নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের ৪৮টি জেলায় ২৭৮টি জায়গায় হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা ও হুমকির ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট। তারা জানান, এই সব হামলাসহ বিগত ২৪ বছরে যেসব সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনা ঘটেছে তার রিপোর্ট প্রকাশ করতে হবে এবং এসব ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিচার করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানী জাতীয় প্রেসক্লাবে দেশজুড়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর সাম্প্রদায়িক আক্রমণের প্রতিবাদে এবং বিচার বিভাগীয় তদন্ত ও দোষীদের বিচার, সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন ও সংখ্যালঘু কমিশনের দাবিতে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন জোটের নির্বাহী মহাসচিব ও মুখপাত্র পলাশ কান্তি দে।
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্যে পলাশ কান্তি দে বলেন, ‘গতকাল সোমবার পর্যন্ত দেশের ৪৮টি জেলায় ২৭৮টি জায়গায় হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা ও হুমকি এসেছে।’
এ সময় তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে ৭ দফা দাবি তুলে ধরেন।
দেশজুড়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর সাম্প্রদায়িক আক্রমণের বিচার বিভাগীয় তদন্ত করতে হবে। এ ছাড়াও সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন ও কমিশন গঠন; ক্ষতিগ্রস্ত মন্দির ও বসতবাড়ি সরকারি খরচে পুনঃস্থাপন; দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে দোষীদের শাস্তি ও তদন্ত রিপোর্ট জনসম্মুখে প্রকাশ; ২০০০ সাল থেকে অদ্যবতী পর্যন্ত সংখ্যালঘু নির্যাতনের রিপোর্ট প্রকাশ; দুর্গাপূজা উপলক্ষে তিন দিনের ছুটি ঘোষণা এবং সংখ্যালঘু মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানানো হয়।
এক প্রশ্নের জবাবে পলাশ বলেন, ‘গত ২৪ বছরে ২৪টি দুর্গাপূজার আগেই যখন মানুষ দেখে প্রতিমা ভাঙচুর হচ্ছে, তখনই মানুষ বোঝে দুর্গাপূজা আসছে। আমরা বিগত ২৪ বছরে কারা প্রতিমা, মন্দির ভাঙচুর করেছে, আমরা চাই-সরকার এ রিপোর্ট জনসম্মুখে প্রকাশ করুক।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রত্যেকটি ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল এ দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত। যখন যারাই এসেছে, তারাই হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতন করেছে।’
সভাপতির বক্তব্যে জোটের সভাপতি ড. প্রভাস চন্দ্র রায় বলেন, ‘যে কোনো ধরনের সংকটে হিন্দু সম্প্রদায়ই ভুক্তভোগী হয়েছে। দেশে সরকার পরিবর্তন হলেই সর্বপ্রথম হিন্দুদের ওপর হামলা করা হয়। অতীতে তেমন আক্রমণ না থাকলেও ইদানীং আক্রমণ বেশি হচ্ছে। আমরা নিরাপত্তা নিয়ে এ দেশে বেঁচে থাকতে চাই। এ দেশে আমরা জন্মগ্রহণ করেছি। এ দেশে আমাদেরও অধিকার রয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন—সংগঠনটির সহসভাপতি প্রভাস চন্দ্র মণ্ডল, নির্বাহী সভাপতি সুধাংশু চন্দ্র বিশ্বাস, প্রধান সমন্বয়কারী ড. সোনালী দাস, তপন হাওলাদার, জগন্নাথ হালদার, সুনীল মালাকার, সঞ্জয় কুমার রায়, যুগ্ম মহাসচিব অখিল মণ্ডল, শিপন কুমার বিশ্বাস, ফনিভুষন হালদার, সাংগঠনিক সম্পাদক আশীষ বাড়ই, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মৃদুলা বিশ্বাস, জাতীয় হিন্দু যুব মহাজোটের প্রধান সমন্বয়কারী পঙ্কজ হালদার, সভাপতি প্রদীপ কান্তি দে, হিন্দু ছাত্র মাহাজোটের সভাপতি অনুপম দাস প্রমুখ।
দেশের ৪৮টি জেলায় ২৭৮টি জায়গায় হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা ও হুমকির ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট। তারা জানান, এই সব হামলাসহ বিগত ২৪ বছরে যেসব সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনা ঘটেছে তার রিপোর্ট প্রকাশ করতে হবে এবং এসব ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিচার করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানী জাতীয় প্রেসক্লাবে দেশজুড়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর সাম্প্রদায়িক আক্রমণের প্রতিবাদে এবং বিচার বিভাগীয় তদন্ত ও দোষীদের বিচার, সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন ও সংখ্যালঘু কমিশনের দাবিতে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন জোটের নির্বাহী মহাসচিব ও মুখপাত্র পলাশ কান্তি দে।
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্যে পলাশ কান্তি দে বলেন, ‘গতকাল সোমবার পর্যন্ত দেশের ৪৮টি জেলায় ২৭৮টি জায়গায় হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা ও হুমকি এসেছে।’
এ সময় তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে ৭ দফা দাবি তুলে ধরেন।
দেশজুড়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর সাম্প্রদায়িক আক্রমণের বিচার বিভাগীয় তদন্ত করতে হবে। এ ছাড়াও সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন ও কমিশন গঠন; ক্ষতিগ্রস্ত মন্দির ও বসতবাড়ি সরকারি খরচে পুনঃস্থাপন; দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে দোষীদের শাস্তি ও তদন্ত রিপোর্ট জনসম্মুখে প্রকাশ; ২০০০ সাল থেকে অদ্যবতী পর্যন্ত সংখ্যালঘু নির্যাতনের রিপোর্ট প্রকাশ; দুর্গাপূজা উপলক্ষে তিন দিনের ছুটি ঘোষণা এবং সংখ্যালঘু মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানানো হয়।
এক প্রশ্নের জবাবে পলাশ বলেন, ‘গত ২৪ বছরে ২৪টি দুর্গাপূজার আগেই যখন মানুষ দেখে প্রতিমা ভাঙচুর হচ্ছে, তখনই মানুষ বোঝে দুর্গাপূজা আসছে। আমরা বিগত ২৪ বছরে কারা প্রতিমা, মন্দির ভাঙচুর করেছে, আমরা চাই-সরকার এ রিপোর্ট জনসম্মুখে প্রকাশ করুক।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রত্যেকটি ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল এ দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত। যখন যারাই এসেছে, তারাই হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতন করেছে।’
সভাপতির বক্তব্যে জোটের সভাপতি ড. প্রভাস চন্দ্র রায় বলেন, ‘যে কোনো ধরনের সংকটে হিন্দু সম্প্রদায়ই ভুক্তভোগী হয়েছে। দেশে সরকার পরিবর্তন হলেই সর্বপ্রথম হিন্দুদের ওপর হামলা করা হয়। অতীতে তেমন আক্রমণ না থাকলেও ইদানীং আক্রমণ বেশি হচ্ছে। আমরা নিরাপত্তা নিয়ে এ দেশে বেঁচে থাকতে চাই। এ দেশে আমরা জন্মগ্রহণ করেছি। এ দেশে আমাদেরও অধিকার রয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন—সংগঠনটির সহসভাপতি প্রভাস চন্দ্র মণ্ডল, নির্বাহী সভাপতি সুধাংশু চন্দ্র বিশ্বাস, প্রধান সমন্বয়কারী ড. সোনালী দাস, তপন হাওলাদার, জগন্নাথ হালদার, সুনীল মালাকার, সঞ্জয় কুমার রায়, যুগ্ম মহাসচিব অখিল মণ্ডল, শিপন কুমার বিশ্বাস, ফনিভুষন হালদার, সাংগঠনিক সম্পাদক আশীষ বাড়ই, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মৃদুলা বিশ্বাস, জাতীয় হিন্দু যুব মহাজোটের প্রধান সমন্বয়কারী পঙ্কজ হালদার, সভাপতি প্রদীপ কান্তি দে, হিন্দু ছাত্র মাহাজোটের সভাপতি অনুপম দাস প্রমুখ।
রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের আবেদন সরাসরি আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে করা যাবে। এই মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটরের কাছে মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করতে হবে। আবেদনের সঙ্গে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট মামলার এজাহার ও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অভিযোগপত্রের (চার্জশিট) সত্যায়িত অনুলিপি দাখিল করতে
৩৭ মিনিট আগেকমডোর মো. শফিউল বারীকে নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এই নৌ কর্মকর্তাকে ওই পদে নিয়োগ দিতে তাঁর চাকরি নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে আজ রোববার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে হওয়া মামলায় আসামি গ্রেপ্তারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে ডিএমপির সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। আজ রোববার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. জসিম উদ্দিন রিটটি দায়ের করেন। এতে স্বরাষ্ট্রসচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার...
৩ ঘণ্টা আগে