার ন্যাশনাল নিউজ এজেন্সি বারনামার।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পতিত শক্তি গন্ডগোল লাগিয়ে নির্বাচনের আয়োজনকে ভন্ডুল করার চেষ্টা করছে। এই অপচেষ্টাকে প্রতিহত করতে ফ্যাসিবাদবিরোধী সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। অভ্যুত্থানের সকল শক্তি মিলে একটি সুন্দর নির্বাচন করতে না পারলে এই মস্ত বড় সুযোগ আমাদের হাতছাড়া হয়ে যাবে
৭ ঘণ্টা আগেসংলাপে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোকে দুই ভাগে করা হয়েছে। কতগুলো সংস্কার আইন পরিবর্তনের মাধ্যমে করা যাবে। রাজনীতিকদের এ ব্যাপারে দ্বিমতের সুযোগ খুব কম। শত শত সুপারিশ আছে, যেগুলো বাস্তবায়ন করা যায়। আর কতগুলো সংস্কারে রাজনৈতিক ঐকমত্য দরকার। সেগুলো নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। মৌলিক
৮ ঘণ্টা আগে