কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ও মিয়ানমার ইস্যুতে নতুন বছরের সরকারের সুনির্দিষ্ট কোনো রূপরেখা নেই বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেওয়ার সময় এ কথা বলেন তিনি। এ সময় ২০২২ সালের কূটনীতিতে বাংলাদেশের অগ্রাধিকার ও প্রতিবন্ধকতা নিয়ে কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
সাংবাদিকেরা রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ও মিয়ানমার ইস্যু নিয়ে চলতি বছরে সরকারের পরিকল্পনা জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এটি আমাদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ রয়ে গিয়েছে। আমরা বিভিন্ন রকম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। বন্ধু দেশগুলোকে সাহায্যের জন্য বলছি। এ নিয়ে আমাদের কোনো “রোডম্যাপ” নাই। অনেক দিন পরে প্রথম মিয়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমাকে বার্তা ও উপহার পাঠিয়েছেন। এটি ভালো খবর। আমাদের অগ্রাধিকার হচ্ছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন।’
চলতি বছরে মিয়ানমারের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বা ত্রিপক্ষীয় বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমি আশাবাদী বৈঠকের বিষয়ে। বৈঠকের বিষয়ে কোনো ইঙ্গিত দেয়নি। তবে আলোচনা শুরু করার আলোচনা হয়েছে। তাদের সঙ্গে বৈঠকের জন্য বাংলাদেশ সব সময়ে তৈরি।’
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ও মিয়ানমার ইস্যুতে নতুন বছরের সরকারের সুনির্দিষ্ট কোনো রূপরেখা নেই বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেওয়ার সময় এ কথা বলেন তিনি। এ সময় ২০২২ সালের কূটনীতিতে বাংলাদেশের অগ্রাধিকার ও প্রতিবন্ধকতা নিয়ে কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
সাংবাদিকেরা রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ও মিয়ানমার ইস্যু নিয়ে চলতি বছরে সরকারের পরিকল্পনা জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এটি আমাদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ রয়ে গিয়েছে। আমরা বিভিন্ন রকম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। বন্ধু দেশগুলোকে সাহায্যের জন্য বলছি। এ নিয়ে আমাদের কোনো “রোডম্যাপ” নাই। অনেক দিন পরে প্রথম মিয়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমাকে বার্তা ও উপহার পাঠিয়েছেন। এটি ভালো খবর। আমাদের অগ্রাধিকার হচ্ছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন।’
চলতি বছরে মিয়ানমারের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বা ত্রিপক্ষীয় বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমি আশাবাদী বৈঠকের বিষয়ে। বৈঠকের বিষয়ে কোনো ইঙ্গিত দেয়নি। তবে আলোচনা শুরু করার আলোচনা হয়েছে। তাদের সঙ্গে বৈঠকের জন্য বাংলাদেশ সব সময়ে তৈরি।’
দীর্ঘদিনের কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান হয়েছিল গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনে। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ চালানোর দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। সমাজে আর মানুষের মনে জেগেছিল পাহাড়সম প্রত্যাশা। সেই সরকারের এক বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। মানুষ হিসাব করছে—কী চেয়েছিলাম
৮ মিনিট আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর গত বছরের ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে ৬৯টি অধ্যাদেশ গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। এই সময়ে নতুন করা হয়েছে ৯টি অধ্যাদেশ।
১৬ মিনিট আগেবাংলাদেশ পুলিশের উচ্চপর্যায়ে অনুমোদিত পদের চেয়ে অতিরিক্ত ৩১৮ জন কর্মকর্তা কর্মরত। অতিরিক্ত এসব কর্মকর্তা রয়েছেন উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি), অতিরিক্ত ডিআইজি এবং পুলিশ সুপার (এসপি) পদে। তাঁদের অনেকে পদোন্নতি পেলেও দায়িত্ব পাচ্ছেন না। আবার অতিরিক্ত পদোন্নতির কারণে বেতন-ভাতায় সরকারের খরচ বেড়েছে।
২৪ মিনিট আগেরাতের ট্রেনযাত্রায় কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য দেওয়া হয় বেডিং (চাদর, বালিশ, কম্বল)। এ জন্য টাকা টিকিটের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং মান উন্নয়নের জন্য চার্জ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বেডিং চার্জ বাড়ালে কেবিনের টিকিটের দাম, অর্থাৎ ভাড়াও বাড়বে।
২৯ মিনিট আগে