নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেন্দ্র করে কোনো উদ্বেগ নেই। ভালো ভোট করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ সেনাসদস্য, দেড় লাখ পুলিশ সদস্য ও সাড়ে ৫ থেকে ৬ লাখ আনসার সদস্য নিয়োজিত থাকবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। তিনি জানান, ভোটের প্রচারে ড্রোন ব্যবহার করা যাবে না। আর সেনাবাহিনীর ভূমিকার বিষয়টি নির্ধারণ করা হবে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধনের পর তার আলোকে।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করে নির্বাচন কমিশন। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন সচিব।
সচিব বলেন, নির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী সাধারণত পাঁচ দিনের জন্য মোতায়েন করা হয়। সেখানে একটা প্রস্তাব এসেছে, এটা যেন আট দিন করা হয়। নির্বাচনের আগে তিন দিন, নির্বাচনের দিন এবং নির্বাচন পরবর্তীতে চার দিন। এটা আমরা পরীক্ষা করে দেখব।
নির্বাচনের পরিবেশ আছে কিনা জানতে চাইলে সচিব বলেন, অবশ্যই নির্বাচন করার মতো পরিবেশ আছে এবং সেটাই আরও সংহত করার জন্যই আজকের আলোচনা এবং এটা চলমান থাকবে। বর্তমান পরিস্থিতি কিংবা পরবর্তীতে ভোটের সময় নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে কোনো শঙ্কা প্রকাশ করা হয়নি বলেও জানান তিনি।
জুলাই আন্দোলনের সময় লুট হওয়ার অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়ে সচিব বলেন, এখন পর্যন্ত ৮৫ শতাংশ তাঁরা উদ্ধার করেছেন। আরও কিছু অস্ত্র এবং কিছু বিস্ফোরক এখনো উদ্ধার করা যায়নি। বাকিগুলো উদ্ধারের প্রক্রিয়া চলমান।
সেনাবাহিনী ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা নিয়ে মাঠে আছে, আগামী নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনী এ ধরনের ক্ষমতা নিয়ে থাকবে কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, ‘এটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। সশস্ত্র বাহিনী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী হিসেবে মোতায়েন হবে নাকি ইন এইড টু সিভিল পাওয়ারের (আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগী) অধীন হবে, সেটা গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন হয়ে এলে নির্ধারণ হবে। এ ক্ষেত্রে আরপিও-এর সঙ্গে যেন সাংঘর্ষিক না হয়, সেটা দেখা হবে।’
তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকটা অর্গানাইজেশনে (বাহিনীর) তাদের কিছু নিজস্ব ইন্টেলিজেন্স (গোয়েন্দা তথ্য) রয়েছে, তারা কালেক্ট করে শেয়ারিংটা (সংগ্রহ ও বিনিময়) হবে। করলে জিনিসটা আরও সুসংগত হবে।’
আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর যানবাহনের বিষয়টিও আলোচনায় তুলেছেন উল্লেখ করে সচিব জানান, যানবাহন একটা সীমাবদ্ধতা, যানবাহনের স্বল্পতা রয়েছে। অন্যথায় রিকুইজিশনের একটা পদ্ধতি আছে, সে পদ্ধতিগুলো নিয়ে কাজ করতে হবে।
ইতিমধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এএমএম নাসির উদ্দিন ভোটের সময় মবের দৌরাত্ম্যের আশঙ্কা করে বলেছিলেন, ভোটের সময় ৩০০ আসনে মবকারীরা ভাগ হয়ে যাবে। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ইসি সচিব বলেন, ‘আজকের আলোচনায় এ ধরনের কোনো কিছু আলোচনা হয়নি’
তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশের বডি ওর্ন ক্যামেরা থাকবে। ভোটের প্রচারে ড্রোন ব্যবহার করা যাবে না। তবে প্রয়োজনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ড্রোন ব্যবহার করবে।’
এআই-এর অপব্যবহার প্রতিরোধের বিষয়ে আগামীকাল মঙ্গলবার একটা সেমিনার ও ওয়ার্কশপ আছে উল্লেখ করে সচিব বলেন, ‘সেটিতে আমরা আরও কিছু তথ্য সন্নিবেশ করে এই জিনিসটা দেখব।’
বাজেটের বিষয়ে সচিব বলেন, ‘প্রতিটি সংস্থা আমাদের বাজেট দেবেন। এখনো দেয়নি।’
ইসি সচিব বলেন, ভোট কেন্দ্র, ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা, ভোট কেন্দ্রের নিরাপত্তা, কেন্দ্রের সংখ্যাগত হিসাব, নিরাপত্তা, নির্বাচনী এলাকা তথা সমগ্র দেশের নিরাপত্তা এবং এসব সম্পর্কে একটা কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন, অবৈধ অস্ত্রের নিয়ন্ত্রণ কীভাবে হবে, বিদেশি সাংবাদিক-পর্যবেক্ষকদের নিরাপত্তা নিয়ে আজকের বৈঠকে আলোচনা হয়েছে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে চার নির্বাচন কমিশনার, ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি, পুলিশের মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম, সেনাবাহিনী প্রধানের প্রতিনিধি লেফটেন্যান্ট জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম, বিমানবাহিনী প্রধানের প্রতিনিধি এয়ার ভাইস মার্শাল রুশাদ দিন আসাদ, নৌবাহিনী প্রধানের প্রতিনিধি রিয়ার অ্যাডমিরাল মীর এরশাদ আলী, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এসএম কামরুল হাসান, এনএসআই-এর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবু মোহাম্মদ সরোয়ার ফরিদ, ডিজিএফআই-এর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, বিজিবি’র মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, আনসার ভিডিপি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আব্দুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ, কোস্টগার্ডের মহাপরিচালক রিয়ার অ্যাডমিরাল মো. জিয়াউল হক, ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল কাইয়ুম মোল্লা, র্যাব মহাপরিচালক একেএম শহিদুর রহমান, এসবির অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক (প্রশাসন ও অর্থ) জিএম আজিজুর রহমান এবং সিআইডির অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক মো. ছিবগাত উল্ল্যাহ বৈঠকে অংশ নেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেন্দ্র করে কোনো উদ্বেগ নেই। ভালো ভোট করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ সেনাসদস্য, দেড় লাখ পুলিশ সদস্য ও সাড়ে ৫ থেকে ৬ লাখ আনসার সদস্য নিয়োজিত থাকবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। তিনি জানান, ভোটের প্রচারে ড্রোন ব্যবহার করা যাবে না। আর সেনাবাহিনীর ভূমিকার বিষয়টি নির্ধারণ করা হবে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধনের পর তার আলোকে।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করে নির্বাচন কমিশন। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন সচিব।
সচিব বলেন, নির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী সাধারণত পাঁচ দিনের জন্য মোতায়েন করা হয়। সেখানে একটা প্রস্তাব এসেছে, এটা যেন আট দিন করা হয়। নির্বাচনের আগে তিন দিন, নির্বাচনের দিন এবং নির্বাচন পরবর্তীতে চার দিন। এটা আমরা পরীক্ষা করে দেখব।
নির্বাচনের পরিবেশ আছে কিনা জানতে চাইলে সচিব বলেন, অবশ্যই নির্বাচন করার মতো পরিবেশ আছে এবং সেটাই আরও সংহত করার জন্যই আজকের আলোচনা এবং এটা চলমান থাকবে। বর্তমান পরিস্থিতি কিংবা পরবর্তীতে ভোটের সময় নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে কোনো শঙ্কা প্রকাশ করা হয়নি বলেও জানান তিনি।
জুলাই আন্দোলনের সময় লুট হওয়ার অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়ে সচিব বলেন, এখন পর্যন্ত ৮৫ শতাংশ তাঁরা উদ্ধার করেছেন। আরও কিছু অস্ত্র এবং কিছু বিস্ফোরক এখনো উদ্ধার করা যায়নি। বাকিগুলো উদ্ধারের প্রক্রিয়া চলমান।
সেনাবাহিনী ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা নিয়ে মাঠে আছে, আগামী নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনী এ ধরনের ক্ষমতা নিয়ে থাকবে কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, ‘এটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। সশস্ত্র বাহিনী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী হিসেবে মোতায়েন হবে নাকি ইন এইড টু সিভিল পাওয়ারের (আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগী) অধীন হবে, সেটা গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন হয়ে এলে নির্ধারণ হবে। এ ক্ষেত্রে আরপিও-এর সঙ্গে যেন সাংঘর্ষিক না হয়, সেটা দেখা হবে।’
তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকটা অর্গানাইজেশনে (বাহিনীর) তাদের কিছু নিজস্ব ইন্টেলিজেন্স (গোয়েন্দা তথ্য) রয়েছে, তারা কালেক্ট করে শেয়ারিংটা (সংগ্রহ ও বিনিময়) হবে। করলে জিনিসটা আরও সুসংগত হবে।’
আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর যানবাহনের বিষয়টিও আলোচনায় তুলেছেন উল্লেখ করে সচিব জানান, যানবাহন একটা সীমাবদ্ধতা, যানবাহনের স্বল্পতা রয়েছে। অন্যথায় রিকুইজিশনের একটা পদ্ধতি আছে, সে পদ্ধতিগুলো নিয়ে কাজ করতে হবে।
ইতিমধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এএমএম নাসির উদ্দিন ভোটের সময় মবের দৌরাত্ম্যের আশঙ্কা করে বলেছিলেন, ভোটের সময় ৩০০ আসনে মবকারীরা ভাগ হয়ে যাবে। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ইসি সচিব বলেন, ‘আজকের আলোচনায় এ ধরনের কোনো কিছু আলোচনা হয়নি’
তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশের বডি ওর্ন ক্যামেরা থাকবে। ভোটের প্রচারে ড্রোন ব্যবহার করা যাবে না। তবে প্রয়োজনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ড্রোন ব্যবহার করবে।’
এআই-এর অপব্যবহার প্রতিরোধের বিষয়ে আগামীকাল মঙ্গলবার একটা সেমিনার ও ওয়ার্কশপ আছে উল্লেখ করে সচিব বলেন, ‘সেটিতে আমরা আরও কিছু তথ্য সন্নিবেশ করে এই জিনিসটা দেখব।’
বাজেটের বিষয়ে সচিব বলেন, ‘প্রতিটি সংস্থা আমাদের বাজেট দেবেন। এখনো দেয়নি।’
ইসি সচিব বলেন, ভোট কেন্দ্র, ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা, ভোট কেন্দ্রের নিরাপত্তা, কেন্দ্রের সংখ্যাগত হিসাব, নিরাপত্তা, নির্বাচনী এলাকা তথা সমগ্র দেশের নিরাপত্তা এবং এসব সম্পর্কে একটা কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন, অবৈধ অস্ত্রের নিয়ন্ত্রণ কীভাবে হবে, বিদেশি সাংবাদিক-পর্যবেক্ষকদের নিরাপত্তা নিয়ে আজকের বৈঠকে আলোচনা হয়েছে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে চার নির্বাচন কমিশনার, ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি, পুলিশের মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম, সেনাবাহিনী প্রধানের প্রতিনিধি লেফটেন্যান্ট জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম, বিমানবাহিনী প্রধানের প্রতিনিধি এয়ার ভাইস মার্শাল রুশাদ দিন আসাদ, নৌবাহিনী প্রধানের প্রতিনিধি রিয়ার অ্যাডমিরাল মীর এরশাদ আলী, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এসএম কামরুল হাসান, এনএসআই-এর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবু মোহাম্মদ সরোয়ার ফরিদ, ডিজিএফআই-এর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, বিজিবি’র মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, আনসার ভিডিপি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আব্দুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ, কোস্টগার্ডের মহাপরিচালক রিয়ার অ্যাডমিরাল মো. জিয়াউল হক, ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল কাইয়ুম মোল্লা, র্যাব মহাপরিচালক একেএম শহিদুর রহমান, এসবির অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক (প্রশাসন ও অর্থ) জিএম আজিজুর রহমান এবং সিআইডির অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক মো. ছিবগাত উল্ল্যাহ বৈঠকে অংশ নেন।
বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় সহকারী কমিশনার মো. শফিকুল ইসলামের নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। প্রশাসন ক্যাডারের এই কর্মকর্তা ৪১তম বিসিএসে উত্তীর্ণ হয়ে গত বছরের ২৮ জুলাই সরকারি চাকরিতে যোগ দিয়েছিলেন।
২৮ মিনিট আগেপুলিশের উপসহকারী পরিদর্শক (এএসআই) পদে ৪ হাজার সদস্য নিয়োগ করবে সরকার। আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে পুলিশ-৩ শাখার উপসচিব আবু সাঈদ স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ই-গেট অচিরেই খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কোর কমিটির সভা শেষে তিনি এসব কথা জানান।
২ ঘণ্টা আগেপ্রবাসী শ্রমিক তথা রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য পাসপোর্ট ফি কমানো হবে। আজ সোমবার বিকেলে বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত কোর কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
৩ ঘণ্টা আগে