নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ সরকার আমলে নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনের সময় আলোকচিত্রী ড. শহিদুল আলমের বিরুদ্ধে করা তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারার মামলা বাতিল করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। মামলা বাতিলে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি তামান্না রহমান খালিদীর বেঞ্চ এই রায় দেন।
আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সারা হোসেন, জাহেদ ইকবাল ও আব্দুল্লাহ আলম নোমান।
রায়ের পর শহিদুল আলম বলেন, ‘ওই সময় ডিবি অফিসে আমাকে রাখা হয়েছিল। তখন আমি হাঁটছি এটা দেখানোর জন্য যে একটা নাটক করা হয়েছিল। শুধু সেটা না। অনেকগুলো নাটক এরপরে হয়েছে। নাটকের জন্য গত সরকারের বিশেষ দক্ষতা ছিল। আমাকে অন্যায়ভাবে রাখা হয়েছিল। শুধু আমাকে না, অনেক ব্যক্তিকে নির্যাতন করা হয়েছে।’
ব্যারিস্টার সারা হোসেন বলেন, অন্যায়ভাবে মামলাটি করা হয়েছিল। অতীতে কী কী অন্যায় হয়েছে—সেটা যদি জানতে চাই, বুঝতে চাই—সেটার জন্য এই মামলাটি হচ্ছে ভালো একটি উদাহরণ।
নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ২০১৮ সালের ৫ আগস্ট রাতে রাজধানীর ধানমন্ডির বাসা থেকে শহিদুল আলমকে উঠিয়ে নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশ। ৬ আগস্ট পুলিশ তাঁকে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়। ১০৭ দিন কারাভোগের পর একই বছরের ২০ নভেম্বর জামিনে মুক্তি পান শহিদুল আলম।
ওই মামলার তদন্ত কার্যক্রমের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০১৯ সালের ৩ মার্চ রিট করেন শহিদুল আলম। প্রাথমিক শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুল জারি করে তদন্ত কার্যক্রম স্থগিত করেন। তবে ২০২১ সালের ১৩ ডিসেম্বর রুল খারিজ করে রায় দেওয়া হয়। হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করেন তিনি। লিভ টু আপিল খারিজ করে ২০২২ সালের ২৭ নভেম্বর আদেশ দেন আপিল বিভাগ। পরবর্তীকালে এফআইআর ও তদন্ত কার্যক্রম বাতিল চেয়ে গত বছরের আগস্টে হাইকোর্টে আবেদন করেন শহিদুল আলম।
আওয়ামী লীগ সরকার আমলে নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনের সময় আলোকচিত্রী ড. শহিদুল আলমের বিরুদ্ধে করা তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারার মামলা বাতিল করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। মামলা বাতিলে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি তামান্না রহমান খালিদীর বেঞ্চ এই রায় দেন।
আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সারা হোসেন, জাহেদ ইকবাল ও আব্দুল্লাহ আলম নোমান।
রায়ের পর শহিদুল আলম বলেন, ‘ওই সময় ডিবি অফিসে আমাকে রাখা হয়েছিল। তখন আমি হাঁটছি এটা দেখানোর জন্য যে একটা নাটক করা হয়েছিল। শুধু সেটা না। অনেকগুলো নাটক এরপরে হয়েছে। নাটকের জন্য গত সরকারের বিশেষ দক্ষতা ছিল। আমাকে অন্যায়ভাবে রাখা হয়েছিল। শুধু আমাকে না, অনেক ব্যক্তিকে নির্যাতন করা হয়েছে।’
ব্যারিস্টার সারা হোসেন বলেন, অন্যায়ভাবে মামলাটি করা হয়েছিল। অতীতে কী কী অন্যায় হয়েছে—সেটা যদি জানতে চাই, বুঝতে চাই—সেটার জন্য এই মামলাটি হচ্ছে ভালো একটি উদাহরণ।
নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ২০১৮ সালের ৫ আগস্ট রাতে রাজধানীর ধানমন্ডির বাসা থেকে শহিদুল আলমকে উঠিয়ে নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশ। ৬ আগস্ট পুলিশ তাঁকে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়। ১০৭ দিন কারাভোগের পর একই বছরের ২০ নভেম্বর জামিনে মুক্তি পান শহিদুল আলম।
ওই মামলার তদন্ত কার্যক্রমের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০১৯ সালের ৩ মার্চ রিট করেন শহিদুল আলম। প্রাথমিক শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুল জারি করে তদন্ত কার্যক্রম স্থগিত করেন। তবে ২০২১ সালের ১৩ ডিসেম্বর রুল খারিজ করে রায় দেওয়া হয়। হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করেন তিনি। লিভ টু আপিল খারিজ করে ২০২২ সালের ২৭ নভেম্বর আদেশ দেন আপিল বিভাগ। পরবর্তীকালে এফআইআর ও তদন্ত কার্যক্রম বাতিল চেয়ে গত বছরের আগস্টে হাইকোর্টে আবেদন করেন শহিদুল আলম।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সম্পূরক খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ রোববার এই তালিকা প্রকাশ করেছে ইসি। খসড়া তালিকায় ৪৫ লাখের বেশি নতুন ভোটার যুক্ত হয়েছেন। আর তালিকা থেকে বাদ যাচ্ছেন প্রায় ২১ লাখ মৃত ভোটার। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেআসন্ন সাধারণ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তা বাড়াতে পুলিশ বাহিনীর জন্য অন্তত ৪০ হাজার বডি ওর্ন ক্যামেরা (বডি ক্যাম) সংগ্রহের পরিকল্পনা করছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার। গতকাল শনিবার ঢাকার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উচ্চপর্যায়ের...
২ ঘণ্টা আগেআগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রগুলোতে ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা (সিসি টিভি) রাখতে চাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। একই সঙ্গে কেন্দ্রে ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বডি ওর্ন (পোশাকের সঙ্গে যুক্ত) ক্যামেরা রাখার বিষয়েও চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগেরেলযাত্রা নিয়ে মানুষের ভোগান্তির গল্পের শেষ নেই। সময়মতো ট্রেন না ছাড়া, দরকারি টিকিট না পাওয়া, অপরিচ্ছন্ন আসন, নোংরা প্ল্যাটফর্ম— এমন অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে যাত্রী-মনে। ট্রেনে ও স্টেশনে সেসব অভিযোগ জানানোর জন্য রয়েছে বড় আকারের রুলটানা খাতা, যার সরকারি নাম ‘কমপ্লেইন রেজিস্ট্রার বুক’।
৮ ঘণ্টা আগে