ঢাবি প্রতিনিধি
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের সাবেক অধ্যাপক, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির সম্মানিত ফেলো এবং ইতিহাসবিদ অধ্যাপক আবদুল মমিন চৌধুরী ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আজ শুক্রবার ভোররাতে রাজধানীর লালমাটিয়ায় নিজ বাসভবনে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর।
ঢাবির ইতিহাস বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আবু মো. দেলোয়ার হোসেন বিষয়টি আজকের পত্রিকা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, অধ্যাপক আব্দুল মমিন চৌধুরী নিজ বাসভবনে মৃত্যুবরণ করেছেন। লালমাটিয়া সি ব্লক মসজিদ প্রাঙ্গণে বাদ জুমা তাঁর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে বাদ আসর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ মসজিদুল জামিয়াতে দ্বিতীয় জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে তাঁকে বাবার পাশে দাফন করা হয়।
আব্দুল মমিন চৌধুরী ঢাবির প্রধান গ্রন্থাগারিক, কলা অনুষদের ডিন, সিন্ডিকেট ও সিনেট সদস্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। বাংলাদেশ ইতিহাস সমিতির সাধারণ সম্পাদক এবং সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০০১-০৪ পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির সভাপতি ছিলেন। ২০১৪ সালে তিনি এশিয়াটিক সোসাইটির ফেলো মনোনীত হন। ২০০১-০৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এবং ২০০৩-০৫ পর্যন্ত প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দায়িত্বও পালন করেন অধ্যাপক চৌধুরী। ১৯৬০ সালে ঢাবির ইতিহাস বিভাগে টিচিং ফেলো হিসেবে যোগদান করার মাধ্যমে কর্মজীবন শুরু করেন এবং পরবর্তী বছর প্রভাষক পদে উন্নীত হন। একই বিভাগে ১৯৬৫ সালে সহকারী অধ্যাপক, ১৯৭০ সালে সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৭৮ সালে অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পান। ২০১৩ সালে তিনি ইতিহাস বিভাগ থেকে অবসর লাভ করেন।
আব্দুল মমিন চৌধুরী ১৯৪০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৫৪ সালে ঢাকার আরমানিটোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক এবং ১৯৫৬ সালে ঢাকা কলেজ থেকে আইএ পাস করেন। পরে ঢাবির ইতিহাস বিভাগে ভর্তি হয়ে ১৯৫৯ সালে বি. এ. (অনার্স) এবং ১৯৬০ সালে এম. এ. ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৬৫ সালে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজ থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের পাশাপাশি ১৯৭৫-৭৬ সালে কমনওয়েলথ ফেলোশিপ নিয়ে পোস্ট-ডক্টরাল গবেষণাও সম্পন্ন করেন। ২০১৩-১৪ সালে অধ্যাপক চৌধুরী সিনিয়র ফুলব্রাইট ফেলো হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে ভিজিটিং স্কলার হিসেবে গবেষণা করেন।
অধ্যাপক চৌধুরীর মৃত্যুতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান শোক প্রকাশ করেছেন। ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল এক শোকবার্তায় উল্লেখ করেন, অধ্যাপক আব্দুল মমিন চৌধুরী ইতিহাস বিষয়ে অনেক বেশি জ্ঞান রাখতেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন একাডেমিক ও প্রশাসনিক পদে সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি মানবিক মানুষ ছিলেন।
উপাচার্য মাকসুদ কামাল মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন। একই সঙ্গে অধ্যাপক চৌধুরীর পরিবারের শোকসন্তপ্ত সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের সাবেক অধ্যাপক, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির সম্মানিত ফেলো এবং ইতিহাসবিদ অধ্যাপক আবদুল মমিন চৌধুরী ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আজ শুক্রবার ভোররাতে রাজধানীর লালমাটিয়ায় নিজ বাসভবনে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর।
ঢাবির ইতিহাস বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আবু মো. দেলোয়ার হোসেন বিষয়টি আজকের পত্রিকা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, অধ্যাপক আব্দুল মমিন চৌধুরী নিজ বাসভবনে মৃত্যুবরণ করেছেন। লালমাটিয়া সি ব্লক মসজিদ প্রাঙ্গণে বাদ জুমা তাঁর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে বাদ আসর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ মসজিদুল জামিয়াতে দ্বিতীয় জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে তাঁকে বাবার পাশে দাফন করা হয়।
আব্দুল মমিন চৌধুরী ঢাবির প্রধান গ্রন্থাগারিক, কলা অনুষদের ডিন, সিন্ডিকেট ও সিনেট সদস্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। বাংলাদেশ ইতিহাস সমিতির সাধারণ সম্পাদক এবং সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০০১-০৪ পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির সভাপতি ছিলেন। ২০১৪ সালে তিনি এশিয়াটিক সোসাইটির ফেলো মনোনীত হন। ২০০১-০৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এবং ২০০৩-০৫ পর্যন্ত প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দায়িত্বও পালন করেন অধ্যাপক চৌধুরী। ১৯৬০ সালে ঢাবির ইতিহাস বিভাগে টিচিং ফেলো হিসেবে যোগদান করার মাধ্যমে কর্মজীবন শুরু করেন এবং পরবর্তী বছর প্রভাষক পদে উন্নীত হন। একই বিভাগে ১৯৬৫ সালে সহকারী অধ্যাপক, ১৯৭০ সালে সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৭৮ সালে অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পান। ২০১৩ সালে তিনি ইতিহাস বিভাগ থেকে অবসর লাভ করেন।
আব্দুল মমিন চৌধুরী ১৯৪০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৫৪ সালে ঢাকার আরমানিটোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক এবং ১৯৫৬ সালে ঢাকা কলেজ থেকে আইএ পাস করেন। পরে ঢাবির ইতিহাস বিভাগে ভর্তি হয়ে ১৯৫৯ সালে বি. এ. (অনার্স) এবং ১৯৬০ সালে এম. এ. ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৬৫ সালে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজ থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের পাশাপাশি ১৯৭৫-৭৬ সালে কমনওয়েলথ ফেলোশিপ নিয়ে পোস্ট-ডক্টরাল গবেষণাও সম্পন্ন করেন। ২০১৩-১৪ সালে অধ্যাপক চৌধুরী সিনিয়র ফুলব্রাইট ফেলো হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে ভিজিটিং স্কলার হিসেবে গবেষণা করেন।
অধ্যাপক চৌধুরীর মৃত্যুতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান শোক প্রকাশ করেছেন। ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল এক শোকবার্তায় উল্লেখ করেন, অধ্যাপক আব্দুল মমিন চৌধুরী ইতিহাস বিষয়ে অনেক বেশি জ্ঞান রাখতেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন একাডেমিক ও প্রশাসনিক পদে সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি মানবিক মানুষ ছিলেন।
উপাচার্য মাকসুদ কামাল মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন। একই সঙ্গে অধ্যাপক চৌধুরীর পরিবারের শোকসন্তপ্ত সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, দেশের সমুদ্র ও নাব্য জলপথের উন্নয়নে আধুনিক হাইড্রোগ্রাফিক জরিপ ও নটিক্যাল চার্ট প্রণয়ন নিশ্চিত করা হবে। আজ রাজধানীর বিজয় সরণির মিলিটারি মিউজিয়ামে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বিআইডব্লিউটিএর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত...
৩ ঘণ্টা আগেসভায় সাইবার সুরক্ষা আইনের প্রসঙ্গ টেনে হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘আইন মন্ত্রণালয় সম্প্রতি সাইবার সুরক্ষা আইনের যে খসড়া এনেছে, সেখানে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বীকৃতি এসেছে। তারা স্বীকার করেছে, ২০২৩ সালের আইনটি নাগরিক সুরক্ষার ক্ষেত্রে অপপ্রয়োগ ও নিপীড়নের সুযোগ তৈরি করেছিল এবং তা মৌলিক অধিকার ও মতপ্রকাশের...
৩ ঘণ্টা আগেসভায় মৎস্য উপদেষ্টা বলেন, মাছ বিশেষ করে ছোট মাছকে কীভাবে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করা যায়, তার জন্য বিএফআরআইকে সচেষ্ট থাকতে হবে। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মৎস্য বিভাগ, বিএফআরআই এবং মৎস্য অধিদপ্তরকে অভিন্ন লক্ষ্যে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে। তবেই বাংলাদেশের মৎস্যসম্পদের গুণগত পরিবর্তন সম্ভব।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রথম দফায় নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের আবেদন চেয়ে গত ১০ মার্চ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে ইসি। আবেদনের শেষ সময় ছিল ২০ এপ্রিল। সেই সময়সীমা পর্যন্ত ৬৫টি নতুন দল নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছিল।
৭ ঘণ্টা আগে